Jump to ratings and reviews
Rate this book

টেনিদা #1-5

টেনিদা সমগ্র

Rate this book
Tenida (Bengali টেনিদা) or Teni is a fictional character created by the author Narayan Gangopadhyay. Tenida is the leader of a group of four young lads who lived in the neighbourhood of Potoldanga, Tenida was depicted as the local big-mouthed airhead with a heart of gold, who, although not blessed with academic capabilities, was admired and respected by the other three for his presence of mind, courage, honesty as well as his vociferous appetite. Descriptions of Tenida's nose also make frequent appearances in the text, being described as "a large nose resembling Mount Mainak". The narrator of the stories is Pyalaram, who seemed to share his leaders frailty in academic exertions. The other two characters who formed an integral part of the quartet were Habul Sen, who speaks with strong East Bengali accent (Dhakai) and Kyabla- the cleverest amongst the four.

The stories of Tenida and his gang were usually one of comedy-adventure where the gang goes through a lot of pain- and humiliation- to solve a mystery which were mostly of comical solutions. The short stories were extensively based in Calcutta and it's suburbs, while some of the larger stories took the group to the Bengal countryside, and at times further away.

It is said that Narayan Gangopadhyay created the character of Tenida on his landlord (who had the same name) - with whom he was a very good friend.

504 pages, Hardcover

First published January 1, 1996

183 people are currently reading
2724 people want to read

About the author

Narayan Gangopadhyay

108 books189 followers
Noted litterateur and renowned professor/academician, Narayan Gangopadhyay (Bengali: নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়) (real name: Taraknath) was born in Baliadanga in Dinajpur, East Bengal, on February 7, 1919. His ancestral home was in Basudebpur, Barishal. In 1941, he stood first class first in M.A. in Bengali from Calcutta University and later went on to earn his D.Phil for his research in the field of short stories in Bengali literature. He taught at the City College and later at the Calcutta University.

His first brush with writing came during his student years, when he tried his hand at poetry. Later he made his mark as a writer of short stories, novels and plays and also emerged as a critic and journalist. In the early 1940s he wrote a three-part novel called Upanibesh. He also regularly contributed to Shonibarer Chithi and was felicitated by Basumati the famous literary magazine. In his later years, he wrote biting satire on the prevalent social and political issues for Desh under the pseudonym Sunando. Among his famous works are Bitangsho, Surjasarathi, Timirtirtha, Alor Sarani, Ek-tala, Rammohan (play), Chhotogalpo Bichitra, Padasanchar, Samrat O Sreshthi, Ankush, Sahityo O Sahityik, Bangla Galpobichitra, Chhotogalper Seemarekha and Rabindranath. Two of his plays, Bhadate Chai and Agantuk, which were enacted by writers, were highly acclaimed.

Narayan Gangopadhyay is also the creator of Tenida and his adventures —which remain till date most popular among children's literature.

Ratings & Reviews

What do you think?
Rate this book

Friends & Following

Create a free account to discover what your friends think of this book!

Community Reviews

5 stars
2,059 (67%)
4 stars
699 (23%)
3 stars
191 (6%)
2 stars
47 (1%)
1 star
36 (1%)
Displaying 1 - 30 of 150 reviews
Profile Image for রিফাত সানজিদা.
174 reviews1,356 followers
July 13, 2016
শিক্ষাজীবন শ্যাষ। বছর জুড়ে থাকা নানা সঙ্গী এবং রিদয় জুড়ে থাকা খটমটে নামের শহর ছেড়ে একা পাড়ি দেবো পাশের রাজ্যে। রুমমেট ডাকযোগে, গোপনে, বিদায় উপহার আনিয়ে গছালো আংরেজি বই, কিন্তু সে পুস্তকের উৎর্সগপত্রেও খাঁটি বাংলায় টেনিদার লাইন, ফিরসে মোলাকাতকালে পটল দিয়ে শিঙি মাছের ঝোল খাওয়ার দাওয়াত।
মনে আছে, পড়ে, অনেকক্ষণ হেসেছিলাম।
ফানিবোন নামে একটা কাল্পনিক হাড় আছে শুনেছি, লোককে হাসায়। আমার ফানিবোন টেনি মুখুজ্জে। ^_^

ভজহরি মুখোপাধ্যায় ওরফে টেনির নিবাস কলকাতায়, ২০ নং পটলডাঙা স্ট্রিট। সেই গলির চাটুজ্জেদের রোয়াকে বসে নরক গুলজার করা চার মূর্তির বাকিরা হলো ঢাকাইয়া হাবুল ওরফে স্বর্ণেন্দু সেন, কুশল মিত্র ওরফে ক্যাবলা, পড়াশোনায় যে দলের মাঝে সবচাইতে ভালো! আর আছেন শ্রীমান কমলেশ ব্যানার্জি ওরফে প্যালারাম।
এই চর্তুভুজকে নিয়ে নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায় উপন্যাস লিখেছেন গোটা পাঁচ, গল্প বত্রিশখানা আর একখানা নাটক। সব নিয়েই 'টেনিদা সমগ্র'।
বহুবছর পরে জানা যায়, সত্যিই ছিলেন টেনিদা, জনৈক প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায়, যার সত্যিকারের ডাকনাম-ই টেনি। থাকতেনও ঐ ২০ নং পটলডাঙা স্ট্রিটে, নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায় ছিলেন তাঁর ভাড়াটে। অন্তরঙ্গতা ছিলো, ছিল হাস্যরসের সম্পর্ক, তার-ই জের ধরে প্রভাতকুমারের ছায়ায় তৈরি হয় টেনিদা চরিত্রটি। সমগ্রের শেষাংশে, সংযোজনীর সঙ্গে রয়েছে আসল সেই টেনিদার একটি সাক্ষাৎকারও।

তথ্য ও উপাত্তের কচকচানি গেলো। এবার বলো দিকি, কেন তোমার টেনিদা প্রিয়? কেন দুটোর মধ্যে কোনটির উত্তরে পুতুলনাচের ইতিকথার মতো ক্লাসিক ছেড়ে তুলে নিতে চেয়েছিলে পটলডাঙার নায়ককে?
কারণ মাণিকের কুসুম ভাবায় আমাকে। টেনিদা, হাসান। চির বিষণ্ন খুকিকে হাসাতে পারে আর কয়জনে? একটু খানি টুকে দিই 'বন-ভোজনের ব্যাপার' থেকে--
বনভোজনের রফা করতে করতে শেষ পর্যন্ত লিস্টিটা যা দাঁড়াল তা হচ্ছে এই-
খিচুড়ি (প্যালা রাজহাঁসের ডিম আনবে বলিয়াছে)
আলু ভাজা (ক্যাবলা ভাজিবে)
পোনা মাছের কালিয়া (প্যালা রাঁধিবে)
আমের আচার (হাবুল দিদিমার ঘর হতে হাত সাফাই করবে)
রসগোল্লা, লেডিকিনি (ধারে ম্যানেজ করিতে হইবে)

লিস্টি শুনে আমি হাঁড়িমুখ করে বললাম, ওর সাথে আরেকটা আইটেম জুড়ে দে – টেনিদা খাবে!

টেনিদার যে রস,তাতে বিশুদ্ধতা ঢের, লজিক জিরো। মাথা খাটিয়ে বুঝে হাসতে হয় না, হাসি আসে আপনাতেই। এ হিউমার সুকুমার সমগ্র'র খেয়াল রসের মতো, অ্যাবসার্ড কিন্তু পিওর। নইলে ব্যাকরণবিদরা হয়তো কবেই জ্যাডাপহ চাঁটির সুপসুপা সমাস বিশ্লেষণ করে ছাড়তেন, কথায় কথায় হাবুল সেনকে পিটিয়ে পরোটা বানানোর হুমকির বিপক্ষে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের মতো মানবাধিকারের হর্তাকর্তা সংস্থারা আদালতে রিটফিট ঠুকে দিতেন। 'ক্রিকেট মানে ঝিঁ ঝিঁ' ফিলোসফির জনক প্যালারামের ডাক পড়তো লর্ডসে, জগমোহন ডালমিয়া হয়তো বেচারাকে পত্রপাঠ-ই ঝুলিয়ে দিতেন দড়িতে। আর ক্যাবলাটা যে কথায় কথায় রাষ্ট্রভাষায় ধ্যাষ্টামো করে, তা নিয়েও শ'খানেক পুঁদিচ্চেরি হয়ে যেতো। শুধু হিন্দি?
হিটলার- বার্লিন- নাৎসি- কটাকট? খাস জার্মান ভাষাও এসব বিটকেলানন্দদের কবল থেকে বাদ যায় না!

গোয়েন্দা টেনিদার অভিযানের বরাতে স্বেচ্ছায় নিরুদ্দেশ হতচ্ছাড়া ছেলে কম্বল উদ্ধার হয়, ভেদ হয় সাতকড়ি সাঁতরা মশাইয়ের ঝাউবাংলোর রহস্য। কিন্তু সেসব অভিযানের বর্ণনায় পাতায় পাতায় গা ছমছমে শিহরণের বালাই নেই, আছে পেটফাটানো হাসির উপকরণের ছড়াছড়ি। ব্রহ্মতেজ যাকে বলে।

বেশি বকে কাজ কী! এমনিই পরোপকার করতে নেই, শেষটায় কে আবার উড়ুম্বর, মানে অম্বর হতে উড়ন্ত আক্রমণ করে বসবে। প্যালার সেই মাছের কালিয়ার মতো তিনটেও বেজে যেতে পারে।
শর্টকাটে, ভিমরুল শুদ্ধ জামরুল খেয়ে হজম করে ফেলা পটলডাঙা থান্ডার ক্লাবের ক্যাপ্টেন টেনি শর্মাকে বোশেখ মাসের দুপুরে হালখাতার খাওয়া-দাওয়ার দিনে কবিতা শুনে চিনতে হয়--'ওগো চাঁদিনী রাতের পাইন/ ঝলমল করছে জ্যোৎস্না
দেখাচ্ছে কী ফাইন!’
কিংবা পেশোয়ার কী আমীরের মতো নামী জাতের আম সপাসপ খেয়ে।

সামনে এখনো অনেক জীবে প্রেম বাকি, যাকে বলে দুরূহ কর্তব্য। সেসব বেয়ারিং কাজ বাদ দিয়ে, ফ্যাঁচ ফ্যাঁচ করে ঘুঁটেপুকুর ফুটবল ক্লাব, চিংড়িহাটা হিরোজ, খগেন মাশ্চটক, দস্যু ঘচাং ফু, শেঠ ঢুন্ডুরাম,স্বামী ঘুটঘুটানন্দ, বাবা কচুবনেশ্বর,মায় গজেশ্বর গাড়ুই-- সব চৈনিক রহস্যের সাসপেন্স এক রিভিউতেই বাতলে দেবো..ইয়াক ইয়াক, ভেবেছেন কী মশাই?
আমি কি এতোটাই মেফিস্টোফিলিস! :D
Profile Image for Rumana Nasrin.
159 reviews7 followers
May 9, 2017
মন খারাপ হোক, রিডার'স ব্লক হোক, শরীর খারাপ হোক আমি টেনিদা পড়ি। সব নিমেষে গায়েব হয়ে যায়। পড়তে পড়তে ছিঁড়ে ফেলেছি বইটা। কত্তোগুলো পেজ খুঁজে পাই না। তবুও পড়ি, বারবার পড়ি।
Profile Image for Emtiaj.
237 reviews86 followers
August 7, 2016
যদি লিখা হয় ..

Je suis de la grand Mephistopheles

তাহলে অর্থ দাঁড়ায়, "আমি একজন মস্ত বড় মেফিস্টোফিলিস"

আর Mephistopheles মানে শয়তান :D

কার্টেসি - Prithvi Shams
Profile Image for Antu Paul.
110 reviews80 followers
May 26, 2025
সেই ক্লাস সিক্স থেকে টেনিদার সাথে রয়েছি। যত বড় হয়ছি তত ভালো লাগা বেড়েছে পটলডাঙার চারমূর্তির প্রতি। টেনিদার গল্পগুলো যেরকম মজার সেরকম অকৃত্রিম আনন্দের উৎস।
Profile Image for Aishu Rehman.
1,093 reviews1,079 followers
August 20, 2024
কৈশোরে যখন টেনিদা পড়া শুরু করলুম তখন কথায় কথায় বন্ধুদের একটা ডায়লগই পটাপট ঝেড়ে দিতুম - "কাজটা ঠিকমতো কর, নাইলে টেনিদা ইয়াক চড়ে কান কানপুরে পাঠিয়ে দেবে"।

আজ অনেকগুলো বছর পর হাতে তুলে নিয়েছিলাম সেই 'টেনিদা সমগ্র'। নেওয়ার হেতু মিরচি বাংলা। মিরচি বাংলার করা 'ঝাউ বাংলোর রহস্য' উপন্যাসের রেডিও রুপান্তর শুনতে গিয়ে অগ্নির কন্ঠে বারবার যখন আমার প্রিয় ডায়লগটা শুনছিলাম তখন শরীরটা ঝিমঝিম করে উঠছিল। তখন টেনিদা সমগ্রটা হাতে না নিয়ে কি থাকা যায়!
Profile Image for শুভ.
109 reviews4 followers
July 22, 2025
এসব বইয়ের তো রেটিং হয় না। এগুলো ভালোবাসা, পৃথিবীতে এসে যা কিছু কুড়িয়েছি তার ভিতর এগুলো হল মূল্যবান মণিমুক্তো। ❤️
Profile Image for Adham Alif.
334 reviews80 followers
May 7, 2023
পটলডাঙার চারমূর্তি প্যালারাম, হাবুল, ক্যাবলা এবং টেনিদা। গল্পগুলো বর্ণিত হয়েছে প্যালার মুখে। একই এলা���ায় থাকা এবং একই ক্লাসে পড়ার সৌজন্যে চারজনের মাঝে বন্ধুত্ব। তবে এদের প্রত্যেকের আচার আচরণ কিন্তু আলাদা। কিছুটা ধারণা দেই এদের কাজকর্ম সম্পর্কে,

ক্যাবলা বয়সে একটু ছোট কিন্তু তুখোড় মেধাবী। ক্লাসে প্রথম হওয়া বাদেও অন্যসব ব্যাপারে ক্যাবলা বেশ জ্ঞান রাখে। টেনিদার বিভিন্ন ভুয়া গল্পের প্রতিবাদ একমাত্র ক্যাবলাই করে। 'কম্বল নিরুদ্দেশ' গল্পে ক্যাবলা রীতিমতো গোয়েন্দা হয়ে যায় আবার কিছু জটিল পরিস্থিতিতে আমরা ক্যাবলাকে ভীতু চরিত্র হিসেবে আবিষ্কার করি! তবে ব্যাক্তিত্বের জন্য ক্যাবলাকে আলাদা করে চোখে লাগে।

পুরান ঢাকা ছেড়ে আসা হাবুলকে দেখানো হয়েছে অনেকটা সহমত ভাই এর মতো। টেনিদার সব কথাতেই হ্যা,হু ছাড়া হাবুলের বিশেষ অবদান নেই। হাবুল হচ্ছে দলের সেই বন্ধুটা সে সবসময়ই সাথে থাকে কিন্তু বিশেষ করে চোখে আসেনা।

ক্যাবলার মুখে গল্পগুলো বর্ণিত হওয়ায় আমরা সবচেয়ে বেশি জানতে পারি ওর সম্পর্কে। ক্যাবলা পড়াশোনায় ভালো না, ঠিক কিসে ভালো তা বলা মুশকিল। বয়সে ছোট এবং সব কাজে অকর্মা হওয়ায় বাসায় বেশ ভালোই গঞ্জনা সইতে হয় প্যালাকে। প্যালা প্রায়শই অসুস্থ থাকে আর সারাবছর থাকে ক্ষুধার্ত! যাই খেতে বলা হোক সে রাজি! টেনিদাকে প্যালা ভয়ও করে আবার পছন্দও করে। প্যালা সব গল্পেই উপস্থিত কিন্তু বিশেষ কাজের না হওয়ায় অনেকটা দর্শকের মতোই গল্প বলে যায়। ব্যাপারটা অনেকটা গোয়েন্দা গল্পের সহকারীর মতোন।

টেনিদা এদের চেয়ে বয়সে কিছুটা বড়। শুধু বয়সে না গায়েগতরেও বেশ। এই বড় হওয়ার সুবিধাটা টেনিদা প্রায়শই কাজে লাগায়। অন্যদের দিয়ে বিভিন্ন খাবার কিনানো কিংবা ছোটখাটো খাবার কেড়ে নেয়া টেনিদার নিয়মিত অভ্যাস। টেনিদার মামার সংখ্যা অসংখ্য এবং তাদের অদ্ভুত কাজকর্ম টেনিদার গল্পের হাতিয়ার। বলাই বাহুল্য সেগুলো টেনিদার বানানো গল্প। বাকিরা ঠিক বিশ্বাস না করলেও মনোযোগ দিয়ে শুনে কারণ টেনিদার গল্প বলার ক্ষমতা চমৎকার। টেনিদার গল্পে ক্যাবলা মাঝেমধ্যে আপত্তি তুললেও গাট্টা খাওয়ার ভয়ে চুপ হয়ে যায়। তবে টেনিদার সবচেয়ে অদ্ভুতুড়ে আচরণ হল তার সাহস। এমনিতে টেনিদা বিশেষ সাহসী নয় তবে ক্ষেত্রবিশেষে মান-সম্মান রক্ষার্থে সে সাহসী হয়ে উঠে। হাতা গুটিয়ে দু-চার ঘুষি বাগিয়ে পরিস্থিতি মোকাবেলা করে টেনিদা বাকি তিনজনের কাছে আরো প্রিয়পাত্র হয়ে উঠে। টেনিদার বিভিন্ন অদ্ভুত গল্প এবং অদ্ভুত কাজকর্মই এই ক্লাসিকের সবচেয়ে আকর্ষণীয় ব্যাপার।

আর সব কিশোর ক্লাসিকের মতোই টেনিদাও রম্যরচনা। তবে সত্যি বলতে টেনিদা আমার কাছে আহামরি কিছু মনে হয়নি। আমি এর চেয়ে ভালো ভালো কিশোর গল্প-উপন্যাস পড়েছি। টেনিদা পড়লে আপনি বিরক্ত হবেন কিংবা সময় নষ্ট সেরকম নয়। পড়তে চাইলে সাজেশন থাকবে বড়গল্পগুলোর আগে ছোটগল্প পড়ার।

ডি লা গ্রান্ডি ম্যাফিস্টোফেলিস! ইয়াক ইয়াক!
Profile Image for Mehedi Hasan.
3 reviews8 followers
August 6, 2013
উফ!!! ডি লা গ্র্যান্ডি মেফিস্টফিলিক ইয়াক ইয়াক!! there is nothing like it :3
Profile Image for Shadin Pranto.
1,469 reviews560 followers
May 6, 2023
ডি লা গ্রান্ডি মেফিস্টোফেলিস! ইয়াক ইয়াক!
Profile Image for Omar Faruk.
263 reviews16 followers
July 9, 2023
টেনিদা আমার কাছে অলটাইম ফেভারিট। এর গল্প উপন্যাস গুলো যতবারই পড়ি না কেন। কখনোই পুরনো মনে হবেনা। আমার কাছে টেনিদার আবেদন কখনোই ফুরবেনা।
Profile Image for Riju Ganguly.
Author 37 books1,863 followers
June 23, 2014
নানা জায়গায় ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা এক ও অদ্বিতীয় টেনিদার নানা এডভেঞ্চার-কে অবশেষে দুই মলাটের মাঝে (তাও আবার দস্তুরমতো শক্ত-পোক্ত মলাট, সঙ্গে মানানসই পাতা ও মুদ্রণ) পেশ করার জন্যে আনন্দ পাবলিশার্স-এর কাছে আমি কৃতজ্ঞ| লেখাগুলোর কথা আলাদাভাবে লেখার কোনো প্রয়োজন নেই, ওগুলো বিশুদ্ধ ক্লাসিক: বারবার পড়লেও পুরনো হয় না| এর আগে এই লেখাগুলো নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়-এর অন্য নানা লেখার সঙ্গে কিশোর সাহিত্য সমগ্রের চারটি খণ্ডের অংশ হিসেবে আমার কাছে ছিলোই| তবুও, আলাদা করে এই বইটি কিনলাম ও পড়লাম কারণ ভজহরি মুখুজ্যে ও তার সংগী-সাথীদের কাণ্ড-কারখানা একেবারে বিশুদ্ধ ভাবে পড়ার সুযোগ হাতছাড়া করা একেবারেই ঠিক হবে না বলে মনে হয়েছিলো| আপনারা কী বলেন?
Profile Image for Auyon.
18 reviews2 followers
January 2, 2015
টেনিদার যেমন তুলনা হয়না, তেমনি টেনিদাকে নিয়ে লেখা গল্পেরও কোন তুলনা হয়না। আগাগোড়া হাস্যরসের ছড়াছড়ি অথচ একবারের জন্যও ঝুলে পড়েনি কোন কাহিনি, আর কিশোরদের জন্য লেখা গল্পগুলো সুন্দরভাবে তুলে এনেছে কিশোর বয়সের চাওয়াগুলোকে।

চরম গুলবাজ, আর পরের পয়সায় খাওয়ার ধান্দাবাজ টেনিদা। তার জীবন দর্শনই হচ্ছে "আমি টেনিরাম শর্মা। কাউকে কক্ষনো খাওয়াই না, নিজেই খেয়ে থাকি বরাবর।" গড়ের মাঠে গোরা ঠেঙ্গানো আর ফুটবলের মাঠে রেফারি পিটানো টেনিদা এমনিতে ভীতু, কিন্তু সত্যিকারের বিপদে পড়লে তার আসল রূপ বেরিয়ে আসে, তখন টেনিদা একাই একশ! নাওয়া খাওয়া ভুলে অসুস্থকে সারিয়ে তোলা কিংবা বস্তির আগুন থেকে প্রাণের মায়া তুচ্ছ করে ছোট শিশুকে উদ্ধার করে আনা তার মূল চরিত্রের সাথে আমাদের পরিচয় করিয়ে দেয়।

সবচেয়ে ভালো লাগে অদ্ভুত সব উপমার প্রয়োগ। ডিম ভাজার মত মুখ, আলুসেদ্ধর মত নাক - টেনিদা না পড়লে এমন সব উপমার কথা অজানাই থেকে যেত। আর কি সব নাম - স্বামী বিটকেলানন্দ, ঘচাং ফু, চন্দ্রবদন চম্পটি! এখানেই শেষ নয়, সাতকড়ি সাঁতরার বাবা পাঁচকড়ি সাঁতরা, তার বাবা তিনকড়ি আর তারও বাবার নাম এককড়ি সাঁতরা! পড়ার পরে মনে হয় এট খুবই স্বাভাবিক, অথচ পড়ার আগে কল্পনাতেও আসে না! ক্লাবগুলর নামও সেরকম বাহারী - ঘুঁটে পুকুর ফুটবল ক্লাব, চিংড়িহাটা হিরোজ, চোরাবাগান টাইগার ক্লাব, পটলডাঙ্গা থান্ডার ক্লাব!!!

গুল মারতে টেনিদার জুড়ি নেই। প্যালারামকে ঝাড়ি দেন "ফ্রান্সের সানাইওয়ালা মসিয়ে প্যাঁকো", "লন্ডনের মুরগীর দোকানদার মিস্টার চিকেনসন", "জাপানি গাইয়ে তাকানাচি" এদের কথা বলে। এর সাথে আরো কত যে ঘটনার ঘনঘটা তা না পড়লে জানা যাবে না!


পটল আর শিঙিমাছের ঝোল খাওয়া প‌্যালারাম সহ চারমূর্তি জিন্দাবাদ।

থ্রি চিয়ার্স ফর পটলডাঙ্গা!
ডি লা গ্রান্ডি মেফিস্টোফেলিস! ইয়াক!! ইয়াক !!!
Profile Image for Md Shariful Islam.
258 reviews84 followers
January 17, 2021
২০ নং পটলডাঙ্গা স্ট্রিট, কলকাতা। এখানেই থাকে ভজহরি মুখুজ্জে বা টেনিদা, স্বর্ণেন্দু সেন বা হাবুল, কুশল মিত্র বা ক্যাবলা এবং কমলেশ ব্যানার্জি বা প্যালারাম। স্বভাব-চরিত্রে খুব একটা মিল নেই ওদের মধ্যে। কিন্তু একই পাড়ায় বাস করায় এবং একই ক্লাসে পড়ায় ( কেউ কেউ ২-৪ বার ফেল করায়!) একটা দল গড়ে উঠেছে ওদের মধ্যে। টেনিদা বয়সে সবার বড় এবং দলট���র নেতা। মুখে হাতি-ঘোড়া মারতে এবং রাজ্যের খাবার খেতে তার কোনো জুড়ি নেই। দলটা যখন অভিযানে বের হয় তখন সামনে থেকে নেতৃত্ব দেয় সে আর যখন চাটুজ্জেদের রকে বসে গল্প করে তখন বক্তা একমাত্র সে-ই। ক্যাবলা বয়সে সবচেয়ে ছোট হলেও দলটার সবচেয়ে বুদ্ধিমান মানুষ, বিপদের সময় সেই দলকে দিশা দেয়। ঢাকাইয়া বাঙাল হাবুল আর অভিযানের গ্রন্থরূপ দেওয়া প্যালারাম তেমন কাজের না, তাদের বেশিরভাগ সময় যায টেনিদার চাট্টি আর গাট্টা খেতে খেতে।

এই চার মূর্তির নানা আজব সব অভিযানের সরস বর্ণনা-ই বইটার বিষয়বস্তু। কখনও তারা ভুতুড়ে বাড়ির রহস্য উন্মোচনে ��ের হয়, কখনও এলাকার ছেলের অপহরণের মামলা সামলায় আবার কখনও বা সবুজ দাড়িওয়ালা অদ্ভুত মানুষের পিছু করে হাজির হয় রহস্যঘেরা কোনো ঝাউবাংলোয়। তাদের সমস্যাগুলো যদিও ততটা গুরুতর না কিন্তু নিজেদের অদ্ভুত সব যুক্তি আর অন্তর্দ্বন্দ্বে সমস্যাগুলো এত জটিল হয়ে যায় যে সমস্যা সমাধানে তাদের হয়ে উঠতে হয় অতিমানবীয়।

বিশুদ্ধ হাস্যরস যাকে বলে টেনিদার গল্পগুলো ঠিক তাই । টেনিদার জগৎটা নিছক বিনোদনের, এই রাজ্য যুক্তি-তর্কের কোনো স্থান নেই। এই রাজ্যে বাতাবিলেবু খেলে বাত রোগ হয় বা জল খেলে জলাতঙ্ক। ফলে যুক্তি খোঁজার কোনো মানে হয় না এখানে। কিন্তু নিজের যুক্তিবোধকে কিছু সময়ের জন্য সরিয়ে রেখে যদি শিশু-কিশোরের বিস্ময়ভরা মন নিয়ে বইয়ে ডুব দেওয়া যায়, তাহলে হাসতে হাসতে পেট ব্যথা হয়ে যায় টেনিদাদের কাজকর্ম দেখে। কখনও টেনিদা একাই এক ম্যাচে বত্রিশ গোল করে তো কখনও প্যালা নিজেদের জালে গোল করে বসে থাকে। কখনও এক চাট্টিতে কারও কান কানপুরে যায় তো কারও নাক নাসিকে। পেশোয়ার কী আমির থেকে হনুলুলুর মাকুদা কি নেই টেনিদার জগতে!

বইয়ের আরেকটা ইন্টারেস্টিং পার্ট হলো সত্যিকারের টেনিদার সম্পর্কে আর্টিকেলটা। বাস্তবের টেনিদা যদিও বইয়ের টেনিদার মতো দুর্দান্ত ছিল না কিন্তু লেখকের কল্পনার ফানুস উড়িয়ে দিতে অবলম্বনের কাজ করেছেন এই লোকটা যিনি লেখকের বাড়িওয়ালা ছিলেন একটা পর্যায় পর্যন্ত। নাম, চেহারার বর্ণনা এবং কিছু ঘটনার সরাসরি সাক্ষী এই টেনিদা এমনকি ক্যাবলা আর হাবুলও ছিল রক্তমাংসের মানুষ।

তো পটোল দিয়ে সিঙ্গি মাছ খেয়ে মেফিস্টোফিলিসদের পুঁদিচ্চেরি কাজকর্ম দেখে প্যালাজ্বর বাঁধাতে চাইলে টেনিদার জগতে প্রবেশ করতেই হবে আর শুধু করলেই হবে না, একটু পরপর স্লোগান ধরতে হবে…
ডি লা গ্র্যান্ডি মেফিস্টোফিলিস….ইয়াক,ইয়াক!!!
Profile Image for Protik Nag.
21 reviews4 followers
August 27, 2020
ছোটবেলায় পড়া বই। এবার আবার পড়ার সময় ভাবছিলাম হয়ত আগের মতো মজা পাবোনা। কিন্তু এই বই অনন্তযৌবনা। নির্মল আনন্দ পাওয়ার জন্য বাঙ্গালী যেসব বইয়ের কাছে ফিরে ফিরে যায় এই বই তাদের মধ্যে একটা।
Profile Image for Ishita Mukherjee.
6 reviews3 followers
June 16, 2013
"De la grande mephistophilis yuk yuk"..This legendary creation never gets old.The craziness of the gang of four from Pataldanga headed by the weird and funny Tenida is such an entertaining read.There are moments when you simply cant stop yourself from laughing like a maniac!! Simply love this book!
Profile Image for Saikat Mahmud.
44 reviews21 followers
July 5, 2015
এই বইটা পড়ার কথা ছিল কৈশোরে। তখন হাতে আসেনি তাই পড়ারও সুযোগ হয় নি। এই সেদিন পড়া শুরু করলাম। মানতেই হবে, টেনিদা বাঙলা সাহিত্যের চিরসবুজ এক চরিত্র।
Profile Image for Sourav Atik.
46 reviews3 followers
July 9, 2025
বড়বেলায় পড়েছি বলে তিন দিলাম। ছোট বেলায় পড়লে পাঁচই দিতাম।
Profile Image for Yasir Sarkar.
32 reviews10 followers
October 10, 2020
ছোট বয়সে যে খুব মজা পেতাম তাতে সন্দেহ নেই, এখনও কিছু গল্প বেশ ভাল। চারমূর্তি উপন্যাসটির তুলনা হয় না, প্রতি পাতায় বেমাক্কা হেসে উঠেছি। এই উপন্যাসটা দিয়ে বইটা শুরু না করলেই ভাল হত। এত চমৎকার একটা রচনা দিয়ে বই শুরু হলে প্রত্যাশা বেড়ে যায়, অথচ পরের গুলো ক্রমেই মানে কমতে থাকে।
Profile Image for Tanjim.
1 review1 follower
August 11, 2016
Gone are the golden days of Bangla juvenile thrillers. This series is as good as it gets. Stupidity, adventure, entertainment and friendship... all poured in magnificently in each book of the series. Reading this means an instant throwback to your childhood, the best time of your life, when even the biggest worry meant biggest thrill.
Profile Image for Rupshali.
5 reviews
August 15, 2014
I've got no words to say! Di la grande mephistophalis, yak yak!!
Profile Image for Bookish Veenita.
108 reviews8 followers
May 14, 2016
Haha! There is no Bengali book-worm who had not read Tenida in her/his childhood.

What do I need to say more? It is a classic fellas'
Profile Image for Samsudduha Rifath.
425 reviews22 followers
April 21, 2024
পুদিচ্চেরি একটা বই মানে সাংঘাতিক। "ডি লা গ্রান্ডি মেফিস্টোফিলিস! ইয়াক ইয়াক!"
Profile Image for Rahul Dutta.
6 reviews4 followers
September 4, 2016
Growing up in a Bengali family in the 70s and 80s I had my share of immersion in a rich set of popular character fiction available to kids at that time. Premendra Mitras Ghanada, Narayan Gangopadhay's Tenyda and later Satyajit Rays Feluda captured our imagination as a child in an age when our living rooms were not invaded by 24 hours streaming TV. These characters while extraordinary in their own right was weaved from a simple Bengali middle class family fabric making them more real. I for one growing up never ever thought that these were work of fiction and harbored a secret desire to meet them all
This particular book is a collection of all the Tenyda novels and stories. The Boy Scout like band of school children whose leader is Tenyda invariably get involved in one mysterious issue or the other. The author keeps you riveted with simple tales of adventure and fun most often than not induced by Tenydas over enthusiastic sense of righteousness and problem solving. Stories flow easily where Tenyda and the gang use their presence of mind, and sense of adventure to resolve one issue after another. Things always start from their own neighborhood Potoldanga and the setting is mostly there or the city of Kolkata but at other times their adventures take them to Dooars in north Bengal or the jungles of Jharkhand. The rest of the gang owe a strong sense of allegiance to the leader of the gang Tenyda and is fiercely loyal to him tolerating his scolding and occasional knuckle shots on their scalps. Tenyda perennially struggles to keep up at the local school and moves through his grades in slow motion but garners respect because of his all powerful super human like image with the rest of the gang as he keeps them mesmerized with his tall tales of valour and courage. As the leader he enforces his right to most of everything from food to comfort and while some protest at times their loyalty and awe gets the better of them. To them Tennyda is truly the leader.
Hogging these tales of adventure from the warmth of a blanket in the winter my mind would travel to scenes of action, pulse racing as the group gets itself into yet another trouble that would soon turn to eager anticipation as Tenyda screamed "De La Grandi Mefistofilis" and the group joined in a chorus of "Yak Yak". You knew victory was near and they would soon return to the comfort of their familiar spot in Potoldanga. Long live Tenyda !!
Profile Image for Avishek Datta.
24 reviews8 followers
March 13, 2018
আমার জীবনের প্রথম পড়া বই ছিল ‘গোপালভাঁড়ের গল্প’।তখন ততটা বুঝতাম না,Humor Sense ও কম ছিল,কিন্তু যতটুকু বুঝেছিলাম তাতেই রম্যরচনার প্রতি আকর্ষণ জন্ম নিয়েছিল,যা এখনও বিদ্যমান আছে।তাই সুযোগ পেলে রম্যরচনাই বেশি পড়া হয়।শত কাজের চাপ থেকে খানিকটা মুক্তি,খানিকটা প্রান খুলে হাসার তাগাদাই মনে হয় এর কারন।তাই ‘টেনিদা সমগ্র’ যখন হাতে পেলাম দেরি না করে পড়তে বসে গেলাম।
টেনিদার সা��ে আগে পরিচয় হয়েছিল কয়েকটা সাময়িকীর মাধ্যমে,ভালই লেগেছিল।পুরো সমগ্র পড়ার সময় ভেবেছিলাম মোটামুটি হবে।কিন্তু পড়ার পর একটা কথাই মাথায় ঘুরতে লাগল “ডি-লা গ্র্যান্ডি মেফিস্টোফিলিস,ইয়াক ইয়াক।”
সত্য কথা বলতে এত সুন্দর আর হাসির বই আমি আগে পড়িনি,ভবিষ্যতেও পড়ব কিনা সন্দেহ আছে।নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায় এটা লিখেছিলেন ছোটদের জন্য,কিন্তু আমার মত ‘বুড়ো’ পাবলিকও বইটা পরে সেইরকম মজা পেয়েছিল।বয়স ভুলানো,প্রজন্ম পেরুনো অবাক করা এর পাঠকপ্রিয়তা।টেনিদার গল্প কিংবা উপন্যাসের কাহিনী বারবার পড়ে যাবার,পড়তে পড়তে অবিমিশ্র আনন্দ উপভোগ করার সুযোগ যারা পেয়েছেন, তারা আমার থেকে ভাল বলতে পারবেন।শুধু এতটুকু বলতে পারি বইটা পড়ার সময় আমি কয়েকবার এমনভাবে হেসে উঠেছিলাম যে আমার ভাই আমার দিকে অবাকদৃষ্টি নিয়ে তাকিয়ে ছিল।কি ভেবেছিল কে জানে?!
গল্পের প্রধান চরিত্র টেনিদা মূলত কলকাতার পটলডাঙায় বসবাসরত একটি স্থানীয় চরিত্র। টেনিদার আসল নাম ভজহরি মুখার্জি। পটলডাঙার আশেপাশে বসবাসরত চার তরুণ ছেলের একটি দলের নেতা টেনিদা পড়াশোনায় তেমন ভালো ছিলেন না। সাত বারের চেষ্টাতে মাধ্যমিক পরীক্ষায় পাশ করেছিলেন তিনি। টেনিদা বিখ্যাত ছিলেন তার খাঁড়ার মত নাকের জন্যে। আর তার বিখ্যাত সংলাপ, "ডি-লা গ্রান্ডি মেফিস্টোফিলিস ইয়াক ইয়াক"।টেনিদা আর এই চার তরুণকে নিয়েই গল্প।
রম্যরচনার ভূমিকা গল্প কিংবা উপন্যাস থেকে কোন অংশে কম না,বরঞ্চ আরও বেশি।মানুষকে হাসানোর মত কঠিন দায়িত্ব এরা নিয়ে থাকে।একটা গল্প কিংবা উপন্যাস যতই ভাল হোক না কেন দ্বিতীয়বার পড়তে ইচ্ছা করে না,কিন্তু রম্যরচনা কখনো পুরনো হয় না,বারবার পড়া যায়।এর স্বাদ যেন অমৃতের মত;যতই খায় না কেন, তৃষ্ণা মিটে না।
আমাদের জীবনের এই স্বল্পপরিসরে হাসার উপাদান অনেক কম।তাই ভার্সিটির ল্যাব রিপোর্ট,ক্লাস টেস্ট কিংবা ইস্কুলের তথাকথিত homework এর মাঝে যদি একটু সময় পান,একটু প্রান খুলে হাসতে চান, বইটা পড়ে দেখতে পারেন।শত ব্যস্ততার ভিড়ে একটুখানি হাসিই অনেককিছু।
Profile Image for Ratul.
70 reviews22 followers
April 11, 2016
দুর্ভাগ্য যে, কৈশোরে পাই নাই বইটা পড়ার জন্য।
সৌভাগ্য যে, দেরিতে হলেও পড়া হইছে।
একবার, দুইবার, তিনবার, চারবার... অসংখ্যবার!
আর প্রতিবারই প্রথমবারের মতই মজা পাইছি।
খুব কম বইই পড়া হইছে, যেগুলো পড়ার সময় গলা ফাটায়ে হাসছি।
কিন্তু টেনিদা সমগ্র পড়ার সময় ব্যাপারটা এত নিয়মিত ঘটছে যে,
মাঝপথে পড়া থামায়ে এদিক-ওদিক তাকায়া দেখতে হইছে,
পাছে কেউ পাগল ভাবতেছে কি না!
বাকি জীবনে যত অসাধারণ বইই পড়ি না ক্যান,
এইটা সম্ভবত প্রিয় বইয়ের তালিকার সেরা দশের বাইরে কখনও যাবে না।
পাঠক যেমনই হোক, সিরিয়াস বা অসিরিয়াস (আমার মত),
সবারই নিয়মিত ভিত্তিতে টেনিদার গল্পগুলো পড়া উচিত।
কারন, মনের শরীর ঠিকঠাক রাখার জন্য
সত্যিকারের খাঁটি হাসির কোন বিকল্প নাই।
বয়স কোন ব্যাপার না।
কালজয়ী বই অনেক আছে, বয়সজয়ী বই খুব বেশি নাই। :)
Profile Image for Sourav Das.
70 reviews5 followers
January 8, 2022
এই বই এর কোনো বিকল্প নেই। ছোটবেলাটাকে বারবার ফিরিয়ে আনে। টেনিদা, প্যালা, হাবুল, ক্যাবলা - এই চরিত্র গুলোর মধ্যে পাঠক নিজেকে খুঁজে নিজের ছোটবেলাটার সুখস্মৃতিগুলো ফিরে পান।

এই বই এর পড়ার কোনো বয়স নেই। যে কোনো সময় যেকোনো মনখারাপের দিনে এই বই মুখে হাসি আনবেই।
Profile Image for Sazzad Hossain.
7 reviews2 followers
November 18, 2019
For teenagers who are looking for comedy or humorous writings, Narayan Gangopadhay is a name you should keep in mind. For juvenile readers, it is a must read if you're exploring that genre.
I've finished it few times and it never failed to make me laugh. So, give it a try.
It's basically a story of four guys living in the same area and how they go through different type of awkward, hilarious situations and their friendship. The story is written in a way that'll make you laugh. And in times of chilling at restaurant, hangouts, this is a story of a childhood friendship where technology is hardly seen. I hope you'll enjoy it.
Displaying 1 - 30 of 150 reviews

Can't find what you're looking for?

Get help and learn more about the design.