Jump to ratings and reviews
Rate this book

ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর রচনাবলি

ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর-রচনাবলি : তৃতীয় খণ্ড

Rate this book
বিষয়সূচি

বহুবিবাহ-প্রথম পুস্তক (বহুবিবাহ রহিত হওয়া উচিত কিনা এতদ্বিষয়ক প্রস্তাব)
বহুবিবাহ-দ্বিতীয় পুস্তক (বহুবিবাহ রহিত হওয়া উচিত কিনা এতদ্বিষয়ক বিচার)
অতি অল্প হইল
আবার অতি অল্প হইল
ব্রজবিলাস
বিধবাবিবাহ ও যশোহর হিন্দুধর্ম রক্ষিণী সভা বিষয়িণী

367 pages, Hardcover

Published October 1, 2020

About the author

Ishwar Chandra Vidyasagar

30 books33 followers
Ishwar Chandra Vidyasagar (Bengali: ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর Ishshor Chôndro Biddashagor 26 September 1820 – 29 July 1891), born Ishwar Chandra Bandopadhyay (Bengali: ঈশ্বরচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়, Ishshor Chôndro Bôndopaddhae), was an Indian Bengali polymath and a key figure of the Bengal Renaissance. Vidyasagar was a philosopher, academic, educator, writer, translator, printer, publisher, entrepreneur, reformer, and philanthropist. His efforts to simplify and modernize Bengali prose were significant. He also rationalized and simplified the Bengali alphabet and type, which had remained unchanged since Charles Wilkins and Panchanan Karmakar had cut the first (wooden) Bengali type in 1780. He received the title "Vidyasagar" ("Ocean of learning" or "Ocean of knowledge") from the Calcutta Sanskrit College (where he graduated), due to his excellent performance in Sanskrit studies and philosophy. In Sanskrit, Vidya means knowledge or learning and Sagar means ocean or sea. This title was mainly given for his vast knowledge in all subjects which was compared to the vastness of the ocean

Ratings & Reviews

What do you think?
Rate this book

Friends & Following

Create a free account to discover what your friends think of this book!

Community Reviews

5 stars
0 (0%)
4 stars
0 (0%)
3 stars
0 (0%)
2 stars
0 (0%)
1 star
1 (100%)
Displaying 1 of 1 review
Profile Image for Azoad Ahnaf.
117 reviews
December 29, 2023
যেই আমলের লেখনী, সেই আমলে বোধকরি এসবের উপযোগ থাকিয়া থাকিবে, কিন্তুক, বর্তমানকালে আসিয়া, ইহা পাঠ করিবার মতো ধৈর্য্য এবং জ্ঞান এই দুইয়ের কোনটিই এই নিষ্কর্মার মধ্যে না থাকিবা সত্ত্বেও ইহা পাঠ করিবার যেই প্রয়াস গ্রহণ করিয়াছে, তাহাতে বাহবা আশা করিলে উহাতে দোষের কিছু ঘটিবে কি?
প্রতি ছত্রে ছত্রে সংস্কৃতের চপেটাঘাত সহিতে হইতেছে। তদ্বসত্ত্বেও যদি বা ইহা বলিবার অপচেষ্টা করিয়া থাকি যে - ইহাস্থিত বহুবিবাহ দ্বিতীয় পুস্তকখানাকে অদ্যকালের মুখবইতে মতামত বাক্সে যাহা ঘটিয়া থাকে মতোবিরোধ হইলে, তাহারই লিপিবদ্ধ সংস্করণ সে যুগের, মনে হয় না কেহ ইহাতে দ্বিমত করিবেন।
ইহা তো লিপিবদ্ধ হইলো 'বহুবিবাহ' পুস্তকদ্বয়ের বিবরণী (আদৌ ইহা সত্য নহে, কোনো বিবরণীই এস্থলে উপস্থিত হয় নাহি)। পরবর্তীতে আগমন ঘটিলো, কস্যচিৎ উপযুক্ত ভাইপোস্য প্রণীত 'অতি অল্প হইলো' এবং 'আবার অতি অল্প হইলো'। প্রথম লিখাখানি পাঠ করিয়া আবারো যাহা দৃষ্টির সম্মুখে পরিস্ফুটিত হইলো, তর্কবাচস্পতি মহাশয়কে পূর্বের পুস্তকে যথেষ্ট ধোলাই করিয়া মনস্তুতি লাভ না করিবার কারণবশতঃ ইহার অবতারণা। এক ভাইপোস্য ইহায় তাহার খুড় মশায়ের যেসব ত্রুটি বিদ্যাবাবুর দৃষ্টিগোচর হয় নাই, তাহা তুলিয়া ধরিয়া আরেকপ্রস্থ মার্জন করিলো তর্কবাচস্পতি খুড়া মহাশয়কে। বিদ্যাসাগর বাবু যে অতিশয় সহজ লোক ছিলেন নহে, ইহা বেশ করিয়া অক্ষিপটে ধরা দিতেছে।
তর্কবাচস্পতি মহাশয় আবারো উত্তর দিবার মতো দুঃসাহসিক কাজ করিয়াছিলেন দেখিয়া পুনরায় দ্বিতীয় পুস্তকখানির অবতারণা। যদিবা খুড় মহাশয়ের করুণ কাতরোক্তি ফুটিয়া উঠিয়া ছিলো, "ভাইপো মহাত্মার আমি কি অনিষ্ট করিয়াছি যে ইনি আমাকে এত কটু গালি প্রদান করিয়াছেন"। ইহা পাঠের দ্বারা কি আপনাদিগের মনে কম্পন ধরিতেছে না? মনে কি হইতেছে না, বেচারা নাহয় ভুল করিয়াছিলো এক্ষণে তাহাকে স্বস্তি দেওয়া, মুক্তি দেওয়া হোউক? কিন্তু না, ভাইপোস্য ছাড়িবার পাত্র নহেন। সোডা দিয়া তিনি আবারো কাচিলেন খুড় মহাশয়কে! তবে যাহাই হউক, ভাইপোস্য তথা বিদ্যাবাবু যে আসলেই জ্ঞানে অনন্য ইহা অস্বীকার করিলে পাতক হইতে হইবে।
পরবর্তী পুঁথি ব্রজবিলাস। ইহাও উপযুক্ত ভাইপো (ভাইপোস্য নহে) প্রণীত। ইহায় শ্রীযুক্ত ব্রজনাথ বিদ্যারত্ন ভট্টাচার্য্যকে কিঞ্চিত মার্জন করা হইয়াছে।
Displaying 1 of 1 review

Can't find what you're looking for?

Get help and learn more about the design.