Jump to ratings and reviews
Rate this book

Humayun Ahmed (Chronological List) #293

আমরা কেউ বাসায় নেই

Rate this book
Books contents are arriving very soon. Keep watching this Marketplace for your desire books and enrich your collection.

96 pages, Hardcover

Published February 1, 2012

8 people are currently reading
233 people want to read

About the author

Humayun Ahmed

450 books2,912 followers
Humayun Ahmed (Bengali: হুমায়ূন আহমেদ; 13 November 1948 – 19 July 2012) was a Bangladeshi author, dramatist, screenwriter, playwright and filmmaker. He was the most famous and popular author, dramatist and filmmaker ever to grace the cultural world of Bangladesh since its independence in 1971. Dawn referred to him as the cultural legend of Bangladesh. Humayun started his journey to reach fame with the publication of his novel Nondito Noroke (In Blissful Hell) in 1972, which remains one of his most famous works. He wrote over 250 fiction and non-fiction books, all of which were bestsellers in Bangladesh, most of them were number one bestsellers of their respective years by a wide margin. In recognition to the works of Humayun, Times of India wrote, "Humayun was a custodian of the Bangladeshi literary culture whose contribution single-handedly shifted the capital of Bengali literature from Kolkata to Dhaka without any war or revolution." Ahmed's writing style was characterized as "Magic Realism." Sunil Gangopadhyay described him as the most popular writer in the Bengali language for a century and according to him, Ahmed was even more popular than Sarat Chandra Chattopadhyay. Ahmed's books have been the top sellers at the Ekushey Book Fair during every years of the 1990s and 2000s.

Early life:
Humayun Ahmed was born in Mohongonj, Netrokona, but his village home is Kutubpur, Mymensingh, Bangladesh (then East Pakistan). His father, Faizur Rahman Ahmed, a police officer and writer, was killed by Pakistani military during the liberation war of Bangladesh in 1971, and his mother is Ayesha Foyez. Humayun's younger brother, Muhammed Zafar Iqbal, a university professor, is also a very popular author of mostly science fiction genre and Children's Literature. Another brother, Ahsan Habib, the editor of Unmad, a cartoon magazine, and one of the most famous Cartoonist in the country.

Education and Early Career:
Ahmed went to schools in Sylhet, Comilla, Chittagong, Dinajpur and Bogra as his father lived in different places upon official assignment. Ahmed passed SSC exam from Bogra Zilla School in 1965. He stood second in the merit list in Rajshahi Education Board. He passed HSC exam from Dhaka College in 1967. He studied Chemistry in Dhaka University and earned BSc (Honors) and MSc with First Class distinction.

Upon graduation Ahmed joined Bangladesh Agricultural University as a lecturer. After six months he joined Dhaka University as a faculty of the Department of Chemistry. Later he attended North Dakota State University for his PhD studies. He grew his interest in Polymer Chemistry and earned his PhD in that subject. He returned to Bangladesh and resumed his teaching career in Dhaka University. In mid 1990s he left the faculty job to devote all his time to writing, playwright and film production.

Marriages and Personal Life:
In 1973, Humayun Ahmed married Gultekin. They had three daughters — Nova, Sheela, Bipasha and one son — Nuhash. In 2003 Humayun divorced Gultekin and married Meher Afroj Shaon in 2005. From the second marriage he had two sons — Nishad and Ninit.

Death:
In 2011 Ahmed had been diagnosed with colorectal cancer. He died on 19 July 2012 at 11.20 PM BST at Bellevue Hospital in New York City. He was buried in Nuhash Palli, his farm house.

Ratings & Reviews

What do you think?
Rate this book

Friends & Following

Create a free account to discover what your friends think of this book!

Community Reviews

5 stars
99 (12%)
4 stars
196 (24%)
3 stars
271 (34%)
2 stars
153 (19%)
1 star
73 (9%)
Displaying 1 - 30 of 47 reviews
Profile Image for Muhammad .
152 reviews11 followers
July 25, 2016
একসময়ে হুমায়ূন আহমেদ 'উন্মাদ' পত্রিকায় 'এলেবেলে' নামে ধারাবাহিক রম্য লিখতেন। ৯০ এর শুরুতে যখন তাঁকে ম্যাগাজিনের এই রচনাগুলো নিয়ে একটি বই বের করতে বলা হলো, তিনি বলেছিলেন, "আমার সমস্ত লেখাই এলেবেলে। আমি আবার আলাদা করে এলেবেলে কেন লিখবো?" হুমায়ূন আহমেদ হয়ত বিনয় করেই বলেছিলেন তাঁর সব লেখাই এলেবেলে। তবে সাম্প্রতিক সময়ে, গত কয়েক বছরের জন্য কথাটি বোধহয় বেশ ভালোভাবেই খাটে! একটা সময়ের পর হুমায়ূন সাহিত্য খুব বেশী মাত্রায় পৌনঃপুনিক হয়ে পড়লো। 'সোনালী যুগের হুমায়ূন' এর চমৎকার সব সৃষ্টির হতাশাদায়ক পাঁচমেশালী মিশ্রন নতুন বইগুলো। বিক্রিবাট্টার দিক থেকে এবং চাহিদার স্কেলে নতুন এই বইগুলোর অবস্থান হয়ত আকাশচুম্বী পর্যায়ে, কিন্তু দ্বিতীয়বার পড়বার জন্য মোটেই তারা মানানসই নয়। 'আমরা কেউ বাসায় নেই' এই 'খারাপ' বইগুলোর মিছিলে আরেকটি সংযোজন।

উপন্যাস এর শুরুটা হয়েছে মধ্যবিত্ত পরিবারের টানাপোড়েন এর গল্প নিয়ে লেখা হুমায়ূন এর অসাধারণ উপন্যাস 'রজনী'র আদলে। এরপর মূল চরিত্র দুজন কখনও হয়ে পড়েছে সবাইকে হাস্যকর বানিয়ে দেয়া হিমু, কখনোবা ভয়ানক যুক্তিবাদী মিসির আলী। বয়স্ক/ বয়স্কা চরিত্রগুলো তো প্রায়ই হিমুর খালু কিংবা মাজেদা খালার প্রতিনিধিত্ব করছিলো। কোথাও 'রজনী', কোথাও 'দারুচিনি দ্বীপ', কোথাও 'হিমু', কোথাও 'বৃষ্টি বিলাস' এই নিয়েই ৯৬ পৃষ্ঠার উপন্যাস 'আমরা কেউ বাসায় নেই' (৯৬ পৃষ্ঠার পুরোটাই তো আর উপন্যাস নয়! একটা সাদা পাতা থাকবে পাঠকের নাম লেখার জন্য, একটা পাতায় ৫-৬ লাইনের 'মুখবন্ধ', একটা সাদা পাতা বইয়ের শেষে আর আরেকটা সাদা পাতা স্রেফ একটা সাদা পাতা থাকবার জন্যই!)

বিশ্বাস করতে একেবারেই ইচ্ছে হয়না, গল্পের জাদুকর এর ঝাঁপিতে টান পড়েছে। হয়ত হুমায়ূন একাই দায়ী ছিলেননা। প্রকাশক ব্যবসাদাররা তো মৃতপ্রায় প্রকাশনা ব্যবসাকে চাঙ্গা করতে নাকমুখ খিঁচিয়ে কষে চাবুক মেরেই গেছেন তাঁদের রেসের কালো ঘোড়াকে; "আরো জোরে ছুটিস না ক্যান?" কালো ঘোড়া ছুটেছে অনেকই, তবে চাবুকের মার ছোট রেসগুলোই শুধু জিতিয়েছে। বড় কাপ গুলো অধরাই রয়ে গেলো।
Profile Image for momo ✉️.
35 reviews52 followers
December 29, 2022
২ দিলাম কারণ পড়ে মজা পেয়েছি। হুমায়ূন আহমেদের হাস্যরস ভালো। তবে এই বইটাও হুমায়ূন আহমেদের একটি খাপছাড়া আবর্জনা হিসেবে ধরা যায়। -_-
Profile Image for Humayra Ta Deen Fabi.
74 reviews8 followers
September 29, 2024
হুমায়ূন আহমেদের জীবদ্দশায় লেখা সবচেয়ে বাজে বই হয়তো এটাই। একদম বস্তাপঁচা লেখা, বিষয়বস্তু অতিশয় বাজে,অনর্থক পাতার পর পাতা কলম চালিয়েছেন। কলমের কালি ও নষ্ট পৃষ্ঠাও নষ্ট।এটুক বলার একটাই কারণ কেউ বইটি কিনে টাকা নষ্ট করবেন না।
Profile Image for Masudur Tipu.
125 reviews2 followers
December 8, 2025
টানা থ্রিলার পড়ে লক হয়ে গিয়েছিলাম। তাই এই রম্য বই পড়া, হালকা ধাচের বই। অনেক এক্সপেকটেশন নিয়ে ভাল সামাজিক উপন্যাস ভেবে পড়লে হতাশ হবেন। এমনি এখনকার অনেক লেখক রম্য লিখেন, রম্য ভেবে পড়লে তাদের বইয়ের চেয়ে খারাপ লাগবে না।
Profile Image for Farhan.
725 reviews12 followers
June 13, 2020
যেসব বই পড়ে লেখকের কান বরাবর একটা থাবড়া দিতে ইচ্ছা করে, এইটা সেই জাতের একটা বই।
Profile Image for Mubtasim  Fuad.
318 reviews41 followers
September 28, 2024
Idk what's wrong with me. ইদানিং কালে আমার হুমায়ুন আহমেদ লেখা ভালো লাগছে না। অথচ একটা সময় ছিল, আমি মুগ্ধ সহকারে তার লেখা পড়তাম। অচিনপুর, শঙ্খনীল কারাগার, কোথাও কেউ নাই, বহুব্রীহি, বাসর, তোমাকে, কিছুক্ষণ এছাড়াও অসংখ্য উপন্যাস রয়েছে যা পড়া শেষ করে উপন্যাসের ঘটনা ব্রেনে প্রোসেস করতে আমার লেগে গেছে দীর্ঘ সময়। এরপর ইদানীং কালে যেসব উপন্যাস পড়ছি, পড়ার সময় ভাবছি, কেননননো মানে কেন আমার ভাল লাগছে না। এটা কী উপন্যাসের দোষ না আমার! জানিনা।

এই উপন্যাসটাই ধরি, অন্যতম প্রধান চরিত্র টগর যে ধর্ম বানিয়েছে নিজের মতন নাম দিয়েছে রগট। কিছু গুন্ডাদের ম্যানিপুলেট করে তার শিষ্য বানিয়ে ফেলেছে। এবং তার কথাবার্তা কাজকারবার সবই উদ্ভট। এরপর আসে পদ্মর মা এবং পদ্ম। উভয় দারুন ধুরন্ধর। তারা হচ্ছে অনেকটা পরগাছার মতন, যে গাছ অন্য গাছকে ভর করেই বেঁচে থাকে, কিন্তু একটা সময়, বড় গাছকে হিট অবজার্ভ করতে না দিয়ে নিজেরাই বড় গাছের মৃত্যুর কারণ ঘটায়।
টগরকে উপন্যাসে সবচেয়ে অদ্ভুত লেগেছে আমার। সে স্বইচ্ছায় নিজের পরিবার ধ্বংস করতে লেগেছে। নকল দলিল এবং অনান্য সাহায্য করে পদ্নর মাকে তাদের বাড়ি দখল করিয়ে দিচ্ছে, কিন্তু তার মাঝে কোন ভাবান্তর নাই।
তার মা ক্যান্সার আক্রান্ত, কোন ভ্রুক্ষেপ নাই। মানসিকভাবে অসুস্থ মানুষ হিসেবে নিজেকে রিপ্রেজেন্ট করেছে।
আমার কেন জানি নাহ, এই উপন্যাস পড়তে ভালো লাগছিল না। বারবার মনে চাচ্ছিল বন্ধ করে রেখে দিতে। কিন্তু শুরু যেহেতু করেছি শেষ তো নামাতেই হবে। সে অনুযায়ী পড়া।
Profile Image for Shahariar Ahammed.
93 reviews5 followers
July 14, 2021
অনেক আগে পড়ছি। ওই টাইমে ভালো লাগছিল। সেই সুবাদে ৪ দিলাম।
Profile Image for Tanzimul Lemon.
1 review
June 16, 2017
হালকা গোছের মজার উপন্যাস, হুমায়ুন আহমেদের অন্যান্য উপন্যাসের চেয়ে কিছুটা ভিন্ন ধরণের
হুমায়ুন আহমেদ নিজেই বিভিন্ন আত্মজৈবনিক রচনা ও সাক্ষাৎকারে বলেছেন যে তাঁর অধিকাংশ উপন্যাসেরই ধরাবাঁধা কোন প্লট থাকে না। কোন একটা জায়গা থেকে তিনি কাহিনীর প্রস্তাবনা শুরু করেন এবং তারপর কাহিনী নিজস্ব গতিতে এগোতে থাকে। একটি লাইন লিখবার আগমুহুর্তেও তিনি ঠিক করে নেন না যে সেই লাইনটা কেমন হতে যাচ্ছে। 'বাদশাহ নামদার' বা 'জোছনা ও জননীর গল্প' এর মত উপন্যাসগুলো হয়ত ব্যতিক্রম তবে বেশিরভাগ উপন্যাসেই তিনি এই রীতি অনুসরণ করেছেন।

কিন্তু 'আমরা কেউ বাসায় নেই' উপন্যাসের শুরুতেই তিনি প্রতিটা চরিত্রকে বেশ সচেতনভাবে উপস্থাপন করেছেন এবং তার ফাঁকে ফাঁকে তিনি কোন একটা গল্পের ইঙ্গিত দিয়েছেন। এ থেকে আমার ধারণা হয়েছিল, এই উপন্যাসটি হয়ত লেখকের অন্যান্য উপন্যাসের মত না। নির্দিষ্ট একটা প্লট মেনটেন করে লেখক এগোচ্ছেন। কিন্তু বাস্তবে দেখা গেল ঘটনা পুরোই উল্টো। একই সাথে এই উপন্যাসে দ্বৈত বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান।

প্রথমত, লেখক এই উপন্যাসের প্রতিটি পরিচ্ছেদ রচনার আগেই সে সম্পর্কে ব্যাপক চিন্তা ভাবনা করেছেন বলে মনে হয়। অর্থাৎ এক্ষেত্রে তিনি উপন্যাস রচনাকালে মাথায় যা আসবে তাই লিখব ধরণের পন্থা অনুসরণ করেন নি। যথাসাধ্য চেষ্টা করেছেন নির্দিষ্ট থিমের উপর যথাসম্ভব মজা করে একেকটি দৃশ্য বা ঘটনাকে সাজাতে।

দ্বিতীয়ত, লেখক ভেবেচিন্তে উপন্যাসটি লিখেছেন এটা যেমন সত্যি, তেমনি আরেকটা সত্যি হচ্ছে এই উপন্যাসের কোন কাহিনীই নেই! হুমায়ুন আহমেদের প্রায় সকল উপন্যাসের গতিপ্রকৃতিই নিজস্ব গতিতে সঞ্চারিত হলেও একটা সময় এসে কাহিনীতে ঠিকই প্রাণপ্রতিষ্ঠা হয়েছে। তাই বোঝার উপায় নেই যে লেখার শুরুতে লেখক নিজেও জানতেন না শেষে কি হতে চলেছে। কিন্তু 'আমরা কেউ বাসায় নেই' উপন্যাসে দেখলাম, আগে থেকে বিষয়বস্তু ঠিক করে রেখে এবং প্রতিটি পরিচ্ছেদের কাহিনীই অত্যন্ত মজার ও উপভোগ্য করে তুললেও শেষ পর্যন্ত লেখক সামগ্রিকভাবে একটি পরিচ্ছেদের কাহিনীর সাথে অন্য পরিচ্ছেদের কাহিনীর মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন করতে ব্যর্থ হয়েছেন। (এই কথাটাকে কেউ নেতিবাচক অর্থে নেবেন না আশা করি)

সত্যি কথা বলতে কি, এই উপন্যাসের আঙ্গিক গঠনটাই একেবারে অন্যরকম। শুরুতেই লেখক একেবারে ডিটেইলে প্রধান চরিত্রদের সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন। অপরদিকে পরবর্তি প্রতিটি পরিচ্ছেদেই নির্দিষ্ট কোন ঘটনাকে ফোকাস করা হয়েছে। তাই সেগুলো একেকটা স্বতন্ত্র গল্পে পরিণত হয়েছে। ফলে পাঠক যদি শুরুতে চরিত্রসমূহ সম্পর্কে জেনে নিয়ে পরবর্তিতে উপন্যাসের মাঝখান দিয়ে যেকোন একটা পরিচ্ছেদ পড়া শুরু করেন, তাহলেও খুব বেশি সমস্যায় না পড়েই তারা কাহি��ীর সাথে নিজেদের রিলেট করতে পারবেন।

উপন্যাসের শুরুতেই কথক মনজুর ভাই টগরের অদ্ভুত চরিত্র ও নিজস্ব ধর্ম প্রচারের বিষয়টি এবং মনজুদের বাড়ি পদ্ম ও তার মায়ের উঠে আসার ব্যাপার দুটি রয়েছে। কাহিনীতে মূল নাটকীয়তা মূলত ঐ দুই জায়গায়ই ছিল। এরপরও লেখক স্বভাবসুলভ ভঙ্গিতে প্রতিটা দৃশ্যকে নিজের মত করে নাটকীয় ও মজাদার করে তুলতে চেয়েছেন। তবে সেগুলোতে খুব বেশি নতুনত্ব নেই। অবশ্য লেখক একেবারে পারফেক্ট টাইমিংয়ে যেভাবে প্রতিটা দৃশ্যে হিউমার সংযোজন করেছেন, তা এক কথায় অসাধারণ।

প্রথমেই বলেছি এই উপন্যাসের নির্দিষ্ট কোন কাহিনী নেই। সুতরাং কাহিনী সংক্ষেপ সম্পর্কে জানানোর বিষয়টিও অপ্রয়োজনীয় মনে করছি। তবে এটুক জানিয়ে রাখি যে উপন্যাসের গতিপ্রকৃতি আবর্তিত হয়েছে একটি পরিবারের বিচিত্র সব চরিত্রের আজব কর্মকান্ডকে ঘরে। উপন্যাসের প্রতিটা চরিত্রই অসাধারণ, অর্থাৎ সাধারণত এই ধরণের চরিত্র বাস্তবজীবনে দেখা যায় না। আর তাই এই উপন্যাসটিও সত্যিকারের জীবনঘনিষ্ট বা সামাজিক উপন্যাস হয়ে উঠতে পারেনি। উপন্যাসের বিভিন্ন দৃশ্যের মাধ্যমে হয়ত লেখক সাম্প্রতিক কালের সিরিয়াস কিছু দিককে স্যাটায়ারের মাধ্যমে প্রকাশ করতে চেয়েছেন তারপরও আমার কাছে মনে হয়নি এই উপন্যাসে গভীর জীবনবোধের কোন ব্যাপার আছে যার দেখা মেলে হুমায়ুন আহমেদের অন্যান্য উপন্যাসে।

সবমিলিয়ে 'আমরা কেউ বাসায় নেই'কে নিছকই একটা হালকা গোছের মজার উপন্যাস বলে মনে হয়েছে আমার। টিভির প্যাকেজ কমেডি নাটক বা টেলিফিল্ম নির্মানের ক্ষেত্রে এই ধরণের উপন্যাসের কাহিনী আদর্শ।
This entire review has been hidden because of spoilers.
Profile Image for Rafia Rizwana.
14 reviews
October 23, 2015
বইটার নায়ক টগরের সাথে মেইড সামার নায়ক তাকুমির প্রচ্ছন্ন মিল পাইছি।
কি কারণে জানি ভাল্লাগসে।হাবিজাবি বই,একটা স্টার কম দেয়াই যেত।কিন্তু শেষে গিয়ে কেন জানি ভাল্লাগল।
বয়সের দোষ!
Profile Image for Chaity  Somadder.
61 reviews
February 5, 2022
অনেকদিন পর হুমায়ূন আহমেদের বই পড়ে অনেক ফ্রেশ লাগছে। খুব ভালো লেগেছে বইটা। হুমায়ুন আহমেদের লেখার ফ্লেভারটা এখনো এত টানে। ভালো লেগেছে অনেকবেশি।
Profile Image for Kazi Md. Al-Wakil.
297 reviews6 followers
April 18, 2021
টগর, মনজু ২ ভাই, বাবা আর মাকে নিয়ে পরিবার। বাবা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজীর লেকচারার। তারা এখন যে বাসায় থাকে, সেই বাসা মনজুর বাবা আর তার এক বন্ধু মিলে কিনেছিলো। পরে সেই বন্ধু মারা গেলে মনজুর বাবা নিজের নামে করে নেয় সেই বাসা। কিন্তু সেই বন্ধুর স্ত্রী আর কন্যা পদ্ম, মনজুদের কাছে বারবার এসেও নিজের ভাগটুকু পায়নি। একটা দোষবোধ থেকেই মনজুর বাবা কিছু টাকা পাঠায় মাসে মাসে পদ্মদের। এদিকে মনজুর বড় ভাই টগর উদ্ভট কথাবার্তা বলে, চিন্তা ধারাও উদ্ভট। কিন্তু খুব ব্রিলিয়ান্ট। সে একটা গ্যাং এর অনেক বড় নেতা। মনজু চিন্তা করে পায় না কি করে তার ভাই এতো বড় নেতা হলো, যে সবাই তাকে ভয় পায়। টগর পদ্মদের, তাদের বাড়িতে এনে রেখেছে, তাদের ভুয়া জমিও দিয়েছে। আর পদ্মরা দিব্যি নিজের মতো করে থাকছে। এক পর্যায় বাড়িতে কতৃত্ব চালাচ্ছে। এইসব দেখে মনজুর বাবার অবস্থা খারাপ। কোনো কিছুতেই মন বসে না তার। এদিকে পদ্মর মা বাড়ি বিক্রি করে দেয়ার ধান্দায় আছেন। এক পর্যায় উকিল ডাকিয়ে বাড়ি নিজের বলে ঘোষনা দিয়ে মনজুদের বাড়ি ছাড়তে বলেন, যদি থাকতে হয়, তাহলে ভাড়া দিয়ে থাকতে বলেন। এতো কিছু হয়ে গেলো কিন্তু টগর এর কোনো হুশ নেই। সে দিব্যি ঘুরে বেড়াচ্ছে আর ঘুমাচ্ছে। পদ্ম মনজুকে পছন্দ করে। কিন্তু তাদের জুটি অনেকটা অদেখাই থেকে যায়।
Profile Image for Faiza Hasan.
7 reviews5 followers
October 31, 2023
আমি বরাবরেই হুমায়ুনপ্রেমী। মন খুব ভালো থাকলেও আমি হুমায়ুন স্যারের লেখা খুলে বসি এবং মন খারাপ থাকলেও। বিশেষ বিশেষ সময়গুলোতে আমি হুমায়ুন স্যারের লেখার দারস্থ হই এবং সন্তুষ্ট চিত্তেই ফিরে আসি। কিন্তু এবারে একটু ব্যাতিক্রম ঘটেছে। বইটা পড়ার পর শেষমেষ মনে হয়েছে লেখক তার ভাতঘুমের সময়টাতে ক্লান্ত শরীর নিয়ে গরমের তীব্রতায় আনমোনা হয়ে খাপছাড়া ভাবে রম্য লিখতে চেষ্টা করেছেন, এবং তিনি খানিক সফলও হয়েছেন বটে।

❝আমরা কেউ বাসায় নেই❞— নামটা যতটা সরল লাগছে, বই পড়ার পর নামের সাথে কাহিনীর সামঞ্জস্যতা খুঁজতে গেলে ততটাই দুর্বোধ্য ঠেকবে।প্রত্যাশা নিয়ে পড়া শুরু করেছিলাম তবে প্রত্যাশায় অনেকখানি ঘাটতি নিয়ে লিখতে বসেছি।
অবশ্য অন্যান্য পাঠকদের ভালোও লাগতে পারে লেখাটা। তবে আমার কাছে হুমায়ুন স্যারের অন্যান্য বইয়ের কম্পেয়ারিজমে এই বইটা খুব একটা ভালো লাগেনি।

•বইয়ের গল্প বর্ণনা হয়েছে মনজুর ভাষ্যে অর্থাৎ গল্প কথক মনজু। প্রথমের দিকে মধ্যবিত্ত পরিবারের প্রত্যেক সদস্য সম্বন্ধে তথ্য বা কিছু ঘটনা বর্ণিত ছিলো। টগর ও মজনু দুই ভাই, তাদের বাবা প্রাইভেট ইউনিভার্সিটির ইংরেজী লেকচারার, এবং তাদের মা মিলে পরিবার। লেখক খুব হাস্যরসের সাথে একেকজনের একেকটা ঘটনা বর্ণনা করেছেন। একেকটা বিশেষণ, বাক্য কৌতুকে ছিলো। অত্যন্ত হাস্যরসাত্মক এসব ঘটনা আপনাকে হাসাবে। কাজের মেয়ের রহিমার মায়ের চালচলন, কথাবার্তাও আপনাকে হাসাবে। কিন্তু কিছুক্ষণ পরেই এসব আমার কাছে বিরক্তিকর ঠেকেছে। একধরণের কাহিনী ক্রমাগত রিপিট হলে পড়াটা কোনোমতে শেষ করার জন্য পড়া টাইপ হয়ে যায়।

•চরিত্রায়নও আমার স্বাভাবিকভাবে ভালো লাগেনি তবে অস্বাভাবিকতার কথা বললে প্রত্যেকটা চরিত্র অস্বাভাবিকতায় পিএইচডি করে ফেলেছে। উদাহারণ দেই, ইঞ্জিনিয়ার পাশ করা টগর একেবারে ফ্রেশ, তকতকে গোটাগাট্টা একটা ধর্ম আবিষ্কার করে ফেলেছে তাও দিনকে দিন উলটো করে ধরে বই পড়তে পড়তে। আবার এই ধর্মের অনুসারীও পেয়ে গিয়েছে কয়েকটা। অস্বাভাবিক এই ছেলেটা আন্ডারওয়ার্ল্ডেও ওস্তাদের ভুমিকায় রয়েছে। তাছাড়া টগরের মা, পদ্ম ইত্যাদি চরিত্রও অস্বাভাবিক যা বাস্তবের কোনো চরিত্রের সাথেই যায়না। আপনারা বলতে পারেন, এমন চরিত্র হুমায়ুন আহমেদের সব বইয়ে-ই একটা না একটা আছে। কিন্তু আমি বলবো সেসব চরিত্র অস্বাভাবিক হলেও বিরক্তিকর ছিলোনা। মনে দাগ ছেপে রাখার মতোন ছিলো।

তবে হ্যাঁ, গল্পের মূল ফোকাসটা বোধহয় দু জায়গাতে ছিলো এবং সে জায়গাগুলো ভালো লেগেছে। টগরের পরিবার যে বাড়িতে থাকে সে বাড়ির জমি কিনেছিলেন টগরের বাবা ও তার বন্ধু মিলে। কিন্তু বন্ধু মারা যাবার পর টগরের বাবা জমি ও বাড়িতে কব্জা করে বসে এবং বন্ধুর ভাগ সম্বন্ধে সম্পুর্ন অস্বীকার করে। পুরা বই জুড়ে তেনার এই অপরাধের শাস্তি তিনি হারে হারে ভোগ করছেন এই চিত্র দেখা যায়৷ সুতরাং মোরাল ভ্যালুর এই দিকটা ভালো লেগেছে। টগরের নতুন ধর্মের বিস্তারিত পড়ে বোঝা যাবে হিংসা, বিদ্বেষ অপরাধ সংগঠনে কীভাবে কীভাবে ভুমিকা রাখে। এইদিকটা ডিরেক্টলি বোঝা কষ্টকর যে লেখক কী ম্যাসেজ দিতে চেয়েছেন। কিন্তু বুঝলে ভালো লাগবে।

• হুমায়ুন স্যারের এন্ডিং পাঠক প্রথমেই ধরতে পারবেনা এটি নিপাতনে সিদ্ধ। ধরতে না পারলেও এন্ডিংটা পাঠককে ভালোবোধ করায়। এটার এন্ডিংও হয়তো কিছুটা তেমনই।

ওভার অল, অন্যদের বইটা ভালোও লাগতে পারে। কিন্তু নিছক রম্য হিসেবে পড়লেও পুরোটা শেষ করে পাঠক সন্তুষ্ট হতে পারবেন বলে মনে হয়না।

পারসোনাল রেটিংঃ ৩/৫

বই পরিচিতিঃ
▪️বইঃ আমরা কেউ বাসায় নেই।
▪️লেখকঃ হুমায়ুন আহমেদ
▪️প্রকাশনাঃ মাওলা ব্রাদার্স
▪️পৃষ্টা সংখ্যাঃ ৯৬
▪️মুদ্রিত মূল্যঃ ২১৩
Profile Image for Ceayum -A- Noor.
14 reviews
September 5, 2022
মেইনলি.. লেখক এর ইউজ করা কিছু... আমাদের most liked বাংলা গালি দেখে.... তৎকালীন বয়সন্ধিতে ব্যাপারটা ইন্টারেস্টিং লেগেছিল। এক সময় প্রথম আলো'র ক্যাপসুলে "#আমরাবাসায়কেউনেই" বইটির কিছু অংশ প্রতি সপ্তাহে ছাপা হতো। তখনই প্রথম হুমায়ূন আহমেদের লেখা পড়া হয়। দারুণ লেগেছিল। দুই-এক সপ্তাহ পড়েছিলাম কিন্তু পরে আর ধৈর্য্য কুলোতে পারিনি। বাট প্ল্যান ছিল পুরো বইটা পড়ব কোনো একসময়। আমার শুধু মনে ছিল বইটার নাম লাস্টে.... "##### কেউ নেই "... এই বই খোঁজ করতে গিয়ে আমি "#কোথাওকেউনেই" পড়া শুরু করে দিয়েছিলাম। পরে দেখলাম এটাতো বাকের ভাইয়ের গল্প। আচ্ছা যাক গে!! যখন পড়া শুরুই করে দিয়েছিলাম... শেষ করেছি। এবং অলমোস্ট কেঁদে ফেলেছিলাম। ভাল লেগেছিল। জাস্ট এ মাস্টারপিস। অতঃপর ইন্টারনেটে সার্চ দিয়ে "#আমরাবাসায়কেউনেই" নামের একটি গল্পের বই আছে.... খোঁজ পেলাম। বইটি ক্রয়করতঃ....... এক বসায় বইটা শেষ করলাম। বইটি ভালো। ভালোই ভালো। মেইনলি কমেডি। হাসতে হাসতে খিলও লেগেছে যেখানে সেখানে। কিছু জায়গায় হালকা কাতুকুতু দেয়ার প্রচেষ্টাও প্রকাশ পেয়েছে। বাট ওভারঅল...... অস্থির। কিন্তু বরাবরের মত গল্পের শেষে একটা ফাটাফাটি ক্লাইম্যাক্স দিতে ভুলে যাননি হুমায়ূন আহমেদ। উনি boss....genuine boss...অলমোস্ট প্রতি বই শেষেই boss এর কলম কলিজাতে গিয়ে একটা টোকা দেয়। হালকা গুজবাম্পসও হয়। quickey entertainment (গুস্তাখি মাফ করবেন) এর জন্য বইটা ভালো। মন ভালো করে দিবে।

#গডফাদার" বইটা পড়ার সময় সারাদিনে দেখা যেত মাত্র ৫-১০ পেজ পড়তাম। কিন্তু এখন দেখলাম গল্পের বই পড়ার স্পিড ভালোই বেড়েছে। থোরা কম ১০০ পেজের বই নিমিষেই শেষ করে দিলাম। যদিও ভারত-পাকিস্তান দুর্দান্ত ম্যাচের জন্য কিছুটা সময় কন্সেন্ট্রেশন ডাইভারটেড ছিল। বাট স্টিল.... এঞ্জয়েড দ্যা বুক এ লট। আফটার অল এই গল্পের বই টা পড়ার... দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান হলো....
Profile Image for Muskan_and_her_fiction.
36 reviews1 follower
October 27, 2024
Book review🎀🎀
আমরা কেউ বাসায় নেই
লেখক:- হুমায়ুন আহমেদ
rating :- ⭐⭐⭐⭐/5


আসলে বইটি পরার পর অনুভূতির কথা যে লিখবো,কিছু অনুভব ই হচ্ছেনা,বুঝলাম না কি হলো আর কিভাবে শেষ ই বা হলো।বইটি খুবই পেছানো, কেমন যানি একটা আগ্রহ উঠলো বইটা শেষ করার।এই কারণেই আমি এটি খুব দ্রুত শেষ করেছি এবং আমি প্লট টুইস্টের মতো কিছুটা আশা করছিলাম আমি জানি না আমি কী আশা করছিলাম তবে আমি নিশ্চিতভাবে হতাশ নই। এই বইটি "টগড়" নামের চরিত্রটির জন্য আমাকে রাগ অনুভব করিয়েছে। আমি বাবার জন্যও কিছুটা রাগ অনুভব করেছি কারণ তিনি সত্যিই তার বাচ্চাদের শাসন করেননি কিন্তু দিনের শেষে, যে জিনিসটি আমাকে সবচেয়ে বেশি হতাশ করেছিল তা হল এই বইটি কীভাবে আমাদের কিছু পরিবারকে চিত্রিত করেছে, আমরা এক ছাদের নীচে থাকি কিন্তু আমরা এখনও একে অপরের থেকে এত দূরে যেখানে এই বইটি সম্পর্কিত। এটি ছিল আমার হুমায়ুন আহমেদের পড়া প্রথম বই। আমার বেশি পড়ার প্রবণতা আছে, আমি সম্প্রতি বাংলা বই পড়া শুরু করেছি তাই তার বইগুলো আমার প্রথম choice.
This entire review has been hidden because of spoilers.
Profile Image for odhora ♡.
86 reviews1 follower
August 6, 2024
I started it a few months ago and was enjoying it but abandoned it (no specific reason),picked it up yesterday and finished it today,though i was enjoying the beginning,i was irritated halfway thru. Not because the book was bad but because it was frustrating but i started enjoying it again BUT the plot twist???and it being on the last three page??i cried. and i think im the only one. (also missed himu and was thinking about him)
31 reviews
March 25, 2020
বইটা বেশ ভালই। যদিও অনেক বছর আগে ছোটবেলায় পড়েছিলাম। এতগুলো নেগেটিভ রিভিউ কেন বুঝতে পারছি না।হ্যাঁ, তবে টগর চরিত্রটির অনেক কাজের কোন কারন বা যৌক্তিকতা খুঁজে পাইনি। হয়তবা মানসিক কোন সমস্যা ছিল তার। কেন এসব বলছি সেটা পাঠকেরা বইটি পড়লেই বুঝতে পারবেন। Of course, I would recommend everyone to read this. আশা করি, বইটি আপনাদের পড়তে ভালই লাগবে।
Profile Image for Rukaiya.
19 reviews3 followers
April 3, 2021
একটি অত্যন্ত 'হাস্যরসাত্মক বই', এরকম রিভিউ পেয়ে পড়তে বসেছিলাম। শুরুর কয়েকটা পাতা পড়ে বেশ আনন্দ পেলেও শেষ পর্যন্ত আবিষ্কার করলাম, এটা হুমায়ুন আহমেদের লেখা সেরা আবর্জনাগুলোর মধ্যে অন্যতম হওয়ার দাবি রাখে। এই ধরনের বইয়ের শেষ দিকে সাধারণত একটা খুনোখুনি থাকে, অসুস্থ কিছু ব্যাপার স্যাপার থাকে। এই বইটাতে সেটাও নাই। যেরকম হুট করে শুরু হয়েছে, তারচেয়েও আচমকা ভঙ্গিতে শেষ হয়েছে।
Profile Image for Shahnewaz Shuvo.
46 reviews4 followers
June 19, 2022
খুবই সস্তা লেখনি। ভাবতেও পারিনি এতটা হতাশ হবো বইটা পড়ে। প্রতি চরিত্রের ওপর বিরক্ত হয়েছি। তবে মহাবিরক্ত হয়েছি টগর চরিত্রের ওপর। মাঝখানে মনে হলো কি পড়ছি এটা!! আর পড়বো না, কিন্তু খুব কষ্ট করে শেষ করেছি বইটা।
Profile Image for আহনাফ তাহমিদ.
Author 36 books80 followers
August 20, 2023
একঘেয়ে সময় হাস্যরসে কাটানোর জন্য হুমায়ূন আহমেদের চেয়ে ভালো কাউকে এখনও পাইনি। বইটা মন্দের ভালো। উপভোগ করেছি, এইজন্য ৩ তারা। শেষ করার পর মনে হলো আরও একবার এই বইটা পড়া হয়েছিলো। হুমায়ূন আহমেদের বইতে জাদু বোধহয় এটাই। একই বই বার বার পড়লেও ক্লান্তি আসে না।
Profile Image for Rideeta Tabassum Prova.
98 reviews25 followers
January 22, 2024
This is probably the most disappointing book by the author. Damn. This is bad. Jokes were funny at least. Characters lovable- like his all other books. The story ended abruptly, like the author got really tired. I like cliffhanger endings usually, this one is just lazy.
Profile Image for Zahirul Islam.
5 reviews
May 13, 2024
সমাজে প্রচলিত দর্শনগুলো লেখক সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তোলেন। যদিও এই উপন্যাসের কাহিনী এলোমেলো লেগেছে, তবে কিশোর উপন্যাস হিসেবে অনায়াসে পড়া যায়।
সবচেয়ে লক্ষনীয়, উপন্যাসের চরিত্রগুলো অবলীলায় সত্যকথা বলে ফেলে। অনেকটা পাগলামী চরিত্র আর কী!
আহ্! বাস্তবে যদি এমন ভাবে সত্যগুলো ফুটিয়ে তোলা যেতো!
Profile Image for Munem Shahriar Borno.
202 reviews11 followers
January 10, 2025
কেমন এলোমেলো গল্পটা!

এজ ইউজ্যুয়াল হুমায়ুন আহমেদ টাইপ কিছু উদ্ভট হিউমর (এই যেমন উলটো করে বই পড়ার ব্যাপারটা) ছাড়া আর তেমন কিছুই নেই এই লেখায়। চরিত্র গুলোও এলোমেলো, হুট হাট বদলে যায়। গল্পের মত চরিত্রগুলিরও কোনো পরিণতি নেই।
Profile Image for Mueed Mahtab.
346 reviews
September 4, 2020
বেস্ট বই।আমি এত দিন পর কেনও এটা পড়লাম জানি না,আগে পড়া উচিত ছিল।


**স্পয়লার**

বাড়ির জন্ম পদ্মর বাবা কোনো টাকাই দেয়নি।
This entire review has been hidden because of spoilers.
Profile Image for Alvi Rahman Shovon.
470 reviews15 followers
January 16, 2021
পড়ে মজা পেয়েছি বইটি। টগর চরিত্রটি মজার ছিল। হাসতে হাসতে শেষ আমি 😂
Profile Image for K.M. Ettahad.
79 reviews
January 19, 2022
৪.৫ ষ্টার। ভালোই লেগেছে। শেষ দিকে টুইষ্ট ছিল। ইমোশনাল হয়ে গেছি খানিকটা।
Profile Image for Mousumi Maya.
89 reviews
May 15, 2022
হুমায়ুন আহমেদ এর লেখায় বাবারা এতো স্বচ্ছ হয় ক্যানো? সব বইয়ের সাথে কি যোগ সংযোগ আছে?
Displaying 1 - 30 of 47 reviews

Can't find what you're looking for?

Get help and learn more about the design.