ফ্ল্যাপে লিখা কথা রাত আটটা। সারা দিন ঝলমলে রোদ ছিল। সন্ধ্যার পর থেকে বৃষ্টি শুরু হয়েছে। মিসির আলি ছাতা মাথায় মল্লিক সাহেবের বাড়িতে এস উঠেছেন। দেখে মনে হচ্ছে মল্লিক সাহেবের বাড়ি শ্মাশানপুরী। কেউ বাস করে না। বিড়ালের মিঁউ মিঁউ শব্দ ছাড়া কোনো শব্দ নেই। মিসির আলি দোতলায় ওঠার সিড়িঁর গোড়ায় দাঁড়িয়ে বললেন, বাড়িতে কেউ আছেন ? কেউ জবাব দিল না। মিসির আলি দোতলায় উঠে গেলেন। যে ঘরে বন্দি ছিলেন, সেই ঘর খুঁজে বের করতে তার বেগ পেত হলো না। মূল দরজা পুলিশ ভেঙেছে। দরজা ঠিক করা হয় নি। মিসির আলি ঘরে ঢুকলেন। চেয়ারে মল্লিক সাহেব বসে আছেন। তাঁর হাতে সিগারেটের প্যাকেট। মিসির আলি অবাক হলেন না। মল্লিক সাহেব এখন থাকবেন, মিসির আলি তা ধরেই নিয়েছিলেন।
Humayun Ahmed (Bengali: হুমায়ূন আহমেদ; 13 November 1948 – 19 July 2012) was a Bangladeshi author, dramatist, screenwriter, playwright and filmmaker. He was the most famous and popular author, dramatist and filmmaker ever to grace the cultural world of Bangladesh since its independence in 1971. Dawn referred to him as the cultural legend of Bangladesh. Humayun started his journey to reach fame with the publication of his novel Nondito Noroke (In Blissful Hell) in 1972, which remains one of his most famous works. He wrote over 250 fiction and non-fiction books, all of which were bestsellers in Bangladesh, most of them were number one bestsellers of their respective years by a wide margin. In recognition to the works of Humayun, Times of India wrote, "Humayun was a custodian of the Bangladeshi literary culture whose contribution single-handedly shifted the capital of Bengali literature from Kolkata to Dhaka without any war or revolution." Ahmed's writing style was characterized as "Magic Realism." Sunil Gangopadhyay described him as the most popular writer in the Bengali language for a century and according to him, Ahmed was even more popular than Sarat Chandra Chattopadhyay. Ahmed's books have been the top sellers at the Ekushey Book Fair during every years of the 1990s and 2000s.
Early life: Humayun Ahmed was born in Mohongonj, Netrokona, but his village home is Kutubpur, Mymensingh, Bangladesh (then East Pakistan). His father, Faizur Rahman Ahmed, a police officer and writer, was killed by Pakistani military during the liberation war of Bangladesh in 1971, and his mother is Ayesha Foyez. Humayun's younger brother, Muhammed Zafar Iqbal, a university professor, is also a very popular author of mostly science fiction genre and Children's Literature. Another brother, Ahsan Habib, the editor of Unmad, a cartoon magazine, and one of the most famous Cartoonist in the country.
Education and Early Career: Ahmed went to schools in Sylhet, Comilla, Chittagong, Dinajpur and Bogra as his father lived in different places upon official assignment. Ahmed passed SSC exam from Bogra Zilla School in 1965. He stood second in the merit list in Rajshahi Education Board. He passed HSC exam from Dhaka College in 1967. He studied Chemistry in Dhaka University and earned BSc (Honors) and MSc with First Class distinction.
Upon graduation Ahmed joined Bangladesh Agricultural University as a lecturer. After six months he joined Dhaka University as a faculty of the Department of Chemistry. Later he attended North Dakota State University for his PhD studies. He grew his interest in Polymer Chemistry and earned his PhD in that subject. He returned to Bangladesh and resumed his teaching career in Dhaka University. In mid 1990s he left the faculty job to devote all his time to writing, playwright and film production.
Marriages and Personal Life: In 1973, Humayun Ahmed married Gultekin. They had three daughters — Nova, Sheela, Bipasha and one son — Nuhash. In 2003 Humayun divorced Gultekin and married Meher Afroj Shaon in 2005. From the second marriage he had two sons — Nishad and Ninit.
Death: In 2011 Ahmed had been diagnosed with colorectal cancer. He died on 19 July 2012 at 11.20 PM BST at Bellevue Hospital in New York City. He was buried in Nuhash Palli, his farm house.
এটাকে রহস্য গল্প বলাই ভাল।মিসির আলী বিশ্বদ্যিালয়ের কাজ ছেড়ে দিয়ে বর্তমানে একটি দুই কামরার ছোট্ট বাসায় ভাড়া থাকেন।সেই বাসার বাড়িওয়ালা ড.এ মল্লিক,যিনি পেশায় একজন হোমওিপ্যাথি ডাক্তার এবং তার অদ্ভূত দুই ছেলেকে নিয়েই উপন্যাসটি নির্মিত হয়েছে।
মিসির আলীর টুক-টাক কাজ করে দেয়ার জন্য আছে বার-তের বছরের ছেলে জুসু,যাকে মিসির আলী অত্যন্ত পছন্দ করেন।এ.মল্লিকের সঙ্গে তার ছেলেদের সম্পর্ক অদ্ভূত ধরনের।তারা নাকি তাদের বাবাকে দু’টো করে দেখে।তারা কোনো কাজ-কর্ম করে না।সারাদিন ছেলে কোলে নিয়ে বারান্দায় পায়চারি করে।এ.মল্লিক তার ছেলেদের দু-চোক্ষে দেখতে পারে না এবং বিশ্বাস করে না।উপরন্তু দাবি করে তার ছেলেরা তাদের মা অর্থাৎ মল্লিকের প্রথম পক্ষের স্ত্রীকে মেরে ফেলেছে।বাবা এবং দুই ছেলেকে সকল সমস্যার সমাধানের জন্যে ভাড়াটিয় মিসির আলীর শরণাপন্ন হন।বাবার কয়েকদিনের অনুপস্থিতিতে ছেলেরা তার কুলখানি করে ফেলে।ধীরে ধীরে মিসির আলী এই রহস্যময় পরিবারের জটিল সমস্যার সাথে জড়িয়ে যান এবং কৌতুহলী হয়ে ওঠেন। তিনি বাবা এবং পুত্রদ্বয়কে গভীরভাবে পর্যজবেক্ষণ কনে এবং বুঝে উঠতে পারেন না কে আসলে মানসিকভাবে অসুস্থ।মল্লিকের দুই ছেলের আচরণ অত্যন্ত অস্বাভাবিক।তারা একইরকম কাপড় পরে, একই সাথে হাত-পা নাড়ে এমনকি কথাও বলে।
এরইমধ্যে একদিন এ.মল্লিকের রহস্যময় মৃত্যু কাহিনীকে আরো জটিল করে তোলে।মিসির আলীর চেষ্টা চলতে থাকে।
This is not a review. These are just my unorganised thoughts on the whole series. These notes are very messy. I have written in both Bangla and English. Hence this is very spoiler filled.
ছোট বেলায় আব্বুর লাব্রেরিতে প্রথম মিসির আলির সন্ধান পাই। খুবই রহস্যময় ব্যাপার। আব্বুর মোটা মোটা আইনের বই মধ্যে গল্পের বই থাকা অবিশ্বাস্য ব্যাপার। তারপর আবার আব্বু হুমায়ুন আহমেদের বই পড়ে না। পরে বুঝতে পারলাম বইগুলা আমার বড় ভাইবোনের। তারা বাসা থেকে অনেক আগে চলে গেছেন। আব্বু অতি যত্নে তাদের বই পত্র তুলে রেখেছেন। ভয় নামের বইতে প্রথম পরিচয়। প্রথম পরিচয়েই ভাল লেগে গেল। এতদিন পরে পুরো সিরিজ শেষ করার ইচ্ছা পুরণ হল।
Misir Ali is quite the character. A bit like Sherlock Holmes but he deals with psychological and paranormal things. লজিকের উপর কিছু নাই- এই হচ্ছে তার motto. Sometimes he even turned into a detective to solve some cases.
This series is quite the mix of thriller, mystery, science fiction, horror and psychological. The series is episodic in nature. There is not a big underlying parallel plot going on. Each novella deals with a different case. Some are a collection of short stories.
The quality of this series is not consistent. Some hit. Some miss. লেখকের একজন ভাল সম্পাদক এর প্রয়োজন ছিল। বইয়ে তথ্যের কিছু অসংলগ্নতা আছে। প্লট ভাল হলেও গল্পের ইতি খুবই বেখাপ্পা। সাস্পেন্স তৈরি করে হুট করে শেষ করে দেয়া। I don't think he wrote with the ending in mind. He wanted to expand on a cool idea. Then couldn’t figure out how to end with an equally good payoff. This is a recurring thing in the series. Another annoying thing is there is no callback to some of the mysterious and odd things when the case is finally solved. I have a theory about this though. I think he did it deliberately. Misir Ali sometimes can't solve them all and is forced to admit that some mysteries of nature is unexplainable. So by deliberately ignoring those details, the writer is expanding on that idea. Or he just got lazy and with that deadline on his head, he just wanted to end it somehow. But when it’s good, it’s REALLY GOOD. গল্প শেষে খারাপ হোক বা ভালো, পড়ার সময় ভাল কেটেছে।
সিরিজের যা ভালো- -জনাব মিসির আলি স্বয়ং - the mixed bag of flavours of different themes and genres -a lot of interesting facts about psychology and the paranormal -লেখকের সহজ সাবলিল লেখনী -কিছু খাবার এবং তার রন্ধন প্রক্রিয়া। একদিন এগুলো try করার ইচ্ছা আছে। যেমন- ১. ইস্ত্রি ইলিশ ২. মশলা ছারা কাচা মরিচ দিয়ে মাংশ ৩. কৈ মাছের ভর্তা ৪. সাদা খিচুড়ি ৫. মিসির মিকচার -all of them are novellas -dark academia vibes -episodic format. So you can start from anywhere, read in whatever order. Won't spoil the reading experience.
মিসির আলিতে যা কিছু বিরক্তিকর লেগেছে- ১. অতিরিক্ত রূপবতী মেয়েদের দেখে অতিরিক্ত reaction দেখান ২. এই বৃদ্ধ লোকের জন্য প্রায় হাটুর বয়শি মেয়েদের attraction তৈরি হওয়া। একবার দুবার না কয়েকবার এটা লক্ষ্য করেছি। বুঝলাম না এটা কেন করা হল। Casually daddy issues বিষয়ে ইংগিত? ৩. গল্পের ইতি ৪. All of them are novellas.
Now sort of mini reviews for all the books in the series.
- দেবী এবং নিশিথিনী দুটাকে এক ধরে নিয়ে পড়া উচিত। দেবীতে হুট করে শেষ হওয়া গল্প নিশিথিনীতে শেষ হয়েছে। উত্তেজনায় টানটান রহস্যময় একটা গল্প। প্রধান রহস্যের কোন কুল কিনারা হয় নি। তবে গল্পে আমার একটা কিন্তু আছে। ফিরোজের split personality কে ভাল ভাবে বাখ্যা করা হয়নি। কিছু প্রশ্ন উঁকি মারে। কেন খালি গা কালো প্যান্ট পরা লোকের গল্প তাকে এত প্রভাবিত করলো? তার split personality কেনইবা তৈরি হলো? এর উত্তর না দিয়েই গল্পের ইতি টানা হলো। গল্পে দেবী খুব রহস্যময় সত্তা। যার কাছে থাকে তাকে প্রায় superhuman বানিয়ে দেয়। এই entity নিয়ে আমার একটা থিওরি আছে। It’s kind of similar to Voldemort's horcruxes. Renu met Debi during a horrible and traumatic event of her. Let's assume Debi is her other personality born as a defense mechanism to her trauma. Renu spent so much energy on creating this personalised that somehow it detached from her and became it’s own individual self. So it became capable of fleeting in and out of other bodies and minds. Which explains why Neelu suddenly had Debi with her when it should've died with Ranu. It also explains how it is able to be at places far away from Renu and Neelu both. It probably also explains how Renu and Neelu both knew things. Debi acted as a spy for both of them. Albeit an unconscious spy. But I don't want to take this theory this far. I like believing in inexplicable super powers.
-নিষাদ প্যারালাল দুনিয়া নিয়ে লেখা। প্রকিতির সব রহস্যের সমাধান করা যায় না, এটারও করা যায়নি।
-অন্যভুবন আমার কাছে ভাল লাগে নাই। গল্পের প্রধান চরিত্র বিরক্তিকর। তারপর এলিয়েন জাতিয় ব্যাপার ঢুকিয়ে এবং মিসির আলিকে বিয়ে দিয়ে আরো বিশ্রি অবস্থা।
-বৃহন্নলা psycho-horror-thriller. চারটা বইয়ের পর এই প্রথম রহস্যের সমাধান এবং ভাল একটা শেষ। মাঝারি ধরনের ভাল লেগেছে।
-বিপদ একটা রসকষহীন মানুষের মানসিক ভারসাম্য হারানোর গল্প। শেষটা মন খারাপ করে দিবে। রহস্যের সমাধান প্রায় হয়েই গিয়েছিল কিন্তু শেষের দিকে রহস্য ধরে রাখার মত twist দিয়ে দিলেন। এটাও মিন মিনে ভাল লেগেছে।
-ভয় পুরো সিরিজে আমার সবচেয়ে প্রিয় বইগুলোর একটা। এটার তিনটা ছোট গল্পই অসাধারণ। অনেকবার পড়েছি। প্রত্যেক বার ভাল লাগে।
-অনীষ এর প্রথম অর্ধেক খুব আগ্রহ নিয়ে মজা করে পরেছি। একটা dysfunctional পরিবারের disturbing কির্তীকলাপ। মিসির আলি গল্পে প্রায়ই satisfying payoff হয় না। এখানেও হয়নি।
-মিসির আলির অমিমাংসিত রহস্য একটা complete murder mystery novella. Our Misir Ali turns a full fledged detective in this one and he solves the murder case too. শুধু paranormal বিষয়টা রহস্যে ঢেকে রাখা হল। গোয়েন্দা গল্প পড়তে কার না ভাল লাগে?
-আমি এবং আমরা is one of the best psychological thriller I've ever read. যাকে নিয়ে এই গল্প, সে অসাধারণ জটিল একটা চরিত্র। এই চরিত্র যতক্ষন পড়ার পাতায় থাকে সব সময় একটা অসস্তি কাজ করে। এই গল্পের সমাধানটাই একটা বড় twist. পড়ার পর কিছুক্ষণ ঘোরের মধ্যে ছিলাম। এটা মিসির আলি must read.
-তন্দ্রাবিলাস একটা delusional মেয়ের গল্প। মোটামুটি ধরনের। পড়ার সময় অনেক boring লেগেছে। সেটা টানা সিরিজ পড়ার কারনে হতে পারে। একটা জিনিস খেয়াল করলাম- খুন খুব inconsequential ব্যাপার এই সিরিজের প্রায় বইতে।
-আমিই মিসির আলি আরেকটা psychological thriller. এক psychopath serial killer মিসির আলিকে নিমন্ত্রণ দিয়ে তার সাথে বুদ্ধির খেলা শুরু করেন। শেষটা হুট করেই হয়েছে তবে ভালোই লেগেছে।
-বাঘবন্দি মিসির আলি এই বইটা ভালো খারাপ দুইটাই লেগেছে। ভালো লাগার দুটা কারণ। মিসির আলিকে ভালোই সমস্যায় ফেলা হয়েছে আর আরেকজন জটিল psycho serial killer চরিত্র। খারাপ লেগেছে কারণ প্রতিমা নামক চরিত্র শুধুই শুধুই ঢোকানো হয়েছে। গল্পের আগা মাথার কোনটাতেই তার ভুমিকা নাই।
-কহেন কবি কালিদাস আরেকটা psychological thriller. আর একটু murder mystery ও আছে। Some people might take issue with it because of the religious matter attached with it. I unexpectedly ended up liking it. I didn’t like it as much in the beginning. I love to read about psycho evil female characters. Like I said before bad deeds don't seem to matter in this series' world.
-হরতন ইস্কাপন- এটা পড়ে মেজাজ খারাপ হয়েছে। The most interesting character was completely ignored and used sparingly to add suspense that ultimately is a total waste in itself. রেবুর মত intriguing একটা চরিত্রের ব্যাবহার করে গল্প না এগিয়ে কি সব ফাও ঘটনা গল্পের main focus করলেন। ফোনে না পড়ে বই হাতে নিয়ে পড়লে হয়ত ছুরে ফেলে দিতাম।
-মিসির আলির চশমা - এই বইতে লেখক নিজেকে মিসির আলির জগতের বাসিন্দা বানিয়েছেন। One of the lighter ones in the series. কিঞ্চিৎ comedic elements আছে। সব রহস্যের সুরাহা করেও কিছু রহস্য বাদ দিয়ে যান। হারুন অর রশিদ এর মানসিক সমস্যা নিয়ে যে এত ত্যানা প্যাচানো হল,শেষে তা পুরোপুরি উপেক্ষা করা হল কেন?
-মিসির আলি আপনি কোথায় আবার আরেকটা parallel universe নিয়ে গল্প। তবে এখানে parallel universe এর সাথে telepathy আর thought manipulation যোগ করা হয়েছে। একটু অন্য ধরনের sci fi.
-মিসির আলি unsolved- Another short story collection comprising of unsolved case. Misir Ali himself is a mysterious character. Other than about his personality and habits, we know next to nothing about him or his past. There is a story in here that tells a bit about his past-his father. There’s a story in here that's purely for the sake of confusing the reader. I'm pretty sure it has no ties to কহেন কবি কালিদাস। আটটা গল্পের মধ্যে আমার তিনটা ভাল লেগেছে- ফ্রুট ফ্লাই, রোগ ভক্ষক রউফ মিয়া আর মাছ।
-পুফি- এটাও অতি অসাধারণ একটা গল্প। The twists and turns in this one really caught me off guard. I thought I knew where it was headed. Then bam!! A total 180° turn. I didn’t think the writer could repackage the parallel world trope and sell it this well. But he did it and he did more than well. He made sure you spent your last dime on it. Bonus point- cats play a huge part in it.
-হিমুর দ্বিতীয় প্রহর- এটা যদিও হিমু সিরিজের বই এখানে মিসির আলি অতিথি চরিত্রে আবির্ভূত হন। হিমুর সব বই ই হাস্যকর।
-যখন নামিবে আধার- মিসির আলি সিরিজের শেষ বই। Another murder mystery psycho thriller. শেষটা ভালভাবেই হয়েছে।
পরিশেষে কিছু অবান্তর প্রশ্ন যার উত্তর কখন মিলিবে না- >মিসির আলির সব কাজের ছেলে মেয়ের শেষ পর্যন্ত কি পরিনতি হয়? যারা চুরি করে পালিয়ে গেছে তারা বাদ। যাদের তিনি পড়াশোনা করালেন, গ্রাম থেকে নিয়ে এলেন, তাদের কি হল? প্রত্যেক গল্পে তো জামা কাপড় পাল্টানোর কাজের লোক পাল্টানো হয়৷ >নিলুর কি হলো? >মিসির আলি বিয়ে করলেন। তারপর বাকি সব গল্পে তিনি চিরকুমার হয়ে গেলেন। বিয়েটা কি কল্পনার বিয়ে ছিল? আর তার যে পুত্র সন্তান হল তারই বা কি হল? তিন্নি মেয়েটা thought manipulation করে একটা fantasy এত দুর নিয়ে গেছে? >প্রতিমা মেয়েটাকে এমন ঝুলিয়ে রাখা হল কেন? >মিসির আলির শেষ পর্যন্ত আসলে কত বয়স হয়েছিল? >এক বইতে বলা হয়েছে তিনি PHD করেছেন আরেক বইতে বলা হয়েছে করেন নাই। কোনটা canon? >মিসির আলি multiverse বলে কিছু আছে?
This entire review has been hidden because of spoilers.
মিসির আলি সিরিজের আরেকটা পিওর সাইকোলজিক্যাল থ্রিলার। এই কাহিনীতে কিছু অদ্ভুত ঘটনা আছে, যেগুলো কিছুটা ভৌতিকও বলা চলে, তবে যুক্তি দিয়ে মিসির আলি সেটার দুর্দান্ত খণ্ডন করেছেন। যদিও শেষটা অতি দ্রুতই হয়ে গেল, কিন্তু তবুও শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত একেবারে টানটান উত্তেজনা। মিসির আলির বেশ কয়েকটা বই একেবারে ক্রাইম সাইকোলজিক্যাল থ্রিলারের ক্যাটাগরিতে ফেলা যায়। এটা তার মধ্যে একটা। হুমায়ূন সাহেব বেঁচে থাকলে হয়তো মিসির আলির আরও কয়েকটা টানটান গল্প পাওয়া যেত। ওহ হ্যাঁ, এই গল্পে সামান্য মুরাকামিয় জাদুবাস্তবতাও আছে কিন্তু।
আরো আগেই হয়তো আমার মিসির আলি সিরিজ পড়া দরকার ছিল; তাও ভাল যে দেরিতে হলেও অবশেষে শেষ করলাম। হুমায়ুন আহমেদ নেই, হুমায়ুন আহমেদের মিসির আলিও নেই এজন্য একটু খারাপ লাগতেসে... যখন নামিবে আঁধার- মিসির আলি সিরিজের ২০তম এবং শেষ বই। একটা ধাক্কা দিয়ে সিরিজটাএ শেষ করতে হত এবং সেটায় লেখক মোটামুটি সফল। মিসির আলির আরেকটি সফল রহস্যভেদ। এই গল্পে লেখক মিসির আলিকে গতানুগতিক পরিবেশের বাইরে এনে ফেলেছেন। যেমন বলতে গেলে মিসির আলিকে আটকে রাখা কিংবা তার মিসির আলির হ্যালুসিনেশন এসব। গল্পের মধ্যখানে হয়তোবা কোন কোন পাঠক মিসির আলির মত কূল কিনারাহীন হয়ে যেতে পারেন। কিন্তু ভয় নেই এ রহস্যের সমাধান না করে মিসির আলি বিদায় নিবেন না 😉
শেষ করে ফেললাম মিসির আলি সিরিজের শেষ বই "যখন নামিবে আঁধার"। মিসির আলি যেখানে সেখানে সব রহস্য অবশ্যই যুক্তি দিয়ে খন্ডন করা হবেই। এই বইটাও তার ব্যতিক্রম নয়। পুরো বই জুড়েই ছিলো একদম টানটান উত্তেজনা। যদিও শেষটাই এসে একটু যেনো মিইয়ে গেলো। তবুও খারাপ বলার অবকাশ নাই। মল্লিক সাহেবের মৃত্যুরহস্য নিয়েই এই বই। মিসির সাহেব কি সমাধান করতে পারবেন?
সবমিলিয়ে, প্রিয় চরিত্রের শেষ বইটা পড়ে একটু খারাপও লাগছে। ইমোশনাল হয়ে পড়েছি। আর নতুন কিছু নাই। শেষ হলো "মিসির আলি" সিরিজ। তবে, মিসির আলি আমার হৃদয়ের একটা বিশেষ জায়গায় আজীবন থাকবেন। শুধু আমারই না। বাংলার পাঠক হৃদয়ে তিনি আজীবন থাকবেন।
and with this finally. . . . . . the series ends.! This one was a but confusing at the last . . What I enjoyed most was the conversation of mishir ali with the crows. . there are some places where the story looked like it had been forced to be so. . . was constricted instead of the smooth flow that these novels generally comes with. Anyway, I am going to miss this character! Adieu, Mishir Ali! and Thanks to Humayun Ahmed for creating such an awesome character for this eccentric seires.!
মিসির আলি সিরিজের আরেকটা মাস্টারপিস। হ্যালুসিনেশন, সিজোফ্রেনিয়ার মাধ্যমে এতো নিখুঁতভাবে অদ্ভুত এই রহস্যের সমাধান এতো সহজে করা মিসির আলির জন্য কোনো ব্যাপার না।
Alas! Now it ends . This is the last of misir and I've read these books so many times, enjoyed some of them others not so much. ডিসিশন নিয়েছিলাম সিরিজটা লাস্ট বার পড়বো তারপর কোনো দিন হাত দিবো না। তাই হবে বলে মনে হচ্ছে। শেষ গল্প ছিল আরেকটু বেশি কিছু আশা করে ছিলাম মল্লিক চরিত্র টি ভালো লেগেছিল! তবে মাঝপথে সব বোরিং লাগছিলো maybe because I'm awake for more than 30h IDK শেষবারের মত কিছু সমস্যা বলে যাই মিসির আলি in a nutshell
১. নতুন female protagonist দেখার সাথে সাথেই এমন রূপবতী মেয়ে কখনো দেখি নি! মনে হয় যেনো ভিনগ্রহী।
২. একটা কাজের ছেলেও টিকে না। পরবর্তী গল্পে যাবেন নতুন কাজের ছেলে পাবেন।
৩. মোট ২০ টি বইয়ের মধ্যে ১২ টি বই আনাড়ির মত লেখা । লেখক লেখিকা রা ফ্যামাস হলে সব বই চলে।
হুমায়ুন আহমেদের মিসির আলীর শুরু হয় "দেবী" দ��য়ে আর শেষ হয় "যখন নামিবে আঁধার" দিয়ে.... দুটোই মাইন্ড ব্লোয়িং......✌ "যখন নামিবে আঁধার" এর রহস্যের জগতে হুমায়ুন আহমেদ মিসির আলিকে বাঁচিয়ে দিয়ে গেলেন তবে হুমায়ুন আহমেদ নিজেকে বাঁচতে পারলেন না.....
কিছু চরিত্র আমার কাছে ঘোলাই রয়ে গিয়েছে। গল্পে শুরু থেকেই চালাক হিসেবে দেখানো হলো চম্পা চরিত্র। শেষে দেখানো হলো সে মানসিক রোগী। একজন মানসিক রোগী যদি এটা বুঝতে পারে যে, "একজন লোক খুব খারাপ।তাকে শাস্তি দেয়া প্রয়োজন"। তাহলে আশা করাই যায় সে এতটুকু বুঝতে পারবে যে, শাস্তি দিতে গিয়ে যেনো নিজ সন্তান খুন না করা লাগে। মল্লিক সাহেবের ভাই তার জমজ না সৎ ভাই৷ তাহলে অবশ্যই তাদের চেহারায় অনেক পার্থক্য থাকবে সেটাই স্বাভাবিক। সৎ ভাই মরলে কিভাবে একটা পরিবারের সবাই ধরে নেয় যে বাবা মারা গিয়েছে? মোটকথা অনেক কিছুই আমার কাছে স্পষ্ট না।
This entire review has been hidden because of spoilers.
মনে হলো কিছু রহস্যের সমাধান করা হয় নাই, হুট করেই লাস্ট মোমেন্টে এসে শুধুই মল্লিক সাহেবের রহস্যের সমাধান করা হলো, চম্পা-পারুলের বিযয়টা বেশ অস্পষ্ট রয়ে গেল! যাই হোক মোটামুটি ছিল। ৩/৫
How did life got busy so much that I haven’t finished a book since Aug '24? I picked up a number of books but couldn’t finish or should I say find the energy to finish any of them? This is probably the longest reading slump I've had within past few years! So coming back to square one, I've finally decided to start the year with my comfort zone - listening to a misir ali audiobook! It wasn’t mindblowing but feels nice to read and finish a book after so long!
আমার পড়া মিসির আলি সিরিজের প্রথম বই। মিসির আলি চরিত্রটির প্রতি আকর্ষণ সৃষ্টির জন্য এই বইটিকে আমি দায়ী করছি। স্কুলে পড়াকালীন পড়েছিলাম। বুক রিডসে এড করছি অনেক বছর পর তাই বিস্তারিত কিছু লিখতে চাইলেও সম্ভব হচ্ছেনা। অনেক কিছুই ঝাপসা হয়ে গেছে সময়ের স্রোতের আনুকূল্যে। শুধু এটুকুই বলার আছে, বইটি আমাকে সেসময় অনেক রোমাঞ্চিত করেছিলো।
মনকে শান্ত করা দরকার ছিলো।"মিসির আলি" নিয়ে বসলাম শেষ পৃষ্ঠায় আসতে আসতে মন শান্ত হয়ে গেলো। "যখন নামিবে আঁধার" এর শেষেই সিরিজ শেষ।ব্যস,মন আবার খারাপ হয়ে গেল।🌺
মিসির আলি সিরিজের সমাপ্তি ঘটলো, কথায় আছে শেষ ভালো যার সব ভালো তার,, মনে হচ্ছে শেষটা ভালো দিয়েই শেষ হলো,, রহস্যে ভরপুর, কি হবে কি হচ্ছে এমন একটা অনুভুতি নিয়ে পড়তে হয়েছে, সব মিলিয়ে ভালোই লেগেছে ।
“কে বলে শারদ শশি সে মুখের তুলা পদনখে পড়ে আছে তার কতগুলা।"
আমরা সাধারণ চোখ দিয়ে যা দেখি তাঁর বাইরেও একটা গল্প থাকে। একটা অদেখা রহস্যময় জগৎ থাকে। সে জগৎ জুড়ে মিথ্যে আঁধারের খেলা। সে আঁধার জুড়ে যার বসবাস, তারে খুজতে গেলে হবে তোমার সর্বনাশ।
সমস্যার সূত্রপাত ঘটে মিসির আলির বাড়িওয়ালা ড. মল্লিক ও তাঁর দুই ছেলে ছক্কা বক্কাকে নিয়ে। মল্লিক সাহেবের সাথে তাঁর ছেলেদের সম্পর্ক বেশ অদ্ভুত রকমের। তারচেয়েও বেশি অদ্ভুত ছক্কা বক্কা দুজন। তাদের ধারণা তারা দুটো বাবা দেখে। একজন ভালো, আরেকজন খারাপ। অপরদিকে মল্লিক সাহেবের ধারণা তাঁর এই দুই ছেলে একদিন তাঁকে খুন করে পালাবে।
এর কিছু দিন পরেই মল্লিক সাহেব খুন হয় এবং তাঁর মৃতদেহ বাড়ির কূপ থেকে উদ্ধার করা হয়। সবকিছু বেশ স্বাভাবিক ভাবেই চলছিলো। গল্পে ঢেউ উঠলো মল্লিক সাহেব খুন হওয়ার কিছুদিনের মধ্যেই ফিরে আসায়। এ যেন এক সিনেমার গল্প। মল্লিক সাহেবের ফিরে আসায় রহস্য ক্রমশ জটিল হয়ে উঠলো। মৃত মানুষ কি সত্যি ই ফিরে আসতে পারে? নাকি তার পিছনেও থাকে এক অনন্য রহস্যময় গল্প, যার সংস্পর্শে পৌঁছাতে পারে খুব কম জন। তাদের মধ্যে একজন মিসির আলি, যিনি শেষ অব্দি মল্লিক বাড়ির পরতে পরতে ছড়িয়ে থাকা ধাঁধার এক চমৎকার সমাধান বের করেন।
নোট: হুমায়ূন আহমেদ যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ডাকোটার ফার্গো শহরে স্ত্রীর সাথে গাড়িতে ভ্রমণের সময় মিসির আলি চরিত্রটির ধারণা প্রথম মাথায় আসে। এই ঘটনার অনেকদিন পরে তিনি মিসির আলি চরিত্রের প্রথম উপন্যাস দেবী রচনা করেন। মিসির আলি সিরিজের শেষ উপন্যাস হচ্ছে - যখন নামিবে আঁধার।
সমাজের চাপা থাকা অন্ধকার এবং ব্যক্তিজীবনের অন্তঃসারশূন্যতা লেখক গভীরভাবে তুলে ধরেছেন একেবারে সহজ বয়ানে। উপন্যাসের চরিত্রগুলো যেমন বাস্তব, তেমনি তাদের সংকটও আজকের সমাজের বাস্তবতা। এক পৃষ্ঠায় গভীর জীবনবোধ জাগিয়ে তুলতে যে সামর্থ্য লাগে, সেটি হুমায়ূন আহমেদের এই বইতে রয়েছে স্পষ্টভাবে। তবে আমার মোটামুটি লেগেছে।
কাহিনীটা মিসির আলির বাড়ির মালিক মল্লিক সাহেবকে ঘিরে। তার দুই পুত্র ছক্কা আর বক্কা।তার একটা সৎ ভাইও আছে যে ছক্কা আর বক্কাকে ভীষণ ভালোবাসতো। মল্লিক সাহেব নিজ হাতে স্ত্রীকে কুয়োয় ফেলে দিয়ে হত্যা করেছিলেন।শেষে ভাইকেও নিজ হাতে খুন করেন আর বিস্তৃত নাটক সাজান।
This entire review has been hidden because of spoilers.