Has Man a Future?

by Bertrand Russell

Vintage paperback

Genres: Philosophy, Nonfiction, Politics, History, Classics, Cultural, Science

Paperback

First published January 1, 1961

About the author

Bertrand Arthur William Russell, 3rd Earl Russell, OM, FRS, was a Welsh philosopher, historian, logician, mathematician, advocate for social reform, pacifist, and prominent rationalist. Although he was usually regarded as English, as he spent the majority of his life in England, he was born in Wales, where he also died.

He was awarded the Nobel Prize in Literature in 1950 "in recognition of his varied and significant writings in which he champions humanitarian ideals and freedom of thought."

Reviews

[Tayib · Rating 5 out of 5]

When I was in high school, I used to take this book to parties because it fit into my back pocket so I could just hide in a corner somewhere and read it rather than talk to people.

I'm a lot more fun at parties now.

[Shadin Pranto · Rating 3 out of 5]

পারমাণবিক বোমা যেন না ফেলা হয়, তার অনুরোধ জানিয়ে পারমাণবিক বোমার অন্যতম উদ্ভাবক নিলস বোর ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী উইনস্টন চার্চিলের কাছে একটি চিঠি লেখেন। চার্চিলের মৃত্যুর পর দেখা যায়, চিঠিটি তার ডেস্কেই পড়ে আছে। চার্চিল বিশ্বখ্যাত বিজ্ঞানী নিলস বোরের পত্রখানা খুলে দেখার প্রয়োজনটুকু বোধ করেননি। অর্থাৎ, বিজ্ঞানের রাজ্যে নিলস বোর বেতাজ বাদশা। কিন্তু রাজনীতির ময়দানে চার্চিল ওস্তাদ। তাই বোরের চিঠিটা পড়ে দেখার জরুরত তিনি মনে করেননি - এই আফসোস বার্ট্রান্ড রাসেল করেছেন।

মনীষী রাসেল শান্তিবাদী। তিনি আমৃত্যু যুদ্ধের বিপক্ষে ও ইনসানিয়াতের পক্ষে থেকেছেন। মানুষ নিজেকে হোমো সেপিয়েন্স তথা বুদ্ধিমান ও প্রজ্ঞাবান হোমো মনে করে। অথচ নিজেরাই প্রতিনিয়ত যুদ্ধাস্ত্র তৈরির প্রতিযোগিতায় মত্ত। এবার তারা তৈরি করেছে খতরনাক পারমাণবিক বোমা। যা দুনিয়ায় বরবাদ করে দিতে যথেষ্ট। রাসেল যুক্তিবাদী। তিনি যুক্তিতর্কের মাধ্যমে বুঝিয়েছেন, এই বোমা তৈরির প্রতিযোগিতাই মানসভ্যতাকে ধ্বংস করে দেবে। সচেতন করতে চেয়েছেন সবাইকে।

বার্ট্রান্ড রাসেলের লেখার গভীরতা অত্যন্ত বেশি। তাঁর লেখা পড়তে পারাও এক চমৎকার অভিজ্ঞতা। যুদ্ধ ও পারমাণবিক বোমার হিংস্র প্রতিযোগিতা থামাতে এক ভূয়োদর্শী বুদ্ধিজীবির বয়ান হলো 'Has Man a Future?' যেখানে তিনি খোঁজার চেষ্টা করেছেন, আত্মবিনাশী মানবসম্প্রদায়ের আদৌ কোনো ভবিষ্যৎ আছে কি না? চিন্তার খোরাক পাবেন পড়লে।

[Sunny · Rating 4 out of 5]

Really interesting little book that Bertrand wrote just after the bombs had been dropped in Japan. In this book Bertrand discussed the insaneness with which mankind has pursued scientific mentalism to the max; on the one hand producing life enhancing medicine and then on the other producing hydrogen bombs that can have catastrophically dangerous effects. The current warmongering going on around the war with Russia, US, North Korea, Iran, Israel etc reflects some of the messages that Bertrand discusses in this almost prophetic book. Here are some of the best bits:
• “In the same year (referring to 1954 – the year of the test of one of the nuclear bombs in the US) the American zoologist Curt Stern declared: by now everyone in the world harbours in his body small amounts of radio activity from past H Bomb tests: hot strontium in bones and teeth, hot iodine in thyroid gland. It is extraordinary and very depressing to observe how the arms race distorts the moral sense. If I deliberately caused cancer in one person, I should be considered a monster of iniquity, but if I deliberately cause it to some thousands of people, I am a noble patriot.”
• “They forget as present upholders of war forget, that what is called human nature is in the main the result of custom and tradition and education and in civilized men only a very tiny fraction is due to primitive instinct.”
• “Most of us are not neutral in feeling, but as human beings, we have to remember that, if the issues between East and West are to be decided in any manner that can give any possible satisfaction to anybody, whether Communist or anti- Communist, whether Asian or European or American, whether White or Black, then these issues must not be decided by war. We should wish this to be understood, both in the East and in the West. There lies before us, if we choose, continual progress in happiness, knowledge, and wisdom. Shall we, instead, choose death, because we cannot forget our quarrels? We appeal, as human beings, to human beings: remember your humanity, and forget the rest. If you can do so, the way lies open to a new Paradise; if you cannot, there lies before you the risk of universal death.”
• “When we say 'Britons never, never, never shall be slaves', our hearts swell with pride and we feel, though we do not explicitly say, that we should be slaved if we were not free at any moment to commit any crime against any other country".

[Einzige · Rating 3 out of 5]

A very controversial book wherein Russel argues for the abolition of the malehood through technology and the formation of a gynocracy in order to forestall a third world war. Actually it's just a dated book about the dangers of nuclear weapons and the belief that only forming a world government could forestall nuclear annihilation. Of course in a post cold war era and one were trade and integrated economies not threat of nuclear war keeps peace it seems very overblown and hysterical, however for a person in 1961 who had lived through both World Wars its very understandable.
S
till even if nuclear war is no longer a big issue the destruction of humanity due to abuse of technology and unwillingness to co-operate (with everyone educated seeming to agree except for the politicians who hold the power) is certainly not - and in that way this book can still be valuable to modern readers, even if it just simply shows how frustration and despair over inaction can lead to dreams of a force great enough to dominate the earth.

To get the best experience of this book I recommend reading it after watching the eighties movie Threads.

Also the version I read had the most bizarre photo of Russel I have ever seen on its backpage so there you go.

[Rocky Rahman · Rating 5 out of 5]

বারট্রান্ড রাসেল গত শতাব্দীর অন্যতম বিশিষ্ট ব্রিটিশ চিন্তাবিদ। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর যখন স্নায়ুযুদ্ধ তুঙ্গে, অস্ত্র প্রতিযোগীতা ব্যাপক ছড়িয়ে পড়ে তখন ১৯৬১ সালে রাসেল তার এই বইটা রচনা করেন।
বইটার মূল বিষয় হচ্ছে পারমাণবিক/আণবিক/হাইড্রোজেন বোমার যুদ্ধের ভয়াবহতা।
প্রথমেই উনি কিছুটা তুলে ধরেছেন প্রাচীন মানুষ থেকে বর্তমান মানুষের পার্থক্য। প্রাচীন মানুষদের মাঝে বর্তমানের মানুষদের মতো রাষ্ট্র এবং রাজ্যের অস্তিত্ব বলে কিছুই ছিলোনা, তাই সেইসবের প্রতি তাদের অহমিকা নয়তো প্রেমও ছিলোনা। তারা শুধু বেঁচে থাকতো নিজেদের জন্য এবং তাদের পরিবার/বংশের জন্য। তারপর রাষ্ট্রের আগমন ঘটে, দেশপ্রেম স্থান দখল করে নেয়, যদিও কোনো দেশই ধ্রুবক নয়, সর্বদাই তার পরিবর্তন ঘটতে থাকে।
আনবিক বোমার প্রতিযোগীতা যখন তুঙ্গে, তখন প্রতিটি দেশের মাঝেই সন্দেহ বাড়তে থাকে, এক দেশের জনগণও অহেতুক অন্য দেশের জনগণকে ঘৃণা করতে থাকে। এই প্রতিযোগীতাটা সবথেকে বেশি লক্ষ্য করা যায় আমেরিকা এবং সোভিয়েত রাশিয়ার মাঝে। তারা স্নায়ুযুদ্ধ শুরু করে দেয়। তাদের সেই স্নায়ুযুদ্ধে পৃথিবীর দেশগুলো দুই ভাগ হয়ে পড়ে।
ধীরে ধীরে আরও অনেক দেশ আণবিক বোমার অধিকারী হয়ে উঠে।
এই আনবিক বোমার কাজ কি? ব্যাপক মানুষ হত্যা করা। তবে কি ব্যাপক মানুষ হত্যা করাই বিজ্ঞানের অগ্রগতি! ব্যাপক মানুষ হত্যা করার জন্যই দেশে দেশে দেশে ট্যাক্স নেয়া হয়?
কোনো দেশই জাতীয় অহমিকার জন্য বুঝতে পারছেনা যে এই আনবিক বোমার যুদ্ধ শুরু হলে সে শুধু তার শত্রু দেশকে ধ্বংস করবেনা, তার শত্রু দেশও তাকে ধ্বংস করে দেবে। হয়তো পুরো পৃথিবীকেই।
আমি যদি একজনকে হত্যা করি তবে আমি খুনি, এক হাজার নয়তো এক লক্ষ হত্যা করলে দেশপ্রেমিক?
উনি একটি বিশ্ব সরকার প্রতিষ্ঠা করার কথা বারবার বলেছেন, একই সাথে নিরস্ত্রীকরণের কথা। কিন্তু প্রাচ্য নয়তো পাশ্চাত্য উভয়েই নিরস্ত্রীকরণের কথা বললেও সেটা শুধুই লোক দেখানো কথা, বলার বলার, দেখানো কথা যে তারা শান্তি চায়, কিন্তু প্রকৃতপক্ষে তারা কেউই নিরস্ত্রীকরণ চায়না।
তাইতো বিজ্ঞানের অগ্রগতি হয়ে উঠেছে মানুষ মারার যন্ত্রের উন্নতিসাধন।

[مُحمَّد | ١٤٢٠ هِـ · Rating 5 out of 5]

ختام هذا العام كان مِنْ حظ العلّامة المُؤخر بيرتراند راسل المُؤرخ الإنجليزي الكبير والفيلسوف والداعي إلى السلام.
عُمّر في الأرض قُرابة 100 عام.

يُلاحظ في بداية قراءتك الكتاب أنّ السيد راسل يُفكر في مُستوى إنساني؛ يُفكر في مُستقبل الجنس البشري أجمع، ويُريد مِنْ ذلك، بيان للدول النووية المخاطر التي ستُخلفها الحروب بالقنابل الذرية والقنابل الهيدروجينية.
وعمل على التأكيد على ضرورة ازدياد الاتفاقيات التي مِنْ شأنها تجريم التصنيع النووي؛ ووضع قيود صارمة، وجزاءات مُشددة، ورقابة فعّالة.

سعيدٌ جدًا بانهاء تحدي القراءة لهذا العام، تحدي رائع، مليء بالتجارب الجديدة، والكُتب الفريدة مِنْ نوعها؛ وعلى الرغم مِنْ أني لمْ اُوفّق في بعض اختياراتي للكُتب ولكن الطابع الغالب على هذه الكُتب كان الطابع الجيد جدًا.

نلتقي مرة أخرى في تحديات جديدة بإذن الله.❤❤

[Itamar Livne · Rating 4 out of 5]

Someone save Berty from the bomb

[Safa]

russel can be too ambitious sometimes. i loved his vision although i believe in the balance of things nd so accordingly his vision, if wanted to be achieved; won't make the world we live in today, and we won't be humans as known since the beginning of time after it.. we'd be at heaven, and i think it's pure fantasy to desire building heaven on earth.

[Sarah · Rating 2 out of 5]

I read this when I still had a bit of an attitude problem and took writers very personally. Russell writes like he's writing a piece for Huffington Post, not a philosophical treatise. Maybe he would annoy me less now, but "nuclear war is a bad idea" is not what I would consider a major contribution to philosophical discourse.

[Inez Filipovic · Rating 5 out of 5]

Älskar Russell. Det känns som att hela min livsåskådning äntligen blivit transkriberad. My logical baby.

”Stormakterna har för närvarande privilegiet att döda medlemmar av andra nationaliteter så fort de känner lust därtill, fast denna frihet förkläds som det hjältemodiga privilegiet att dö till försvar för vad som är rätt och rättvist. Patrioter talar alltid om att dö för sitt land och aldrig om att döda för sitt land”

[Chra · Rating 4 out of 5]

فەیلەسوفی بەریتانی برتراند راسل لەم کتێبەیدا بە شێوەیەکی سەرەکی باس لە زیان و مەترسیەکانی چەکی ئەتۆمی دەکات بۆ سەر کۆمەڵگای مرۆڤایەتی ، بە شێوەیەکی توند دژی بەکارهێنانی ئەم چەکە دەکات لەلایەن وڵاتە زلهێزەکانەوە.
دواتر چەندین بۆچوون و پێشنیار و چارەسەر دەخاتە ڕوو بۆ ڕێککەوتن لەنێوان دەسەڵاتداران و وازهێنان لە زیانگەیاندن بە کۆمەڵگا.

[Jason · Rating 4 out of 5]

cute. you feel russells emotions and his being deeply struck by fear of nuclear war. at the end he gets super depressed but still with hope.

funny is how kantian this book is. its pretty much kants towards perpetual peace for a modern era and cutting out the christianity

[Sohan · Rating 4 out of 5]

জগৎ বিখ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা আকিরা কুরোসাওয়া দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রায় দশ বছর পর ( 生きものの記録) ইকিমনো নো কিরোকু নামে একটি চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন। ইকিমনো নো কিরোকু অর্থ হয় ‘আমার আতঙ্ক’। সিনেমার শুরুতে দেখা যায়, একটা পারিবারিক আদালতে এক বৃদ্ধ পিতার বিরুদ্ধে অভিযোগ পেশ করেছে তার সন্তানেরা। অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়, তাদের পিতা মানসিক বৈকল্যে ভুগছেন কেননা তিনি শুধুমাত্র পারমানবিক বোমা হামলার আতঙ্কে তার সকল স্থাবর অস্থাবর সম্পত্তি বিক্রি করে পরিবার পরিজন সকলকে নিয়ে ব্রাজিলে গিয়ে বসবাস করতে চান। তিনি মনে করেন জাপান আর বসবাসের জন্য নিরাপদ নয়।
এমন অদ্ভুত অভিযোগ সালিশ কমিটির কেও কখনও শোনেননি। ফলে, তাদের কাছে মামলাটা বেশ একটা চিন্তার বিষয় হয়ে দাঁড়ায়।
শেষ পর্যন্ত বৃদ্ধ লোকটির কি দুর্দশা হয় সেটা অবশ্য আমি বলে দিতে চাইছি না। সিনেমাটি দেখেও নেয়া যেতে পারে। বারট্রান্ড রাসেলের Has Man a Future? বইটি পড়ার পর সেই বৃদ্ধ লোকটির কথা বারবার মনে পড়ছিল। তাছাড়া বইটির রচনাকালও প্রায় একই সময়ে।

রাসেলের এই বইটির মূল প্রসঙ্গ আসলে আনবিক বোমার প্রসঙ্গকে ঘিরেই। সরাসরি আনবিক বোমা প্রসঙ্গে যাওয়ার আগে একটি অধ্যায়ে তিনি আলোচনা করেছেন মানুষের রক্তে আসলে যুদ্ধের বীজ প্রবেশ করেছে ঠিক কত আগে। রাসেল তাঁর স্বভাব সুলভ যুক্তি দিয়ে শুরুতেই বলছেন—মঙ্গল গ্রহের প্রাণীরা যদি মানুষকে নিরপেক্ষভাবে বিচার করতো তাহলে ফলাফল হতো—মর্তলোকের প্রাণীদের মধ্যে এরা যেমনি গুরুত্বপূর্ণ তেমনি আবার বিরক্তিকরও বটে।

যে মানুষ একদা সংগ্রাম ও সন্দেহ নিয়োজিত করেছিল হিংস্র জীব-জন্তু-জানোয়ারদের প্রতি সেই সংগ্রাম ও সন্দেহ সে এখন নিয়োজিত করেছে স্বজাতীয়দের প্রতি। তিনি বলতে চাইছেন, মানুষের অতীত সংগ্রামের বীজ যা সে ব্যবহার করতো প্রকৃতির বিরুদ্ধে দুর্যোগের বিরুদ্ধে সেই ভয় ভীতি ও শঙ্কা এযাবৎ উপ্ত ছিল যা সে এখন ব্যবহার করতে শিখেছে সমাজবদ্ধ মানুষের প্রতি।
মানুষ কতটা সমাজবদ্ধ এ ব্যাপারেও তিনি একটা মজার মন্তব্য করেছেন। তিনি বলছেন, মানুষ পিঁপড়ে বা মৌমাছির মতো পুরোপুরি সামাজিক নয়। মানুষ প্রায়ই তাদের রাজাদের হত্যা করেছে কিন্তু মৌমাছিরা কখনই তাদের রানীকে হত্যা করে না। ক্ষমতার উন্মাদনায় মানুষ যে নিজের প্রতিবেশীদের প্রতি ক্ষমতার দাপট দেখাতে শুরু করেছে এটা আর কিছু নয়, রাসেল বলছেন, এটা হচ্ছে ‘পূর্বাবস্থায়’ ফিরে যাওয়ার বিভ্রান্তিকর আকর্ষণ।

মানবজাতিকে পরস্পর বিরোধী ও প্রতিদ্বন্দ্বীরূপে বিভক্ত করার ফলে জাতীয় মর্যাদার আসন যে কে পাবে এটা নির্ধারণ বেশ কঠিন হয়ে গিয়েছে। তিনি বলছেন, ব্রিটেনে জাতীয় স্মৃতিস্তম্ভ উৎসর্গ করা হয়েছে যেমন নেলসন ও ওয়েলিংটনের সম্মানার্থে—যাদের পারদর্শিতা ছিল বিদেশিদের হত্যা করার ব্যাপারে। বিদেশিরা ব্রিটেনবাসীদের মতো তাদের সম্মানপ্রদর্শন করে না। তিনি বলছেন এটা হয়তো মেনে নেয়া যায় মানব সমাজের সামগ্রিক কল্যাণের স্বার্থে কিছু সময়ে বিদেশিদের হত্যা করা যায় তবে এটাও বলে রাখার প্রয়োজনবোধ করেছেন যে—গনহত্যার কলাকৌশল মানব জাতির সম্মানের মাপকাঠি নয়।
তেতাল্লিশের মন্বন্তর নিয়ে রাসেল অবগত ছিলেন কি না আমার জানা নেই। তার কোন মন্তব্য আমি খুঁজে পাইনি। আমার মনে হয় শেষের কথাটা চার্চিলের ক্ষেত্রে একশত ভাগ প্রযোজ্য।

আনবিক বোমার প্রসঙ্গে তিনি একটাই ইঙ্গিত দিয়েছেন—সেটা হল মারাত্মক ও সর্বাত্মক যুদ্ধ বন্ধ ছাড়া মানব সমাজের আর কোন মুক্তি নেই। খুব সহজ একটা কথা। সেই সাথে একটা খুব সহজ প্রশ্নও জুড়ে দিয়েছেন। আর তা হল—বিজ্ঞানের এই যে প্রগতি এটি কি চলতেই থাকবে? অন্যথায় বৈজ্ঞানিক সমাজ কি নিজের ধ্বংস নিজেই ঘটাবে?
বোধহয় এই সহজ প্রশ্ন প্রসঙ্গেই বব ডিলান গেয়েছিলেন—The answer my friend is blowin’ in the wind…

১৯৬০ সালে রাসেল এই বইটিতে লিখছেন, তিনি আনবিক অস্ত্র সংরক্ষনের জন্য জাতিসংঘের তদারকির বিকল্প যেমন দেখছেন না আবার তাদের উপর ভরসা করার মতোও পথ দেখছেন না। আনবিক বোমা হাতে আছে এমন বৃহৎ শক্তির বিরুদ্ধে দাঁড়াতে পারবে এমন আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজনীয়তা তিনি অনুভব করেছেন।

১৯৪৬ সালের ১৪ই জুন আমেরিকা প্রস্তাব করে ‘বারুক প্লান’ যেখানে আমেরিকা সকল প্রকার আনবিক অস্ত্র বাতিল করতে এবং আনবিক প্রযুক্তি হস্তান্তর করতে সম্মত হয় এই শর্তে যে, দুনিয়ার তাবৎ রাষ্ট্রকে অঙ্গীকার করতে হবে যে তারা আনবিক অস্ত্র নির্মাণ করবে না।
এই ‘বারুক প্লান’ মোটামুটি গ্রহণযোগ্য ছিল বটে কিন্তু দুঃখের বিষয় এতে এমনও প্রস্তাব ছিল যার কারনে খুব প্রত্যাশিতভাবেই সোভিয়েত ইউনিয়নের পক্ষে গ্রহণ করা সম্ভব হয়নি। ফলে সোভিয়েত রাশিয়া আর আমেরিকার মধ্যে তিক্ততা বেড়েই চলল।

নিরস্ত্রীকরণ প্রসঙ্গে এরপর তিনি বেশ খানিকটা আলোচনা করেছেন। বলতে বাধ্য হয়েছেন, প্রাচ্য কিংবা পাশ্চাত্য কেহই সত্যিকারভাবে নিরস্ত্রীকরণ কামনা করে না। এরা নিরস্ত্রীকরণের ব্যাপারে বাহ্যতঃ যথাযত উদগ্রীব কিন্তু তা সফল করবার বেলায় এদের দেখা যায় আন্তরিকতার অভাব।
আনবিক বিস্ফোরণের প্রভাবে মানব শরীরে তেজস্ক্রিয়তার প্রভাব প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে কতকটা নৈরাশ্যের সুরেই বলছেন—আমি যদি স্বেচ্ছায় কোন ব্যাক্তির ক্যান্সারের কারণ ঘটাই তাহলে আমি একটা জঘন্য জীব বলে বিবেচিত হব; কিন্তু যদি আমার ‘অপকর্মের’ ফলে কয়েক হাজার লোক এ ব্যাধিতে আক্রান্ত হয় তাহলে আমাকে মহান দেশপ্রেমিক বলে মনে করা হবে।

যাই হোক, এই বইয়ের পরবর্তী অংশ মূলত লেখা হয়েছে Cold War কে কেন্দ্র করে। এছাড়া শান্তি অর্জনের জন্য বিশ্ববাসীর প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ, সাথে রাসেলের কিছু টিপস, বিশ্ব সরকার গঠন ও তার নীতিমালা ইত্যাদি বিষয় নিয়ে রয়েছে তার আলাপ।
রাসেলের করা আরও একটি ‘সহজ প্রশ্ন’ দিয়ে আপাতত শেষ করা যায়ঃ ‘বৈজ্ঞানিক সমাজের মানুষ বসবাস করতে পারবে কি?’ আগামী দশ কিংবা একশ বছর নয়—হয়তো বিরাট বিপদ থেকে মানুষ রেহাই পেতে পারে কিন্তু সৌভাগ্য কক্ষনো চিরস্থায়ী নয় এবং বিপদের সম্ভাবনা বাড়তে দিলে আগে কিংবা পরে, প্রতিহিংসা নেমে আসবেই!

একটা কথা শেয়ার না করে পারছি না। আপনি যখন পেঙ্গুইন প্রকাশিত এই বইটির প্রচ্ছদের দিকে তাকাবেন—তখন দেখবেন যন্ত্রনাকাতর, অসহায়, হতবাক এক জাপানি শিশুর ছবি—যা দেখলে আমার কবি নাযিম হিকমতের ‘হিরশিমার শিশু’ কবিতাটার কথা মনে পড়ে। আপনি চাইলে স্বয়ং নাযিমের কণ্ঠে কবিতাটির আবৃত্তি শুনতে পারেন কিংবা অর্কেস্ট্রাজ্ঞ ফযল সাঁই’য়ের করা চমৎকার কম্পজিশনটাও উপভোগ করতে পারেন।




Goodscript:
শুনলুম ক্রিস্টোফার নলেন গুড়ের নতুন সন্দেশ ‘ওপেনহেইমার’ এয়েচে। তা যাচ্চেন নাকি খেতে?
ওপেনহেইমারের ভাগ্যটা আসলে ঐ জাপানি বৃদ্ধ ভদ্রলোকটার মতোই!

[Vroomfundel · Rating 5 out of 5]

A fascinating and insightful book into some of the implications of the existence of nuclear weapons and the strategies to ensure survival of the human species despite it.
The concept of world government, utopian as it is, includes a lot of practicalities that could be implemented as well today as in the 60s (if politicians and the general public bothered to listen to what philosophers have to say, that is)

[Shalan al shammary · Rating 4 out of 5]

عندما كان لدى البشر امل في التخلص من اسلحة الدمار الشامل
اما اليوم فإن هذا الامل يبدو بعيدا حتى انه لم يعد احد يناقشه

[Bishal Haldar · Rating 5 out of 5]

How can politics create reluctance in reaching mutual understanding between Eastern and Western Europe during the transitional phase from fission to fusion reactions—i.e., from the A-bomb to the H-bomb? This is portrayed quite brilliantly in this masterpiece.

Communist and anti-communist emotions became so intense at that time that people were blinded to the reality that their so-called “peace” was built upon fear—the fear that nuclear weapons could annihilate mankind. The entire notion of peace was suspended in uncertainty about the aftermath of a nuclear war. Both sides were preoccupied with building more powerful weapons, driven solely by the suspicion of an unprovoked attack.

From Russell’s descriptions, we also learn about another crucial dimension of the issue: the scientists. From the Franck Report to the Pugwash Movement, from Bohr to Russell, every attempt to reach a definitive conclusion on East–West tensions ultimately failed.

Some deep psychological aspects are also explored—such as nationalism and the sense of freedom rooted in nationality. These sentiments became major obstacles to establishing a supranational world organization and forming a universal constitution for war and mankind.

How to form such a world organization, and the problems of doing so, along with possible solutions, are at the heart of Russell’s reflections. The concerns he expressed about the future of nuclear technology and the fate of humanity are a mirror image of today’s realities. He brilliantly observed the psychological dilemmas of politicians and how these shaped their fruitless negotiations. Both sides could understand the situation, but in the end, they prioritized their egos—seeking to outsmart one another or refusing to compromise, just to avoid granting the other side a diplomatic victory in these nerve games.

Russell also wrote about the possible consequences of nuclear war: the rise of neutral countries, the establishment of governmental unification, or, alternatively, total destruction and the undoing of the last hundred years of human history in a deeper metaphysical sense.

It is true that Russell’s proposed solutions failed to bring about a rational and satisfactory alternative to the absurd diplomatic maneuvers of politicians. Yet there is no reason to be pessimistic about the possibility that such solutions could, in the future, become pioneering steps toward peace.

From an overall perspective, it is urgent to recognize that the entire world still lives under the shadow of the gun—humanity had already imagined the cobalt bomb. Russell may not be justified under any political flag, but he is certainly justified under the cause of mankind, which has always strived to live in innocence.

[Robert Høgh · Rating 3 out of 5]

»Nu er jeg blevet døden. Ødelægger af verdener«, sagde Robert Oppenheimer, da han havde opfundet atombomben.

Den første rigtige voksenforfatter, jeg læste som ung, var Bertrand Russell. Jeg har læst hans bøger lige siden. De handler om alt fra matematik og filosofi til historie og atomvåben. Russell spænder bredt og alt, hvad han skriver, er klogt.

I mange spørgsmål var han forud for sin tid. Russell talte om kvinders stemmeret inden, det blev indført. Han advarede mod Første Verdenskrig inden, den brød ud. Og han advarede mod atom- og brintvåben under Den Kolde Krig.

I denne bog, Har Mennesket en Fremtid? fra 1960’erne, forklarer Russell, hvad atom- og brintbomber egentlig er. Han skriver, at krig med disse bomber kan dræbe flere hundrede millioner mennesker. Men han tager også videnskabsmændene, der opfandt dem i forsvar. For Oppenheimer opfandt dem i krigstid, hvor USA antog, at Hitler var tæt på også at opdage, hvordan han skulle fremstille bomben. Så var det trods alt bedre, at det blev amerikanske og ikke tyske videnskabsmænd, der endte med atombomben – ellers havde vi alle været nazister i dag. I de sidste kapitler kommer forfatteren med forslag til, hvordan landene fredeligt kan nedlægge våbnene og skabe fred.

Mange ting har ændret sig, siden denne bog blev skrevet. Den Kolde Krig er slut, og der er langt færre atomvåben i verden i dag end dengang. Men jeg mener, at Bertrand Russell havde ret i at pege på atomvåben som den største fare for menneskenes overlevelse. I dag diskuterer vi klimakrisen og mennesker, der flytter fra ét sted til et andet pga. vandstigninger og naturkatastrofer. Isbjørnens udryddelse. Vi taler om stigende ulighed. Det er vigtige problemer, men de er små ift. truslen om mange millioner menneskers død ved atomvåben.

Atomvåben bør fylde mere i vores bevidsthed. Én enkelt affyring, måske blot ved et uheld, kan føre til vores alles død. Det mente Bertrand Russell, og det mener jeg.

[Farshid Rashidifar · Rating 4 out of 5]

In this book Bertrand Russell examines the existential threat posed by nuclear weapons and the Cold War arms race. He warns that humanity is on a perilous path toward self-destruction unless global disarmament is achieved. Russell critiques the political and ideological conflicts between the United States and the Soviet Union, arguing that their military buildup and mutual hostility could lead to a nuclear catastrophe. He advocates for an international authority with the power to enforce peace, emphasizing the need for reason and diplomacy over aggression. The book also explores psychological and political obstacles to disarmament, including nationalism, propaganda, and the reluctance of world leaders to relinquish power. Russell ultimately calls for a global movement to demand nuclear disarmament, urging intellectuals and the public to resist war through education and activism.

Russell’s concerns remain relevant today (2025) as global conflicts, nuclear threats, and geopolitical tensions persist. The ongoing rivalry between major powers—such as the U.S., China, and Russia—mirrors the Cold War-era hostilities he described. The war in Ukraine, tensions over Taiwan, and North Korea’s nuclear ambitions all highlight the continued risks of military escalation. While nuclear arms control treaties exist, they are weakening, and advancements in artificial intelligence, cyber warfare, and autonomous weapons introduce new threats. Russell’s call for rational diplomacy and a united global effort against war feels more urgent than ever, yet nationalism, misinformation, and political polarization make such unity increasingly difficult to achieve. His warning that humanity's survival depends on cooperation and disarmament remains a crucial lesson for world leaders and the public in 2025.

[Hasan Fırat · Rating 4 out of 5]

Atom, hidrojen, kobalt bombalarının yani nükleer savaşların dünyamıza etkisi üzerine incelemeler yapılan kitapta önemli bilgiler verilmekte. Aslında hepimizin vücudunda yapılan nükleer denemelerin izlerinin bulunduğu, gerçekleşecek savaşta bir çok ülkenin tamamen yok olabileceği açıklanmakta.

"Hidrojen bombasının denendiği 1954 yılında doğmuş olan çocuklardan aşağı yukarı 1.800'ünün, yüksek dereceli radyo-etkinlik yüzünden hastalıklı doğduğunu, kamuoyuna açıklamıştır. Aynı yıl Amerikalı zooloji bilgini Curt Stem de: "Şimdi dünyada yaşayan herkes, gövdesinde geçmiş Hidrojen bombası deneylerinden kalma, küçük birimlerde radyo-etkinlik taşımaktadır; kemiklerle dişlerde "sıcak" strontiyum, tiroid bezlerinde de "sıcak" iyodin" diye yazmıştır. Silahlanma yarışının töre duygularını nasıl çarpıttığı olağanüstü bir şeydir doğrusu, çok da üzücüdür üstelik. Şimdi ben bir kişiyi bile bile kanser etsem adım canavara çıkar, ama bile bile birkaç bin kişiyi kansere sürüklediğimde, soylu bir yurtsever olurum."

[dibakar · Rating 4 out of 5]

While I agree with most of the viewpoints of this book, but i feel the book is rather incomplete. Russel expressed about the importance of World Government system that will oversee all the nuclear and hydrogen powered weapons around the world and gradually reduce arms production. I can get behind the idea of reducing arms production and nuclear weapons, but the installation of World Government? not so sure.
He mentioned some of the ways of how the world government can be installed and what they'd be doing, but he didn't mention how to solve some of problems that would arise from the system, like how do you solve the issue of corruption? what if the world government itself gets corrupted and sides with either east or west?
We are currently living in a world where it seems the ww3 is very near especially how things are escalating between some of major powers. We hope we don't get to witness a nuclear war just like Russel has hoped for but warned about.

[Abdulaziz · Rating 4 out of 5]

إن الغرور بل الجنون والغباء هما السمتان اللتان ستقودان هذا العالم إلى الحطام إلى فناءه (كما في التعبير الصوفي) وإلى نهايتة ، الهاجس النووي منذ كارثة هيروشيما وهو يسيطر على مخيلة البشر إن العالم على عكس الصورة المتوقعة بعد عام 1945 ارتاح العالم من حرب عالمية ولكن سرعان ما سيطر الخوف حين ما بدأ طرفان قطبيان (الولايات المتحدة والاتحاد السوفييتي) تهديداتهما بالنووي وبالقنابل الهيدروجينية ، وكانت ستحدث كوارث بسبب "اخطاء تقنية" يصيح راسل صيحته اصحوا يا عالم! ويتساءل في كتابه هل سيبقى الجنس البشري حتى ينشر ما كتب؟ واذا نشر هل سيُقرأ؟ الامل وحده دفع راسل لكتابة هذا الكتاب ولكن في عالم راسل كانت ٣ دول تملك نووي ورابعة في الطريق اما الآن فزاد العدد! نحن نعيش كارثة نصنعنا بيدنا ستؤدي حتماً إلى فناء الجنس البشري.

[Tim Lucas · Rating 3 out of 5]

Interesting book. Definitely more a historic document than a modern argument these days.

It was very interesting to see his views on nuclear arms given that only three countries had nukes (France, China etc hasn't developed nukes when this was published).

His thesis of a World Government feels utopian and naive. I imagine it did at the time as well to many. But also perhaps that optimism is what's missing these days.

Short easy read. Not perfectly structured (he returns to the same point a few times in random places, as if he forgets that he has already written a very similar paragraph).

[Astir · Rating 2 out of 5]

It's Bertie solving the cold war with a singular world government again. While I adore such impassioned utopian optimism in my Star Trek, and love the man and his mission, there's something grating in his hubris of laying out a roadmap for mankind, Hari Seldon style, in such a slim volume that isn't doing the heavy lifting of geopolitical history on the road to nation states and how this might inform a future beyond them. If you've read a handful of Russell books then you already know every point Russell will raise in his ideosyncratic campaigning for nuclear disarmament.

[Wendelle]

Bertrand russell writes why nuclear war is a bad idea. It doesn't seem too original or brilliant now, but at the time pacifism or restraint must have seemed so provocative and politically incorrect to the demagogues and adherents of various tribalisms, even at the face of human extinction from nuclear war.... oh, wait. I guess it's still relevant today for the exact same reason.

[Rachel Keane · Rating 2 out of 5]

Interesting to read a book on this subject from someone who lived it - very much so brings the history to life. Despite this, I did not learn much from the book or discover any arguments that hadn't been considered before. I found it to be very repetitive and felt that the whole book could have been condensed much further.

[David Levell · Rating 4 out of 5]

Bertrand Russell wrote this plea for a world government to ban atomic weapons back when the Cold War seemed likely to run hot (and armageddonly nuclear) at any moment. His sense of urgency is palpable. Railing against the insanity of war, he eloquently pinpoints the problems. But when it comes to solutions he's reduced to pleading for Utopia. I don't blame him for that; after all, a workable solution eludes us still, even if the threat of nuclear war has reduced (but not vanished, alas). Back then, it seems, intellectuals could still seriously hope the UN or something similar might somehow achieve the supra-national authority and moral clarity required to secure world peace. Oh well.

[Cole Wilder · Rating 3 out of 5]

:/

[Sebastian · Rating 3 out of 5]

Sadly, still a valid question, possibly more so than ten years ago. Therefore, still interesting to read, especially as some of the proposals are still desirable.

[Romi L · Rating 3 out of 5]

topical

[Tayfun Sen · Rating 3 out of 5]

Scary book on war, and especially Nuclear War, written during the cold war. Gave me nightmares.