Jump to ratings and reviews
Rate this book

Humayun Ahmed (Chronological List) #172

আসমানীরা তিন বোন

Rate this book
ফ্ল্যাপে লেখা কিছু কথা
পৃথিবীতে যত ইতিহাসে যত ক্ষয় মানবের সাথে মানবের প্রাণবিনিময়ে অবিনয় যত গ্লানি ব্যথা ধূসরতা ভুল ভয় সকল সরায়ে ঘুমানো নগরী ঘুমনগরীর রাজকুমারী কি জাগে। নিখিলের শাদা চাতকের মতো প্রাণ তোমার আমার হৃদয়ের করে কি গান(করে আহ্বান, করে করে আহ্বান) মহাপৃথিবীর অনুরাগে।
--জীবনানন্দ দাশ

96 pages, Hardcover

First published June 1, 2002

8 people are currently reading
270 people want to read

About the author

Humayun Ahmed

456 books2,910 followers
Humayun Ahmed (Bengali: হুমায়ূন আহমেদ; 13 November 1948 – 19 July 2012) was a Bangladeshi author, dramatist, screenwriter, playwright and filmmaker. He was the most famous and popular author, dramatist and filmmaker ever to grace the cultural world of Bangladesh since its independence in 1971. Dawn referred to him as the cultural legend of Bangladesh. Humayun started his journey to reach fame with the publication of his novel Nondito Noroke (In Blissful Hell) in 1972, which remains one of his most famous works. He wrote over 250 fiction and non-fiction books, all of which were bestsellers in Bangladesh, most of them were number one bestsellers of their respective years by a wide margin. In recognition to the works of Humayun, Times of India wrote, "Humayun was a custodian of the Bangladeshi literary culture whose contribution single-handedly shifted the capital of Bengali literature from Kolkata to Dhaka without any war or revolution." Ahmed's writing style was characterized as "Magic Realism." Sunil Gangopadhyay described him as the most popular writer in the Bengali language for a century and according to him, Ahmed was even more popular than Sarat Chandra Chattopadhyay. Ahmed's books have been the top sellers at the Ekushey Book Fair during every years of the 1990s and 2000s.

Early life:
Humayun Ahmed was born in Mohongonj, Netrokona, but his village home is Kutubpur, Mymensingh, Bangladesh (then East Pakistan). His father, Faizur Rahman Ahmed, a police officer and writer, was killed by Pakistani military during the liberation war of Bangladesh in 1971, and his mother is Ayesha Foyez. Humayun's younger brother, Muhammed Zafar Iqbal, a university professor, is also a very popular author of mostly science fiction genre and Children's Literature. Another brother, Ahsan Habib, the editor of Unmad, a cartoon magazine, and one of the most famous Cartoonist in the country.

Education and Early Career:
Ahmed went to schools in Sylhet, Comilla, Chittagong, Dinajpur and Bogra as his father lived in different places upon official assignment. Ahmed passed SSC exam from Bogra Zilla School in 1965. He stood second in the merit list in Rajshahi Education Board. He passed HSC exam from Dhaka College in 1967. He studied Chemistry in Dhaka University and earned BSc (Honors) and MSc with First Class distinction.

Upon graduation Ahmed joined Bangladesh Agricultural University as a lecturer. After six months he joined Dhaka University as a faculty of the Department of Chemistry. Later he attended North Dakota State University for his PhD studies. He grew his interest in Polymer Chemistry and earned his PhD in that subject. He returned to Bangladesh and resumed his teaching career in Dhaka University. In mid 1990s he left the faculty job to devote all his time to writing, playwright and film production.

Marriages and Personal Life:
In 1973, Humayun Ahmed married Gultekin. They had three daughters — Nova, Sheela, Bipasha and one son — Nuhash. In 2003 Humayun divorced Gultekin and married Meher Afroj Shaon in 2005. From the second marriage he had two sons — Nishad and Ninit.

Death:
In 2011 Ahmed had been diagnosed with colorectal cancer. He died on 19 July 2012 at 11.20 PM BST at Bellevue Hospital in New York City. He was buried in Nuhash Palli, his farm house.

Ratings & Reviews

What do you think?
Rate this book

Friends & Following

Create a free account to discover what your friends think of this book!

Community Reviews

5 stars
128 (13%)
4 stars
275 (29%)
3 stars
372 (39%)
2 stars
136 (14%)
1 star
37 (3%)
Displaying 1 - 30 of 32 reviews
122 reviews10 followers
July 12, 2016
হুমায়ূন আহমেদের এই বইটা জগাখিচুড়ী এর মত। কিছু মানুষ এই জগাখিচুড়ি পছন্দ করে, আরেকদল দুই চোখে দেখতে পারে না। বিপদে পরে যারা মোটামুটি এর দলে। তারা এই বই এক বার পড়ে ভুলে যায়। কিছু বছর পর বইটা দেখে আর গল্পটা মনে করতে পারে না। তখন আবার পড়া শুরু করে....
Profile Image for Rifat.
501 reviews330 followers
June 17, 2023
আসমানী, জামদানী, পয়সা - ওরা তিন বোন। ওদের বাবা পেশায় ভিক্ষুক। পয়সার জন্মের পরপরই পয়সাদের মা ওদের রেখে চলে যায়। পয়সাদের মাকে খুঁজতে ওদের বাবা বের হলে সেও নিরুদ্দেশ বনে যায়। পরে জানা যায় ওদের ভিক্ষুক বাবা বিনা দোষে জেলে আটকা পড়েছে। কয়েক বছর পরে দেখানো হয় আসমানীরা তিন বোন এক সার্কাস দলে বড় হয়েছে; দড়ি নিয়ে খেলা দেখায়। এই তিনবোন উঁচুতে বাঁধা দড়িতে হেঁটে বেড়ায়। সার্কাসের মালিক গোপনে গোপনে এই বোনত্রয়কে খুব স্নেহ করেন আর আগলে রাখেন। যার ফলে এই বোনত্রয়কে অন্য সার্কাসের মেয়েদের মতো বাইরের বিশ্রী কোনো ধান্ধায় যেতে হয়নি। একদিন এক ফালতু লোক বশির মোল্লার আবির্ভাব ঘটে, বোনত্রয়কে তার মনে ধরে। তাই সে পুরো সার্কাস পার্টিকে কিনে নিতে চায়। এসবের জন্য সে সার্কাসের ম্যানেজার তৈয়বকে পরোক্ষভাবে কিছু হুমকিধামকিও দেয়।

শেষে দেখা যায় সার্কাসের মালিক নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করে আর বোনত্রয়কে সার্কাসের মালিকানা দিয়ে যায়। সবশেষে দেখা যায় পয়সাদের বাবা ফিরে এসেছেন আর ওদের দড়ির খেলা দেখে ভীষণ ভয় পাচ্ছেন।

বশির মোল্লা ক্যারেক্টারটার জন্য লেখক প্রশংসা পাবেন অবশ্যই। এর চরিত্রায়ন অতি চমৎকার হয়েছে, খুব সাবলীল ভাবে এই লোক নিজের ভয়ংকর রূপ দেখায়।

বাট ওভারঅল বেমক্কা কাহিনী🙄

১৭ জুন, ২০২৩
This entire review has been hidden because of spoilers.
Profile Image for Rubell.
188 reviews23 followers
July 28, 2023
শক্তিশালী ভিলেন চরিত্র সবসময় একটা গল্পকে আকর্ষণীয় করে তোলে। পড়ার সময় সামনে কী ঘটতে যাচ্ছে জানার জন্য মন আকুপাকু করে। "আসমানিরা তিন বোন" শেষাংশ বেশ জমে উঠেছিল বশির মোল্লা নামের ভিলেনটার জন্য (প্রথমার্ধ ছিল বোরিং)। শেষ ১৫/২০ পৃষ্ঠা পড়ার সময় খুবই সান্সপেন্সে ছিলাম।

বশির মোল্লা- হাওড় এলাকার গডফাদার। সে ইচ্ছা করলে হাওড়ে নৌকাডুবিও হতে পারে, নিখোঁজ হয়ে যেতে পারে মানুষ।
এমন দুর্ধর্ষ খলনায়কের বিপরীতে আছে তৈয়ব আলী। সেও শক্তিমান চরিত্র- প্রখর বুদ্ধিমান, সাহসী এবং বিশ্বস্ত। আর তাদের মাঝে আছে তিন বোন: আসমানি, জামদানি, ও পয়সা।

জমজমাট একটা সমাপ্তি আশা করেছিলাম। কিন্তু শেষটা ফালতু হলো। যেন একটা জেমস বন্ড ফিল্ম আচমকা জনি ইংলিশ ফিল্মে পরিণত হলো।
Profile Image for Shaila Shaznin.
65 reviews8 followers
April 22, 2025
এই বইটা পড়ে কেন যেন মনটা প্রচন্ড বিষন্ন হয়ে গেলো। জীবন আসলে জীবনের মতো, আমরাই একে জটিল করি। জীবন যেভাবে যাচ্ছে সেভাবে মেনে নিলেই চলে যায়। বই এর সবচাইতে শক্তিশালী এবং পছন্দের চরিত্র ম্যানেজার তৈয়ব, একইসাথে বুদ্ধিমান এবং বিশ্বস্ত। তার জন্যই হয়তো শেষে বেঁচে গেলো আসমানী, জামদানি আর পয়সা।
Profile Image for Asraful Shanto.
29 reviews
August 31, 2022
আসমানী, জামদানী এবং পয়সা তিন বোন। তিন বোনই বাবার অতি আদরের। অতি দার্শনিক ভাবধারার অলস ভিক্ষুক স্বামীর সংসার এবং তিন কন্যাকে ফেলে রেখে নিরুদ্দেশ হয়ে যায় আসমানীদের মা আছিয়া। আছিয়া বর্ডার পার হয়ে ইন্ডিয়া চলে গেছে এই সংবাদের ভিত্তিতে সেও ইন্ডিয়া যেতে গিয়ে পুলিশের হাতে ধরা পড়ে । এইধারায় বইয়ের কাহিনি সামনের দিকে আগাতে থাকে।


বইটির কিছু উক্তি:
* মায়ের চেয়ে যদি অন্য কারোর প্রতি বেশি দরদ হয় তারে বলে ভান। ভান হলো শয়তান।

*সব ভালো মানুষের মাথায় সামান্য গন্ডগোল থাকে।

*“এই জগতে সব মানুষের আলাদা আলাদা কাজ দেয়া আছে। প্রত্যেকে প্রত্যেকের কাজ ঠিকমত করবে, তাতে সংসার ঠিকমতো চলবে।”


Profile Image for Aaneela_reads.
65 reviews2 followers
November 14, 2021
আসমানীরা যেনো আমার বোন,খুব আপন কেউ। খুঁজে পেলে জড়িয়ে ধরে বাসায় নিয়ে আসবো এমন।
Profile Image for Mazharul Islam Fahim.
98 reviews7 followers
November 30, 2021
হালকা চালে গল্প বলতে বলতে লেখক সুকৌশলে বশির মোল্লার মতো এক ভীষণ ভয়ংকর চরিত্রের আবির্ভাব ঘটিয়েছেন, যা বেশ চমকপ্রদ ছিলো। এই বইয়ে সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে ম্যানেজার তৈয়ব আলীকে। সব মিলিয়ে দারুণ একটা গল্প, একদম এক বসায় শেষ করার মতো :D
Profile Image for Kamrul islam Arafat .
45 reviews
February 1, 2024
এক বসায় শেষ করলাম, হুমায়ূন ভাই এর লিখা আসমানীরা তিন বোন।

৯৬ পেজের ছোট্ট একটা বই,হুট করেই যেনো শেষ হয়ে গেলো এমন মনে হচ্ছে,
আপনারা পড়েছেন? কেমন লেগেছে?
আমার তেমন ভালো লাগেনি।

ব্যাক্তিগর রেটিংঃ 2\5
Profile Image for mobashir097.
24 reviews2 followers
June 1, 2021
কাহিনি হঠাৎ শেষ।
Profile Image for Kamrunnahar Dipa.
17 reviews13 followers
Read
August 13, 2017
"একটা পয়সা দেনগো" বাবা বলে ভিক্ষারত আসমানী-জামদানীর বাবা জমির আলীর কাছে যখন খবর আসে তার আর একটা কন্যা সন্তান হয়েছে তখন পয়সা কথাটা মুখে ছিল বলে কন্যার নাম রাখে সে পয়সা । আসমানী, জামদানী এবং পয়সা তিন বোন। তিন বোনই বাবার অতি আদরের।

অতি দার্শনিক ভাবধারার অলস ভিক্ষুক স্বামীর সংসার এবং তিন কন্যাকে ফেলে রেখে নিরুদ্দেশ হয়ে যায় আসমানীদের মা আছিয়া। আছিয়া বর্ডার পার হয়ে ইন্ডিয়া চলে গেছে এই সংবাদের ভিত্তিতে সেও ইন্ডিয়া যেতে গিয়ে পুলিশের হাতে ধরা পড়ে । নিখোঁজ হয় জমীর আলীও।

এরপরের কাহিনী শুরু পনের বছর পর। তিন বোন একটা সার্কাস দলে দড়ির উপর খেলা দেখায়। সার্কাস দলের মালিক হারুন সরকারের জবানিতে জানা যায় ছোট মেয়ে অর্থাৎ পয়সার বয়স যখন তিন তখন তারা এখানে এসে��ে এবং সে নিজের হাতে তাদের খেলা শিখিয়েছে।

সার্কাস দলের প্রফেসর মতিন যে ঘোড়া নিয়ে খেলা দেখায় তারপর পাখি খসরু, ম্যানেজার তৈয়ব সর্বোপরি হারুন সরকার , তিন বোন এবং সার্কাসের সাথে সংশ্লিষ্ট সবার জীবনযাপনের ভালো একটা ধারণা পাওয়া যায়।

এই উপন্যাসের আরেক চরিত্র বশীর মোল্লা। ভাটি অঞ্চলের অতি ধুরন্ধর টাকার কুমির এই বশীর মোল্লা তিন বোনকে পছন্দ হয়েছে তাই পুরো সার্কাস দলই কিনে নিতে চায়। বাবার আদরে মেয়ে তিনটেকে মানুষ করা এবং সব রকম ক্লেদ থেকে বাঁচিয়ে রাখা হারুন সরকার তাদের বিপদ আঁচ করতে পেরে পুরো সার্কাস দলের মালিকানা দিয়ে যায় তিন বোনকে।

মনু নদীতে সেতু নির্মাণের জন্য আসা বিদেশি ইন্জিনিয়ার নি পোর্টার, যে বাংলা খুব ভালো বলে। সার্কাসের সুত্রে তিন বোনের সাথে পরিচয়। পয়সা একসময় তার প্রতি দুর্বল হয়ে পড়ে। ভালো লাগার মানুষের সাথে সব কথা বলার অদম্য ইচ্ছা থেকেই পয়সা একসময় বলে তারা তিন বোন দড়ি খেলা দেখানোর সময়ে ঠিক দড়ির মাঝখানে দাড়িয়ে একসাথে আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করে "তাদের বাবা যেন ফিরে আসে"।

হারুন সরকার মারা গেছে কিন্তু রাতে শো। অনেক মন‌ খারাপ নিয়ে তিন বোন পারফর্ম করছে,নি পোর্টার ভিডিও করছে। ঠিক তার পাশে দাঁড়িয়ে এক বৃদ্ধ খেলা দেখে ভয়ে চোখ ঢেকে ফেলেছে আর তাদের নেমে আসার অনুরোধ করছে।নি পোর্টারের কৌতুহলের জবাবে বলছে এই তিনজন আমার অতি আদরের মেয়ে।

এই হলো কাহিনী। বাচ্চা ফেলে মায়ের চলে যাওয়াটা আমার কাছে একটু অস্বাভাবিক লেগেছে। বাকি চরিত্র মোটামুটি উৎরে গেছে।নি পোর্টারের সাথে পয়সার একটা শুভ পরিণয় ঘটলে মন্দ হয়না।

খুব ভালো আমি বলবো না। তবে মাঝেমধ্যে আমরা যে মনের আনন্দে ঘুরে বেড়ায়, ফুসকা খায় ভালো মন্দ ভুলে খানিক মনের নির্মল আনন্দের জন্য ।তেমনি করে বইটা আমি পড়েছি বলে আমার খারাপ লাগেনি। বেঁচে থাকার জন্য মনের আনন্দই সার কথা!!!!!!!

রেটিং আমি ৫ এর মধ্যে ৩ দিব।তাই বা খারাপ কি। ৬০%।মানে তো ফাস্ট ডিভিশন!!!!!
Profile Image for Kazi Md. Al-Wakil.
297 reviews5 followers
May 26, 2021
জমীর আলী ভিক্ষা করে, যদিও তার কাজ করার যথেষ্ট শক্তি আছে। কিন্তু সে ভিক্ষা করে জীবন চালায়। ভিক্ষার সময় চিন্তা করতে তার ভালো লাগে। তার তিন মেয়ে। আসমানী, জামদানী, পয়সা। পয়সার যেদিন জন্ম হয়, সেদিন তাদের মা, ছেড়ে চলে যায়। জমীর আলী খবর পায় যে তাদের মা বর্ডার পার হয়ে ইন্ডিয়া চলে গিয়েছে, তাই জমীর আলীও এই তিন বোনকে একা রেখে বর্ডার পার হয়ে ইন্ডিয়া যায় তাদের মা এর খোজে এবং তাকে পুলিশ জেলে ঢুকিয়ে দেয়। তিন বোন বড় হয় সার্কাস দলের সাথে। হারুন সরকার মালিক। সে এই তিন বোনকে দড়ি খেলা শেখায়, সার্কাসের মেইন আকর্ষণই এই খেলা। সার্কাস দলের ম্যানেজার তৈয়ব আলী। সে গম্ভীর প্রকৃতির। কিন্তু অনেক কাজের। সে সার্কাসে জোকারি করে। তিন বোন নিয়ে কথা বলা যাক। এদের মধ্যে খুব মিল। তিন জন এক বিছানায় ঘুমায়। একজনকে বকা দিলে ৩ জন কাদে। এই সার্কাসের দরুনই পয়সার পরিচয় হয় এক বিদেশীর সাথে। সে নদীর উপর সেতু বানানোর ইঞ্জিনিয়ার। আরো একজন এর সাথে পরিচয় হয়, তার নাম বশির মোল্লা। সে সার্কাস পার্টি কিনতে চায়, যাতে করে সে তিনবোন এর সাথে তামাশা করতে পারে। কিন্তু বিচক্ষন হারুন সরকার এই তিন বোনকে ছোট থেকে মানুষ করেছেন। তিনি কোনো অনিষ্ট এদের হতে দিবেন না। এজন্য মৃত্যুর আগে উইল করে তিন বোনকে সার্কাসের মালিক করে দিয়ে যান। আর তৈয়ব আলী তার মনিব এর প্রতিটি আদেশ মনে রেখে ৩ বোনকে রক্ষা করে বশির আলী থেকে। সার্কাসের খেলা দেখাচ্ছিলো তিন বোন। দড়ির উপর দাঁড়িয়ে তিন বোনই প্রার্থনা করে যাতে তাদের বাবা ফিরে আসে। তারা জানতো না তাদের বাবা জেল থেকে ফিরে এসেছে। তিনি দর্শকদের সাথে বসে আছে। তিনি তার তিন মেয়েকে ডাকছেন, "আম্মাজী, মোসাম্মত পয়সা কুমারী, নাইম্যা আসো। আমার বড় ভয় লাগতাছে গো মা।"
This entire review has been hidden because of spoilers.
Profile Image for Mubtasim  Fuad.
317 reviews41 followers
August 19, 2025
এবড়ো থেবড়ো খেবড়ো ফেবড়ো


একটানা কখনো হুমায়ূন পড়তে নাই। সেখানে আমি ক্রমাগত একের পর এক পড়ে যাচ্ছি আর এতে স্বাভাবিক ভাবেই একটা বিতৃষ্ণা চলে আসতেছে। সেম টাইপো স্টোরিটেলিং বিরক্তিকর লাগছে।


আর দশটা হুমায়ূন লেখনীর মতন এটাও শুরু হয়, যেখানে সন্তান জন্মদিয়ে নিরুদ্দেশ হয় মা। তাকে খুঁজতে গিয়ে নিজেও নিরুদ্দেশ এবং জেলে বন্ধী হয় বাবা। একলা পড়ে যায় তিন বোন। তিনজনের নামই বৈচিত্র্যময়, আসমানী, জামদানী এবং পয়সা। বাবা মায়ের অবর্তমানে তারা আশ্রয় নেয় এক সার্কেসে। দড়ির পর হাটার খেলা শিখে নেয় এবং এই খেলা দেখিয়েই জীবন অতিবাহিত করতে থাকে। মূলত এই সার্কাসকে ঘিরেই গল্পের পরিক্রমা। সার্কাস নিয়ে মানুষের দৃষ্টিভঙ্গি, সমাজের প্রভাবশালীদের অনৈতিক কাজ করে অর্থ দিয়ে তা ধামাচাপা দেওয়ায় প্রবৃত্তি এই তো এই ছিল গল্পের মূল প্রাণকেন্দ্র।

এক বসায় পড়ার মতন বই, আর একবারই পড়ার মতন বই। একবার এর স্বাদ নেওয়ার পর এর ভিতরের নির্যাস সব ফুড়িয়ে যায়, দ্বিতীয়বার আর পড়তে মন চায় না, আর পড়লেও ভাল লাগে না। 😪
Profile Image for Jenia Juthi .
258 reviews64 followers
December 1, 2020
আসমানীরা তিন বোন- আসমানী, জামদানী আর পয়সা।পয়সার জন্মের পরপর তার মা তাদের তিন বোনকে ছেড়ে চলে যায়।তাদের মাকে খুঁজতে তাদের বাবা বেরিয়ে পড়ে।কিন্তু, তাদের বাবা আর ফিরে আসে না,কারণ তার বাবা জেলে আটকা পড়েছে।
.
তারা এরপর কাজ নেয় সার্কাসে।সার্কাসের সবচেয়ে কঠিন খেলাটাই তারা তিনবোন দেখাতো। জীবনের তাগিদে সমাজের রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে তারা চালিয়ে যায় তাদের কাজ। তারা সবসময়ই চাইতো,তাদের মা- বাবা যাতে ফিরে আসে।খুব করে চাইতো!অবশেষে তা পূরণ হলো!
Profile Image for Ahmed Reejvi.
78 reviews5 followers
December 8, 2021
"যত হাসি তত কান্না
বলে গেছেন রামসন্যা।"

একটুখানি হাসি আর কান্নার সংমিশ্রণে তৈরি হুমায়ুন আহমেদের এই বইটি। নিম্নবিত্ত ভিখারি শ্রেণির তিন বোনের গল্প। তবে গল্প নিতান্তই জগাখিচুড়ি, সারাক্ষণ পাঠকের মন ধরে রাখবে, এমনটি নয়।
Profile Image for Najmul H Sajib .
60 reviews
March 29, 2022
আসমানী নামে জসীমউদ্দিনের একটা কবিতা আছে। সেই কবিতা পড়ার পর থেকে নামটার উপর ভালো লাগা কাজ করে। হঠাৎ চোখে পড়ায় তাই বইটা পড়েই ফেললাম।

বইটা তেমন ভালো লাগেনি। সাদামাটা গল্প। 😴

"তিনবোনের জীবনের গল্প, বেঁচে থাকার গল্প!"
Profile Image for Ayrin Jahan.
75 reviews
January 12, 2024
হুমায়ূন আহমেদের যাবতীয় বইয়ের মধ্যে এই বইটি মুটামুটি লেগেছে। কারণ যে আশা নিয়ে বইটি শুরু করেছিলাম তা শেষ অব্দি নিরাশ করেছে।প্রথম প্রথম ভালো লাগলেও শেষে খাপছাড়া মনে হয়েছে গল্প।একটা ভালো সমাপ্তি দেওয়া যেতো।
Profile Image for Shariful Islam.
19 reviews
December 11, 2025
ভাবলাম শেষে তিন বোনের মা ফিরে এসে আদর সোহাগ করবে।তা আর হল কই!

হুমায়ুন স্যার সবসময়েই একটা আক্ষেপ রেখে বই শেষ করে ফেলেন।
আর কেন যেন এই আক্ষেপ বা মন ভেঙ্গে দেন বলেই শুধু তার বই পড়তে তীব্র টান অনুভব করি।
আমার ঠিক জানা নেই।
This entire review has been hidden because of spoilers.
9 reviews2 followers
August 31, 2021
আসমানী, জামদানি এবং পয়সা এই তিন বোনের বেড়ে ওঠা, তাদের জীবনের নানা চড়াই উৎরাই মিলিয়ে এই বই।
Profile Image for Shahrian Shihab.
119 reviews
February 7, 2022
প্রথমদিকটা ভালো লেগেছিল। কিন্তু 'পনেরো বছর পর' থেকে পড়তে কষ্ট হয়েছে। তবে শেষটা ভালোই নাটকীয় ছিল।
Profile Image for Samia Rashid.
296 reviews15 followers
August 4, 2024
মহা ফালতু বই!! সময় নষ্ট
Displaying 1 - 30 of 32 reviews

Can't find what you're looking for?

Get help and learn more about the design.