Jump to ratings and reviews
Rate this book
Rate this book
ফ্ল্যাপে লিখা কথাঃ
I hear a sudden cry of pain!
There is a rabbit in a snare:
Now I hear the cry again,
But i cannot tell from where.

But i cannot tell from where
He is calling out for aid;
Crying of the frightened air,
Making everything afraid.

Making everything afraid,
Wrinkling up his little face.
As he cries again for aid;
And i cannot find the place!

And i cannot find the place
Where his paw is in the snare;
Little one! Oh, little one!
I am searching everywhere.

JAMES STEPHENS

96 pages, Hardcover

First published February 1, 2009

8 people are currently reading
246 people want to read

About the author

Humayun Ahmed

450 books2,906 followers
Humayun Ahmed (Bengali: হুমায়ূন আহমেদ; 13 November 1948 – 19 July 2012) was a Bangladeshi author, dramatist, screenwriter, playwright and filmmaker. He was the most famous and popular author, dramatist and filmmaker ever to grace the cultural world of Bangladesh since its independence in 1971. Dawn referred to him as the cultural legend of Bangladesh. Humayun started his journey to reach fame with the publication of his novel Nondito Noroke (In Blissful Hell) in 1972, which remains one of his most famous works. He wrote over 250 fiction and non-fiction books, all of which were bestsellers in Bangladesh, most of them were number one bestsellers of their respective years by a wide margin. In recognition to the works of Humayun, Times of India wrote, "Humayun was a custodian of the Bangladeshi literary culture whose contribution single-handedly shifted the capital of Bengali literature from Kolkata to Dhaka without any war or revolution." Ahmed's writing style was characterized as "Magic Realism." Sunil Gangopadhyay described him as the most popular writer in the Bengali language for a century and according to him, Ahmed was even more popular than Sarat Chandra Chattopadhyay. Ahmed's books have been the top sellers at the Ekushey Book Fair during every years of the 1990s and 2000s.

Early life:
Humayun Ahmed was born in Mohongonj, Netrokona, but his village home is Kutubpur, Mymensingh, Bangladesh (then East Pakistan). His father, Faizur Rahman Ahmed, a police officer and writer, was killed by Pakistani military during the liberation war of Bangladesh in 1971, and his mother is Ayesha Foyez. Humayun's younger brother, Muhammed Zafar Iqbal, a university professor, is also a very popular author of mostly science fiction genre and Children's Literature. Another brother, Ahsan Habib, the editor of Unmad, a cartoon magazine, and one of the most famous Cartoonist in the country.

Education and Early Career:
Ahmed went to schools in Sylhet, Comilla, Chittagong, Dinajpur and Bogra as his father lived in different places upon official assignment. Ahmed passed SSC exam from Bogra Zilla School in 1965. He stood second in the merit list in Rajshahi Education Board. He passed HSC exam from Dhaka College in 1967. He studied Chemistry in Dhaka University and earned BSc (Honors) and MSc with First Class distinction.

Upon graduation Ahmed joined Bangladesh Agricultural University as a lecturer. After six months he joined Dhaka University as a faculty of the Department of Chemistry. Later he attended North Dakota State University for his PhD studies. He grew his interest in Polymer Chemistry and earned his PhD in that subject. He returned to Bangladesh and resumed his teaching career in Dhaka University. In mid 1990s he left the faculty job to devote all his time to writing, playwright and film production.

Marriages and Personal Life:
In 1973, Humayun Ahmed married Gultekin. They had three daughters — Nova, Sheela, Bipasha and one son — Nuhash. In 2003 Humayun divorced Gultekin and married Meher Afroj Shaon in 2005. From the second marriage he had two sons — Nishad and Ninit.

Death:
In 2011 Ahmed had been diagnosed with colorectal cancer. He died on 19 July 2012 at 11.20 PM BST at Bellevue Hospital in New York City. He was buried in Nuhash Palli, his farm house.

Ratings & Reviews

What do you think?
Rate this book

Friends & Following

Create a free account to discover what your friends think of this book!

Community Reviews

5 stars
118 (15%)
4 stars
255 (34%)
3 stars
285 (38%)
2 stars
64 (8%)
1 star
22 (2%)
Displaying 1 - 24 of 24 reviews
Profile Image for Shaila Shaznin.
65 reviews8 followers
June 8, 2024
হুমায়ূন আহমেদের সায়েন্স ফিকশন আমার বরাবরই ভালো লাগে।
এই প্রথম কোনো সায়েন্স ফিকশন পড়ে আবেগতাড়িত হয়ে পড়েছি বিশেষ করে পরিশিষ্ট অংশে। গল্পে মীন নামক আয়না মানবী চরিত্রটিকে আমার বেশ পছন্দ হয়েছে।
ছোট্ট সুন্দর একটি বই।
Profile Image for Syed Morshed.
52 reviews20 followers
Read
April 8, 2017
মানবী সাইন্স ফিকশন। ভবিষ্যতের পৃথিবী যখন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার হাতে চলে যাবে তখন কি হবে এধরণের একটা কল্পনা। মানুষের অনুভূতি সম্পন্ন মীন নামের একটা মেয়ে রোবটের চরিত্র আছে বইটিতে। আমার ভালো লেগেছে চরিত্রটি।
Profile Image for Owlseer.
220 reviews32 followers
January 28, 2025
যদিও ভবিষ্যতের পৃথিবীর কাছে মানুষের পরিচয় হিসেবে PIN নাম্বারের বিকল্প নেই। পিন নাম্বারে একজন মানুষের সকল তথ্য থাকে। নিনিতার পিন নাম্বার দিয়ে বিষয়টা ব্যাখ্যা করা যাক। নিনিতার পিন নাম্বার ০০২৮৩৮৪১/০৩৭/২৩৮১। প্রথম ডিজিট ০ বলছে সে একজন মেয়ে। পুরুষ হলে প্রথম ডিজিট হতো ১। পরের পাঁচটি ডিজিট বলছে তার ডিএনএ কোড, যা হলো ০২৮৩৮। তারপরের ডিজিট তার বয়স বলছে। নিনিতার বয়স ৪১। এই সংখ্যা বয়সের সঙ্গে সঙ্গে বদলাবে। অবলিকের পরে আছে ০৩৭, এর মধ্যেই নিনিতার পেশা এবং মেডিকেল প্রোফাইল বলা হচ্ছে। সর্বশেষ চারটি ডিজিট হচ্ছে ২৩৮১, এটি সরকার থেকে দেওয়া সংখ্যা যার অর্থ শুধু সরকার (সরকার অর্থ হলো মূল কম্পিউটার সিডিসি) জানবে।


উপরের অংশটুকু পড়ে কী মনে হচ্ছে? হ্যাঁ, আপনি ঠিকই ধরেছেন এটি সাই-ফাই ঘরানার একটি বই।

হুমায়ূন আহমেদের লেখা মানবী এমন এক ভবিষ্যৎ পৃথিবীর গল্প যেখানে মানুষ উন্নত প্রযুক্তির সুবিধা ভোগ করছে, কিন্তু তারপরেও কোথাও যেন এক অপূর্ণতা থেকে যাচ্ছে। এই রোবট-শাসিত সমাজে সবকিছু অটোমেটেড—মানুষের কাজ করার প্রয়োজন নেই, অথচ সেই অলস জীবনও তাদের প্রকৃত সুখ এনে দিতে পারে না। সমাজের উপর সেন্ট্রাল কম্পিউটারের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ, নারীদের বাচ্চা নেওয়ার অনুমতি পর্যন্ত কৃত্রিম মস্তিষ্কের মাধ্যমে নির্ধারিত হয়। সবকিছু এতই নিখুঁত এবং পরিকল্পিত যে, জীবনের আবেগময় ও অনিয়ন্ত্রিত দিকগুলো যেন হারিয়ে গেছে।

গল্পে এক যুবক-যুবতীর সম্পর্ককে কেন্দ্র করে উঠে আসে ভালোবাসা, আত্মপরিচয়, এবং মানবিকতার জটিল প্রশ্ন। এই সম্পর্কের মাঝে হঠাৎ এসে পড়ে এক অতি উন্নত রোবট-মেয়ে, যাকে বলা হচ্ছে আয়নামানবী।

গল্পটি এমন একটি আয়নার মতো, যেখানে আমরা নিজেদের দিকে তাকাই এবং ভাবি—মানুষ হওয়ার প্রকৃত অর্থ কী। কি আমাদের মানুষ বানায়? আমরা কি কেবল মাংসপেশি আর হাড়ের একটি জটিল কাঠামো, নাকি আমাদের ভেতরের ভালোবাসার ক্ষমতাই আমাদের প্রকৃত পরিচয়?

তবে পাঠক হিসেবে মনে হয়েছে, হুমায়ূন আহমেদ গল্পে অনেক জটিল ও চিন্তার উদ্রেককারী থিম ছুঁয়ে গেলেও সেগুলো নিয়ে গভীরে যাননি। রোবটিক্স বনাম মানবিকতা, প্রযুক্তি বনাম আবেগ—এসব বিষয়কে আরও বিশদভাবে চরিত্রের মাধ্যমে এক্সপ্লোর করা গেলে গল্পটি আরও গভীর হতে পারত। তবুও, সাই-ফাই প্রেমীদের জন্য এটি একটি সুপাঠ্য হতে পারে।
Profile Image for Sagar Mallick.
46 reviews7 followers
September 19, 2018
মানবশিশু মানে কি?
মানবশিশু এমন এক শিশু যে আকাশের মতো ভালোবাসতে জানে।

" মানবী " লেখক হুমায়ূন আহমেদের ভবিষ্যৎ পৃথিবীর কল্পনা রূপ।বর্তমান পৃথিবীকে অনুধাবন করে ভবিষ্যৎ পৃথিবীর কল্পনা করে লেখা এই বৈজ্ঞানিক কল্প কাহিনী।বাংলাদেশের প্রথম বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী এবং এর জনপ্রিয়তাও হুমায়ূন আহমেদের হাত দিয়ে শুরু হয়।তাঁর রচিত প্রথম সায়েন্স ফিকশন 'তোমাদের জন্য ভালোবাসা'।

মানুষ নিজেদেরকে মহাবিশ্বের সবথেকে বুদ্ধিমান প্রাণী মনে করে।কিন্তু মানুষের ধারনা ভুল প্রমাণ করে এই মহাবিশ্বে আগমন ঘটে সিডিসি রোবটের।মানুষ ত্রুটিপূর্ণ হলেও এদের কোন ত্রুটি নেই।এই রোবটের মানুষের মতো আবেগ আছে, অনুভূতি আছে।রূপ,গুণ এমনকি যৈনক্রিয়া শেষে সন্তান উৎপাদনে সক্ষম এই রোবট।দিন দিন যন্ত্রনির্ভর মানবজাতি অলস্যে পরিনত হয়ে পৃথিবীর উপর নিজেদের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেছে।এই মহাবিশ্বের নিয়ন্ত্রণ নেয় তখন সিডিসি কম্পিউটার।যন্ত্র নির্ভর ভবিষ্যৎ পৃথিবীর কল্পনায় এই উপন্যাসে মানবিক আবেগ অনুভূতিকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে।

উপন্যাসে বর্ণিত হয়েছে ৪০০৯ সালের ঘটনা।সেই সময় মানুষের নামের পরিবর্তে ব্যবহার হচ্ছে পিন নম্বর।কিন্তু উপন্যাসকে পাঠকের বোধগম্য করার জন্য নাম ব্যবহার করা হয়েছে।

নিনিতা এই উপন্যাসের প্রধান চরিত্র।স্বামীর প্রিয় জিনিস উপহার দিতে সে মরিয়া।কিন্তু তার স্বামীর পছন্দ অতি মানবী অথ্যাৎ রোবট।সিডিসি স্বামীর জন্য উপহার পাঠায়।কিন্তু সে তাকে দেখে জেলাসি ফিল করে।সন্তানের জন্য আকুল নিনিতার বয়স সন্তান ধারনের বয়স ছাড়িয়ে যায়।কিন্তু সিডিসি তাকে সন্তান ধারনের টিকিট দেয়।সে স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিজের ডিম্বানু দিয়ে যায়।সেখান থেকে তাকে মুক্ত হয়ে বেড়ানোর পাশ দেওয়া হয়।সে পাশ হারালে তাকে নিল কুঠি নামের বন্ধী শিবিরে নেওয়া হয়।সেখান থেকে সংসারে কেও ফেরে না।কিন্তু তার ভালোবাসা তাকে স্বামির কাছে ফিরিয়ে আনে।

কুন নিনিতের স্বামী।প্রতিদিন সকালে স্ত্রীর ডাকে যার ঘুম ভাঙে।কিন্তু স্ত্রির সাথে তার রসায়নে জমে না।ঠিক অবজ্ঞা নয়,কিন্তু ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ নয়।এক পর্যায়ে স্ত্রীর উপহার অতি মানবীর সাথে যার বসবার শুরু হয়।রোবট তাকে নানা ভাবে আকৃষ্ট করতে চায়।কিন্তু পারে না।তাকে সে পছন্দ করে কিন্তু মায়ায় পড়ে না।

ফুড প্রসেসর এই উপন্যাসের অন্যতম চরিত্র।সকাল বিকাল চাইলে ক্রেডিট দিয়ে মুহুত্বে খাবার পাওয়া যায়।খাবার সময় কম্পিউটারের বোতম টিমে চারপাশের পরিবেশ পরিবর্তন করা যায়।পাহাড় কিংবা সমুদ্র যা ইচ্ছা।খাবার পরিবেশন শেষে সুন্দর করে ময়লা পরিষ্কার এবং প্রক্রিয়াজাত করে নেই এই যন্ত্র।সর্বদা বাধ্যগত এই যন্ত্রের দেওয়া ভুল ঔষধে উপন্যাসের নায়ক নায়কার মৃত্যু ঘটে।

মীন হলো উপন্যাসের অতি মানবী চরিত্র।যে মূল কম্পিউটার সিডিসি এর নির্দেশে পৃথিবীতে এসেছে বিশেষ উদ্দেশ্যে।পৃথিবীতে আগমন হয় অভিনব ভাবে - কুনের উপহার হিসাবে।যে সবসময় কুনের সাথে লেগে থাকতো।স্বামী স্ত্রীর রসায়নে যেন উত্তম সন্তান জন্ম হয় সেই উদ্দেশ্যে সে চালিত হয়।উপন্যাসের শেষে বিশ্বে যে একমাত্র মানব শিশু জিবীত থাকে তার প্রতিপালক এই অতি মানবী মীন।

ভাইরাসে মানব জাতীর ধ্বংসের প্রক্রিয়া শুরু করে সিডিসি।কিন্তু
সৃষ্টিশীল মানব জাতীর বিস্তৃতি অনন্তকাল ধরে চলছে চলবে। অপরপক্ষে রোবট শক্তির এই সৃষ্টিশীলতা নেই।এখানেই মানবের কাছে বর্শতা স্বিকার সিডিসির।

অহনের চন্দ্র সংগীত কিংবা নীলকুঠির মাজার সব কাহিনী আর চরিত্রে বর্নিত হয়ে���ে এই উপন্যাসে।আসলে এই উপন্যাস মানব মনের অতি প্রাকৃতিক ঘটনা।যা আমাদের মনের সাথে সবমসময় ঘটতে থাকে।
Profile Image for Jesan.
141 reviews5 followers
September 28, 2020
মানুষ নিজেদেরই শ্রেষ্ঠ জীব হিসেবে দেখতে চাই। অন্য প্রাণীর বা বস্তুর এগিয়ে যাওয়া পছন্দ করে না তারা।কিন্তু যখন অন্য প্রাণী বা বস্তু যদি মানুষকে পিছনে ফেলে দেয় তখন কি হবে?বর্তমান পৃথিবীর সাথে তাল মিলিয়ে লেখক ভবিষ্যৎ এর কথা ভাবেন এই উপন্যাসের মধ্য দিয়ে।সেখানে মানুষের জায়গা দখল করে সিডিসি নামক এক কম্পিউটার। এর কোনো খুত নাই। তার অনুগত হিসেবে আছে আয়নামানব।তাকে মানুষের আদলে বানানো হলেও সেটা প্রায় নিখুঁত যন্ত্র।মোটের উপর,যন্ত্র মানুষকে চালাতে শুরু করে।যন্ত্র ভিত্তিক জীবনে মানবিক আচরণ এই উপন্যাসে ফুটে উঠে।

উপন্যাস শুরু হয় নিনিতার তার স্বামী কুনের জন্মদিন উপলক্ষ্যে গিফট নেয়ার জন্য রোবটের সাহায্য নেওয়া থেকে। নিনিতা মা হওয়ার সুযোগ পায় গ্রহের মধ্যে। অন্যদিকে, সিডিসি হঠাৎ কুনের পছন্দ আয়না মানবী মীনকে পাঠায় তাদের কাছে।তারপরের ঘটনা অনেক নাটকীয়তায় ভরা।
সিডিসি মানুষদের সম্পূর্ণভাবে সরানোর জন্যে ভাইরাসের বিস্তার ঘটায়, যা মানবজাতির অস্তিত্ব হুমকির মুখে ফেলে।কিন্তু শেষে সৃষ্টিশীল মানব জাতির বিকাশ যা রোবট শক্তির নেই সেখানেই মানবের কাছে বশ্যতা স্বীকার করতে হলো সিডিসির।
Profile Image for Tawheeda Rufah Nilima.
294 reviews58 followers
August 21, 2021
মেয়েটির বয়স চার বছর। তার চোখ ঘন কালো। মাথার চুলে সোনালি আভা। গোল মুখ, পাতলা ঠোঁট। ঠোঁটের রঙ গোলাপি।

মীন নামের এক আয়না মানবী মেয়েটিকে সাজিয়ে দিচ্ছে। মীনের হাতে নানান রঙের স্কার্ফ। সে প্রতিটি স্কার্ফ শিশুটির মাথায় ধরছে। কোনোটিই তার পছন্দ হচ্ছে না।

বাচ্চা মেয়েটি বলল, মা, আমরা কোথায় যাচ্ছি?

মীন বলল, বেড়াতে যাচ্ছি।

কোথায় বেড়াতে যাচ্ছি?

মীন বলল, আমরা বাস করি পৃথিবীর ভেতরে তৈরি করা শহরে। তোমাকে নিয়ে পৃথিবীর ওপরে যাচ্ছি। আজ আমরা আকাশ দেখব।

আকাশ কী মা?

কিছুক্ষণের মধ্যেই দেখবে আকাশ কী? আকাশ একমাত্র জিনিস যেখানে দৃষ্টি বাধা পড়ে না।

দৃষ্টি বাধা পড়ে না মানে কী মা?

মীন বলল, আমরা যেখানে থাকি সেখানে চারদিকে দেয়াল কিংবা বাড়িঘর। আমাদের দৃষ্টি বাধা পড়ে। আকাশের এই সমস্যা নেই।




এতো সুন্দর একটা বই!
Profile Image for Masfiq Reza.
127 reviews3 followers
September 24, 2025
হুমায়ুন আহমেদের সায়েন্স ফিকশন কিরকম এর একটা বর্ননা উনি নিজেই দিয়েছিলেন। সায়েন্স ফিকশন কিভাবে কিভাবে জানি মানবিক গল্প হয়ে গিয়েছে। এইটা লেখকের সব সায়েন্স ফিকশনের জন্যই সত্যি। এই কারণেই এই ফিকশন গুলা অন্য সব লেখকের ফিকশন থেকে অনেক আলাদা।

মানবী সায়েন্স ফিকশন থেকে সায়েন্স বাদ দিলে  এইটা একটা পরিবারের
সারভাইভালের গল্প। শুধু গল্পের টাইম লাইন হল ভবিষ্যতের । ২০০৯ এর দিকে পাবলিশ হওয়া
এইটা সম্ভবত বাংলা ভাষায় এআই নিয়ে লেখা প্রথম দিকের ফিকশন আর অন্য সব ফিকশন গুলোর মতোই খুবই ভাল। ২০০৯ এর দিকে যারা এরকম ফিকশন প্রথম বারের মত পড়ছিল তাদের ফিলিংস অবশ্যই অন্যরকম ভাল হওয়ার কথা। গল্পের শেষে অনেকগুলা টুইস্ট।
Profile Image for Mohammad Sumon.
11 reviews
February 7, 2023
মানবীঃ একটি ভবিষ্যৎ রোবট শাসিত পৃথিবী যেখানে মানুষ সব সুখের উপকরণই পাচ্ছে কিন্তু তারপরেও কোথায় যেনো সুখ নাই। মানুষের কাজ করতে হয়না, সব কিছু অটোমেটেড তারপরেও কেনো যেনো আলস্যটা মানুষের পছন্দনীয় না। সব নারীকে বাচ্চা নেওয়ার অনুমুতি দেওয়া হয়না। সেন্ট্রাল কম্পিউটার সবকিছু আর্টিফিসালি ব্রেইনের দ্বারা নিয়ন্ত্রণ করে।

এমন পরিস্থিতিতে একটি ছেলে-মেয়ের সম্পর্কের মধ্যে আরেকটি অতি উন্নত মেয়ে রোবট এসে পড়ে যে কিনা নিজেকে
পূর্ণ মানবী হিসেবে মনে করে। বইয়ের শেষে দেখা যায়, মানবী হতে হলে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ - ভালোবাসতে জানা লাগে।

বইটা অসাধারণ!
Profile Image for Shuvo Omi.
43 reviews
January 30, 2024
সাইন্স ফিকশন সব সময়ই ভালোলাগে। যদিও এই জনরার মুভি দেখে বেশি অভ্যস্থ। কাহিনীটা অসাধারণ ছিল। হুমায়ুন আহমেদ তার কলম দিয়ে যেন 4009 এর পৃথিবীর অসাধারণ চিত্র এঁকেছে। যদিও তা বিষণ্ণতা, একাকীত্ব আর নিঃসঙ্গতার ছাপহীন না।(যদিও শেষে এর অন্যরকম হলেও একধরনের বাখ্যা দেয়া হয়েছে)

একাকীত্ব আর নিঃসঙ্গতা সাইন্স ফিকশনের সাথে নিরবিচ্ছিন্ন ভাবে মিলিত। যতই আমরা ভবিষ্যৎ কল্পনা করতে যাই, আর যত দূর আমাদের কল্পনা যায় এই মানবিক একাকীত্ব যেন আরো জোরালো হয়। এখানেও তার উল্টোটা ঘটে নি।

সাইন্স ফিকশনের এই একাকিত্বের এই অনুভূতি কি আমার একারই হয়, নাকি সকলেই এটা অনুভব করে?
Profile Image for Md. Ridwanul Islam Muntakim.
53 reviews6 followers
November 15, 2023
এতো দারুন Science Fiction বই, এতো আগে লেখা হয়েছিলো ভেবেই কেমন ভালো লাগছে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে সবসময় মানুষের শত্রু হিসাবে কেনো প্রকাশ করা হয় তা আমার জানা নেই, আবার আমি এটাও বুঝতে পারি না মানুষ কেনো নিজেকে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাথে তুলনা করে? শুরুতে আমার নিনিতাকে খুব একটা পছন্দ হয়নি, তবে কিছু কিছু সময় তাকে ভালো লেগেছে। আয়না মানবীকে যখন বাচ্চা মেয়েটি প্রশ্ন করলো ❝মা! আমি কি আকাশ?❞ তখন এক অদ্ভুত আবেগের স্পর্শ পেয়েছি। সব মিলিয়ে খারাপ লাগেনি, বইটা যথেষ্ট সুন্দর।
Profile Image for Ishtiyak Fahmi.
133 reviews24 followers
August 17, 2024
শুধু প্রেম ভালোবাসা টাইপের থেকে ব্যতিক্রম কিছু পড়লাম হুমায়ূন আহমেদের এই বইটায়।
পিসি দিয়ে আপাতত ইয়া বড় বড় রিভিউ লিখতে গেলে আর একাডেমিক পড়া শেষ করিতে পারবো না।
মনে থাকলে পরে এসে এটা আপডেট করে যাবোনি
Profile Image for Samia Rashid.
294 reviews15 followers
December 3, 2025
হুমায়ূন আহমেদের সায়েন্স ফিকশনের একজন ভক্ত আমি। সারাজীবন জাফর ইকবালের সায়েন্স ফিকশনই পড়েছি। কিন্তু হুমায়ূন আহমেদের বইগুলো অন্য ধাঁচের একদম। ইচ্ছা আছে তার লেখা সবগুলো সায়েন্স ফিকশন বই পড়ে শেষ করব।

বইটা ছোট, সুন্দর; ভাল লেগেছে। বিশেষ করে শেষ অংশটুকু পড়ে মনটা খারাপ লেগেছে।
Profile Image for Hussain M Farabi.
73 reviews1 follower
February 12, 2020
ইরিনা আর ইমা পড়ার পর এটা পড়লাম, আগের দুইটার চেয়ে এটা পরিপক্ব ছিলো সায়েন্স ফিকশন হিসেবে।
৪.২/৫ দেয়া যায়।
Profile Image for Ibnul Fiaaz Dhrubo.
124 reviews3 followers
October 14, 2022
অনেক ‍শিক্ষণীয় একটি সায়েন্স ফিকশন।
পৃথিবী যেন কখনও যন্ত্রদের করতলগত না হয় সে আশাই করব।
Profile Image for Anika Tabassum .
88 reviews17 followers
August 3, 2025
চমৎকার সায়েন্স ফিকশন🤖
এই প্রথম কোন সাইন্স ফিকশনে দেখলাম রোবটরাও বিদ্রোহ করে বসে। অবশ্য রোবটদের মাঝেও হুমায়ূন আহমেদের নায়িকাদের কিঞ্চিৎ পাগলামি দেখা যায় ★_★
Profile Image for Nakib.
47 reviews
September 1, 2025
I mean it's alright, I saw ending coming about halfway through the book.
Profile Image for Akhi Rahman.
21 reviews3 followers
September 26, 2025
Reading this made me concerned about AI and technology. It also reminded me of the COVID conspiracy theories. I NEVER read something this unsettling.
Profile Image for Kazi Md. Al-Wakil.
297 reviews5 followers
January 20, 2023
পৃথিবী এখন রোবটরা শাসন করে, মানুষরা এখন সব কাজ থেকে মুক্ত। এখন তাদের প্রধান কাজ ক্রেডিট জমানো এবং সেই ক্রেডিট দিয়ে ফিউচারে পানি কিনতে পাওয়া যাবে। কারণ পানির খুব অভাব হবে সামনে।

মানুষ এখন আর মাটির উপর থাকে না কারণ পৃথিবী বিষাক্ত গ্যাস দিয়ে ভরে গেসে। একের পর এক শহর ধংস হয়ে যাচ্ছে ভাইরাসের আক্রমণে। পৃথিবী ধীরে ধীরে মানুষ শূণ্য হয়ে যাচ্ছে।

নিনিতা ও তার হাসব্যান্ড কুন এর পরিবারে আসলো খুশির সংবাদ। নিনিতাকে মা হওয়ার লাইসেন্স দেয়া হয়েছে। খুব বেশি পরিমাণে ভাগ্যবান হলে এই লাইসেন্স পাওয়া যায়। কিন্তু এর পর থেকেই শুরু হয় ঝামেলা। কুন এর জন্মদিন এর উপহার হিসাবে সিডিসি একটি SF রোবট গিফট হিসাবে পাঠায়, নাম মিন। SF রোবট একদম মানুষ এর মতোই। তবে তারা মানুষের ত্রুটিগুলো থেকে মুক্ত। একজন সাধারণ মানুষের কাছে এই রোবট অনেক কিছু।

জেলাস হয়ে নিনিতা ঘর ছেড়ে বের হয়ে যায় এবং ভাগ্যের পরিক্রমায় তার স্থান হয় লাল কুঠিতে যেখানে সব অপরাধীদের ধরে এনে রাখা হয়। তাদের মৃত্যু দেয়া হয় না। শাস্তি হিসাবে তাদের মেমোরী নষ্ট করে দেয়া হয়। তারা সদ্য জন্ম নেয়া বাচ্চার মতো হয়ে যায়। নিনিতাকে লাল কুঠিতে আনার প্ল্যান সিডিসির। কারণ, নিনিতার শরীরে আছে ভাইরাসের সাথে লড়াই করার এন্টিবডি। এই এন্টিবডি তখনই বের করা সম্ভব যখন নিনিতার বাচ্চা হবে। কিন্তু নিনিতার ডিম্বানু নিষিক্ত হচ্ছিলো না। প্রবল মানসিক চাপে ডিম্বানু নিষিক্ত হয় বলেই নিনিতা লাল কুঠিতে আনা হয়। একবার ডিম্বানু নিষিক্ত হওয়ার পর তাকে আবার রেখে আসা হয় বাসায়। কিন্তু দিনের পর দিন SF রোবট নিনিতাকে পাগল করে দিচ্ছিলো। জেলাস নিনিতা প্রতি নিয়ত নিজের সাথে লড়াই করছিলো যাতে সে SF রোবট এর ক্ষতি না করে বসে। রোবট এর ক্ষতি করার জন্য সর্বোচ্চ শাস্তির বিধান আছে। কিন্তু SF রোবটও যা করছিলো, সবই সিডিসির নির্দেশে। সিডিসির শেষ নির্দেশ ছিলো কুনকে খুন করা। যেটা SF robot মিন করেনি। শুরু হয় SF রোবট এর বিদ্রোহ। সিডিসিকে আটক করা হয়।

ঠিক করা হয় সিডিসিকে ধংস করে ফেলা হবে। ধংস হওয়ার আগে সিডিসি তার পরিকল্পনা বলে যায়। নিনিতার যেই সন্তান হবে, সেই সন্তান এর মাঝে ভাইরাস এর এন্টিবডি সৃষ্টি হবে। সেই জন্য নিনিতা মানসিক চাপ দেয়া হয়। এতে করে এন্টিবডিটাও strong হয়। কিন্তু সন্তান প্রসবের সময় নিনিতা মারা যায়। নিনিতার সন্তান এর শরীর থেকে এন্টিবডি নিয়ে বানানো ভাইরাস নির্মূল এর ভ্যাক্সিন। পৃথিবী ভাইরাস মুক্ত হয়।

This entire review has been hidden because of spoilers.
Displaying 1 - 24 of 24 reviews

Can't find what you're looking for?

Get help and learn more about the design.