Satyajit Ray (Bengali: সত্যজিৎ রায়) was an Indian filmmaker and author of Bengali fiction and regarded as one of the greatest auteurs of world cinema. Ray was born in the city of Calcutta into a Bengali family prominent in the world of arts and literature. Starting his career as a commercial artist, Ray was drawn into independent filmmaking after meeting French filmmaker Jean Renoir and watching Vittorio De Sica's Italian neorealist 1948 film, Bicycle Thieves.
Ray directed 36 films, including feature films, documentaries and shorts. He was also a fiction writer, publisher, illustrator, calligrapher, graphic designer and film critic. He authored several short stories and novels, primarily aimed at children and adolescents.
Ray's first film, Pather Panchali (1955), won eleven international prizes, including Best Human Documentary at the Cannes Film Festival. This film, Aparajito (1956) and Apur Sansar (1959) form The Apu Trilogy. Ray did the scripting, casting, scoring, and editing, and designed his own credit titles and publicity material. Ray received many major awards in his career, including 32 Indian National Film Awards, a number of awards at international film festivals and award ceremonies, and an Academy Award in 1992. The Government of India honoured him with the Bharat Ratna in 1992.
Early Life and Background: Ray's grandfather, Upendrakishore Ray Chowdhury was a writer, illustrator, philosopher, publisher, amateur astronomer and a leader of the Brahmo Samaj, a religious and social movement in nineteenth century Bengal. Sukumar Ray, Upendrakishore's son and father of Satyajit, was a pioneering Bengali author and poet of nonsense rhyme and children's literature, an illustrator and a critic. Ray was born to Sukumar and Suprabha Ray in Calcutta.
Ray completed his B.A. (Hons.) in Economics at Presidency College of the University of Calcutta, though his interest was always in Fine Arts. In 1940, he went to study in Santiniketan where Ray came to appreciate Oriental Art. In 1949, Ray married Bijoya Das and the couple had a son, Sandip ray, who is now a famous film director.
Literary Works: Ray created two of the most famous fictional characters ever in Bengali children's literature—Feluda, a sleuth in Holmesian tradition, and Professor Shonku, a genius scientist. Ray also wrote many short stories mostly centered on Macabre, Thriller and Paranormal which were published as collections of 12 stories. Ray wrote an autobiography about his childhood years, Jakhan Choto Chilam (1982). He also wrote essays on film, published as the collections: Our Films, Their Films (1976), Bishoy Chalachchitra (1976), and Ekei Bole Shooting (1979).
Awards, Honors and Recognitions: Ray received many awards, including 32 National Film Awards by the Government of India. At the Moscow Film Festival in 1979, he was awarded for the contribution to cinema. At the Berlin Film Festival, he was one of only three to win the Silver Bear for Best Director more than once and holds the record for the most Golden Bear nominations, with seven. At the Venice Film Festival, he won a Golden Lion for Aparajito(1956), and awarded the Golden Lion Honorary Award in 1982. In 1992 he was posthumously awarded the Akira Kurosawa Award for Lifetime Achievement in Directing at the San Francisco International Film Festival.
বইটা নস্ট্যালজিয়ার সুবাদেই চার তারা পেল। একটি তারা খসল কারণ~ ১. যাচ্ছেতাই লে-আউট। যে পাতায় একটা লেখা শেষ, সেই পাতা থেকেই পরের লেখা শুরু। ২. বহু অলংকরণ এবং হেডপিস বাদ পড়েছে। বিশেষত রঙিন অলংকরণ, মূল বইয়ের প্রচ্ছদ এবং পত্রিকায় প্রথম প্রকাশ সংক্রান্ত বিজ্ঞাপনের ছবি থাকা অত্যাবশ্যক ছিল। সে-সব কিস্যু নেই এখানে। ৩. অ্যানোটেশন তো দূরের কথা, একটা ভালো গবেষণামূলক ভূমিকা অবধি নেই কোনো খণ্ডে। ৪. অজস্র ছাপার ভুল রয়েছে পুরো বইয়ে৷ এতগুলো সংস্করণ হওয়ার পরেও সেগুলো শোধরানোর বিন্দুমাত্র ইচ্ছে দেখায়নি প্রকাশক। পাঠককে টেকন-ফর-গ্র্যান্টেড করে নিয়ে এমন বই প্রকাশ চালিয়ে যাওয়া শতবর্ষ পেরোনো মানুষটিকে আদৌ খুশি করত না। তবে তাতে আর আনন্দ-র কী আসে যায়?
'মুড়ো হয় বুড়ো গাছ, হাত গোন ভাত পাঁচ… দিক পাও ঠিক ঠিক জবাবে ফাল্গুন তাল জোড়, দুই মাঝে ভুঁই ফোড়.. সন্ধানে ধন্দায় নবাবে!'
অংশীদারী কারবারের ‘অসীম দায়’ বৈশিষ্ট্যখানা নিয়ে পড়তে হয়েছে কখনো? আমার স্বভাবে দোষের ভাগটা আনলিমিটেড! এরই মধ্যে একটা হচ্ছে—ছিপছিপে, দীর্ঘদেহী কোন ‘ভদ্দরলোক’কে দেখলেই চট করে মনে করে বসি ‘ফেলু মিত্তির’কে, পোশাকি নাম প্রদোষচন্দ্র মিত্তির কিংবা প্রদোষ.সি. মিটার। লীলা মজুমদার যাঁকে আদর করে ডাকতেন ‘ফেলুচাঁদ’ বলে। যদিও ধূমপায়ী লুকজন আমার চারচোখের বিষ, তবু যখন তখন ফস্ করে চারমিনার ধরালেও ফেলুচাঁদকে তো ক্ষমা করে দেওয়া যেতেই পারে।
গোয়েন্দা ফেলুদার উপন্যাসগুলো লেখা হয়েছে তাঁর সহকারী শ্রীমান ‘তপেশরঞ্জন মিত্রে’র জবানীতে। ডাকনাম তপেশ হলেও ফেলুদার ঠোঁটে সেটা ‘তোপসে।’ একচিমটিতে তপেশের মুখে ফেলুদার বর্ণনা পাওয়া যায় এভাবে--- “ফেলুদা আমার মাসতুতো দাদা। আমার বয়স চোদ্দো আর ওর সাতাশ। ওকে কেউ কেউ বলে আধপাগলা, কেউ কেউ বলে খামখেয়ালি, আবার কেউ কেউ বলে কুঁড়ে। আমি কিন্তু জানি ওই বয়সে ফেলুদার মতো বুদ্ধি খুব কম লোকের হয় আর ওর মনের মতো কাজ পেলে ওর মতো খাটতে খুব কম লোকে পারে। তাছাড়া ও ভাল ক্রিকেট জানে, প্রায় একশো রকম ইনডোর গেম বা ঘরে বসে খেলা জানে, তাসের ম্যাজিক জানে, একটু একটু হিপনটিজম্ জানে, ডান হাত আর বাঁ হাত দুহাতেই লিখতে জানে। আর ও যখন স্কুলে পড়তো তখনই ওর মেমরি এত ভাল ছিল যে, দুবার রিডিং পড়েই পুরো ‘দেবতার গ্রাস’ মুখস্ত করেছিলো। কিন্তু ফেলুদার যেটা সবচেয়ে আশ্চর্য ক্ষমতা, সেটি হলো ও বিলিতি বই পড়ে আর নিজের বুদ্ধিতে দারুণ ডিটেকটিভের কাজ শিখে নিয়েছে। তার মানে অবশ্য এই নয় যে, চোর ডাকাত খুনি এইসব ধরার জন্য পুলিশ ফেলুদাকে ডাকে। ও হলো-- যাকে বলে শখের ডিটেকটিভ।”
এই শখের গোয়েন্দার তুখোড় কাহিনিগুলো লেখা একেবারেই আটপৌরে ভাষায় আর বাহুল্যহীন জমজমাট ভঙ্গিমায়। পড়তে গিয়ে ঠিক সিনেমার মতো চোখের সামনে ভেসে উঠবেই। আর এমন টান টান উত্তেজনা পুরো গল্পের আগাপাশতলা জুড়ে, যে শেষ না করে বইয়ের পাতা মুড়ে রাখাই দায়! খোদ সত্যজিৎ তোফা একখানা শব্দ যুগিয়ে গেছেন-- 'আনপুটডাউনেবল'!
এই রে, মহামূল্যবান একজন মানুষ বাদ পড়ে গেলো যে! গোয়েন্দা ফেলুদার অ্যাডভেঞ্চারে যিনি অপরিহার্য-- ‘রক্তবরণ মুগ্দ্ধকরণ নদীপাশে যাহা বিঁধিলে মরণ’ =লালমোহন গাঙ্গুলী। রহস্যরোমাঞ্চ সিরিজের জগতে 'জটায়ু' ছদ্মনামেই যাঁর খ্যাতি। পড়েছেন নাকি তাঁর দু -একটা বই-- সাহারায় শিহরণ, দুর্ধর্ষ দুশমন... আমাদের স্কুলের লাইব্রেরি থেকে নিয়ে?
'সোনার কেল্লা' উপন্যাসে পরিচয়ের পর থেকে এই ত্রিমূর্তি চষে বেড়িয়েছেন পুরো ভারতবর্ষ। এমনকি নেপাল, হংকং, লণ্ডনও... তাই দেশভ্রমণ আর সেসব জায়গাগুলোর নিখুঁত বর্ণনা ফেলুদার কাহিনির স্বাদ বাড়ায় বহুগুণে!
ফেলুদার উপন্যাসগুলোর মধ্যে শ্রেষ্ঠত্বের তকমা অনেকেই পরান ‘বাদশাহী আংটি’কে। খোদ সত্যজিতের মতে ‘ছিন্নমস্তার অভিশাপ’। আমার কিন্তু বেজায় প্রিয় ‘টিনটোরেটোর যীশু।’
যদি পড়ে না থাকেন এই বেলা হাতে নিন ‘ফেলুদা সমগ্র'... নয়তো ঠকবেন রে ভাই! জয় বাবা ফেলুনাথ! ^_^
ফেলুদা সমগ্র পড়ি নি আসলে, তবে আলাদা আলাদা ভাবে ফেলুদার সব কাহিনি পড়া শেষ করেছি যখন তখন আমি ক্লাস সিক্সে। তখন "ফেলুদা সমগ্র" প্রকাশিত হয় নি। বাসায় ছিল "কলকাতায় ফেলুদা" আর "ফেলুদা একাদশ"। "পাহাড়ে ফেলুদা" পড়েছিলাম পাবলিক লাইব্রেরি থেকে। জেনেছিলাম যে আর ১২টার মত গল্প বাকি আছে এবং সেগুলো আছে "ফেলুদার পাঞ্চ" আর "ফেলুদার সপ্তকান্ড" নামের দুটো সমগ্রে। বই কেনার চেয়ে লাইব্রেরি থেকে কালেক্ট করে পড়তে আমার বেশি ভাল্লাগত। আর এই ১২টা কালেক্ট করতেই যত ধরণের ঝক্কি পোহাতে হয়েছিল। ২/৩টা লাইব্রেরি আর বেশ কয়েকজনের ব্যক্তিগত সংগ্রহ থেকে যখন সবগুলো পড়া শেষ হল তখন জীবনে প্রথমবারের মত মনে হল একটা কাজের কাজ করেছি।
প্রশ্ন আসতে পারে, "বই এর রিভিউ কই? এইটা তো আপনি বই পড়ার জন্য কি কি করেছেন তার রিভিউ হল!" হ্যাঁ, অস্বীকার করি না। তবে যে বইগুলোর জন্য এত খাটাখাটুনি করলাম, সেইগুলো বই হিসেবে কেমন সেটা এতক্ষণে বুঝে যাওয়ার কথা!
ফেলুদা ছোটবেলায় যারা পড়ে তাদের অনেকেরই চাইল্ডহুড হিরো ফেলুদাই থেকে যায়, তাদের মধ্যে বিশাল একটা অংশের বড় হয়ে যাওয়ার পরেও সে হিরো চেঞ্জ হয় না। এই সমগ্র এমনই এক সমগ্র যে একই গল্প বারবার পড়েও আশ মেটে না। এটা এমন একটা সমগ্র, যেখানে খালি ভাললাগা আছে, কোন খারাপ লাগা নেই।
কিশোর বয়সে আমি বইপোকা ছিলুম না, তাই যৌবনে এসে ফেলুদা পড়া। এক���া আফসোস হয়েছে কেন ফেলুদা আগে পরিনা। যাকগে পরলাম তো। আজ যখন ফেলুদা পুরো সমগ্র টা শেষ করলাম নিজের কাছেই মনে হচ্চে কেন শেষ করলুম। ফেলুদা তপসে, লালমোহন বাবু উফ পুরো কল্পনার জগত এ এখনো মাথায় ঘুর ঘুর করছে। তার উপর পড়ার ফাকে ফাকে বই এ ছবিগুলো। কত রাত ফেলুদাকে নিয়ে ঘুমিয়েছি, ঘুমের মাঝেও সে আমার কল্পনায় জুরে ছিল। আসলে ফেলুদাকে নিয়ে আবেগ এর শেষ নেই। আর বলার ভাষাও নেই। শুধু এইটুকু বলব " গল্পে আমি(ফেলুদা) দিব্যি ছিলাম গ্রীষ্ম বর্ষা শরৎ শীত আমার গল্প সঙ্গে নিয়ে চলে গেলেন সত্যজিত "।
Feluda series is not a book to review. It is a part of my culture, heck, it is culture in itself. It is my hope to return to in times of distress, it is a shaper of my childhood. Satyajit Ray has been and forever will be my most favourite author, and Feluda will be the biggest reason for it. The books, each story, each novel is now classic of course, and I would do a huge injustice in attempting to 'review' it. For one cannot review their home.
I have read the series multiple times and I know I will always return to it.
ফেলুদা শেষাবধি ফেলুদাই। সত্যজিৎ সুন্দর করে বাংলা বলতেন। ফেলুদাতেও তার প্রতিফলন দেখি। ফেলুদার বাংলা বলাটা কত সুন্দর সেটা বুঝেছি সব্যসাচী বা আবিরের অভিনয় দেখে। এত স্মার্টলি বাংলা বলা যায় আমরা কেউ হয়তো বিশ্বাস করতে পারি না।
আর প্রতিটি গল্পে নতুনত্ব আনয়নে তথা স্বাদ পরিবর্তনে সত্যজিতের জুড়ি নেই।
🍂🍁ফেলুদা সমগ্র 1,2🍁🍂 ✍️লেখক - সত্যজিৎ রায় 🖨️প্রকাশক - আনন্দ পাবলিশার্স 📖পৃষ্ঠা সংখ্যা - (প্রথম খণ্ড ৭২১) (দ্বিতীয় খণ্ড ৬৯৭) 💰মূল্য - ১৭৫০₹
♡~🍁~~📖~♡~📖~~🍁~♡
🍁🍂প্রত্যেকটা গল্প দুর্দান্ত! একজন লেখক এতো অনবদ্য লিখতে পারেন তা বইটি না পড়লে বোঝা যাবে না। উফ্ কি অসাধারণ সব বর্ণনা চমৎকার! সত্যজিৎ রায় কে নিয়ে বলতে গেলে বোধহয় ভালো মত বলা হবে না। ওনার লেখা এই ফেলু মিত্তির সৃষ্টি যেনো এক অনবদ্য। ওনার লেখার মধ্যেই ফুটে উঠে তার সীমাহীন জ্ঞান ও নান বিষয়ে পারদর্শীতার ছাপ। বেশি কিছু বলবো না তবে বাংলা সাহিত্যে তার এই প্রদোশ মিত্রের মত চরিত্র কখনো সম্ভব নয়! রহস্য-জগতে আমার সবচেয়ে প্রিও চরিত্র ফেলুদা। তার খুড়তুতো ভাই 'তোপসে' ফেলুদার প্রতিটি রহস্যের সাক্ষী এবং সঙ্গি। তোপসের বর্ণিত গল্পে মাঝে অনাবিল হাসি ও সরসতার আশ্চর্য দরজা খুলে দেয় রহস্য রোমাঞ্চ ঔপন্যাসিক লালমোহন বাবু 'জটায়ু'। আমার মনে হয় ফেলুদার রহস্য যদি কেউ না পরে তাহলে তার জীবন অসম্পূর্ণ থেকে যাবে। নিজের দৃষ্টিভঙ্গিরও পরিবর্তন ঘটে ফেলুদা পড়ার মাধ্যমে!🍂🍁
♡✨📖📚💫📚📖✨♡
🍁🍂সব বয়সী, সব পাঠকের প্রিয় গোয়েন্দা ফেলুদার রহস্য রোমাঞ্চ অ্যাডভেঞ্চার। গোয়েন্দা গল্প বাংলায় কম লেখা হয়নি, কিন্তু এমন টানটান, মেদবিহীন গল্প বিরল। ফেলুদার রহস্য কাহিনীর কোনওটাতেই আড়ষ্টতা নেই। নেই কোনও বাহুল্য। একটা বাড়তি শব্দও খুঁজে পাওয়া ভার। গল্পজুড়ে ছবির পর ছবি ফুটে ওঠে। ফেলুদার একটা পোশাকি নাম আছে— প্রদোষ মিত্র। কিন্তু ফেলু মিত্তির নামেই তাঁর সমস্ত খ্যাতি। রহস্যের জট খুলতে ফেলুদার জুড়ি নেই। তাঁর সহকারী তোপসে নিজের জবানিতে যেসব গল্প লিখেছে তার মধ্যে ফেলুদার চরিত্রটি স্পষ্ট হয়ে উঠেছে স্ব-মহিমায়। গল্পের শুরুতে তিনি নিজেকে রহস্যের আড়ালে লুকিয়ে রাখলেও শেষ মুহূর্তে সাফল্যের শীর্ষ স্পর্শ করেন। সব সময়ই তিনি তদন্তের গলিঘুঁজি কিংবা গোলকধাঁধা পেরিয়ে বিশ্বাসযোগ্যভাবে ফাঁস করে দেন যাবতীয় রহস্য-জাল। কোনও বাধাই ফেলুদার কাছে বড় নয়। গোয়েন্দা ফেলুদার অ্যাডভেঞ্চারে তৃতীয় যিনি অপরিহার্য, তিনি লালমোহন গাঙ্গুলী। ‘জটায়ু' ছদ্মনামে তিনি অদ্ভুত সব রহস্য-উপন্যাস লেখেন। তোসের গল্পে বর্ণিত রহস্যের দুর্দান্ত ঘনঘটা ও মগজের ব্যায়ামের ফাঁকে ফাঁকে, অনাবিল হাসি ও সরসতার আশ্চর্য দরজাটা খুলে দেয় লালমোহনবাবুর অতি সরল সাবলীল উপস্থিতি। শুধু তো গল্প নয়, ফেলুদার গল্প-উপন্যাসে যেসব জায়গায় রহস্য ঘনিয়েছে, সে দেশে কিংবা বিদেশে যেখানেই হোক, সেখানকার নিখুঁত ইতিহাস ও ভূগোলের বর্ণনা পাঠকদের চমকে দেয়। কোথাও এতটুকু ভুলচুক নেই। স্থান-কাল-পাত্র সম্পর্কে ফেলুদার জ্ঞান তো গভীর বিস্ময় জাগায়! সব মিলিয়ে গোয়েন্দা ফেলু মিত্তিরকে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দেওয়ার সাধ্য কারও নেই। ফেলুদা, তোপসে আর লালমোহনবাবুকে নিয়ে লেখা সত্যজিৎ রায়ের প্রতিটি অ্যাডভেঞ্চার-অভিযান অবশ্যই পড়তে হবে, না পড়লে ঠকতে হবে!!🍂🍁
আমি মোটেই গোয়েন্দা কাহিনীর ভক্ত নই। কিন্তু সত্যজিৎ রায়ের সৃষ্ট ফেলুদার গোয়েন্দা কাহিনীগুলো পড়ে প্রদোষ মিত্র ওরফে ফেলুদার বুদ্ধিদীপ্ত গোয়েন্দাগিরি, তার সহকারী তোপসের বয়ানে বলা তাদের অভিযানের রোমাঞ্চকর গল্প এবং তাদের অভিযানের সঙ্গী লালমোহন গাঙ্গুলী ওরফে জটায়ুর হাস্যকর কাণ্ডকারখানা পড়তে গিয়ে এইসব কাহিনী এবং উপরোল্লিখিত চরিত্রগুলোর ভক্ত হয়ে গিয়েছি। এই কাহিনীগুলোর এমনই চৌম্বকশক্তি রয়েছে যা সব বয়সী পাঠককে টেনে বইয়ের সাথে ধরে রেখে এই কাহিনীগুলো গোগ্রাসে গিলতে বাধ্য করবে। অবশ্যই পড়বেন 'ফেলুদা সমগ্র'।
Nostalgia, heard in sunday suspense radio show on 98.3 mirchi fm on sunday
Simple yet exciting, thrilling storyline. Easy Read. The unfinished manuscript gives us a unique opportunity to understand the process of story writing and forming an addictive story which you can only do nothing but enjoy and taste every bit of adventures of the three musketeers.
Feluda is one of my favourite books. I liked the setting of the stories. The stories themselves were amazing too. Feluda will remain forever in my heart.