Haruki Murakami (村上春樹) is a Japanese writer. His novels, essays, and short stories have been best-sellers in Japan and internationally, with his work translated into 50 languages and having sold millions of copies outside Japan. He has received numerous awards for his work, including the Gunzo Prize for New Writers, the World Fantasy Award, the Tanizaki Prize, Yomiuri Prize for Literature, the Frank O'Connor International Short Story Award, the Noma Literary Prize, the Franz Kafka Prize, the Kiriyama Prize for Fiction, the Goodreads Choice Awards for Best Fiction, the Jerusalem Prize, and the Princess of Asturias Awards. Growing up in Ashiya, near Kobe before moving to Tokyo to attend Waseda University, he published his first novel Hear the Wind Sing (1979) after working as the owner of a small jazz bar for seven years. His notable works include the novels Norwegian Wood (1987), The Wind-Up Bird Chronicle (1994–95), Kafka on the Shore (2002) and 1Q84 (2009–10); the last was ranked as the best work of Japan's Heisei era (1989–2019) by the national newspaper Asahi Shimbun's survey of literary experts. His work spans genres including science fiction, fantasy, and crime fiction, and has become known for his use of magical realist elements. His official website cites Raymond Chandler, Kurt Vonnegut and Richard Brautigan as key inspirations to his work, while Murakami himself has named Kazuo Ishiguro, Cormac McCarthy and Dag Solstad as his favourite currently active writers. Murakami has also published five short story collections, including First Person Singular (2020), and non-fiction works including Underground (1997), an oral history of the Tokyo subway sarin attack, and What I Talk About When I Talk About Running (2007), a memoir about his experience as a long distance runner. His fiction has polarized literary critics and the reading public. He has sometimes been criticised by Japan's literary establishment as un-Japanese, leading to Murakami's recalling that he was a "black sheep in the Japanese literary world". Meanwhile, Murakami has been described by Gary Fisketjon, the editor of Murakami's collection The Elephant Vanishes (1993), as a "truly extraordinary writer", while Steven Poole of The Guardian praised Murakami as "among the world's greatest living novelists" for his oeuvre.
Disclaimer: This book contains extreme animal abuse and cat lovers in particular may find it difficult to stomach.
My experience with Murakami is ambiguous and rather peculiar. He was the first author I read in Japanese and for that reason alone he holds a special place in my heart. I started reading Murakami from borrowed books my professor put at my disposal, first clinging to the English translation and relying so heavily on the dictionary that initially it took me up to a whole hour to read a single page (!). Alongside Murakami's writings I could track my handle on the Japanese language improving almost in real time and given my method of reading out loud until I can enunciate as fluently as I would my mother language, I have spent an absurd amount of time grapping with each and every individual line.
So the very act of reading Murakami, for me, differs radically from every other author I have yet encountered.
I suspect that I have poured more energy into the text itself, be in the Japanese original or the translation against which I used to match it regularly, than hardcore fans of his whose dedication I am not likely to ever match. Because I have actually never read an entire Murakami book from start to finish.
There are several reasons for this. Some are entirely of a practical nature and have nothing to do with the content of the text itself: I was reading off borrowed books split across several volumes as is common of Japanese editions and took so long I eventually had to return them before finishing them. But that aside- and overlapping it, since it made me take longer breaks than I would otherwise have done- it seems I always run into some episode that grosses me out so much that I abandon the book entirely.
Do I mean the by now infamous awkward sex scenes? Yes. But not because they are "awkward" but because on two instances I have encountered sex scenes in which one of the characters was a minor and the other an adult. The tone in which these were delivered is what made me recoil in disgust: they are not presented as the gross affairs they ought to be but as either part and parcel of the dreamy, surreal nature of his fiction or just something that kinda happens.
There is plenty to appreciate in this particular volume- this is only the first volume out of two, comprising up to chapter 23- from the talking cats, to Nakata-san, to the young narrator's trip across Japan and the library itself, whose staff is weirdly intriguing. The historical angle, not always something fans like all that much, is the kind of material Japanese audiences should be more exposed to. Not to mention,
But it is not immune to what I find so disgraceful about Murakami:
Recently, Kawakami Mieko- I will read her 夏物語 when I am done with the next volume as I cannot tackle two books in Japan simultaneously- held his feet to the fire and I found myself greatly vindicated. A small episode in this book that I will spoiler tag just to be on the safe side, is almost a premonition of what feminist criticism would have to say about Murakami:
I will end with an aside: If you read Murakami in translation, odds are you read a text that differs in certain points from the Japanese original. Having spent plenty of time comparing originals and translations, I noticed that certain lines were omitted entirely in the translation. Usually these changes are entirely irrelevant, you get fewer "he nodded" but on occasion entire paragraphs got chopped.
This does not change the story in any significant way but it is interesting and something I don't think most readers were aware.
আদিম পরিচয় সঙ্কট; আইডেন্টিটি ক্রাইসিস। কাফকা তামুরা, নাকাতা, জনি ওয়াকার, ওশিমা, মিস সায়েকি - সবার মধ্যে আইডেন্টি ক্রাইসিস নামক আদিম সঙ্কট ছিল। যা আমাদের সবার মধ্যে আছে বলে বিশ্বাস করি।
কাফকা তামুরার বাবা কাফকাকে কী অভিশাপ দিয়েছিল তা নিয়ে কারো সাথে আলোচনা করাও বিব্রতকর। অদ্ভুত বুদ্ধিহীন নাকাতা যে বিড়ালের ভাষা বুঝে তার জীবনটাও অদ্ভুত। জনি ওয়াকার, ওশিমা, মিস সায়েকি সবার জীবনই যেন দুর্বিষহ। আর মাছ-জোঁক বৃষ্টির রহস্য কী! যেন সবই এক সুতোয় গাঁথা। হয়ত!
কাফকা অন দ্যা শোরের প্রথম পার্ট শেষ করে আমি এই বইয়ের বিস্তারিত রিভিউ লিখতে চাচ্ছি না। দ্বিতীয় পার্ট শেষ করে ভাবনা গুলো একত্র করে বৃহৎ পরিসরে রিভিউ লিখব। সালমান হক আমার কাছে অনুবাদের ফেরেশতা। তার অনুবাদ পড়া যায় নির্দ্বিধায়। দ্বিতীয় পার্ট শেষ করে বিস্তারিত পাঠপ্রতিক্রিয়া জানাচ্ছি শীঘ্রই।
কাফকা অন দ্যা শোর দ্বিতীয় খন্ড পড়ে শেষ করার পর হয়ত আমার পড়া মুরাকামির সেরা বই হবে। এখন পর্যন্ত মুরাকামির ৭টা বই পড়া হয়েছে।
আবারো রাত তিনটার দিকে ঘুম ভেঙে গেলো। পুরো শরীর ঘেমে গেছে,বুক ভরে শ্বাস নিচ্ছি। আগের মতোই একটি শুভ্র নীল জামা পড়ে এসেছে মেয়েটা। চেয়ারটা টেনে বসে পড়লো সে। টেবিলের উপর কনুই রেখে গালে হাত দিয়ে একদৃষ্টিতে দেয়ালে টানানো ছবিটার দিকে চেয়ে রইলো যেনো আমার উপস্থিতি টের ই পাচ্ছেনা। ছবিটা সমুদ্রতটে কাফকার। আমাদের জগৎ ভিন্ন,সময়কাল ভিন্ন,তার জগৎে আমার অস্তিত্ব আছে কীনা জানা নেই। তবে একটা বিষয় আমি স্পষ্ট ভাবে জানি, "মেয়েটাকে আমি ভালোবাসি"
বইয়ের নাম: কাফকা অন দ্য শোর (সমুদ্রতটে কাফকা) লেখক : হারুকি মুরাকামি
➡️ গল্পটা ১৫ বছর বয়সী এক তরুনের। তার নাম কাফকা তামুরা। ছোটোবেলা থেকেই কারো ভালোবাসা পায়নি,৪ বছর বয়সে মা ছেড়ে চলে গেছে, বাবা সবসময় অভিশাপ দিয়ে গেছে তাকে। তার ছোট্ট জীবনটার বেশিরভাগ সময়ই গেছে লাইব্রেরীতে বই পড়ে। কোনো বন্ধু-বান্ধব নেই, জগৎের প্রতি টান নেই, ভালোবাসার মানুষ নেই। এরকম বন্ধনহীন মানুষের যা করা উচিৎ তাই করে কাফকা। বাড়ি থেকে পালিয়ে যায় সে। পিছনে রেখে যায় বাবার বিশাল সম্পত্তি। নতুন একটা শহরে গিয়ে একটা পারিবারিক লাইব্রেরীতে চাকরীও জুটিয়ে নেয়। মনের মধ্যে তার অনেক প্রশ্ন, কেনো তার মা তাকে ছেড়ে গিয়েছিলো? তার বাবা তাকে অদ্ভুত অভিশাপগুলোই বা কেনো দিলো? এরকমই হাজাররকম ভাবনা,চিন্তা,উপলব্ধি কাফকা তামুরার সাথে আমাদেরকেও আন্দোলিত করে যায়। একসময় প্রেমে পড়ে সে। তবে যার প্রেমে পড়েছে সে এই জগৎের সত্ত্বা নয়। এরই মাধ্যমে গল্পে আইডেন্টিটি ক্রাইসিসের সূচনা ঘটে। কাফকা তামুরার সমান্তরালে গল্পের অন্যতম মূল চরিত্র মি.নাকাতা। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় এক অদ্ভুত ঘটনায় স্মৃতিশক্তি সহ পড়ালেখার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। সেও বন্ধনহীন একজন মানুষ। কথা বলে একটু অদ্ভুতভাবে। তবে মজার বিষয় হচ্ছে সে বিড়ালদের সাথে কথা বলতে পারে। লোকের বিড়াল হারিয়ে গেলে তা খুজে দিতে বদ্ধ পরিকর। কোনো দুশ্চিন্তা নেই,জটিলতা নেই,একদমই ছিমছাম একটা জীবন। কিন্তু ঘটনা পরিক্রমায় একটা খুন করে সে। এরপর শুরু হয় নতুনভবে জীবনে পাঠোদ্ধার এর গল্প। এই গল্পে কাফকা তামুরা ও নাকাতা একসাথে মিশে যায়। গল্পে এই দুজন বাদেও লাইব্রেরীয়ান ওশিমা,মিস সায়েকি,গাড়িচালক ওশিনোর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে। কাফকা ও নাকাতা তাদের সারাজীবন ভালোবাসা খুজে চলেছে, তারা এমন একটা স্থান খুজেছে যেখানে বারবার ফিরে আসা যায়। কাফকা একটা সময় নিজের ভালোবাসা খুজে পায়, সেই ভালোবাসার জন্য অতীত, ভবিষ্যৎ সবকিছু ধ্বংস করতে সে রাজী। এই উপন্যাসের মূল উপজীব্য জাদুবাস্তবতা,আইডেন্টিটি ক্রাইসিস যার মাধ্যমে লেখক গভীর জীবনবোধের সন্ধান করেছেন,দিয়েছেন। ম্যাগনাম ওপাস নামক একটা শব্দ আছে যার দ্বারা কারো শ্রেষ্ঠ কাজ বুঝানো হয়।কাফকা অন দ্য শোরকে বলা হয় হারুকি মুরাকামির ম্যাগনাম ওপাস। এই বই নিয়ে আলোচনা করলে সারাদিন কথা বলা যাবে, পাতার পর পাতা লেখা যাবে, হাজারবার পড়া যাবে,নতুনভাবে আবিষ্কার করা যাবে। বইয়ের কিছু বিষয় খুবই সেনসিটিভ। তাই অনেকের কাছে ভালনারেবল হতে পারে। কাফকা অন দ্য শোর জাপানী এবং বিশ্বসাহিত্যের অনন্য সৃষ্টি। গ্যাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেজ ১৯৮৪ সালে নি:সঙ্গতার একশ বছরের জন্য নোবেল পেয়েছিলেন। মুরাকামি এই বই লেখেন ২০০২ সালে। ১৯৮৪ এর আগে প্রকাশিত হলে নোবেলটা অনায়াসেই তাকে দিয়ে দেওয়া হতো বলে আমার মনে হয়।
এক স্টার কম দিলাম, কারণ এখনও অনেক প্রশ্নের জবাব পাওয়া বাকি। নাকাতা আর কাফকার মুখোমুখি হবার জন্যে অপেক্ষা করছি। এতগুলো সুতো শেষে মুরাকামি সাহেব যে কিভাবে মিলাবেন... দুই খণ্ড একত্রে প্রকাশিত হলে আর অপেক্ষা করতে হতো না। এক অর্থে কিন্তু সাসপেন্স থ্রিলারও বলা যায় কাফকা অন দ্য শোরকে। মনোযোগ ধরে রেখেছিল প্রথম অধ্যায় থেকেই।
ভীষণ স্বাদু অনুবাদ। সালমান হকের মাধ্যমেই কি আমরা রকিব হাসান, জি.এইচ. হাবীবদের পরবর্তী উত্তরসুরি পেয়ে গেলাম?
Murakami is hard in Japanese... I've been trying to get through this book for a while now and I'm still working through it bits at a time. As much as my brain can handle.
তীর্থের কাকের মতন অপেক্ষা করছিলাম কবে মুরাকামির সবচেয়ে বিখ্যাত বই কাফকা অন দ্য শোর এর অনুবাদ পাবো। যখন দেখলাম সালমান হক অনুবাদ করবেন, স্বস্তি পেয়েছিলাম। উপযুক্ত হাতেই হচ্ছে অনুবাদ। প্রত্যাশার মর্যাদা দিয়েছেন তিনি। মনেই হয়নি যে প্রথমে ভিন্ন কোন ভাষায় লেখা হয়েছিল বইটা। প্রথম খণ্ড যেহেতু, অনেক প্রশ্নের উত্তর পাওয়া বাকি। আশা করি শিঘ্রই দ্বিতীয় খণ্ড হাতে পাবো।
কাফকা অন দ্যা শোরের প্রথম পার্ট পরে শেষ করলাম। কাহিনী বেশ সুন্দর ও সাবলীল ভাবেই এগিয়ে যাচ্ছে। যদিও আমার অনেক প্রশ্ন আছে কিন্তু আশা করি পরের পার্টে সব উত্তর পেয়ে যাবো। আর মুরাকামির লেখা আমার সবসময় প্রিয়। মানুষকে তিনি এত অসহায় ,এত বিষাদময় করে দেখান - বিষয়টা বেশ অদ্ভুতভাবে ভালো লাগে। এই বইটিও বেশ ইন্টারেস্টিং। একটা চ্যাপ্টার পড়েই পরের চ্যাপ্টার এর জন্য আগ্রহ নিয়ে পাতা উল্টাচ্ছি। আর সালমান হকের অনুবাদ নিয়ে তো নতুন করে বলতে হবে না। এত সহজ, এত নিটোল! কাফকা অন দ্যা শোর কে বলা হয় হারুকি মুরাকামির মাস্টার পিস। এজন্যই বইটি নিয়ে আলাদা রকমের উৎসাহী আমি।
"বৈষম্যের শিকার ব্যক্তি ছাড়া কেউ বুঝাতে পারবে না ব্যাপারটা কতটা কষ্টের। প্রত্যেক মানুষের যন্ত্রণা ভোগের ধরন ভিন্ন, প্রত্যেকের ক্ষতগুলো ব্যক্তিগত।" - হারুকি মুরাকামি।
কাফকা অন দা শোর উপন্যাসটি পড়া শুরু করার পর পাঠকের মনে হতেই পারে একসাথে তিনটে উপন্যাস পড়ছি।
তিনটি ভিন্ন সময় এবং তিনটি ভিন্ন স্থানকে একসুত্রে নিয়ে আসার প্রকল্প নিয়েই হারুকি মুরাকামির কলম এগিয়েছে উপন্যাসের প্রথম পর্বে যা অসম্পূর্ণ রাখা হয়।
কাফকা তামুরা নামের কিশোরকে নিয়েই কাফকা অন দা শোর উপন্যাসের কাহিনী আবর্তিত হয়েছে যেখানে বাড়ি থেকে পালিয়ে অন্য একটি শহরে থিতু হওয়ার চেষ্টা করে এবং নানা ঘটনা-দুর্ঘটনার জন্ম দেয়।
কাফকার গল্পের সমান্তরালে চলা আরেক রহস্যময় চরিত্র নাকাতাও এগিয়ে চলে যদিও কাফকা আর নাকাতার দেখা এ পর্বে হয়নি। আর ওশিমা নামে নিজেকে সবার থেকে আলাদা বলা সেই মানুষটি যে কাফকার যাত্রার সঙ্গী হয় এরাই উপন্যাসের মূল উপজীব্য।
উপন্যাস যেহেতু অখণ্ড নয় তাই বুক রিবিউ অখণ্ড রাখতে চাই না। দ্বিতীয় খন্ড পড়ার পর হয়ত পুর্ণাঙ্গ রিবিউ দেয়া যাবে।
সমুদ্রতটে কাফকা (ইংরেজি - Kafka on the Shore, জাপানি - Umibe no Kafuka) লেখক - হারুকি মুরাকামি (Haruki Murakami) অনুবাদক - অভিজিৎ মুখার্জি প্রকাশনী - যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় প্রকাশনা মূল্য - প্রথম খন্ড - ৩০০ টাকা (৩৮২ পাতা) , দ্বিতীয় খন্ড - ৪০০ টাকা (৪১৭ পাতা) ।
প্রথমে অনুবাদকের ব্যাপারে দু'এক কথা বলি - অভিজিৎ মুখার্জি যাদব বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অফ লিংগুইস্টিকস অ্যান্ড ল্যাংগুয়েজেস্ - এর প্রাক্তন জয়েন্ট ডিরেক্টর এবং বর্তমানে যাদব বিশ্ববিদ্যালয়ে জাপানি ভাষা শিক্ষার ভারপ্রাপ্ত অধ্যাপক। পড়িয়েছেন জাপানের কানাজাওয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রযুক্তি, বহুবার জাপানি ভাষার শিক্ষকতার প্রশিক্ষণ পেয়েছেন জাপান ফাইন্ডেশনের। জাপানি সাহিত্য বাংলায় অনুবাদের জন্য ২০১৭ সালে পশ্চিমবঙ্গ বাংলা একাডেমি থেকে লীলা রায় স্মরণ সম্মানে সম্মানিত হয়েছেন। তাই এইরকম একজন মানুষের অনুবাদ যে উৎকৃষ্ট মানের হবে, তা নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই। মূল জাপানি থেকে প্রথমবার বাংলা ভাষায় অনূদিত হয়েছে। অতি চমৎকার অনুবাদ, সুন্দর বর্ণনা, একবারের জন্যেও মনে হয়নি অনুবাদ পড়ছি।
হারুকি মুরাকামি, বিশ্বসাহিত্যের পাঠকের কাছে জাপানের হারুকি মুরাকামি অপরিচিত নাম নয়। পুবের, পশ্চিমের, প্রাচীন এবং হালের সংস্কৃতি, ইতিহাস ও রুচির অন্ধিসন্ধির খোঁজ রাখা, প্রঞ্জাবান এই লেখক একাধারে দার্শনিকও বটে। ওনার ২০০২ সালে প্রকাশিত উপন্যাস "উমিবে নো কাফুকা (Umibe no Kafuka)" এযাবৎ মুরাকামির সব থেকে জনপ্রিয় উপন্যাস, বিশ্বের প্রায় পঞ্চাশটিরও বেশি ভাষায় প্রকাশিত হয়েছে।
কাহিনী - সুদীর্ঘ উপন্যাস শুরু হচ্ছে একসাথে দুটো ঘটনা নিয়ে, পনেরো বছরের তামুরা কাফকা বাড়ি থেকে পালিয়েছে বাইরে পরিবেশের সাথে পরিচিত হবার জন্য, বাবার দেওয়া ইদিপাস-শাপ থেকে বাঁচতে টোকিও থেকে পালিয়ে রহস্যময় এক পুরোনো ���াইব্রেরিতে আশ্রয় নেয়। অপরদিকে, নাকাতা নামের এক বুড়ো, ছোটবেলায় এক্সিডেন্টে ব্রেন ড্যামেজ হয়ে পড়ালেখার ক্ষমতা হারিয়ে বোকা হয়ে গিয়েছে, কিন্তু অস্বাভাবিক ব্যাপার হল, সে এরপর থেকেই বিড়ালদের সাথে কথা বলতে পারে৷ তাই সে বুড়ো বয়সে পাড়ার লোকদের হারানো বিড়াল খুঁজে দেয়। একদিন গোমা নামের এক বিড়াল খুঁজতে গিয়ে সে পরিচিত হয় জনি ওয়াকার নামে দাবী করা এক মানুষের সাথে, যে বিড়ালদের ধরে তাদের মেরে ফেলে আত্মা দিয়ে একটা বাশি বানানোর তাল করছে৷ তারপর? পাতায় পাতায় যে গভীর জীবন দৃষ্টি, মানুষের জীবন এর অসারতা, উদ্দেশ্য, ভালবা��া, ভেতরের বা মনের রাক্ষসের সাথে পরিচয়, নিজেকে ধ্বংস করার প্রবনতা, সাথে সুপারন্যাচারাল ঘটনা, কিছুটা এডাল্ট জিনিস নিয়ে ঘাটা, জৈবিক আর মানসিক ভালবাসার সম্পর্ক, নিজের মধ্যে নিজেকে হারিয়ে ফেলা ---- কি নেই! বুড়ো নাকাতা, মিমি নামের বিড়াল, জনি ওয়াকার, ক্রো, কাফকা, মিস সাইকি, অশিমা, হোশিনো, সাকুরা ---- এরা একেকজন যে আমাকে এমনভাবে আকৃষ্ট করেছে, যে আমি ওদের চাক্ষুষ দেখছিলাম বইয়ের পাতায়৷ অনেকদিন তাদের ভুলতে পারব না, এটা সত্য৷
এই মরণশীল পৃথিবীর কিনারায় আছে আরেক জগৎ। যেখানে বিচ্ছেদ নেই, বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়া নেই, সময় যেখানে থাবা বসাতে পারে না; যেখান থেকে আমরা বার বার এই পৃথিবীটাতে আসি, আবার ফিরে যাই, ফেরার পথে কুড়িয়ে নিতে হয় সেই সব অস্ত্র, বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়া ঠেকাতে নানা চিহ্নের উপকরণ। উপন্যাস সমাপ্ত হওয়ার পর ভূতগ্রস্তের মত লাগছিল। মনে হচ্ছিল জগতের একটি নয়, একাধিক স্তরে যাওয়া আসা ঘটেছিল পাঠক হিসেবে। কিন্তু এমন তো হয়! স্বরচিত ধারণার জগতে বাছাই করা মেটাফর নিয়ে মানুষ কি আজীবন একটি ভুল ধারনার সাথে বাস করে না?
মুরাকামি-সান আমার প্রিয় লেখক। যখনই তাঁর কোনো বই পড়ে শেষ করি, তখনই একটা আশঙ্কাও জাগে যে, এভাবে পড়ে শেষ করে ফেলার পর যদি আর কোনো বই বাকি না থাকে? Kafka on the Shore লেখকের জগৎজুড়ে জনপ্রিয় বইগুলোর মাঝে অন্যতম। রুদ্ধশ্বাসে পড়ে পরে কি হলো জানতে চাওয়ার মত কাহিনী, তাইতো দ্বিতীয় অংশ পড়া শুরু করতে যাচ্ছি অনতিবিলম্বে!
অনুবাদঃ
সমুদ্রতটে কাফকা - অনূদিত এই নাম আমাকে বইটি কিনতে অনেকটা বাধ্যই করে। সাধারণত আমি ইংরেজি অনুবাদই পড়ে থাকি বিদেশী লেখকদের। তবে এটার অনূদিত নামটার মাঝেই একটা আকর্ষণ ছিলো, তাই এক/দুই পৃষ্ঠা পড়ে দেখি, খুবই সাবলীল অনুবাদ! অনুবাদক অভিজিৎ মুখার্জির অন্য অনুবাদগুলোও পড়ার প্রবল ইচ্ছে আছে। প্রচ্ছদটাও অসাধারণ! বইটি কেনা ও অনুবাদটি পড়া সম্পূর্ণ সার্থক!
এহহে, এমন একটা জায়গায় এসে শেষ হলো। পরের পর্বের জন্যে অপেক্ষা করাটাই মুশকিল। নাকাতা আর কাফকার কি তাহলে দেখা হবে? যেরকম পরিস্থিতি যাচ্ছে, দ্বিতীয় খণ্ড সহসা প্রকাশিত হবে বলে মনে হয় না। একদম পিওর মুরাকামি ফ্লেভারের বই। কেন এটাকে তার ম্যাগনাম ওপাস বলা হয়, বুঝলাম। এরকম অনবদ্য কাহিনী নির্মাণ যদি প্রথম খণ্ডের জন্যে হয়, তাহলে দ্বিতীয় খণ্ডে পূর্ণতা পেলে তা নিশ্চয়ই আরো দারুণ কিছু হবে। দুর্দান্ত অনুবাদ। কোথাও এক মুহূর্তের জন্যেও খেই হারাইনি। এরকম গল্পের ভাব বুঝে অনুবাদ করাটা কঠিন। সালমান হককে ধন্যবাদ এই দুঃসাহস দেখানোর জন্যে। সাথে সংযোজিত ছবিগুলোও পাঠের মজা বাড়িয়ে দিয়েছে।
I don't generally read this type of novel, a little too out there for me, I did enjoy reading it in none the less and found the characters really quite interesting.
이 책은 작년 여름방학, 가족과 캠핑 갔을 때 별 뜻없이 가져간 책이다. 2박 3일 동안 계곡 옆의 캠핑장에서 심심할 때 읽으려고 들고갔다. 아무래도 심심할 때마다 핸드폰을 하는 것은 여행 분위기를 깰 테니 말이다. 예전에도 이 책은 안면이 있었는데, 책 표지가 너무 옛날 표지여서 저건 참 지루하겠다고 생각했다. 그리고 조금 더 지나서는 책의 작가가 무라카미 하루키이며, 유명한 일본의 작가라는 것을 알고는 한 번 읽어보고 싶다고 생각했다. 아무튼 심심할 때만 읽으려고 가져간 책이었는데 몇장 넘기자마자 바로 빠져들었다.
이야기는 다무라 카프카라는 15살 소년이 가출을 하면서 시작된다. 그는 어릴 떄 잃어버린 엄마와 누나에 대한 컴플렉스를 가지고 있다. 자신의 아버지를 증오하며, 열 다섯이 되던 날 집을 나와 시코쿠로 떠난다. 주인공의 내면이 투영된 까마귀라고 불리는 소년과 계속해서 대화하며 스스로를 찾아나간다. 카프카는 시코쿠의 한 사립 도서관에서 잔심부름을 하며 지낸다. 그리고 이야기의 또 다른 주인공인 나카타 노인이 나온다. 나카타 노인은 고양이와 대화할 수 있는 능력이 있으며 제2차 세계대전이 일어난 와중에 발생한 사건 이후로 글을 읽거나 쓰지 못한다. 외에도 트랜스남성이자 게이인 코무라 도서관의 사서 오시마씨, 다소 불량해보이지만 성품은 매우 착한 트럭 운전사 호시노, 코무라 도서관의 도서관장인 카프카의 어머니격인 사에케 씨 등 다양한 매력있는 인물이 등장한다.
책은 명확한 줄거리가 있진 않다. 15살 소년 카프카가 집을 떠나 코무라 도서관에서 지내고 일련의 사건들에 휘말리면서 자신을 찾아가는 이야기가 주된 내용이긴 하지만, 내게는 그보다는 추상적으로 다가왔다. 이야기의 시점이 카프카에서 나카타 노인으로, 제2차 세계대전이 일어난 와중에 발생한 집단 최면 사건으로, 장마다 바뀌었기 때문에 혼란스러움은 더해졌고 특유의 몽환적인 분위기가 형성되었다. 일본군 병사들을 따라가 이공간을 발견한 카프카처럼, 나는 책이 무슨 말을 하려는 건지는 몰라도 홀린듯이 책장을 넘겼다. 이 책은 그런 힘이 있었다. 책장을 넘길 수록 독립되어 보였던 세 이야기는 하나로 합쳐졌다. 마치 데이비드 린치 감독의 영화 <멀홀랜드 드라이브> 같다. 단순한 문체로 난해하고 꿈같은 이야기가 펼쳐졌다. 그래서일까 오히려 내 기억에 남은 건 줄거리보다 순간순간의 대화들이었다.
중고 서점에서 하루키의 책을 종종 구경하는데, <의미가 없다면 스윙은없다>, <포트레이트 인 재즈>, <무라카미 하루키의 100곡> 등 음악에 많은 관심이 있다는 걸 알 수 있었다. 그의 인터뷰에서도 음악에 관한 말이 많았다. <해변의 카프카>가 하루키 스스로도 자신이 쓰고 싶었던 소재들의 집대성이라고 말한 만큼, 음악에 관한 이야기는 빠지지 않았다. 나도 초심자이긴 하지만, 음악을 진지하게 듣고자 하는 사람으로서 카프카와 오시마씨의 입을 빌려 말하는 작가의 음악관을 흥미롭게 읽었다. 뮤즈는 아직 들어보지 않았는데 이 책 때문이라도 꼭 들어보고 싶은 마음이 들었다. 또, 클래식은 집중할 떄 틀어놓는 배경음악 정도로 생각했는데 카프카와 오시마 씨의 이야기를 들어보니 클래식도 더 알아보고 싶었다, 몇백년을 넘어서 이전과는 완전히 달라진 오늘날의 세상에도 베토벤의 음악은 여전히 고전으로서 남아있다. 그런 인류의 유산은 한 번은 즐겨야겠다는 생각에 최근에 쇼팽부터 듣고있다. 가사가 없는 음악에는 꽤 익숙해져서 재밌게 듣고 있다. 다 이 책 덕분이라는 말을 하고 싶다. 음악 외에도, 15세 소년 카프카는 쿨하고 아는 것이 많았다. 내가 카프카가 되고 싶을 만큼, 주인공은 생각의 깊이가 깊었다. 그래서 그가 하는 대화 하나하나가 인상 깊었고 그의, 작가의 세계에 대한 통찰을 재미있게 읽을 수 있었다. 나처럼 하루키의 책을 한 번도 읽어보지 않았지만 한 권은 읽어보고 싶다면, 두 말 않고 이 책을 추천하겠다. 정말 재밌게 읽었다.
বাস্তবতা থেকে প্রতিনিয়ত ছুঁটে চলছি। ছুঁটে চলছি এক অজানায়। অজানাকে মনে করছি ওইটায় আমাদের গন্তব্য।এই ছুঁটে চলতে চলতে নিজেকে হারাচ্ছি অবাস্তবতায়। বাস্তবতা থেকে আসলে আমরা পালিয়ে বাঁচতে চায়। একটা বারের জন্যে হলেও ফিল করতে চায় না যে এই মেকি বাস্তবতার জগতে আমাদের ভালোবাসার জন্য কেউ নেই। আবার কেউ থাকলেও,' না থাকারই সমান।' এই পালিয়ে বাঁচতে চায় মূলত বাস্তবতার অভিশপ্ত জীবন থেকে। এই তো জীবন মৃত্যুর আগে বেঁচে থাকা। এই জৈবিক মৃত্যুের আগে যে আমরা কতবার মরে যায় এবং পুনর্জীবন পায় তা হাতের আগুল গুনে বলা যাবে না। বাস্তবতা থেকে অমীমাংসিত অবাস্তবতায় হয়ত কিছুক্ষণ আমি হয়ে বাঁচতে পারা যায় তাই নিয়ে হারুকি মুরাকামির শ্রেষ্ঠ সৃষ্টি হচ্ছে, 'কাফকা অন দ্য শোর' গল্পের প্রোটাগনিস্ট কাফকা তামুরা। বাড়ি থেকে পালায় পনের বছর বয়সে।আসলে বাড়ি থেকে না তার অভিশপ্ত জীবন থেকে। কিন্তু আদৌ কী পারে? পারে না। অভিশপ্ত জীবন বাস্তবতায় কিংবা অবাস্তবতায় আমাদেরকে ছাঁয়ার মতন জেঁকে ধরে। ফ্যান্টাসি জনরার এই উপন্যাসে কাফকা যখন অনুভব করে-''একটা প্রশ্ন। কেন আমাকে ভালোবাসল না সে ? আমার কি তার ভালোবাসাটুকু পাওয়ার যোগ্যতাও ছিল না? বছরের পর বছর ধরে এই প্রশ্নটা দগ্ধ করে চলেছে আমার হৃদয়কে । আমার ভেতরে নিশ্চয়ই গভীর সমস্যা ছিল যে কারণে সে আমাকে ভালোবাসে নি ।এই অপবিত্রটুকু কি জম্মগত ? আমার জম্মই কি হয়েছিল যাতে সবাই আমার দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে নিতে পারে ?'' আসলেই কিছু মানুষ জন্ময় শুধু অভিশপ্ত জীবনকে যাপন করতে। কাফকাও তার অভিশপ্ত এডভেঞ্চারাস লাইফকে যাপন করে। আমাদের ভেতরও অনেকে করে।আমি নিজেও করছি। পালাতে পালাতে ক্লান্ত হয়ে গেছি।তবুও দৌড়াচ্ছি। কাফকার মত কোথাও গিয়ে হয়ত থামতে পারব।
সালমান হক অনুবাদ করে বেশ সুনাম কুড়িয়েছেন। সাবলীল অনুবাদ তবুও অনুবাদে যেন প্রাণ খুঁজে পাই নি। আমার মনে হয় বাক্যকে আরও সুন্দর করে উপস্থাপন করতে পারতেন তিনি।
গল্পের এক না বলা গল্প থাকে। মুরাকামি গল্প বলার ছলে না বলা গল্পের দিকে নিয়ে যান আমাদের। সেখানে আকাশ থেকে মাছ, জোঁকের বৃষ্টি হলেও কেউ প্রশ্ন করে না। কারণ সেটা প্রশ্ন না করার এক আখ্যান। যেখানে শুধু পাঠক অবগাহন করবেন। আর একটা টেক্সট পড়তে পড়তে কত নানাবিধ উপাদানে যে নিজেকে জড়িয়ে ফেলবেন তার ইয়ত্তা থাকবে না।
বাংলায় অনুবাদ সাহিত্যের একটা বড় সমস্যা হচ্ছে তার ভাষা। বিশেষ করে বাংলা ভাষা। আমি ইংরাজি ভাষায় সড়গড় নই বলে অনুবাদ খুঁজে বেড়াতে হয়। কিন্তু অভিজিৎ মুখোপাধ্যায় শুধু সুলেখক নন। তিনি অসাধারণ অনুবাদকও। মূল জাপানি ভাষা থেকে মুরাকামি বাংলায় উঠে আসছেন এর চেয়ে বাঙালি হিসাবে বড় প্রাপ্তি আর কী হতে পারে? যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকাশনা অসাধারণ বললেও কম বলা হয়। এই অভিজ্ঞতা বিরল।
১৫ বছরের কাফকা তামুরা ঘর পালিয়ে কী সুন্দর করেই না নতুন একটা শহরে থাকতে শুরু করেছিলো। ট্রেনে চেপে সকাল সকাল চলে যেতো লাইব্রেরি, সেখানে সারাদিন বই পড়া। রুটিনে আবার জিমে যাওয়াও আছে। মাঝে সুযোগ হয় নিস্তব্ধ প্রকৃতিতে একা হয়ে যাওয়ার। রহস্যময় কিছু ঘটনার বাস্তব বর্ণনা। একটুও বাড়াবাড়ি নেই। সরল সোজা বৃদ্ধ নাকাতা কী সুন্দর করেই না বেড়ালদের সাথে কথা বলে। সবচেয়ে আদরের কথোপকথনটি ছিল মি. কাওয়ামুরার সাথে। অথচ গল্পের বুনিয়াদ কতটা নোংরা। পরের অংশটা পড়বার আর রুচি হচ্ছে না। শুধু পরের অংশ কী, মুরাকামিই বাদ। বিশ্রী জিনিসের পাল্লাই ভারী এখানে।
“다무라군, 우리 인생에는 되돌아갈 수 없는 한계점이 있어. 그리고 훨씬 적기는 하지만, 더 이상 앞으로 나아갈 수 없는 한계점도 있지. 그런 한계점에 이르면 좋든 나쁘든 간에 우리들은 그저 잠자코 그것을 받아들일 수밖에 없지. 우리는 그렇게 살고 있는 거야."
다만 내가 그것보다 더 짜증이 나는 것은, 상상력이 결여된 인간들 때문이야. T.S. 엘리엇이 말하는, '공허한 인간들' 이지. 상상력이 결여된 부분을, 공허한 부분을, 무감각한 지푸라기로 메운 주제에 그것을 깨닫지 못하고 바깥을 돌아다니는 인간이지. 그리고 그 무감각함을, 공허한 말을 늘어놓으면서, 타인에게 억지로 강요하려는 인간들이지.
“나카타상은 덮밥은 좋아하나?" "네, 덮밥도 나카타가 좋아하는 음식입니다." "그것도 또한 관계성이라고 하는 거야" 하고 운전사는 말했다. "그런식으로 관계성이 하나하나 모이면, 거기에서 자연히 의미라는 것이 생겨나거든. 관계성이 많이 모이면, 그 의미도 한층 더 깊어지고 말야. 장어든 덮밥이든 생선구이정식이든,
This entire review has been hidden because of spoilers.
Probably one of the most intriguing books by Murakami I have read so far. I would definitely like to read it one more time, and take the time to think about what this book actually means. As always, it was full of Murakami's diverse and in-depth knowledge in literature, music, philosophy and mythology, which I very much enjoyed reading.
হারুকি মুরাকামির বইয়ে সবসময় এক ধরণের বিষণ্ণতা আর আদিমতার ঘ্রাণ থাকে; এই বইটাও তার ব্যতিক্রম নয়। এখানে ব্যাখ্যার অতীত অনেক ঘটনা আছে, ভাবিয়ে তোলার মতো অনেক বিষয় আছে।