Jump to ratings and reviews
Rate this book

গাদ্দার

Rate this book

Krishan Chander’s Urdu novel, Ghaddaar meaning ‘traitor’, begins with a delicately woven romance between an unmarried Muslim girl, and her married Hindu lover. But the world outside is being torn asunder and Krishan Chander shows how love, brotherhood and humanity swiftly turn into redundant emotions, as permanent lines are drawn between two nations.

Traitor .... a word that acquires a new meaning and a sharper edge in the times we live in, Krishan Chander’s classic novel seems especially relevant as we mark the 70th anniversary of the annus horribilis that was the year 1947.

88 pages, Hardcover

First published April 1, 1960

18 people are currently reading
318 people want to read

About the author

Krishan Chander

149 books80 followers
हिंदी : कृश्न चन्दर
Urdu Profile:کرشن چندر
Krishan Chander was an Urdu and Hindi writer of short stories and novels. He also worked on English.

He was a prolific writer, penning over 20 novels, 30 collections of short stories and scores of radio plays in Urdu, and later, after partition of the country, took to writing in Hindi as well.

He also wrote screen-plays for Bollywood movies to supplement his meagre income as an author of satirical stories. Krishan Chander's novels (including the classic : Ek Gadhe Ki Sarguzasht, trans. Autobiography of a Donkey) have been translated into over 16 Indian languages and some foreign languages, including English.

His short story "Annadata" (trans: The Giver of Grain – an obsequious appellation used by Indian peasants for their feudal land-owners), was made into the film Dharti Ke Lal (1946) by Khwaja Ahmad Abbas – which led to his being offered work regularly as a screenwriter by Bollywood, including such populist hits as Mamta (1966) and Sharafat (1970). He wrote his film scripts in Urdu

Ratings & Reviews

What do you think?
Rate this book

Friends & Following

Create a free account to discover what your friends think of this book!

Community Reviews

5 stars
148 (52%)
4 stars
88 (31%)
3 stars
37 (13%)
2 stars
9 (3%)
1 star
1 (<1%)
Displaying 1 - 30 of 75 reviews
Profile Image for Yeasin Reza.
508 reviews86 followers
February 4, 2025
সাম্প্রদায়িক ঘৃণার মহড়া সাতচল্লিশে রঞ্জিত করেছিলো পাকিস্তান আর হিন্দুস্তানের মাটি।মাঝখানে যে তারকাটার দেয়াল সেটার বুনিয়াদ শত সহস্র মানব লাশ।যে দেশটাতে একজন মানুষ জন্ম নিয়ে আজীবন ভালোবাসায় পরিবৃত হয়ে জীবন কাটিয়ে দিচ্ছিলো। হঠাৎ সে শুনে সেই দেশটা নাকি তার নয়। তার স্বজাতি ধর্মের লোকেরা তার জন্য তৈরী করেছে ভিন্ন এক দেশ।আশেপাশে বন্ধু,এলাকার লোকজন হঠাৎ হয়ে যায় বিধর্মী শত্রু।লুট হয় তার নিজের বাড়ি,হত্যা করা হয় পরিবারকে চোখের সামনে।এবং সেটা হয় তারই এতোদিন জেনে আসা অন্য ধর্মের বন্ধুদের হাতে।সবাক বিস্ময়ে প্রত্যক্ষ করে তাদের চোখে ঘৃণার তীব্র বহিঃপ্রকাশ। এতো বিদ্বেষের জন্ম কোথায় তা সে ভেবে পায়না। হিংস্র করাল থাবা প্রতিহত করার চিন্তা ও করবার সময় সে পায়না।ধর্ম নাকি মানবজীবনের শান্তিতে চলার পাথেয়, তাহলে সেই ধর্মের কারনেই কেনো জ্বলে উঠে আগুন চারপাশে,পুড়িয়ে দেয় ঘরবাড়ি জীবন্ত মানুষ সহ?

কৃষণ চন্দর গাদ্দার বইতে দেখিয়েছেন মানুষ কতটা নৃশংস আর পাশবিক হতে পারে ধর্মীয় উন্মাদনায়। পড়তে পড়তে স্তব্ধতা ভর করে হ্নদয়ে।চলচ্চিত্রের মতো দৃশ্যগুলো মানসচক্ষে ভেসে উঠে স্নায়ুকে বিপর্যস্ত করে দেয়। দেশভাগের সময় সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার বিভৎসতার ছবি ভীষণ ভয়াবহ। কৃশণ চন্দর যদিও বইতে মূলচরিত্রকে চলতে থাকা অমানবিক ধর্মযজ্ঞের বিরুদ্ধে গাদ্দার হিসেবে তাকে দেখান। নতুন ভোরের আলোতে মানুষের এইসব বন্য হিংস্রতার বিরুদ্ধে মানবিকতার স্নিগ্ধতার আশাবাদ দেখিয়ে বই শেষ করেন। তবুও বংশানুক্রম ধারায় প্রবাহিত সেই অন্ধ আক্রোশ হিন্দু মুসলমানের মনে এতো প্রবলভাবে শিকড় গেড়েছে যে দেশভাগের এতো দিন পরেও নির্মূল হয়নি।সেটা গত কয়েকদিনে বাংলাদেশের সাম্প্রতিক ঘটনা থেকে বোঝা যায়। বিস্মিত হতে হয় মানুষের মনে এতো তীব্র বিদ্বেষ দেখে। সেই বিদ্বেষ ক্রুদ্ধ গন্ডারের ন্যায় সবকিছু তছনছ করে দিতে চায়।

বুকের মধ্যে লুকিয়ে থাকা ঘৃণার বিনাশ হোক। মানুষ বেঁচে থাকুক পরস্পরের সহায় হয়ে।হিন্দু,মুসলামান,বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, শিখ, ইহুদি,পারসি সবাই জানুক তারা মানুষ।পৃথিবী টা মানুষের হোক আবার...
Profile Image for Amit.
151 reviews43 followers
July 24, 2025
4.0 ⭐

GENRE - FICTION

PAGES - 107.

Krishna Chander is considered one of the most famous Indian Urdu writers of his time. He along with Ismat Chugtai, Sadat Hussain Manto and Rajinder Singh Bedi are regarded as the four pillars of modern urdu writings.

I have taken a keen interest in reading works of prominent Indian writers, having read Munshi Premchand and Sadat Hussain Manto's works and falling in love with their writings I decided I should read others as well like Rabindranath Tagore and so on. This is how I discovered this book.

About the Book :- The book titled " GADDAAR" by Krishna Chander is originally in Urdu language and is translated into the English language by Rakshanda Jalil to "TRAITOR".

The story is set against the backdrop of the India and Pakistan partition of 1947 also known as the "annus horribilis". It showcases the horrors of partition and how two communities of people loose humanity unleash terror on each eachother.

P.S. I was hurt when Baijnath did not save his pet dog from drowning who followed him all the way and even jumped into to the river to follow Baijnath!!

Highly Recommended book for those who want to read works of Indian authors form the yesteryears.

Thank you ✌️🙏❤️
Profile Image for Shreya ♡.
134 reviews205 followers
March 30, 2022
কলেবরে ক্ষীণ তবে ভালো বই বোধহয় একেই বলে।

এই বইটা রেকমেন্ড করেছিল পাকিস্তানের এক বুকস্টাগ্রামার বন্ধু।

উর্দু লিটারেচারের রেকমেন্ডেশান আমিই চেয়েছিলাম স্টোরিতে - কিন্তু এত-এত মান্টো আর চুগতাই-এর ভিড়ে কৃষাণ চান্দারের বইটা মিস হয়ে গিয়েছিল।

আজকে হঠাৎ গুডরিডসে দেখলাম সবাই যেন একসাথে এই বইটা পড়ছে। তাই আমিও সকাল-সকাল নিয়ে বসলাম, ছোট বই- দু ঘন্টার কম সময়ে শেষ হয়ে গেল- কিন্তু বইয়ের ঘটনাগুলো সারাজীবনই মাথায় স্থায়ী থাকবে।
Profile Image for Emtiaj.
237 reviews86 followers
January 17, 2015
কিছু কিছু বই খুব দ্রুত পড়ে ফেলা যায়। বইগুলো হতে পারে খুব সাদামাটা কিন্তু পড়তে খুব বেশি বিরক্তির উদ্রেক করে না বলেই তাড়াতাড়ি পড়ে শেষ করা যায়। শেষ করেই একটা আনন্দের উপলব্ধি পাওয়া যায় - যাক মাথা থেকে দূর হল!

আবার এমন কতগুলো বই আছে যেগুলোর প্রতি আকর্ষণের পরিমাণ এতো বেশি যে, একটানা পড়ে শেষ করতে না পারলে কেন জানি খারাপ লাগে। অন্য কোন কাজে থাকলেও ওই বইটার প্রতিই মনটা পড়ে থাকে। গাদ্দার বইটা সেরকমই একটা বই।

মাত্র ৬৪ পৃষ্ঠার একটা বই। ভালো একটা বই। কিন্তু পড়ার সময়টা কি খারাপ যে কেটেছে! বইটার প্রতিটি পৃষ্ঠা যেন বলছে, দেখ, সমাজটা কত খারাপ। মানুষগুলো মানুষ নয়, এরা জাস্ট পশু। সমাজটায় মানুষের অন্য কোন পরিচয় নয়, ধর্মীয় পরিচয়টাই মুখ্য। ধর্মীয় খুনোখুনির বিষয়গুলো কি সহজেই না পড়া হয়ে গেল! সমাজটা যে কি অস্বাভাবিক, কি অসভ্যতা এদের মধ্যে!

কোথায় যাবি তুই এখন, বৈজনাথ। অত্যাচার জুলুম আর ঘৃণা জাতিধর্ম সম্প্রদায়গত প্রচন্ড এই ঘৃণার তুফানে তুই কোথায় যাবি? কোথায় পালাবি? যেখান থেকে এই ঘৃণা এড়ানোর জন্য পালিয়ে এলি, সে ঘৃণা তো এখানেও তেমনি। তুই দুই ঐতিহ্যের প্রতি আস্থা হারিয়েছিস, এদের হাত থেকে তুই কোথায় গিয়ে বাঁচবি? হিন্দুস্থান, পাকিস্তান কোন জায়গারই নোস তুই, দুই স্থানের ওপরেই তোর সমান ঘৃণা।


দেশভাগ নিয়ে এর আগে যা পড়েছিলাম সেগুলো ছিলে পূর্বের এবং বেশ মোটা সাইজের। এটা পশ্চিমের দেশভাগ নিয়ে লেখা ছোট্ট একটা বই। অসাধারণ। অনুবাদের কথাটাও উল্লেখ করতে হয়। খুব ভালো অনুবাদ।
Profile Image for Nowrin Samrina Lily.
157 reviews15 followers
March 28, 2022
দেশভাগ নিয়ে খুব অল্প বইই পড়া হয়েছিল। কিন্তু আমার মনে সারাজীবন দাগ কেটে রাখবে এই বইটি। খুব সহজ ভাষায় এতো নির্মম লেখা পড়ে মন খারাপ হয়ে যায়।
Profile Image for Meem Arafat Manab.
377 reviews257 followers
June 15, 2017
"ঢোলের আওয়াজের সঙ্গে সঙ্গে 'আল্লাহু আকবর' ধ্বনি শোনা যাচ্ছিলো। এই শব্দ দুটির অর্থ 'খোদা মহান, বিরাট', আর মানুষ একেবারে ছোটো। নীচু নজর তার — বেঈমান আর বিশ্বাসহন্তা সে। সভ্যতার শীর্ষে উঠেও তার স্বভাবের দৈন্য কমেনি। তবু মানুষ মানুষ আর খোদা কোথায়। তাই এসব আওয়াজের কোনো দাম আমার কাছে নেই।"
"মৃত্যুপথযাত্রীর মুখে শেষ যে নাম উচ্চারিত হয়েছিলো সে নাম ঈশ্বরের। হত্যাকারীদের মুখেও ছিলো তাঁরই নাম।"

এভাবেই আল্লাহ আল্লাহ করতে করতে জান হাতে নিয়ে পালিয়ে বাঁচানো মানুষ, আর আলহামদুলিল্লাহ্‌ গলায় আর ছুরি হাতে নিয়ে খুনে মানুষের কথা তোলেন কিষণ চন্দর। পড়লাম, তাঁর গাদ্দার।

৪৭ নিয়ে লেখা বলে বোধহয় আমার ভালো লাগছে, ব্যক্তিগত পাশ ফিরে থাকা অনেক বড় হয়ে থাকতে পারে এখানে। কিন্তু, আমার কাছে ৪৭ বা ১৯৪৭ কোনো সাল বা সংখ্যা না শুধু। আমার ধারণা আমাদের ভেতরে জাঁকিয়ে বসে আছে ৪৭ এর অভিশাপ।
৫২, বা ৭১ যদি আমাদের গর্বের বিষয় হয়, তাহলে সাতচল্লিশ দুঃখের না শুধু, হতাশার, আত্মগ্লানির। আমি বলতেছি না, আসেন মুছে ফেলি ইতিহাস। ইতিহাস মুছবে না। আমাদের ক্বলবে দাগ পড়ে গেছে।
আমি বিশ্বাস করি, আমাদের এখনো যে ঘৃণা, যে তেজ, যে কোপ দেয়ার মানসিকতা, ��ইগুলি ৪৭-এরই পুনরাবৃত্তি বারেবারে। এর মানে এই না যে এদের শুরু ৪৭-এ। ৪৭ একটা চিহ্ন, এই ঘৃণা উগড়ে উঠলে কতটা আসলেই উগড়ে উঠতে পারে তার সম্ভবত ��বচে বড় নিদর্শন। দুইটা পক্ষ দাঁড়াইলে দুনোটাই যে কত বীভৎস হইতে পারে। কী ঘৃণা আমাদের মাঝে, কিছু হলেই পুতে ফেলতে হবে।
আমাদের কারো কারো মাঝে হয়ত একাত্তরের চেতনা ইত্যাদি কাজ করে দিনরাত, কিন্তু আমি মনে হয় মাঠে খুব বাজে জায়গায় দাঁড়াইছি। চারদিকে সাতচল্লিশ। কিছু হইলেই, আসো কোপাই তোমারে। সম্ভবত গোটা ভারতবর্ষে।
বাকীরা গড়িমসি। না থাক, ওদেরও ত, ওরা ত, এইসব বলে বলে ঘৃণাটারে জিইয়েই রাখা কেবল।
এইসব বলা কী গাদ্দারি এক ধরনের?
Profile Image for Musharrat Zahin.
404 reviews489 followers
June 18, 2022
আমার মনে হয় যেসব লেখক ছোট কলেবরে বেশ গুছিয়ে লিখতে পারেন, তাঁদের মধ্যে কৃষণ চন্দর অন্যতম। তাঁর লেখা গল্পের বিষয়বস্তুর মধ্যে রয়েছে অভিনবত্ব। ছোটগল্পগুলো পড়লে মনে হয় তিনি এই শাখার আঙ্গিক নিয়েও নানাভাবে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালিয়েছেন।

'গাদ্দার' এ তিনি ধর্মের ভিত্তিতে দেশভাগ, সাম্প্রদায়িক বিভেদ-বিদ্বেষ ও দাঙ্গার ভয়াবহতা, লক্ষ লক্ষ মানুষের উদ্বাস্তুতে পরিণত হওয়ার দুর্দশা ও দুর্ভোগ, সম্ভ্রম হারানো নারীর চোখের পানি, সন্তান হারানো মায়ের আর্তনাদ, স্বজন হারানোর হাহাকার, নিজ ভিটে-মাটি হারিয়ে রিফিউজি হওয়ার বেদনা তিনি মর্মস্পর্শীভাবে তুলে ধরেছেন। তাঁর লেখার ধরন ছুরির ফলার মতো পাঠকের চোখের সামনে ঝলসিয়ে ওঠে। তিনি এখানে দেখিয়েছেন যে দুই ভিন্ন ধর্মী বন্ধুর যেখানে গলায় গলায় ভাব ছিল, এখন দুই বন্ধু একে-অপরের গলায় ছুরি ধরতেও দ্বিধাবোধ করে না৷

১৯৪৭ এর দেশভাগ নিয়ে এর কাহিনী। বুঝতেই পারছেন ধর্মকে পুঁজি করে সেই সময়টায় কেমন দাঙ্গা হয়েছিল। সেই সময়ে হিন্দু-মুসলমানদের মধ্যে দ্বন্দ্ব সবই ফুটে উঠেছে বইটিতে। উপন্যাসের মূল চরিত্র বৈজ্যনাথ, যার মাধ্যমে লেখক তুলে ধরেছেন দেশবিভাগ কালীণ হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গার উন্মত্ততা,নৃশংসতা -যেখানে মানবতা হয়েছে ভূলন্ন্ঠিত। বৈজ্যনাথ তার মাতামহের বাড়ি থেকে লাহোর , লাহোর থেকে ইরাবতীর তীর সবখানে ছুটে বেড়িয়েছে নিজের জীবন বাঁচানোর তাগিদে। বইটা পড়তে আসলে কষ্টই হচ্ছিল। ভীষণ বেদনাদায়ক বর্ণনা।

দেশভাগ নিয়ে বেশিরভাগ বইই ছিল পূর্ব পাকিস্তানের মানুষদের নিয়ে। কিন্তু এই বইটায় পশ্চিম পাকিস্তানের কথা তুলে ধরা হয়েছে। ছোট্ট কলেবরের এই উপন্যাসের গভীরতা মারাত্মক। লেখক এখানে একে একে তুলে এনেছেন সেই সময়কার সম্প্রদায় ও জাতিগত বিভেদের কথা, হিন্দু-মুসলিম প্রেমের, খুনোখুনি, ভালোবাসা, বিশ্বাস এবং আশার গল্প। ধর্ম মানুষকে পশুর কাতারেও নামিয়ে আনতে পারে! মানুষ ধর্মের দোহাই দিয়ে নিজের জীবনকে রক্ষা করার জন্য কতটা নিচে নামতে পারে, তা এই বই না পড়লে বুঝতে পারবেন না৷ নিজের জীবনকে রক্ষা করার জন্য মানুষ কতোটা স্বার্থপর হতে পারে তা বইটি না পড়লে অজানা থেকে যেতো।
Profile Image for Anik Chowdhury.
175 reviews36 followers
November 9, 2021
ভারত পাকিস্তান দুইটি দেশে বিভক্ত হলো। যারা হিন্দু তাদের ডাকা হয় শরনার্থী আর যারা মুসলমান তা হলেন মুহাজির। গাদ্দার বইটি রচিত হয়েছে এই দুই শ্রেণির মানুষকেই কেন্দ্র করে, আদপে তারা এক শ্রেণিরই। বৈজনাথের বাস লাহোরে সেখানেই তার জন্ম, পরিবার, সমাজ সব। নিজেকে উন্নত চিন্তার অধিকারী ভাবা এই মানুষটি একদিন ঘুম থেকে উঠলেন তার দেশ আর তার দেশ রইলো না। তাকে যেতে হবে ভারতে, কারণ অবিভক্ত ভারত ভাগ হয়েছে দুই দেশে তাও ধর্মের ভিত্তিতে। তাই তাকে পাকিস্তান ছেড়ে উদভ্রান্তের মতো ছুটতে হচ্ছে অন্য দেশে। নদীর ওপারে। সেই দেশটিও কী তার? সে দেশেও তো বহিরাগত আর আর নিজের দেশ বলে আসা দেশটাও তো আর নিজের দেশ বলার রইলো না। দুই দেশের মাঝখানে বয়ে যাওয়া নদীটাই একমাত্র আদিম। যেটা জাতিগত বিদ্বেষের আগে থেকেই বহমান…

লেখক কৃষণ চন্দর-এর লেখা এই প্রথম পড়লাম। কী দারুণ কষ্টবোধ তার লেখায়! নিজের অন্তরাত্মা যেন দুমড়ে মুচড়ে বের হয়ে আসতে চায়। দেশ ভাগ নিয়ে লেখা বইটি। মূল বিষয় বস্তু হলো ভারত থেকে পাকিস্তানে পলাতক মুসলমানদের আর পাকিস্তান থেকে ভারতে পলাতক হিন্দু আর শিখদের বাঁচা মরার লড়ায়। ক্ষণে ক্ষণে মৃত্যু যেন দুয়াড়ে কড়া নাড়ছে। জল্লাদের লোমশ হাত যেন তাদের ভয়নাক ভাবে শেষ করে দিচ্ছে। লেখক ভূমিকায় বলেছেন,
"আমি আগামী প্রজন্মকে আমার অতীতের কথা শোনাচ্ছি। কারণ আমার অশ্রু এখনো শুকিয়ে যায়নি। অনেকের শুকিয়ে গিয়েছে আবার অনেকের আসবার কারণও নেই। কিন্তু আমার কান্না শেষ হয়নি, তাতে আমার কী করার আছে? আমি সব মুছে ফেলতে চেষ্টা করেছি, নিজের অন্তর থেকে সব মানবিক অনুভূতি উপড়ে, ছুঁড়ে ফেলে দিতে চেয়েছি; লোকে যেমন পোড়া আলু চিবিয়ে খায়, তেমনি করে অবস্থা ও ঘটনাকে চিবিয়ে গিলে ফেলতে চেয়েছি, কিন্তু পারিনি, কোনোমতেই পারিনি। নিজের অক্ষমতা আমি স্বীকার করছি।
এই জন্যই ঘৃণার বিরুদ্ধে আমার সংগ্রাম। আর এইজন্যই অতীতের ধ্বংসস্তুপের চিত্র আমি এমনভাবে দেখাতে চেয়েছি। আমি অতীতের জন্য অশ্রুপাত করছি না। আমি ভবিষ্যৎ ভাবনায় শঙ্কিত হচ্ছি আর আগত বিপদের সম্ভাবনা থেকে দূরে থাকার জন্য সতর্ক করে দিচ্ছি। "
Profile Image for Monika.
182 reviews353 followers
October 10, 2018
Partition was mad and frenzied. The insurmountable killings horrendous. The separations, soul grating. What is it about Partition that doesn't feel contemporary? I can't think of anything.

Traitor was originally written as Ghaddaar in Urdu by Krishan Chander. This book has been translated beautifully by Rakhshanda Jalil and appended with an introduction that draws on the seventy years of the subterfuge of Independence.

The book traces the horrors of Partition through the eyes and mind of Baijnath. No matter how much I read about the Partition, the reading experience is always tinged with novelty - novel filth for humankind, novel hatred for the man turned beasts, novel gut-wrenching sadness. This book ends with hope, but the question remains - Is mindlessness really avoidable for our species?
Profile Image for Rashed.
127 reviews26 followers
May 25, 2021
সরল গদ্য,ততোটা সাদামাটা, যতোটা হলে হৃদয়ের গহীনে লেপ্টে যায়...
Profile Image for Chinmoy Biswas.
175 reviews65 followers
Read
August 13, 2021
এই বই পড়তে পড়তে আমি কেঁদেছি। এত ভয়ানক ভাবে বর্ননা করা দেশভাগের বিষয়আশয়। অন্তত্য ভালো বই।
Profile Image for Ahmed Aziz.
382 reviews69 followers
January 23, 2024
কিছু কিছু বই পড়তে ভয়ংকর কষ্ট হয়। ফিকশনে মোড়ানো মানুষের পাশবিকতার অন্ধকারতম সত্যের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে চিন্তা চেতনা সবকিছু অবশ লাগে। গাদ্দার এমনই এক বই। অনুবাদ দুই এক জায়গায় একটু খটখটে না হলে পাঁচ তারাই দিতাম।
Profile Image for সারস্বত .
237 reviews136 followers
December 31, 2018
নিজের জীবনের প্রতি ভালোবাসা কতটা নির্মম, কতটা হিংস্র আর কতটা স্বার্থপর হতে পারে আমি হয়তো এই বইটি না পড়লে আমি জানতে পারতাম না। মৃত্যুর মুখে পিতা সন্তানকে রেখে, সন্তান পিতাকে রেখে, স্বামী স্ত্রীকে রেখে যে ঘোরের মধ্যে পালিয়ে যেতে পারি, আমি এই বইটি না পড়লে সেই ভয় কখনো অনুভব করতে পারতাম না।

কাহিনী বিন্যাস ৪৭ এর দেশভাগের সময়ে ভারত-পাকিস্তান দুই দেশের সীমান্ত যে নরক সৃষ্টি হয়েছিলো সেই নরকের উপর ভিত্তি করে লেখক কৃষণ চন্দরের এই গাদ্দার বইটি লেখা। যার প্রতি পৃষ্ঠা পড়তে গিয়ে আমি শিউরে উঠেছি।

ভারতীয় সীমান্তে একজন মুসলিম বৃদ্ধ পিতা তার সন্তান কাঁটা মাথা কোলে নিয়ে বসে ছিলেন, পরম মমতায় সেই মাথাটার কপালে চুমু খাচ্ছিলেন, দাফন করার আগে মাথাটা কাঁপা কাঁপা হাতে ধড়ের সা���ে জুড়ে দেবার ব্যর্থ চেষ্টা করলেন। কিন্তু মাথাটা জুড়ল না।

পাকিস্তানিভাগে পথের ধারে পরে ছিল শুধু একটি হাত। একটি বিচ্ছিন্ন হাত। হাতটি তার পাঁচ আঙুল মেলে আকাশের দিকে তাকিয়ে ছিলো। দেশের বাকী অংশ আততায়ীরা নিয়ে গেছে। হাতটা তাই একাকী পরে আছে নামধারী সভ্যতার কালো চেহারা ধারন করে।

পাকিস্তান ভাগে জন্ম নেয়া, ব্রাক্ষ্ণণ সন্তান বৈজনাথের নিজের মামাবাড়ি থেকে ভারতে শরনার্থী হিসাবে আসার উপর এই কাহিনীর ভিত্তি দাঁড়িয়ে আছে। উত্তম পুরুষে লেখা এই কাহিনীতে পাঠক আপনারা মৃত্যুকে চোখের সামনে দেখতে পারবেন। আপনার বিবেক যদি জীবিত থাকে জানতে পারবেন দুই সীমান্তে যে হিন্দু, শিখ, মুসলিম মিলে শিশু হত্যা করেছে, নারী ধর্ষণ করেছে, বৃদ্ধদের বুকের রক্তে পথ ভিজিয়েছে তাঁরা আসলে আলাদা পশু নয়। তাদের ভেতর কোন পার্থক্য নেই। ধর্ম শুধু তাদের উপসনালয় আলাদা করেছে, কিন্তু তাদের পশুত্ব তাদের মৌলিক ধর্ম।

একটা প্রশ্ন অনেকদিন ধরে আমার মনে ঘুরপাক খেয়েছে। এই বইটা সেই প্রশ্নটা আবার মনে করিয়ে দিয়েছে।

দূরদেশের একদল হিন্দু যদি একটি মুসলিম শিশুকে হত্যা করে তবে সেই দায় কেন এইখানে একটি নিষ্পাপ হিন্দু শিশুর নিতে হবে কিংবা আজ এখানে একজন মুসলিম যদি একটি হিন্দু নারী অসম্মান করে তবে ওপারে কেন একজন বোনসম মুসলিম নারীকে তার সম্মান দিয়ে মূল্য দিতে হবে?

আমরা যদি এই প্রশ্ন উত্তর আজও না খুঁজি, আজও যদি আমাদের ভেতরে সাম্প্রদায়িকতার নাগপাশ কিলবিল করে তাহলে মানুষ হবার পরিচয় ত্যাগ করতে হবে।
Profile Image for Khandaker Sanidulla Sanid.
47 reviews22 followers
March 17, 2022
চার তারকা দিতে চেয়েছিলাম কিন্তু শেষ করার পর মনে হলো বইটাতে ৫ তারকা না দিলে বড্ড অবিচার করা হবে।

কিছু বই থাকে যেগুলো গল্পের মত করে বাস্তব কিছু ব্যাপার চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয় লেখক সেই কাজটিই করেছেন এখানে।
Profile Image for সন্ধ্যাশশী বন্ধু .
368 reviews12 followers
September 16, 2024
❝ তুই কোথায় যাবি? তোর পেটে বাচ্চা, তুই গাভীন,তুই কুকুর---তোর কোন ভয় নেই। তুই কি মানুষ যে প্রাণের ভয় করছিস। এসব তো সভ্যতার উপকরণ --- এই উঁচু সম্প্রদায় আর বর্ণের বিভেদ। এই তলোয়ার তো বিরাট সভ্যতা রক্ষার জন্য বানান হয়েছে। ঈশ্বরকে ধন্যবাদ দে এ অস্ত্রে তোর গলা কাটা হবে না---তুই তো সর্বশ্রেষ্ঠ বর্ণের জীব নোস্। শোকর কর তুই। তুই ভিন্ন সম্প্রদায়ের অস্পৃশ্য জীব।



গাদ্দার> কৃষণ চন্দরের লেখা একটা নভেলা। বিষয় ৪৭ এর দাঙ্গা। লেখা এতটা জীবন্ত,এতটা ধারালো হতে পারে,আমি ❝গাদ্দার❞ না পড়লে, বুঝতে দেরি হতো। 


কৃষণ চন্দরের লেখা আরো পড়েছি। কিন্তু "গাদ্দার" ভিন্ন। এই বই একটা ঝকঝকে নতুন তলোয়ার। যা জড় বুদ্ধি সম্পন্ন, গোঁড়া মানুষের বুক তোল-পাড় করে দিতে সক্ষম! 


আমরা সবাই এক ধরিত্রীর সন্তান 


এই সহজ কথাটা কেন মানুষের বোধে আসে না। কেন মানুষ চোখ থাকিতে ও অন্ধ হয়! কেন মানুষ হয়েও "মানুষে মানুষে" বিভেদ করে! মানুষ হত্যা করে মানুষ কে! এই প্রশ্নের জবাব কার কাছে পাব? 



যুদ্ধ আসে,দাঙ্গা আসে! মানুষ মরে। মানুষ-ই মারে। মা'র বুক খালি হয়। বোন ধর্ষিতা হয়। পড়শী বলতে কেউ থাকে না! বিভেদ আসে। কাঁটাতারের দেয়াল তৈরি হয়। চোখের সামনে চিঁড়ে যায় মাতৃভূমি! আদরের ভাইটা মরে খাদ্য হয় শকুনের!! তাও,মানুষ বোঝে না,বুঝতে চায় না!!


হে সৃষ্টিকর্তা আপনি মানুষকে সৃষ্টির সেরা বললেন,সব দিলেন, কিন্তু  "এক" হওয়ার ক্ষমতা কেন দিলেন না? কেন মানুষকে বোঝার ক্ষমতা দিলেন না,❝রক্ত ঝরালে,শুধু রক্তই ঝরে! ভালোবাসলে জয় হয়। ❞ 



"গাদ্দার" যতক্ষণ পড়েছি,নিজেকে ধিক্কার ছাড়া কিছু দিতে পারি নি। কারণ আমি মানুষ বলে জানি নিজেকে। এমন একটা সময়ে বই টা পড়তে নিলাম,যখন আমার আশে-পাশের অবস্থা অসুস্থ। মানুষের মধ্যে দেখা দিচ্ছে  "গোঁড়ামির" গরল। নিজের চোখে দেখতে পাচ্ছি, মানুষের হিংস্রতা, মানুষের দানবীয় রূপ কেমন হতে পারে! 
Profile Image for Imam Abu Hanifa.
115 reviews26 followers
November 19, 2018
সভ্যতা বলতে আমরা কী বুঝি? আমরা কি সভ্য? যদি নিজেদের সভ্য বলে দাবি করি তাহলে তার স্বপক্ষে প্রমান কী? যদি এই শহুরে দালান কোটা দিয়ে নিজেদের সভ্য দাবী করি তাহলে বলতে হয় সভ্যতার মানেই হয়ত এখনো বুঝি নাই।

এই যে প্রতিবেশি দুই দেশের মানুষের মধ্যে বিদ্বেষ; সামান্য ক্রিকেট খেলা নিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের সমর্থকরা যেভাবে একে অপরকে গালিগালাজ করি তাতে কি মোটেও আমাদের সভ্য বলা যায়? এবার যদি এই ক্রিকেটের স্থানে দেশ বা ধর্মকে বসিয়ে দেই তাহলে সেটার অবস্থা কি হতে পারে ভাবা যায়? বেশি কষ্ট করে কল্পনা করার দরকার নেই। একটু কষ্ট করে ইতিহাস ঘেটে দেখলে অসভ্যতার এক চরম নিদর্শন দেখতে পাবো।

বইয়ের পটভূমি ৪৭ এর দেশভাগ। এমন এক সময় যখন ভারতবর্ষে মানুষ খুজে পাওয়া মুশকিল। যেদিকে চোখ যায় শুধু মানুষরূপি পশু। পশু বললে ভুল হবে। একটা পশু চরিত্র বইটিতে ছিলো। মানুষগুলো যদি সেই পশুটির স্বভাব আয়ত্ব করতে পারতো তাহলেও হয়ত কিছুটা সভ্যতা অবশিষ্ট থাকতো। কিন্তু তারা ঠিক করলো যে তারা মানুষ হয়েও থাকবে না আর পশু হয়েও থাকবে না।
তারা হবে মুসলমান।
তারা হবে হিন্দু।
তারা হবে শিখ।

মানুষের পৃথিবীতে আর মানুষ রইলো না। তাই সেখানে মানুষত্ব খুজতে যাওয়াও বোকামি। তাই যখন সীমান্তের ভারত অংশে একটি মাত্র মুসলিম মেয়েকে ভোগ করার জন্য শত শিখ ও হিন্দুর মানুষের বিরাট লাইন হয় তখন সেখানে মানুষত্ব খুজি না। সেই লাইনে দাঁড়ানো বৈজনাথের বোনকেও যখন পাকিস্তান অংশে গন ধর্ষন করছে তখনো না। সীমান্তের একপাশে মানুষরূপি মুসলমানেরা “আল্লাহু আকবার” বলে আরেক পাশে শিখ ও হিন্দুরা “সৎশ্রী আকাল”, “হরহর মহাদেও” ধ্বনি তুলে যে রক্তের খেলায় মেতে উঠেছিলো তাতে বলি হয়েছিলো কেবল মানুষত্বের। ফলে সেই ধর্ষিত মেয়ের মুখে " আমি তোর বোন হই, বোন" উক্তি শুনেও মুখে কুটিল হাসি ফোটা ছাড়া আর কোনো ভাবাবেগ জন্মায় না।

মাত্র ৮০ পৃষ্ঠার একটা বইয়ে এভাবে একটা সময়ের চিত্রকে বাধা যায় তা না পড়লে বোঝা যায় না। দেশভাগ নিয়ে এতদিন ভারতের এই প্রান্ত অর্থাৎ বাংলাদেশ সীমান্তের উপরে বিভিন্ন লেখা পড়েছি। এই প্রথম পাকিস্তান সীমান্তের পটভূমিতে লেখা কিছু পড়লাম। পড়ার সময় একটিবারের জন্য মনে হইনি যে আমি অনুবাদ পড়ছি, এতটাই সাবলিল অনুবাদ।

বই শেষ করে একটাই প্রশ্ন মনে ঘুরপাক খাচ্ছে। নিজের তো একটা ধর্মীয় পরিচয় আছে, কিন্তু মানুষ হিসেবে পরিচয় দেওয়ার মত যোগ্যতা কি অর্জন করতে পেরেছি!
Profile Image for Mujeeb Otho.
42 reviews
September 18, 2022
تقسیم ھند کا درد بیشر لکھاریوں کی تخلیق میں موجود رہا ہے، خاص طور پر ان کی جو اس قیامت کے دوران کم عمری میں تھے یا شعور یافتہ بھی ہو چکے تھے، بھارت نے اس موضوع پر کئی فلمیں بھي بنائی ہیں۔ جب کہ گلزار نے اس موضوع پر ایک ناول "دو لوگ" بھی لکھا ہے۔ ناول فنی اعتبار سے کچھ کمی کا شکار ہے۔
امرتا پریتم نے بھی اس موضوع کو لے کر انسان (عورت) کی کتھا بیان کی ہے، یا منٹو کا افسانہ "کھول دو" کون بھول سکتا ہے۔۔۔ اور "ٹوبہ ٹیک سنگھ" کی تو الگ ہی کہانی ہے! کرشن چندر کا یہ ناول بھی تقسیم ھند کا اک زخم ہے، جسے دنیائے ادب میں ہمیشہ تازا دیکھا جا سکتا ہے، مینے یہ ناول دس سال ��ہلے پڑہا تھا، پر اب بھی یوں لگتا ہے مین اسی کینوس پر گھسیٹا رہا ہوں۔ سندھی زبان کے لکھاری لچمن کومل جو کہ بارہ سال کی عمر میں سندھ سے انڈیا چلے گئے تھے کی آٹوبایو گرافی بھی پڑہی ہے وہ بھی اس درد کی کھلی، ظالم اور رلا دینے والی داستانیں بیان کرتا ہے اور ساتھ ہی ساتھ اس دور کے کلچر، نفسیات، معاشیات اور مذہبی جنون کی بھی پردہ کشائی کرتا ہے!
Profile Image for Shadin Pranto.
1,470 reviews560 followers
Read
March 3, 2018
বছর তিনেক আগে পড়েছিলাম বইটা। একটা লাইন এখনো মনে পড়ে যা কলিজাকে ঠান্ডা করে দিয়েছিল, চপেটাঘাত করেছিল তথাকথিত পুস্তকীয় মনুষ্যত্বকে,
" আমি তোর বোন হই, বোন"
দেশভাগ কমপক্ষে দশলাখ লোকের প্রাণ নিয়েছিল। সাথে দেশভাগের বলি হয়েছিল হাজার বছরের পুরনো ভারতবর্ষের মানবতার।
Profile Image for Mahnoor Asif.
103 reviews59 followers
August 18, 2021
Another story about partition 1947 but I read this one to know the tale of people living on another side of the border.

A 1947 partition accounts by somebody from India. By reading this, I conclude the horrors were identical for both countries. The story starts with the romance between a married Sikh Bej Nata Singh and a Muslim girl Shadaa.

When the communal violence begins and people started to run for their lives leaving everything behind. Bej and Shaada have also departed their ways as they were living in a Muslim majority village and Bej has to flee from the place to survive. Bej, the novel protagonist escaped the village and reached Lahore but he was reluctant to leave his born land Lahore. He knew he has to shift to India and at last, he shifted.

What he saw during this whole migration journey was horrible, dead bodies lying everywhere, females are raped. And thousands of people were slaughtered in a matter of few minutes.

When he reached the other side of the border he came to know that his sister is captured by Muslims in Pakistan and his father has been murdered. He was encouraged to take revenge by slaughtering Muslims here. He was invited by Hindus to rape a Muslim woman. When he asked for how long you will keep doing this with her? One Hindu replied, “until she dies”. The words and screams of that girl were unbearable for Bej and he left.

The story ends with the Bej finding a Muslim child who was crying and screaming papa. And his dad was murdered during the violence. Bej took that baby and realizes that cruelty and inhumanity exist on both sides of the border equally. He no longer feels a sense of belonging to any of the countries. AND FEELS LIKE A TRAITOR!

Reading stories about partition 1947 always ripped my heart. I've read its urdu version and I've to applaud Krishan Chander's writing skills. A must- the book!
Profile Image for Roshan Singh.
77 reviews33 followers
October 9, 2018
Originally written in Urdu and published as "Ghaddaar", this novella by Krishan Chander is set in the time of partition. The story opens as a love story between a Hindu man and a Muslim woman. The couple soon find themselves caught up in the communal riots that ravages their village. Through the protagonist's journey, Chander lays bare the darkness of humankind which had taken the form of a mad wild beast tearing everyone in its way. The introduction by Rakhshnda Jalil is superb and gives contemporary context to the work. The translation is flawless and there's footnotes for words which were retained in their original form.
I had wanted to read Krishan Chander for a long time and I'm still on the lookout for his collection of short stories, "Hum Vahshi Hain". Reading about partition makes one question the very foundations of the nation we've built, the religion we follow, the homogeneous future we want, all the time ignoring the gruesome past. But do not talk about it lest you be labelled an "anti-national" or a "Gaddaar" or a "Traitor".
36 reviews2 followers
January 26, 2022
It's about the partition, but soft, sweet and fast moving and a better book than Train to Pakistan by Khushwant Singh and better than Pinjar by Amrita Pritam as it is fast moving with sensitive descriptions of humans, nature and even a loving pet doggie of the protagonist - and at the same time without being gory, it is heart touching in the realism of its descriptions.

It is also shorter and less repetitive and hence a book I read in one shot over several hours.

This book is a must read and though published maybe around 1959 in Urdu originally - it is a book that feels really contemporary and modern and doesn't at all feel old.

All parents, kids, and infact all people young and old must read this book.
Profile Image for Swadesh Maverick.
37 reviews5 followers
November 20, 2023
ধর্মের নামে তৈরি হওয়া কাঁটাতার, যে কাঁটাতারের কৃত্রিম বেড়াজাল খন্ডিত করে আজন্ম লালিত সহজাত বন্ধুত্ববোধ, নষ্ট করে প্রেম, ধ্বংস করে মনুষ্যত্ববোধের শেষ অস্তিত্বটুকু- গাদ্দারের গল্প সেই কাটাতার নিয়ে, সেই ধর্মের নামে মিথ্যে ঐক্য নিয়ে। গাদ্দারের বীজ লুকিয়ে আছে উপমহাদেশের সেই কালো রাজনৈতিক ইতিহাসে, যে ইতিহাস ধর্মের নামে একটি ভূখন্ডের ঐক্য ধ্বংস করার ইতিহাস, যে ইতিহাস মনুষ্যত্বের দ্বিখন্ডিত লাশের উপর দাঁড়িয়ে থাকা ধর্ম-পতাকার উড্ডয়নের ইতিহাস।
217 reviews77 followers
August 18, 2018
I'm pretty sure the book may have been even more evocative in the Urdu original, describing the physical and emotional journey of the protagonist, from witnessing numbing violence, feeling the rage, and then the kernel of audacious hope. The translation didn't rankle, which is really the sign of a decent job done.

Profile Image for Arsh.
38 reviews
April 13, 2019
Rakshanda jalil have brilliantly translated this novella of Krishan chander. Set in the month of August, in the year of partition of India. This is a tragic story of Baij, the protagonist. It covers the still prevalent issues like caste system and religious discrimination. Writing style is very easy and lyrical. Also the use of metaphors is brilliant. Overall, it's a good read.
Profile Image for Jonaid Abdullah.
66 reviews2 followers
June 2, 2020
দেশ বিভাগ সবসময়ই একটা বেশ স্পর্শকাতর বিষয়। আমি সচরাচর এই নিমিত্তে লেখা গল্প এড়িয়ে চলি, কারণ এর ভয়াবহতা আমাকে ক্ষুব্ধ করে, তাড়িত করে। এই বইটীতেও এর বেত্যয় হই নি। খুব সাধারণ ভাষায় একজন সাধারণ মানুষ এর বর্ণনাই ভারত - পাকিস্তান দেশ বিভাগ এর সময় হিন্দু মুসলিম দাঙ্গা উঠে এসেছে। লেখনী প্রাঞ্জল, ধন্যবাদ অনুবাদিকা কে। খালি একটা বর্ণনা তুলে ধরতে চাই বইটি থেকে,এটা বলা একটা কুকুর কে যে লোকটিকে অনুসরণ করছিল, "তুই কোথায় যাবি? তোর পেটে বাচ্চা, তুই গাভিন, তুই কুকুর - তোর ভয় নেই। তুই কি মানুষ যে প্রাণের ভয় করছিস। এসব তো সভ্যতার উপকরণ - এই উঁচু সম্প্রদায় আর বর্ণের বিভেদ। এই তলওয়ার তো বিরাট সভ্যতা রক্ষার জন্য বানান হয়েছে। ঈশ্বরকে ধন্যবাদ দে যে এ অস্ত্রে তোর গলা কাটা হবে না - তুই তো সর্বশ্রেষ্ঠ বর্ণের জিব নস।"
Profile Image for sohail babar.
76 reviews3 followers
October 18, 2021
Deep and moving narration of human tragedy, communal violence and atrocities on the name of civilization.
The horrific acts of division and hatred under the solgans of peace, where journey to peace took the path of bloodshed.
Author shared the message of co-exestince and humanity in times of unkwon violence and infighting.
Profile Image for Klinton Saha.
357 reviews5 followers
August 30, 2025
সময় তখন দেশবিভাগের ।হিন্দুস্থান-পাকিস্তান অধিকার আদায়ের যুদ্ধে লিপ্ত ।চারদিকে শুধু লাশের স্তূপ ।আপন দেশ আজ মৃত্যুপুরী।মানুষের মাঝে মানবিকতা, ভালবাসা আজ লুপ্ত ।মানুষ আজ পশুর মতো হিংস্র।
গল্পের নায়ক বৈজ্যনাথ প্রাণ রক্ষার জন্য পালিয়ে বেড়াচ্ছে ।নিজ দেশ তার জন্য নিরাপদ নয়।আপন বন্ধু কিংবা প্রতিবেশী তাকে হত্যা করার জন্য উদগ্রীব ।তার পরিবার কিংবা আত্মীয়স্বজন কেউ বেঁচে নেই।একমাত্র রুমী নামের একটি কুকর তার সঙ্গী।লাশস্তূপের উপর একটি মুসলমান শিশুকে পেয়ে তার সমস্ত প্রতিশোধের ইচ্ছা দূরীভূত হয়ে যায় । তাকে পেয়ে সে ধর্মবিশ্বাসের সাথে গাদ্দারি করে শুভ দিনের আশায় বুক বাঁধে ।
কিছু শক্তিশালী উক্তি .....
//আমি মানুষ, আর মানুষের হাত থেকে বাঁচবার জন্য পালাচ্ছি।
//অন্ধকারের কোন হৃদয় নেই,শুধু পেট আছে তার।নালিশ শুনতে গেলে হৃদয় থাকা দরকার ,উদরসর্বস্ব অন্ধকার তো শুধু রক্তপান করে।
//আজ এই ���াত মাটিতে পড়ে আছে ।আকাশের দিকে বিছিয়ে পড়ে আছে ।এই হাত কি কোন হিন্দুর ,নাকি মুসলমানের অথবা কোন শিখের? না,কোন খ্রিস্টানের?এই হাত কিছু বলছে না,শুধু পাঁচটি আঙুল উঁচিয়ে চুপচাপ আকাশ দেখছে।এ হাত কার? এ হাত যে মানুষের, সে মানুষটি কোথায়?
//তোকেও মরে যেতে হল রুমী। কেন ,তুই আমার সঙ্গে এলি?যখন সবাই আমাকে ছেড়ে চলে গেল,দেশও যখন আমাকে পরিত্যাগ করল,সম্পদ,ঘরবাড়ি, পরিবার -পরিজন, আত্মীয়-বান্ধব সবাই যখন ছেড়ে গেল--এমন কি সেই ধরিত্রী পর্যন্ত, যে ধরিত্রীর সঙ্গে হাজার বছর ধরে নাড়ীর বাঁধনে বাঁধা রয়েছি,সেও তো আমাকে ছেড়ে গেল।তখনও তোর মত একটা কুকুর আমার সঙ্গে এল কেন? কারু--কারু হৃদয়ে যে এখনও ভালবাসা আছে,প্রেম যে শক্তিমান ---তার যে জয় এখনও হতে পারে ,মানুষকে সেটা দেখাবার জন্যই কি তুই এমনভাবে নিজের জীবন বিসর্জন দিলি?প্রকৃতিতে যে এখনও মায়া-মমতা রয়ে গেছে তাই কি বোঝাতে চেয়েছিলি?
Profile Image for Faysal Shahi.
41 reviews44 followers
December 13, 2017
...কিন্তু দিন আসবেই। সেই শুভদিন আজ আসুক, কাল আসুক, একশো বছর পর আসুক, হাজার বছর কোনো গতি থেকে থাকে, যদি সংস্কৃতি ও সভ্যতার কোনো বিশেষ লক্ষ্যে উপনীত হবার সুদৃঢ় বাসনা থাকে, তবে অভীপ্সার কোন বিশেষ মূল্য থাকে, তবে সেই বাঞ্ছিত দিন অবশ্যই আসবে। সেদিন মানুষ সব দোষ ত্রুটির বিরুদ্ধে সংগ্রাম করবে, নিজের কুপ্রবৃত্তি দূরে রাখতে সক্ষম হবে। প্রকৃতির প্রতি অণুপরমাণুর বুক চিরে তার কুৎসিত ভয়াবহতা দূর করে মানবতার বর্ণাঢ্য ও আকাঙ্ক্ষিত জগতে গিয়ে পৌঁছাবে। সেদিন অবশ্যই আসবে। সেদিন আসবেই।
Profile Image for Rafa.
77 reviews120 followers
May 30, 2018
It was such a waste of time for me. I found it quite boring and slow going, Besides, I thought the main character was not appropriate and the story couldn't simply connect me to the situation. I read some historical fictions or stories about war and conflict and this was the most disappointing one.
It didn't work for me..... at all......
Displaying 1 - 30 of 75 reviews

Can't find what you're looking for?

Get help and learn more about the design.