Muhammed Zafar Iqbal (Bengali: মুহম্মদ জাফর ইকবাল) is one of the most famous Bangladeshi author of Science-Fiction and Children's Literature ever to grace the Bengali literary community since the country's independence in 1971. He is a professor of Computer Science & Engineering at Shahjalal University of Science and Technology (SUST). Before that, Iqbal worked as a research scientist in Bell Communication Research for six years until 1994.
Birth and Family Background: Iqbal was born on 23 December 1952 in Sylhet. His father, Foyzur Rahman Ahmed, was a police officer. In his childhood, he traveled various part of Bangladesh, because of his father's transferring job. Zafar Iqbal was encouraged by his father for writing at an early life. He wrote his first science fiction work at the age of seven. On 5 May 1971, during the liberation war of Bangladesh, the Pakistan's invading army captured his father and killed him brutally in the bank of a river.
Education: Iqbal passed SSC exam from Bogra Zilla School in 1968 and HSC exam from Dhaka College in 1970. He earned his BSc in Physics from Dhaka University in 1976. In the same year Iqbal went to University of Washington to obtain his PhD and earned the degree in 1982.
Personal Life: Iqbal married Dr. Yasmeen Haque in 1978. Yasmeen is the Dean of the Life Science Department, Head of the Physics Department, Provost of the Shohid Janoni Jahanara Imam Hall and a researcher at SUST. They have two children - son Nabil and daughter Yeshim. Yeshim translated the book Amar Bondhu Rashed (Rashed, My Friend) written by her father. Iqbal's elder brother, Humayun Ahmed, was the most popular author and film-maker of Bangladesh since its independence. Humayun died after a nine-month struggle against colorectal cancer on the 19 July 2012. His younger brother, Ahsan Habib, is the editor of the satirical magazine, Unmad and one of the most reknowned cartoonist of Bangladesh.
Academic Career: After obtaining PhD degree, Iqbal worked as a post-doctoral researcher at California Institute of Technology (CalTech) from 1983 to 1988. He then joined Bell Communications Research (Bellcore), a separate corporation from the Bell Labs (now Telcordia Technologies), as a Research Scientist. He left the institute in 1994 and joined the faculty of the Department of CSE of SUST.
Literary career: Iqbal started writing stories from a very early age. Iqbal wrote his first short story at the age of seven. While studying in the Dhaka University Iqbal's story Copotronic Bhalobasa was published in a local magazine. But, a number of readers at that time felt that the story was based on a foreign story. To answer this allegation, he later rewrote the story and published the story in collection of stories named Copotronic Sukh Dukkho. Since then he is the most popular writer both in Bengali Science-Fiction and in Juvenile Leterature of the country.
Other Activities and Awards: Zafar Iqbal won the Bangla Academy Award, the highest award in literature in Bangladesh, in 2004. Iqbal also played a leading role in founding Bangladesh Mathematical Olympiad. In 2011 he won Rotary SEED Award for his contribution in field of education.
যে গ্রহটির দিকে তারা এগিয়ে যাচ্ছে, সেটির নাম ট্রাইটন। এটি অবশ্য তার সত্যিকারের নাম নয়, গ্রহটির সত্যিকার নাম হল একটি বিদঘুটে সংখ্যা। সংখ্যাটি বিদঘুটে হলেও অর্থহীন নয়। প্রথম ছয়টি সংখ্যা দিয়ে তার অবস্থান, এবং পরের চারটি দিয়ে তার আকার- আকৃতি প্রকাশ করা হয়। অনুসন্ধাকারী কোন দল যখন কোন অভিযানে বের হয়, তখন তাদেরকে বিদঘুটে সংখ্যা ছাড়াও ব্যাবহার করার জন্য গ্রহটির সাময়িক একটা নাম দেওয়া হয়। কিছু বিজ্ঞানী একটি গ্রহ সম্বন্ধে খোজ নিতে যান, গ্রহকে গ্রহ হতে হলে নির্দিষ্ট কিছু শর্ত মানতে হয়, কিন্তু উক্ত গ্রহটি তা না মেনেই দিব্যি মহাকাশে ঘুরপাক খাচ্ছে। কেন এমন হল, তা জানতে গিয়েই হল বিপত্তি।
মানবসভ্যতা গড়ে উঠেছে নানা প্রতিকূলতার মধ্য দিয়ে।যখনি অন্য কোন জাতি মাথা উচুঁ করে দাঁড়ানোরর চেষ্টা করেছে,তখনি অন্য জাতি তাদের ধ্বংস করেছে।পৃথিবীর বিজ্ঞানীরা নতুন একটি গ্রহের পায়, সেই গ্রহটিকে পর্যবেক্ষক করতে পাঠানো হয় একদল বিজ্ঞানীকে। এই বিজ্ঞানী দলের সাথে আছে অনেক ভাল মানের একটি রোবট, অনেক শক্তিশালী কম্পিউটার নাম সিসিডিয়ান। কিন্তু তারা গ্রহটিতে কোন প্রানীর সন্ধান পাওয়া যাচ্ছে না,কিন্তু কিছুক্ষণ পরপর গ্রহটির লালগর্তগুলো ছোট হয়ে যাচ্ছে আবার বড় হচ্ছে। আবার কখনো একেবারে টকটকা লাল হয়ে যাচ্ছে। বিজ্ঞানীরা এর কোন অর্থ বুঝতে পারছেন না।এখানে কি আদু কোন প্রানী আছে? থাকলেও এরা কি বুদ্ধিমান প্রানী? নাকি এখানকার প্রানী গুলো মানুষের চেয়েও উন্নত??
এই গ্রহে কোন প্রানী আছে কিনা সেটা বুঝার জন্য ওই গ্রহে একটি স্কাউটশীপ পাঠানো হয় কিন্তু অল্প সময়েই সেটা স্কাউটশীপটি বিধ্বস্ত হয়। সিডিসির মতো কম্পিউটার ও থাকে বাঁচাতে পারেনি। যেই সিডিসিয়ান দিয়ে ছোটখাট একটি গ্রহ ধ্বংস করা যায়, সেই সিডিসিয়ানকেই তার গোলাম বানিয়ে ফেলল গ্রহটি। এখন কি করবেন বিজ্ঞানীরা? তারা কিভাবে পৃথিবীতে ফিরে যাবেন? তারা যে হাইপারডাইভ দিয়ে পৃথিবীতে পৌছাতে চেয়েছিলেন তা ও ব্যবহার করতে পারছেন না, কেননা সিডিসিয়ান এখন ট্রাইটন গ্রহের অধিকারে। কি চায় ট্রাইটন? তার উদ্দেশ্য কি?
ট্রাইটন তার বংশধরদের পাঠাতে চায় পৃথিবীতেএবং সেটা সে বিজ্ঞানী লু এর মহাকাশযান এর মাধ্যমে পাঠাতে চায়।পৃথিবীতে তার বংশধরদের পাঠিয়ে নিজের দখলে নিতে চায় সমস্ত পৃথিবীকে। বিজ্ঞানী লু ও তার দলকি নিজেদের ও নিজগ্রহ পৃথিবীকে বাঁচাতে পারবে এই মহা শক্তিধর ট্রাইটন এর হাত থেকে?নাকি ট্রাইটন এর উদ্দেশ্য সফল হবে? জানতে চাইলে পড়ে নিন অসম্ভব সুন্দর এই সায়েন্স ফিকশন বইটি।
যখন আমি বইটা পড়ি তখন সাথে আরো অনেকগুলা সায়েন্স ফিকশন পড়ছিলাম। আর স্পেশালি মুহাম্মদ জাফর ইকবালের তো সমগ্রটাই মাথার কাছে নিয়ে ঘুমাতাম। অন্যান্য নভেলাগুলা পড়তে বেশ লাগেলও এইটা পড়ে একটা বাড়ি খেয়ে গিয়েছিলাম। শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত অনাবিল আনন্দ পেয়েছিলাম। বিশেষ করে ভিলেনের জাতটা চরম আলাদা। আর ভিলেনকে নিকেশ করার উপায়টাও ব্যাপক লেগেছিল। নভেলার শেষ অংশটা আমার কাছে স্বপ্নের মত ভাসছিল। আমি ভাই পজেটিভ টাইপ মানুষ। সুখী এন্ডিং আমার হজম হয় খুব সহজে।
পুনশ্চ : বইটা পড়ার মাঝে আমি পৃথিবীটাকে নিয়ে খুব টেনশনে ছিলাম।
অনেকদিন পর রিভিশন দিলাম। ট্রাইটন-কে মুহম্মদ জাফর ইকবালের সেরা সায়েন্স ফিকশন বললে সম্ভবত অত্যুক্তি হবে না। একই সঙ্গে থ্রিল, সাসপেন্স, হরর সবকিছুর অপূর্ব সমন্বয়। বিশেষ করে প্রথম অর্ধেক তো শ্বাসরুদ্ধকর। শেষটা বেশ সহজ হয়ে গেলেও খারাপ লাগার প্রশ্নই আসে না। সিম্পলি ব্রিলিয়াণ্ট।
একেবারে রুদ্ধশ্বাস বই একেই বলে। পড়ার মাঝে দিল্লি থেকে গোটা কয়েক ফোন এসেছিল, খুব কষ্ট করে নিজেকে সংযত রেখেছি, মানে চোদ্দ পুরুষ উদ্ধার না করে স্রেফ কেটে দিয়েছি!
বড়ো ভালো লেখা, তবে শেষটা কেমন যেন ইচ্ছাপূরণ টাইপের, এই যা।
বইটা যখন পড়েছিলাম, দারুণ লেগেছিলো। অনেক সময় পরে আশির দশকের শুরুতে নির্মিত চলচ্চিত্র "এলিয়েন" দেখার পর এর শুরুর দিকটার সাথে কিছু সাদৃশ্য পেয়ে মন খারাপ হয়েছিলো। তারপরও বইটি পড়তে চমৎকার।
"...মানুষের জীবন তাই এত সুন্দর। যদি সবকিছু সবাই বুঝে ফেলত বেঁচে থাকার কোনো অর্থই থাকতো না তাহলে।" - সিসিয়ানের দলপতি লু।
সম্ভবত এই লাইনটিই বইটির মূল ভিত্তি। মানুষ জীবটাকে বুঝতে পারেনি চতুর্থ পর্যায়ের কম্পিউটার সিডিসি, নিনিষ স্কেলে দশের বেশি বুদ্ধিমত্তার ট্রাইটন, এমনকি মানুষকে বুঝতে পারেনি অন্য মানুষও। এজন্যই হয়তো সামান্য এক খ্যাপাটে বিজ্ঞানী ইউরি একটা নিউট্রিনো ছোঁড়া খেলনা গান দিয়েই ধ্বংস করে দিতে পেরেছে মানবসভ্যতার সবচেয়ে বড় শত্রুটিকে।
মুহাম্মদ জাফর ইকবালের লেখা অজস্র সায়েন্স ফিকশনের মাঝে 'ট্রাইটন একটি গ্রহের নাম' আলাদা একটা জায়গা নিয়ে আছে। নভেলাটির কনসেপ্ট মারাত্নক রকমের ইউনিক। শুনেছি জাফর ইকবাল স্যার কনসেপ্টটি স্টেইনস্ল লামের পোলারিস কিংবা রিডলি স্কটের এলিয়েন থেকে নেয়া। প্রথমটির সাথে কিছুটা মিল থাকলেও দ্বিতীয় দাবিটি একদমই বাজে। তাঁর বিরুদ্ধে আজকাল এত প্রোপাগান্ডা হয় যে তার মাঝে কয় পারসেন্ট খাঁটি আঙুল গুনে বলে দেয়া যায়।
৫ এ ৫ দিতে পারলাম না শেষের হ্যাপি এন্ডিংয়ের জন্য। আমি প্রচন্ড আশাবাদী মানুষ। তবুও মনে করিনা ট্রাইটন টাইপ কোনো বিভীষিকার মুখোমুখি হলে এত সুন্দর একটা শেষ আমরা পেতাম।
হয়তো পেতাম। হয়তো পেতাম না। মানুষকে আসলেই বোঝা যায়না। মুহাম্মদ জাফর ইকবাল যতটুকু বুঝেছেন, ততটুকু দিয়েই জোর করে হ্যাপি এন্ডিং টেনে দিয়েছেন।
আর তিনদিন পর ৪৪ তম বিসিএস লিখিত। জীবন কেটে যাচ্ছে জীবনের মত। শুভকামনা আমার জন্য।
গ্রহটির সত্যিকার নাম টাইট্রন নয় একটি বিদঘুটে সংখ্যা।যার প্রথম ছয়টি সংখ্যা দিয়ে তার অবস্থান, এবং পরের চারটি দিয়ে তার আকার- আকৃতি প্রকাশ করা হয়।গ্রহটিকে পর্যবেক্ষক করতে পাঠানো হয় একদল বিজ্ঞানীকে সাথে আছে অনেক শক্তিশালী কম্পিউটার নাম সিসিডি।কিছুক্ষণ পরপর গ্রহটির লালগর্তগুলো ছোট হয়ে যাচ্ছে আবার বড় হচ্ছে। আবার কখনো একেবারে টকটকা লাল হয়ে যাচ্ছে।গ্রহটিতে প্রানীর সন্ধানে স্কাউটশীপে রু-টেক নামক রোবট আর পল কুমকে পাঠানো হয়।একসময় স্কাউটশীপটি টাইট্রনে বিধ্বস্ত হয়।পরমুহূর্তে সেই স্কাউটশীপ আবার মহাকাশে দেখা যায়।মহাকাশচারীদের বুঝতে সমস্যা হয়না কোনো বুদ্ধিমান প্রাণী স্কাউটশীপ সহ পল কুম আর রু-টেমকে ধ্বংস করে পুনরায় সৃষ্টি করছে। আর সেই বুদ্ধিমান মান প্রাণী টাইট্রন নিজে।একসময় মহাকাশচারীরা হাইপারডাইভ দিয়ে পৃথিবীতে পৌছাতে চায় কিন্তু পারে না।ট্রাইটন পল কুমের শরীরে তার বংশধরদের পাঠাতে চায়।ইউরি একসময় তার জেট দিয়ে টাইট্রনের সাথে যোগাযোগ করে যার জন্য গ্রহটিতে নিউট্রিনো রশ্মি পাঠাতে হয়।যার জন্য গ্রহটি উত্তপ্ত হতে শুরু করে।তারপর পালসারটিতে বিস্ফোরণ হয় এবং সমগ্র গ্রহটি বেলুনের মতো ফেটে পরে।
আমার ছোটবেলায় পড়া অন্যতম একটা সাইন্স ফিকশন বই। পড়ে কিছুদিন একটা ঘোরের ভেতর ছিলাম; চমৎকার লেগেছিল! এত সহজ ভাষায় সুন্দর ফিকশন হয় না!
পরে বড় হয়ে যখন দেখলাম ফিকশন আসলে আরো ভালো হতে পারে; কোন সায়েন্স ফিকশন সিনেমার সাথে মিলে যায় কাহিনী তখন একটু খারাপ লেগেছিল। অবশ্য এখন আর লাগেনা। তখনকার অ্যামেচার পাঠকদের জন্য এই সাইন্স ফিকশন ই যথেষ্ট ছিল। তখন মন যেমন ছিল এখন নেই তাই নতুন করে পড়ার সাহস করছিনা। যে ভালো লাগাটা আছে সেটা নষ্ট করতে চাই না।
A team of human and robot astronaut arrived near "Tryton". They tried to learn about "Tryton". Is "Tryton" is planet or something else? The team explored "Triton" in an adventurous way. I am fascinated by the way the team work through different situation and the command of their leader Lu.
This is the book that got me into Sci Fi. I read sci fi before, but none impacted me like this. It kept me awake whole night, thinking about how a whole planet could be alive. My 11 year old self wasn't ready for a concept like this.
This entire review has been hidden because of spoilers.
Another great book by Zafar Iqbal. Reading the book was an exciting experience. The most wonderful thing of all was going back to the childhood memory and experience the same feeling again ❤️
পুরাই টান টান উত্তেজনা বিরাজ করবে,ক্লাইম্যাক্সে এসে সত্যি অবাক হবেন,এটা কী করে সম্ভব! এতোক্ষন ধরে কার সাথে যুদ্ধ করলেন,কোন হিসেব মিলবে না।৫ স্টার পাওয়ার মতো বই।
A very well organized sci-fi..Gives the chill of classic Sci-fi horror of Ridley Scott genre! Also contains various plot elements and vibes from the sci-fi classic Star Trek.
If you are new or getting into the sci-fi genre I can't recommend this book enough. It's written in simple language with well-established characters and manages to keep you hooked on every page. I won't be surprised if you finish this book in one sitting.
The only downside is the ending seems a bit rushed and artificial to me. Also, there is some incoherency in the plot but I willing to let those off the hooks considering this book was written for people entering teenage or into this new genre.
আমার পড়া প্রথম এবং একমাত্র(খুব সম্ভবত) বাংলা সায়েন্স ফিকশন। গিফট ছিল, ক্লাস ফাইভে বা সিক্সে। সত্যি বলতে কি, মোটেই ভালো লাগে নাই। এটা পড়ার পর থেকে আর কোন সায়েন্স ফিকশন না পড়ার সিদ্ধান্ত নেই। বিশ বছর বয়স পর্যন্ত এই সিদ্ধান্তে অটল ছিলাম, ফাউন্ডেশন না পড়া পর্যন্ত। কিন্তু তারপরও ঐতিহাসিক কারণে থ্রি স্টার দিলাম। :p
জাফর ইকবাল বাংলাদেশের কার্ল সাগান, বা তারও বেশি কিছু, সন্দেহ নাই, কিন্তু বাংলা সাহিত্যে একজন আসিমভও দরকার।
অন্য রকম একটি সায়েন্স ফিকশন। টাইট্রন নামের একটি গ্রহ সম্পর্কে গবেষণার জন্য ৃথিবী থেকে মহাকাশযান নিয়ে যাত্রা করে একদল বজ্ঞানী। শেষ পর্যন্ত তারা আবিষ্কার করে যে এটা কোন গ্রহ নয়, পূরো গ্রহটাই একটি প্রাণী! এটা ছিল একটি দুঃসাহসিক অভিযান। যেখান থেকে তারা সফল হয়ে ফিরে আসে। জাফর ইকবাল স্যারের অনেকগুলো বইয়ের ডাউনলোড লিঙ্ক পেতে ভিজিট করুনঃ Bangla PDF Books
অসাধারণ বিজ্ঞান-কল্পকাহিনী। টাইট্রন নামের একটি গ্রহে প্রাণের সম্ভাবনা আবিষ্কারে যাওয়া একদল মহাকাশযাত্রীর জন্য দুর্ভাগ্যজনক অভিযানের বর্ণনা। গ্রহে একজন মহাকাশযাত্রী ল্যান্ড করার পর আস্তে আস্তে দলের লোকজন বুঝতে পারে তারা সম্পূর্ণ ভিন্ন একধরনের প্রাণের সন্ধান পেয়েছে। অত্যন্ত বুদ্ধিমান এবং সহজেই খাপ খাইয়ে নিতে অভ্যস্ত সেই প্রাণীর বিভিন্ন কৌশলে নাজেহাল হতে হয় সেই দলকে। একসময় তারা বুঝতে পারে যদি এই প্রাণী পৃথিবীতে পৌছে তবে পৃথিবীর সর্বনাষ হবে।