What do you think?
Rate this book
কলকাতা
Unknown Binding
2 people are currently reading
78 people want to read
About the author
Samaresh Majumdar
337 books698 followersSamaresh Majumdar (Bangla: সমরেশ মজুমদার) was a well-known Bengali writer. He spent his childhood years in the tea gardens of Duars, Jalpaiguri, West Bengal, India. He was a student of the Jalpaiguri Zilla School, Jalpaiguri. He completed his bachelors in Bengali from Scottish Church College, Kolkata. His first story appeared in "Desh" in 1967. "Dour" was his first novel, which was published in "Desh" in 1976. Author of novels, short stories and travelogues, Samaresh received the Indian government's coveted Sahitya Akademi award for the second book of the Animesh series, 'Kalbela".
Some of his famous characters are:
1. Animesh & Madhabilata (Animesh Quartet)
2. Arjun - Fictional sleuth.
3. Dipaboli (Saatkahon)
সমরেশ মজুমদার-এর জন্ম ১০ মার্চ ১৯৪৪। শৈশব কেটেছে ডুয়ার্সের চা-বাগানে। জলপাইগুড়ি জেলা স্কুলের ছাত্র। কলকাতায় আসেন ১৯৬০-এ। শিক্ষা: স্কটিশ চার্চ কলেজ থেকে বাংলায় অনার্স, পরে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের এম.এ। প্রথমে গ্রুপ থিয়েটার করতেন। তারপর নাটক লিখতে গিয়ে গল্প লেখা। প্রথম গল্প ‘দেশ’ পত্রিকায়, ১৯৬৭ সালে। প্রথম উপন্যাস ‘দৌড়’, ১৯৭৫-এ ‘দেশ’ পত্রিকায়। গ্রন্থ: দৌড়, এই আমি রেণু, উত্তরাধিকার, বন্দীনিবাস, বড় পাপ হে, উজান গঙ্গা, বাসভূমি, লক্ষ্মীর পাঁচালি, উনিশ বিশ, সওয়ার, কালবেলা, কালপুরুষ এবং আরও অনেক। সম্মান: ১৯৮২ সালের আনন্দ পুরস্কার তাঁর যোগ্যতার স্বীকৃতি। এ ছাড়া ‘দৌড়’ চলচ্চিত্রের কাহিনিকার হিসাবে বি এফ জে এ, দিশারী এবং চলচ্চিত্র প্রসার সমিতির পুরস্কার। ১৯৮৪ সালে ‘কালবেলা’ উপন্যাসের জন্য পেয়েছেন সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কার।
মৃত্যু : ৮ মে, ২০২৩
Some of his famous characters are:
1. Animesh & Madhabilata (Animesh Quartet)
2. Arjun - Fictional sleuth.
3. Dipaboli (Saatkahon)
সমরেশ মজুমদার-এর জন্ম ১০ মার্চ ১৯৪৪। শৈশব কেটেছে ডুয়ার্সের চা-বাগানে। জলপাইগুড়ি জেলা স্কুলের ছাত্র। কলকাতায় আসেন ১৯৬০-এ। শিক্ষা: স্কটিশ চার্চ কলেজ থেকে বাংলায় অনার্স, পরে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের এম.এ। প্রথমে গ্রুপ থিয়েটার করতেন। তারপর নাটক লিখতে গিয়ে গল্প লেখা। প্রথম গল্প ‘দেশ’ পত্রিকায়, ১৯৬৭ সালে। প্রথম উপন্যাস ‘দৌড়’, ১৯৭৫-এ ‘দেশ’ পত্রিকায়। গ্রন্থ: দৌড়, এই আমি রেণু, উত্তরাধিকার, বন্দীনিবাস, বড় পাপ হে, উজান গঙ্গা, বাসভূমি, লক্ষ্মীর পাঁচালি, উনিশ বিশ, সওয়ার, কালবেলা, কালপুরুষ এবং আরও অনেক। সম্মান: ১৯৮২ সালের আনন্দ পুরস্কার তাঁর যোগ্যতার স্বীকৃতি। এ ছাড়া ‘দৌড়’ চলচ্চিত্রের কাহিনিকার হিসাবে বি এফ জে এ, দিশারী এবং চলচ্চিত্র প্রসার সমিতির পুরস্কার। ১৯৮৪ সালে ‘কালবেলা’ উপন্যাসের জন্য পেয়েছেন সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কার।
মৃত্যু : ৮ মে, ২০২৩
Ratings & Reviews
Friends & Following
Create a free account to discover what your friends think of this book!
Community Reviews
Displaying 1 - 4 of 4 reviews
May 27, 2023
"একজন মানুষ কখনোই আর একজন মানুষের কার্বণ কপি নয়।হাতের পাচ আংগুল সমান হয় না।
বিশ্বাস না হারিয়ে অপেক্ষা করো।পৃথিবীতে জন্ম নিয়ে আমরা তো শুধু বুড়ো হই না,অভিজ্ঞ হই।বিশ্বাস রেখো। অবিশ্বাসীরা বেচে থাকে না।"
কথা গুলো গল্পের অন্যতম প্রধান চরিত্র কেয়ারটেকার নিবারণ ঢোল কে বলেছিলেন ম্যাঞ্জার বাবু প্রাণহরি।
প্রতিটা কথাই সত্যি। বাস্তব জীবনে এ জিনিস আমরা বহুবার জেনেছি,ঠেকে শিখেছি।
তো এই উপন্যাসে সমরেশ বাবু ওই নিবারণ কে প্রধান রেখে সারা ভারতের নানান প্রদেশের লোক, তাতে আছে মাড়োয়ারি, গুজরাটি,মাদ্রাজী,এংলো ইন্ডিয়ান,চীনে কিংবা দেশ ভাগের সময় এ পাড় থেকে যারা গেছেন,যাদের কিনা বাংগাল বলা হয় আজো, সব এলাকার মানুষ নিয়ে,তাদের জীবনের গল্প নিয়ে উপন্যাস গড়েছেন। আর যার নাম কিনা দিয়েছেন "কলকাতা".। কেননা, লেখকের মতে কলকাতা শহরের চেহারাটা সব জায়গায় সমান নয়। বাংগালী বাদে অবাংগালী মানে ওই মাড়োয়ারি,মাদ্রাজী কিংবা বাকিরা এই শহরে কাজের খাতিরে আবাস গড়েছেন আর প্রত্যেকেরই রয়েছে নিজ নিজ পাড়া।
নিজ পাড়া ছেড়ে নাকি অন্য পাড়ায় কেও থাকতে চায় না। থাকতে যায় ও না। যেমন টা আমাদের দেশে বিহারী সম্প্রদায়ের লোকেরা।
তো এই উপন্যাসের নানান এলাকার লোকেরা কলকাতা শহরে একে অন্যের পাড়া না মাড়ালেও, শেষ তক আধুনিকায়নের যুগে নতুন আবাস্থলে একই জায়গায় দিনাতিপাত শুরু করেন আর তখন পুরো বাড়িটির নাম হয় " কলকাতা"।
ইন্টারেস্টিং না????
প্রথমে আমিও ভেবেছিলাম হয়তো কলকাতা শহর কে নিয়েই পুরো গল্প। পরে দেখি আরে এ যে দেখি সাক্ষাত এক বাড়ির গল্প।
সমরেশের জাদুকরী লেখায় প্রবল আগ্রহ নিয়ে একটানা পড়েও শেষ এ যেয়ে খুবই ব্যথিত হলাম।
এমন শেষ আশা করি নি।
গল্প পুরোটা বললাম না। পড়ে নিয়েন।
দারুণ সুখ পাঠ্য এই বই। আমার মতো কেও অতিরিক্ত কল্পনা বিলাসী থাকলে, বইটি পড়ার সময় কল্পনায় বেশ মজা পাবেন। 😁
হ্যাপি রিডিং
বিশ্বাস না হারিয়ে অপেক্ষা করো।পৃথিবীতে জন্ম নিয়ে আমরা তো শুধু বুড়ো হই না,অভিজ্ঞ হই।বিশ্বাস রেখো। অবিশ্বাসীরা বেচে থাকে না।"
কথা গুলো গল্পের অন্যতম প্রধান চরিত্র কেয়ারটেকার নিবারণ ঢোল কে বলেছিলেন ম্যাঞ্জার বাবু প্রাণহরি।
প্রতিটা কথাই সত্যি। বাস্তব জীবনে এ জিনিস আমরা বহুবার জেনেছি,ঠেকে শিখেছি।
তো এই উপন্যাসে সমরেশ বাবু ওই নিবারণ কে প্রধান রেখে সারা ভারতের নানান প্রদেশের লোক, তাতে আছে মাড়োয়ারি, গুজরাটি,মাদ্রাজী,এংলো ইন্ডিয়ান,চীনে কিংবা দেশ ভাগের সময় এ পাড় থেকে যারা গেছেন,যাদের কিনা বাংগাল বলা হয় আজো, সব এলাকার মানুষ নিয়ে,তাদের জীবনের গল্প নিয়ে উপন্যাস গড়েছেন। আর যার নাম কিনা দিয়েছেন "কলকাতা".। কেননা, লেখকের মতে কলকাতা শহরের চেহারাটা সব জায়গায় সমান নয়। বাংগালী বাদে অবাংগালী মানে ওই মাড়োয়ারি,মাদ্রাজী কিংবা বাকিরা এই শহরে কাজের খাতিরে আবাস গড়েছেন আর প্রত্যেকেরই রয়েছে নিজ নিজ পাড়া।
নিজ পাড়া ছেড়ে নাকি অন্য পাড়ায় কেও থাকতে চায় না। থাকতে যায় ও না। যেমন টা আমাদের দেশে বিহারী সম্প্রদায়ের লোকেরা।
তো এই উপন্যাসের নানান এলাকার লোকেরা কলকাতা শহরে একে অন্যের পাড়া না মাড়ালেও, শেষ তক আধুনিকায়নের যুগে নতুন আবাস্থলে একই জায়গায় দিনাতিপাত শুরু করেন আর তখন পুরো বাড়িটির নাম হয় " কলকাতা"।
ইন্টারেস্টিং না????
প্রথমে আমিও ভেবেছিলাম হয়তো কলকাতা শহর কে নিয়েই পুরো গল্প। পরে দেখি আরে এ যে দেখি সাক্ষাত এক বাড়ির গল্প।
সমরেশের জাদুকরী লেখায় প্রবল আগ্রহ নিয়ে একটানা পড়েও শেষ এ যেয়ে খুবই ব্যথিত হলাম।
এমন শেষ আশা করি নি।
গল্প পুরোটা বললাম না। পড়ে নিয়েন।
দারুণ সুখ পাঠ্য এই বই। আমার মতো কেও অতিরিক্ত কল্পনা বিলাসী থাকলে, বইটি পড়ার সময় কল্পনায় বেশ মজা পাবেন। 😁
হ্যাপি রিডিং
October 6, 2020
A very enjoyable read. It was humorous in parts and also hard hitting in parts
November 12, 2020
ভাল বই, পড়ে হতাশ হবেন না।
August 25, 2023
সুখপাঠ্য একটি বই
Displaying 1 - 4 of 4 reviews