Jump to ratings and reviews
Rate this book

Humayun Ahmed (Chronological List) #255

বাদল দিনের দ্বিতীয় কদম ফুল

Rate this book
বাদল-দিনের প্রথম কদম ফুল করেছ দান,
আমি দিতে এসেছি শ্রাবণের গান।
মেঘের ছায়ায় অন্ধকারে রেখেছি ঢেকে তারে
এই-যে আমার সুরের ক্ষেতের প্রথম সোনার ।
আজ এন দিলে, হয়তো দিবে না কাল
রিক্ত হবে যে তোমার ফুলের ডাল।
এ গান আমার শ্রাবণে তব বিস্মৃতিস্রোতের প্লাবনে
ফিরিয়া ফিরিয়া আসিবে তরণী বহি তব সম্মান।

111 pages, Hardcover

First published February 1, 2009

10 people are currently reading
296 people want to read

About the author

Humayun Ahmed

456 books2,913 followers
Humayun Ahmed (Bengali: হুমায়ূন আহমেদ; 13 November 1948 – 19 July 2012) was a Bangladeshi author, dramatist, screenwriter, playwright and filmmaker. He was the most famous and popular author, dramatist and filmmaker ever to grace the cultural world of Bangladesh since its independence in 1971. Dawn referred to him as the cultural legend of Bangladesh. Humayun started his journey to reach fame with the publication of his novel Nondito Noroke (In Blissful Hell) in 1972, which remains one of his most famous works. He wrote over 250 fiction and non-fiction books, all of which were bestsellers in Bangladesh, most of them were number one bestsellers of their respective years by a wide margin. In recognition to the works of Humayun, Times of India wrote, "Humayun was a custodian of the Bangladeshi literary culture whose contribution single-handedly shifted the capital of Bengali literature from Kolkata to Dhaka without any war or revolution." Ahmed's writing style was characterized as "Magic Realism." Sunil Gangopadhyay described him as the most popular writer in the Bengali language for a century and according to him, Ahmed was even more popular than Sarat Chandra Chattopadhyay. Ahmed's books have been the top sellers at the Ekushey Book Fair during every years of the 1990s and 2000s.

Early life:
Humayun Ahmed was born in Mohongonj, Netrokona, but his village home is Kutubpur, Mymensingh, Bangladesh (then East Pakistan). His father, Faizur Rahman Ahmed, a police officer and writer, was killed by Pakistani military during the liberation war of Bangladesh in 1971, and his mother is Ayesha Foyez. Humayun's younger brother, Muhammed Zafar Iqbal, a university professor, is also a very popular author of mostly science fiction genre and Children's Literature. Another brother, Ahsan Habib, the editor of Unmad, a cartoon magazine, and one of the most famous Cartoonist in the country.

Education and Early Career:
Ahmed went to schools in Sylhet, Comilla, Chittagong, Dinajpur and Bogra as his father lived in different places upon official assignment. Ahmed passed SSC exam from Bogra Zilla School in 1965. He stood second in the merit list in Rajshahi Education Board. He passed HSC exam from Dhaka College in 1967. He studied Chemistry in Dhaka University and earned BSc (Honors) and MSc with First Class distinction.

Upon graduation Ahmed joined Bangladesh Agricultural University as a lecturer. After six months he joined Dhaka University as a faculty of the Department of Chemistry. Later he attended North Dakota State University for his PhD studies. He grew his interest in Polymer Chemistry and earned his PhD in that subject. He returned to Bangladesh and resumed his teaching career in Dhaka University. In mid 1990s he left the faculty job to devote all his time to writing, playwright and film production.

Marriages and Personal Life:
In 1973, Humayun Ahmed married Gultekin. They had three daughters — Nova, Sheela, Bipasha and one son — Nuhash. In 2003 Humayun divorced Gultekin and married Meher Afroj Shaon in 2005. From the second marriage he had two sons — Nishad and Ninit.

Death:
In 2011 Ahmed had been diagnosed with colorectal cancer. He died on 19 July 2012 at 11.20 PM BST at Bellevue Hospital in New York City. He was buried in Nuhash Palli, his farm house.

Ratings & Reviews

What do you think?
Rate this book

Friends & Following

Create a free account to discover what your friends think of this book!

Community Reviews

5 stars
162 (15%)
4 stars
333 (31%)
3 stars
417 (38%)
2 stars
111 (10%)
1 star
47 (4%)
Displaying 1 - 30 of 51 reviews
Profile Image for Ummea Salma.
126 reviews121 followers
September 7, 2022
ভালো লাগে নাই একদম ই। মানে কাহিনী কোথা থেকে কোথায় যেয়ে শেষ হলো কিছুই বুঝলাম না।
হেদায়েত লোকটার চরিত্র এত বিরক্তিকর লাগছে। মেনে নিলাম যে তার মাথা খারাপ তাই বলে এত উদ্ভট কেনো হবে! এই উপন্যাস এর কোন কিছুই স্বাভাবিক না। তার বউ দিনরাত তার সাথে যা ইচ্ছে তাই করতেছে আর সে মেনে নিয়ে হাসিমুখে কিছুই হয়নাই ভাব করে বসে আছে। ক্লাসের ১৯ রোল, মেহজাবীন নামের যে ছাত্রী সে আরো বেশি বিরক্তিকর।
লেখকের মনে হয় জাস্ট বই লিখতে হবে বলে এটা লিখে ফেলছিলো এমন। (Sorry, not a Humayun Ahmed fan)
এই বই পুরাটা কিভাবে পড়ে শেষ করছি জানিনা আমি।
২ স্টার দেওয়ার একমাত্র কারন হচ্ছে বই এর নাম টা। এছাড়া ১টা স্টার ও দেওয়ার মত মনে হয়নাই আমার।
Profile Image for Towkir Ahmmed Rigan.
109 reviews18 followers
January 1, 2020
সাধারণত বছরের শেষ দিন একটা ভালো বই পড়ে শেষ করি! এইবারের টা ভালো হল না!!
Profile Image for Rajib Majumder.
136 reviews7 followers
February 17, 2020
অংকে আমি বড্ড ভুল করতাম। সিলি মিস্টেক যাকে বলে আরকি। কিন্তু অংকের প্রতি দুর্বলতা আমার বরাবর। মাঝে মাঝেই মনে হয় কয়েক দিস্তা কাগজ আর একটা বই নিয়ে বসে বসে সারাদিন শুধু অংক কষি। পাটিগণিত হতে পারে বীজগণিত হতে পারে বা ক্যালকুলাস!
সারা বই নিয়ে হুমায়ুন সাহেব অংক নিয়ে বিশেষ করে প্রাইম নাম্বার নিয়ে জাগ্লিং করেছেন। এক জন অসম্ভব প্রতিভাধর অংক পাগল মানুষ ধীরে ধীরে পাগল হয়ে যাচ্ছেন। কারণ? আমার মনে হয় ওঁকে কেউ মন দিয়ে অংক করতে দিচ্ছে না। আবার দুনিয়ার সবাই দেখতে পাচ্ছে জীবনের অতি সাধারণ সরল পাটিগণিত মানুষটা কিছুতেই করতে পারছে না।
Profile Image for Rifat.
501 reviews327 followers
June 4, 2021
আহামরি কোনো প্লট না। সাদামাটা কাহিনী তবুও ভালো লাগার মতো। বিশেষ করে হেদায়েতের মতোন এক সাদাসিধে চরিত্রটা অনেক ভালো লেগেছে যে কিনা প্রাইম নাম্বার নিয়ে চিন্তায় মশগুল থাকে সবসময়।

কাহিনী সংক্ষেপঃ

হেদায়েত, বয়স ৩৩ এবং সে একটি মহিলা কলেজের অংকের লেকচারার। সারদিন প্রাইম নাম্বার নিয়ে পরে থাকে।ক্লাসেও তাকে নিয়ে মজা লুটে স্টুডেন্টরা, তার নাম দিয়েছে আফু (আইনস্টাইনের ফুফাতো ভাই)
ওয়াইফ সেতুর বয়স ২১, রূপসী তবে চরিত্রে গন্ডগোল আছে। রবিন নামের এক পঞ্চাষোর্ধ লোকের সাথে সম্পর্ক আছে।
অন্যদিকে হেদায়েতের বড় ভাই বেলায়েত আর তার স্ত্রী হেনা।বেলায়েত তার ছোট ভাইকে অনেক স্নেহ করেন।
হেদায়েতের সংসার নিয়ে কোনো মাথাব্যথা নেই, নেই স্ত্রীর দিকে খেয়াল।সারাদিন ম্যাথের থিউরি আর প্রাইম নাম্বার নিয়েই চিন্তা ভাবনা।সে কয়েকদিন ধরে এক সমস্যায় পড়েছে, রাতে একটি হাতের ছোয়া পায়,নরম আংটি পড়া একটি নারী হাত।সে মেয়েটিকে এক সময় দেখতে পায়।ক্লাসের রোল নাম্বার ১৯, মাহজাবিনের মতো দেখতে।
এক পর্যায়ে নীতু নামের এক ছাত্রীর মিথ্যা অভিযোগের কারণে চাকরি চলে যায় হেদায়েতের।অন্যদিকে সেতু চলে গেছে সিনেমা করতে, সিনেমার নাম বাদল দিনের দ্বিতীয় কদম ফুল। হেদায়েত একা একা বাড়িতে থাকতে শুরু করে,কাজের মহিলা নাদুর মা চলে যায়।

আবার এদিকে হেদায়েতের ভাই চলে যান চিল্লায় কাউকে কিছু না বলেই। হেদায়েত হয়ে যায় ভবঘুরে,পাগল টাইপের। কমলাপুর রেলস্টেশনে বসে থাকেন তার ভাইয়ের সহযোগী পরিমল বাবুকে নিয়ে।আর আত্নার ইকুয়েশন নিয়ে গবেষণা চালিয়ে যান। উপসংহারে দেখানো হয়েছে হেদায়েত এর ভাই ফিরে এসে ভাইকে নিয়ে আসেন বাড়িতে, সে এখন পাগল। ভাই ব্যতীত আর কাউকে সে চিনে না,তার দেখাশোনা করে সেতু।
This entire review has been hidden because of spoilers.
Profile Image for Jenia Juthi .
258 reviews64 followers
June 5, 2021
অংকের টিচার হেদায়েত, যার কাজ হচ্ছে সারাক্ষণ প্রাইম নাম্বার নিয়ে ভাবা। সবকিছুতে প্রাইম নাম্বার খুঁজে বের করা। আর তার স্ত্রী সেতু, ঘনঘন বাপের বাড়ি যায়। আসলে বাপের বাড়ি যায় না, রবিন খান নামে তার এক কাজিনের সাথে সময় কাটায়। আর রইলো হেদায়েতের ভাই বেলায়েত, ভাইকে তিনি অসম্ভব ভালোবাসেন। হেদায়েতের ধীরে ধীরে মানসিক সমস্যা দেখা দিতে থাকে, তার ধারণা আত্মার ইকুয়েশন বের করতে পারলেই সে পাগল হয়ে যাবে। এদিকে সেতু সিদ্ধান্ত নেয় হেদায়েতকে ডিভোর্স দিয়ে দিবে, যদিও শেষ পর্যন্ত ডিভোর্স দেয় না। সে আবারও হেদায়েতের সাথে থাকা শুরু করে।
.
অংকে আমি খারাপ ছিলাম ভালোই ছিলাম -.- এমন ভাবলে পাগলই হয়ে যেতাম। এক ছেলেকে চিনি সেও হেদায়েতের মতো, তবে তার কাজ ফিজিক্স নিয়ে ভাবা। আল্লাহ মালুম এই ছেলের এমন দশা হয় কি না!
~৪/৫
Profile Image for Mubtasim  Fuad.
318 reviews41 followers
July 21, 2025
ইন্টারে বাংলা বইয়ে একটা গল্প ছিল। নাম অপরিচিতা। লেখক রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। এই গল্পের প্রধান চরিত্র অনুপম যাকে লেখক মাকাল ফলস্বরূপ তুলে ধরেছেন।
তখন "মাকাল ফল" শব্দার্থ শিখেছিলাম, এমন বস্তু যা বাইরে থেকে দেখতে খুব সুন্দর হলেও ভিতরে তা অন্তঃসারহীন। হুমায়ুন আহমেদের লেখা এই বইটা মাকাল ফলের এক উৎকৃষ্ট উদাহরণ।

"বাদল দিনের দ্বিতীয় কদম ফুল" কি অসম্ভব সুন্দর এক নাম। একবার এই নামটা শুনলে দীর্ঘ সময় মগজে থেকে যায়। শুনতে অনেকটা গানের লাইনের মতন লাগে। মূলত এই সুন্দর নামটা দেখেই এই বইটা পড়ার জন্য আগ্রহ চূড়ায় উঠে যায়। শুরুতেই ধরে নিছিলাম যে নিশ্চয়ই এটা কোন রোমান্টিক জনরার উপন্যাস হবে। প্রেম-ভালোবাসার গল্পে আমার সাংঘাতিক এলার্জি থাকলেও হুমায়ূন আহমেদের সব বই পড়ে শেষ করার মিশনে এটাকে একটু সাইড করাই যায় বৈকী! কিন্তু পড়া শুরু করার পর, নিজেকে সজ্ঞানে টর্চার করার মতন অনুভূতি হচ্ছিল আর বারবার রাগ হচ্ছিল এটা ভেবে যে, শুধু বইয়ের সুন্দর নাম দেখে, বইটা যে সুন্দর হবে এমন একটা ফালতু ধারণা কিভাবে আমার মগজ থেকে বের হল তা ভেবে।

গল্পের প্রধান চরিত্র, হেদায়েত হচ্ছে prime-sexual. তার প্রাইম নাম্বারে অর্গাজম উঠে যায়। তার নিজের বৌ এর চাইতেও প্রাইম নাম্বারকে ঘিরে চিন্তা করতে বেশিই ভাল লাগে। আর তার স্ত্রী, সেতু, সে যে কী তা বলা খুব কঠিন। এই সে পরকীয়া বা পতিতাবৃত্তি করছে, আবার পরাক্ষণে সে স্বামীর সেবাও করছে। এমন কনফিউজিং ক্যারেক্টার পূর্বে দেখি নাই। আর হেদায়েত, যখন বইটা পড়ছিলাম তখন এরকার্যকলাপে বেশ কয়েকবার মনে মনে বাংলা ভাষার সবচেয়ে নিকৃষ্ট ভাষার কয়েকটা মধুর গালি একে দিয়েছিলাম, আই উইশ ফিকশনাল ক্যারেক্টার আমার গালি ধরতে পারতো। আমি বইটা পড়তে গিয়ে যে কি পরিমাণ মানসিক টর্চারিং এর স্বীকার হয়েছি শুধু আমিই জানি। একবার ভাবছি বাদি দি পড়া কিন্তু পরাক্ষণে মনে হল এরচাইতে কত বাজে বই পড়ে শেষ করেছি, এটা তাও তো নামটা সুন্দর।



বই নিয়ে আর বাড়িয়ে কিছু লিখতে চাচ্ছি না কারণ এতে হয়ত লেখার মাঝে, মনে মনে হেদায়েতকে যেসব গালি দিয়েছি তা টাইপ করে ফেলতে পারি ফলস্বরূপ আইডি ব্যান্ড হয়ে যেতে পারে যেই রিস্ক নিতে চাচ্ছি না। আমি নিতান্তই ��কজন শান্তিপ্রিয়, ঘুমকাতুরে মানুষ।


বইটাকে 1★ দেওয়ার কারণ বইটার নাম সুন্দর। that's it. তবে এর পর থেকে আর বইয়ের নাম দেখে বইয়ের কন্টেন্ট কেমন হতে পারে সেইরকম কোন ধারণা করতে যাব না। ঢের হয়েছে, মাফ চাই!
যতদ্রুত এই বইয়ের কাহিনি ভুলে যাব ততই আমার জন্য ভালো। পরিশেষে একটাই কথা বলব, হেদায়েত তুই ঘু খা!
Profile Image for Toufiq.
23 reviews32 followers
March 4, 2017
কাজ করতে ইচ্ছে করছিলনা, ভালো কোন বই পড়ার মত মনোযোগ ও ছিলনা; আর হাতের কাছেই পেয়ে গেলাম হুমায়ুন আহমেদের জীবনের দ্বিতীয় অধ্যায়ের লেখা, তাই পড়তে শুরু করলাম। তার আগের ‘আগুনের পরশমণি’, ‘আজ রবিবার’, কিংবা ‘কোথাও কেউ নেই’ এর কোন ছোপ পেলাম না, পুরোটাই হাবিজিবি মাতলামো। কোন চরিত্রায়ন ভালো লাগেনি, এক অধ্যায়ের সাথে অন্যটার যোগাযোগ ও তারহীন। আর মূল চরিত্র গণিতজ্ঞ 'হেদায়েত' যে কিনা ‘আত্মার সূত্র’ নিয়ে কাজ করছে, সে যে একটু পর পর হাস্যকর সহজ ভুল করছিল তা পাশে থাকা ডায়েরি তে টুকে রাখলাম।

পাতা ১৯- ১ প্রাইম সংখ্যা নয়, অন্য দিকে ১১ প্রাইম সংখ্যার তালিকায় বাদ পরেছে
পাতা ২০- ৩৯ প্রাইম সংখ্যা নয়
পাতা ২৩- পৃথিবী ভরহীন?
পাতা ৯৮- প্যারালাল ইউনিভার্স এর তত্ত্ব হাইপথিটিকাল, কোয়ান্টাম মেকানিক্স এর দারা স্বীকৃত নয়।

একই এরকম ভুল বারবার এসেছে, সময় বাঁচাতে এবং বিরক্তি কমাতে বাদ দিলাম।
Profile Image for Hanif.
154 reviews6 followers
April 3, 2023
বইটিতে মূল চরিত্র ছিল, হেদায়েত। বৈশিষ্ট্য হিসেবে একেঘেয়ে বলা চলে। গার্লস স্কুলের অংকের টিচার ছিল। সব জায়গায় গণিতে খোঁজার চেষ্টা করে। উপন্যাসটি জুড়েই প্রাইম নাম্বার নিয়েই কেটে গেছে হেদায়েতের অর্ধেক জীবন।
সেতু, বেলায়েত, হেনা, রবিন, পরিমল বাবু বেশ কয়েকটা চরিত্র ছিল। সময় কাটানোর জন্য পড়ে দেখতে পারেন।

তবে যতক্ষণ পড়ছি মোটামুটি ভালোই লাগছে।
Profile Image for Riduan Chowdhury.
26 reviews
September 6, 2023
অসাধারন!
নাম দেখে ভেবেছিলাম প্রেম কাহিনী হবে কিন্তু অংকের কাহিনী যে হবে তা বুজি নি।হুমায়ন আহমেদ গল্পের শুরুতেই যে উৎসর্গ টা করেছেন তা শেষ পর্যন্ত পড়ে বুজলাম কেন করেছেন। দুই ভাই এর ভালোবাসা দেখে আমার হিংসে হয়।কিন্তু শেষের দিকে একটু দ্রুত শেষ করে ফেলেছেন উনি।
Profile Image for Fatema-tuz    Shammi.
126 reviews21 followers
June 26, 2020
চমকপ্রদ কিছু যদিও এটায় ছিল না যেটা অনেক সুন্দর করে বলা যায় তবুও ভালোই লেগে ।
এরকম ছোটবড় কাহিনি গুলিই তো একসময় বড় হয়ে দাঁড়ায় তাইনা?
ভালো লেগেছে 💟
হ্যাপ্পি রিডিং🤗
Profile Image for Jahan.
5 reviews1 follower
July 1, 2024
হুমায়ূন আহমেদের বই পড়তে নিলে আমি বেশিরভাগ সময়ই একই সমস্যায় পড়ি। কাহিনী ভালো লাগে না, বইয়ের চরিত্রদের ভালো লাগে না, কেন পড়ছি তা-ও বুঝতে পারিনা। অথচ বই শেষ করা ছাড়া কোনভাবেই উঠতে পারিনা এবং শেষ করার পর একধরনের ঘোরের মধ্যে থাকি। এই বইয়ের ক্ষেত্রেও তার ব্যতিক্রম হলো না। বেলায়েত হোসেন ছাড়া আর কোন চরিত্রকেই ভালো লাগলো না, কাহিনীও ভালো লাগলো না কিন্তু আমি আছি সেই পরিচিত ঘোরের মধ্যে। মাথার মধ্যে চলছে আত্মার ইকুয়েশন বোঝার চেষ্টা......
Profile Image for Bookreviewgirl_xo.
1,172 reviews99 followers
May 9, 2025
Re-Read

Rating: ⭐⭐½

The book is about a man named হেদায়েত.

What I liked: হেদায়েত's relationship with his brother, হেদায়েত's brother's assistant.

What I disliked: The cheating, হেদায়েত's indifference to almost everything, হেদায়েত's two students (cuz WTH? Makes no sense whatsoever!), the ending. And what kind of institution just fires a teacher without any evidence or proper investigation?
Profile Image for ANGSHUMAN.
229 reviews7 followers
December 31, 2022
হুমায়ুন আহমেদের কাহিনীগুলোর মধ্যে কি থাকে কে জানে? এক রিডিং এ পুরো বই শেষ হয়ে যায়। অসাধারণ কিছু মায়াজাল বোনেন উনি। আবার কিছুদিন পরেই সব প্লটই ভুলে যাই।
গল্পের শেষ অংশের ট্যুইস্ট টা ভালো লেগেছে, অবশ্য তারিফ করতে হয় লেখকের যে,এত মারাত্মক রকমের ম্যাথিমেটিকাল ইকুয়েশন থাকলেও গল্পের কোন অংশে তা বিরক্তির উদ্রেক করে নি।
Profile Image for Shovon Datta.
25 reviews10 followers
January 27, 2022
মোটামুটি মানের একটা উপন্যাস।একবার পড়া যায়,আবার না পড়লেও ক্ষতি নেই।
প্রাইম সংখ্যার বিষয়টা যথেষ্ট বিরক্তিকর ছিল।
Profile Image for Johirul Islam.
2 reviews
Read
January 6, 2023
মানুষের ভালো গুণের মাহাত্ম্য চমৎকার ভাবে ফুটে উঠেছে। সেইসাথে ভাইয়ের প্রতি ভাইয়ের আবেগের বর্ণনাও চমৎকার লেগেছে, যেটা সচরাচর দেখা যায় না। অথচ এরকমটাই হওয়ার কথা ছিল।
Profile Image for Kazi Md. Al-Wakil.
297 reviews5 followers
May 26, 2021
হেদায়েত বেলায়েত দুই ভাই। হেদায়েত ছোট ভাই। বয়স তেত্রিশ। একটি মেয়েদের কলেজে অংক পড়ায়। হেদায়েত এর প্রতিদিনের জীবন খুবই নরমাল। কলেজে যায়, বাসায় এসে খাওয়া দাওয়া করে কিছুক্ষন তার ওয়াইফ সেতুর সাথে টিভি দেখে ঘুমাতে যায়। ৯ টার মধ্যে। সেতু প্রতিদিন রাতে মা এর বাসায় যাচ্ছি বলে রবিন ভাই এর সাথে হোটেলে থাকে। সে খারাপ মেয়ে, সে নিজেও সেটা জানে। কিন্তু হেদায়েত এর প্রতি তার রয়েছে অনেক ভালোবাসা। এই মানুষটাকে সে কখনো খারাপ বলতে পারবে না। একদিন সেতু বাসায় ছিলো না রাতে। হেদায়েত ঘুমাতে গিয়েছে লাইট অফ করে। তখন পানির জন্য হাত বাড়াতেই একটা কোমল হাতের উপর হাত পড়লো। হেদায়েত প্রচুর ভয় পায় সেদিন। এই ব্যাপারে সে কলেজে তার স্টুডেন্টদের সাথে আলাপ করে। কলেজে ক্লাস শেষে সে বেলায়েত ভাই এর সাথে দেখা করতে যায়। ভাই এর জন্য সে নিয়ে যায় হাওয়াই মিঠাই। এই দুই ভাই, দুজনের প্রতি অগাধ ভালোবাসা পোষন করে। হেদায়েত ধীরে ধীরে হেদায়েত এর মানসিক সমস্যা বৃদ্ধি পায়। হেদায়েত যাতে ঠিক হয়ে যায় তাই বেলায়েত ময়মনসিংহতে চিল্লায় চলে যায়। বেলায়েত এর বউ স্বামী নিখোঁজ হয়ে প্রায় অসহায় হয়ে যায়। ব্যাংকে টাকা তুলতে গিয়ে দেখে সব সম্পত্তি দিয়ে রেখেছে হেদায়েতকে। এদিকে হেদায়েত এর চাকরী নেই। সে রাস্তায় রাস্তায় ঘুরে। হাওয়াই মিঠাই বেচে। একদিন সে তার ছাত্রীর গাড়ির সামনে গিয়ে হাওয়াই মিঠাই বেচছিলো। বেলায়েত চিল্লা থেকে ফিরে এসে হেদায়েত এর অবস্তা দেখে খুবই আহত হয়। তাকে আলাদা একটা রুম দেয়��� হয় তার বাসায়। সেখানে সেতু তার দেখাশোনা করে। সেতু আর খারাপ মেয়ে নয়। সে এখন হেদায়েতকে সময় দেয়। কিন্তু হেদায়েত তার ভাই ছাড়া কাউকে চিনতে পারে না।
This entire review has been hidden because of spoilers.
Profile Image for Ivey Rashid.
42 reviews29 followers
February 24, 2020
এই টাইপ বই হয়তো স্কুলে পড়ার সময় ভালো লাগতো, এখন খুবই গৎবাধা ঘটনা মনে হয়। হুমায়ূন আহমেদের বাকি সব লেখার মত। এই বইটা সেই হিসেবে 1 star দেয়া উচিৎ, কিন্তু নিচের অংশটার জন্য 2 star দিলাম। অনেক দিন বই পড়ে এমন বিনোদন পাই না।
***********************************************************
হেদায়েত বলল, বাসায় যেতে ইচ্ছা করছে না।
তাহলে কী করবি?
তোমার সঙ্গে থাকব। 
বেলায়েত বলল, আমার সঙ্গে থাকবি মানে কী? আমাকে তোর ভাবীর মায়ের বাসায় যেতে হবে। কার না-কি জন্মদিন। বিয়ে করে এমন যন্ত্রণায় পড়েছি শ্বশুরবাড়ির লোকজনদের জন্মদিনের যন্ত্রণায় অস্থির।
হেদায়েত বলল, আমাকে সঙ্গে করে নিয়ে যাও।
তোর দাওয়াত নাই, তোকে আমি কীভাবে নিয়ে যাব।
হেদায়েত বলল, ভাবীর মায়ের বাসায় যেতে দাওয়াত লাগবে কেন?
বেলায়েত বলল, লজিকের কথা বলেছিস। তাহলে চল। পথে সস্তা টাইপের খেলনা-ফেলনা কিনতে হবে।
জন্মদিনটা কার?
জানি না কার। কোনো পুলাপানের হবে। তোর ভাবী সকাল থেকে ঐ বাড়িতে বসে আছে।
দুই ভাই একশ' ত্রিশ টাকা দিয়ে হলুদ রঙের একটা গাড়ি কিনে জন্মদিনের উৎসবে উপস্থিত হলো। জন্মদিন হচ্ছে হেনার বড় ভাইয়ের। সে গ্রামীণফোনের একজন বড় অফিসার। জন্মদিনে হলুদ গাড়ি পেয়ে বেচারা খুবই হকচকিয়ে গেল।
Profile Image for অনিরুদ্ধ.
143 reviews23 followers
May 28, 2020
মেয়েদের কলেজের অংক শিক্ষক হেদায়েতকে নিয়ে গল্প। তার স্ত্রী সেতু। প্রাইম নাম্বারের প্রতি আসক্তি হেদায়েতের আছে। বড়ভাই ব্যবসায়ী বেলায়েত। অংকের প্রতি অতিরিক্ত আসক্তির কারণে হেদায়েত ধীরে ধীরে মানসিক ভারসাম্যহীন হয়ে পরতে থাকে! এমন সময় হুট করেই একদিন তার ভাই হারিয়ে যায়..

হুমায়ূন আহমেদের গতানুগতিক বইয়ের মতোই! তবে একটা কাজ তিনি তার পাঠকদের দিয়ে ভালোভাবেই করাতে পারেন। ছাপা অক্ষরের অপরিচিত চরিত্রগুলোকে খুব পরিচিত মনে হয়! আপন হয়ে উঠে! মনে হয় একে তো আমি চিনি! নিজের অজান্তেই একটা সূক্ষ্ম ছাপ ফেলে যায়..
Profile Image for Aria Tasnim.
12 reviews
October 22, 2023
হুমায়ূন আহমেদের বই যে এতো বাজে হবে সেইটা কল্পনা করিনি। কাহিনী কি থেকে কি হলো কিছুই বুঝিনি। হেদায়াত লোকের চরিত্র এতো বিরক্ত লেগেছে, যা বলার বাহিরে। মানে , মন খারাপ বলে এমন উদ্ভট কাজ করবে নাকি???? আর তার স্ত্রী সেতু...এই চরিত্রটা সব থেকে বাজে ছিল। যা মন চায় তাই করবে নাকি স্বামীর সাথে। আর সেও সব হাসি মুখে মেনে নিচ্ছে। আর রোল ১৯ ও ১০, এই চরিত্র ২টিও যথেষ্ট বিরক্তিকর ছিল।
সব শেষে মনে হচ্ছে এই বইটা সে বাধ্য হয়ে লিখেছে, যেনো তার কাজ আর দায়িত্ব লিখা...তাই লিখেছে।

মনে হচ্ছে বইটার নাম রোল ১৯ দেয়া উচিত ছিল। বাদল দিনের দ্বিতীয় কদম ফুল নামটা না দেয়াই ভালো ছিল। কিসের সাথে মিল করে রেখে সে ই জানে।
Profile Image for Asfia Niger.
25 reviews13 followers
November 14, 2023
২ স্টার দিলাম কারণ কষ্ট করে হলেও কিছু লিখে একটা বই প্রকাশ করেছেন। কষ্টটার জন্য ২ স্টার দিলাম। আমার মতে, লেখক লিখতে হবে, একটা বই প্রকাশ করতে হবে তাই নিজের জিবেরিশ উল্টাপাল্টা মনোলগ বই আকারে প্রকাশ করেছেন।

মূলত একজন গণিত শিক্ষকের আত্মকথা৷ যার স্ত্রী দিনের পর দিন পরকিয়া করেন৷ আবার স্ত্রী সেতু তার প্রতি ভালোবাসা নাকি করুনা অনুভব করেন৷ তার একজন বড় ভাই আছেন। তার ক্যারেক্টারেও কোন বিশেষত্ব নেই৷ এই বইয়ে কোন চরিত্র ডেভেলপ দেখলাম না৷
যাই হোক, বিরক্তি নিয়ে শেষ করলাম৷
Profile Image for Oroni Imroz.
12 reviews
April 25, 2021
সাধারণ। অতি সাধারণ।

বলার মত এক্সট্রা কিছু নেই। তবে ভাল লেগেছে। বড় ভাই বেলায়েতকে বইটা উৎসর্গ করায় আরোও ভাল লেগেছে। দুই ভাইয়ের মধ্যকার সম্পর্কটা সুন্দর ছিল। রবিন, সেতু, হেনা এই ক্যারেক্টার তিনটাকে কষে এই মুহূর্তে কয়েকটা চড় থাপ্পড় মারতে পারলে মনে শান্তি পেতাম। যদিও বেলায়েতের কথাটা ভাল লেগেছে "মানুষের ভালদিক টা দেখব", তবে আমি এই দুই ভাইয়ের মত মহান না।
Profile Image for Sabir Chowdhury.
12 reviews
March 10, 2025
নামাজ পড়ে রাত ১২ টায় বই টা পড়া শেষ করেছি, এখন রাত দুইটা

বইটা আসলে অনেকের ভালো লাগে নাই লাগতে পারে

তবে হেদায়েত সাহেবের সাথে পরপর এতো কষ্ট , নিজের ই কষ্ট লাগে

আবার ভাইয়ের প্রতি যে ভালো লাগা বা ভালোবাসাটা আছে বইয়ে খুব ভালো লাগলো !

তবে কিছু কিছু বিষয় অদ্ভুত এবং বিরক্তিকর ! এজন্য হয়তো ভালো নাও লাগতে পারে সবার
যাই হোক !
ভালো/খারাপ মিলেই বইটা !
Profile Image for bookish_sayuri.
13 reviews
March 12, 2020
Book: Badol Diner Ditiyo Kodom Ful
Author: Humayun Ahmed
.
I liked the book..the story's written with easy bengali words..easy language..
আমার মোটামুটি ভালোই লেগেছে..গল্পটা খুব সহজ ভাষায় আর শব্দে লেখা..
.
Personal Rating: 7/10
May 22, 2021
এখন আমি 'বাদল দিনের দ্বিতীয় কদম ফুল' পড়ছি। একটা সিগারেট ধরাতে ইচ্ছে করছে।

সেতু, হেদায়েত এর সাথে এমন করলো কেনো!

কিছুটা কান্না কান্না ও পাচ্ছে, কিন্তু এখানে বসে কাঁদা ঠিক হবে নাহ্,একটা নির্জন জায়গা খুঁজতে হবে!
Profile Image for Kaz Brekker.
35 reviews57 followers
January 11, 2019
বইটি শুরু করার আগে expectation অনেক বেশি ছিল। তাই আমার কাছে আহামরি অত ভালো লাগে নি। I really hope that u guys will like it...❤️❤️
Profile Image for Shovona.
2 reviews
April 16, 2020
দুই ভাইয়ের গল্প আর কিছু বিষন্নতা নিয়ে কোন এক বাদল দিনেই বইটি পড়েছিলাম। কদম ফুল তখন হাতে না পেলেও বইটি পড়ে এক রাশ মুগ্ধতা নিয়ে শেষ করেছি এক বসায়। ভীষন ভালো লেগেছিলো উপন্যাসটি।
Profile Image for John Milton.
25 reviews3 followers
Read
May 20, 2020
💔
This entire review has been hidden because of spoilers.
Displaying 1 - 30 of 51 reviews

Can't find what you're looking for?

Get help and learn more about the design.