রকিব হাসান বাংলাদেশের একজন গোয়েন্দা কাহিনী লেখক। তিনি সেবা প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত তিন গোয়েন্দা নামক গোয়েন্দা কাহিনীর স্রষ্টা। তিনি মূলত মূল নামে লেখালেখি করলেও জাফর চৌধুরী ছদ্মনামেও সেবা প্রকাশনীর রোমহর্ষক সিরিজ লিখে থাকেন। থ্রিলার এবং গোয়েন্দা গল্প লেখার পূর্বে তিনি অন্যান্য কাজে যুক্ত ছিলেন। তিনি রহস্যপত্রিকার একজন সহকারী সম্পাদক ছিলেন।রকিব হাসান শুধুমাত্র তিন গোয়েন্দারই ১৬০টি বই লিখেছেন। এছাড়া কমপক্ষে ৩০টি বই অনুবাদ করেছেন। তিনি টারজান সিরিজ এবং পুরো আরব্য রজনী অনুবাদ করেছেন। তাঁর প্রথম অনুবাদ গ্রন্থ ড্রাকুলা। রকিব হাসান লিখেছেন নাটকও। তিনি "হিমঘরে হানিমুন" নামে একটি নাটক রচনা করেন, যা টিভিতে সম্প্রচারিত হয়।
তিন গোয়েন্দার অ্যাডভেঞ্চারধর্মী বইগুলোর মধ্যে সেরা বই। সিরিজের সেরা বইয়ের তালিকা করলেও অনায়াসে ঠাঁই পেয়ে যাবে। বহু বছর পর রিভাইস দিতে গিয়ে আবিষ্কার করলাম, এখনও এ-বই পড়তে আগের মতই মজা লাগে। দুর্দান্ত, আর কিছু বলার নেই।
"বছর পেরোল। রাজা চতুর্থ উইলিয়ামের রাজত্ব শেষ হলো, এলেন রানি ভিক্টোরিয়া, রাজা সপ্তম এডওয়ার্ড গেলেন, পঞ্চম জর্জ গেলেন, ইংল্যান্ডের সিংহাসনে কালে কালে রাজা অষ্টম এডওয়ার্ড, তখনও দ্বীপ তার গোপনীয়তা ফাঁস করল না। রাজকোষের মোহরের একটি স্তূপ রেখে দিল খারির ভেতরে!
একদিন রাজা ষষ্ঠ জর্জ বসলেন ইংল্যান্ডের সিংহাসনে। তারও অনেক পরে দ্বীপে নামল কয়েকজন মানুষ। অবশেষে, প্রায় তিনশো বছর পর গোপনীয়তা ফাঁস না করে আর পারল না জলদস্যুর দ্বীপ।" - পড়া বইয়ের সংখ্যা নেহাত কম নয়, তবুও এর থেকে ভালো কোনো প্রলগ মনে হয় না অন্য কোনো বইয়ে পেয়েছি।
তর্কাতীতভাবে তিন গোয়েন্দা সিরিজের 'শ্রেষ্ঠ বই'। ট্রু মাস্টারপিস। কিশোর বয়সে প্রথমবার যখন বইটি পড়েছিলাম সেই অনুভূতি কখনো ভুলার নয়! মাই রেটিং ৯.৫/১০।
তিন গোয়েন্দার যত বই পড়েছি তারমধ্যে সবচেয়ে বেস্ট বুক আমার এটাই। এটার মত বেস্ট আমার কাছে কোন তিন গোয়েন্দার বই না। ৯-১০ বার পড়া হয়ে গেছে বইটি। Childhood Love ❤️
This is one of my favourites of the series. Very few Bengali books are so purely adventurous as these. That's why I keep coming back to them.
It's easy to read and the imagery is spectacular(pirates, islands, sunken ships!). The storytelling is great - the history of pirates was my favourite part. In this particular installment, the boys go to an island in search of hidden treasure that may or may not be cursed. The plot goes a long way in just 60 pages. The story will continue in the next book. This is just one fun book to read.
আবার ক্যারিবিয়ান। ওমর শরিফের অভিষেক। আগাগোড়া চমৎকার। রবিনকে পাঠিয়ে দেয়া হয়েছে আয়ারল্যান্ডে, নইলে গল্পের প্রয়োজনের চে চরিত্র বেশি হয়ে যেত। তবে খুনের ঝামেলা থেকে তিনগোয়েন্দার সহজে বেঁচে যাওয়া শুধু পাঠকদের খুশি করতে তা বোঝা যায়। ১৯৩৭ সালে লেখা বইয়ের এডপশন, সিরিজ ভিন্ন, বিগলস। এটা নিজের কেনা ভলিউম থেকে পড়েছিলাম। বইটা উইতে নষ্ট করে। আবারও কিনেছি এতো বছর পরে।
যদিও এটি মৌলিক নয়, অনুবাদ, তারপরও বলব বাংলা সাহিত্যের অন্যতম সেরা এ্যাডভেঞ্চার গল্প এবং তিন গোয়েন্দা সিরিজের শ্রেষ্ঠ বই হল জলদস্যুর দ্বীপ। এক কথায় বলতে গেলে এটি একটি মাস্টারপিস। রকিব হাসান কতটা যত্ন সহকারে এটি রুপান্তর করেছেন তা বইটি বইটি পড়লে যে কেউই বুঝতে পারবে