রকিব হাসান বাংলাদেশের একজন গোয়েন্দা কাহিনী লেখক। তিনি সেবা প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত তিন গোয়েন্দা নামক গোয়েন্দা কাহিনীর স্রষ্টা। তিনি মূলত মূল নামে লেখালেখি করলেও জাফর চৌধুরী ছদ্মনামেও সেবা প্রকাশনীর রোমহর্ষক সিরিজ লিখে থাকেন। থ্রিলার এবং গোয়েন্দা গল্প লেখার পূর্বে তিনি অন্যান্য কাজে যুক্ত ছিলেন। তিনি রহস্যপত্রিকার একজন সহকারী সম্পাদক ছিলেন।রকিব হাসান শুধুমাত্র তিন গোয়েন্দারই ১৬০টি বই লিখেছেন। এছাড়া কমপক্ষে ৩০টি বই অনুবাদ করেছেন। তিনি টারজান সিরিজ এবং পুরো আরব্য রজনী অনুবাদ করেছেন। তাঁর প্রথম অনুবাদ গ্রন্থ ড্রাকুলা। রকিব হাসান লিখেছেন নাটকও। তিনি "হিমঘরে হানিমুন" নামে একটি নাটক রচনা করেন, যা টিভিতে সম্প্রচারিত হয়।
নৈর্ঋত পড়ার পর পিউর নস্টালজিয়া থেকে তি. গো. সবচেয়ে প্রিয় গল্পটা আবার রিরিড দিলাম। আহা সেই পুরোনো অনুভূতি,এই গল্পগুলো যেনো পুরোনো হবার নয়।বয়সের কোনো বাধা মানে না বার বার পড়ে যেতে পারবো 😍 শুরুর দিকের সব গুলো ভলিউম আবার নতুন করে পড়ার ইচ্ছা রয়েছে ,সময়টা খারাপ যাবে না ❤️
পেরু, ব্রাজিল। ভলিউম কিনে পড়েছিলাম, উইতে কেটেছে, আবারও কিনেছি। মনে আছে প্রথমবার অসাধারণ লেগেছিল। এবার বন থেকে পশু ধরে আনা গ্রহণ করতে পারি নি। অথচ এরাই আবার কেনিয়া গিয়ে পোচার ঠেকাবে!
তিন গোয়েন্দা সিরিজের সেরা ১০টি গল্পের তালিকা করলে এই বইটি অবশ্যই থাকবে। দূর্দান্ত এ্যাডভেঞ্চার পাঠককে খুব সহজেই খু্ব সহজেই বিমোহিত করে ফেলে। বইটি পড়তে পড়তে মন যে কখন সুদূর অাফ্রিকায় হারিয়ে যাবে টেরও পাবেন না... মাই রেটিং ৮/১০
তিন গোয়েন্দা, অবশ্যই রকিব হাসানের লিখা খুব কম বইই বাদ আছে পড়া। সেই পঞ্চম শ্রেণিতে থাকতে অধিকাংশ বই পড়েছিলাম। তবে এখনো তিন গোয়েন্দা বলতেই আমার চোখের সামনে ভেসে উঠে আমাজন জঙ্গলের ও অথৈ সাগরের এডভেঞ্চার।