Shankar's real name is Mani Shankar Mukherjee. Sankar is a very popular writer in the Bengali language. He grew up in Howrah district of West Bengal, India. Shankar's father died while Shankar was still a teenager, as a result of which Shankar became a clerk to the last British barrister of the Calcutta High Court, Noel Frederick Barwell. The experience of working under Mr. Barwell provided the material for his first book Koto Ojanare (কত অজানারে), translated as The Great Unknown. During 1962, Shankar conceived the idea of writing the novel Chowringhee on a rainy day at the waterlogged crossing of Central Avenue and Dalhousie - a busy business district in the heart of Kolkata. Many of Shankar's works have been made into films. Some notable ones are - Chowringhee, Jana Aranya (জন-অরণ্য, translated as The Middleman) and Seemabaddha (সীমাবদ্ধ, out of which the last two were directed by Satyajit Ray.
বইটা খারাপ ছিলো এমন বলা মোটেই উচিত হবে না। তবে যেটা পছন্দ হয়নি তা হলো এই বইয়ের নামকরণ। বইয়ের নাম কেন "এপার বাংলা ওপার বাংলা" হলো তা আমার বোধগম্য নয়।
বইটা লেখা হয়েছে লেখকের আমেরিকা ভ্রমনের অভিজ্ঞতাকে নিয়ে। শেষে একটু অংশে জাপানও ছিলো। কিন্তু আমার মনে হয়েছে জাপানের অংশটুকু জোর করে ঢোকানো হয়েছে বইয়ের নামকে সার্থক করার উদ্দেশ্যে।
প্রথমেই যেমনটা বললাম, বইটা খারাপ না। লেখক বইটি লিখেছেন ডিসেম্বর ১৯৬৭ থেকে ডিসেম্বর ১৯৬৮ এর মধ্যে। খুব সুন্দরভাবে সেই সময়ের আমেরিকার চিত্র তুলে ধরেছেন। কিভাবে সমাজ বদলে যাচ্ছে একেকটা জেনারেশনের হাত ধরে, তার কিছু নমুনা দেখিয়েছেন।
বইটা আপনাকে বর্তমান সভ্যতা ও নিজের দেশ সম্পর্কে ভাবাবে। খুব আগ্রহ নিয়ে বইটা শেষ করেছি। নামকরণ বাদে সব কিছুই ভালো ছিলো। ভ্রমণকাহিনি পছন্দ করলে পড়ে দেখতে পারেন।
To the writer, traveling is not about site-seeing rather about meeting up with people we know and we don't know in an unknown territory. With witty language and smooth narrative, this book is exceedingly good and easy read.
Though writer's recurring "old-fashioned" and oriental views about women and family might seem very burdening sometimes.
অর্ধশতাব্দী আগের লন্ডন-আমেরিকা। সেই সাথে ঐ বাংলার একজন বাঙালীর চোখে এই বাংলার প্রবাসী বাঙালীরা। সময়টাই কি অদ্ভুত ছিল! ঢাকা বা কলকাতা থেকে হাজার হাজার মাইল দূরের লন্ডন বা নিউইয়র্ক চলে যাওয়া যায়, কিন্তু এই কয়েকশ মাইল দূরত্বেই যাওয়া আসা হয় না। বাঙালীদের পরিচয় হয় সুদূর পশ্চিমে। পূর্ব-পশ্চিমেও খানিকটা পড়েছিলাম এমন...
বইয়ের আরেকটা চমৎকার ব্যাপার হচ্ছে অন্য একটা দৃষ্টি থেকে আমেরিকা দেখা। ঝাপসা করে খানিকটা আগে পড়েছি, তবে এইটায় ছিল আরও চমৎকার করে... সেই সময়ে আমেরিকার সামাজিক জীবনে যে একটা ভয়ংকর পরিবর্তন এসেছিল, সে ব্যাপারে বেশ আগ্রহ জন্মে গেল! পড়তে হবে আরও কিছু!
যদিও বেশ খানিকটা সেন্টিমেন্টাল ছিল, তবে রসবোধও পর্যাপ্ত... কার্পণ্য করবার কিছু নাই। পাঁচে চার দিতেই হল...
পড়তে ভালো লাগছে। কিন্তু চিন্তা আর মতামতে একটু বেশিই সরিষার তেল মাখানো, তার ঘ্রান গভীরের কথা ঢাইকা দিছে। বিদেশে বাঙালী মাত্রই সজ্জন, এবং দেখা যাচ্ছে কিছুটা জাজমেন্টালও।
বইটা চেনা এপার ও ওপার বাংলাকে নির্দেশ করে না। সাধারণ আমেরিকা ভ্রমণকারীদের মধ্যে এক ধরণের বিমুগ্ধতা থাকে। লেখকের মধ্যে সেই বিমুগ্ধতা ছড়িয়ে দেয়ার প্রবণতা দেখা যায় এই বইতে। আমেরিকার রাস্তায় রাস্তায় সাধারণ ঘোরাফেরা চমৎকারভাবে তুলে ধরা হয়েছে। পরিচিত জনের সঙ্গে আমেরিকা ভ্রমণের কিঞ্চিত স্বাদ পাওয়া যায় এই বইতে। ধারণা হতে পারে, এপার বাঙলায় আমরা বড় দুঃখী। সব সুখ আর ঐশর্য লুকিয়ে আছে আমেরিকায়। এই ভুল বার্তাও প্রকট হয়েছে এই বইয়ে।