Jump to ratings and reviews
Rate this book

ব্যোমকেশ #2

পথের কাঁটা

Rate this book
Pother Kanta also spelled Pather Kanta, is a detective story written by Sharadindu Bandyopadhyay featuring the Bengali detective Byomkesh Bakshi and his friend, assistant, and narrator Ajit Bandyopadhyay.

27 pages, Hardcover

First published June 13, 1970

18 people are currently reading
181 people want to read

About the author

Sharadindu Bandyopadhyay

179 books443 followers
Sharadindu Bandyopadhyay (Bengali: শরদিন্দু বন্দোপাধ্যায়; 30 March 1899 – 22 September 1970) was a well-known literary figure of Bengal. He was also actively involved with Bengali cinema as well as Bollywood. His most famous creation is the fictional detective Byomkesh Bakshi.
He wrote different forms of prose: novels, short stories, plays and screenplays. However, his forte was short stories and novels. He wrote historical fiction like Kaler Mandira, GourMollar (initially named as Mouri Nodir Teere), Tumi Sandhyar Megh, Tungabhadrar Teere (all novels), Chuya-Chandan, Maru O Sangha (later made into a Hindi film named Trishangni) and stories of the unnatural with the recurring character Baroda. Besides, he wrote many songs and poems.

Awards: 'Rabindra Puraskar' in 1967 for the novel 'Tungabhadrar Tirey'. 'Sarat Smriti Purashkar' in 1967 by Calcutta University.

Ratings & Reviews

What do you think?
Rate this book

Friends & Following

Create a free account to discover what your friends think of this book!

Community Reviews

5 stars
293 (39%)
4 stars
329 (44%)
3 stars
99 (13%)
2 stars
18 (2%)
1 star
1 (<1%)
Displaying 1 - 30 of 60 reviews
Profile Image for Shariful Sadaf.
195 reviews108 followers
November 20, 2020
কিছুটা প্রেডিক্টেবল হলেও গল্পটা কিন্তু আমার খুব ভালো লেগেছিলো।
Profile Image for Dystopian.
434 reviews228 followers
March 20, 2024
ল্যাম্পপোস্ট জড়ায়ে ধরে কাটা উত্তরন করা আইডিয়া টা খারাপ না, বরং অভিনব বটেই!
Profile Image for DEHAN.
275 reviews87 followers
April 20, 2021
'' যদি কেহ পথের কাঁটা দূর করিতে চান , শনিবার সন্ধ্যায় সাড়ে পাঁচটার সময়
হোয়াইটওয়ে লেডল'র দোকানের দক্ষিণ-পশ্চিম কোণে ল্যাম্পপোস্টে হাত রাখিয়া দাঁড়াইয়া থাকিবেন ''

না, আমার পথে কোন কাঁটা নাই , থাকলে সত্যিই লেডল'র দোকান খুঁজে বের করে শনিবার মাগরিববাদ ল্যাম্পপোস্ট জড়ায় ধরে বসে থাকতাম । পথে কোন কাঁটা না থাকলে প্রতি শনিবার র‍্যান্ডমলি কাও রে নির্বাচন করে তারেই পথের কাঁটা হিসেবে ধরে নিতাম । তারপর ল্যাম্পপোস্ট থেরাপি ।
ব্যাপারটার অস্তিত্ব বাস্তবিক থাকলে কিন্তু মন্দ হইতো না!
আমাদের এই দুধভাত মার্কা সমাজে শিক্ষা , খাদ্য , বস্ত্র , বাসস্থান এসবের অভাব থাকলেও মানতেই হবে কাঁটার কোন অভাব নাই । রাস্তাঘাটে ,অফিস আদালতে ,যেখানে সেখানে প্রতিদিন কেউ না কেউ আপনার পথের কাঁটা হিসেবে আবির্ভূত হচ্ছেই ।
এই ধরেন ভিড়ের মধ্যে হাঁটতেছেন দুম করে কোন তরুণী তার হিলটা আপনার নিরীহ পায়ের উপর দিয়ে খুব রুক্ষভাবে মাড়িয়ে চলে গেলেন, পেয়ে গেলেন পথের কাঁটা।
আবার বাসে উঠছেন কোন যাত্রী পাশে বসে বার বার ঝিমুতে ঝিমুতে আপনার কাঁধে মাথা দিয়া গুতা দিচ্ছে -পথের কাঁটা । স্কুলপড়ুয়া মেয়েটিকে প্রতিদিন স্কুলে যাওয়ার পথে একটি ছেলে উত্যক্ত করে--- এই তো পথের কাঁটা ।
আমার মনে হয় প্রতি শহরে একটা ''কাঁটা উৎপাটন সংস্থা'' থাকা উচিৎ। অবশ্যই এর দায়িত্বে থাকবেন প্রফেশনাল রা ।
আর হ্যাঁ ভালো কথা - ল্যাম্পপোস্ট আর বারের সংখ্যা কিন্তু আরো বাড়ানো লাগবে তাইলে।
কারণ একসাথে চার পাঁচ জনের যদি কাঁটা সরানোর প্রয়োজন পড়ে আর তারা সবাই যদি একসাথে শনিবার সন্ধ্যায় ল্যাম্পপোস্টে হাত রেখে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেন তাহলে ব্যাপারটা একটু ভেজালপূর্ণ হয়ে যাবে না ?
দেখা গেলো রাম শ্যাম যদু মধু সবাই কাঁটা উৎপাটন করতে এসে কার কাঁটা আগে তোলা হবে এবং কে প্রথমে ল্যাম্পপোস্টে হাত রেখেছিলেন সেইটা নিয়া পরস্পরের সাথে মারমারি কাটাকাটি করে নিজেরাই দুনিয়া থেইকা উৎপাটিত হইয়া গেলেন । লজ্জার কথা না ?
Profile Image for Tamoghna Biswas.
361 reviews148 followers
April 23, 2021
ব্যোমকেশ বক্সীর দ্বিতীয় কাহিনীর সঙ্গে ফেলুদার ‘বাদশাহি আংটি’র এক অদ্ভুত সাদৃশ্য পাই আমি। জানি এইটা শুনে অধিকাংশ লোকেই গালাগাল দেবে। অবশ্য সাদৃশ্য ঠিক আক্ষরিক অর্থে নয়, আমি আদতে ফেলুদা ও ব্যোমকেশ দুজনেরই ভক্ত হয়ে পড়েছিলাম তাদের এই দুটো কাহিনী পড়ার পর। একটু আশ্চর্য রকম ভাবেই আমরা দেখতে পাই যে একটি ছোট গল্পের মাধ্যমে লেখক প্রথমে characterগুলোর সাথে আমাদের পরিচয় করিয়ে দেন, যেখানে কোনোভাবেই আমরা তাদের detection skills এর সেরকম দৃষ্টান্ত দেখতে পাই না, এবং তার পরের গল্পেই আচমকা তাদের ক্ষুরধার পর্যবেক্ষণ ক্ষমতা ও তাত্ক্ষণিক বুদ্ধির সম্মুখীন হতে হয় পাঠককে।

অবাস্তবতাটাকে যদি পুরোপুরি অগ্রাহ্য করা যায় তাহলে আবার thriller কাহিনী হিসেবে দুটো গল্পই অপরিহার্য। চরিত্রের গঠন একটু আচমকা ঠেকতে পারে, কিন্তু যথেষ্ট মাত্রাতেই উপযুক্ত। তবে পথের কাঁটা মানেই যে ‘Gramophone Pin mystery’ নয়, এই কথাটা অনেকেই যে কেন ভুলে যায়, সেটা বুঝতে পারিনা।
Profile Image for শাহ্‌ পরাণ.
259 reviews74 followers
December 4, 2022
৩.২৫/৫

কিছু ব্যাপার প্রেডিক্তেবল ছিলো কিন্তু উপভোগ্য। চমৎকার লেগেছে। কৈশোরে পড়া দরকার ছিলো।
আফসোস, তখন পড়তে পারিনি।
Profile Image for সালমান হক.
Author 66 books1,957 followers
December 2, 2016
আগেরটার চেয়ে ভালো ছিল। অজিত তাহলে ওয়াটসন আর ব্যোমকেশ হচ্ছে শার্লক? অজিতের বর্ণনার সাবলীল ধরনটা ভালো লেগেছে।
Profile Image for Maruf Hossain.
Author 37 books258 followers
April 18, 2017
শার্লকের ভূত প্রবলভাবে (আদতে শার্লকের বাঙালি সংস্করণই বলা চলে) বিদ্যমান থাকলেও কাহিনির অভিনবত্বে উপভোগ্য হয়ে উঠেছে গল্পটা। 'সত্যান্বেষী'র চেয়ে ভালো ছিল গল্পটা।
Profile Image for Towhid Zaman.
103 reviews19 followers
November 20, 2022
গ্রামোফোন পিন মিস্ট্রি।

জয়হরি সান্যাল নামক একজন পৌড় ভদ্রলোকের মৃত্যু হয়। শুরুতে মৃত্যুর কারন দেখা যায় হৃৎপিন্ডের মধ্যে একটা গ্রামোফোনের পিন বিধিয়া আছে।

ঠিক একইভাবে মৃত্যু হয় কৈলাসচন্দ্র মৌলিক, কৃষ্ণদয়াল লাহা নামক আরো কয়েকজন ভদ্রলোকের।

হঠাৎ করেই বোমকেশের কাছে হাজির হন নেবুতলার শ্রীআশুতোষ মিত্র। তিনিও গ্রামোফোনে পিনের শিকার হয়েছিলেন, কিন্তু সৌভাগ্যক্রমে বেচে গেছেন। এখন সাহায্য চান বোমকেশের।

বোমকেশ সত্য খোজায় ব্যস্ত হয়ে পড়, এর পর হঠাৎ হাজির হন বীমা কোম্পানির এজেন্ট প্রফুল্ল রায়।

এর পর ই সব সত্যের সন্ধান মিলে।


রেটিংঃ ৫/৫
২০ নভেম্বর ২০২২
Profile Image for Tasnima Oishee.
140 reviews26 followers
November 17, 2022
আমার পড়া প্রথম ব্যোমকেশ। মজা পেয়েছি। বাকিগুলোও ধীরে এবছর পড়ে ফেলতে হবে🥱
Profile Image for Sakib A. Jami.
335 reviews36 followers
January 13, 2023
“পথের কাঁটা”

“যদি কেহ পথের কাঁটা দূর করিতে চান, শনিবার সন্ধ্যা সাড়ে পাঁচটার সময় হোয়াইটওয়ে লেড‍্ল'র দোকানের দক্ষিণ-পশ্চিম কোণে ল্যাম্পপোস্টে হাত রাখি দাঁড়াইয়া থাকিবেন।”

এমনই এক বিজ্ঞাপন ঘুরে বেড়াচ্ছে পত্রিকা জুড়ে। যার মাথামুন্ডু কিছুই বোঝা যাচ্ছে না। বিজ্ঞাপনদাতা কী চায়? তার উদ্দেশ্য কী? সকাল সকাল ব্যোমকেশ বক্সী তার ক্ষুরধার মগজ নিয়ে ব্যস্ত এর রহস্য উদঘাটনে। যার রহস্যের কূলকিনারা নেই অজিতের কাছেও। তর্ক-বিতর্ক, আলোচনা চলছে দুজনের মাঝে। কিন্তু কিছুতেই সমাধা হচ্ছে না।

কলকাতা জুড়ে চাপা আতঙ্ক ঘুরে বেড়াচ্ছে। সুস্থ-স্বাভাবিক মানুষ, অথচ কিছু বুঝে ওঠার আগেই মৃ ত্যু র কোলে ঢলে পড়েছে একে একে পাঁচজন। প্রশাসনের উপর আঙ্গুল উঠেছে। ���িন্তু খু নি ধরা পড়ছে না। এমন সময় এক কেস এলো ব্যোমকেশের কাছে। মৃ ত্যু র দুয়ার থেকে বেঁচে ফেরা প্রৌঢ় বৃদ্ধের কাছ থেকে জানতে পারল এক অদ্ভুত রহস্য। যা নিয়ে দেশীয় পত্রিকাগুলো কিছুদিন থেকেই সরগরম। একটু ক্ষুদ্র গ্রামোফোন পিন কে ড়ে নিচ্ছে মানুষের জীবন। কীভাবে? তদন্তে নামল ব্যোমকেশ বক্সী।

জাল বিছানো শুরু করে দিয়েছে ব্যোমকেশ বক্সী। সেই জালে হয়তো ধরা পড়বে খু নি। কিংবা জাল ছিন্ন করে বেরিয়েও যেতে পারে। প্রতিপক্ষ বুদ্ধিমান হলে টক্কর যে সমানে সমান হয়। একদিকে পথের কাঁটা, অন্যদিকে গ্রামোফোন পিন। দুই রহস্য সমান্তরালে গিয়ে যেন এক বিন্দুতে মিলিত। কীভাবে এর রহস্য সমাধান করবে ব্যোমকেশ? বুদ্ধিতে হারাতে পারবে শক্ত প্রতিপক্ষকে?

▪️পাঠ প্রতিক্রিয়া :

ব্যোমকেশ বক্সী সিরিজের দ্বিতীয় বই “পথের কাঁটা”। লেখক শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায় সাধু রীতিতে এক সহজ গল্প লিখেছে। মাথা ঘোরানো রহস্য এখানে ছিল না। কিছু ক্ষেত্রে টুইস্টগুলো সহজেই অনুধাবন করার মতো। তবুও বেশ উপভোগ্য সিরিজের এই বইটি।

গ্রামোফোন পিনের মতো ক্ষুদ্র এক জিনিসও যে মানুষের জীবনে হু ম কি হয়ে দাঁড়াতে পারে, লেখক তা-ই দেখাতে চেয়েছেন। তাই কোনো ক্ষুদ্র জিনিসকে অবজ্ঞা করা উচিত নয়। মানুষ হয়তো খুব বুদ্ধিমান হতে পারে, সেই বুদ্ধি কোথাও ব্যবহৃত হচ্ছে তা দেখার বিষয়। অনেক ক্ষেত্রে অধিক অর্থ উপার্জনের নিজের মেধা সঠিক জায়গায় ব্যবহৃত হয় না। অনেকেই অন্ধকার পথ বেছে নেয়, যায় পরিণতি কখনো ভালো হতে পারে না।

“পথের কাঁটা” গল্পে শত্রুপক্ষ খুব বুদ্ধিমান। কিন্তু বুদ্ধিমান মানুষও ভুল করে। নিজের মেধার উপর আস্থা থাকা ভালো, তবে অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাস ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। প্রতিপক্ষকে গুরুত্ব না দিয়ে ছোটো করে দেখলে শেষ পরিণতি বিভীষিকার মতো হয়ে উঠতে পারে।

“পথের কাঁটা” উপন্যাস উপভোগ করলেও বেশ কিছু জিনিস খটকা লেগেছে। লেখক সেসব নিয়ে ভেবেছেন কি না জানি না। আর ভেবে থাকলেও, সেগুলো খোলাসা করা হয়নি। যেমন :

১. পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দিলে অনেকের নজরে বিজ্ঞাপন আসার কথা। প্রতিটি মানুষের জীবনেই পথের কাঁটা আছে। এভাবে বিজ্ঞাপন দিলে যে নির্দিষ্ট ল্যাম্পপোস্টে হাত রেখে দাঁড়িয়ে থাকতে বলেছেন, সেখানে ভিড় লেগে যাওয়া অসম্ভব কিছু না। এই ব্যাখ্যা লেখক কীভাবে দিতেন?

২. এমন বিজ্ঞাপন, সাথে অস্বাভাবিক খুন। অথচ প্রশাসনের পুলিশের এ নিয়ে কোনো ভাবনা চিন্তা নেই? এই বিষয়টা খটকা লেগেছে। খুন নিয়ে পুলিশ দৌড়ঝাঁপ করলেও এমন অস্বাভাবিক বিজ্ঞাপন নিয়ে কোনো ভাবনাই ছিল না।

৩. মক্কেলকে ব্যোমকেশ বক্সীর কিছু অশালীন মন্তব্য বিরক্তির উদ্রেক ঘটিয়েছে। যেমন, কাদা ঘেঁটেও নির্মল থাকার একটি বাক্য ব্যোমকেশ বলেছেন।। একজন মানুষ যত খারাপ হোক, তাকে কাদার সাথে তুলনা ভালো লাগেনি।

৪. প্রতিপক্ষ যে দেখা করতে আসবে, ব্যোমকেশ আগে থেকেই জানতেন। কীভাবে? লেখক সে বিষয়ে কোনো আলোকপাত করেননি। আরেকটু ব্যাখ্যা আশা করেছিলাম।

৫. শত্রুপক্ষ তো দুই দিকে থেকেই হয়। যেমন, আমি যাকে পথের কাঁটা মনে করি, সেও তো আমাকে শত্রু ভাবতে পারে। এমন যদি হয়, বিজ্ঞাপন দেখে দুইজনই যদি একই সময়ে ল্যাম্পপোস্টে মুখোমুখি দাঁড়িয়ে থাকে, বিষয়টা কেমন হবে?

পরিশেষে, ব্যোমকেশ বক্সী সিরিজের বই এর আগে তেমন পড়া হয়নি। নাটক, ওয়েব সিরিজ, সিনেমা দেখেছি বহুবার। বইয়ের অনুভূতিগুলো পর্দায় ফুটিয়ে তোলা কঠিন। তাই আসল অনুভূতিগুলো বইয়ের পৃষ্ঠাতেই সীমাবদ্ধ থাকে। লেখকের লেখার জাদুতে কেমন মুগ্ধ হই, তাই দেখার পালা।

▪️বই : পথের কাঁটা
▪️লেখক : শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়
▪️ব্যাক্তিগত রেটিং : ৩.৮/৫
September 20, 2022
পথের কাঁটা, পড়ছিলাম আর খুব উপভোগ করছিলাম ব্যোমকেশ আর অজিতের খুনসুটি।
ব্যোমকেশ মনে করে খবরের কাগজের সবচেয়ে উপভোগ্য অংশ হচ্ছে বিজ্ঞাপন, যদিও অজিত মানতে নারাজ।
এই বিজ্ঞাপন প্রসঙ্গে কথা হওয়ার সময় ব্যোমকেশ এক অদ্ভুত বিজ্ঞাপন দেখায় অজিত কে।বিজ্ঞাপনে লেখা-" যদি কেহ পথের কাঁটা দূর করতে চান,শনিবার সন্ধ্যা সাড়ে পাঁচটার সময় হোয়াইট ওয়ে লেডল'র দোকানের দক্ষিণ -পশ্চিম কোণে ল্যাম্পপোস্টে হাত রাখিয়া দাঁড়িয়ে থাকিবেন। "
এই বিজ্ঞাপন দেখে ব্যোমকেশের মনে হয়ছে বিজ্ঞাপনদাতা সাধু কেউ নয়।
এইদিকে শহরে একের পর এক লোক খুন হচ্ছে,সবার মৃত্যুর কারণ গ্রামোফোনের কাঁটা বুকে বিধে মৃত্যু।
একদিন আশুতোষ বাবু বলে এক মধ্যবয়স্ক লোক এলেন ব্যোমকেশের কাছে,যিনি এই গ্রামোফোন কাঁটায় আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে বেঁচে গেছেন।ব্যোমকেশ এই কেসটি সলভ করার জন্য অনেক বুদ্ধি খাটিয়েছেন সে সঙ্গে দেখিয়েছেন তার মাঞ্জা মেরে রূপ পরিবর্তনের পারদর্শীকতা।
সব ক্রিমিনাল কিছুতো ভুল করে,আর তার সে ভুলকে কেন্দ্র করে তাদের খুঁজে বের করেন সত্যান্বেষী ব্যোমকেশ কারণ তিনি বিচক্ষণ আর স্থির।
#পথের কাঁটা রহস্য উদঘাটনের মধ্যে দিয়ে উদঘাটিত হয় গ্রামোফোন রহস্যটি,সেটি কীভাবে জানতে হলে পড়ে ফেলুন, পথের কাঁটা। আশা করি ভালো লাগবে বোর হবেন না।
Profile Image for Tasnim Dewan  Orin.
159 reviews79 followers
January 2, 2017
কেন জানি না রহস্যটা আমার কাছে প্রথমেই ধরা পরে গিয়েছিল তাই সাস্পেন্স বলে কিছু লাগেনি। তবে হ্যাঁ গল্পটা সুন্দর।
Profile Image for Rohan Patra.
67 reviews1 follower
October 5, 2021
ব্যোমকেশকে নিয়ে মন্তব্য করার মতো জ্ঞান এবং বিচক্ষণতা আমার নেই। Best Detective Story in Bengali Literature.
Profile Image for Jenia Juthi .
258 reviews64 followers
June 23, 2023
ব্যোমকেশের মতে খবরের কাগজের সবচেয়ে ইন্টারেস্টিং বিষয় হচ্ছে বিজ্ঞাপন। এমনই এক বিজ্ঞাপন ব্যোমকেশের চোখে পড়ে, যেখানে বলা হয়েছে 'পথের কাঁটা' দূর করতে চাইলে যোগাযোগ করতে। যোগাযোগের পদ্ধতিটাও অদ্ভুত!

আবার এদিকে গ্রামোফোন পিন মিস্ট্রি বলে এক ঘটনার উদ্ভব হয়েছে। প্রথমে জয়হরি সান্যাল নামক এক ভদ্রলোকের মৃত্যু হয়। মৃত্যুর কারণ হিসেবে দেখা যায় হৃৎপিণ্ডের মধ্যে একটা গ্রামোফোনের পিন বিধে আছে। ঠিক একইভাবে আরও কয়েকজনের মৃত্যু হয়। এরই মধ্যে শ্রীআশুতোষ মিত্র নামে এক ভদ্রলোক ব্যোমোকেশের সাথে দেখা করতে আসেন, যিনি গ্রামোফোনের পিনের শিকার হয়েছেন। কিন্তু ভাগ্যক্রমে বেঁচে যান। এইজন্য ব্যোমকেশের কাছে তিনি সাহায্যের জন্য এসেছেন। ব্যোমকেশ এদিকে পথের কাঁটা বিজ্ঞাপনের রহস্যের কাহিনী বুঝার চেষ্টা করছে, অন্যদিকে গ্রামোফোন পিন রহস্য ভেদ করার চেষ্টা করছে।

এরই মধ্যে ব্যোমকেশের কাছে পথের কাঁটা বিজ্ঞাপন রহস্য নিয়ে হাজির হোন বীমা কোম্পানির এজেন্ট প্রফুল্ল রায়। এরপর ধীরে ধীরে সব সত্য উন্মোচন হয়।
Profile Image for Rajib Majumder.
136 reviews7 followers
July 13, 2020
আগেও কয়েকবার পড়েছি। ফের একবার পড়ে ফেললাম।
Profile Image for Rakibur Rahman Ope.
38 reviews9 followers
November 8, 2023
হু ডান ইট এর চেয়ে হাউ ডান ইট ই বেশি এখানে৷ দারুন উপভোগ্য একটা গল্প ছিল৷ সিরিজের সেরা গল্পগুলোর তালিকায় থাকবে এটা৷
Profile Image for maisha. ♡.
208 reviews4 followers
September 9, 2025
LOVEEEEEEED. ORIGINAL AND FUN!
Been a while that I enjoyed a book so much so that I ended it at one sitting.
Profile Image for Kaniz Fatema.
103 reviews17 followers
February 24, 2023
২.৫★★ কারণ একদম প্রথমেই মিস্ট্রি টা ধরতে পেরেছিলাম😓। তাই খুব একটা ভালো লাগেনি।অডিওবুক শুনেছি বলেই হয়ত শেষ করতে পেরেছি।
Profile Image for Kishore.
103 reviews
September 13, 2024
Lately, there have been murders in Kolkata. The murders were called the Gramophone Pin Murders because every victim had a pin stuck in their chest. A middle-aged man named Ashutosh Babu came to Byomkesh for help. He told Byomkesh that while he was crossing the road, he suddenly felt excruciating pain in his chest. When he took out his watch from his chest pocket, he saw that a pin was stuck in the watch. Had it not been for the pocket watch, he would have been dead. Ashutosh Babu was unmarried and a rich businessman. When asked about his heir, he refused to answer.

Byomkesh pointed out an advertisement in the newspaper to Ajit about eliminating one's enemy. To get the service, one had to stand at XYZ place holding a lamppost. On Byomkesh's persuasion, Ajit went to XYZ and stood there for a while. Byomkesh was following him. Unbeknownst to Ajit, there was a letter in his pocket. Byomkesh saw the guy but knew it was a disguise.

When Ashutosh Babu came again, Byomkesh revealed the relationship between his mistress and his lawyer. As they were unsuccessful in killing him through the Pin-Killer, they fled. Only Ashutosh's lawyer Bilash knew about his heir, who was his mistress. The motive was money.

One morning, an insurance agent named Prafulla Roy came and told Byomkesh that he also tried to acquire the services of the Pin-Killer and got a letter. In this letter, just like Ajit's letter, instructions were given: At 11:15 pm, you have to stand on a road at XY place with one hand raised with the letter. A bicycle rider will come and take the letter, and you must come alone. Otherwise, the rider will not take the letter. Prafulla did not want to go alone at night. He was fearful, so he requested Byomkesh to accompany him.

That night, Byomkesh prepared Ajit to give the letter. He disguised Ajit just as earlier and put a small plate in his chest pocket. Ajit arrived at the place, raising his hand with the letter. Byomkesh was behind him, so much so that no one could see him. The bicycle rider came, and suddenly Ajit felt a sharp pain in his chest. The pin was blocked because of the plate. Suddenly, from nowhere, Byomkesh appeared, clenched the rider, and put him to the ground. Ajit helped Byomkesh tie the person. It was none other than Prafulla Roy.

Byomkesh revealed the contraption Prafulla had made. It was a bicycle bell with a hole in it. When the bell rang with the lever on, a pin came out at high speed and got stuck in the chest. Prafulla Roy had come to Byomkesh's house to make sure that Byomkesh went that night so he could kill him.
This entire review has been hidden because of spoilers.
Profile Image for Yeasmin Nargis.
183 reviews1 follower
May 22, 2025
"পথের কাঁটা" ব্যোমকেশ বক্সীর অন্যতম জনপ্রিয় কেস। এটি একটি রহস্যঘেরা হত্যা কাহিনি, যেখানে একটি বিজ্ঞাপনই কাহিনির সূত্রপাত। হঠাৎ করেই একটি আজব বিজ্ঞাপন দেয়া হয়

"যদি কেহ পথের কাঁটা দূর করিতে চান, শনিবার সন্ধ্যায় সাড়ে পাঁচটার সময় হোয়াইটওয়ে লেডল'র দোকানের দক্ষিণ-পশ্চিম কোণে ল্যাম্পপোস্টে হাত রাখিয়া দাঁড়াইয়া থাকিবেন।"

এই অদ্ভুত বিজ্ঞাপন ছাপা হয় পত্রিকায়। ব্যোমকেশ ও অজিত স্বাভাবিকভাবেই কৌতূহলী হয়ে ওঠেন। কেউ কি সত্যিই এই বিজ্ঞাপনের উত্তর দিতে আসবে? আর সেই উত্তর যদি আসে, তবে কী ঘটবে?

উত্তর আসে। এবং সেই ‘পথের কাঁটা’ কে সরিয়ে ফেলার প্রক্রিয়ায় ঘটে একটি হত্যাকাণ্ড।
এভাবেই শুরু হয় ব্যোমকেশের অনুসন্ধান।
ব্যোমকেশ এই রহস্যময় বিজ্ঞাপন, হত্যার পেছনের মোটিভ, এবং সংশ্লিষ্ট চরিত্রদের অনুসন্ধান করতে থাকেন -

কে বিজ্ঞাপনটি দিল?

কাকে সরাতে চেয়েছিল ‘গ্রাহক’?

এই ‘পথের কাঁটা’ আসলে কে ছিল?

এটা শুধুই ব্যক্তিগত প্রতিশোধ, না কি এর পেছনে বৃহৎ পরিকল্পনা আছে?

এইসব প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গিয়ে ব্যোমকেশ বুঝতে পারেন, এটা নিছক খুন নয় বরং সমাজ, সম্পর্ক, এবং মানসিকতার এক জটিল জাল।
Profile Image for Nafisa Alam.
79 reviews
April 15, 2025
review**spoiler alert** বোমক্যাশ -এর এই কেইসটা ভিন্নধর্মী ছিল। কিন্ত লেখক এটার ব্যাখ্যা দেন নাই যে , বোমক্যাশ কিভাবে জানত যে , প্রফুল্ল রায় তার সাথে দেখা ক**spoiler alert** বোমক্যাশ -এর এই কেইসটা ভিন্নধর্মী ছিল। কিন্ত লেখক এটার ব্যাখ্যা দেন নাই যে , বোমক্যাশ কিভাবে জানত যে , প্রফুল্ল রায় তার সাথে দেখা করতে আসবে। " সেদিন সকালে আমি যে তারই পথ চেয়ে বসেছিলুম, এটা সে বুঝতে পারে নি,,,,,,।" আর সেই যে গ্রামোফোন খুনি সেটাই বা শিউর কিভাবে হল।" কাঁদা ঘেঁটেও আপনি নির্মল থেকেছেন এইটেই আপনার সবচেয়ে বড় প্রশংসার কথা । " এই রকম মন্তব্য একজন বড় মাপের গোয়েন্দা চরিত্র থেকে আশাহীন ।কিন্তু আবার পথের কাঁটা গল্পের ই যেই মূল অপরাধী যে কিনা একের অধিক মানুষ হত্যা করেছে তাকে ব্যোমকেশ বলেছে "আর্টিস্ট " এবং তার মতন লোক নাকি ফাঁসি হলে ভালো হত না । এই ধরনের মানুষকে লেখক শ্রদ্ধা ও সহানুভুতি প্রকাশ করতেসেন ।...more
Profile Image for Nafisa Alam.
28 reviews2 followers
June 11, 2022
বোমক্যাশ -এর এই কেইসটা ভিন্নধর্মী ছিল। কিন্ত লেখক এটার ব্যাখ্যা দেন নাই যে , বোমক্যাশ কিভাবে জানত যে , প্রফুল্ল রায় তার সাথে দেখা করতে আসবে। " সেদিন সকালে আমি যে তারই পথ চেয়ে বসেছিলুম, এটা সে বুঝতে পারে নি,,,,,,।" আর সেই যে গ্রামোফোন খুনি সেটাই বা শিউর কিভাবে হল।

" কাঁদা ঘেঁটেও আপনি নির্মল থেকেছেন এইটেই আপনার সবচেয়ে বড় প্রশংসার কথা । " এই রকম মন্তব্য একজন বড় মাপের গোয়েন্দা চরিত্র থেকে আশাহীন ।

কিন্তু আবার পথের কাঁটা গল্পের ই যেই মূল অপরাধী যে কিনা একের অধিক মানুষ হত্যা করেছে তাকে ব্যোমকেশ বলেছে "আর্টিস্ট " এবং তার মতন লোক নাকি ফাঁসি হলে ভালো হত না । এই ধরনের মানুষকে লেখক শ্রদ্ধা ও সহানুভুতি প্রকাশ করতেসেন ।
This entire review has been hidden because of spoilers.
Profile Image for Shibnath Das.
90 reviews
December 20, 2023
ব্যোমকেশ বক্সীর সত্যান্বেষী পড়ার পর আর কোন গল্প কখনো পড়িনি। চিড়িয়াখানা সিনেমাটি দেখেছিলাম, তেমন নজর কাড়ে নি। তবে এই গল্পটি জমজমাট। টান টান রহস্য। গ্রামোফোন পিন আর পথের কাঁটা একই, ত অবশ্যি প্রথম থেকেই আঁচ করা যায়। গল্পের শেষে ব্যোমকেশ বক্সীর প্রজ্ঞার পরিচয় মেলে, যা বিশেষ ভালো লাগে নি। একজন খুনী, সে যতো বড়ো কেউকেটা হোক না কেন, সে খুনীই থাকে। যতো বড়োই জ্ঞান - বিজ্ঞানে পারদর্শী হোক সে, অজ্ঞাতে আড়ালে থেকে যে নিরীহ মানুষকে হত্যা করে, সে কারো সমবেদনার পাত্র হতে পারে না। আলফ্রেড হিচককের "রোপ" সিনেমাটি তাই সকলের দেখা দরকার বলে মনে হয়।
Profile Image for Mahruf Mahdi.
27 reviews
July 31, 2020
প্রথম কয়েক পাতা পড়ে সহজেই সম্পূর্ণ গল্প কী এবং উত্তর কী বলে দেয়া যায়। কেসটা বইয়ের পড়ে জটিল না লাগলেও বাস্তবে হয়ত কঠিনই হত। বিশেষ করে প্রফুল্ল রায় শেষে যেরূপ বোকামি করেছে বাস্তবে কেউ তা করত ন। ব্যোমকেশ শার্লক হোমসের বাংলা ভার্সন এটা যদি কেউ বলে তবে তার কথা মেনে নেব, তবে গল্পগুলো যে পাঠককে ধরে রাখার ক্ষমতা রাখে তা কেউ অস্বীকার করলে মেনে নেয়া সম্ভব হবে না। সব উত্তর আগে থেকে অনুমান করে ফেললেও আগ্রহের সহিত সম্পূর্ণ গল্প শেষ করেছি। বেশ ভালো।
Profile Image for Maruful Apu.
20 reviews
March 4, 2022
'' যদি কেহ পথের কাঁটা দূর করিতে চান , শনিবার সন্ধ্যায় সাড়ে পাঁচটার সময় হোয়াইটওয়ে লেডল'র দোকানের দক্ষিণ-পশ্চিম কোণে ল্যাম্পপোস্টে হাত রাখিয়া দাঁড়াইয়া থাকিবেন ''

না, আমার পথে কোন কাঁটা নাই, কিন্তু জাতির কাঁটা আছে। ওই রকম সুবিধে থাকলে সত্যিই লেডল'র দোকান খুঁজে বের করে শনিবার মাগরিববাদ ল্যাম্পপোস্ট জড়ায় ধরে বসে থাকতাম । ব্যাপারটার অস্তিত্ব বাস্তবিক থাকলে কিন্তু মন্দ হইতো না!

গল্পের সবচেয়ে বেশি জানার বা দেখার ইচ্ছে ছিল পথের কাঁটা দূরকারীর বিশেষ অস্ত্র ঘণ্টিটি কিভাবে কাজ করে।

যাইহোক, গল্পটা মোটামুটি ভালোই ছিল। পড়তে গিয়ে বার বার মন আনচান করতেছিল কে সে যে পথের কাঁটা দূর করে।
Profile Image for Alamgir Baidya.
180 reviews5 followers
February 4, 2025
ব্যোমকেশের প্রথমদিকের গল্প। আমার অন্যতম প্রিয় ব্যোমকেশ কাহিনীও বটে। ছুরি, ভোজালি বা পিস্তলের খুন তো নয়, খুনের মাধ্যম হিসেবে লেখক যে অভিনব অস্ত্রটিকে ভেবেছেন সেই কল্পনাশক্তির তারিফ করতেই হয়। প্রকাশ্য দিবালোকে তা দিয়ে খুন করা যায়। তার আওয়াজ আমাদের এতই চেনা, যে আলাদা করে কানে লাগে না। গল্পটা প্রথম যখন পড়ি, একটা জটিল পাজল সমাধান করতে পারলে যে অনাবিল আনন্দ হয়, সেটাই হয়েছিল। পাজল যদিও আমি না, ব্যোমকেশ বক্সীই সলভ করেছেন। তবু ওই - পাঠক আর নায়কের সহযাত্রা আর কি!
Displaying 1 - 30 of 60 reviews

Can't find what you're looking for?

Get help and learn more about the design.