‘Shirshendu never disappoints… NoChild's Play is charming and timeless. Read it if you're a fan of Feluda, or Tintin' - Samit Basu
It's 1970 and curious things are afoot in the world. In New Jersey, a boy with stiff limbs but extraordinary intelligence is born to an NRI couple. A powerful evil organization is out to exterminate him. In China, Dr Wong's greatest invention, a biomechanical robot, has been stolen by goons. Meanwhile, in Calcutta, Gadai Babu brings home a mysterious science kit from the grey market and it appears to set off bewildering news on TV and odd spirits in his lab.
Shirshendu Mukopadhyay's classic sci-fi novel is a roller-coaster ride, full of unforgettable characters, drama, action and intrigue. As racy as it is charming, this is a good old-fashioned, nail-biting mystery.
‘Shirshendu never disappoints… NoChild's Play is charming and timeless. Read it if you're a fan of Feluda, or Tintin' - Samit Basu
It's 1970 and curious things are afoot in the world. In New Jersey, a boy with stiff limbs but extraordinary intelligence is born to an NRI couple. A powerful evil organization is out to exterminate him. In China, Dr Wong's greatest invention, a biomechanical robot, has been stolen by goons. Meanwhile, in Calcutta, Gadai Babu brings home a mysterious science kit from the grey market and it appears to set off bewildering news on TV and odd spirits in his lab.
Shirshendu Mukopadhyay's classic sci-fi novel is a roller-coaster ride, full of unforgettable characters, drama, action and intrigue. As racy as it is charming, this is a good old-fashioned, nail-biting mystery.
শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায় একজন ভারতীয় বাঙালি সাহিত্যিক।
তিনি ব্রিটিশ ভারতের বেঙ্গল প্রেসিডেন্সির অন্তর্গত ময়মনসিংহে (বর্তমানে বাংলাদেশের অংশ) জন্মগ্রহণ করেন—যেখানে তাঁর জীবনের প্রথম এগারো বছর কাটে। ভারত বিভাজনের সময় তাঁর পরিবার কলকাতা চলে আসে। এই সময় রেলওয়েতে চাকুরিরত পিতার সঙ্গে তিনি অসম, পশ্চিমবঙ্গ ও বিহারের বিভিন্ন স্থানে তাঁর জীবন অতিবাহিত করেন। তিনি কোচবিহারের ভিক্টোরিয়া কলেজ থেকে মাধ্যমিক শিক্ষা সম্পন্ন করেন। পরে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলায় স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। শীর্ষেন্দু একজন বিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসেবে তাঁর কর্মজীবন শুরু করেন। বর্তমানে তিনি আনন্দবাজার পত্রিকা ও দেশ পত্রিকার সঙ্গে জড়িত।
তাঁর প্রথম গল্প জলতরঙ্গ শিরোনামে ১৯৫৯ খ্রিস্টাব্দে দেশ পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। সাত বছর পরে সেই একই পত্রিকার পূজাবার্ষিকীতে তাঁর প্রথম উপন্যাস ঘুণ পোকা প্রকাশিত হয়। ছোটদের জন্য লেখা তাঁর প্রথম উপন্যাসের নাম মনোজদের অদ্ভুত বাড়ি।
আরেহ অনেকদিন পর দেখা পেলাম এই বইয়ের। যদিও এই বছর পড়িনি,কিন্তু অনেক আগের পড়া একটা বই। জানিনা কার থেকে ধার করে এনেছিলাম,এখনো ফেরত দেওয়া হয়নি, বাসার শেল্ফে আজো পড়ে আছে। যাই হোক, বেশ চমৎকার একটা বই। বনির মতো চোখের রঙ পালটানো আমারো বেশ ইচ্ছা ছিল। কাহিনী গুলো যদিও ভাসা ভাসা মনে আসছে, নতুন করে আবার পড়ে আপডেট দিব শীঘ্রই 💜
Took me a surprisingly little time to finish this story. This was my first read from Sirshendu Mukhopadhyay and apparently it was a bit hard for me to get a hold of such quick-paced writing. The plot is quite simple. Some scientists try to create a human-machine kind of equipment and in the process they install microchip in fetus' body when they are in their mothers' womb. Such an experiment turns out to be flawed and the newly-born child Boni results in having an immovable body with a highly functioning brain. The scientists want to keep the child under their observation whereas the parents decide to run away in their native country for the sake of the safety of their child. So far this seems okay. The confusing part was the sub plot where a Chinese scientist invents something that has unlimited power and it gets lost. So the cat and mouse chase between the scientist and his enemies begin. The scientist at first wants to destroy Boni because he may harm the invention (not exactly sure how). But then suddenly without any reason he becomes all protective of Boni and helps his parents escape(not sure why). The more confusing part is the second sub plot where another inhabitant in India gets hold of the 'invention' by accident and starts facing mysterious incidents in his house. In the end all three plots connects and the story ends hastily. Actually the story itself is not bad. What's unnerving, is actually the organization of the plots. The story keeps on going back and forth among the three main plot subjects but with such quick pace that it becomes hard to grasp the proper essence of the story. Also there are many loopholes and many important incidents are told in a single sentence without giving any explanation of how exactly that happened. It seemed like the writer avoided explaining because he didn't want to think additionally about how those things happened.
Still I liked the story as this is the first writing I have read from this author. Perhaps this is his writing style. So,overall,3 stars!
অদ্ভুতুড়ে সিরিজে ঠিক কতটুকু মানানসই তা জানি না। সায়েন্স ফিকশনের একটা স্বাদ আছে। বনি যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী বাঙালি দম্পতির সন্তান। সে বাকি শিশুদের মতো স্বাভাবিক নয়। তাকে ঘিরে আছে এক ধরনের রহস্য। কারা যেন কেড়ে নিতে চায় শিশু বনিকে। তা রুখে দেওয়ার কাহিনি 'বনি'।
পহেলা শ্রেণির লেখা নয়। তবুও সময় কাটাতে চাইলে একবসায় পড়া চলে 'বনি'।
কোন ফাঁকে এই পিচ্চিটা বাদ পড়ে গেছিল আল্লাহ মালুম। ব্যস্ততার মাঝখানে তাই পিচ্চিটাকে কোলে তুলে নিয়েছিলুম। কিন্তু একি! অদ্ভুতুড়ে সিরিজের অন্যান্য বইয়ের সাথে এ যে বড্ড বেমানান। বড্ড পানসে। 😔
এর আগে শীর্ষেন্দুর বই পড়ি নাই। উনার লেখার ধরণটা ভাল লাগেছে - মচমচে, সুস্বাদু। পড়তে ক্লান্তি লাগে না। শুরুটা বেশ ইন্টারেস্টিং, তবে শেষটা তড়িঘড়ি করেই হয়ে গেল লাগলো। সব মিলিয়ে ভাল লেগেছে। হাতে ১-২ ঘন্টা সময় থাকলে পড়ে ফেলতে পারেন।
বাংলায় সায়েন্স ফ্যান্টাসির রচয়িতা হিসেবে সত্যজিৎ সর্বজনশ্রদ্ধেয়৷ কিন্তু শীর্ষেন্দু তাঁর টপ ফর্মে থাকার সময় অসম্ভব স্মার্ট এবং গতিময় লেখনী, কিছু কৌতুক, কিছু বিজ্ঞান, আর অনেকখানি রোমাঞ্চ মিশিয়ে কয়েকটি এমন লেখা আমাদের উপহার দিয়েছিলেন যারা সর্বার্থে নজিরবিহীন। সেইসব লেখার মধ্যে খুব, খুবই উঁচু জায়গায় থাকবে 'বনি'। এর গল্প প্রায় সবারই জানা। জঘন্য সিনেমাটির পাল্লায় পড়ে এইসময়ের দর্শক সেই কাহিনির কতটুকু বুঝেছেন, তা জানি না। তবে মোদ্দা কথা হল, পূজাবার্ষিকী আনন্দমেলা-য় প্রকাশিত হলেও এই বইয়ে আন্তর্জাতিক রাজনীতি, অবৈধ বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং সন্তানের মঙ্গল চেয়ে মরিয়া হয়ে ওঠা বাবা-মা'র যে ছবি তুলে ধরা হয়েছে তা অনেক বড়ো নামের ভারী বইকে টেক্কা দেয়। বইটা ক'দিন আগে আবার পড়লাম৷ আবার মনে হল, এইরকম লেখার পর লেখা দেওয়ার পর এখন আনন্দমেলা এইসব রাবিশ ছাপে কী করে? যাকগে। এই উপন্যাসটা সুযোগ পেলে অবশ্যই পড়ে নিয়েন।
একটা বিষয় ভেবে এখন আমি অনেক অবাক হই, বাংলা সায়েন্স ফিকশন মহলে শীর্ষেন্দুর নাম কখনো দেখি নি আমি। অথচ শীর্ষেন্দুর সায়েন্স ফিকশনগুলো খুবই অসাধারণ এবং পড়তে গেলে সময়জ্ঞান লোপ পাওয়া খুব স্বাভাবিক একটা ঘটনা। তার জাদুকরী লেখার ছোয়ায় কিশোর উপন্যাস গুলো যেমন একেকটা মাস্ট রিড বইয়ে পরিণত হয়েছে, তার সায়েন্স ফিকশন গুলো তেমনি সুন্দর। শির্ষেন্দুর কিছু কিছু বই পড়লে মনে হয় শেষটায় যেন একটু তাড়াহুড়ো করেন লেখক। এখানেও তাই মনে হলো। তাছাড়া আর কোন অভিযোগ নেই। শুরুতে কিন্তু ঘুনাক্ষরেও ভাবি নি এটা সায়েন্স ফিকশন!
শুরুতে ভেবেছিলাম সাধারণ একটা উপন্যাস হবে হয়তো। কিন্তু এটা একটা বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী। আমি সাধারণত বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী পড়তে খুব একটা আগ্রহ পাই না। কিন্তু এই বইটা পড়তে বেশ ভালো লেগেছে। এ বসাতেই পড়ে ফেলা যায় এমন একটা বই।
নিউ জার্সিতে বনির জন্ম হয়েছিল তার বাবা মার একটি দুর্ঘটনার পর,না না, ফ্যামিলি প্ল্যানিংজনিত কোনো দুর্ঘটনা নয়। আক্ষরিক অর্থেই বাবুরাম ও তার স্ত্রী প্রতিভার একটি গাড়ি দুর্ঘটনার ১১ মাস পর বনির জন্ম। সেই দিনের গাড়ি এক্সিডেন্ট টি যেমন রহস্যময় ছিল,তেমনি রহস্যময় ছিল ছোট্ট বনি। তবে কি বনির সাথে ঐ দুর্ঘটনার কোনো যোগাযোগ আছে? আমেরিকার একটি চক্র নজর রাখে বনির উপর,ওদিকে এক চিনে সায়েন্টিস্ট নজরহারা করে ফেলেছেন তার অতি প্রিয় আর সেরা আবিষ্কার চি চেং কে। তিনি কি খুঁজে পাবেন চি চেং কে? ৯০ এর দশকে ��েখা খুবি গ্রাউন্ডেড আর মন ভাল করা একটি সাই ফাই। এখনকার সাই ফাই এর মত কাহিনীতে অত চটক,মারপ্যাঁচ নেই অবশ্য,কিন্তু চটক আছে লেখায়,গল্প বলার ভংগিতে। বইয়ের বনিকে যেমন মানুষ জন চিনতে শুরু করেছিলো নিউজ থেকে,আমি চাই বনি বইটিকেও বেশি বেশি মানুষ জানুক,চিনুক।
এটি হল একটি বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী। প্রথম যখন বইয়ের নাম আর প্রচ্ছদ টা দেখি, তখন ভেবেছিলাম নিশ্চয়ই কোনো মধ্যবয়সি দম্পতির গল্প যাদের সন্তান এই বনি নামের ছোটো ছেলেটিকে নিয়েই ঘরোয়া গল্প। কিন্তু পড়া কিছুদূর এগোতেই বুঝলাম আসল ব্যাপারটা।
খুব ভালো একটা সাইন্স ফিকশন। খুব দ্রুত পড়েছি,বুঝতেই পারিনি কখন ২০ থেকে ৮০ পৃষ্ঠায় পৌঁছে গেছি।
অদ্ভুতুড়ে সিরিজের অন্যান্য বইয়ের চেয়ে একদম আলাদা। সায়েন্স ফিকশন ধাচের এই উপন্যাস হয়তো কৈশোরে পড়লে আরও অনেক বেশি ভালো লাগতো। প্লট পরিচিত ধরণের হলেও শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ের লেখার গুণে বেশ উপভোগ্য :)
শীর্ষেন্দু লেখেন খাসা। অদ্ভুতুড়ে সিরিজ বরাবরই আমার খুব প্রিয়। মনের আনন্দে পড়ে ফেলা যায়। এটাও অমনি একটা গল্প। সদ্যপ্রসূত বনি অস্বাভাবিক একটি শিশু। ডাক্তারের কাছে নেয়া হলে দেখা যাই তেমন কোন সমস্যা নেই। সমস্যা নিরুপনে অপারেশনের সিন্ধান্ত নিলে কোন এক অজানা কিন্তু শক্তিশালী সংগঠনের থেকে আসে বাধা। কি হয়েছে শিশু বনির সেটার উত্তর লেখক দিয়েছেন এই গল্পে।
অদ্ভুতুড়ে সিরিজটা পড়েছিলাম ২০১২ তে। সব গল্পের কাহিনি, খুঁটিনাটি চরিত্র অতো মনে নাই। বনি গল্পটা বেশ ইন্টারেস্টিং লেগেছিল তখন। সাইন্স ফিকশন! সেদিন আবার মুভির ট্রেইলার দেখে খুব মনে পড়ছিল... ফাঁকে তালে রিভাইস হয়ে যাচ্ছে সিরিজটা
'বনি' কে কি সাইন্স ফিকশন বলা চলে? সাইন্স ফিকশন হোক বা নভেল, গল্পের প্লটটি বেশ ইউনিক। পুরো প্লট টা কে আরো খুটিনাটি যোগ করে কলেবর বাড়ানো হলে মন্দ হত না।
আহামরি কিছু নয়। শীর্ষেন্দুবাবুর বাকি লেখাগুলোর তুলনায় একটু দুর্বলই বলা যায়। শেষে কি করে আগুন লাগলো সেটা ঠিকঠাক বোঝা গেলনা, তাড়াহুড়ো করেছেন লেখক সেটা বোঝা গেল। কিন্তু পড়লে খারাপ লাগবেনা, এটা ঠিক। আর এখানে লেখক পুরো জটায়ু মার্কা একটা ভুল করেছেন, ডক্টর ওয়াং তাইওয়ানে পৌঁছে কি করে হংকংয়ের হোটেলে উঠলেন? তাইওয়ান হংকং এক করে দিয়েছেন লেখক এখানে 😐
বনি পাঁচ। সে তো অবশ্যই। কিন্তু পাঁচের তো রকমফের আছে। পাগলা সাহেবের কবর পাঁচ, আবার মোহন রায়ের বাঁশি'ও পাঁচ। ছোটবেলায়, নয় দশ বছর বয়েসে বনি পড়ে যেরকম মাথা ঘুরে গেছিলো, আবার পড়ে কিন্তু তেমন চমৎকৃত (যাকে বলে overwhelmed) হলাম না। রতন, পাগলা সাহেব, ঝিলের ধরে বাড়ি এভারগ্রীন - বনি ঠিক ওরকমটা নয়।
Full of Suspense!!!! এককথায় চমৎকার একটি বই। প্রথমতো মনেই হয়নি এটি একটি সাইন্সফিকশন। শুরুতে ভেবেছিলাম যে কোন এক দুঃখের কাহিনী নিয়ে গল্পটা। কিন্তু এতো শ্বাস রদ্ধকর এক কাহিনী । শেষ না করা পর্যন্ত শান্তি পাচ্ছিলাম না। বাবুরাম আর প্রতিভার কোন সন্তান হয় না। হঠাৎ তাঁরা একদিন এক একসিডেন্টে পরে। তাঁরপর তাদের এক সন্তান হয় বনি। কিন্তু বনি কোন কিছু করতে পারে না। কিন্তু তাঁর চোখের রং পাল্টায় লাল, নীল, সবুজ। ড.ওয়াং এক অদভুত রোবট আবিষ্কার করে যার কিনা পর্যন্ড শক্তি। সে বিদুৎ না থাকলেও আলো জ্বালাতে পারে। ড.লিভিংস্টোন তাঁর পোর্টল্যান্ডের ল্যাবে শিশুদের মস্তিকে চিপ বসিয়ে তাঁদেরকে নিয়ন্ত্রন করার নতুন পদ্ধত্তি আবিষ্কার করেছে। কিন্তু বনির মাথায় ঠিকমতো চিপটি বসেনি।
ধন্যবাদ শীর্শেন্দুকে এতা সুন্দর একটা বই উপহার দেয়ার জন্য।
No Child's Play is a fun sci-fi children's novella by Shirshendu Mukhopadhyay. The book is English translation of his Bengali novella Bonny.
I enjoyed reading it.
If you are looking for a fun, fast paced light read then you would not go wrong with it. Although,I think i would have enjoyed it much more if i would have read it as a child. I would definitely recommend that you should give it to your children. They would love it.
You can read my complete views about the book by clicking on the link below:
ছোটখাটো, কিউট, ছিমছাম একটা বই। ঘরনায় বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী অর্থাৎ সায়েন্স ফিকশন। কাহিনীতেও তেমন ঘোরপ্যাঁচ নেই, কল্পবিজ্ঞান, হিউমার, অ্যাকশন, উপমহাদেশীয় রোমান্স, সবই আছে এক চিমটি করে। লেখাও বেশ সুন্দর, এক বসায় চট করে পড়ে ফেলা যায় লেখকের লেখার মুন্সিয়ানার জন্যই। তবে একদম গ্রাউন্ডব্রেকিং কিছুও না। কোন এক আয়েশী বিকেলে, চা কিংবা কফির কাপ হাতে নিয়ে, পায়ের উপর পা তুলে, গা এলিয়ে পড়ে ফেলবার মতন একটা "ফিল গুড" বই হল এই বনি।
শীর্ষেন্দু বাবু কল্পবিজ্ঞানটা ভালোই লেখেন। এই গল্পও তার ব্যাতিক্রম নয়। সুন্দর ছন্দে গল্প এগিয়েছে। বিজ্ঞান ব্যবহার করে একদল যেমন খারাপ কাজ করতে চায় অভিশাপের মত, ঠিক তেমনি অন্য দল একে আশীর্বাদ হিসেবে ব্যবহার করতে পরিশ্রম করে চলে। ভালো-খারাপের চিরকালীন দ্বন্দ্ব চলতে থাকে। বাবা-মায়ের ভালোবাসা চিরকাল তাদের সন্তানকে রক্ষা করে।
আরো কয়েক বছর আগে পড়লে হয়ত ৫ তারা দিতাম। এখন ৩ দিতে ইচ্ছে করছিল তাও ৪ তারা দিয়ে দিলাম। প্রথম থেকেই একটা মজা অনুভব করেছি যা সাধারনত এসকল জনরার বইয়ে আমি এখনও পায়নি তেমন।
৩ জায়গার তিনটে ঘটনাকে একসূত্রে বাধার ব্যাপারটাও খুব ভালো ছিলো।
P.R: 4.75/5 Shirshendu Mukhopadhyay is a genius. এত এত গল্প পড়লাম উনার লেখা, বলতে পারবো না যে এখন পর্যন্ত অন্তত একটি বইও "খারাপ" লেগেছে বা ভালো লাগে নাই। "বনি" স্থান করে নিলো তার লেখা অনেক ভালো লাগা বইগুলোর মধ্যে।