সবশেষে পঞ্চু উধাও। খোঁজ খোঁজ চারদিকে। শেষকালে টেলিফোনে পঞ্চুর কণ্ঠস্বর। সম্পূর্ণ অবাস্তব ব্যাপার। এরই জের টেনে মনাদা নামে একজন গাড়ির চালকের সে কী হেনস্তা! একটা চুরির কিনারা করতে গিয়ে পাণ্ডব গোয়েন্দার অভিযান এই শহরেই। চোর ধরা পড়ল, সন্দেহমুক্ত হল মনাদা। কিন্তু বিপদের পর বিপদ। বিপদ এল এবার অন্য দিক থেকে। এক দুষ্কৃতীচক্রে পঞ্চু সত্যিসত্যিই ধরা পড়ল। সে কী জীবনসংশয় ওর! পাণ্ডব গোয়েন্দা অনুসন্ধানের পর অনুসন্ধান করে তেলকল ঘাটের কাছে ছদ্মবেশে হানা দিয়ে সন্ধান পেল কুখ্যাত সমাজবিরোধী বেনারসীলালের। কথায় বলে কেঁচো খুঁড়তে সাপ। এখানেও তাই হল। চক্রের আর এক পাণ্ডা এবং দিল্লির এক খুনির অবস্থা কাহিল পাণ্ডবদের হাতে। এই অভিযান শেষ হল ঝাড়সুগড়ার এক পোড়ো বাড়িতে। কিন্তু কীভাবে? শেষ পর্যন্ত পঞ্চুরই বা কী হল? রাধারানী নামে একটি বালিকা সহ আরও কয়েকজনের বন্দিদশা কেমনভাবে শেষ হল তা জানতে গেলে আগাগোড়া পড়তেই হবে এবারের অভিযান।
Sasthipada Chattopadhyay (born 9 March 1941) was an Indian novelist and short story writer predominantly in the Bengali language. He was a well-known figure, famous for his juvenile detective stories, namely, the 'Pandob Goenda' series, as well as his contribution to children's fiction in general.
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়-এর জন্ম ২৫ ফাল্গুন ১৩৪৭। ইংরাজি ১৯৪১। মধ্য হাওড়া খুরুট ষষ্ঠীতলায়।
কিশোর বয়স থেকেই সাহিত্য সাধনার শুরু। ১৯৬১ সাল থেকে আনন্দবাজার পত্রিকার রবিবাসরীয় আলোচনীর সঙ্গে লেখালেখি সূত্রে যুক্ত থাকলেও ১৯৮১ সালে প্রকাশিত ছোটদের জন্য লেখা ‘পাণ্ডব গোয়েন্দা’ই লেখককে সুপ্রতিষ্ঠিত করে। ‘পাণ্ডব গোয়েন্দা’র জনপ্রিয়তার পর থেকে বিরামহীনভাবে লিখে চলেছেন একটির পর একটি বই। মূলত অ্যাডভেঞ্চারপ্রিয়, তাই দেশে দেশে ঘুরে যে-সব দুর্লভ অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করেছেন, তারই প্রতিফলন ঘটিয়েছেন তাঁর প্রতিটি লেখার ক্ষেত্রে।
This is a good read. However, my only concern are the series of dead bodies left by a group of teenage kids and feasting in the presence of fatally wounded people.
It's interesting, but, I would not suggest it to any person of an impressionable age or mindset, especially teenagers.