শুভকর্মের প্রতীক একটি মাছকে ঘিরে পাণ্ডব গোয়েন্দারা যখন আনন্দ-উল্লাসে মেতে উঠেছে ঠিক তখনই হুগলির রাজবলহাট থেকে রেবাদি ফোনে জানালেন তাঁদের গৃহদেবতার অষ্টধাতুর বিষ্ণুমূর্তিটি চুরি হয়ে গেছে। সেই সঙ্গে নিখোঁজ হয়েছে রেবাদির ভাই। পাণ্ডব গোয়েন্দারা মরিয়া হয়ে উঠল তদন্তের কাজে। ওদের সন্দেহের তীরটা গিয়ে বিঁধল গুরুদেব চন্দ্রকান্ত গিরির দিকে। কিন্তু সত্যিই কি তিনি অপরাধী? রেবাদির ভাইয়ের অন্তর্ধান রহস্যই বা কী? হঠাৎ কেন একটি সাদা রঙের গাড়ি ভোম্বলকে চাপা দিতে এল? কেন অপহরণ করা হল দিওতিমা নামের এক স্বর্ণ ব্যবসায়ীর কিশোরী কন্যাকে? এই কেনর উত্তর খুঁজতে গিয়েই অন্ধকারের জগৎ থেকে একে একে বেরিয়ে এলেন কালো দত্ত, অধর দত্ত, ট্যাংরা, বানটু ও মাধাই ঘোষের মতো অপরাধীরা। আর পাণ্ডব গোয়েন্দাদের অভিযান শুরু হল জয়চণ্ডী পাহাড় থেকে বিহারের কাকোলাতে। এখানকার জলপ্রপাতে ও গভীর জঙ্গলে পঞ্চুর ভীষণ মূর্তি সকলকেই ভয় পাইয়ে দেয়। পাণ্ডব গোয়েন্দারা এই পঞ্চবিংশতি অভিযানে অনেক বেশি দুর্বার। পাতায় পাতায় শিহরন, উত্তেজনা, ঘটনার ঘনঘটা।
Sasthipada Chattopadhyay (born 9 March 1941) was an Indian novelist and short story writer predominantly in the Bengali language. He was a well-known figure, famous for his juvenile detective stories, namely, the 'Pandob Goenda' series, as well as his contribution to children's fiction in general.
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়-এর জন্ম ২৫ ফাল্গুন ১৩৪৭। ইংরাজি ১৯৪১। মধ্য হাওড়া খুরুট ষষ্ঠীতলায়।
কিশোর বয়স থেকেই সাহিত্য সাধনার শুরু। ১৯৬১ সাল থেকে আনন্দবাজার পত্রিকার রবিবাসরীয় আলোচনীর সঙ্গে লেখালেখি সূত্রে যুক্ত থাকলেও ১৯৮১ সালে প্রকাশিত ছোটদের জন্য লেখা ‘পাণ্ডব গোয়েন্দা’ই লেখককে সুপ্রতিষ্ঠিত করে। ‘পাণ্ডব গোয়েন্দা’র জনপ্রিয়তার পর থেকে বিরামহীনভাবে লিখে চলেছেন একটির পর একটি বই। মূলত অ্যাডভেঞ্চারপ্রিয়, তাই দেশে দেশে ঘুরে যে-সব দুর্লভ অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করেছেন, তারই প্রতিফলন ঘটিয়েছেন তাঁর প্রতিটি লেখার ক্ষেত্রে।
Story is all over the place, jumps a lot and not much of a story. One thing for sure India is a place filled with Terrorists and Police eat grass or something.