আউট-ল ওরা, দস্যু। চার জনের একটা দল। অ্যালেক্স, স্টু, প্যাট্রিক আর দলপতি রক বেনন। ডাকাতি করে বেড়ায় এখানে-ওখানে। হঠাৎ একদিন রেলর্ড রিচি নামে এক স্বল্পভাষী তরুণকে সাথে নিয়ে ফিরল রক। দস্যু জীবনের কালিমা স্পর্শ করার আগেই একদিন সঞ্চয়ের সব টাকা ছেলেটার হাতে তুলে দিল চার দস্যু। বললো, নতুন জীবন শুরু করো গে, যাও। কঠোর পরিশ্রম করে জনমানবহীন ডার্ক ক্যানিয়নের। মালভূমিতে স্বপ্নের র্যাঞ্চ গড়ে তুলল রিচি।' তারপর একদিন এলো মহাবিপদ। রিচির দুঃসময়ে পাশে এসে 'দাঁড়াল চার দস্যু।
শওকত হােসেনের আদি নিবাস চট্টগ্রাম চাকরির সুবাদে বাল্য এবং কৈশোর কেটেছে দেশের বিভিন্ন শহরে। বই পড়ার অদম্য নেশা পেয়েছেন বইপ্ৰেমী মায়ের কাছ থেকে । বলতে গেলে রানওয়ে জিরো-এইট অনুবাদের মাধ্যমে হঠাৎ করেই লেখালেখির শুরু। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ব্যবস্থাপনা বিষয়ে মাস্টার্স করেছেন শওকত হােসেন, বর্তমানে একটি বেসরকারি ব্যাংকে কর্মরত।
বেনন ডাকাত দল। ৪ জনের একটা কমপ্লিট টিম তারা। অ্যালেক্স, স্টু, প্যাট্রিক আর দলপতি রক বেনন। একদিন বেনন একটা ছেলেকে(রিচি) নিয়ে আসল। যে কিনা তার জীবন বাচিয়েছে। তাদের সাথে রাখলেও সরাসরি ডাকাতিতে অংশ নেওয়াল না তারা। একদিন তারা নিজেদের সব কিছু রিচির হাতে তুলে দিল। বলল সৎ ভাবে বেঁচে থাকতে।
র্যাঞ্চ করার স্বপ্ন দেখল রিচি। সবই ঠিক মতন চলছিল কিন্তু ঝামেলা বাধাল নতুন আসা শহরের একপ্রভাবশালী ব্যাক্তি। ভুল বোঝাবুঝির শিকার হল রিচি। সব শহরবাসী বিরুদ্ধচারন করল রিচির। বেঁচে থাকাই কঠিন হয়ে গেল রিচির জন্য। এমন সময় সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিল সেই বেনন গ্যাং
ওয়েস্টার্ন এর সাথে সবার পরিচয় সেবা প্রকাশনীর হাত ধরে, তার লিগ্যাসী বোধ হয় টানবে বেঙ্গল বুকস। ওয়েস্টার্ন থ্রিলার পড়ার অভিজ্ঞতা আমার এটাই প্রথম তবে এটাই যে শেষ না এটুকু গ্যারান্টেড!