His nickname is Himu. Full name is Himalaya. His father named him Himalayas as if he grew up like Himalayas - huge and broad, but not out of touch. Can be touched by hand. If so, he could have kept the name of the child The Ocean ("Shamudro"). The ocean is huge and wide and is touched by the hand. More than that, the shadows of the sky fall into the sea. But he kept the name Himalayas.
The tough mountains do not fall on the shade of the sky but want to touch the sky itself. Himu's father wanted Himu to be a great man, the great man who knows the absolute truth. But what did Himu wanted? We know his father's wishes, but we do not know Himu's longing. What he looks for or what he really looks for is written on Darojar Opashe.
Humayun Ahmed (Bengali: হুমায়ূন আহমেদ; 13 November 1948 – 19 July 2012) was a Bangladeshi author, dramatist, screenwriter, playwright and filmmaker. He was the most famous and popular author, dramatist and filmmaker ever to grace the cultural world of Bangladesh since its independence in 1971. Dawn referred to him as the cultural legend of Bangladesh. Humayun started his journey to reach fame with the publication of his novel Nondito Noroke (In Blissful Hell) in 1972, which remains one of his most famous works. He wrote over 250 fiction and non-fiction books, all of which were bestsellers in Bangladesh, most of them were number one bestsellers of their respective years by a wide margin. In recognition to the works of Humayun, Times of India wrote, "Humayun was a custodian of the Bangladeshi literary culture whose contribution single-handedly shifted the capital of Bengali literature from Kolkata to Dhaka without any war or revolution." Ahmed's writing style was characterized as "Magic Realism." Sunil Gangopadhyay described him as the most popular writer in the Bengali language for a century and according to him, Ahmed was even more popular than Sarat Chandra Chattopadhyay. Ahmed's books have been the top sellers at the Ekushey Book Fair during every years of the 1990s and 2000s.
Early life: Humayun Ahmed was born in Mohongonj, Netrokona, but his village home is Kutubpur, Mymensingh, Bangladesh (then East Pakistan). His father, Faizur Rahman Ahmed, a police officer and writer, was killed by Pakistani military during the liberation war of Bangladesh in 1971, and his mother is Ayesha Foyez. Humayun's younger brother, Muhammed Zafar Iqbal, a university professor, is also a very popular author of mostly science fiction genre and Children's Literature. Another brother, Ahsan Habib, the editor of Unmad, a cartoon magazine, and one of the most famous Cartoonist in the country.
Education and Early Career: Ahmed went to schools in Sylhet, Comilla, Chittagong, Dinajpur and Bogra as his father lived in different places upon official assignment. Ahmed passed SSC exam from Bogra Zilla School in 1965. He stood second in the merit list in Rajshahi Education Board. He passed HSC exam from Dhaka College in 1967. He studied Chemistry in Dhaka University and earned BSc (Honors) and MSc with First Class distinction.
Upon graduation Ahmed joined Bangladesh Agricultural University as a lecturer. After six months he joined Dhaka University as a faculty of the Department of Chemistry. Later he attended North Dakota State University for his PhD studies. He grew his interest in Polymer Chemistry and earned his PhD in that subject. He returned to Bangladesh and resumed his teaching career in Dhaka University. In mid 1990s he left the faculty job to devote all his time to writing, playwright and film production.
Marriages and Personal Life: In 1973, Humayun Ahmed married Gultekin. They had three daughters — Nova, Sheela, Bipasha and one son — Nuhash. In 2003 Humayun divorced Gultekin and married Meher Afroj Shaon in 2005. From the second marriage he had two sons — Nishad and Ninit.
Death: In 2011 Ahmed had been diagnosed with colorectal cancer. He died on 19 July 2012 at 11.20 PM BST at Bellevue Hospital in New York City. He was buried in Nuhash Palli, his farm house.
বইটাতে অন্যরকম একটা ব্যপার আছে। যা অন্য গুলো থেকে আলাদা। হিমুর স্বাভাবিক কর্মকান্ড এর সাথে নতুন কিছু যোগ ছিলো এতে।হিমুর সর্বজনীন সত্যের পিছনে ছুটে চলার কাহিনী পুরো বই জুড়েই বিস্তৃত হয়েছে, যা হিমু ভক্তদের অবশ্যই আনন্দ দিবে। সব মিলিয়ে হুমায়ূন আহমেদ স্যারের দরজার ওপাশে দারুণ একটি বই। একবার শুরু করলে শেষ না করে উঠা যায় না, এমন একটি বই। আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি বইটি সকল হুমায়ূন ভক্তদের অবশ্যপাঠ্য।
তীব্র ভালোলাগা আর সুগভীর বিষাদ যদি একসঙ্গে মনকে আচ্ছন্ন করে, তাহলে কেমন লাগে? ভাষায় যদি সেই অনুভূতিকে ব্যাখ্যা করা যেত, তাহলে করতাম, কারণ এই মুহূর্তে আমার মন ঠিক সেই অবস্থাতেই আছে। যা বুঝছি তাতে হুমায়ূন তাঁর প্রতিটি হিমু-কাহিনি দিয়েই আমাদের এই অবস্থায় নিয়ে যেতে চান, আর অমন জাদুকরি কলম যাঁর হাতে তাঁর ইচ্ছাপূরণ ঠেকায় কে?
পরের বার হিমুর উপাখ্যান পড়ব রাতে। বৃষ্টি-ভেজা অন্ধকার আর ভাঙা চাঁদ: এরা আমায় একই সঙ্গে কাঁদায় আর হাসায়। তাদের মতো, হিমুরও সঠিক স্থান-কাল রাতেই।
হুমায়ূন আহমেদ বাঙালি মধ্যবিত্তের পাল্স ধরতে পারতেন।ঠিক কেন যে এই উপন্যাস ভালো লেগেছে সেটা বলা মুশকিল।অনেক ভ্রান্তপ্রায় তথ্যকে আকর্ষণীয় করে পরিবেশন আছে অনেক বইয়ের মতোই, কিন্তু পড়তে খারাপ লাগছেনা।এখানেই হুমায়ূনের ব্যাখ্যাতীত জাদু। মার্কাট সামাজিক ছবিতে বস্তিবাসী নায়কের এক ঘুষিতে উচ্চবিত্ত দুর্নীতিবাজ ভিলেন কুপোকাত হয়ে যায়, বড়লোক সুন্দরী নায়িকা গরীব রিকশাচালকের প্রেমে পড়ে; একশ্রেণীর মানুষ গভীর আগ্রহে এই "এমন যদি হত"র দৃশ্য দেখে আমোদিত হন। ঠিক একইভাবে, অবচেতন মনে বাস করা ফ্যান্টাসিকে প্রশ্রয় দেন হুমায়ূন আহমেদ। সবারই কখনো না কখনো এই অতিবাস্তব পৃথিবীকে পাশে রেখে জোছনায় হারিয়ে যেতে মন চায়, দিগ্ভ্রান্ত পথিকের ভালো উদাহরণ হিমু ছাড়া আর কে হতে পারে? খুব সাধারণ ক্ষুধাতৃষ্ণার মানুষ,কিন্তু ভয়ানক একা। নিজের দুঃখ হতাশা ভোলার জন্যে যার মাথায় নানান ছেলেমানুষী খেলা করতে থাকে, নেই অনতিক্রম্য কষ্টকে চর্চার কোন চেষ্টা,বরং সিদ্ধার্থের মত নির্বাণী। মাঝে মাঝে হিমু পড়া স্বাস্থ্যকর।
হিমু কখনোই আমার কাছে হুমায়ূন আহমেদের বেস্ট ক্রিয়েশন মনে হয়নি। তবে তবুও আমার হিমু পড়তে ভালো লাগতো। অলস দুপুরে কিংবা গভীর রাতে হিমুর বইটা যখন শেষ হয়ে যেত, তখন এক অদ্ভূত বিষণ্ণতা জেঁকে বসতো বুকের ওপর। ঠিক এখানেই হুমায়ূন আহমেদের ক্রিয়েশন হিমুর স্বার্থকতা। হয়তোবা তার বেস্ট ক্রিয়েশন না, তবে বাংলা সাহিত্যের অথবা এই শহরের বুকে বেড়ে ওঠা হাজারো তরুণ-তরুণীর মনের কোণায় জায়গা করে নেয়া একটা অসামান্য একটা চরিত্র এই হিমু।
দরজার ওপাশে। হিমু সিরিজের দ্বিতীয় বই। হিমুকে পড়লে আলাদা উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। হিমু তার ভন্ডামি কিংবা বুদ্ধিবৃত্তিক ধান্দামি দিয়া মানুষের ওপর প্রভাব বিস্তার করে।
দূর্বল কিংবা অপরিপক্করা তার প্রভাব বলয়ে সহজে ঢুকে যায়। এরা হিমুকে উচ্চ দরজার পীর মানে, প্রশ্নের উর্ধ্বে রাখে। এবং হিমুর কথাই আল্টিমেট সত্য তাদের কাছে।
আবার যারা পরিপক্ব ও পরিপূর্ণ তারাও না চাইতেই হিমুর প্রভাব বলয় এড়িয়ে চলতে পারে না।
যেমন বাদলের বাবা, মন্ত্রী মশা কিংবা ওসি সাহেব। এদের হিমু নিয়ে কোন ফ্যান্টাসি নাই। তবু এরা অপরিণতদের মতো দ্রুত বলয়ে না আসলেও ধীরে ধীরে আসে। অথবা বাধ্য হয়।
হিমুর আন্দাজ ভাল। অন্ধকারে ঢিল ছুঁড়ে, এবং বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই সেগুলো কার্যকর হয়৷ সে খুব দ্রুত লজিক ধরে চিন্তা করতে পারে৷ এবং তার এই আন্দাজ যখন অনেকটা সত্য হয় তখন লোকে তাকে অতিমানব ভেবে তার বলয়ে ঢুকে পড়ে।
হিমুতে থাকা অন্যান্য পার্শ চরিত্র যেমন তার মামারা ভয়াবহ ধরণের মানুষ। এরা যখন হিমুকে ভালবাসে তা দেখে আপনি অভিভূত হবেন। আবার এদের পৈশাচিক রূপও আপনার গা ঘুলিয়ে তুলবে।
সব মিলিয়ে হিমু উদ্ভ্রান্ত, ভণ্ড, আত্মভোলা আবার একই সাথে হিমু প্রচণ্ড ভালো।
অগোছালো, নিরুদ্দেশ জীবনের একশেষ। চারপাশ সমস্যাকীর্ণ, বিরক্তিকর পরিস্থিতি একের সাথে আরেক জড়িয়ে থাকা। পাগলের ছড়াছড়ি, অস্বস্তির বিস্তার। বোকার মত পৃথিবীতে বেঁচে থাকা। হিমু লিখতে কোনো বাস্তবতা ধরে এগুতে হয় না।
দরজার ওপাশে হিমুর প্রকাশিত দ্বিতীয় উপন্যাস। এখানে আমরা যে হিমুকে দেখতে পাই, সে তখনও বেশ রিজার্ভড। উল্টোপাল্টা কাজ করে ঠিকই, কিন্তু একদম ভাবনাহীন চিত্তে, এমনটা নয়। বড় ফুপা, ফুপু, বাদলের পাশাপাশি এই বইটায় হিমুর বন্ধুর চরিত্রে আমরা দেখি রফিককে৷ রফিকের চাকরি চলে যায়৷ সেই চাকরি ফিরিয়ে দেয়ার চেষ্টা থেকেই মূল প্লটের সূত্রপাত। এই বইয়ে হিমুর মেস সঙ্গীর নাম বায়োজিদ। হিমুর পিশাচ শ্রেণীর মেঝো মামাও বেশ একটা ক্যামিও দিয়ে যান। হিমুর ফ্লেভারের পাশাপাশি, হুমায়ূন আহমেদের গতানুগতিক ফ্লেভারটাও আমরা এখানে পাই।(অন্যান্য উপন্যাসে যেমনটা থাকে)। আর হ্যাঁ, রূপা তো আছেই।
“দশটি সত্যের সঙ্গে একটা মিথ্যা মিশিয়ে দাও, দেখবে মিথ্যাটি সত্য বলে মনে হবে।কেউ এই মিথ্যা আলাদা করতে পারবে না।কিন্তু দশটি মিথ্যার সঙ্গে যদি একটি সত্য মিশাও তাহলেও কিন্তু সত্য সত্যই থাকবে। মিথ্যা হবে না।”
“শিকল দিয়ে কাউকেই বেঁধে রাখা হয় না।তারপরেও সব মানুষই কোনো-না-কোনো সময় অনুভব করে তার হাতে-পায়ে কঠিন শিকল। শিকল ভাঙতে গিয়ে সংসার-বিরাগী গভীর রাতে গৃহত্যাগ করে।ভাবে, মুক্তি পাওয়া গেল। দশতলা বাড়ির ছাদ থেকে গৃহী মানুষ লাফিয়ে পড়ে ফুটপাতে। এরা ক্ষণিকের জন্য শিকল ভাঙার তৃপ্তি পায়।”
কলেজ জীবনে উরাধুরা যা পেতাম তাই পড়ার কারণে এবং কি পড়েছি হিসেব না থাকার কারণে হুমায়ুনের অনেক বই পড়েছি ভেবে অপড়াতেই ছুটে গেছে।দরজার ওপাশে পড়ে মনে হচ্ছে আগে পড়িনি আর প্রথম পড়ার ভালোলাগা আর বিষন্নতার মিশেলটা টের পাচ্ছি!
"দুঃখে মানুষ কাঁদে, আবার আনন্দেও কাঁদে। আনন্দে মানুষ হাসে আবার প্রবল দুঃখেও মানুষ হাসে। এখান থেকে আমরা কি এই সিদ্ধান্তে আসতে পারি – আনন্দ এবং দুঃখ আলাদা কিছু না?" দরজার ওপাশে পড়লাম, এখন মনে হচ্ছে হিমুর মতো অনেকগুলো হিপনল খেয়ে চব্বিশ ঘন্টা ঘুমাতে না পারলে মাথা থেকে হিমুকে সরানো কঠিন হয়ে যাবে!
উপর থেকে টেনে নিচে নামানো দেখতে আলাদা একটা আনন্দ আছে।বড় অফিসার থেকে ঢাকা মেডিকেলের নোংরা ওয়ার্ডে কিংবা ধানমন্ডির প্রাসাদতুল্য বাড়ি থেকে পুরান ঢাকার সরু গলির বাসায়।বা ধরুন মন্ত্রী থেকে একদম ফাঁসির মঞ্চে।নিজের মধ্যে একটা পৈশাচিক তৃপ্তি পাওয়া যায় এসব পড়ে। শুরু হয় হিমুর স্বপ্নের বর্ণনা দিয়ে।জীবন্ত স্বপ্ন।ঘুম থেকে উঠে হিমু দেখে আরেক মেসবাসী বায়োজিদ সাহেব জেগে আছেন।বেচারার চোখ থাকে সবসময় লাল আর কথা কম বলেন একদম।হিমুকে শোনান উনার দুঃখী মেয়ের গল্প।মামাদের কাছে জীবনের সেরা সময় পার করছে যে। হিমু-জাতীয় গল্পে কয়েকটা অপ্রয়োজনীয় চরিত্রের আনাগোনা থাকে।এ পর্যায়ে এন্ট্রি ঘটে তেমনি একটা চরিত্র ময়নার মার।মেসের কাজের বুয়া।এই চরিত্রগুলোর হিমুর প্রতি আনুগত্য চূড়ান্ত।এ ক্ষেত্রেও ব্যতিক্রম না।ময়নার মা হিমুর মাথা ব্যথার তেল আনতে নিজের গ্রামের বাড়িতে যেতে রাজি।গল্পে পরেও আমরা এ জাতীয় আরেকটা চরিত্রের দেখা পাবো। রফিক।প্রশ্ন করলে কোনো কথা বলেনা।এটা নিয়ে মজার একটা গল্প আছে।অসম্ভব রূপবান রফিক।বিবাহিত।স্ত্রী যুঁতি।রফিকের চাকরি চলে গেছে।বউও চলে গেছে বাপের বাড়ি।রফিক হিমুর কাছে এসেছে কোনো মন্ত্রীকে বলে ওর চাকরির বিষয়টা সেটেল করতে।মনে মনে ধারণা নিয়েই এসেছে হিমু সব সমাধান করে দিবে। জহির।হিমুর আরেক বন্ধু।যার বাবা মন্ত্রী।ধুরন্ধর ব্যক্তি।হাবভাব করেন একদম নিপাট ভদ্রলোকের মতো।জহির খানিকটা পাগলাটে চরিত্র।যা ইচ্ছা তাই করবো টাইপ।হুটহাট বাড়ি থেকে হারিয়ে যায়।ফিরিয়ে আনতে হয় বারবার।ওর ছোটবোন তিতলী।হিমুর প্রতি একধরনের ঘৃণা পুষে রাখে।শেষ পর্যন্ত। গল্পে এসেছে বাদল যে হিমুর একনিষ্ট ভক্ত,বড় ফুফু,বড় ফুপা এবং হিমুর ছোট মামার কথা।একজন পুলিশ অফিসার যার স্ত্রী ক্যানসারে আক্রান্ত।মারা যাচ্ছেন অতি দ্রুত।চোখের ভাষা পড়া যায় বলে একটা কথা আছে।এই মহিলার চোখ দেখে পড়তে পারে হিমু।অনন্ত যাত্রায় যাওয়ার কারোর ভীত চোখের বদলে হিমু দেখে মুক্তোর মতো দুটো চোখ।
এক বসায় পড়েছি প্রায় পুরোটা।বেশ আগে পড়ছিলাম।সমগ্র থেকে আবারো পড়ছি।সম্ভবত হিমু সিরিজের সেরা বই।এসব বই রাতে একা বসে পড়তে হয়।নির্জনে।দুনিয়ার খবর থাকবেনা।হুটহাট হিমু হতে ইচ্ছে করবে।ইচ্ছে করবে হাঁ করে গপগপ করে জোছনা খাই।খালি পায়ে রাস্তায় হাঁটতে বের হয়ে যাই।দুই বছর-পাঁচ বছর-দশ বছর কেটে যাক।হাঁটতেই থাকবো।কোনো পিছুটান নেই।তারপর একদিন টুপ করে মরে যাবো।অনন্ত নক্ষত্রবীথির পথে যাত্রা শুরু করবো।যার শুরু আছে শেষ নেই।।From dust I have come,Dust I will be.
Again Himu. This novel was very complicated. When I first read the author's note, naively I thought we would finally get to know Himu and his thoughts. The author was very clever in his writing. Although he never clearly said what Himu wanted, it made you feel as if he had written all the unsaid answers in the pages of this book. My favourite part was when Himu called Rupa and proposed to her, at his uncle's urging. When Rupa said she would say yes to him, if he wanted, despite knowing it would be a wrong decision on her part, it actually made me cry. Rupa is such a strong character in Himu's life. Although he refuses to "feel" it is quiet obvious in his own way he loves Rupa. Although he would never say that, never marry her, never have his happy ending, it doesn't change the fact that Himu likes her. I think to some extent he relies on Rupa's rationality. I think they make a good couple, in a very strange way. They are both stubborn and self minded. They would never be the first one to back off to talk about their feelings. Somethings are left unsaid in the novel, but it is easy to understand that Himu was not just any other friend to Rupa and Rupa was not just a university friend. Their complex relationship is a major part of Himu's being. It was humorous, teary and worthwhile read.
I don't usually read Bengali books, so I find it rather difficult when I read them. So I was a little repelled from this book at times but I am not gonna let that bias my thoughts on this book. দরজার ওপাশে is the 2nd book in the হিমু series and it is just as strange as its predecessor. It is a very complicated and cleverly written book. The most eccentric book I have read. We read the story from Himu's perspective, but I still feel like I don't what he is thinking about cause there's so much going on around in his mind. He is really weird, but I still admire him. I reeally liked Rupa who is Himu's romantic interest. She was strong minded, adamant and didn't let Himu have his ways easily. And I loved that. I think Himu and Rupa would make a nice couple. So the proposal part was a scene I adored. (Even though I know it's not happening) I really appreciated how Himu's cousins were close to him despite how his Aunt and Uncle were just pure meanies. -_- Over all, this is an amusing and fun read. I enjoyed reading about its cleverly managed characters.
হিমু এমন একটি চরিত্র যাকে পাঠক হিসেবে ভালো না বেসে আপনি থাকতে পারবেন না,গল্পের চরিত্ররা তো তার ফ্যান। হুমায়ুন সায়েবকে শুধুমাত্র হিমুর জন্যই আমরা মনে রাখতে পারি। হিমুর এই গল্পে আমরা হিমুর পরোপকারী রূপটি দেখতে পাই। কত সহজে সে মানুষকে আপনার করে নিতে পারে এটাও দেখতে পাই। তবে জহিরের বাবা মন্ত্রিমশাইয়ের ফাঁসি না হলেই বোধয় খুশি হতাম,তবুও এই নিয়ে লেখকের ওপর কোন অভিমান নেই। কেননা ওই ঘটনার জন্যই লেখাটি পূর্ণতা পেয়েছে।
হিমু। ভালো নাম হিমালয়। মানসিকভাবে ভয়ানক অসুস্থ তাঁর বাবার ইচ্ছে ছিল হিমুকে মহাপুরুষ বানাবেন। ডাক্তার, এঞ্জিনিয়ার, ব্যারিস্টার যদি প্রশিক্ষণের মাধ্যমে তৈরি করা যায় তাহলে মহাপুরুষ কেন নয়?
এই উপন্যাসিকাটি খুব সম্ভবত হিমুকে নিয়ে দ্বিতীয় লিখা। তাই হিমুর অরিজিন স্টোরি সম্পর্কে কিছু আইডিয়া পাওয়া যায় এই আখ্যানে। অনেকে যেমন আলোচনা করেন যে, "ঐ ব্যাটার কাজকাম কিছু নাই। পকেট ছাড়া পাঞ্জাবি পড়ে ঘুরে বেড়ায়। চলে কিভাবে?" এরকম প্রশ্নের জবাব এই বইয়ে পাওয়া যায়।
চাকরিচ্যুত রফিক। সংসারও তাঁর ভাঙ্গনের মুখে। এই সময় একটি চাকরির আশায় সে হিমুর কাছে এসে হাজির হয়। রফিক আবার যথারীতি অদ্ভুত চরিত্র। কেউ প্রশ্ন করলে উত্তর দেয় না। বন্ধু রফিক অথবা মুখচোরা বায়েজিদ সাহেবের কাছে হিমালয় মহাপুরুষ শ্রেনীর কেউ একজন। হিমুকে অনেকের মহাপুরুষ ভাবার গল্পের শুরু 'দরজার ওপাশে' থেকে ভালোভাবে দেখা যায়।
বন্ধুর চাকরির সন্ধানে আরেক বন্ধু জহিরের বাবার সরনাপন্ন হতে চান হিমু। তেল ও জ্বালানী মন্ত্রী মোবারক সাহেবের নজরে আসতে আজব কিছু আচরণ করে বসে সে। ঘটনায় আরো আছেন হিমুর সেই খালা, খালু, বাদল, রূপা এবং গভীর রাতে রাস্তাঘাটে দেখা পাওয়া অদ্ভুত মানুষজনরা। ১৯৯২ সনে প্রকাশিত এই উপন্যাসিকাতে হিমুর গল্পের চিরাচরিত এইসব বিষয় বিল্ড আপ করা হচ্ছিলো।
প্রস্তাবনাতেই লেখক পাঠকদের প্রতি হিমুকে নিয়ে লেখালেখি সিরিয়াসলি না নেয়ার অনুরোধ জানিয়েছিলেন। কারণ হিমালয় এন্টি-লজিক। কিন্তু এই নভেলাতেই দেখা যায় হিমুর কিছু কিছু কর্মকান্ডের পিছনে সুদূরপ্রসারী উদ্দেশ্য বিদ্যমান। এইসব ক্ষেত্রে তাঁকে আবার মিসির আলির মত 'লজিক' মনে হয়। পাঠক হিসেবে মিসির আলি বরঞ্চ আমার অধিকতর পছন্দের চরিত্র। যদিও মিসির আলির মাঝে আমি অনেকসময় 'এন্টি-লজিক' দেখেছি। এই কর্মটি হুমায়ূন আহমেদের মনে হয় ইচ্ছেকৃত।
বাংলা সাহিত্যে হুমায়ূন আহমেদের চেয়ে ঢের ঢের ভালো লেখক ছিলেন এবং আছেন। তবে দ্রুত গতির গল্পকথনে হুমায়ূন আহমেদকে বাংলা সাহিত্যের অন্যতম কর্ণধার বললে মোটেও বাড়িয়ে বলা হবে না। তাঁর গদ্য অত্যন্ত ফাস্ট রিড। হিমুকে দিয়ে বিভিন্ন ফাইজলামির মাঝেও তিনি কিছু গভীর কথাবার্তা বলিয়ে নেন। হিমুর মুখ নিঃসৃত বাণী হওয়ার কারণে হয়তো আমরা অনেকে তা গুরুত্ব সহকারে গ্রহণ করি না। প্রাঞ্জল ভাষায় দ্রুত গতির গল্পকথনে হুমায়ূন আহমেদ সেরাদের একজন। শুধুমাত্র স্টোরিটেলিংকে মাথায় রেখে যদি কথা বলি। কারণ উপন্যাস বলুন বা গল্পকথন, বেশ কিছু স্ট্রাকচার হুমায়ূন আহমেদ নিজেই নিজের মত করে ভেঙেছেন।
এত ইনটিউশন থাকা সত্ত্বেও, ক্ষুরধার পর্যবেক্ষণ শক্তি বা অনেকের চোখে ক্ষমতাসম্পন্ন হওয়ার পরও হিমু বলতে পারেনা দরজার ওপাশ থেকে পরিচিত কন্ঠে স্বপ্নে বা বাস্তবতায় তাঁকে কে ডাকে!
আমরাও জানি না দরজার ওপাশ থেকে কোন অপরিচিত কন্ঠ আমাদের ডেকে বেড়ায়।
হিমু চরিত্রের আসল নাম হিমালয়। এ নামটি রেখেছিলেন তার বাবা। লেখক হিমুর বাবাকে বর্ণনা করেছেন একজন বিকারগ্রস্ত মানুষ হিসেবে; যার বিশ্বাস ছিল ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার যদি প্রশিক্ষণ দিয়ে তৈরি করা যায় তবে একইভাবে মহাপুরুষও তৈরি করা সম্ভব। তিনি মহাপুরুষ তৈরির জন্য একটি বিদ্যালয় তৈরি করেছিলেন যার একমাত্র ছাত্র ছিল তার সন্তান হিমু। হিমুর পোশাক হল পকেটবিহীন হলুদ পাঞ্জাবী। হলুদ বৈরাগের রঙ বলেই পোশাকের রং হলুদ নির্বাচিত করা হয়েছিল। ঢাকা শহরের পথে-পথে উদ্দেশ্যহীনভাবে ঘুরে বেড়ানো তার কর্মকাণ্ডের মধ্যে অন্যতম। উপন্যাসে প্রায়ই তার মধ্যে আধ্যাত্মিক ক্ষমতার প্রকাশ দেখা যায়। যদিও হিমু নিজে তার কোন আধ্যাত্মিক ক্ষমতার কথা স্বীকার করে না। হিমুর আচার-আচরণ বিভ্রান্তিকর। বিভিন্ন পরিস্থিতিতে তার প্রতিক্রিয়া অন্যদেরকে বিভ্রান্ত করে, এবং এই বিভ্রান্ত সৃষ্টি করা হিমুর অত্যন্ত প্রিয় একটি কাজ। প্রেম ভালবাসা উপেক্ষা করা হিমুর ধর্মের মধ্যে পড়ে। কোন উপন্যাসেই কোন মায়া তাকে কাবু করতে পারে নি। মায়াজালে আটকা পড়তে গেলেই সে উধাও হয়ে যায়। হিমু উপন্যাসে সাধারণত হিমুর কিছু ভক্তশ্রেণীর মানুষ থাকে যারা হিমুকে মহাপুরুষ মনে করে। এদের মধ্যে হিমুর ফুপাতো ভাই বাদল অন্যতম। মেস ম্যানেজার বা হোটেল মালিক- এরকম আরও কিছু ভক্ত চরিত্র প্রায় সব উপন্যাসেই দেখা যায়। এছাড়াও কিছু বইয়ে বিভিন্ন সন্ত্রাস সৃষ্টিকারী ও খুনি ব্যক্তিদের সাথেও তার সু-সম্পর্ক ঘটতে দেখা যায়। হিমুর একজন বান্ধবী রয়েছে, যার নাম রূপা; যাকে ঘিরে হিমুর প্রায় উপন্যাসে রহস্য আবর্তিত হয়। নিরপরাধী হওয়া সত্ত্বেও সন্দেহভাজন হওয়ায় হিমু অনেকবার হাজতবাস করেছে এবং বিভিন্ন থানার ওসি ও সেকেন্ড অফিসারের সাথে তার বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে উঠে।
হিমু বাংলাদেশের কথাসাহিত্যিক হুমায়ুন আহমেদ সৃষ্ট একটি জনপ্রিয় ও কাল্পনিক। নব্বই দশকে হিমুর প্রথম উপন্যাস ময়ূরাক্ষী প্রকাশিত হয়। প্রাথমিক সাফল্যের পর হিমু চরিত্র বিচ্ছিন্নভাবে হুমায়ুন আহমেদের বিভিন্ন উপন্যাসে প্রকাশিত হতে থাকে। হিমু ও মিসির আলি হুমায়ুন আহমেদ সৃষ্ট সর্বাধিক জনপ্রিয় দু’টি কাল্পনিক চরিত্র। উদাসীন হিমু একবিংশ শতাব্দীর প্রথম দশকের বাঙালি তরুণদের ব্যাপকভাবে অনুপ্রাণিত করেছিল।
I think, this particular line captures the whole theme of the book. Like death, "what is kept behind the door?" is also an enigma yet to be solved by some Great men.
I went through the book, in a strange daze, whose obsession still lingers.
উপন্যাসটা শুরু হয়েছিল হিমুর ঘুমের ভিতর সপ্ন দেখা দিয়ে। সপ্নে সে দেখছে, ঘরটা অন্ধকার হয়ে আছে। অন্ধকার হওয়া সত্ত্বেও ঘরেরে দেয়ালে জুলানো ক্যালেন্ডারের সংখ্যাগুলো স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে। সে শুনতে পেল দরজার ওপাশ থেকে কে জেন তাকে ডাকছে।
রফিক হিমুর ভাল বন্ধু কিন্তু তার একটা বৈশিষ্ট্য হল কেউ যখন তাকে কোন প্রশ্ন করে তখন সে তার উত্তর দেয় না। তার এই স্বভাবের কারণেই তার চাকরি এখন জুলে আছে। হিমুর কাছে চাকরির এই অবস্থার কথা বলে সে অনেকটা নিশ্চিন্ত হয়ে গেল। হিমুর উপর তার অঘাত বিশ্বাস।
উপন্যাসে আরেকজন চরিত্র আছে জহির। সে মন্ত্রীর ছেলে, হিমুরও ভালো বন্ধু। একবার জহির আর হিমু নিজেদের মাটিচাপা দিয়ে মাথা বের করে রাখল। তারপর সেখানে মানুষের সরগম হয়ে বিরাট এক কান্ড। উপন্যাসটা শেষ জহিরের বাবার মিথ্যা খুনের অপরাধে ফেঁসে মৃত্যুদন্ডের রায় আসার মধ্যে দিয়ে।
পাঠপ্রতিক্রিয়া উপন্যাসের প্রথমদিকে কিছুটা বিরক্ত আসলেও শেষেরদিকে ভাল ছিল।
I enjoyed this more than the first. Himu is a little more likeable and a little better behaved and the story not quite as dark as the first. The plot meanders but is full of slice-of-life scenes and cultural concerns of Bangladesh. Himu's mystical pluralism and parapsychological powers are as interesting as ever and the plot features missing persons, alleged murder, corruption, bribes, and much more. Ahmed is not as interested in these plot elements as he is about spirituality, moral philosophy, piety and the transcendent in all of them. These themes form the circular structure or frame of the novel and imagery and situations involving them are given some resolution while many concrete plot threads dangle unresolved.
সব সময়ের মতই, প্রাত্যহিক জীবনের কাজকর্ম অপরূপ রূপে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। হিমুর স্বভাবজাত রহস্যময়তা, স্বাভাবিক সব কিছুর ভেতরের বিশিষ্টতা, জ্যোৎস্না দেখার মাহাত্ম্য, মন্ত্রী মহোদয়ের সাথে কথোপকথন, সর্বোপরি লেখনির সরল ধারা পাঠকের আগ্রহ ধরে রাখতে বাধ্য। শুরুর দিকের ঘটনার পরিণতি যেভাবে শেষের দিকে লেখক টেনেছেন, এরকম ছোট খুটিনাটি বিষয়ের সাবলীল প্রবাহের জন্য তিনি অবশ্যই প্রশংসার দাবিদার। প্রত্যহ আমরা যা দেখি, করি, জীবনের রুটিনমাফিক কাজের স্বরুপ ভাবার,উদঘাটন করার প্রেরণা দেয় এই হিমু।
This novel has a very intense dynamic nature. It carries the reader to almost every directions, meeting several distinct characters throughout the journey, while some ends, others are left unfinished or just left out in the middle. There are finer intricacies of the hard societal life we live in today, the sudden humanity or leap of faith we have or that we show sometimes, the ironies of the same but which holds this novel and all its diverse elements is the easy flow with which the author tells his tale. With Himu, it's much more easier than Mishir Ali, perhaps because this one is told in first person. Still, I would rate this 3(not 4 as I really really may want to. . ) because, in a way it left many of its thread hanging. The main thing about this character that I have observed till now is its unpredictability. Its almost impossible to sense what is the next thing going to happen. There is no mystery about it though, you don't feel the urge to know what is going to happen next, because there is a certain aloofness that kills the curiosity in the story. This novel has many things to dwell upon, some more serious than its counterparts, on the philosophical as well as practical lines.
“জোছনা দেখতে দেখতে, আমার হটাৎ মনে হলো, প্রকৃতির কাছে কিছু চাইতে নেই, কারণ প্রকৃতি মানুষের কোনো ইচ্ছাই অপূর্ণ রাখে না. ” Paulo Coelho এর The Alchemist বইয়ে ঠিক এরকম একটা উক্তি পড়েছিলাম অনেকটা এরকম - “... when you want something, all the universe conspires in helping you to achieve it.”