হঠাৎ নীলিমা তার শরীরে একজন পুরুষ মানুষের হাতের স্পর্শ পেল। তার শরীর মনে হয় পুরোপুরি অবশ হয়ে পড়েছে। মনে হচ্ছে কিছু শুনতে পাচ্ছে না। কথা বলতে চাইছে, কিন্তু মুখ দিয়ে কোনো শব্দও বের হচ্ছে না। গরম হাতের ছোঁয়া তাকে স্থবির করে তুলেছে। অনেক কষ্টে নীলিমা বলতে পেরেছেÑ একটা সিস্টেমের সকল খারাপ দিকগুলো যখন কোনো ব্যক্তি কিংবা পরিবারের উপরে এসে পড়ে তখন সেই ব্যক্তি মানুষ কিংবা পরিবারটার অবস্থা কেমন হতে পারে...
এইটা আমার এই লেখকের প্রথম বই। এই বইটাও কিনে ছিলাম এই লেখকের ফেসবুকে একটা পোস্ট দেখে। উনার এই বই তার কোন ভাই যেনো পড়ে বলেছিলো হুমায়ূন আহমেদের লেখার ফ্লেবার পাচ্ছে। কিন্তু পড়ার পরে আমার মতামত আমার সুযোগ থাকলে হুমায়ূন আহমেদ কে অপমান করার জন্য ঐ লোকের উপরে মামলা করতাম।