রক্তক্ষয়ী গৃহযুদ্ধ থেকে গিয়েছে, ঘরে ফিরছে লোকজন। ভাগ্যের খোঁজে পুবের মানুষ যাচ্ছে পশ্চিমে। ওসমান পরিবার এখন পুরোপুরি ওয়েষ্টার্ন। মায়ের নির্দেশে দু'ভাই, অ্যানজেল আর ও'নীল, টেনেসি থেকে রওয়ানা হয়েছে রকি পর্বতমালার দিকে - ওখানে নিজেদের জন্যে একটা কিছু করতে চায়। পথে দেখা হলো দুটি মেয়ের সাথে - কিটি এবং রোসাবেলা। অ্যানজেল কিটিকে বিয়ে করলো। ওদিকে রোসাবেলার দাদু, ডন লুকাস আলভার্দোর জমিদারি আত্মসাৎ করতে চাইছে কিটির বাবা, জোনাথন হার্সট। রুখে দাঁড়াল ও'নীল ওসমান। ওসমান পরিবারের তৃতীয় কাহিনী। পশ্চিমে কীভাবে বসতি গড়ে উঠেছিল তার আরেকটি চলচ্চিত্র।
রওশন জামিল বাবার কাছ থেকে পেয়েছেন লেখালেখির করার অনুপ্রেরণা। জীবনে প্রথম লেখা ক্লাস ফাইভে। স্কুল ম্যাগাজিনে। এর পর দীর্ঘ বিরতি দিয়ে আবার শুরু পত্রিকায় রিপোর্ট/ফিচার লেখার মধ্যদিয়ে, যখন তিনি মাস্টার্সে পড়েন। লেখালেখির পাশাপাশি তার আরো একটা পেশা আছে সেটা হলো সাংবাদিকতা। স্ত্রী গৃহিণী, দুই সন্তানের জনক তিনি। বড় ছেলে ও ছোট মেয়ে নিয়ে তার পরিবার।
সেবা প্রকাশনীতে তার প্রথম বই বই প্রকাশিত হয় কাজীদার সাথে যৌথ ভাবে ১৯৮৫ সালের জুন মাসে দাগী আসামী-১ দিয়ে। পরবর্তিতে দুইটি কিশোর ক্লাসিক হাকলবেরি ফিন প্রকাশিত হয় ফেব্রয়ারী ১৯৮৬ এবং দ্বিতীয়টি দি ওল্ড ম্যান অ্যান্ড দ্য সী নভেম্বর ১৯৮৭তে প্রকাশিত হয়। এছাড়া শিশু ক্লাসিক পিটারপ্যান-ও তিনি লিখেন ১৯৮৯ সালে।
তিনি ছিলেন ওয়েস্টার্ন সিরিজে একজন সফল লেখক। প্রথম ওয়েস্টার্ন বই "ফেরা" প্রকাশিত হয় ১৯৮৬ সালে। ওসমান পরিবার এবং সাবাডিয়া নামের সাথে আমরা সবাই কম বেশি পরিচিত। সেবা প্রকাশনীতে তার একক ভাবে ৩৫টিরও বেশি ওয়েস্টার্ন বই বের হয়।
১৯৯৪ সাল পর্যন্ত নিয়মিত লিখলেও সে বছর আমেরিকায় প্রবাসী হলে বিরতিতে চলে যান তিনি। তবে সাবাডিয়ার ফেরা, না-ফেরা বই এর মধ্য দিয়ে তিনি আবার লেখায় ফিরেন ২৪ বছর পর ২০১৮ সালে। আর এর আগে ২০১২ সালের ঈদসংখ্যা ইত্তেফাকে ওসমান পরিবারকে ফিরিয়ে আনেন "সেই ওরিন ওসমান" নামে একটি উপন্যাসিকার মাধ্যমে।
An average western story with a great ending. The story was overly dragged, and it wasn't interesting most of the times. Far too many characters to read about and a few really mattered overall. Not much action, but politics got priority. I don't like politics, so I didn't like the story as much as I wanted to.
But the ending was perfect. Made me sad, but kept no space for complain.
ওসমান পরিবার নিয়ে মারাত্মক রকমের হাইপটা ধরতে ব্যার্থ হচ্ছি। তিনটা বই পড়লাম, তিনটাই হতাশ করেছে। এত ফার্স্ট আর সংক্ষিপ্ত স্টোরিটেলিং যে একেবারেই আকর্ষণ করে না, বরং বিরক্তি লাগলো। ক্যারেক্টার বিল্ড আপের কোন বালাই নেই৷ সংলাপ বা কাহিনির বর্ণনাও সাদামাটা, যেন শ্রুতলিপির মত রেসের বেগে কাহিনি এগিয়ে যাচ্ছে। ভালো লাগে নি।