Jump to ratings and reviews
Rate this book

Humayun Ahmed (Chronological List) #137

চৈত্রের দ্বিতীয় দিবস

Rate this book
Bengali

193 pages, Hardcover

First published November 1, 2002

11 people are currently reading
329 people want to read

About the author

Humayun Ahmed

456 books2,906 followers
Humayun Ahmed (Bengali: হুমায়ূন আহমেদ; 13 November 1948 – 19 July 2012) was a Bangladeshi author, dramatist, screenwriter, playwright and filmmaker. He was the most famous and popular author, dramatist and filmmaker ever to grace the cultural world of Bangladesh since its independence in 1971. Dawn referred to him as the cultural legend of Bangladesh. Humayun started his journey to reach fame with the publication of his novel Nondito Noroke (In Blissful Hell) in 1972, which remains one of his most famous works. He wrote over 250 fiction and non-fiction books, all of which were bestsellers in Bangladesh, most of them were number one bestsellers of their respective years by a wide margin. In recognition to the works of Humayun, Times of India wrote, "Humayun was a custodian of the Bangladeshi literary culture whose contribution single-handedly shifted the capital of Bengali literature from Kolkata to Dhaka without any war or revolution." Ahmed's writing style was characterized as "Magic Realism." Sunil Gangopadhyay described him as the most popular writer in the Bengali language for a century and according to him, Ahmed was even more popular than Sarat Chandra Chattopadhyay. Ahmed's books have been the top sellers at the Ekushey Book Fair during every years of the 1990s and 2000s.

Early life:
Humayun Ahmed was born in Mohongonj, Netrokona, but his village home is Kutubpur, Mymensingh, Bangladesh (then East Pakistan). His father, Faizur Rahman Ahmed, a police officer and writer, was killed by Pakistani military during the liberation war of Bangladesh in 1971, and his mother is Ayesha Foyez. Humayun's younger brother, Muhammed Zafar Iqbal, a university professor, is also a very popular author of mostly science fiction genre and Children's Literature. Another brother, Ahsan Habib, the editor of Unmad, a cartoon magazine, and one of the most famous Cartoonist in the country.

Education and Early Career:
Ahmed went to schools in Sylhet, Comilla, Chittagong, Dinajpur and Bogra as his father lived in different places upon official assignment. Ahmed passed SSC exam from Bogra Zilla School in 1965. He stood second in the merit list in Rajshahi Education Board. He passed HSC exam from Dhaka College in 1967. He studied Chemistry in Dhaka University and earned BSc (Honors) and MSc with First Class distinction.

Upon graduation Ahmed joined Bangladesh Agricultural University as a lecturer. After six months he joined Dhaka University as a faculty of the Department of Chemistry. Later he attended North Dakota State University for his PhD studies. He grew his interest in Polymer Chemistry and earned his PhD in that subject. He returned to Bangladesh and resumed his teaching career in Dhaka University. In mid 1990s he left the faculty job to devote all his time to writing, playwright and film production.

Marriages and Personal Life:
In 1973, Humayun Ahmed married Gultekin. They had three daughters — Nova, Sheela, Bipasha and one son — Nuhash. In 2003 Humayun divorced Gultekin and married Meher Afroj Shaon in 2005. From the second marriage he had two sons — Nishad and Ninit.

Death:
In 2011 Ahmed had been diagnosed with colorectal cancer. He died on 19 July 2012 at 11.20 PM BST at Bellevue Hospital in New York City. He was buried in Nuhash Palli, his farm house.

Ratings & Reviews

What do you think?
Rate this book

Friends & Following

Create a free account to discover what your friends think of this book!

Community Reviews

5 stars
229 (27%)
4 stars
319 (38%)
3 stars
233 (27%)
2 stars
50 (5%)
1 star
8 (<1%)
Displaying 1 - 30 of 47 reviews
Profile Image for Dystopian.
434 reviews228 followers
August 18, 2023
বিষন্ন সুন্দর!

মাঝে মাঝে কিছু বই রি রিড এর সময় অনুভূতি গুলো সামান্য এদিক ওদিক হয়, বিশেষ করে মানবিক প্রেক্ষাপটের বই গুলো।
কিন্তু চৈত্রের দ্বিতীয় প্রহর এত বার পড়ার পর ও বুকে তীরের মত বাধে, এখনো!
Profile Image for Tahjiba Adrita.
103 reviews34 followers
January 15, 2018
এক মধ্যবিত্ত পরিবারের বড় ছেলে ফরহাদ কে নিয়ে গল্পের শুরু, ছোট এক চাকরি করে সংসার চালায়। রিটায়ার বাবা,মা, ছোট ভাই আর বয়স্ক অসুস্থ দাদা সবার দায়িত্ব তার উপর। ফরহাদ ভালোবাসে আসমানী নামে এক অসম্ভব মায়াবতী মেয়ে কে। আসমানীর পরিবারের কেউই ফরহাদ কে পছন্দ করে না,কিন্তু ফরহাদের জন্য আসমানী র ভালোবাসা আকাশের মতই বিস্তৃত। তারা ঠিক করে বিয়ে করবে, মোটামুটি যখন সব ঠিকঠাক ফরহাদ চাকরি হারায়,তাদের ঘর ছেড়ে দিতে হয়। বিয়ের দিন ফরহাদের দাদার মৃত্যু, এরপর গুরুতর অসুস্থতার জন্য আসমানীর হাসপাতাল এ ভর্তি, এই সব নিয়েই কাহিনী আগাতে থাকে।
এই গল্পে মধ্যবিত্ত জীবনের সাথে সাথে আসমানী আর ফরহাদের প্রেম ফুটে উঠেছে খুব সুন্দর ভাবে। হুমায়ূন আহমেদের মত আর কেউ হয়ত মধ্যবিত্তদের গল্প এত সুন্দর করে লিখতে পারবেন না। উপন্যাস টি পড়ে যতটা না কষ্ট লেগেছে আসমানীর জন্য,তার চেয়ে বেশিই কষ্ট লেগেছে ফরহাদের জন্য।আসমানী ছাড়া আর কেউ নেই ফরহাদের,বাবা মা ভাই সবাই যেন নিজেকে নিয়েই ব্যস্ত।বা হয়ত তীব্র অভাব,অনিশ্চয়তার জীবন তাদের আবেগ কেড়ে নিয়েছে।অভাবের সংসারে কেউ হয়ত কারো আপন নয়। তাই তো আসমানী চিকিৎসার জন্য দেশের বাইরে গেলে একাকীত্ব এর কারনে ফরহাদ চলে যায় আসমানীর মত দেখতে নিশিকন্যার কাছে।আসমানী বিহীন শহরে ফরহাদ নি:স্ব,ক্লান্ত একা একজন মানুষ।উপন্যাসের এই পর্যায়ে এসে হঠাৎ মনে হয় মানুষের কষ্টের কথা বলার মত আসলেই কেউ থাকা লাগে হয়ত। নান্টু ভাই এর চরিত্র টাও ছোট হলেও উল্লেখযোগ্য, খারাপ লাগা কাজ করে নান্টু ভাই, রানীর জন্যও।রানী মেয়েটা অসম্ভব ভালোবাসে ফরহাদকে,কিন্তু ফরহাদের জীবনের রানীর কোন অস্তিত্বই নেই। পুরা উপন্যাস টা কেমন জানি ঘোর লাগা এই ঘোর আস্তে আস্তে এক শূন্যতার সৃষ্টি করে।এক বিষাদ,একাকীত্ব, শূন্যতা,হাহাকার এসে ভর করে......
আফসোস হয় লেখকের কত আজেবাজে লেখা পাঠক নন্দিত হয়,কিন্তু এই উপন্যাস গুলোর মত লেখা গুলো কেন জানি অগোচরে রয়ে যায়। হুমায়ূন আহমেদের কিছু লেখা পড়লে আসলেই মনে হয় এমন ভাবে অনুভূতি নিয়ে খেলতে হয়ত আর কেউ পারবে না।
Profile Image for Rifat.
501 reviews329 followers
October 14, 2020
রোমান্টিক ঘরানার বই। মধ্যবিত্ত ঘরের আসমানী আর ফরহাদের গল্প। কোনো একটা চৈত্র মাসের ২য় দিনে এদের প্রথম দেখা হয়েছিল। সে কারণেই হোক বা অন্য কারণেই হোক এদের দুজনের জীবনটা কেমন যেন চৈত্রের খরতাপের মতোই।
আসমানীকে দেখতে আসা আনিস নামের সেই মেরিন ইঞ্জিনিয়ার ছেলেটিও কি চৈত্রের তাপে দগ্ধ হয়েছিল? না হলে সে কেন আসমানীর প্রতি মমত্ববোধ দেখালো?

পুরো গল্পের বেশির ভাগ অংশই দুঃখ দিয়ে সাজানো😐
Profile Image for Sukanta Bhattacharjee .
52 reviews11 followers
August 15, 2021
"কেউ যদি ভুল করে মনে আনন্দ পায়, তাহলে ভুলগুলিই শুদ্ধ।"

কিছু কিছু বই আছে, মন ভালো করে দেয়, কিছু আছে উলটো। কিছু বই আছে পড়ে কিছুক্ষণের বা অনেকক্ষণের জন্য ঝিম দিয়ে বসে থাকতে হয়। এরকমই একটা বই।

কথাসম্রাটকে নিয়ে নতুন করে বলার কিছু নেই। প্রতিটি কথাই একএকটা সাহিত্য তাঁর। বইয়ের একটা জায়গায় তিনি একজনকে সূত্রধর বলেছেন। অর্থ্যাৎ, যিনি সুতো ধরে সবাইকে নাচান। তিনি নিজেই তার উপন্যাসের চরিত্রদের সুতো ধরে চালিয়ে নিয়েছেন শেষ পর্যন্ত।

গল্পের প্লট উহ্য থাক। 🙂
Profile Image for Mubtasim  Fuad.
316 reviews41 followers
February 24, 2025
আমি পুরাদমে ছিলাম রিডিং ব্লকে। কোন কিছুই পড়তে মন বসছিল না। যাই ধরছিলাম তাতেই বিরক্ত লাগছিল। হোক হরর কিংবা থ্রিলার।
অতঃপর দীর্ঘদিনের রাগ ভুলে পুনরায় সেই হুমায়ূনের শরণাপন্ন হই।
সত্যি বলতে, শুরুতে আমি অনেক নার্ভাস ছিলাম। কারণ লাস্ট যে কয়টি হুমায়ূন আহমেদের বই পড়েছি সবগুলাই আমার কাছে অখাদ্য লেগেছে। (হয়ত বেস্টগুলা পড়া অলরেডি শেষ ; এমনটা ভেবেছিলাম)। অতঃপর যখন এটা শুরু করলাম... বারবার মনে হচ্ছিল এই, তো এই তো পেয়েছি সেই ক্লাসিক হুমায়ূন আহমেদকে। নন্দিত নরকে, শঙ্খনীল কারাগার, অচিনপুর এর মতন ক্লাসিক স্টাইলের রাইটিং ছিল এই বইয়ের মাঝে।
বইটার সাথে বলতে গেলে ইমোশনালী এট্যাচ হয়ে গেছিলাম।
তবুও...রেগুলার পড়া হচ্ছিল না। অল্প অল্প করে কিন্তু প্রতিদিন পড়ছিলাম। একটু পড়ে বইটা রেখে দিতাম আর বাকিটাদিন মনের মধ্যে পুটপুট করতে থাকত.. এরপর, এরপর...!!!

প্রেমের উপন্যাস আমার চরম অপছন্দের। প্রেমিক প্রেমিকার লুতুপুতু একবারে সহ্য করতে পারি না (Don't ask me why). এই উপন্যাসে ও শুরুতে একটু ছিল। কিন্তু ভাইরে ভাই!!! শেষ অব্দি এসে যে আকারে ট্রাজিডি দেখাল হুমায়ূন আহমেদ, উহু!! বারবার শুধু দীর্ঘশ্বাস ফেলছিলাম।
বই পড়তে বসেছিলাম মনকে শান্তি দেওয়ার জন্য, রিডিং ব্লক কাটিয়ে ওঠার জন্য। এই বই রিডিং ব্লক অনেকাংশে কাটিয়ে দিতে সাহায্য করলেও.... মনকে বিষন্নতায় ভরে দিয়েছে। ধূর ভাল্লাগে না!
Profile Image for Omar Faruk.
263 reviews16 followers
August 28, 2023
বইটা পড়ে রুদের একটা কবিতার অংশ মাথায় বার বাত আসছিলো।


স্বপ্নের ভেতরে তুমি হে আমার বিষণ্ন সুন্দর
চোখের সমুখে আজ কেন এসে দাঁড়ালে নিঠুর!
কেন ওই রক্তে-মাংসে, কেন ওই নশ্বর ত্বকের আবরণে
এসে আজ শুধোলে কুশল?
Profile Image for Shoumik Hossain.
15 reviews
June 19, 2023
গল্পের নায়ক ফরহাদ খুবই সাধারণ মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলে। ছোটখাটো বেতনের একটি চাকরি, রিটায়ার্ড বাবা, অসুস্থ দাদা, মা এবং ছোট ভাইকে নিয়ে কোনো রকমে চলে যাচ্ছে তার পরিবার। এক প্রবাসী আত্মীয়ের বাড়ির কেয়ার টেকার হিসেবে থাকার কারণে আলাদা করে মাস শেষে বাড়ি ভাড়াও গুণতে হয়না। এভাবেই চলে যাচ্ছিল তাদের সংসার।
এর মাঝেই তার প্রণয় ঘটে মায়াবতী আসমানীর সাথে, যে প্রেমিকা হিসেবে অনন্য অসাধারণ। আসমানীর কথা, খুনসুটি, পাগলামী ইত্যাদি পাঠকের মনে একটু হলেও প্রেম সঞ্চার করবে! এই জন্যই আসমানীকে আমি ‘মায়াবতী’ বলে সম্বোধন করেছি।
আচ্ছা, আসমানীদের কোথায় পাওয়া যায়? তাদের খুঁজতে রসুলপুর যাওয়া লাগবে?
.
সবকিছুই যখন স্বাভাবিকভাবে চলছিল ঠিক তখনই যেন হানা দেয় চৈত্রের প্রখর রোদ। হঠাৎ করেই চাকরিহীন হয়ে ��ড়ে ফরহাদ; পরিবারের একমাত্র আয়ক্ষম মানুষের যখন আয় বন্ধ হয়ে যায়, তখন তাদের কতখানি প্রতিকূলতার মধ্য দিয়ে জীবন চলে সেই দৃশ্য চোখের সামনে ভেসে উঠবে। সেই অবস্থায় ফরহাদের সাথে আসমানীর বিয়ের তারিখও ঠিক হয়ে আছে। কথায় আছে, ‘বিপদ যখন আসে, চারদিক থেকেই আসে’।
এত ঝামেলার মধ্যেই ফরহাদের কাছে খবর আসে যে, তারা এখন যেই বাড়িতে আছে, সেই বাড়ি অতি দ্রুত ছাড়তে হবে। মাথায় বাজ পড়ার মতো সংবাদ!
“না আছে চাকরি, না আছে ঘর
এ যেন চারদিকে পানি,
মাঝখানে স্থল।”
কাউকেই কোনো খবর না জানিয়ে চলতে থাকে বিষন্নতা, দুশ্চিন্তা। যার মাঝে চলে আসে ফরহাদ-আসমানীর বিয়ের তারিখ। এখানে আবারও তৈরি হলো মেঘের ঘনঘটা, ফরহাদের দাদার মৃত্যু এবং আসমানীর অসুস্থতা তৈরি করবে গল্পের নতুন মোড়।
নতুন মোড় কোথায় নিয়ে যাবে? এত কিছুর মধ্যে ফরহাদের মনের অবস্থা কেমন থাকবে? সে কীভাবে বের হবে এই সংকট থেকে? আর তার খবর কে-ই বা নিবে? তাছাড়া আসমানীর সঙ্গে ফরহাদের ভবিষ্যৎ কী? সেসব বলতে গেলে স্পয়লার হয়ে যাবে।
.
গল্পের আরও কিছু চরিত্র নিয়ে কথা বলা যাক।
মানুষ রিটায়ারের পরে একটু অন্যরকম হয়ে যায়, তাদের মধ্যে আসে আমূল পরিবর্তন। যেমনটা দেখা যাবে ফরহাদের বাবার মধ্যে। যিনি শেষ বয়সে ব্যস্ত হয়ে পড়েন চারাগাছ এবং বাগান নিয়ে।
ফরহাদের বোন, জাহানারার একমাত্র ননদ রাণী। ফরহাদের প্রতি তার প্রেমবোধ পাঠকমনে সাসপেন্স ধরে রাখবে।
যার কথা না বললেই নয়, তিনি হলেন ফরহাদের কলিগ নান্টু ভাই। ওনার আসল নাম আব্দুল কাদের জিলানী। সেখান থেকে ডাক নাম নান্টু হওয়ার কারণ বড়ই অদ্ভুত! গল্পে তার মাধ্যমে লেখক হাস্যরসের যোগান দিয়েছেন। নান্টু ভাই, তার ছেলে অর্ণব এবং তার স্ত্রী শর্মিলাকে নিয়ে লেখক এঁকেছেন ভিন্নরকম ছবি।
এছাড়াও ফরহাদের ছোট ভাই মঞ্জু, ফরহাদের মা রাহেলা বেগম, ফরহাদের বোন জাহানারা, তার স্বামী-শাশুড়ি এবং অনেকের মাধ্যমেই গল্পে এসেছে ভিন্নতা। মেহেরুন্নিসা নামক নিশিকন্যার চরিত্রটি গল্পের শেষটায় পাঠক মনে আবেগ সঞ্চার করবে।
Profile Image for Fazle Rabbi Riyad.
87 reviews28 followers
December 30, 2022
খুব সম্ভবত এই বছরের শেষ বইটা পড়ে ফেললাম। হূমায়ূন আহমেদ নিয়ে এখন আর আলাদা করে কিছু লেখার খুঁজে পাই না।
পুরো গল্পে ফরহাদের মধ্যে নিজেকেই যেন খুঁজে পেতে চাইলাম। গল্পের আসমানীর মত কেউ যদি বাস্তব জীবনেও এভাবে ভালবাসত তাহলে হয়তো মন্দ হত না। সাধারণ শ্রেণির মানুষদের এইরকম না বলা চাওয়া পাওয়া গুলি হুমায়ূন আহমেদ এতো অসাধারণভাবে লিখতেন বলেই হয়তো তার লেখা গল্পগুলো আমাদের খুব আপন মনে হয়।
গল্পের শেষটায় নান্টু আর ফরহাদের কষ্টের ভেলাতে লেখক তার পাঠকদেরও ভাসিয়ে দিয়েছেন।

৩০ ডিসেম্বর, ২০২২
Profile Image for Ësrât .
515 reviews85 followers
August 21, 2022
আসমানীরা অনন্তকালের অনুরাগ অনুভবে ছড়িয়ে দিয়ে যুগ যুগ ধরে এই নগরের পথে প্রান্তরে, আনাচেকানাচে মনের গহীনে সঙ্গোপনে।

এই ভালোবাসার বিশুদ্ধতা ফিরে আসে শুভ্র কোমল কবুতরের মতো,এরপর টুপ করে মিলিয়ে যায় হাওয়ার দেশে; ফিরে আসবো বলে নিরন্তর অপেক্ষার ছদ্মবেশে।

রেটিং:🌠✨🌟⭐
২১/০৮/২২
Profile Image for ABDULLAH.
1 review
November 29, 2024
The main message that I got from this book is, People are happy by not knowing they are far more blessed with things that other people aren't capable enough to get their hands into. We just don't appreciate the blessings we get. There are people in our society who are in bad situation rather than us, but we tend to see our problems are the biggest than others. We are always in the middle of well being. If Shaddher moddhe shobtuku shukh had a face.
Profile Image for Anud Binte Olid.
8 reviews
December 25, 2023
এতো বিষন্নতায় ভরা জানলে হয়তো এই বই পড়তাম না। জানতাম না ভালো হয়েছে।
পপেয়ার গানের কিছু লাইন বাজছিলো বইটি পড়ার পরে,
"এখানে কোথাওই নেই ভালোলাগা, শুধুই গাঁদা জীবন্ত ক্ষতই
লুকানো যায়, না যায় পালা, জীবন তেড়ে বেড়ায় তোমাকে আমায়,
তোমাকে আমায়!"
সুন্দর ছিল।
Profile Image for Na Bi Ha.
78 reviews6 followers
September 17, 2021
২য় বার অব্দি পড়া হলো।
বিছানায় আরাম করতে করতে এক টানে পড়ে ফেলার মত আবেগঘন এক উপন্যাস।
Profile Image for Miss Ira.
56 reviews
January 27, 2022
আসমানীর সঙ্গে নিজের ভীষণ মিল খুঁজে পাই। আচ্ছা স্বপ্নগুলো কেন পূরণ হয় না?
Profile Image for Susmita Sarker (বাচ্চা ভূত).
193 reviews11 followers
December 21, 2023
কিছু বই পড়ে মনে হয় আচ্ছা আমিই কি এতো সুখে আছি? মানুষের কতো দুঃখ,কেনো হয় এতো দুঃখ! তাদের কি প্রচন্ড মনখারাপে কেউই পাশে থাকে না?
Profile Image for Shoaib Akther.
34 reviews
November 7, 2024
বই‌য়ের নাম: চৈ‌ত্রের দ্বিতীয় দিবস
‌লেখক: হুমায়ূন আহ‌মেদ
প্রকাশনী: অনন্যা
মু‌দ্রিত মূল্য: ২৫০ টাকা

মধ্যবৃত্ত শ্রেণীর মানু‌ষের জীবনযাপন নি‌য়ে হুমায়ূন আহ‌মে‌দের আরও এক‌টি অনবদ্য সৃ‌ষ্টি "‌চৈ‌ত্রের দ্বিতীয় দিবস"। বাংলা‌দে‌শে মধ্যবিত্ত শ্রেণীর মানু‌ষের জীবন হুমায়ূন স্যা‌রের চে‌য়ে বে‌শি ভা‌লো ভা‌বে কেউ পর্য‌বেক্ষণ কর‌তে পা‌রেন নি ব‌লে আমার ম‌নে হয়। তাই‌তো, জীবন ঘ‌নিষ্ঠ এমন উপন্যাস প‌ড়ে ম‌নে হয় এ তো অতি পরি‌চিত এক‌টি ঘটনা। আর যথারী‌তি লেখ‌কের অসাধারণ এপিগ্রাম উপন্যাস কে পাঠ‌কের কা‌ছে ক‌রে তু‌লে জীবন্ত।

ও‌রিয়ন ইন্টারন্যাশনাল না‌মে এক ঔষুধ কোম্পা‌নির সেলসম্যান ফরহাদ কে কেন্দ্র ক‌রে আবর্তিত হ‌য়ে‌ছে "‌চৈ‌ত্রের দ্বিতীয় দিবস" উপন্যা‌সের কা‌হিনী। দাদা, বাবা, মা ও ছোট ভাই কে নি‌য়ে ফরহা‌দের সংসার। একমাত্র বোন জাহানারা'র বি‌য়ে হ‌য়ে গে‌ছে। ঢাকায় এক আত্মী‌য়ের বা‌ড়ি‌তে প‌রিবার নি‌য়ে বসবাস কর‌ছে ফরহা‌দের পরিবার। টানাটা‌নির সংসার হ‌লেও মুটামু‌টি ভা‌লোই চল‌ছিল ফরহা‌দের জীবন। ত‌বে, হঠাৎ ক‌রেই চার‌দিক থে‌কে নানা ধর‌নের বিপদ এসে ঘি‌রে ধ‌র‌তে থা‌কে তা‌কে।

অ‌ফি‌সের কা‌জে ঢাকার বাই‌রে গি‌য���ে‌ছিল সে। ফি‌রে এসে জান‌তে পা‌রে সপ্তাহখা‌নেক প‌রেই তার বি‌য়ে। ফরহা‌দের প্রে‌মিকা আসমানীর মামা বি‌দেশ থে‌কে ফি‌রে‌ছেন। তি‌নি চ‌লে যাবার আগেই ভাগ্নী'র বি‌য়ে দি‌য়ে দি‌তে চান। অফিসে ছু‌টি চাই‌তে গি‌য়ে জান‌তে পা‌রে নান্টু না‌মের আরেক সহকর্মীসহ তার চাক‌রি চ‌লে গে‌ছে! কিছু‌দিন পর সুইজারল্যান্ড থে‌কে একটা চি‌ঠি পাঠান তা‌দের বা‌ড়ির মা‌লিক এবং তি‌নি জানান বা‌ড়ি বি‌ক্রি ক‌রে দি‌য়ে‌ছেন!

এক‌দি‌কে বি‌য়ের সময় ঘ‌নি‌য়ে আস‌ছে অন্য‌দি‌কে চাক‌রি বিহীন অবস্থায় ঘরছাড়া হ‌য়ে বো‌নের বা‌ড়ি আশ্রয় নি‌তে হয় ফরহা‌দের মা-বাবা কে। ছোট ভাই মঞ্জু ও বড় ধর‌নের বিপ‌দে প‌ড়ে। ফরহা‌দের দাদা ও মারা যান বি‌য়ের দিন! অন্য‌দি‌কে বি‌য়ের দিন আসমানী ভীষণ অসুস্থ হ‌য়ে পড়ায় শেষ পর্যন্ত আর বি‌য়ে হয় নি। মে‌য়ের বা‌ড়ি‌তে নি‌জের আত্মসম্মান বজায় রাখ‌তে নানা ধরনের মিথ্যা কথার আশ্রয় নেন ফরহা‌দের মা রা‌হেলা বেগম। একসময় জাহানারা'র ননদ রানীর সা‌থে ফরহা‌দের বি‌য়ের কথার্বাতা চল‌ছিল, সেটা পুণঃরায় আলোচনায় আনার চেষ্ঠা চালান তিনি। বাবা অবসরপ্রাপ্ত স্কুল শিক্ষক জো‌বেদ আলি নি‌জের পরিবারের এই ক‌ঠিন সম‌য়ে ও নি‌র্বিকার থা‌কেন ও নানা ধর‌নের গাছ লাগা‌নো‌তে ব্যস্ত হ‌য়ে প‌ড়েন।

ফরহা‌দের কলীগ নান্টু মিয়ার ও চাক‌রি চ‌লে যাওয়ায় সে অফি‌সের বিরু‌দ্ধে নানা পদ‌ক্ষেপ নি‌তে চায়। ত‌বে তার ব্য‌ক্তিগত সমস্যা ও তখন খুব জ‌টিল রুপ ধারন ক‌রে। তার স্ত্রী শ‌র্মিলা বাবার বা‌ড়ি তে থা‌কে দীর্ঘদিন। এক সময় সব কিছু ঠিক হ‌য়ে যা‌বে এমন একটা ক্ষীণ আশা নান্টুর ম‌নে থাক‌লেও শেষ পর্যন্ত তা‌দের ডি‌বোর্স হ‌য়ে যায় ও শ‌র্মিলার অন্য জায়গায় বি‌য়ে ও হয়ে যায়। নান্টু তার চে‌য়ে ও বে‌শি চি‌ন্তিত হ‌য়ে প‌ড়ে তার ছে‌লে অর্নব কে নি‌য়ে।

হুমায়ূন আহমে‌দের লেখা যে‌কোন জীবন ঘ‌নিষ্ঠ উপন্যাস পাঠ‌কের মন খারাপ করা‌তে বাধ্য। বই পড়ার সময় প্রত্যেক পাঠক কে ই একটা ঘো‌রের মধ্যে চ‌লে যে‌তে হয়। শেষ পর্যন্ত ফরহাদ, আসমানী, নান্টু, মঞ্জু'র জীবনে কি ঘটে জান‌তে হলে প‌ড়ে নিতে পা‌রেন হুমায়ূন আহমেদের চৈ‌ত্রের দ্বিতীয় দিবস উপন্যাস‌টি। আমার বিশ্বাস বই‌টি পড়ে সবার ভা‌লো লাগ‌বে।
Profile Image for Kamrunnahar Dipa.
17 reviews13 followers
Read
August 17, 2017
** সংক্ষিপ্ত আকারে উপস্থাপন **
"ফরহাদ একটা ওষুধ কোম্পানির জুনিয়র রিপ্রেজেন্টেটিভ। তার একার আয়ের উপর রিটায়ার স্কুল শিক্ষক বাবা, গৃহিণী মা, ছোট ভাই এবং নব্বই বছর বয়স্ক দাদা নির্ভরশীল। ফরহাদের কানাডা প্রবাসী খালাতো ভাই ঢাকাতে সাত কাঠা জমি কিনে টিনশেড বাড়ির করে তাদের থাকতে দিয়েছে।বাড়ি ভাড়া দিতে হয়না তাই মোটামুটি চলে যায়।

এক কোমল ভালোবাসার মায়াবতী মেয়ে আসমানী। ফরহাদের মায়াকাব্য। হঠাৎ ‌করেই আসমানী তারে জানায় তার মামা বিদেশ থেকে এসেছে এই শুক্রবার বিয়ে। মোটামুটি সব যখন সব ঠিকঠাক তখন তার চাকরি চলে যায়এবং আসমানী হয়ে পড়ে অসুস্থ। তবুও আসমানীর একান্ত আগ্রহে পুনরায় বিয়ের ‌দিন ঠিক হয়। কিন্তু ‌বিয়ের দিন সকালে ফরহাদের দাদা মারা যাওয়ায় বিয়েটা আর হয়না।

ফরহাদের এতদিনের বাস করা বাড়িটা ছেড়ে দিতে হলো কারন তার খালাতো ভাই এই জায়গাটা ডেভেলপার এর কাছে বিক্রি করে দিয়েছে।তারা এমাসেই দখল নিবে। নিরুপায় ফরহাদ বাবা- মাকে বোনের কাছে রেখে মেসে থাকে। ওদিকে আসমানির মেডিকেল রিপোর্টে ভয়াবহ ‌অসূখ‌ ধরা পড়ে তাকে ‌চিকিৎসার জন্য সিংগাপুরে নেয়া হয়।

মানুষের কষ্টের কথা কাউকে বলা লাগে। তাই বুঝি আসমানীর মত দেখতে নিশি কন্যার কাছে গিয়ে বলে আপনি দেখতে আমার খুব প্রিয় একজনের মত। তার চোখ ঝাপসা হয়ে আসে। বৃষ্টি ধারায় সাথে ‌মিশে যায় অশ্রু জল।"

*****নামকরণ****
যে কোন লেখার ক্ষেত্রে যৌক্তিক নামকরণ অতি জরুরী।নাম দিয়ে অনেক কিছু বোঝা যায়। তবে কাব্যিক নামের ক্ষেত্রে আমার একটু সমস্যা হয়। যদিও উপন্যাসে আসমানী কে ভাবতে  দেখা যায় তাদের পরিচয়ের প্রথম দিন ছিল "চৈত্রের দ্বিতীয় দিবস"। তবে আমার মনে হয়েছে যে দুর্বিষহ কষ্টের মধ্যে উপন্যাসের পাত্রপাত্রিকে রেখে উপন্যাস শেষ হয় তাতে তাদের চৈত্রের প্রথম দিকের খরার মত সবে কষ্টের খরা শুরু হয়েছে।এ দশা সহজে কাটাবার নয় একমাত্র সৃষ্টি কর্তার উপর ভরসা করা ছাড়া ।

***আমার অনুভব****
সবসময়ই বলা হয় হুমায়ূন আহমেদ মধ্যবৃত্তদের কথা ভালো লিখেন।এ উপন্যাস তার ব্যতিক্রম নয়। অসুস্থ আসমানীর জন্য যত না কষ্ট লেগেছে তার থেকে বেশী ছুঁয়ে ‌গেছে ফরহাদের কষ্ট। জীবন কেন যে এমন হয়!!

**রেটিং***
৪.৭৫/৫
Profile Image for Kazi Md. Al-Wakil.
297 reviews5 followers
December 25, 2021
ফরহাদের বিপদের উপর বিপদ। ভালোবাসার মানুষের সাথে বিয়ে ঠিক। সামনের রোববার বিয়ে, আর এর মধ্যেই কয়েকটি দুঃসংবাদ পেয়ে গেলো ফরহাদ। যেই বাসায় থাকে, সেই জায়গা ডেভলাপারকে দিয়ে দেয়া হয়েছে, বাসা ছেড়ে দিতে হবে, বিয়ের দিন সকালে ফরহাদের দাদার মৃত্যু, বিয়ের দিন ফরহাদের হবু বউ আসমানীর বিরাট অসুখ হওয়া। এই ৩ টি বড় কারণে বিয়েটি আর হয়নি। আসমানীর রোগ সাড়ার মতো নয়। থার্ড স্টেজ লিউকোমিয়া। দেশের বাইরে নিয়ে দেখাতে হবে কিন্তু ফলাফল কি হবে কেউ জানে না। ফরহাদদের বাড়ি থেকে উঠিয়ে দেয়ার পর ফরহাদের বাবা মা থাকে ফরহাদ এর বোন জামাই এর বাসায়। এখানে ফরহাদের মা ব্যস্ত নিজের সম্মান রক্ষা করতে, পরের বাড়িতে আশ্রয় তাই কিছুটা সম্মান নিয়ে আহত একই সাথে চিন্তিত। কিন্তু ফরহাদের বাবার কোনো কিছু যায় আসে না, তিনি আছে বাগান করা নিয়ে। গাছই তার জীবন। ফরহাদ থাকে নান্টু ভাই এর মেসে। সেখানে সিংগেল খাট পাতা আছে, কেউ আসলে তাকে সেখানে থাকতে দেয়া হয়। নান্টু ভাই এর ডিভোর্স হয়েছে, তার একটি ছেলে আছে, নাম অর্ণব। সেই ছেলেকে অনেক ভালোবাসে নান্টু ভাই। ফরহাদ যাতে দেশের বাইরে আসমানীর কাছে যেতে পারে তাই সে তার মায়ের গয়না বিক্রি করে ফরহাদকে টাকা দিয়েছে। মানুষটা খুবই ভালো কিন্তু তার একটাই আক্ষেপ, তার সাথে কেউ থাকে না, সবাই তাকে ছেড়ে চলে যায়।
This entire review has been hidden because of spoilers.
33 reviews
May 1, 2024
বৈশাখের রৌদ্রজ্বল তপ্ত দিনে পড়ে শেষ করলাম 'চৈত্রের দ্বিতীয় দিবস'।প্রথমে যখন পড়া শুরু করি মনে হল খুবই সাধারণ এবং হিজিবিজি বই,কিন্তু আস্তে আস্তে যত পড়তে লাগলাম ততই বইটা ভালো লাগতে শুরু করল।এই বইয়ের অনেকগুলো কোটেশন আমার বেশ ভালো লেগেছে।এখন সেগুলো যদি পোস্টে এড করি,তাহলে অনেক লম্বা হবে।আসলে আমার কাছে মনে হল বইটা কোটেশনের ভান্ডার!

বইয়ের কাহিনী বিষণ্ণ,মধ্যবিত্ত পরিবারের ট্রাজেডির চিত্র।মাঝে মাঝে আমার মন এতই খারাপ হয়ে গিয়েছিল যে কাঁদতে পর্যন্ত ইচ্ছে করেছিল।

যাইহোক,যারা স্যাড এন্ডিং পছন্দ করেন না এবং অসম্পূর্ণ কাহিনী পছন্দ করেন না,বইটা আমি মনে করি তাদের জন্য না।কেননা, হুমায়ুন আহমেদের অন্যান্য উপন্যাসের মতো এই বইটা পড়ার পরও আমার কাছে মনে হয়েছে 'ইশ গল্পটা শেষ করলে লেখকের কি এমন ক্ষতি হত?'
**
বই:চৈত্রের দ্বিতীয় দিবচ
Profile Image for Invisible  Riaz.
5 reviews
Read
June 8, 2020
বইটা ইচ্ছে করেই দুইদিন সময় নিয়ে আস্তে আস্তে পড়েছি। কারণ মনে হচ্ছিল ভালো জিনিস অনুভূতি নিয়ে পড়তে পারে ভালো লাগবে।
নিজের মধ্যে লাস্ট কয়েকদিন ধরে কিছু সমস্যার কারণে খানিকটা হতাশা কাজ করছিল। বারবার হেরে যেতে মন চাইছিল।
উপন্যাসের নায়ক ফরহাদ আমার হতাশা অনেকখানি কেড়ে নিয়েছে। আসমানী কে নিয়ে খুব হিংসে হচ্ছিল।
তবে খারাপ লেগেছে নান্টু এবং জোবেদ আলী এর জন্য। গল্প থেকে বের হতে অনেক সময় লেগে যাবে জানি। ঘোর এর মধ্যে আছি। তবে ঘোর এর মধ্যে থাকতে ভালো ই লাগতেছে।
নিম্ন মধ্যবর্তী পরিবারের একটা উপন্যাস। লেখক বুঝিয়ে দিয়েছেন তুমি যাই করোনা কেনো জগতে কোনো কিছুর প্রতি মায়া বাড়িও না। তাহলেই তুমি সুখী থাকবে।
Profile Image for Adrita.
10 reviews
July 18, 2024
আচ্ছা, আমার সোনার বাংলা গানের পরের লাইনটা যেনো কি?”

��ুমায়ূন আহমেদের বই এ স্পষ্ট ভাবে শেষ চাওয়াটা একটা বোকামি। তেমন ভাবে এই বইয়েও ফরহাদের সাথে শেষে কী হয় তাও আবছা থাকে। কাহিনীটা খুবই চমৎকার ছিলো না আবার খুবই খারাপও ছিলো না, অ্যাভারেজ লেগেছে আমার কাছে। তবে পড়ার সময় ভালোই লাগে। তবে শেষ করার পর একটা কথা মনে আসবে ‘তারপর?’ হুমায়ূন আহমেদের এই বিশেষত্ব আমার ভালোই লাগে। তবে যারা ওনার বই নতুন পড়তে শুরু করেছে তাদের কাছে এই বিষয়টা নাও ভালো লাগতে পারে। কিন্তু আমাদের পুরনো পাঠকদের অভ্যাস হয়ে গেছে। শেষ না হওয়াটাও একটা জোস বিষয় বলে আমার মনে হয়। শেষ হয়েও যেন হলো না শেষ!

পুনশ্চ: আমার সোনার বাংলা গানের পরের লাইনটা হলো “আমি তোমায় ভালোবাসি।”
Profile Image for Fatema-tuz    Shammi.
126 reviews21 followers
June 14, 2020
যথেষ্ট ভালো লেগেছে।আমি রোমান্টিক বই কম পছন্দ করি।কিন্তু এটা ভালো লেগে। কারন অতিমাত্রায় কিছু ছিল না।সুন্দর সাজানো গুছানো একটা উপন্যা। একটা দুঃখ দুঃখ ভাব পুরো উপন্যাসে ছিল।আসমানী আর ফরহাদ এর জন্য যেমন কষ্ট হচ্ছিল আবার নান্টু ভাই এর জন্য ও খুব খারাপ লাগা কাজ করছিলো। আহারে বেচারা😞।তারপর ক্যাশিয়ার সিদ্দিক এর কাহিনি ও নাড়া মনকে দেয়ার মতো 😔।লোকটাকে এত ভালো লাগছিল যখন ফরহাদ কে টিউশনি খুজে দেয় আর নিজের কিছু কাহিনী বলে।স্পষ্ট প্রমাণ হয়ে গেল কেনো তিনি এত আবেগহীন থাকেন।কিন্তু আসলে তিনি তো সত্যিকারের আবেগী💙
Profile Image for Junayed Kareem.
3 reviews
September 18, 2025
এমনিতে আমার বাংলা বই তেমন পড়া হয় না।খুব অল্পই বাংলা বই পড়েছি। সে বইগুলোর মধ্যে এই বইটি আমার মনে আলাদা জায়গায় তৈরি করে নিয়েছে। যতই পড়ি ততই গল্পের মধ্যে ডুবে যাই।যেন লেখকের লেখা প্রতিটি মুহূর্তই আমি অনুভব করতে পেরেছি। সবথেকে বেশি মুগ্ধ করেছে আমার গল্পের ধারাবাহিকতা ও অনুভূতির প্রকাশগুলো। তবে শেষটির জন্য আমি মোটেও প্রস্তুত ছিলাম না,গল্প ধিরে ধিরে sad পার্টে turn করতে শুরু করে।উপন্যাসের শেষ অংশ আমাকে আজও ভাবায় কি হলো ফরহাদ ও আসমানির??.আজও আমি অপেক্ষায় আছি অন্তত একটা sequel হলেও আসবে।
Profile Image for Swarna.
133 reviews2 followers
February 22, 2020
উপন্যাসটা পড়ে কেমন যেন মন খারাপ হয়ে গেল! পুরো কাহিনীতে কেমন যেন এক বিষাদমাখা ঘোর লেগে আছে। শেষটা শুধুই শূন্যতা। আসলে মধ্যবিত্ত জীবনগুলো এমনই হয় হয়তোবা। স্বপ্নভঙ্গের কষ্ট মধ্যবিত্ত ছাড়া খুব কম মানুষই সেটা অনুভব করতে পারে। আমার পড়া হুমায়ূন আহমেদের অন্যতম সেরা একটি উপন্যাস। এই নামটিই তেমন শোনা হয়নি অথচ অন্য অনেক উপন্যাস থেকে অনেক ভালো লেখা। কেন যে আগে পড়িনি!
Profile Image for Farhana Akter.
15 reviews1 follower
September 6, 2023
ভালো ছিলো ,সবচেয়ে ভালো লেগেছে আমার আসমানী চরিত্রটা। বইয়ের শেষ পাতায় লেখা ছিলো, ফরহাদ পেছনে তাকালো মেয়েটা ঠিক আগের জায়গায় দাঁড়িয়ে ভিজছে। একটুও নড়ে নি। এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে তার দিকে। সেই দৃষ্টিতে গভীর মমতা। বৃষ্টি হচ্ছে। আসমানী একবার বলেছিল—বৃষ্টি হল মেঘের অশ্রু। মেঘ কাঁদছে, কারণ মেঘমালার জন্মই হয়েছে কাঁদার জন্যে ।
Profile Image for Rehnuma.
444 reviews21 followers
Read
September 19, 2023
এরকম দুঃখ, সুখ, মায়া ভরা লেখা মনে হয় শুধু হুমায়ূন আহমেদের পক্ষেই সম্ভব।
আমি খেয়াল করেছি অনেক কঠিন কঠিন বইয়ের রিভিউ লিখে ফেলতে পারলেও কেন যেন উনার বইয়ের রিভিউ লিখতে পারিনা। বা লিখতে ইচ্ছা হয় না। ভালো মন্দের বিচার পরে, বই পড়ার সময় পালাক্রমে যে অনুভূতিগুলো পরিবর্তন হতে থাকে সেগুলো রিভিউ এর কয়েক শব্দে প্রকাশ করা যায়না
Profile Image for Tuhin Khan.
53 reviews1 follower
June 3, 2024
Rest of Humayun Ahmed's books, here I come!

This was my first Humayun Ahmed book and guess what? I loved it. I finished the book in less than a week and really loved the story. The ending is confusing, yet perfect. I really loved the characters, the plot and the quotes.
Displaying 1 - 30 of 47 reviews

Can't find what you're looking for?

Get help and learn more about the design.