Anatoly Dneprov (also spelled Anatoly Dnieprov, Ukrainian: Анатолій Дніпров, pseudonym; real name Anatoliy Petrovych Mitskevitch[1]) was a Soviet physicist of Ukrainian ancestry, and an author whose science fiction stories were published in the USSR (and also the United States from 1961 to 1970).[2] He is known best for his stories The Maxwell Equations (1963) and Iva.
از داستان هایی که خاطره ی لذت بخششون از دوره ی دبیرستان هنوز توی ذهنم باقی مونده. تا مدتی به هر کسی که می خواستم کتابخونش کنم، این مجموعه داستان رو پیشنهاد می کردم.
آناتولی دنپروف ( Anatoly Dneprov متولد متولد ۱۹۱۹، متوفی در ۱۹۷۵) نویسندهی روسی سبک علمیتخیلی بود. او در سال ۱۹۴۱ از دانشگاه از دانشگاه دولتی موسکو در رشتهی فیزیک فارغالتحصیل شد. با شروع جنگ جهانی دوم، به عنوان سرباز داوطلب وارد ارتش اتحاد جماهیر شوروی شد. آناتولی دنپروف یکی از فیزیکدانان برجسته روسی است. او در مؤسسهی فیزیک وابسته به فرهنگستان علوم روسیه کار میکند. از ۲۷ سالگی، در کنار فعالیتهای علمی و تخصصی خود، به داستاننویسی رو آورد. داستانهای او، مایههای علمی دارد و بیشتر به سیبرنتیک مربوط میشود ولی هرگز خود را از واقعیتهای علمی جدا نکرده و دچار تخیل نادرست نشدهاست. پیشامدهایی که در داستانهای او رخ میدهد با دقت آماده شدهاست و تلاش نویسنده بر این بوده که از قانونهای شناخته شدهی حاکم بر طبیعت و جامعه تجاوز نکند. از ویژگیهای دیگر داستانهای آناتولی انسانی بودن آنهاست.
Что случилось бы, если бы в роман Кафки поместили толкового математика.
Я читал эту повесть как антисоветскую (хоть и между строк). Очень жаль, если оригинальный замысел Днепрова на деле был про-советский (а он мог как бывший разведчик).
রেটিং আসলে ৪.৫। ভগ্নাংশ দেওয়া যায় না দেখে পূর্ণ সংখ্যার তারকাই দিলাম।
চমৎকার একটি ছোটোখাটো। প্রথাগত থ্রিলার বা রহস্য বা সাইফাই বলা যায় না এটাকে। তবে নিশ্চিতভাবেই খুবই আগ্রহজাগানিয়া ও চিত্তাকর্ষক একটি গল্প। গল্পটি আসলে গণিতের প্রয়োগের মাধ্যমে রহস্যের সমীকরণ সমাধানের একটি গল্প।
ঘটনার শুরু প্রফেসর রাউখের ম্যাক্সওয়েল সমীকরণ নিয়ে কাজ করার মাধ্যমে। সমীকরণের কাজ করতে গিয়ে কিছু জটিল হিসাবের প্রয়োজন ছিলো প্রফেসরের। এই কাজটা কম্পিউটার ছাড়া করা সম্ভব নয়। ঠিক ঐসময়ই উনার চোখ পড়লো পত্রিকায় প্রকাশিত 'ক্রাফৎস্টুদৎ অ্যান্ড কোম্পানি লিমিটেড'এর একটি বিজ্ঞাপনের ওপর। বিজ্ঞাপন অনুযায়ী জানতে পারলেন এই কোম্পানি থেকে চুক্তি ভিত্তিতে যে কোনো সমীকরণের হিসাব এবং তা সমাধান করে দেওয়া। ঠিক এটারই প্রয়োজন ছিলো প্রফেসর রাউখের। তাই নিজের সমস্যা নিয়ে যোগাযোগ করলেন ক্রাফৎস্টুদৎ কোম্পানির সাথে। আশ্চর্যজনক ভাবে, খুবই দ্রুত সময়ে তাঁর সমস্যার সমাধান করে দেওয়া হলো। সেটাও একেবারে নিখুঁতভাবে। তাই দ্বিতীয় আরেকটি সমস্যা নিয়ে গেলেন উনি। এটাও আগের মতোই নিখুঁতভাবে দ্রুতই সমাধান করে দেওয়া হলো কোম্পানি থেকে। তবে আশ্চর্যের ব্যাপার এটাই যে, সমাধানটা কোনো যন্ত্র করেনি, করেছে মানুষ। রক্ত-মাংসের মানুষ। এটা দেখে কিছুটা কৌতুহলি হয়ে উঠলেন প্রফেসর রাউখ। স্বশরীরে গিয়ে পৌঁছালেন কোম্পানিতে। কোম্পানির পাশেই ছিলো একটা পাগলাগারদ। সেখানে গিয়ে আর্ত চিৎকারও শুনতে পেলেন। কী ঘটছে ওখানে বা এই অতি দ্রুত জটিল সমস্যার সমাধান করে দেওয়া কোম্পানিতে? আর যা জানতে পারলেন...... এরপরের গল্পটা আসলে আমি বলে দিলে আসল মজাটা পাওয়া যাবে না। সত্যিকারের মজাটা পাওয়া যাবে বইতেই।
আগেও বলেছি, গল্পটি আসলেই চমৎকার। হয়তো আধুনিকায়নের অনেক উপাদান এতে নেই, কিন্তু গল্পটি ফুঁটিয়ে তোলায় হয়েছে পুরোপুরি নিখুঁতভাবে। উত্তম পুরুষে লেখা গল্পটি পড়ে মনে হয়েছে যেনো আমার নিজের সাথেই ঘটছে ঘটনাগুলো। আমি নিজেই যেন রহস্যের আবিষ্কার করছি, এর জট ছুটাচ্ছি, প্রতিকূল পরিস্থিতিতে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছি বা সফল হওয়ার আনন্দে মাতছি। আর সেই সাথে গণিতের প্রতি ঝোঁক থাকায় ইন্টারেকশনের মাত্রাটাও কিছুটা প্রবল হয়েছে। পুরোপুরি উপভোগ্য একটি বই আমার জন্য।
গল্পে বেশ কিছু চমৎকার উক্তি রয়েছে। এগুলোর মধ্যে আমার যে কয়টা ভালো লেগেছে, সেগুলো হলোঃ
** অপরাধ হচ্ছে আপেক্ষিক। প্রকৃতপক্ষে সবকিছু নির্ভর করে উদ্দেশ্যের ওপর। উদ্দেশ্য যদি মহৎ হয়, তাহলে যে কোনো পদক্ষেপই ভালো বলে বিবেচিত হবে।
** মানুষ তখনই সবচেয়ে বেশি আনন্দ লাভ করে যখন সে নিজেকে চিনতে পারে; আত্নোপলব্ধি করতে পারে।
** জীবন হচ্ছে তোমার এই দেহযন্ত্রে বিদ্যমান নিউরনের ভেতর দিয়ে কোডবদ্ধ বৈদ্যুতিক উত্তেজনার অবিরত সঞ্চালন প্রক্রিয়া। (এটা বেশ কঠিন। বুঝতে কিছুটা সমস্যা হয়েছিলো প্রথমে, তবে গল্পটা পুরোপুরি পড়ার পর বুঝতে আর কোনো সমস্যা হয়নি।)
অনুবাদের ব্যাপারে বললে - ফার্স্টক্লাস অনুবাদ। অনুবাদকের উন্নতি আগে থেকে নিশ্চিতভাবেই অনেক বেড়েছে। গল্পের ভাব-গাম্ভীর্য অনুযায়ী শব্দচয়নগুলো ছিলো একদম নিখুঁত। উপভোগ্য ও ঝরঝরে অনুবাদ। তবে কিছু কিছু জায়গায় ত্রুটিও ছিলো, খুব সম্ভবত চোখ ফস্কে যাওয়া ত্রুটি এগুলো। ত্রুটিগুলো না থাকলে পাঠটা অনেক আরামদায়ক হতো ঠিকই, তবে এতে করে পড়তে গিয়ে অতোটা কষ্টও হয়নি। ত্রিশ মিনিটে পড়ে শেষ করেছি বইটা। এতেই বুঝা যায় যে অনুবাদ কতোটা মসৃণ ছিলো। নাহলে এতো অল্প সময়ে এতো পৃষ্ঠা পড়াও সম্ভব হতো না।
رمان های علمی ک توسط دانشمندان نوشته میشوند ب نظر من علاوه بر مهیج بودن میتونن سرمشقی باشند برای انجام و ب ثمر رسوندن تخیل اونها . این کتاب هم با دید نورولوژیکی ش دنیایی رو تصویر میکرد ک میشد با یک ژنراتور ساده زندگی انسان رو ازین رو ب اون رو کرد ، فقط مسلما اگه دست افرادسودجو مثلِ اشخاص درون داستان بیفتد نتیجه ای جز شکست ندارد ، نتیجه گیری بسیار انسان دوستانه داشت .
С каждым новым сборником Днепрова все более убеждаюсь, что это был наш советский Грег Иган. Кто еще мог в одной тоненькой книжке поднять вопросы создания кибернетического разума, некроэволюции автоматов (на минуточку, за шесть лет до лемовского "Непобедимого"!), управления поведением человека посредством электрических и магнитных полей?
Да, многие научные данные в рассказах Днепрова устарели, некоторые гипотезы не выдержали проверки временем, художественная манера суховата и архаична... но, на мой взгляд, автор заслуживает внимания и сегодня. А уж в пятидесятые годы такая литература Больших Идей, наверное, вообще взрывала умы.
Classic sci-fi at it's most punchy and poignant. It manages to deal with the emerging field of cybernetics while keeping the charm of it's russian fatalism and some realistic macgyvering.
প্রফেসর রাউখ পদার্থ বিজ্ঞান বিষয়ের একজন শিক্ষক। বেশ কিছু জটিল সমীকরণ নিয়ে কাজ করছিলেন তিনি। এমন সময় একদিন খবরের কাগজে ক্রাফৎস্টুদৎ এন্ড কোম্পানী লিমিটেডের বিজ্ঞাপন দেখতে পান। তারা নাকি বিভিন্ন জটিল সমীকরণের সমাধান করে দিতে পারেন। রাউখের দেয়া বেশ জটিল দুটো সমীকরণ সমাধান করে ফেলল ক্রাফৎস্টুদৎ কোম্পানী। কোনো এক ভাবে রাউখ জেনে গেল কাজগুলো মানুষ করছে। কৌতূহলী হয়ে পরল সে। সে সকল অসম্ভব মেধাবী মানুষ দের সাথে দেখা করতে ক্রাফৎস্টুদৎ কোম্পানীতে গেল রাউখ। তারপর?
পাঠ প্রতিক্রিয়া- ছোট-খাটো একখানা নভেলা। কাহিনী বেশ ভিন্ন ধাঁচের। তথাকথিত কল্পবিজ্ঞান গল্পের মত নয়। তবে কাহিনী আমার কাছে মোটামুটি লেগেছে। খুব জমে নাই। কি যেন নাই নাই মনে হয়েছে পড়ার সময়। অনুবাদ বেশ সাবলীল। এক বসায় শেষ করার মত বই। ট্রাই করতে পারেন।
কাহিনী সংক্ষেপ জেনেই পড়ব বলে ঠিক করেছিলাম। প্লটে জার্মানি আছে আর কি লাগে? সাথে আবার ম্যাথ আর ফিজিক্স। ছোট্ট লিখা কিন্তু দারুণ ভালো লেগেছে। তবে ৫০/৬০ দশকের আইডিয়াটা আবার ফিরে এসেছে বর্তমানে (ডিটেইল বললে স্পয়লার হতে পারে)। বেশ কয়েকটা দেশ এগিয়ে গিয়েছে ইতিমধ্যেই। যারা জানেন এই বিষয়ে শুধু তারাই বুঝবেন। আর রাউখের রেজিস্টার তৈরির পদ্ধতিটা দুর্দান্ত ছিল। আসলে ঐ অবস্থায় আর কিই বা করা সম্ভব ছিল? তবে কপার যোগাড় না করতে বেশ ঝামেলাই ছিল।
অনুবাদ ভালো লেগেছে তবে বেশি ভালো লেগেছে মূল বই চয়েসের ক্ষেত্রে।