Maitreyi Devi (bn: মৈত্রেয়ী দেবী) was a Bengali-born Indian poetess and novelist, the daughter of philosopher Surendranath Dasgupta and protegée of poet Rabindranath Tagore. She was the basis for the main character in Romanian-born writer Mircea Eliade's 1933 novel La Nuit Bengali (Bengal Nights). In her ন হন্যতে (It Does Not Die) novel, written as a response to Bengal Nights, Maitreyi Devi denied claims of a sexual affair between her and Eliade during the latter's sojourn in British India.
দীর্ঘদিন ধরে একটু একটু করে পড়ে শেষ করা বই।আমার পড়া অন্যতম সেরা প্রেমের উপন্যাস 'ন হন্যতে'র লেখিকা মৈত্রেয়ী দেবী। ওখান থেকে তাঁর রবীন্দ্র-ভক্তির আভাস পাওয়া যায়।পড়াটা এঞ্জয় করেছি অনেক,তবুও তিনতারা দেবার কারণ হিসেবে কয়েকটা বিষয় কাজ করেছে।আগে সেগুলোই বলা যাক, মৈত্রেয়ী রবিঠাকুরের অসামান্য ভক্ত।তাঁকে নরশ্রেষ্ঠ,বিশ্বমানবতার দূত-সহ নানান শ্রেষ্ঠত্বের অভিধায় ভূষিত করে লেখা এবই।তিনি রবিঠাকুরের স্নেহধন্য, তাঁর মতো করে কাছে ওঁকে অনেকেই পাননি।পুরো বইয়ে রবিবাবুকে দেবতা করে,ছত্রে ছত্রে এতোটাই প্রশংসা করা হয়েছে সেকারণে এলেখাকে কোনভাবেই পুরোপুরি 'Unbiased' বলতে পারছিনা। মৈত্রেয়ীর কাছে মংপুতে কবি চারবারে গিয়েছেন। সেসময়টুকুর পুঙ্খানুপুঙ্খ বর্ণনা রয়েছে বইটিতে। মৈত্রেয়ী রবিকে নিয়ে এতোটাই ভাবিত থাকতেন যে, পুরো কথপোকথন স্মৃতিতে তুলে রাখতে পেরেছেন একদম।প্রতিটি ঘটনা, কবির বক্তব্য,humor একদম নিঁখুতভাবে বিধৃত করা। এমনকি রবির ফেলে দেয়া Rough খাতার টুকরোগুলোও অত্যন্ত যত্নে সঞ্চয় রাখতেন; দেবতার প্রসাদচিহ্ন মনে করে। এই লেভেলের একজন ভক্ত যদি রবিঠাকুরকে নিয়ে বই লেখেন,তবে নৈর্ব্যক্তিকতা নিয়ে সংশয় করতে হয় বইকি! ওঁর লেখা নিয়ে মৈত্রেয়ী এতোটাই নিমগ্ন যে তার ভাব অনেকটা এরকম, ভালো সাহিত্য কিংবা সংগীত বলে যদি আর্টের কোন বিষয় থেকে থাকে,তবে তার স্ট্য্যন্ডার্ড রবীন্দ্রনাথ।পুরো রচনাবলিই বোধহয় তাঁর পড়া, অনেক কবিতা গান মুখস্ত। তখনকার,মানে পঞ্চাশের দশকের রেডিয়োতে আধুনিক সঙ্গীত নিয়ে তাঁর একটু শ্রদ্ধাহীনতা,
//সবই তো ওঁর ভাব-সুর এর অনুসরণে করা,কিন্তু নাম দেয়া ‘আধুনিক’,যেন রবির গান আধুনিক নয়। (Exact উক্তি উদ্ধৃত করতে পারছিনা, কিন্তু বক্তব্য এটাই ছিল।) রবীন্দ্রনাথ মানুষটি কেমন ছিলেন? কেন যেন রবির শুধু বার্ধক্যের বলিরেখা পড়া সৌম্যদর্শন ছবিগুলোই বেশি প্রদর্শিত হয়। ফলে রবিঠাকুর একজন মৃদুভাষী,সদাগম্ভীর, অতিস্থির বৃদ্ধ ;এই ধারণাটাই মনে আসে। দৈনন্দিন জীবনের অনুষঙ্গে রবীন্দ্রনাথ কতোটা সজীব,প্রাণোচ্ছল, মজার মানুষ ছিলেন সেটা জানার জন্য এবই দুর্দান্ত, কথাবার্তার প্রত্যুৎপন্নমতিত্ব , বুদ্ধিদীপ্ততা আছে বলেই তো তিনি রবীন্দ্রনাথ! কোন এক বইয়ে (তসলিমা আমার মেয়েবেলা?) পেয়েছিলাম, লেখকের দৃষ্টিতে ঈশ্বর দেখতে রবীন্দ্রনাথের মতো, ঈশ্বর থেকে থাকলে এমনই হবেন, এ- আমারও মনে হয়!
রবীন্দ্রনাথ দুঃসম্ভব ফ্লার্ট করতেন! এতো সুন্দর ভাষায় মেয়েদের প্রশংসা করে গেছেন যে তা রীতিমতো নারীবন্দনা। মৈত্রেয়ীকে ডাকতেন মিত্রা, কন্যে, মাংপী, সীমন্তিনী,আধুনিকা,সুকন্যে, মাংপবী…… ইত্যাদি বলে!
প্রতিদিনের হ্নটন,চলন,বলনে রবীন্দ্রনাথ কেমন ছিলেন,সেটা জানার জন্য এই বই।
বাংলা সাহিত্যে স্মৃতিচিত্রণের ঐতিহ্যটি স্বর্ণিম। মায়ের হাতের রান্নার মতোই অতি সাধারণ অনুভূতি ও অভিজ্ঞতাও সেখানে লেখকের প্রতিভায় স্মরণীয় হয়ে ওঠে। ধুলোমুঠি হয়ে যায় সোনামুঠি। সেই ধারায় বিশিষ্টতম লেখাদের অন্যতম হল এই বইটি। মংপুতে খুব বেশিদিন থাকেননি রবীন্দ্রনাথ। মোট চারবার মংপু-বাসের সেই দিনগুলোই ধরা পড়েছে এই বইয়ের চারটি পর্বে। ঘটনার ঘনঘটায় ভরা ছিল না সেই দিনগুলো। তবু, তাঁর প্রজ্ঞা, সরসতা এবং অন্তর্লীন ভাবনারা ছড়িয়ে পড়েছিল সেই ক'টি দিনের নানা কথায়। নিতান্ত সহজ আলাপচারিতা, হাস্য-পরিহাস, সন্ধ্যা নামলে গুনগুনিয়ে ওঠা টুকরো গান— এমন নানা প্রসঙ্গে মানুষটি দেদীপ্যমান হয়ে ছিলেন৷ আর এই বইয়ের বিশেষত্ব কী জানেন? মৈত্রেয়ী দেবী'র লেখনীর প্রসাদগুণে মানুষটি সপ্রাণ ও ভাস্বর হয়ে ওঠেন এত-এত বছর পরেও! এতদিন পরেও মনে হয়, সময়ের চেয়ে অনেক এগিয়ে থাকা মানুষটি আমাদের দিকে তাকিয়ে গাইছেন~ "যদি জানতেম আমার কীসের ব্যথা তোমায় জানাতাম। কে-যে আমায় কাঁদায়, আমি কী জানি তার নাম। কোথায় যে হাত বাড়াই মিছে ফিরি আমি কাহার পিছে সব যেন মোর বিকিয়েছে পাইনি হার দাম..." এই বইটা পড়লে বড়ো আক্ষেপ হয়, মানুষটিকে সামনে থেকে কখনও দেখিনি বলে। পরক্ষণেই মনে হয়, যাঁরা তাঁর সান্নিধ্যে এসেছিলেন, তাঁরা মানুষটির মৃত্যুশোক ভুলতে পারেননি আমৃত্যু। ঠুনকো স্মৃতি আর আলগা আবেগ দিয়ে সবাইকে মেপে চলা আমরা বোধহয় তাঁর স্মৃতিরক্ষা করতে পারতাম না। মানুষটিকে ছুঁতে চাইলে তাই আমাদের এমন বই বারবার পড়তে হয়। ফিরে যেতে হয় সেই ক্ষণে, যেখানে শত দুঃখে দীর্ণ হয়েও মানুষটি পড়ছেন~ "নক্ষত্রে খচিত মহাকাশে কোথাও কি জ্যোতিঃসম্পদের মাঝে কখনও দিয়েছে দেখা এ দুর্লভ সম্মান।"
বইটা পড়া শেষ করেছি বেশ কদিন হলো। প্রথমে এত কথা জমে উঠছিল যে লিখতে পারছিলাম না। বুঁদ হয়ে ছিলাম। মৈত্রেয়ী দেবীকে মনে মনে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছিলাম তাঁর ব্যক্তিগত রবীন্দ্রনাথকে আমাদেরও নিকটের জন করে দেয়ার জন্য। রবীন্দ্রনাথ এত বিস্তৃত যে তাঁকে জানা কখনো ফুরোয় না। আর তাঁকে যত জানা যায় ততই তিনি ভেতরের শক্তি হয়ে ওঠেন। সংকীর্ণতা থেকে বের করে নিয়ে যান। কত ভ্রান্ত ধারণার ভেতর দিয়ে ভুলভাল চিনি আমরা রবীন্দ্রনাথকে! কখনো কখনো অন্ধভাবে ভক্তি করি, কিন্তু জানি না। মৈত্রেয়ী দেবীর এ অনুধাবন হয়েছিল, অন্ধ ভক্তি নয়, তাঁকে পাঠ করতে হবে। তিনি তা করেছেন। ভবিষ্যতের জন্যও রেখে গেছেন তাঁর ভক্তি আর বোধের অর্ঘ্য।
বহুদিন পর কোনো বই পড়ে শব্দ করে হেসে উঠেছি বার বার। রসবোধ মানে স্থূল সুড়সুড়ি দেয়া নয়, বুদ্ধির তীক্ষ্ণতা- রবীন্দ্রনাথ তা আমাদের জানিয়ে দেন। 'মংপুতে রবীন্দ্রনাথ' 'আকাশের মিতা'র সঙ্গে এক অপার্থিব যাপন।
মৈত্রেয়ী দেবীকে মনে হয় রবীন্দ্রনাথের অন্ধ ভক্তের মতো। অতই গুণগ্রাহী যে বলে বোঝানো যায় না। এটা ন হন্যতে—যারা পড়েছেন তারাও হয়তো খেয়াল করে থাকবেন। সম্ভবত রবীন্দ্রনাথের ব্যক্তিত্ব (জেন-জি ভাষায় বলতে গেলে Aura) এমন ছিল যে তাঁর অতি নিকটে যারা এসেছেন, তারাই এমন মুগ্ধ হতে বাধ্য হয়েছেন।
চার পর্বে ভাগ করা এই স্মৃতিরচনাটি অত্যন্ত সাবলীল ভাষায় লেখা। কোনো জড়তা নেই কোনোখানে।
জীবনের প্রায় সবটুকু দেখে ফেলা রবীন্দ্রনাথকে যেন এখানে আরও নতুন করে চেনার এক সুযোগ লাভ করা যায়।
যারা শৈশব/কৈশোর থেকে রবীন্দ্রনাথের গল্প, গান,কবিতা বা তাঁর যে কোন সৃষ্টিকর্ম ভালোবেসে শেষমেশ ব্যক্তি রবীন্দ্রনাথকেই খুব করে ভালোবেসে ফেলেছেন, রবীন্দ্রনাথের স্মৃতিবিজড়িত স্থানগুলি যারা তীর্থযাত্রীদের মত ভ্রমণ করেন; মানে যারা রবীন্দ্রনাথের ডাই-হার্ড ফ্যান, “মংপুতে রবীন্দ্রনাথ” তাদের ভালো লাগবেই – ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে বলছি।
একটু পটভূমিকা বলা যাক। জীবনের ব্যস্���তা থেকে ছুটি নেওয়া প্রায় ‘রিটায়ার্ড’ রবীন্দ্রনাথ আতিথ্য নিয়েছিলেন তাঁর অন্ধভক্ত (ইতিবাচক অর্থে) মৈত্রেয়ী দেবীর মংপুর বাংলো বাড়ি��ে। দার্জিলিং থেকে প্রায় ২৫ কিলোমিটার দূরে মংপুর অবস্থান।একবার-দু’বার নয়, ১৯৩৮ থেকে ১৯৪০ এর মধ্যে চার চারবার তিনি মংপুতে গিয়ে থেকেছিলেন। মৈত্রেয়ীর সুযোগ হয়েছিল শেষ জীবনের রবীন্দ্রনাথকে খুব কাছ থেকে দেখার,তাঁর কাছে বসে গল্প শোনার; অনেক রকম গল্প – তাঁর জীবনদর্শন, সাহিত্য ভাবনা, ভালো লাগা মন্দ লাগা, গল্পের নেপথ্যের গল্প, ছোটবেলার নস্টালজিয়াসহ কত কত অম্লমধুর স্মৃতি রবীন্দ্রনাথের কাছ থেকে সরাসরি শুনেছেন মৈত্রেয়ী। শুধু শুনে শুনেই ক্ষান্তি দেননি তিনি, সুযোগ বুঝে ঝটপট লিখে ফেলেছেন সেসব গল্প/কথা বা অভিজ্ঞতা। আর সেসব স্মৃতিই ঠাঁই করে নিয়েছে 'মংপুতে রবীন্দ্রনাথ' এর পাতায়। খুব ভালো লেগেছে আমার।
অনেকদিন ধরেই বইটা কালেক্ট করে রেখেছিলাম পড়ব বলে। শেষমেশ পড়তে পারলাম। মৈত্রেয়ী দেবীর লেখার সাথে পরিচয় 'ন হন্যতে' দিয়ে। তখনু তাঁর সুললিত এবং কাব্যিক ভাষায় মুগ্ধ হয়েছিলাম। এই বইটি রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে স্মৃতিকথা। স্মৃতিকথা পড়তে এমনিতেই খুব ভালো লাগে, আর এমন মাধুর্যমণ্ডিত হলে তো কথাই নেই। মংপুতে বিশ্বকবির ভ্রমণ নিয়ে বইটি লিখেছেন মৈত্রেয়ী দেবী। এতে কবির সাথে তাঁর সুন্দর সম্পর্কের গল্পগুলো উঠে এসেছে অত্যন্ত সাবলীল ভাষায়। কবিও যে একজন সরস মানুষ ছিলেন, তাঁর রসিকতাগুলোও যে খুবই মজার সেটা এই বই পড়লে ভালো করে জানা যায়। সূক্ষ্ণ রুচিবোধের সহিত মজা করতেন কবি, হাসি পেয়েছে পাতায় পাতায়। একই সাথে বেশ সুন্দর করে কবির প্রকৃতি,নারী-পুরুষ ইত্যাদি নিয়ে মনোভাবটাও উঠে এসেছে। মৈত্রেয়ী দেবীকে একেকবার একেক নামে ডাকতেন তিনি! মাংপবী, মিত্রা ইত্যাদি আরো কত কী! অনেক অনেক কবিতা সন্নিবেশিত হয়েছে বইটিতে, যা বইটির মূল্য বাড়িয়ে দিয়েছে কয়েকগুণ। মৈত্রেয়ী দেবী সে রবিঠাকুরে মুগ্ধ তার আভাস তো 'ন হন্যতে' তেই পেয়েছিলাম। এই বইটিতে তাঁর কবিগুরুর প্রতি আন্তরিক শ্রদ্ধা, টান আরো অনেক বেশি করে সামনে এসেছে। সামনে এসেছে কবির অন্যান্য সাথীদের নিয়ে কিছু কিছু ঘটনাও। বইয়ের পরিশিষ্টতে যুক্ত করা হয়েছে বেশ কিছু মন্তব্য ও চিঠিপত্র। যেগুলো পড়লে আরো ভালো করে অনুধাবন করা যায় ঘটনাগুলোর সত্যতা। সব মিলিয়ে প্রাণবন্ত ভাষায় অত্যন্ত সুন্দর একটি অভিজ্ঞতা ' মংপুতে রবীন্দ্রনাথ। '
কেন বাবা? নতুন ফন্টে কি ছাপানো যায় না? সেই আদ্যিকালের ফন্টেরই পুনর্মুদ্রণ চলবে? তবে যাই বলি, হাস্যরসে একেকবার পুরো ফেটে পড়েছি। রবীন্দ্রনাথের অনেক অজানা কথা জানাবে এ বই। হালের অধিকাংশ সেলেবের (?) অজানা কথা জেনে আমাদের কোনো লাভ হয় না। কিন্তু এই সেলেবের কথা আমাদের মনকে প্রশস্ত করবার জন্যই দরকার!
রবি ঠাকুর কী করে পঁচিশ বছর বয়স্কার বন্ধুমতন হয়ে গেলেন তাও বিচিত্র। এ তথাকথিত যৌন আকর্ষণ মনে হয় নি একেবারেই। বরং মন আকর্ষণ!
আমি আসলে খুব একটা রবীন্দ্রভক্ত নই, বইটা বিশেষ একজন আমাকে পড়তে দিয়েছিলেন। নাড়াচাড়া করতে করতে এক সময় মনোযোগ দিয়ে পড়া শুরু করে দিলাম এবং আগ্রহও পেলাম। শেষ বয়সের রবিন্দ্রনাথ ঠাকুরকে লেখিকা খুব কাব্যিক ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন। কবি রবীন্দ্রনাথএবং ব্যক্তি রবীন্দ্রনাথ যে মিলেমিশে একাকার তা লেখিকা সুচারুভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন। বইটি পড়লে ভালোমত অনুধাবন করা যায় যে কবি এবং ব্যক্তি রবীন্দ্রনাথকে আসলে আলাদা করা সম্ভব নয়। আর রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের যে অসাধারন রসবোধের পরিচয় পাওয়া যায় বইটির পাতায় পাতায় তা তুলনাহীন। এ ব্যাপারে আমার কোন ধারণাই ছিল না। শেষ বয়সের রবীন্দ্রনাথ যে কত কর্মঠ, রসিক এবং ধৈর্যশীল ছিলেন তা বোঝা যায় বইটি থেকে। যারা পুরনো দিনে হারিয়ে যেতে চান তারা বইটি পড়তে পারেন।। বইটা পড়ার পর থেকেই আমার মংপুতে গিয়ে ঘুরে আসতে মন চাইছে। মৈত্রেয়ী দেবীর লেখনীশক্তির এবং কবিভক্তির প্রশংসা বলাই বাহুল্য। যারা রবীন্দ্র ভক্ত তাদের জন্য বইটি অবশ্যপাঠ্য।