Jump to ratings and reviews
Rate this book

Humayun Ahmed (Chronological List) #156

আজ চিত্রার বিয়ে

Rate this book
আজ চিত্রাদের বাড়ির পরিস্থিতি খুবই অস্বাভাবিক। অথচ বাড়ির সবাই ভাব করছে যেন পরিস্থিতি স্বাভাবিক আছে। আজকের দিনটা আলাদা কোনো দিন না। অন্য আর দশটা দিনের মতই। সবাই অভিনয় করে স্বাভাবিক থাকার প্রাণপণ চেষ্টা করছে।

100 pages, Hardcover

First published February 1, 2001

28 people are currently reading
492 people want to read

About the author

Humayun Ahmed

456 books2,906 followers
Humayun Ahmed (Bengali: হুমায়ূন আহমেদ; 13 November 1948 – 19 July 2012) was a Bangladeshi author, dramatist, screenwriter, playwright and filmmaker. He was the most famous and popular author, dramatist and filmmaker ever to grace the cultural world of Bangladesh since its independence in 1971. Dawn referred to him as the cultural legend of Bangladesh. Humayun started his journey to reach fame with the publication of his novel Nondito Noroke (In Blissful Hell) in 1972, which remains one of his most famous works. He wrote over 250 fiction and non-fiction books, all of which were bestsellers in Bangladesh, most of them were number one bestsellers of their respective years by a wide margin. In recognition to the works of Humayun, Times of India wrote, "Humayun was a custodian of the Bangladeshi literary culture whose contribution single-handedly shifted the capital of Bengali literature from Kolkata to Dhaka without any war or revolution." Ahmed's writing style was characterized as "Magic Realism." Sunil Gangopadhyay described him as the most popular writer in the Bengali language for a century and according to him, Ahmed was even more popular than Sarat Chandra Chattopadhyay. Ahmed's books have been the top sellers at the Ekushey Book Fair during every years of the 1990s and 2000s.

Early life:
Humayun Ahmed was born in Mohongonj, Netrokona, but his village home is Kutubpur, Mymensingh, Bangladesh (then East Pakistan). His father, Faizur Rahman Ahmed, a police officer and writer, was killed by Pakistani military during the liberation war of Bangladesh in 1971, and his mother is Ayesha Foyez. Humayun's younger brother, Muhammed Zafar Iqbal, a university professor, is also a very popular author of mostly science fiction genre and Children's Literature. Another brother, Ahsan Habib, the editor of Unmad, a cartoon magazine, and one of the most famous Cartoonist in the country.

Education and Early Career:
Ahmed went to schools in Sylhet, Comilla, Chittagong, Dinajpur and Bogra as his father lived in different places upon official assignment. Ahmed passed SSC exam from Bogra Zilla School in 1965. He stood second in the merit list in Rajshahi Education Board. He passed HSC exam from Dhaka College in 1967. He studied Chemistry in Dhaka University and earned BSc (Honors) and MSc with First Class distinction.

Upon graduation Ahmed joined Bangladesh Agricultural University as a lecturer. After six months he joined Dhaka University as a faculty of the Department of Chemistry. Later he attended North Dakota State University for his PhD studies. He grew his interest in Polymer Chemistry and earned his PhD in that subject. He returned to Bangladesh and resumed his teaching career in Dhaka University. In mid 1990s he left the faculty job to devote all his time to writing, playwright and film production.

Marriages and Personal Life:
In 1973, Humayun Ahmed married Gultekin. They had three daughters — Nova, Sheela, Bipasha and one son — Nuhash. In 2003 Humayun divorced Gultekin and married Meher Afroj Shaon in 2005. From the second marriage he had two sons — Nishad and Ninit.

Death:
In 2011 Ahmed had been diagnosed with colorectal cancer. He died on 19 July 2012 at 11.20 PM BST at Bellevue Hospital in New York City. He was buried in Nuhash Palli, his farm house.

Ratings & Reviews

What do you think?
Rate this book

Friends & Following

Create a free account to discover what your friends think of this book!

Community Reviews

5 stars
238 (15%)
4 stars
515 (34%)
3 stars
569 (37%)
2 stars
142 (9%)
1 star
40 (2%)
Displaying 1 - 30 of 56 reviews
Profile Image for Rifat.
501 reviews329 followers
June 7, 2023
হুমায়ূন আহমেদের অন্য সকল নায়িকাদের মতো চিত্রা অতি রূপবতী নয়। তার গায়ের রঙও চাপা। তাই ওর মা শায়লার বেশ চিন্তাই হতো কিন্তু হঠাৎ করে চিত্রার বিয়ের সম্বন্ধ আসলে এই সব চিন্তা দূর হয়ে যায়। ছেলে সুপাত্র, রাজপুত্তুর, মেরিন ইঞ্জিনিয়ার আহসান। গাড়ি নিয়ে যাওয়ার সময় চিত্রার গায়ে কাদা লাগিয়ে ফেলে সে, সিনেমার মতো কাহিনী, গাড়ি থেকে বের হয়ে কাদামাখা চিত্রাকে দেখে তার ভালো লেগে যায়। ফলস্বরূপ, আমরা বইটার নাম "আজ চিত্রার বিয়ে" দেখতে পাচ্ছি।

মীরা চিত্রার ছোট বোন। তাকে কে যেন ফোন করে হাই হ্যালো করে, ভালোবাসি বলে। শায়লা আর মীরার পরে ধারণা হয় ওদের ভাড়াটে নিজাম সাহেবের বাসায় ফুট ফরমাশ খাটা মজনু ছোকরা এইসব করে। পরে মজনুর মজা দেখানোর ব্যবস্থা করেন শায়লা। মীরা পরে অবশ্য বুঝতে পারে মজনু নির্দোষ।

চিত্রার বাবা রহমান সাহেব একটু আধ পাগল ধরনের। মাঝেমধ্যেই কাউকে চিনতে পারেন না, ভুলে যান। তাছাড়া বিপদ থেকে পালিয়ে বেড়ানোর মতো রোগও তার আছে। কারণ সদ্য তালাকপ্রাপ্তা বোন ফরিদাকে তিনি অতো রাতেও ফেলে আসতে পারেন। ফরিদা আবার মায়াবতী তার ভাইয়ের জন্য রাগটুকু পর্যন্ত হয় না। ফরিদার আবার হাতটানের অভ্যাস আছে, এজন্য শায়লা ওকে দেখতে পারেন না। তালাকপ্রাপ্তা ফরিদা উপায়ন্তর না দেখে ছাদ থেকে লাফ দেয়।


১ তারা! একদমই ভালো লাগেনি।


৭ জুন, ২০২৩
This entire review has been hidden because of spoilers.
Profile Image for Akash.
446 reviews150 followers
January 15, 2023
হুমায়ূন আহমেদের আর কোনো বই এই বইটার মতো এত আঘাত করতে পারেনি। কলিজা ছারখার হয়ে গেছে। পড়ার শুরুতে কেউ কল্পনাও করতে পারবে না যে বইটা এতটা বিষণ্ণ সুন্দর এবং অদ্ভুত।

পড়ার যোগ্য একটা বই।
Profile Image for শাহ্‌ পরাণ.
259 reviews74 followers
November 23, 2022
৩.৭৫/৫

বইয়ের নাম আজ চিত্রার বিয়ে। কিন্তু বিয়েটা এখানে গৌন বিষয়। বিয়ে নিয়ে অন্য সকলের জীবনটাকে ফুটিয়ে তুলেছেন লেখক।

লেখাটায় প্রতিটা চরিত্রকে লেখক এতো অল্প পরিসরে কিন্তু এতটা পূর্ণতায় আর মমতায় ফুটিয়ে তুলেছেন যে, বই শেষ করার পর অনেক্ষন স্তব্ধ হয়ে বসে ছিলাম। বইটা শেষ হলো যখন তখন আমি ট্রেনে। সকাল ৯.৩০ বাজে, পশ্চিম আকাশে ২০ দিনের বৃদ্ধ চাঁদ কার্তিক মাসের নীল আকাশে তুলোর মতো ঝুলে আছে। এক অদ্ভুত বিষন্নতায় ডুবিয়ে যেন বইটা লুকিয়ে গেছে ঐ চাঁদের দেশে। সেখান থেকে তাকিয়ে মিটিমিটি হাসছে।

হুমায়ূন আহমেদের বেশিরভাগ লেখায় উনি মানুষকে এমনভাবে portrait করেন যে, মানুষের ভালো দিকগুলো ফুটে উঠে শুধু। হুমায়ূন আহমেদ মানুষের খারাপ দিক প্রকাশ করেছেন এমন বই খুব কম পাওয়া যায়। ঐদিন দেখলাম একজন ভদ্রমহিলা উনার একটা বইয়ে কেন পাকিস্তানীদের খারাপভাবে (আসল রূপে) portrait করা হয়নি সেজন্য বিশাল বড় অভিযোগের ঝুলি নিয়ে বসে আছেন। একটা মানুষের খারাপ দিক প্রকাশ না করা আর খারাপ দিক লুকিয়ে রাখার মাঝে একটা তফাৎ আছে। যাই হোক, বইয়ের কথায় আসি।

চিত্রার বিয়ে। পাত্রপক্ষ পাত্রীপক্ষের তুলনায় অতিরিক্ত বেশি ভালো, এতো ভালো যে প্রতিনিয়ত বিশ্বাস করতে ইচ্ছে হচ্ছে যে, বিয়ে হবে না। চিত্রার এই বিয়ের আয়োজনের মাঝে তার আশেপাশের কিছু মানুষের এবং তাদের জীবনকে ফুটিয়ে তুলেছেন লেখক। খুব যত্নে।

চিত্রার বাবা রহমান সাহবে। কিছু মানুষ থাকে যারা নিজেরা শামুকের মতো নিজের একটা জগতে ডুবে যায়, এ জগতে আর কেউ ঢুকতে পারে না। রহমান সাহেব এমনি একটা মানুষ। তার জগতে কেউ নেই, আছে শুধু তার বোন ফরিদা। স্ত্রী, সংসার, সন্তান এরা থেকেও তার কাছে তাদের অস্তিত্ব নেই। তারা তার খুব কাছে থাকে কিন্তু উনি তাদের অনুভব করেন না। সংসারে থাকতে হয় বলে উনি থাকেন, কেন থাকেন উনি তা জানেন না। নিজের নিজস্ব ভুবন নিয়ে, নিজের এই ছাপোষা জীবন নিয়ে তিনি সুখী। বাজার করতে পছন্দ করেন, কিন্তু স্ত্রী শায়লা বানু সেই বাজার প্রক্রিয়াজাতকরণ শেষ করে প্লেটে তুলে দিতে প্রায় সময় নারাজ হন, তাই প্রায় তিনি চলে যান তার তার বোন ফরিদার কাছে, তার পৃথিবীতে একমাত্র মানুষ যার কাছে গিয়ে তিনি তার খোলস ছাড়তে পারেন। রহমান সাহেব আর ফরিদার মাঝে যেন অপু দুর্গা ফিরে আসে, বয়স্করূপে, অন্যভাবে, অন্য আবহে।

চিত্রার মা শায়লা বানু। পুরো সংসারের বোঝা একা বইয়ে নেওয়া কঠিন মহিলা। যিনি ভালো ও খারাপ, সঠিক ও ভুল এবং হ্যাঁ ও না এর মাঝে স্পষ্ট পার্থক্য জানেন এবং মানেন। কিছু আত্নবিশ্বাসী মানুষ থাকে যারা অন্যদের সহজে বিশ্বাস করতে পারে না, অন্য কাউকে কোন কাজ দিলে সব সময় ভয়ে থাকেন কাজটা হবে কি হবে না এই নিয়। উনি এমন একটা মানুষ।

চুরি করা আর মিথ্যা কথা বলা মানুষকে তার চারপাশের অন্য মানুষজন বিশ্বাস করে না। চিত্রার ফুফু, রহমান সাহেবের বোন ফরিদা। এই দুটি গুন থাকার কারণে ফরিদাকেও তার চারপাশের মানুষ বিশ্বাস করে না। এই দুইটা গুন ছাড়াও চিত্রার প্রতি, তার ভাইয়ের প্রতি এমনকি তার স্বামীর প্রতি ফরিদার ভালোবাসার একটা স্বচ্ছ প্রকাশ রয়েছে গল্পে।

মীরা, চিত্রার ছোট বোন। টিনেজ মেয়েদের আবেগকে লেখক ফুটিয়ে তুলেছেন। খুব সুন্দর করে।

কত অল্প কথায় কত কিছুই না প্রকাশ করেছেন লেখক! ছোট ছোট স্বপ্ন, আশা, ভালোবাসা, ব্যাথা, আবেগ। শেষটাও সুন্দর করেছেন। এই বইয়ের ending নিয়ে লেখকের প্রতি কোন অভিযোগ নেই আমার। কারোরই থাকবে বলে মনে হয় না।
Profile Image for Samsudduha Rifath.
425 reviews23 followers
August 30, 2024
আমি একটা আহাম্মক বলতে গেলে। আজ চিত্রার বিয়ে মনে করেছিলাম যে নাটক দেখেছি সেটাই এটা। এখন পড়লাম এবং মন খারাপ করে বসে থাকব বরাবরের মত কিছুক্ষণ।
Profile Image for Alvi Rahman Shovon.
467 reviews16 followers
January 26, 2023
কি অদ্ভুত মন খারাপ করা উপাখ্যান। বিষন্নতা ছেয়ে ফেলেছে আমায়! 🥺
Profile Image for Ësrât .
515 reviews85 followers
July 20, 2022
বিষন্ন সুন্দর।



রেটিং:💥⭐🌟.৭০
২০/০৭/২২
Profile Image for Sk Sneho.
35 reviews5 followers
October 25, 2022
বই হিসেবে স্বল্প দৈর্ঘ্যের, প্রত্যেক চরিত্র জীবন্ত এই ছোট পরিসরেই। মনে রাখার মতো চরিত্র প্রথমেই চিত্রার বাবা, ফুপু ফরিদা, চিত্রার মা। চিত্রা চরিত্রটির দৈর্ঘ্য চিত্রার মার চরিত্রের থেকেও কম, কিন্তু তাকেও বই শেষ করার পর মনে থাকে। এর কৃতিত্ব লেখকের। উনি বইয়ের শেষের দিকে চিত্রার বিয়েতে উপস্থিত হওয়া নিয়ে একটা অনিশ্চয়তা তৈরি করেন, যা কিনা চরিত্রের হিসেবে অভাবিত। ঠিক তেমন চিত্রার ফুপুর চরিত্রটি। যে চরিত্রটার উপর পাঠকের রাগ অথবা বিরক্তি তৈরি হওয়ার মতো পরিবেশ থাকে শুরুতে, শেষে যেয়ে সেটাও পুরো উল্টো হয়ে যায়।

হুমায়ুন আহমেদের স্বল্প দৈর্ঘ্যের উপন্যাসগুলোকে আমি বলি স্কেচ ধর্মী উপন্যাস। এই ধরনের বইগুলো ছোটগল্পের স্বাদ দেয়। কিন্তু উনি কিছু বিষয় এতোই প্রচ্ছন্ন রেখে দেন, এবং খুব খুব কম বাক্য ব্যাবহার করেন- মনযোগ দিয়ে না পড়লে সেগুলো ভুল বোঝার সম্ভাবনা প্রচুর। বা মনে হবে, উনি এতো অল্পে কি ইবা বললেন। কিন্তু এটাই উনার নিজস্ব স্টাইল এবং ধরতে পারলে বোঝা যায় কি নিপুণ শিল্পির মতো উনি এ জিনিসটা নিয়ে খেলা করতে পছন্দ করেন। যেমন বইয়ের শেষের দিকের একটা ছোট পরিসরেই বোঝা যায় বইয়ের একটা চরিত্রের কারো সাথে হয়তো ভালোবাসার সম্পর্ক ছিলো, যা কিনা সে শেষ করে আসতে যাচ্ছে। এতো অল্প শব্দ খরচে কেউ এরকম গুরুতর অবস্থা বর্ণনা করতে পারে, না পড়লে বোঝা যাবে না। এজন্য হুমায়ুন আহমেদের ছোটখাটো বই আগে পড়লেও নতুন করে পড়তে ক্লান্তি আসে না।
Profile Image for আহসানুল শোভন.
Author 39 books91 followers
November 22, 2018
চিত্রার বিয়ে ঠিক হয়েছে। পাত্র মেরিন ইঞ্জিনিয়ার। ঢাকায় বাড়ি আছে। লন্ডনেও একটা বাড়ি আছে। পাত্র সুদর্শন। উচ্চতা ছয় ফুটের ওপরে। বাংলাদেশের সামাজিক প্রেক্ষাপটে এমন পাত্র পাওয়া মানে আকাশের চাঁদ পাওয়ার সামিল। যা হোক, চিত্রার বাবার সাথে নিজের চরিত্রকে রিলেট করতে পারার কারণেই হয়ত মন একটু বেশি খারাপ হয়েছে। রহমান সাহেবের মত আমি নিজেও সংসারে একটা ফার্নিচারের মত। কষ্ট লেগেছে চিত্রার বাবা রহমান সাহেবের বোন ফরিদার জন্য। মানুষ এক জীবনে কত কষ্ট বুকে পুষে রাখে, তা কেউ জানে না। বইটা প্রিয় বইয়ের তালিকায় ঢুকে গেল। হুমায়ূন আহমেদ, আপনি বার বার মনে করিয়ে দেন আপনি কে ছিলেন, কী ছিলেন।
Profile Image for Saima  Taher  Shovon.
521 reviews190 followers
November 16, 2023
ফরিদার জন্য কষ্ট লাগা উচিত? কিন্তু আমার যে চিত্রার মায়ের জন্য বেশি খারাপ লাগে!
একঘরে থেকেও মানুষ অনেক দূরের মনে হতে পারে৷ মানুষকে আপন করতে না পারার মতোন কষ্ট আর বোধকরি নেই। আরেকটা কথা, রহমান সাহেবের মতোন মানুষদের জন্য আমার খারাপ লাগেনা কখনো। এই মানুষগুলো ধরি মাছ না ছুঁই পানির মতো মানুষ। নিজের অক্ষমতাগুলো এরা অন্যের বেশি আশার লোভ বলে চালিয়ে দেন।
Profile Image for Mubtasim  Fuad.
316 reviews41 followers
September 1, 2025
হুমায়ূন আহমেদের উপন্যাসের ফিমেল ক্যারেক্টার গুলার পর মাঝেমধ্যে এততত রাগগগ লাগে আমার।
"ন্যাকামী" জিনিসটাকে নেক্সট লেভেলে নিয়ে গেছে লেখক। মাঝেমধ্যে এই ন্যাকামী এতটা এক্সট্রিম পর্যায়ে নিয়ে যায় যে পড়তে গিয়ে বারবারই রাগ লাগতে থাকে।

আজ চিত্রার বিয়ে, উপন্যাসটা নিয়ে বেশ ভালই রিভিউ গুডরিডসে দেখে, তারপর পড়া শুরু করি। শুরুটা হুমায়ূন আহমেদের বাকি ৬৯টা উপন্যাসের মতন হলেও শেষটা অন্য রকম। শেষটা হয় বিষন্নতা দিয়ে। তবুও এই বিষন্নতা আমায় ট্রিগার করে দিচ্ছিল কারণ, সবকিছুই এতত আইলাঝাউলা করা -,-

বই শেষ করে মন খারাপের চাইতে আমার রাগ বেশি লাগতেছে, এখন আমার প্রথম কাজ ওয়াশরুমে গিয়ে সাওয়ার ছেড়ে কিছুসময় চুপচাপ দাঁড়ায় থাকা। 😑
Profile Image for Zubayer.
78 reviews4 followers
May 2, 2025
কাছের মানুষের মৃত্যুর মধ্যে যে বিহ্বলতা আছে, তার আঁচটুকু আমরা অধিকাংশ সময়ই টের পাই না। পেলেও ধরে রাখতে পারি না। পার্থিব নানামুখী ব্যস্ততার ভেতর আমরা আবারো হয়ে উঠি রিয়েলিস্টিক। এই বইয়ের মূল অংশ যেটুকু, সেটুকু ফরিদার মৃত্যু জুড়েই আছে। রহমান সাহেবের অতি নির্মোহ চরিত্রটি বোন ফরিদার মৃত্যুর সাথে যেন ভেঙে পড়েছিল এমন। মরা লাশের সাথে কথা বলে, তার হাতে চুড়ি পরিয়ে, এবং নিজেও কেঁদে, যা অবশ্যই রহমান সাহেবের অলীক কল্পনা, তবুও তাতে আমরা আবেগতাড়িত হয়ে পড়েছিলাম, রহমান সাহেব তার বোনের জন্য এতটা ভালোবাসা বয়ে বেড়িয়েছেন সারাটা জীবন।
This entire review has been hidden because of spoilers.
Profile Image for Sazzad Hossen.
101 reviews6 followers
April 18, 2023
So fascinating when i read the book. It is made possible by Humayun Ahmed. And ending so pathetic and sad :(
Profile Image for Sakib Mohammed.
2 reviews
April 16, 2025
অডিও বুক শুনলাম,দারুণ লাগলো।এই বইটা কিনে আরো ৪/৫ বার পড়ার মতো...
Profile Image for Kazi Md. Al-Wakil.
297 reviews5 followers
February 19, 2021
চিত্রার বিয়ে হবে আমেরিকার এক মেরিন ইঞ্জিয়ার এর সাথে। সেজন্য চিত্রার মা শায়লা খুব ব্যস্ত। পরিবার তিনি একাই সামলাচ্ছেন। চিত্রার বাবা রহমান সাহেব শুধু অফিস আর বাজারটুকু করেন। অফিস থেকে ফেরার পথে কাঁচা বাজারে ঘুরতে তার খুব ভালো লাগে। কোনো কিছু খেতে ইচ্ছা হলে সেই খাবার এর বাজার করে নিয়ে যায় তার বোন ফরিদার বাসায়। ফরিদা তার ভাইকে যত্ন করে খাওয়ায়। কিন্তু ফরিদার পরিবার এতো সুখী না, স্বামী জহির এর আর্থিক অবস্থা ভালো না। অভাবে পড়ে ফরিদার স্বভাবও নষ্ট হয়ে গিয়েছে। চিত্রাদের বাড়িতে গিয়ে সে প্রায় অনেক জিনিশই চুরি করে নিয়ে আসে। রহমান সাহেব এর ছোট মেয়ে মীরার সাথে ফোনালাপ করে একটি ছেলে। শায়লা সন্দেহ করে যে সেই ছেলেটি তাদের ভাড়াটিয়ার ভাগ্নে মজনু। সেই মজনুকে শাস্তি দেয়া হয়, কিন্তু মীরা জানতে পারে তাকে ফোন করে অন্য কেউ মজনু নয়। এদিকে ফরিদার ঝগড়া হয়ে যায় তার স্বামীর সাথে। ঘর থেকে বের করে দেয়। ভাই এর কাছে আশ্রয় নিতে গেলে শায়লা পছন্দ করে না। রহমান সাহেবও বোনকে স্বামীর কাছে দিয়ে চলে আসে। পরের দিন ফরিদা মারা যায়। ছাদ থেকে লাফিয়ে পড়ে। সেই লাশ নিয়ে রহমান সাহেব চিত্রার বিয়ের দিন নেত্রোকোণা যাচ্ছেন। ফরিদার জন্য লাল চুরি কিনেছিলেন তিনি। মৃত ফরিদা রহমান সাহেবকে সেই চুরিগুলো পড়িয়ে দিতে বলছে। গাড়ি এগিয়ে যাচ্ছে।
This entire review has been hidden because of spoilers.
Profile Image for Aurora.
98 reviews35 followers
October 24, 2023
হুমায়ূন আহমেদের সবচেয়ে বেশি যে বৈশিষ্ট্যটি আমার ভালো লাগে, তা হলো একটি সাধারণ চরিত্রের গল্পকেও তার তুলির আঁচড়ে অসাধারণ করে তোলা। যেমন- এই বইটির কথাই ধরে যাক। নাম শুনে মনে হবে এখানের মূল চরিত্র হলো চিত্রা। মূলত চিত্রার বিয়ের দিনে এই গল্পের মূল কাহিনীর বিকাশ হলেও গল্পে প্রতিটি চরিত্রই তাদের আলাদা আলাদা জীবনালেখ্য নিয়ে বেড়ে উঠেছে। সবচেয়ে বেশি যেটা মর্মস্পর্শী ছিল সেটা ছিল ফরিদা আর রহমান সাহেব- দুই ভাই-বোনের গল্পটা।
Profile Image for Roohul  Poolak.
53 reviews2 followers
December 29, 2017
হুমায়ুন আহমেদের সব বইতেই মনে হয় মানুষের অনুভূতিকে নাড়িয়ে দেয়ার মত একটা প্রাচুর্য থাকে! এটাও ব্যতিক্রম নয়। সে যাই হোক, এই গল্পটা অনেকটাই বাস্তবধর্মী, তবে চরিত্রগুলো অতীবমাত্রায় কাল্পনিক। কথাটা বিপরীতধর্মী, কিন্তু আমার কাছে তা-ই মনে হয়েছে। তবে শেষটা আরও ভালো হতে পারতো।

কেন যেন মনে হয়, সবকিছুর শেষটা তিনি হিমুর জন্যে রেখে দিতেন। সবচেয়ে ভালো শেষগুলো!
1 review
February 3, 2025
খুব আগ্রহ নিয���ে পড়তে শুরু করেছিলাম কিন্তু পড়ে মনে হলো শেষের দিকে খুব তাড়াহুড়ো করে শেষ করে দিয়েছে। অনেক প্রশ্নের মধ্যে একটি হলো চিত্রা কেন বিয়ের দিন সেজেগুজে বন্ধুদের সাথে দেখা করতে গিয়েছিল? আমার মতে চিত্রা তার প্রেমিকের সাথে শেষ বারের মতো দেখা করতে গিয়েছিল। সর্বোপরি মোটামুটি ছিল।
Profile Image for Salman Mahmud Rasel.
60 reviews29 followers
May 25, 2017
সর্বাঙ্গীণভাবে ভাল, কিন্তু সমাপ্তিটা আর কিছুটা বিস্তৃত হতে পারত। চিত্রার ব্যাপারটাই অনিষ্পন্ন ও ঘোলাটে রয়ে গেল।
212 reviews4 followers
November 25, 2019
চার তারা হতে হতে শেষ মুহুর্তে তিন তারা হয়ে গেল। তবে তিন তারা দিতেও অস্বস্তি লাগছে, মোহমুগ্ধের মতন পড়ছিলাম।

হুমায়ূনের সব লেখা পড়ে ফেলব বলে পণ করেছি। এখন প্রতিজ্ঞা পূরণে এগিয়ে যাচ্ছি।
Profile Image for   Shrabani Paul.
395 reviews24 followers
February 29, 2024
🎎বইয়ের নাম - আজ হিমু ও চিত্রার বিয়ে🎎
✍🏻লেখক - হুমায়ূন আহমেদ
📇প্রকাশক - জ্ঞানকোষ প্রকাশনী
📒প্রচ্ছদ - মানব
💰মূল্য - ৩৮০/-

🎎🪅চিত্রার বিয়ে🪅🎎
এই প্রথম আমি হুমায়ূন আহমেদের লেখা বই পড়লাম। ‘যুগলবন্দি আজ হিমু ও চিত্রার বিয়ে’ দুটো উপন্যাস একত্রে এই বইয়ের সৃষ্টি।
পড়ার পর একটা আলাদা রকম অনুভুতি তৈরি হলো মনের মধ্যে। যা হয়তো এই ভাবে বোঝানো যাবে না।
আর শেষ টা ভীষনই যন্ত্রণাদায়ক। এইটা কষ্ট পাবো, আগে জানলে হয়তো অন্য কোনো উপন্যাস দিয়ে শুরু করতাম।
এনগেজমেন্টের দিনই চিত্রার বিয়ে হয়ে যাবে এই খবরটা গোপন রইল না। সকাল আটটায় চিত্রার খালা উত্তরা থেকে টেলিফোন করলেন। টেনশানে তার হাঁপানির টান উঠে গেছে। বুকে ব্যথা হচ্ছে, কপালে ঘাম জমছে। তার ধারণা অধিক উত্তেজনার কারণে তাঁর স্ট্রোক করতে যাচ্ছে। তিনি কাঁপা কাঁপা গলায় বললেন, শায়লা খবর শুনেছিস?

🎎🪅হিমুর বিয়ে🪅🎎

হিমু চরিত্রটা ভীষন ভালো লাগলো। এই প্রথম পড়লাম হিমু। এক আলাদা অনুভূতি.......ভীষন মজার মানুষ এই হিমু। এই উপন্যাসে হিমুর মাজেদা খালা বিয়ে ঠিক করে। পাত্রীর নাম রেণু। রেণু একজন ড্রাগ এ্যাডিক্ট ছেলের সাথে প্রেম করে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছিলো বলে তারাহুরো করে হিমুর সাথে বিয়ে দেয়ার ইচ্ছে। হিমুও তার স্বভাব মত এককথায় রাজি হয়ে যায়.......এর পর কি শেষ পর্যন্ত হিমুর সাথে রেণুর বিয়ে হয়েছিলো? জানতে হলে অবশ্যই উপন্যাসটি পড়তে হবে। আমার ভীষন ভালো লেগেছে, আসতে আসতে হিমুর সমস্ত উপন্যাস পড়ে নেবো।

📌সংসারধর্ম পালন করা দরকার। সব ধর্মের সার ধর্ম-সংসারধর্ম।
সংসার শব্দের তুমি অর্থ জানো?
সংসারধর্ম অর্থাৎ পৃথিবীর ধর্ম। পৃথিবীর প্রতি আমার মমতা আছে বলেই এই ধর্মপালন।

📌🗒️2024 Book Review ~ 23
আবারো দেখা হবে পরের রিভিউতে। সুস্থ থাকুন, ভালো থাকুন আর অনেক অনেক বই পড়ুন।
ধন্যবাদ 🙂🙏

🌟🌟🌟🌟🫡

#হুমায়ূন_আহমেদ #আজ_হিমুর_বিয়ে
#আজ_চিত্রার_বিয়ে #বইপোকা #পাঠক_প্রতিক্রিয়া #গল্প #বাংলা_বই
Profile Image for Nurul Huda.
194 reviews5 followers
July 19, 2023
[১] আজ চিত্রাদের বাড়ির পরিস্থিতি অস্বাভাবিক। কিন্তু তারা ভাব করছে যেন, সবকিছু স্বাভাবিক । সবচেয়ে বেশি অস্বাভাবিক লাগছে চিত্রার মা শায়লা বানুকে।
সবাই অপেক্ষা করছে একটি টেলিফোনের। উত্তরা থেকে তার খালা টেলিফোন করে খবরটা দিবেন৷ ইয়েস অথবা নো।
উত্তর আসল, ইয়েস৷ এই ইয়েসটা হল চিত্রার বিয়ের জন্য পাত্র পক্ষের সম্মতি।
চিত্রাদের পরিবারের হর্তাকর্তা তার মা শায়লা বানু। বাবা রহমান সাহেবের পরিবারের ব্যাপারে ধ্যান নেয়। চিত্রার ছোটবোন মীরা৷
পরিবারের সবকিছুই শায়লা বানু দেখেন৷ চিত্রার বিয়ের যাবতীয় তিনিই সামাল দেন৷ চিত্রার বিয়ের কী হয়?

[২] রহমান সাহেব মাঝে মাঝে পছন্দের মাছ সবজি নিয়ে হাজির হয় তার বোন ফরিদার বাসায়৷ ফরিদার স্বামী জহির জুয়াখোর মদপ্য৷ সেই মাছ সবজির তরকারি বোন তার ভাইকে রান্না করে খাওয়ায়৷ বইয়ে ভাই বোনের অফুরন্ত ভালবাসা দেখেছি৷ ফরিদার শেষে কী হয়?

ভাড়াটিয়া নিজামের কাজের লোক মজনু। উপন্যাসে মীরা সাথে মজনুর একটা যোগসূত্র আছে। সেটায় বা কী?
___
সবকিছু জানতে হলে অবশ্যই বইটি পড়তে হবে। আমার কাছে মোটামুটি ধাঁচের মনে হয়েছে। আপনারাও পড়ে ফেলুন৷

___
আজ চিত্রার বিয়ে
হুমায়ূন আহমেদ
সময় প্রকাশন ( বইমেলা ২০০১)
মূল্য : ৭৫

#bookreview2022
#আজ_চিত্রার_বিয়ে
#হুমায়ূন_আহমেদ
Profile Image for Sumaiya Akhter  Lisa.
83 reviews
November 23, 2025
“আজ চিত্রার বিয়ে” পড়ে একটা জিনিস পরিষ্কার, জহিরকে আমি সহ্যই করতে পারি না। কিন্তু অদ্ভুতভাবে তার স্ত্রীকে আবার খুব ভালো লেগে গেল। কীভাবে এমন দুটো বিপরীত মানুষ একসাথে থাকে সেটা ভাবতেই মাথা ঘুরে যায়। আর একটা কথা সে জহিরকে আগেই ছেড়ে যায়নি কেন? কেন?????
মাথা খারাপ হয়ে যাচ্ছিল। এত toxic, এত rude একটা মানুষ!
শেষ পর্যন্ত তাকে মরতেই হলো? তার মৃত্যু গল্পটাকে খুবই ট্র্যাজিক করে দিল। কিন্তু আবার মনে হলো হয়তো এটাই তার মুক্তি ছিল।
আর জহির… আল্লাহ!
আমি পড়তে পড়তে মনে হচ্ছিল, লোকটা যেন আমাকে “তুই তুকারি” করে ঝাড়ি দিচ্ছে।


যাইহোক, চিত্রার মতো করে আমি জীবনে কোনোদিন আমার মাকে ঠকাতে পারব না—ওর যে সাহস! কিন্তু একটা কথা মানতেই হবে, রোহমান মিয়ার মতো মানুষ শুধু হুমায়ূন আহমেদের ইউনিভার্সেই থাকে। রোহমান মিয়ারা শুধু হুমায়ূনের জগতেই জন্মায়, বাঁচে, বাজারে ঘুরে ফিরে আর ভুলে যায়।
২৩/১১/২০২৫
Profile Image for Israt jalil.
70 reviews23 followers
February 6, 2022
বইটা খাটি হুমায়ূন আহমেদের লৈখিক কৌশলে পেশ করা হয়েছে তবুও কেন যেন একটু আলাদা বইটা। হুমায়ূন আহমেদ মাঝেমধ্যেই এমন করেন। বইয়ে কিছু অলক্ষিত নিরেট সত্য প্রবেশ করিয়ে, সেটা অলক্ষ্যে থাকার অপরাধবোধ মনের মধ্যে ঢুকিয়ে তারপর সবকিছু এমনভাবে মিটিয়ে দেন যেন কিছুই হয় নি। কিছু হয় নি মানে কি? এতকিছু যে অমিমাংসিত রয়ে গেলো এটা কে দেখবে? এতগুলো প্রশ্ন যে উত্তরহীন রয়ে গেলো? এর কোন মানে হয়! কিন্তু না এই শেষ হয়েও হইলো না শেষ নিয়েই এখন বসে থাকতে হবে।
Profile Image for Suhala Rabab Saba.
30 reviews16 followers
January 2, 2019
When I was a teenager, I wanted to be an indie filmmaker. This is kind of a dream I could never pull off.
This book makes me relive that dream for a brief moment I have had as a 15-year-old.
4.5 stars
Profile Image for apurba.
39 reviews3 followers
August 18, 2021
হুমায়ুন আহমেদ এর অদ্ভুত বইগুলোর মধ্যে এটা একটা। বিষণ্ণতায় ভরা এক উপন্যাস। বইয়ের প্রত্যেকটা চরিত্রের সাথে নিজের মিল খুঁজে পাওয়ার ব্যার্�� চেষ্টা করেছিলাম। বইটা শেষ করার পর মনে এক ধরণের ভিন্ন অনুভূতির সৃষ্টি হয়েছিল, যা আগে কখনো অনুভব করিনি।
2 reviews
July 15, 2025
হুমায়ুন আহমেদের উপন্যাস যেমন হয়ে থাকে তেমনি। উপন্যাসের কোনো চরিত্রের মধ্যে মানসিক কিছু সমস্যা থাকবে,চরিত্রেরা হুঠহাঠ সিদ্ধান্ত নিবে,একটু রহস্য,কাহিনী যেকোনো সময় পরিবর্তন হয়ে যাবে,শেষে কি হবে তা নিয়ে উত্তেজনা,বিষন্নতা,"শেষ হয়েও হইল না শেষ" টাইপ সমাপ্তি।
Profile Image for Fazle Rabbi Riyad.
87 reviews28 followers
February 24, 2020
প্রচুর মন খারাপ করা অদ্ভুত একটি বই। বাস্তবে কি এতো অদ্ভুত কিছু হওয়া সম্ভব? আমার মনে হয় না। তবে হুমায়ুন আহমেদের লেখনীতে অদ্ভুত সবকিছুও অতি সাধারণ মনে হয়।
Displaying 1 - 30 of 56 reviews

Can't find what you're looking for?

Get help and learn more about the design.