What do you think?
Rate this book
The Virtual Hindu Rashtra: Saffron Nationalism and New Media
From websites devoted to battling a Left-liberal media ecosystem to the formidable internet army of Hindu Right volunteers, from online narratives of Hindu valour to Narendra Modi s impeccably-managed social media presence, new media is an integral part of present-day Hindu nationalism. The Virtual Hindu Rashtra examines the relationship of Hindu nationalism and new media as manifested across a range of internet spaces, including Twitter trends in support of the Bharatiya Janata Party s government policies, Facebook pages dedicated to the cultural project of establishing a Hindu state, and WhatsApp groups circulating jokes about Modi s critics. Situating online Hindu nationalism in a historical context, this book analyses the movement with respect to national and global political trends, such as the ascendancy of authoritarian political personalities worldwide and the phenomenon of fake news. Parsing the many expressions of online Hindu nationalism, the book concludes with a reflection on the implications of the relationship of Hindu nationalism and new media for democracy in India.
- GenresNonfiction
240 pages, Paperback
Published May 25, 2019
4 people are currently reading
35 people want to read
Ratings & Reviews
Friends & Following
Create a free account to discover what your friends think of this book!
Community Reviews
Displaying 1 - 7 of 7 reviews
June 21, 2022
Book: The Virtual Hindu Rashtra: Saffron Nationalism and New Media
Author: Rohit Chopra
Publisher: HarperCollins India
Language: English
Paperback: 240 pages
Item Weight: 299 g
Dimensions: 13.97 x 1.35 x 21.59 cm
Price: 100/-
বইটি পড়তে পড়তে হৃদয়ের এ কূল, ও কূল, দু কূল ভেসে গেল বন্ধুরা !! উথলে উঠলো নয়নবারি।
২০১৯ সালের বই। লেখক উদারমনস্ক রইস এক কংগ্রেসভক্ত। তাঁর বাঁধভাঙা কান্না ভাষা হয়ে ফুটে উঠেছে বইটির ছত্রে ছত্রে।
মোট পাঁচটি অধ্যায়ে বইটি বিভক্ত --
১) The Landscape of New Media Today
২) Hindu Nationalism, Before and After the Internet
৩) The Birth of the Rightwing Indian Media Ecosystem
৪) Hindu Nationalism and New Media in Pax Modica
বইটির মূল premise কী ? লেখক বলছেন -- (আমি ইট্টু পয়েন্টে পয়েন্টে ভেঙে দিচ্ছি)
১) This book seeks to address how and why the Hindu Right is so dominant in Indian cyberspace.
২) It aims to identify key structural and thematic aspects of the relationship of Hindu nationalism and new media; the latter broadly defined as all online or post-internet forms of media, including websites, forums, social media platforms – in particular, Twitter and Facebook – and social media networks like WhatsApp.
৩) It locates the relationship of Hindu nationalism and new media in terms of global developments in media and politics, such as the resurgence of right-wing movements, parties, and leaders everywhere from Europe to Asia; the dramatically altered landscape of private, public, and political communication with the emergence of social media platforms; and the enormously complex and frequently tumultuous changes in Indian society and politics.
৪) While Hindu nationalism possesses its own character and unique features, it does share some salient characteristics with other online right-wing movements, be they white nationalist movements in the USA, right-wing nationalist groups in the UK, or the online face of the spate of European right-wing movements that demand the expulsion of immigrants from their countries.
৫) The book explores the phenomenon of present-day online Hindu nationalism in its multi-faceted richness with a view to understanding the relationship of the internet to democracy and civic life in India and globally, and with the objective of identifying the possible futures of Hindu nationalism itself.
হুরিব্বাওয়া !! এত ভারী ভারী ইঞ্জিরিতে কী বললেন গো লেখক ?
এক লাইনে বলতে গেলে উনি বললেন যে হিন্দুত্ববাদের নতুন পরীক্ষাগার সামাজিক মাধ্যম।
ভেবে দেখুন তো পাঠক। ২০১৯ সাল। মানবদরদী ও জনহিতকর কংগ্রেসকে চক্কাই মক্কাই করে এক বছর হলো কেন্দ্রে এসেছে বিজেপি সরকার।
একটি সাম্প্রদায়িক মনোভাবাপন্ন দলের নেতৃত্বে পরিবর্তন ঘটেছে কেন্দ্রে।
ইয়ে , মানে , ইঅঁ ইঅঁ , কংগ্রেসও কিঞ্চিৎ ধর্ম কার্ড খেলতো বটে , কিন্তু সে কি আর বিচিপির মতো গো ?
লেখক বলছেন , "Let us return to our question, namely, “What makes Modi and the BJP worse than the Congress and its dynasts, given the horror of 1984?”
The answer is simple and unedifying. The Congress, by a kind of historical default, is a pluralist party that is Let us return to our question, namely, “What makes Modi and the BJP worse than the Congress and its dynasts, given the horror of 1984?”
The answer is simple and unedifying.
The Congress, by a kind of historical default, is a pluralist party that is opportunistically communal while the BJP is an ideologically communal (or majoritarian) party that is opportunistically ‘secular’.
The difference between the Congress and the BJP doesn’t lie mainly in the willingness of the former to express contrition about pogroms it helped organise; it is, perhaps, best illustrated by the fact that twenty years after the 1984 pogrom, the Congress assumed office with a Sikh at the helm who served as prime minister for two terms (or majoritarian) party that is opportunistically ‘secular’.
The difference between the Congress and the BJP doesn’t lie mainly in the willingness of the former to express contrition about pogroms it helped organise; it is, perhaps, best illustrated by the fact that twenty years after the 1984 pogrom, the Congress assumed office with a Sikh at the helm who served as prime minister for two terms.."
মানে? 'opportunistically communal' কংগ্রেসের চাইতে 'communal' বিজেপি বহত খারাপ গো দাদারা।
লেখক এক্কেবারে অজস্র তথ্যপ্রমাণ পেশ করে জানিয়েছেন, ভারতে active সব সামাজিক মাধ্যম অ্যাকাউন্ট নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে বিজেপির প্রতি পক্ষপাতদুষ্ট।
আরে অভিযোগটিতে অবশ্য চমকে ওঠার অবকাশ নেই গো দাদারা। ভারতে বিজেপির প্রতি সবকটি বিদেশী সামাজিক মাধ্যমের পক্ষপাতের বহু প্রমাণ আগেও মিলেছে— বিজেপি নেতাদের প্রচারে ফেসবুক সজ্ঞানে নিষ্ক্রিয় থাকছে, এই অভিযোগে তোলপাড় পড়েছিল ২০১২ সালে।
কী ভাবে হিন্দুত্ববাদী মিথ্যা প্রচার সামাজিক মাধ্যমে প্রশ্রয় পেয়েছে, এবং বিভিন্ন সাম্প্রদায়িক অশান্তির ঘটনায় কী ভাবে বারংবার ট্যুইটার, ফেসবুকের নাম জড়িয়েছে, সেই খতিয়ানও সহজলভ্য।
অন্য দিকে, শুধু ভারতই নয়, বিশ্বের বিভিন্ন দেশের (প্রধানত উগ্র দক্ষিণপন্থী) শাসকদের প্রতি পক্ষপাতের অভিযোগ উঠেছে ট্যুইটার, ফেসবুকের বিরুদ্ধে।
অর্থাৎ, ভারতের পরিপ্রেক্ষিতে বইটির লেখক যে কথাগুলি বলেছেন, তা ভারতের ক্ষেত্রেও নতুন নয়, বৈশ্বিক পরিপ্রেক্ষিতেও অতি পরিচিত।
এবং, সেই জন্যই কথাগুলিকে সর্বাধিক গুরুত্ব দেওয়া বিধেয়— কারণ, লেখক অজস্র এমন উদাহরণ দিয়েছেন, যেগুলি ব্যতিক্রমী নয়, বরং ফেসবুক ও ট্যুইটার নামক সংস্থা দু'টির বৈশ্বিক ধরন।
কেন এই পক্ষপাত, সেই কারণটি বিশ্লেষণ করা জরুরি।
হে রিভিউয়ের পাঠক, আমি বইটি পড়ছি ২০২২ সালে। অর্থাৎ , লেখার তিন বছর পরে।
আজকের দিনে দাঁড়িয়ে লেখকের এই উলঙ্গ হাহাকারকে কেমনভাবে দেখবো ?
সামাজিক মাধ্যম তো লিবারাল বামপন্থী ও চরম বামপন্থীদের pleasure হাউস তথা বেশ্যালয় ছিল।
সেখানে দেদো হিন্দুত্ববাদী মুখ্যর দল হঠাৎ ন্যারেটিভের মাতৃগুহ্যে লিঙ্গপ্রেরণ করলো কেমনভাবে ?
জবাব সিম্পল। আপনাদের নবীই তো বলে গিয়েছেন -- The ideas of the ruling class are in every epoch the ruling ideas, i.e. the class which is the ruling material force of society, is at the same time its ruling intellectual force...
ভারতের মতো বিপুল বাজারে নিজেদের উপস্থিতির প্রাবল্য ক্রমেই বাড়িয়ে চলতে হলে যে দেশের শাসকদের হাতে রাখতে হয়, এ কথা ট্যুইটার, ফেসবুক জানে।
শুধু ভারতের ক্ষেত্রেই নয়, কথাটি দুনিয়ার সর্বত্রই সত্য— বিশেষত যেখানে শাসকরা চরিত্রে মূলগত ভাবে একাধিপত্যকামী— শাসককে চটালে দেশের বাজারে টিকে থাকা মুশকিল।
ফলে, গোটা দুনিয়াতেই দক্ষিণপন্থী শাসক ও ফেসবুকের মধ্যে এক আশ্চর্য মিথোজীবী বাস্তুতন্ত্র গড়ে উঠেছে। এবং, একই সঙ্গে এই কথাটিও মনে রাখা জরুরি যে, দক্ষিণপন্থীদের রাজনৈতিক বার্তা চরিত্রগত ভাবে অনেক বেশি আদিম আবেদনময়— কখনও তাতে জাতীয়তাবাদের গর্ব, কখনও সংখ্যালঘুর হাতে পর্যুদস্ত হওয়ার ভয়, কখনও চারটি বিয়ে করতে না পারার ঈর্ষা। তার তুলনায় বণ্টনের সাম্য অথবা ধর্মনিরপেক্ষতার বার্তা মানুষের কাছে পানসে ঠেকতে পারে।
কিন্তু, এই ‘সহজ কারণ’গুলি একটি বৃহত্তর প্রশ্নের সামনে দাঁড় করিয়ে দেয়।
রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রণের তুলনায় যে বাজারব্যবস্থা শ্রেয়, এ কথা অস্বীকার করার কোনও কারণ বা উপায় নেই। কিন্তু, কোনও অতিবৃহৎ বেসরকারি প্রতিষ্ঠান যদি স্বেচ্ছায়— শাসকদের প্রসাদ অর্জনার্থে— রাষ্ট্রীয় শাসকদের অন্যায় হস্তক্ষেপের সামনে নতিস্বীকার করে, ফেসবুক যেমন করছে?
অনুমান করা চলে, সোশ্যাল মিডিয়ার এই বাজারটি যদি প্রকৃতার্থে প্রতিযোগিতার বাজার হত, যদি বেশ কয়েকটি সমান মাপের সংস্থা এই বাজারের দখলের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করত, তা হলে শাসকদের সামনে মাথা নুইয়ে মুনাফা অর্জনের প্রবণতা এমন সর্বাত্মক হত না।
কিন্তু, এই বাজারে অদূর ভবিষ্যতে তেমন প্রতিযোগিতার সম্ভাবনা ক্ষীণ। অতএব, এক দিকে প্রয়োজন সংস্থার আত্মনিয়ন্ত্রণ; অন্য দিকে, রাষ্ট্রের মধ্যে গড়ে তোলা প্রয়োজন প্রকৃতার্থে স্বাধীন নজরদারি প্রতিষ্ঠান।
বাজারের স্বার্থে, মানুষের স্বার্থে, গোটা দুনিয়ার স্বার্থে।
বামপন্থী ও লিবারাল বন্ধুদের পড়ান এই বইটি। এটিতে যদিও আরএসএসের জন্মলগ্ন ও ইতিহাস নিয়ে বেশ অনেকগুলি মিথ্যাচার রয়েছে, তবুও পড়ান।
মোদী নামক মানুষটাকে বহুত খিস্তি করেছে বইটি। অকারণ। নিষ্ফল আক্রোশে।
আরে মরা , Ruling class ও ruling ideas ভুলে চলবে ?
আপনাদের বার্ধক্যের বারাণসী এই সামাজিক মাধ্যমে হেগে-পেঁদে-মুতে ছেড়কুটে রেখেছে মূর্খ চাড্ডিরা।
তার হাহাকারের অভ্যুদয়ের কোড লিখেছে এই বইটি।
ব্লার্বের এক্কেবারে শেষাংশে লেখা : The book concludes with a reflection on the implications of the relationship of Hindu nationalism and new media for democracy in India.
লেখক প্রায় কাঁদতে কাঁদতে হেগে ফেলেছেন।
পড়তে পড়তে দুঃখে হ্যান্ডেল মেরে দিলুম গো দাদারা।
Author: Rohit Chopra
Publisher: HarperCollins India
Language: English
Paperback: 240 pages
Item Weight: 299 g
Dimensions: 13.97 x 1.35 x 21.59 cm
Price: 100/-
বইটি পড়তে পড়তে হৃদয়ের এ কূল, ও কূল, দু কূল ভেসে গেল বন্ধুরা !! উথলে উঠলো নয়নবারি।
২০১৯ সালের বই। লেখক উদারমনস্ক রইস এক কংগ্রেসভক্ত। তাঁর বাঁধভাঙা কান্না ভাষা হয়ে ফুটে উঠেছে বইটির ছত্রে ছত্রে।
মোট পাঁচটি অধ্যায়ে বইটি বিভক্ত --
১) The Landscape of New Media Today
২) Hindu Nationalism, Before and After the Internet
৩) The Birth of the Rightwing Indian Media Ecosystem
৪) Hindu Nationalism and New Media in Pax Modica
বইটির মূল premise কী ? লেখক বলছেন -- (আমি ইট্টু পয়েন্টে পয়েন্টে ভেঙে দিচ্ছি)
১) This book seeks to address how and why the Hindu Right is so dominant in Indian cyberspace.
২) It aims to identify key structural and thematic aspects of the relationship of Hindu nationalism and new media; the latter broadly defined as all online or post-internet forms of media, including websites, forums, social media platforms – in particular, Twitter and Facebook – and social media networks like WhatsApp.
৩) It locates the relationship of Hindu nationalism and new media in terms of global developments in media and politics, such as the resurgence of right-wing movements, parties, and leaders everywhere from Europe to Asia; the dramatically altered landscape of private, public, and political communication with the emergence of social media platforms; and the enormously complex and frequently tumultuous changes in Indian society and politics.
৪) While Hindu nationalism possesses its own character and unique features, it does share some salient characteristics with other online right-wing movements, be they white nationalist movements in the USA, right-wing nationalist groups in the UK, or the online face of the spate of European right-wing movements that demand the expulsion of immigrants from their countries.
৫) The book explores the phenomenon of present-day online Hindu nationalism in its multi-faceted richness with a view to understanding the relationship of the internet to democracy and civic life in India and globally, and with the objective of identifying the possible futures of Hindu nationalism itself.
হুরিব্বাওয়া !! এত ভারী ভারী ইঞ্জিরিতে কী বললেন গো লেখক ?
এক লাইনে বলতে গেলে উনি বললেন যে হিন্দুত্ববাদের নতুন পরীক্ষাগার সামাজিক মাধ্যম।
ভেবে দেখুন তো পাঠক। ২০১৯ সাল। মানবদরদী ও জনহিতকর কংগ্রেসকে চক্কাই মক্কাই করে এক বছর হলো কেন্দ্রে এসেছে বিজেপি সরকার।
একটি সাম্প্রদায়িক মনোভাবাপন্ন দলের নেতৃত্বে পরিবর্তন ঘটেছে কেন্দ্রে।
ইয়ে , মানে , ইঅঁ ইঅঁ , কংগ্রেসও কিঞ্চিৎ ধর্ম কার্ড খেলতো বটে , কিন্তু সে কি আর বিচিপির মতো গো ?
লেখক বলছেন , "Let us return to our question, namely, “What makes Modi and the BJP worse than the Congress and its dynasts, given the horror of 1984?”
The answer is simple and unedifying. The Congress, by a kind of historical default, is a pluralist party that is Let us return to our question, namely, “What makes Modi and the BJP worse than the Congress and its dynasts, given the horror of 1984?”
The answer is simple and unedifying.
The Congress, by a kind of historical default, is a pluralist party that is opportunistically communal while the BJP is an ideologically communal (or majoritarian) party that is opportunistically ‘secular’.
The difference between the Congress and the BJP doesn’t lie mainly in the willingness of the former to express contrition about pogroms it helped organise; it is, perhaps, best illustrated by the fact that twenty years after the 1984 pogrom, the Congress assumed office with a Sikh at the helm who served as prime minister for two terms (or majoritarian) party that is opportunistically ‘secular’.
The difference between the Congress and the BJP doesn’t lie mainly in the willingness of the former to express contrition about pogroms it helped organise; it is, perhaps, best illustrated by the fact that twenty years after the 1984 pogrom, the Congress assumed office with a Sikh at the helm who served as prime minister for two terms.."
মানে? 'opportunistically communal' কংগ্রেসের চাইতে 'communal' বিজেপি বহত খারাপ গো দাদারা।
লেখক এক্কেবারে অজস্র তথ্যপ্রমাণ পেশ করে জানিয়েছেন, ভারতে active সব সামাজিক মাধ্যম অ্যাকাউন্ট নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে বিজেপির প্রতি পক্ষপাতদুষ্ট।
আরে অভিযোগটিতে অবশ্য চমকে ওঠার অবকাশ নেই গো দাদারা। ভারতে বিজেপির প্রতি সবকটি বিদেশী সামাজিক মাধ্যমের পক্ষপাতের বহু প্রমাণ আগেও মিলেছে— বিজেপি নেতাদের প্রচারে ফেসবুক সজ্ঞানে নিষ্ক্রিয় থাকছে, এই অভিযোগে তোলপাড় পড়েছিল ২০১২ সালে।
কী ভাবে হিন্দুত্ববাদী মিথ্যা প্রচার সামাজিক মাধ্যমে প্রশ্রয় পেয়েছে, এবং বিভিন্ন সাম্প্রদায়িক অশান্তির ঘটনায় কী ভাবে বারংবার ট্যুইটার, ফেসবুকের নাম জড়িয়েছে, সেই খতিয়ানও সহজলভ্য।
অন্য দিকে, শুধু ভারতই নয়, বিশ্বের বিভিন্ন দেশের (প্রধানত উগ্র দক্ষিণপন্থী) শাসকদের প্রতি পক্ষপাতের অভিযোগ উঠেছে ট্যুইটার, ফেসবুকের বিরুদ্ধে।
অর্থাৎ, ভারতের পরিপ্রেক্ষিতে বইটির লেখক যে কথাগুলি বলেছেন, তা ভারতের ক্ষেত্রেও নতুন নয়, বৈশ্বিক পরিপ্রেক্ষিতেও অতি পরিচিত।
এবং, সেই জন্যই কথাগুলিকে সর্বাধিক গুরুত্ব দেওয়া বিধেয়— কারণ, লেখক অজস্র এমন উদাহরণ দিয়েছেন, যেগুলি ব্যতিক্রমী নয়, বরং ফেসবুক ও ট্যুইটার নামক সংস্থা দু'টির বৈশ্বিক ধরন।
কেন এই পক্ষপাত, সেই কারণটি বিশ্লেষণ করা জরুরি।
হে রিভিউয়ের পাঠক, আমি বইটি পড়ছি ২০২২ সালে। অর্থাৎ , লেখার তিন বছর পরে।
আজকের দিনে দাঁড়িয়ে লেখকের এই উলঙ্গ হাহাকারকে কেমনভাবে দেখবো ?
সামাজিক মাধ্যম তো লিবারাল বামপন্থী ও চরম বামপন্থীদের pleasure হাউস তথা বেশ্যালয় ছিল।
সেখানে দেদো হিন্দুত্ববাদী মুখ্যর দল হঠাৎ ন্যারেটিভের মাতৃগুহ্যে লিঙ্গপ্রেরণ করলো কেমনভাবে ?
জবাব সিম্পল। আপনাদের নবীই তো বলে গিয়েছেন -- The ideas of the ruling class are in every epoch the ruling ideas, i.e. the class which is the ruling material force of society, is at the same time its ruling intellectual force...
ভারতের মতো বিপুল বাজারে নিজেদের উপস্থিতির প্রাবল্য ক্রমেই বাড়িয়ে চলতে হলে যে দেশের শাসকদের হাতে রাখতে হয়, এ কথা ট্যুইটার, ফেসবুক জানে।
শুধু ভারতের ক্ষেত্রেই নয়, কথাটি দুনিয়ার সর্বত্রই সত্য— বিশেষত যেখানে শাসকরা চরিত্রে মূলগত ভাবে একাধিপত্যকামী— শাসককে চটালে দেশের বাজারে টিকে থাকা মুশকিল।
ফলে, গোটা দুনিয়াতেই দক্ষিণপন্থী শাসক ও ফেসবুকের মধ্যে এক আশ্চর্য মিথোজীবী বাস্তুতন্ত্র গড়ে উঠেছে। এবং, একই সঙ্গে এই কথাটিও মনে রাখা জরুরি যে, দক্ষিণপন্থীদের রাজনৈতিক বার্তা চরিত্রগত ভাবে অনেক বেশি আদিম আবেদনময়— কখনও তাতে জাতীয়তাবাদের গর্ব, কখনও সংখ্যালঘুর হাতে পর্যুদস্ত হওয়ার ভয়, কখনও চারটি বিয়ে করতে না পারার ঈর্ষা। তার তুলনায় বণ্টনের সাম্য অথবা ধর্মনিরপেক্ষতার বার্তা মানুষের কাছে পানসে ঠেকতে পারে।
কিন্তু, এই ‘সহজ কারণ’গুলি একটি বৃহত্তর প্রশ্নের সামনে দাঁড় করিয়ে দেয়।
রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রণের তুলনায় যে বাজারব্যবস্থা শ্রেয়, এ কথা অস্বীকার করার কোনও কারণ বা উপায় নেই। কিন্তু, কোনও অতিবৃহৎ বেসরকারি প্রতিষ্ঠান যদি স্বেচ্ছায়— শাসকদের প্রসাদ অর্জনার্থে— রাষ্ট্রীয় শাসকদের অন্যায় হস্তক্ষেপের সামনে নতিস্বীকার করে, ফেসবুক যেমন করছে?
অনুমান করা চলে, সোশ্যাল মিডিয়ার এই বাজারটি যদি প্রকৃতার্থে প্রতিযোগিতার বাজার হত, যদি বেশ কয়েকটি সমান মাপের সংস্থা এই বাজারের দখলের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করত, তা হলে শাসকদের সামনে মাথা নুইয়ে মুনাফা অর্জনের প্রবণতা এমন সর্বাত্মক হত না।
কিন্তু, এই বাজারে অদূর ভবিষ্যতে তেমন প্রতিযোগিতার সম্ভাবনা ক্ষীণ। অতএব, এক দিকে প্রয়োজন সংস্থার আত্মনিয়ন্ত্রণ; অন্য দিকে, রাষ্ট্রের মধ্যে গড়ে তোলা প্রয়োজন প্রকৃতার্থে স্বাধীন নজরদারি প্রতিষ্ঠান।
বাজারের স্বার্থে, মানুষের স্বার্থে, গোটা দুনিয়ার স্বার্থে।
বামপন্থী ও লিবারাল বন্ধুদের পড়ান এই বইটি। এটিতে যদিও আরএসএসের জন্মলগ্ন ও ইতিহাস নিয়ে বেশ অনেকগুলি মিথ্যাচার রয়েছে, তবুও পড়ান।
মোদী নামক মানুষটাকে বহুত খিস্তি করেছে বইটি। অকারণ। নিষ্ফল আক্রোশে।
আরে মরা , Ruling class ও ruling ideas ভুলে চলবে ?
আপনাদের বার্ধক্যের বারাণসী এই সামাজিক মাধ্যমে হেগে-পেঁদে-মুতে ছেড়কুটে রেখেছে মূর্খ চাড্ডিরা।
তার হাহাকারের অভ্যুদয়ের কোড লিখেছে এই বইটি।
ব্লার্বের এক্কেবারে শেষাংশে লেখা : The book concludes with a reflection on the implications of the relationship of Hindu nationalism and new media for democracy in India.
লেখক প্রায় কাঁদতে কাঁদতে হেগে ফেলেছেন।
পড়তে পড়তে দুঃখে হ্যান্ডেল মেরে দিলুম গো দাদারা।
November 29, 2022
Met him at an event, absolutely biased, works with ( funded by ) iamc, anti India propagandist totally subversive in his means .. sadly violent a person who’s been removed from Twitter.
July 11, 2020
Even though it is a brilliant insight into the Indian political social media sphere and how the BJP has undeniably weaponized it, I cannot help but feel like I’m being underhanded by an ulterior motive. Instead of stating facts that gradually flow into his narrative, Chopra uses facts to supplement his point of view, often times without representing all sides of the arguments.
July 7, 2024
Two reasons I bought and dared to read this book - a) to bolster my confirmation bias, b) it came dirt cheap after unusually heavy discount on Amazon.
I had no idea who the author was, till I read in his introduction that he was the face behind the twitter handle "IndiaExplained", which I used to follow amongst the 1000 others, when I was actively checking social media every 10 mins. (Thankfully, I have almost quit social media for quite some time now. Oh my blessed soul! My days are so peaceful.)
The author warns in the introduction, that he is no journalist and hence not to expect any investigative journalism from this book. Rather the readers is expected to consider it as an academic treatise, as that's his main profession anyway. He teaches media and communication in an American University.
Few pages in and the author destroyed conveniently my positive assumption that 'not all academic papers need to be boring'. This book reads like a long academic diatribe hammering on the same point again and again, without going into the rigour of providing evidences to justify the arguments, or even pretending to provide the essays a modicum of interesting stuff for the readers who don't spend their lives in the corridors of an University dorm to enjoy.
India media is currently in a dire state. Any self-respecting person, who values his or her time, would completely avoid the TV media, which is nothing but an echo-chamber of the ruling party. The social media is even worse. Even if the ruling party had an early mover advantage of propagating fake news and propaganda, dominating the social media before 2019, I observe, that the oppositions have learnt the trick and now responsible for 50% of the mess. Thankfully, since the day Elon Musk took the rein of Twitter under him, my X timeline is now filled with funny and vulgar Youtube-Shorts kind of videos, instead of political bickering and abuse pretending to provide news, which made my decision pretty easy to quit that space entirely. Now, I confine myself to the paid news in the pink newspapers for my daily dose of entertainment. I presumed that the author would provide some additional points which I can use when I argue with my friends, why they should stop following the news altogether. I got none.
If you are a casual observer of Indian politics and social media for quite some time now, you probably would yawningly agree with the author, while simultaneously thinking, if you would have bought that beer instead of this book.
And, if you would take my suggestion, go for the beer.
I had no idea who the author was, till I read in his introduction that he was the face behind the twitter handle "IndiaExplained", which I used to follow amongst the 1000 others, when I was actively checking social media every 10 mins. (Thankfully, I have almost quit social media for quite some time now. Oh my blessed soul! My days are so peaceful.)
The author warns in the introduction, that he is no journalist and hence not to expect any investigative journalism from this book. Rather the readers is expected to consider it as an academic treatise, as that's his main profession anyway. He teaches media and communication in an American University.
Few pages in and the author destroyed conveniently my positive assumption that 'not all academic papers need to be boring'. This book reads like a long academic diatribe hammering on the same point again and again, without going into the rigour of providing evidences to justify the arguments, or even pretending to provide the essays a modicum of interesting stuff for the readers who don't spend their lives in the corridors of an University dorm to enjoy.
India media is currently in a dire state. Any self-respecting person, who values his or her time, would completely avoid the TV media, which is nothing but an echo-chamber of the ruling party. The social media is even worse. Even if the ruling party had an early mover advantage of propagating fake news and propaganda, dominating the social media before 2019, I observe, that the oppositions have learnt the trick and now responsible for 50% of the mess. Thankfully, since the day Elon Musk took the rein of Twitter under him, my X timeline is now filled with funny and vulgar Youtube-Shorts kind of videos, instead of political bickering and abuse pretending to provide news, which made my decision pretty easy to quit that space entirely. Now, I confine myself to the paid news in the pink newspapers for my daily dose of entertainment. I presumed that the author would provide some additional points which I can use when I argue with my friends, why they should stop following the news altogether. I got none.
If you are a casual observer of Indian politics and social media for quite some time now, you probably would yawningly agree with the author, while simultaneously thinking, if you would have bought that beer instead of this book.
And, if you would take my suggestion, go for the beer.
June 17, 2019
The book is precisely what the title says. It starts with the fundamentals of hindutva and early internet companies which helped spread this disease. It covers topics like gender politics, subdugation of mintories, social media venom, the role of media houses, the role of data companies and a lot more. This compendium of hindutva separates facts and incidents from his personal opinion very clearly and supports his arguments with a lot of references like a true academic. Rohit also draws parallels between Modi's govt, historical events and other global developments. I've been following Rohit's podcast/IndiaExplained handle for a while now and share a lot of his biases as well. The storytelling is amazing and I learned a lot about the cogs of this communal hindutva machinery.
September 9, 2019
Great subject and very timely but I would have liked more detail.
Want to read
January 18, 2020This entire review has been hidden because of spoilers.
Displaying 1 - 7 of 7 reviews