আমেরিকার বিখ্যাত ফোর্ড মোটরগাড়ি কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা মালিক হেনরি ফোর্ড। কোম্পানি পরিচালনা করতে গিয়ে তিনি তো চক্ষু চড়কগাছ! এ কী! ইহুদিদের জায়োনিষ্ট জাল অক্টোপাসের মতো ঘিরে ধরেছে পৃথিবীকে!
ফোর্ড ১৯২০ সালে শুরু করলেন নিজের পত্রিকা 'দ্য ডিয়ারবর্ন ইনডিপেন্ডেন্ট'। সেখানে ৯১ পর্বের কলামে ধারাবাহিকভাবে তুলে ধরলেন ইহুদি জাল ও নেটওয়ার্ক। বিশ্বব্যাপী তুমুল হইচই শুরু হলো। জায়োনিষ্ট মুখোশ উন্মোচিত হলে আমেরিকান ব্যবসায়ীর কলমে। ইতোমধ্যে ফোর্ড-এর কলামগুলো নিয়ে চার খণ্ডের বই তৈরি হলো; নাম- 'The International Jew'। প্রতিক্রিয়ায় ইহুদি লবি জবাব দিতে লাগল। আমেরিকা থেকে কয়েকদিনের ব্যবধানেই সব বই লাপাত্তা হলো। পত্রিকার বিরুদ্ধে সম্প্রিতি নষ্টের উস্কানির অভিযোগ উঠল। ১৯২৭ সালে বন্ধ করে দেওয়া হলো তার পত্রিকা এবং আলোচিত এই বই।
কিন্তু চাইলেই কি সব বন্ধ করে দেওয়া যায়? আশির দশকে আবার প্রকাশিত হলো বইটি। দুনিয়াব্যাপী ২৩টি ভাষায় অনূদিত হলো। বিশ্বখ্যাত সেই বইটির বাংলা অনুবাদ 'সিক্রেটস অব জায়োনিজম'।
Henry Ford (July 30, 1863 – April 7, 1947) was an American industrialist, the founder of the Ford Motor Company, and sponsor of the development of the assembly line technique of mass production. Although Ford did not invent the automobile or the assembly line, he developed and manufactured the first automobile that many middle class Americans could afford. In doing so, Ford converted the automobile from an expensive curiosity into a practical conveyance that would profoundly impact the landscape of the twentieth century. His introduction of the Model T automobile revolutionized transportation and American industry. As owner of the Ford Motor Company, he became one of the richest and best-known people in the world. He is credited with "Fordism": mass production of inexpensive goods coupled with high wages for workers. Ford had a global vision, with consumerism as the key to peace. His intense commitment to systematically lowering costs resulted in many technical and business innovations, including a franchise system that put dealerships throughout most of North America and in major cities on six continents. Ford left most of his vast wealth to the Ford Foundation and arranged for his family to control the company permanently.
Ford was also widely known for his pacifism during the first years of World War I, and also for being the publisher of anti semitic texts such as the book The International Jew.
His father gave him a pocket watch in his early teens. At 15, Ford dismantled and reassembled the timepieces of friends and neighbors dozens of times, gaining the reputation of a watch repairman.
Ford was devastated when his mother died in 1876. His father expected him to eventually take over the family farm, but he despised farm work. He later wrote, "I never had any particular love for the farm—it was the mother on the farm I loved."
In Aldous Huxley's Brave New World (1932), society is organized on "Fordist" lines, the years are dated A.F. or Anno Ford ("In the Year of our Ford"), and the expression "My Ford" is used instead of "My Lord".
Upton Sinclair created a fictional description of Ford in the 1937 novel The Flivver King.
Symphonic composer Ferde Grofe composed a tone poem in Henry Ford's honor (1938). Ford is treated as a character in several historical novels, notably E. L. Doctorow's Ragtime (1975), and Richard Powers' novel Three Farmers on the Way to a Dance (1985).
Ford, his family, and his company were the subjects of a 1986 biography by Robert Lacey entitled Ford: The Men and the Machine. The book was adapted in 1987 into a film starring Cliff Robertson and Michael Ironside.
In the 2005 alternative history novel The Plot Against America, Philip Roth features Ford as Secretary of Interior in a fictional Charles Lindbergh presidential administration.
The British author Douglas Galbraith uses the event of the Ford Peace Ship as the center of his novel King Henry (2007).
Ford appears as a Great Builder in the 2008 strategy video game Civilization Revolution.
In December 1999, Ford was among 18 included in Gallup's List of Widely Admired People of the 20th Century, from a poll conducted of the American people.
In 1928, Ford was awarded the Franklin Institute's Elliott Cresson Medal.
In 1938, Ford was awarded Nazi Germany's Grand Cross of the German Eagle, a medal given to foreigners sympathetic to Nazism.
The United States Postal Service honored Ford with a Prominent Americans series (1965–1978) 12¢ postage stamp.
বাজে একটা বই। দুই বছর আগে যখন পড়ছিলাম তখন ভাল মনে হইছিল। এখন বুঝতে পারছি যে কত একপাক্ষিক একটা বই। এসব বই পড়ে আজাইরা সময় ও টাকা দুই নষ্ট। আগে তিন তারা দিছিলাম।
সোশ্যাল মিডিয়াতে যখন বইটার প্রশংসা শুনি তখন হাসব না কাঁদব ঠিক বুঝতে পারি না।
অনেক তথ্যবহুল। সেটা মানলাম। কিন্তু একইসাথে অনেক বিরক্তির উদ্রেককারীও বটে। কিছু কিছু অধ্যায়ে একই কথাই ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে ত্যানা পেঁচিয়ে বারবারই বলা হয়েছে। যেখানে ১০ লাইনে শেষ করা যেতো, সেখানে ৪০ লাইন লেখা হয়েছে। এরকম রিপিটেশন যথেষ্ট পাঠ্যকটু ( 'শ্রুতিকটু', 'দৃষ্টিকটু'র সাথে মিলায়ে বানালাম 'পাঠ্যকটু'। এরকম শব্দ কি আসলেই আছে? ভাবনার বিষয়।)।
সর্বোপরি, অনেক অজানা কিছু জিনিস জানা গেল বইটা পড়ে। সংগ্রহে রাখার মত বই।
শুরুতে ইন্টারেস্টিং মনে হচ্ছিলো, তবে হঠাৎ একবার মনে হলো বইটা স্রেফ ইহুদী বিদ্বেষী একটা বই অথবা ইহুদীদেরকে অযথাই মহিমান্বিত করার চেষ্টা। যাকগে৷ শেষতক বইটা 'কনস্পিরেসি নন-ফিকশন' বলেই ঠাহর হলো।
বইটা অনেক তথ্যবহুল। অনেক কথা মাথায় উচ্ছৃঙ্খলভাবে ঘোরাঘুরি করছে, সাজাতে পারছিনা।
পবিত্র কুরআন থেকে যেটুকু বুঝেছিলাম যে ইহুদিরা অভিশপ্ত, আর ঘাড়ত্যাড়া একটা জাতি (যদিও এভাবে বলাটা ঠিক না, কারণ বহু প্রসিদ্ধ পয়গম্বর এই জাতি থেকেই এসেছিলেন, কিন্তু সেসব পয়গম্বরগণদেরও হয়রান করে ছেড়েছিলো এই ইহুদিরা)। আরও যা জানতাম সেটুকু নবী মুহাম্মদ (সা.) এর হাদীস থেকে, ইহুদিরা যে পৃথিবীকে অক্টোপাসের মতো আষ্টেপৃষ্টে জড়িয়ে ধরবে তাও বিশ্বাস করতাম। কৌতূহলবশত অনলাইনে বহু ‘কন্সপিরেসি থিওরি’ ঘাঁটাঘাঁটি করেছি, কিন্তু বিশ্বাস করতে কষ্ট হচ্ছিলো। একটা সংখ্যায় মুষ্টিমেয় একটা জাতি এতটা সতর্কতার সাথে কীভাবে এতসব দুনিয়া উল্টানো কাজ করতে পারে? জিনিসগুলো ভাবতাম কিন্তু কূলকিনারা পেতাম না।
এই বইটা প্রকাশিত হওয়ার পর থেকেই অস্থির ছিলাম পড়ার জন্য। কারণ বইয়ের লেখক ‘হেনরি ফোর্ড’।
বইটা পড়ে শেষ করার পরে সেই ভাইটির কথার সত্যতা পেয়েছি। ইহুদিদের ধৈর্য আসলেই শয়তানের অনুরূপ এবং ইহুদি ও শয়তানের কাজেকর্মে কোনো পার্থক্য নেই। যেখানে যে বিষ ঢাললে কাজ হবে ইহুদিরা সেখানেই সেটুকুই সমপরিমাণে ঢালবে।
ইহুদিদের নিয়ে যেসব তথ্য আছে বইটিতে পড়লে থ হতে বাধ্য আপনি। সারাবিশ্বে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকলেও ওরা ওদের রাজার সব আদেশ মেনে চলে, আর সারাবিশ্ব তো বটেই, এমনকি ইহুদিদেরও এলিট শ্রেণী ব্যতীত কেউই জানেনা আসলে ওদের রাজা কে। যদিও আমার ধারণা এই রাজা ইহুদিদের ভাষায় মাসীহ আর নবী মুহাম্মদ (সা.) এর বর্ণনানুযায়ী দাজ্জাল।
যদি আধুনিক বিশ্বের সব প্রভাবশালী প্রতিষ্ঠানগুলোর পেছনের ইতিহাস আর আধুনিক ইসলাম নিয়ে সামান্য পড়াশোনা করা থাকে তাহলে আপনি অনেকগুলো ডট মেলাতে পারবেন। বইটার প্রাসঙ্গিকতাই এমন!
আমি এটা বিশ্বাস না করে থাকতেই পারছিনা যে উগ্র জায়োনিস্টদের কোপ বাংলাদেশে পরেনি। যার প্রমাণ দেশের সরকারি-বেসরকারি উচ্চ পর্যায়ের পদগুলির দিকে তাকালেই বুঝা যায়। ৮০% দখল করে আছে ইসরায়েল ঘেঁষা সংগঠন ইসকনের সদস্যরা। এটা মোটেও হেলা-ফেলার ব্যাপার নয়। কারণ, অনেক সাধারণ হিন্দুরাও ইসকনিদের উসকানি হিসেবেই দেখে।
কীভাবে জায়োনিজম একে একে ঋণের ফাঁদে ফেলে ধ্বংস করেছে ইউরোপ-আমেরিকার অর্থনীতি, ব্ল্যাকমেইল করেছে প্রেসিডেন্টদের। কীভাবে রুজভেল্ট, নিক্সন, টনি ব্লেয়ার, বিল ক্লিনটন আর বুশ ওবামাদের ব্যবহার করেছে ভালোভাবে আন্দাজ করতে পারবেন আর যারা ব্যবহৃত হতে চাননি তাদের অবস্থা হয়েছিলো আব্রাহাম লিংকন, কেনেডিদের মতো।
ওরা আমেরিকান নেটিভ মূল্যবোধ ধ্বংস করেছে, তাও করেছে বেশ কৌশলে। আর এখন চাইছে বাকি বিশ্বে যেটুকু বাকি আছে সেটুকুও ধ্বংস করতে। সবমিলিয়ে যেটুকু বুঝা যায় তা হল ওদের পথের বাঁধা এখন একটাই ইসলাম এবং মুসলিমরা। নইলে ওরা ইসরায়েল প্রতিষ্ঠিত করলেও মসজিদে আকসা ধ্বংস করে থার্ড টেম্পল নির্মাণ করতে পারছেনা।
সর্বোপরি অনুবাদ যথেষ্ট ভালো হয়েছে। বক্সের মধ্যে অনুবাদকের লেখা টিকাগুলি পড়ার সময় গায়ে কাঁটা দিয়েছে বারবার। তবে বইটা সম্পাদনায় আরও যত্নবান হওয়া উচিৎ ছিলো। অনেক ভুল বানান আর অসংগতি ভালোই চোখে বিঁধে।
প্রথম দুই চ্যাপটার পড়লাম। বেশির ভাগই কেমেন্টারি দিয়ে ভরা। ইহুদিরা এই রকম, ইহুদিরা সেই রকম। ওরা এত খারাপ। এই টাইপের মন্তব্য। এখন পর্যন্ত কোন কনক্রিট এবং ডিটেইলড তথ্য পাই নি।
মন্তব্যগুলো কি রকম, তার কিছু নমুনা দিচ্ছি -
০১। রাশিয়ায় ইহুদিরাই ছিলো বলশেভিক বিপ্লবের কেন্দ্রবিন্দু। সেখানে তারা জবাই করেছে লাখো তাজা প্রাণ। (দু/চারজন ইহুদি বলশেভিক নেতার নাম তো নেয়া উচিত ছিলো!) ০২। জার্মান সাম্রাজ্য পতনের পেছনেও তারা সবচেয়ে বড়ো প্রভাবক ছিলো। (শুধু এইটুকুই।) ০৩। বিশ্বব্যাপি ঔপনিবেশিক শাসনব্যবস্থা কায়েম করতে তারা ইংল্যান্ডকে বানিয়েছে হাতের পুতুল।
এগুলো পৃষ্ঠা ১৫ তে। এরপর পৃষ্ঠা ১৭ তে এক জায়গায় মন্তব্য করা হয়েছে, "তারা জন্ম দেয় পুজিঁবাদী সমাজব্যবস্থার।" কি আর বলবো!
প্রশ্ন হচ্ছে, ইহুদিরা কি ভাবে বলশেভিক বিপ্লবের কেন্দ্রবিন্দুতে ছিলো, কি ভাবে তারা ইংল্যান্ডকে হাতের পুতুল বানালো আর কি ভাবেই বা জার্মান সাম্রাজ্যের পতন তারা ঘটালো; ওই সকল বিষয় জানার জন্য যদি পাঠকে অন্য বই পড়তে হয়, তবে এই বই পরার দরকার কি?
৩৯ পৃষ্ঠা থেকে আর একটু তুলে ধরা যাক। সেখানে, "কাহাল" নামে ইহুদিদের এক বিশেষ ধরণের সমাজ ব্যবস্থার কথা বলা হয়েছে। বলা হয়েছে, এই "কাহাল" এর নিয়ম কানুন মেনে চলা সকল ইহুদির জন্য বাধ্যতামূলক; তাদের পার্লামেন্ট আছে, নিয়মিত অধিবেশন বসে, অধিবেশনে নতুন বছরের লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়, এবং বাজেট পেশ করা হয়। বাট, এই সমাজ ব্যবস্থাটা কি রকম, সেটার কোন তথ্য বা চিত্র নেই।
৪০ পৃষ্ঠার শুরুতেই বলা হয়েছে, "১৯২২ সালে পূর্ব ইউরোপে যে সোভিয়েত রাষ্ট্রের সূচনা ঘটে, তা ছিলো ইহুদিদের কাহাল ব্যবস্থার অনুরূপ। সোভিয়েত নিয়ে তাদের ছিল সুদীর্ঘ পরিকল্পনা। তবে ১৯০৫ সালে সেই পরিকল্পনা ফাঁস হলে, রাশিয়ার সম্রাট নিকোলাস ইহুদিদের নাগরিকত্ব বাতিল করেন।" আমি জানতে আগ্রহী কি সেই পরিকল্পনা যেটা ফাঁস হলে পরে তাদের কে রাশিয়া থেকে বিতারিত করা হয়? উত্তর নেই, মনে হচ্ছে আমাকে অন্য বই থেকে এটা খুঁজে বের কতে হবে।
আবার দেখুন, সোভিয়েত রাষ্ট্র কে ইহুদিদের কাহাল ব্যবস্থার অনুরূপ বলে মন্তব্য করা হয়েছে। এর মানে কি? ইহুদিদের কাহাল ব্যবস্থায় কি ব্যক্তিগত মালিকানার উচ্ছেদ হবে?
যা হোক, দু অধ্যায় পড়ে যা যা, মনে হলো, তুলে রাখলাম। আরো কিছু পড়বো। দেখা যাক, আর কি কি পাওয়া যায়। দেন একটা মন্তব্য করা যাবে।
ওহ, আর একটা কথা। এই দু অধ্যায় জুঁড়ে প্রচুর রিপিটেটিভ মন্তব্য ভর��। এগুলো স্কিমিং করে পড়তে হইছে।
খুবই একপাক্ষিক কথা বার্তা। মনে হচ্ছে নিজেদের শাসনব্যবস্থার খারাপদিক, শোষন এবং ক্যাপিটালিজমের খারাপ দিকগুলি ধামাচাপা দিয়ে রাখার জন্য ব্লেইম সিফটিং চলছে৷ আমেরিকা, ব্রিটিশ শাসনের কলোদিকগুলো অস্বীকার করে এবং বড় বড় আন্দোলনগুলিকে ছোট করে দেখা একটি কমেন্ট্রি টাইপ বই মাত্র এটি। কোন তথ্য কনক্রিট না৷ খাপছাড়া একটা বই। এক চাপ্টারের কথা অন্য চাপ্টারে যেয়ে কন্ট্রাডিকট করছেন লেখক এবং নিজের মতামত ছুড়ে দিয়ে অন্যের নামে চালাচ্ছেন। অন্য সব অধিকার আদায়ের লড়াইকে ঠুনকু করে দেখছেন এবং শোষনকে জাস্টিফাই করছেন। ওয়াইট সুপরিমিস্ট প্রপাগাণ্ডা ছাড়া কিছুই না।
প্রচন্ড একপেশে আর অতিরিক্ত আক্রমণাত্মক ভঙ্গি ত্যানাপ্যাঁচানো তথ্যাদির চেয়েও বেশি বিরক্ত করেছে। গল্পউপন্যাস হলে, ঠিক ছিলো। নন-ফিকশন হিসেবে সিরিয়াস রিডারদের এ বইটি পড়তে নিরুৎসাহিত করছি।
জায়োনিস্ট তথা ইহুদিবাদের ভেতর বাহির নিয়ে রচনা করা হয়েছে বইটি। লিখেছেন ফোর্ড মোটর গাড়ি কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা হেনরি ফোর্ড৷ লেখকের দাবি ব্যাবসা করতে নেমে যখন তিনি বুঝতে পারেন সমাজের সর্বস্তরের নিয়ন্ত্রণ ইহুদিদের হাতে তখন তিনি একে একে প্রকাশ করতে থাকেন তাদের সেই ষড়যন্ত্রের এ টু জেড৷
এক কথায় গত ৫ বছরের বিশ্বের প্রায় সব বড় অপকর্মের দায় লেখক দিয়েছেন ইহুদিদের ওপরে৷ বিশেষ করে আমেরিকাকে সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ যে করছে ইহুদিরা সেটা লেখক স্পষ্ট ফুটিয়ে তুলেছেন।
অনেক প্রশংসা পাওয়া বইটি সমালোচনার স্বীকারও হয়েছেন অনেক। বেশ কিছু তথ্যের কোনো রেফারেন্স ছাড়া কোনো একটু সূত্র ধরে শুধু নিজের মতামত তুলে ধরেছেন। লেখার বা অনুবাদের ভাষ্য এতটাই সরল যে আপনার মনে হতে পারে কোনো হুজুর ওয়াজে যা বলেন তাই তুলে ধরা হয়েছে বইটিতে৷
রেফারেন্স গুলো চেক করার সময় বা সুযোগ নেই আমার। তবে যদি আসলেই তা সত্য হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ। তবে সত্য হলে এর থেকে নিস্তার পাওয়া কঠিন৷ অবস্থা এমন যে সাধারণ মানুষের এই বিষয় নিয়ে আলোচনা করাটাও বিলাসিতা হবে।
ভালো লেগেছে কিন্তু লেখাগুলো কেনো যেনো অগোছালো মনে হলো।যদিও মূল বই চার খন্ডের সো হয়তো গুছিয়ে লেখাটা এত সহজ নয়। আর যেহেতু ভাষান্তর এবং চার খন্ডের একসাথে আনার চেষ্টা করেছেন তাই হয়তো অনেক কিছু বাদ পরেছে আর রেফারেন্স এখানে দেওয়া নেই হয়তো আশা করি মূল বইগুলোতে পাওয়া যেতে পারে।তাও কৃতজ্ঞতা প্রকাশতো করাই যায়।
Henry Ford এর লেখা বই 'The International Jew' এর অনুবাদ এই বইটি। আমার মত যারা ইহুদি জাতির সম্পর্কে কম জানেন, তারা এই বইয়ের প্রতি পৃষ্ঠায় চমকে উঠবেন সম্ভবত। সারাবিশ্বে ইহুদিরা কিভাবে সব কিছু তাদের করতলে এনে রেখছে তার একটা বিশ্লেষণধর্মী বই। দুনিয়ার অনেক আগের ইতিহাস থেকে তাদের অবস্থান তুলে ধরা হয়েছে। কেনই বা তারা আজীবন যাযাবর জাতি হয়ে আছে। দুনিয়ার বড় বড় ঘটনায় তাদের প্রভাব, ব্যাংক সৃষ্টিতে তাদের প্রভাব, বলশেভিক আন্দোলনে তাদের ষড়যন্ত্র, খাদ্যে ভেজাল মিশ্রিত করার সংস্কৃতি, আন্তর্জাতিক মিডিয়া কুক্ষিগত করা, নিউইয়র্কে নতুন জেরুজালেম তৈরি এসব কিছু এই বইতে চুলচেরা বিশ্লেষণ করা হয়েছে। এবং সবচেয়ে বড় বিষয় তাদের ইসরাইল রাস্ট্র সৃষ্টির নীলনকশা সম্পর্কে বলা হয়েছে। ফুয়াদ আল আজাদ ভাই উনি এই বইয়ের ভাষান্তর করেছেন খুবই সুনিপুণ ভাবে, সেই কারনেই বইটা পড়তে এক মুহূর্ত বিরক্তি লাগে নি। উনি পাঠকের বোঝার সুবিধার্থে উনি নতুন কিছু তথ্য ও যোগ করেছেন। এক কথায় বইটি তাদের অবশ্যই পড়া উচিত যাদের conspiracy theory এর উপর ঝোঁক আছে।
অনেক কষ্টে পড়ে শেষ করলাম। সবাই এত ভাল ভাল রিভিউ দিল ফেসবুকে, কেন দিল বুঝলাম না। এমনভাবেই বলল যেন নিজের মানসিকতা চেঞ্জ করে দেওয়ার মত। যাদের প্রকৃত ইতিহাস সম্পর্কে ধারণা কম তারাই একমাত্র এই বইটি ভাল বলতে পারে৷
প্রথমেই বলে রাখি বইটাতে যা পড়বেন সব বিশ্বাস করে ফেলবেন না। আবার সব অবিশ্বাসও করবেন না। কেন? পরে বলছি।
হেনরি ফোর্ডকে আপনারা প্রায় সবাই চেনেন। বিখ্যাত গাড়ির কোম্পানি 'ফোর্ড' এর প্রতিষ্ঠাতা তিনি। একসময় বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তিও ছিলেন ।
তো ১৯১৯ সালের মে মাস হতে তিনি তার 'The Dearborn Independent' পত্রিকার মাধ্যমে ই'হু'দিদের বিতর্কিত বিষয়ের উপর আর্টিকেল প্রকাশ করতেন। ১ বছরের মধ্যেই তার প্রতিটি আর্টিকেলের বিক্রি ৯ লাখ কপি ছাড়িয়ে যায় । আমেরিকা ও ইউরোপের গুরুত্বপূর্ন স্থানগুলোতে তা পঠিত হতো। যখন বিশ্বের সিংহভাগ গণমাধ্যম ই'হু'দিদের নিয়ন্ত্রণে তখন The Dearborn Independent একাই তাদের বিরুদ্ধে লিখছিল। ফাঁস করছিল তাদের ষড়যন্ত্র। কিন্তু হেনরি ফোর্ড বেশিদিন টিকতে পারেননি। হয়তো তিনি বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তিদের তালিকায় ছিলেন তখন তা সত্যি , কিন্তু ই'হু'দি'দের রাজনৈতিক আর সংবাদমাধ্যমের মারপ্যাঁচের মধ্যে তিনি টিকে থাকতে পারেননি। একসময় হেনরি ফোর্ড তার সকল আর্টিকেল একত্র করে প্রকাশ করে The International Jew বই (চার খন্ডের)। কিন্তু খুব অল্প সময়ের মধ্যেই বইটিসহ The Dearborn Independent পত্রিকাকে বন্ধ করে দেয়া হয়। বইটি হাওয়া হয়ে যায় আমেরিকা থেকে।
তবে ৫৫ বছর পর বইটি আবারো প্রকাশিত হয়। কিভাবে? সেটা তো বইয়ের মধ্যেই পড়বেন। তো সেই আলোচিত সমালোচিত বই The International Jew এর বাংলা অনুবাদ 'সিক্রেটস অব জায়োনিজম'। তবে মূল বইয়ের কিছু কিছু অংশ এখানে বাদ দেয়া হয়েছে। আর প্রাসঙ্গিক কিছু অংশ অনুবাদক যুক্ত করে দিয়েছেন । অনুবাদ সাবলীল ও সরল হওয়ার পরও বইটি পড়তে গিয়ে পাঠক একটু সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন। সমস্যাটা হলো বইটিতে উপস্থাপিত বিষয়গুলোর সত্যতা নিয়ে। সিদ্ধান্তটা পাঠকের উপরই ছেড়ে দেয়া যাক।
আমার মতামত জানতে চাইলে আমি শুরুতে যা বলেছিলাম তা বলবো।
ব্লার্ব থেকে :
আমেরিকার বিখ্যাত ফোর্ড মোটরগাড়ি কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা মালিক হেনরি ফোর্ড। কর্পোরেট দুনিয়ার অন্যতম সফল উদ্যোক্তা। কোম্পানি পরিচালনা করতে গিয়ে একটা পর্যায়ে তাঁর তো চক্ষু চড়কগাছ! এ কি! ইহুদিদের জায়োনিস্ট জাল অক্টোপাসের মতো ঘিরে ধরেছে পৃথিবীকে! তিনি উপলব্ধি ক��লেন, পৃথিবীর শান্তি অব্যাহত রাখতে হলে বিশ্ববাসীকে জায়োনিস্ট ম্যাকানিজম কীভাবে ফাংশন করে, তা জানিয়ে দিতে হবে।
ফোর্ড ১৯২০ সালে শুরু করলেন নিজের পত্রিকা দ্যা ডিয়ারবর্ন ইনডিপেন্ডেন্ট। সেখানে ৯১ পর্বের ধারাবাহিক কলামে তুলে ধরলেন দুনিয়াব্যাপী বিস্তৃত ইহুদি নেটওয়ার্ক। আমেরিকান ব্যবসায়ীর কলমে জায়োনিস্ট মুখোশ উন্মোচিত হওয়ায় চারিদিকে শুরু হলো তুমুল হইচই। ইতোমধ্যে ফোর��ড-এর কলামসমূহ একত্রিত করে চার খণ্ডের বই তৈরি হলো; নাম- The International Jew। প্রতিক্রিয়ায় ইহুদি লবি জবাব দিতে লাগল। আমেরিকা থেকে কয়েকদিনের ব্যবধানেই সব বই লাপাত্তা! ফোর্ড-এর পত্রিকার বিরুদ্ধে সম্প্রীতি নষ্টের উসকানির অভিযোগ উঠল। ১৯২৭ সালে বন্ধ করে দেওয়া হলো তাঁর পত্রিকা এবং আলোচিত এই বই।
কিন্তু চাইলেই কি সব বন্ধ করে দেওয়া যায়? আশির দশকে আবার প্রকাশিত হলো বইটি। দুনিয়াব্যাপী ২৩টি ভাষায় অনূদিত হলো। বিশ্বখ্যাত সেই বইটির বাংলা অনুবাদ 'সিক্রেটস অব জায়োনিজম: বিশ্বব্যাপী জায়োনিস্ট ষড়যন্ত্রের ভেতর-বাহির' ।
-
(Fun fact: হেনরি ফোর্ড একজন ফ্রি'ম্যা'সন ছিলেন। Pal'estine lo'dge No. 357 , Mi'chigan. De'gree, 33°, Ma'ster mas'on. )
সিক্রেট অব জায়োনিজম - হেনরি ফোর্ড (ফুয়াদ আল আজাদ) প্রকাশনী - গার্ডিয়ান (২৮০৳) পৃষ্ঠা - ২৯৫
ইহুদিদের ব্যতিক্রমধর্মী বেশকিছু নৈতিক ও মানসিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে। যেমনঃ শারীরিক শ্রমের প্রতি অনীহা, সন্তান উৎপাদনে অধিক আগ্রহী, তীব্র ধর্মীয় প্রেরণা, ঘনিষ্ঠ পারিবারিক বন্ধন, প্রতিকূল পরিস্থিতিতে টিকে থাকার অসাধারণ ক্ষমতা, সমাবেত উপায়ে জাতীয় ঐক্য বজায় রাখা সক্ষমতা, যুদ্ধের মাঠে জীবন দেওয়ার অসীম সাহসিকতার অধিকারী, ব্যক্তিগত ও সামাজিক অভয় উপায় শোষণধর্মী মানসিকতা, অর্থনৈতিক বিষয়ে নিজেদের ফটকা পরিকল্পনাসমূহ অন্যের উপর চাপিয়ে দেওয়ার প্রবণতা, প্রাচ্যের প্রতি প্রগাঢ় ভালোবাস,' সামাজিক প্রতিপত্তি নিয়ে অন্যদের উপর অহংকার প্রদর্শন এবং সাধারণের চেয়ে উচ্চতর মেধা শক্তির অধিকারী হওয়া।
এই বইয়ের রিভিউ লিখতে গেলে অনেক বড় হয়ে যাবে তাই আমি বই থেকে কিছু লাইন তুলে ধরছি। লেলিন ও ট্রটস্কির মত বর্বর চরিত্রগুলো আজও পৃথিবীর এক শ্রেণীর আন্দোলনকারীদের জীবনাদর্শন অথচ তারা ছিল ইহুদিদের গোলাম।
প্রতিটি দেশে কিছু রাজনৈতিক আঁতুড়ঘর তাকে, যেখানে নতুন নতুন রাজনীতিবিদদের জন্ম হয়। শুনে অবাক হবেন, বিশ্বের অধিকাংশ রাজনৈতিক দলগুলোকে ইহুদিরা একটি চেইন প্রক্রিয়ায় নিয়ন্ত্রণ করছে।
ফেডারেল রিজার্ভ সিস্টেম তথা বিশ্ব ব্যাংক প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে তারা পৃথিবীর সব সম্পদ চুষে খাচ্ছে। মানুষ যদি জানতো কেন্দ্রীয় ব্যাংক কিভাবে কাজ করে এবং রাষ্ট্রীয় অর্থব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণের নামে তারা কি করছে, তাহলে আগামী কাল সকালেই মহাসড়ককে গণজোয়ার বয়ে যেত।
ইহুদিরা চায় না তাদের অন্ধকার জীবনের ইতিহাস সাধারণ মানুষের সামনে ফাঁস হয়ে যাক। তাদের নিয়ে পত্র-পত্রিকায় নেতিবাচক কিছু লেখা হোক এবং আইন বিভাগ তাদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করুক। যারা ইহুদীদের গোপন খবর ফাঁস করে দিবে তাদের অ্যান্টি-সোমাইট বলা হবে এবং তাদেরকে নিশ্চিহ্ন করে দেয়া হবে।
ইহুদিরা অর্থ-সম্পদকে মানদণ্ড হিসেবে ব্যবহার করে সমাজকে তিন শ্রেণীতে বিভক্ত করে রেখেছে তা হলোঃ উচ্চবিত্ত, মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্ত।
পুরো পৃথিবী শাসন ব্যবস্থা ধ্বংস করে একদিন নিজেদের ক্ষমতা কায়েম করবে এবং সবাইকে গোলাম বানিয়ে ছাড়বে- এটাই ইহুদিদের বিশ্বাস। এর প্রথম ধাপ হিসেবে তারা গণতন্ত্রকে নিজেদের অধিকার প্রতিষ্ঠার হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে।
তারা বিশ্ব জুড়ে অসংখ্য যুদ্ধবিগ্রহের জন্ম দিয়েছে। প্রতিটি যুদ্ধ নতুন সব শান্তি আলোচনার দ্বার খুলে দেয়, যার উঁচু পদগুলো সব সময় ওদের জন্য বরাদ্দ থাকে। আর সেখান থেকেই হাতের ছড়ি ঘুরিয়ে তৈরি করে নতুন আইন-কানুন।
295 পৃষ্ঠার বইটির প্রতিটি পৃষ্ঠা পড়বেন আর আপনার চিন্তাজগতের মধ্যে ঝড় সৃষ্টি হবে। পারিপার্শ্বিক পরিবেশ সম্পর্কে সচেতন হতে পারবেন। বইটি না পড়লে আপনার ব্যক্তিজীবনের অনেক অনেক লস হবে।
ইহুদিরা আমাদের চারপাশ থেকে কীভাবে জড়িয়ে ফেলেছে সেটা একটু ভালো করে চোখ মেললেই বুঝা যায়। যদিও ব্রেইনওয়াশ করায় আমরা এখন আর প্রশ্ন করি না৷ ট্রেন্ড এর সাথে তাল মিলিয়ে আধূনিক হতে গিয়ে প্রশ্ন করা বন্ধ করে দিয়েছি আমরা। ইহুদিরা কিন্তু পুরো মানবজাতির প্রতি হুমকিস্বরূপ। তাদের প্রোপাগান্ডা আষ্টেপৃষ্ঠে পেঁচিয়ে ধরেছে, ব্রেইনওয়াশ করে ফেলেছে। অর্থ আর নেতৃত্ব দুটোই তাদের হাতে, এবং এদুটো অর্জনের জন্য যত ঘৃণ্য কাজ সব তারা করেছে। বর্তমানে ইসরায়েল ফিলিস্তিন এর ইস্যু'র দিকে তাকালেই বুঝা যায় বিশ্বের পরিস্থিতি কেমন, কে কলকাঠি নাড়তেছে। একটা জেনোসাইড হয়ে যাচ্ছে কয়েক মাস ধরে, সবার চোখের সামনে, অথচ কেউ কিছু করতে পারতেছে না৷ তারা সবার চোখের সামনে সকল অপরাধ করে যাচ্ছে, তাও অনেকে মানুষ এখনো ভাবে ইসরায়েল হচ্ছে ভিক্টিম।
পর্দার আড়ালে কত কিছু হয়ে যাচ্ছে, যেটা সাধারন জনগন কখনো জানবে না, যদিও আা হঠাৎ কিছু পর্দার ওপর ভেসে ওঠে সেটা কন্সপাইরেছি থিওরি বলে চালিয়ে দেয়া হবে। মিডিয়া তো আছেই সবাইকে ম্যানিপুলেট করার জন্য৷ যারা এসব কাজকে উস্কে দিচ্ছে তারা নিজেরাও হয়তে সচেতন না যে তারা আসলে কীসের শিকার৷ যারা সচেতন তারা ও এর থেকে বের হয়ে আসে এমনটাও কিন্তু না। একটা বুদবুদ এর মধ্যে ভাসতেছি আমরা, যেটা পশ্চিমা প্রোপাগান্ডা'র রঙিন রঙ এ আবৃত। কোনো অসঙ্গতি দেখে আমাদের চোখে পড়ে না, পড়লেও মেনে নিতে চাই না৷ আসলে সব তো ঠিক ই চলতেছে মনে হয়, আজাইরা জিনিস নিয়ে মাথা নষ্ট কে করবে। অনেক আধুনিক সমস্যা আছে চিন্তা করার জন্য, দিনশেষে যেটার কোনো ভালো দিক নাই।
মনে রাখতে হবে, সত্য যতই তিক্ত হোক না কেন,এটাই একমাত্র ওষুধ,যা পুরো মানবজাতিকে অশুভ শয়তানের বিরুদ্ধে এক করতে পারে।ইতিহাস বলে, ইহুদিরা সবচেয়ে বেশি ভয় পায় সত্যকে। তাদের ক্ষমতার ভিত্তি কেবল মিথ্যা ও ধোঁকাবাজি।
প্রথম কয়েক অধ্যায় পড়ে বিশ্বাসই হচ্ছিলোনা যে আমরা ইহুদি শিকলে আটকা পড়ে আছি।।।শেষ অধ্যায় গুলা মনের সব অবিশ্বাসকে দূর করে দিয়েছে।।
যে দিন ইহুদিদের রাজকীয় ক্ষমতা নিউওয়ার্ক থেকে জেরুজালেম এ স্থানান্তরিত হবে সেদিন বুজতে হবে পৃথিবীর শেষ সময় ঘনিয়ে আসছে।।
For people who are saying, "The book does not provide enough references or explanations". You should know and understand that the original book is of 4 VOLUMES. How do you expect to get all the information of the original work in this summarized translated book? This book is a gift to us. Kudos to the translator for this brave step and kudos to the publisher too. This book is enough to light up our curiosity. And try to find and read the original book to get all the information.
বইটি পড়তে গিয়ে প্রচন্ড বিরক���ত হয়েছি। একই কথা ও তথ্য বারংবার উল্লেখ নিঃসন্দেহে বিরক্তির উদ্রেক করে। বইটিতে ইয়া'হুদী জাতী ও তাদের মানব চরিত্রের অন্ধকার দিকগুলি নিয়ে বিস্তর আলোচনা হয়েছে। বইটি থেকে অল্প কয়েকটা নতুন তথ্য ও পরিভাষা ছাড়া বইটিতে তেমন কোন নতুনত্ব পাইনি। ইয়াহুদী জাতী ও তাদের ষঢ়যন্ত্র,কূটকৌশল, অকৃতজ্ঞতা ও অবাধ্যতার ইতিহাসের সুবিস্তারিত আলোচনা জানার জন্য কোরান কারীম এর চেয়ে বিশুদ্ধ ও স্বচ্ছ কোন মাধ্যম হতে পারে না বলে আমি ব্যাক্তিগতভাবে মনে করি। আর এই ব্যাপারে কোরানে কারীম ও তার তাফসীর গভীরভাবে অধ্যায়ণকারী প্রত্যেক ব্যাক্তি ই আমার এই মতের সাথে একাত্বতা প্রকাশ করবেন বলে আশা পোষণ করছি। বইটি থেকে প্রাপ্ত নতুন তথ্য হল, রাশিয়ার বলশেভিক বিপ্লব ও সমাজতন্ত্রের মত নাস্তিক্যবাদী মতবাদের পরিকল্পনাকারী,আবিষ্কারক,মদদাতা ও বাস্তবায়নকারী হল ইয়াহুদী সম্প্রদায়।বিষয়টি আমার কাছে কেমন যেন একপেশে একটা অভিযোগ বলে মনে হচ্ছে এখন পর্যন্ত। এছাড়া লেখক বইটিতে পুরো পৃথিবীবাসী কে দুইটি ফ্রন্টে বিভক্ত করেছেন। এক ফ্রন্টে ইয়াহুদী যাদের ক্ষেত্রে "নন জ্যান্টাইল" নামক পরিভাষা ব্যাবহার করেছেন,আর এদের ছাড়া পৃথিবীর অপরাপর জাতীগুলোর ক্ষেত্রে "জ্যান্টাইল" পরিভাষা ব্যাবহার করেছেন।এছাড়া তিনি বইটিতে "সেমিটিজম" নামক একটা পরিভাষা উল্লেখ করেছেন। মূলত যারা ইহুদী বিদ্বেষি মনোভাব পোষণ করে তাদের কে তারা "এন্টি সেমিটিক" বলে আখ্যায়িত করে থাকে।এবং এই পরিভাষা টা এতটা কার্যকর ভূমিকা পালন করেছে ইয়াহুদীদের সমালোচনা বন্ধে যে স্বয়ং আমেরিকার প্রেসিডেন্ট থেকে শুরু করে পৃথিবীর সকল নেতারা ইয়াহুদীদের বিরুদ্ধে টু শব্দ টি করতে পারে না যে তাদের উপরে"এন্টি সেমিটিক/সেমিটিজম" ট্যাগ লেগে যাবে। তবে একটা বিষয় দিবালোকের ন্যায় স্পষ্ট যে বর্তমান পৃথিবীতে সবকিছুর নিয়ন্ত্রক ও হর্তাকর্তা হলো এই ইয়াহুদী জাতী। হুয়াইট হাউজের চেয়ারে কে কখন কত সময়ের জন্য বসবে সেটাও নির্ধারন করে তারা।
At first glance it might look like that this book is irrationally condemning everything on the Jews (which is already mentioned by a lot of reviewers). But if you consider the stories it told (not all might be true), you can see 100 years later we're facing the same issues in our country (which should not be a coincidence). In that light the book seems recently written rather than 100 years before. Which put us in a condition where we can put 2 plus 2 togather.
If we search through the internet all the big companies, newspapers and banks are owned by the Jews. That is a fact and you can't deny that. How can such a small number of people put themselves in a position like that? Those who can see through their minds will understand what should be understood!
I found this book difficult to read. It took so long to get through that I forgot most of it. The writing is repetitive and unengaging, presenting the same information multiple times. Additionally, the book is over 100 years old and outdated. A better approach would have been to write a completely new book with updated history. Much has happened since its publication, such as the establishment of Israel.The Zionists no longer hide their intentions; they seem to believe they can get away with anything due to their influence over Western powers. The response to the Palestinian massacre since October 7 compared to the Russia-Ukraine war is a clear example of this.
P.S. Personal opinion and my first review. I need to get better at articulating my thoughts
বিরক্তি উদ্রেক করা বইয়ের নাম বলতে বললে এটার নামই মাথায় আসবে প্রথমে। জেনারালাইজড তথ্য আছে ঠিকই কিন্তু তার বিদঘুটে পুনরাবৃত্তি এবং লেখকের ব্যক্তিগত আবেগের আতিশয্য শেষ পর্যন্ত বইটা শেষ করতে দিল না।
অন্যদিকে এমনটাও শোনা যায় যে হেনরি ফোর্ড অনেকটা ব্যক্তিগত দ্বন্দ্বের জের ধরে বইটি লেখা শুরু করেন। তবে এ তথ্য সঠিক কিংবা ভিত্তিহীন কিনা তার জন্য আরও পড়াশোনার দরকার আছে।
যাই হোক- লেখক ভবিষ্যতে আরেকটু সংযত এবং পরিশীলিত হবেন এমনটাই আশা করছি।
বইটি বেশ তথ্যবহুল। তবে একটু অগোছালো লেগেছে। জায়োনিস্টরা পৃথিবীর সমস্ত সমস্যার মূল- এইটাই মূলত লেখক বোঝাতে চেয়েছেন। অনুবাদ ভালো ছিলো। তবে এরকম ঢালাও বর্ণনা না করে সাজিয়ে পয়েন্ট আকারে লিখলে ভাল হত। পড়তে পড়তে অনেক সময় খেই হারিয়ে ফেলছিলাম৷ এত এত নাম আর সবকিছু এত আন্তঃসংযুক্ত ছিল মনোযোগ ধরে রাখা কঠিন ছিল। তবে বইটি সবার পড়া উচিত বলে আমি মনে করি।
বইটি পড়ে মনে হলো লেখক মনের কোনো একটা আক্ষেপ ইহুদীদের উপর ঝেড়েছেন। জান্টাইল এর রাজ্যে ইহুদিরা এতো বড় সাম্রাজ্য গড়ে তুলতে পারছে এটা ইহুদিদের ক্ষমতা। জান্টাইলদের ব্যার্থতা কম তুলে ধরা হয়েছে। বইটি এক তরফা লেখা হয়েছে বলে আমার মনে হয়। তাছাড়া অনুবাদ করা হয়েছে ৫ টি খন্ডের সারসংক্ষেপ একটি বই। পুরো বই না পড়ে মন্তব্য করা ঠিক হবে না। আপনিও পড়ে দেখতে পারেন।
This entire review has been hidden because of spoilers.
Felt a little bit partial from the side of the author as there is a reluctancy to represent concrete evidences. But with the circumstances of the present world, the whole idea of this book can be marked as a mirror though not absolutely clear.