Jump to ratings and reviews
Rate this book

কতো নদী সরোবর বা বাঙলা ভাষার জীবনী

Rate this book
হাজার বছর আগে প্রাচীন ভারতীয় আর্যভাষা রূপান্তরিত হয়ে বঙ্গীয় অঞ্চলে জন্ম নিয়েছিলো এক মধুর-কোমল-বিদ্রোহী প্রাকৃত। তার নাম বাঙলা। ওই ভাষাকে কখনো বলা হয়েছে 'প্রাকৃত', কখনো বলা হয়েছে 'গৌড়ীয় ভাষা'। কখনো বলা হয়েছে 'বাঙ্গালা', বা 'বাঙ্গলা'। এখন বলি 'বাঙলা', বা 'বাংলা'। এ-ভাষায় লেখা হয় নি কোনো ঐশী শ্লোক। জন্মের সময় বাঙলা ভাষা স্নেহ পায় নি সমাজপ্রভুদের। কিন্তু তা হাজার বছর ধ'রে বইছে ও প্রকাশ করছে কোটিকোটি মানুষের স্বপ্ন ও বাস্তব।

"কতো নদী সরোবর বা বাঙলা ভাষার জীবনী" বাঙলা ভাষার জীবনের ইতিকথা। এই বইটিতে বাঙলা ভাষার ইতিহাস হুমায়ুন আজাদের হাতের ছোঁয়ায় হয়ে উঠেছে কবিতার মতো মধুর, সুখকর ও সুন্দর।

Hardcover

First published February 1, 1987

22 people are currently reading
423 people want to read

About the author

Humayun Azad

85 books296 followers
Humayun Azad (Bangla: হুমায়ূন আজাদ) was a Bangladeshi author and scholar. He earned BA degree in Bengali language and literature from University of Dhaka. He obtained his PhD in linguistics from the University of Edinburgh in 1976. He later served as a faculty member of the department of Bengali language and literature at the University of Dhaka. His early career produced works on Bengali linguistics, notably syntax. He was regarded as a leading linguist of the Bangla language.

Towards the end of 1980s, he started to write newspaper column focusing on contemporary socio-political issues. Through his writings of 1990s, he established himself as a freethinker and appeared to be an agnostic. In his works, he openly criticized religious extremism, as well as Islam. In 1992 Professor Azad published the first comprehensive feminist book in Bangla titled Naari (Woman), largely akin to The Second Sex by Simone de Beauvoir in contents and ideas.

The literary career of Humayun Azad started with poetry. However, his poems did not show any notable poetic fervour. On the other hand his literary essays, particularly those based on original research, carried significant value.

He earned a formidable reputation as a newspaper columnist towards the end of 1980s. His articles were merciless attacks on social and political injustice, hypocrisy and corruption. He was uncowed in protesting military rule. He started to write novels in 1990s. His novel Chappanno Hazar Borgomile is a powerful novel written against military dictatorship. Azad's writings indicate his distaste for corrupt politicians, abusive military rulers and fundamentalist Islam. Nevertheless, his prose shows a well-knit and compact style of his own. His formation of a sentence, choice of words and syntax are very characteristic of him. Although he often fell victim to the temptation of using fiction as a vehicle of conspicuous political and philosophical message, he distinguished himself with his unique style and diction.

On August 11, 2004, Professor Azad was found dead in his apartment in Munich, Germany, where he had arrived a week earlier to conduct research on the nineteenth century German romantic poet Heinrich Heine. He was buried in Rarhikhal, his village home in Bangladesh.

In 2012, the Government of Bangladesh honored him with Ekushey Padak posthumously. Besides this, he was honored with Bangla Academy Award in 1986.

Ratings & Reviews

What do you think?
Rate this book

Friends & Following

Create a free account to discover what your friends think of this book!

Community Reviews

5 stars
169 (48%)
4 stars
139 (40%)
3 stars
34 (9%)
2 stars
3 (<1%)
1 star
1 (<1%)
Displaying 1 - 30 of 35 reviews
Profile Image for Arupratan.
235 reviews385 followers
July 31, 2022
লাল নীল দীপাবলির মতো অতোটা ভালো লাগেনি। ওই বইতে বাংলা সাহিত্যের সামগ্রিক ইতিহাসকে সুখপাঠ্য ভঙ্গিতে তুলে ধরা হয়েছিলো। এই বইটিতে বাংলা ভাষার ভাষাতাত্ত্বিক দিকটি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। বাংলা ভাষার জন্ম, বাংলা অক্ষর-শব্দ-বাক্যগঠনের বিবর্তন, বাংলা গদ্যের জন্ম ও বিবর্তন, ইত্যাদি। নানারকম উদাহরণ সহযোগে এইসব বিবর্তনের একটা ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করেছেন লেখক। আমার কাছে এই উদাহরণের জায়গাগুলো বড্ডো একঘেঁয়ে লেগেছে। মাঝে মাঝে বিরক্তিকর। যদিও আজাদের চাঁছাছোলা আবেগী গদ্য সেই বিরক্তিকে বেশিক্ষণ স্থায়ী হতে দ্যায়নি।

শেষের দিকে বাংলা উপভাষা, বাংলা অভিধান, বাংলা ব্যাকরণ, বাঙালি মুসলমান সম্প্রদায়ের একটি বিশেষ গোষ্ঠীর ভাষাসংক্রান্ত ভ্রান্তি, এইসব প্রসঙ্গগুলো মোটামুটি ভালোই লেগেছে। অনেক অজানা তথ্য জানতে পেরেছি। কিছু কিছু ভুলে যাওয়া তথ্য পুনরায় মনে পড়ে গেছে। লাল নীল দীপাবলির মতো এই বইটা পড়লেও বোঝা যায়, জন্মাবধি বাংলাভাষা একটি বিদ্রোহী ভাষা। আগেও, এখনও। বাংলা কখনই রাজভাষা কিংবা বড়লোকদের ভাষার মর্যাদা পায়নি। অতীতে তাঁকে লড়াই করতে হয়েছে সংস্কৃত, প্রাকৃত, ফারসি, ইংরিজি, কিংবা উর্দু ভাষার সঙ্গে। এখন লড়াই পোস্ট-কলোনিয়াল বিশ্বায়নের ধ্বজাধারী, ইংরিজি-পদলেহী, তাঁর নিজেরই মানসিকভাবে দোআঁশলা হীনমন্য সন্তানদের সঙ্গে। অতীতে সবকটি লড়াইয়ে তাঁর জয় হয়েছে। এবারও হবে।
Profile Image for আকাশ আব্দুল্লাহ.
92 reviews29 followers
July 25, 2024
আজাদের সমালোচনামূলক লেখাগুলো নিয়ে বিতর্ক থাকতে পারে, তবে তার কিশোর সাহিত্যগুলো বাংলাসাহিত্যে মনিমুক্তার মতো। আমাদের সবার হাত দুটো, তবে লেখার হাত একটাই। আজাদের লেখার হাতও ছিলো দুটো। এই লোকটা শিশু কিশোরদের জন্য লিখতে বসলে কোন এক জাদুবলে তার তীক্ষ্ণ সমালোচনার বিষমাখা হাত পেছনে সরিয়ে কি মায়াময় কোমল কাব্য করে লিখে যেতে পারতেন। যে কেউ পড়লে বুঝতে পারবে না পাক সার জমিন সাদ বাদ আর ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না একই লেখকের লেখা।

লাল নীল দীপাবলির মতো কতো নদী সরোবরও অসাধারন। যাদের বিভক্তি, পুরুষ, ধাতু, প্রত্যয়, বচন এসব ব্যকরনিক ঝামেলা ভালো লাগে না বা খটমট লাগে তাদের কাছে মাঝখানটা একটু ঝামেলা লাগতে পারে, কিন্তু অতোটুকু বাদ দিলে বাকি প্রায় পুরো বইটা কি যে অসাধারন। সেই আর্যযুগ থেকে আজ অব্দি বাংলা ভাষার বিবর্তন, তার শব্দভান্ডারের ইতিহাস, লিপির ইতিহাস, ছাপার ইতিহাস, কাহ্নপা থেকে বড়ু চন্ডিদাশ, বিদ্যাসাগর থেকে প্রমথ, উইলয়াম কেরি থেকে পর্তুগিজ পাদ্রী সবার কথা কি সুন্দর গল্পচ্ছলে বলে গেছেন।

স্কুলগুলোতে এ বই বা লাল নীল দীপাবলির দু একটা পরিচ্ছেদ দেয়া হলে চমৎকার হতো।
Profile Image for HR Habibur Rahman.
284 reviews54 followers
May 31, 2025
অনেক আগে পড়া উচিৎ ছিলো বললে ভুল হবে কারণ অনেক আগে পড়লে অনেক কিছুকেই নিছক নামমাত্র মনে করে পাশ কাটিয়ে যেতাম। বরং এখন পড়াতেই উপকার হয়েছে।

বাংলার মতো এত দ্রুতবর্ধনশীল ভাষা পৃথিবীতে আর কয়টা আছে আমার জানা নেই। তবে এই বই পড়ে মনে হলো বাংলা প্রতি কয়েক বছরে নতুন নতুন রূপ নিয়েছে। বদলে গেছে শব্দ, বানান, অর্থ। হতে পারে লিখিত রূপ তেমন ছিলোনা বলে বদলানোর সুযোগ পেয়েছে বেশি।

ভাষার ধর্মই বদলে যাওয়া। নদীর মতো গতিপথ পরিবর্তন করা। যেদিকে ভাঁটি সেদিকে বয়ে চলা। আর সেজন্যই চলিতের ভাঁটার কাছে সাধুর উজান টিকে থাকতে পারেনি। টিকে থাকতে পারেনি প্রাকৃতের কাছে প্রচীন ভারতীয় আর্য ভাষা। বা তার পরিমার্জিত রূপ সংস্কৃত। হয়তো আজকে যেসব শব্দ অভিধানে পাওয়া যায়না সেগুলোও একদিন উঠবে অভিধানে। ব্যকরণে রচনা হবে সেগুলো নিয়ে নতুন নতুন নিয়ম। মানুষের জীবনের মতো এটাও ভাষার জীবন।

পৃথিবীতে কত ভাষা, তবু বাংলা ছাড়া অন্য ভাষায় সুখ-দুঃখ, আনন্দ-বেদনা কোনো কিছুই প্রকাশ করে শান্তি নেই । কেমন যেন যান্ত্রিক মনে হয়। মনের ভাব প্রকাশ না করতে পারার মতো যন্ত্রনা পৃথিবীতে কিছু নেই। সেই মনের ভাব মায়ের ভাষা ছাড়া আর কেই-বা প্রকাশ করতে পারে।

                         "কতদিন আমি দূরদেশে, তিন বছর ধ'রে, বাসে চেপে পায়ে হেঁটে তুষার ঠেলে বন্ধুর বাসায় টোকা দিয়েছি শুধু একটু বাঙলা বলবো ব'লে। শুধু একটু বাঙলা শুনবো ব'লে। পৃথিবীতে কত ভাষা, তবু শুধু একটি ভাষাই তার কানের ভেতর দিয়ে মর্মে পশে। পৃথিবীতে কত মা, তবু শুধু একজনের জন্যই চোখ জলে ভ'রে ওঠে। আনচান করে প্রাণ।"



চর্যাপদ থেকে শুরু করে মঙ্গলকাব্যের ভাষার মধ্যে, শব্দের মধ্যে যত অমিল ঠিক ততোটাই অমিল মধ্যযুগের শুরুর ভাগ থেকে শেষের ভাগের। চিন্তায় আসছিলো এত অমিল কিভাবে হতে পারে! পরে মনে পড়লো ১৯১৪ সালের কথা। এক নিমিশেই সাধুর বারোটা বাজানোর কথা। হয়তো কয়েকদশক পর সাধুভাষার অনেক শব্দকে মনে হবে এটাও শব্দের কাতারে পড়ে! চাসারের মতো রবীন্দ্রনাথরা যখন পুরাতন হয়ে যাবেন তখন এই সাধু ভাষাকেই মনে হবে কর্কশ। যদিও এখনও তারা কর্কশই। রবীন্দ্রনাথ না হলেও বঙ্কিম তো অবশ্যই।

বাংলা ভাষার সৃষ্টি, পরিবর্তন সমন্ধে কতোটা জানি সেটা দেখিয়ে দেয় এই বই। কতো কিছুই অজানা। জানিনা ভেতরের কাহিনি। কোন রূপ থেকে পরিবর্তন হয়ে কোন রূপে আজকের বাংলা এসে ঠেকলো তার সমন্ধেও ছিলো কিঞ্চিৎ জ্ঞান। বাংলা ভাষার উন্নতিতে কাদের অবদান বেশি, কোন শব্দ কীভাবে পরিবর্তন হয়ে নতুন রূপ ধারণ করলো সেসবও এক ধাঁধার মতো। পরিবর্তিত রূপ না দেখলে অন্য কোনো অর্থ ধরে নেওয়া দোষের কিছুই হতোনা। রূখ আর গাছের মধ্যে যে বিস্তর তফাৎ সেটা সহজেই আন্দাজ করা যায়। বাংলার উন্নতিতে যারা অবদান রেখেছেন তাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর জন্য বাংলা-ভাষার হয়ে রবীন্দ্রনাথের বুলি আওড়ানো যায় (যদিও প্রাসঙ্গিকতা ভিন্ন), বাংলা ভাষা সহ্য করেছে অনেক অত্যাচার, মিশেছে অনেক শব্দের সাথে, চাপিয়ে দিতে চাওয়া হয়েছে ভিন্ন ভাষা, তুচ্ছতাচ্ছিল্য করে রেখে ভিন্ন শব্দের মিশেলে কাব্য রচনা করে হতে চাওয়া হয়েছে বড়। তারপরও যারা ভালোবেসেছিলো বাংলাকে, সমৃদ্ধ করেছে বাংলাকে,  সম্মান দেখিয়েছে বাংলাকে, তাদের জন্য।
                 "যে আমারে দেখিবারে পায় অসীম ক্ষমায় ভালো মন্দ মিলায়ে সকলি, এবার পূজায় তারি আপনারে দিতে চাই বলি।"



- কতো নদী সরোবর বা বাঙলা ভাষার জীবনী
- হুমায়ুন আজাদ
Profile Image for Ahmed Atif Abrar.
719 reviews12 followers
June 8, 2021
বেগার্ত। প্রচরণশীল। অর্থাৎ এক বসায়ই শেষ করে ফেলা চলে।
দুটো পৃচ্ছা জাগে:
১. প্রাচীন ভারতীয় আর্য তথা সংস্কৃত থেকে গৃহীত ভাষা যদি আজও আমরা ব্যবহার করি, তবে 'করতাছি' 'খাইতাছি' ব্যবহারের রব যে আজ উঠেছে, তা কতটা সঙ্গত? মানে 'করতাছি' না বললে বাংলা বাঁচবেই না তা তো না। এতটা শ্লথভাব কেন? বিশ্বায়নের প্রভুদের নিকট বশগ হওয়া কেন?
২. স্যার জর্জ গ্রিয়ারসন ভারতের ভাষাতাত্ত্বিক জরিপ করেছিলেন সেই কবে। তার পরে উপভাষাগুলোয়ও কী কম ফেরাফেরি হয়েছে! তো আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর বাংলা ভাষা শিক্ষার্থী আর শিক্ষকেরা কী করছেন? নাকি এথনোলগ ডট কম আমাদের যাবতীয় তেষ্টা মিটিয়ে দিয়েছে?
মানভাষার জরুরত খুব বুঝতে পারি আজাদের গদ্যে।
এতটা বিক্রীত বইয়েও সম্পাদনার অভাব দেখব ভাবি নি।
আজাদ নিজের ইসলামবিদ্বেষটা ফুটিয়েছেন, অযথাই উদব্যক্তি চাপিয়েছেন। ইংরেজি আসায় যত না তাঁর অমর্ষ, তার চেয়ে বেশি আরবি-ফারসির প্রবেশে, অথচ নিজেই লিখেছেন–বিভিন্ন ভাষা থেকে চয়ন করে ভাষা ঐশ্বর্যবান হয়।
যা-ই হোক, আমার আরেকটা বিষয়ে বিবিদিষা জমেছে–ইংলিশ ক্লাসিক লিটারেচার যেমন এই যুগের উপযোগী করে লেখা হচ্ছে–ধ্রুপদী বাংলা সাহিত্য, তা সেই চর্যাপদ, শ্রীকৃষ্ণকীর্তন বা ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরদের বাংলাও ভেঙেচুরে নওল বাংলায় লেখা যেতেই পারে। বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগগুলো এই নিয়ে কাজ করবে কি? অথবা বাংলা একাডেমি?
Profile Image for Shefa.
28 reviews
October 5, 2021
এই বইয়ের পিডিএফটা মোনাবুবু দিয়ে পড়তে বলেছিল।ভূমিকায় দেখলাম,লেখক বলেছেন বইটা তরুণ-তরুণীদের জন্যে।মানে মারপ্যাঁচহীন।তাই পড়ার জন্যে একটু ভরসা পেয়েছিলাম।কিন্তু পড়তে পড়তে বুঝেছি নাম যতটা রসালো,ভিতরের সবকিছু ততটাই কাটখোট্টা! মাথা খেয়ে ফেলেছে,বাপ্রে বাপ!
গ্রামারের ভয়ে এখনো ইংরেজি বলতে সাহস পাই না,আর বাংলা ভাষার জীবনী - তার কথা থাক!কোনোরকমে রচনা-প্যারাগ্রাফ লিখে পাশ করে গেছি।তবে বিভিন্ন ভাষার একটা অংশ ছিল।ঐ জায়গাটুকুর জন্যেই তো এই কাটখোট্টা বইটা পড়েছি।লাইনকটা লিখে দেই,
"... বিচিত্র সব সুর টান আর রঙের ভাষা বাংলা। অঞ্চলে অঞ্চলে তার আঞ্চলিক শোভা।এ ভাষা নদীর ঢেউয়ে ছলকে ওঠে।কলাপাতার কম্পনে দুলে ওঠে।রাখালের মুখ থেকে মাঠে ময়দানে ঝরে পড়ে।পুকুরপাড়ে নতুন বউর মুখে মুখর হয়ে ওঠে।ক্রোধে গর্জন করে ওঠে পদ্মার চর।নানা স্বরে মুখরিত বাঙলা ভাষার ভূভাগ। "
Profile Image for spring ~♡.
593 reviews818 followers
October 5, 2022
I should have read this 5/6 years ago. This book had almost nothing to add in what I already know about the history of Bangla. Still loved it though.
The writing became dry in the middle for a while, but the finishing was strong. Would definitely recommend to everyone, especially if you're 13-16.
Profile Image for Adham Alif.
334 reviews80 followers
November 20, 2022
এইটা অতো জমলো না। "লাল নীল দীপাবলি" মুগ্ধ হয়ে পড়ে গিয়েছিলাম। এটা বেশ কাঠখোট্টাই রয়ে গেছে।
Profile Image for Sharika.
358 reviews95 followers
March 12, 2024
আরো অনেক আগেই পড়া উচিত ছিলো। এতো গুরুত্বপূর্ণ এবং চমৎকার সব তথ্য আগে জানতাম না এ বড় আফসোসের ব্যাপার।
Profile Image for Akash.
446 reviews149 followers
December 9, 2022
এক বসাতে অল্প বই পড়ে শেষ করতে পারি। এই বইটাও এক বসাতেই পড়ে শেষ করলাম। একরাশ মুগ্ধতা আর ভালোবাসা নিয়ে বইয়ের শেষের কবিতা আবৃত্তি করতে করতে, ছবিগুলো দেখতে দেখতে বই তুলে রাখলাম পড়া শেষ হয়ে যাওয়া বইয়ের সারিতে। এত্ত সুন্দর করে সকলের পড়ার উপযোগী করে বইটি লেখার জন্য বইটিকে পাঁচ তারা দিতে আমি বাধ্য।

ইংরেজি শব্দের গন্ধে আর ব্যবহারে বাংলা ভাষার শরীর-আত্মা দুর্গন্ধ এবং অপবিত্র হয়ে যাচ্ছে। পবিত্র আত্মা; অপবিত্র হতে হতে কি একদিন বিনাশ হয়ে যাবে!!!
Profile Image for Shahab Mosharraf.
84 reviews5 followers
September 25, 2020
হুমায়ুন আজাদের ভাষার প্রতি মমত্ববোধ তার কথাগুলোয় এত সুন্দর ভেসে উঠে!
ভাষাকেও যে এতটা সুন্দর করে ভালোবাসা যায়! ভাষার ইতিহাস পড়েও যে মনে হতে পারে কিশোর প্রেমের গল্প পড়ছি! সেজন্য হুমায়ুন আজাদকে ধন্যবাদ দিতে চাই।
Profile Image for Kripasindhu  Joy.
543 reviews
August 2, 2024
এই বইটি মূলত শিশু-কিশোরদের জন্য লেখা তবে যে কেউ পড়তে পারে। বলা যায় কেউ বাংলা ভাষার বেসিক ইতিহাসটা জানতে চাইলে এই বই অবশ্য পাঠ্য। হুমায়ুন আজাদ তার কাব্যিক বর্ণনা দিয়ে ছোট আকারে লিখেছেন এটি। সহজ সাবলীল ভাষা পড়তে যে কারো ভাল লাগবে।
Profile Image for Meem Arafat Manab.
377 reviews256 followers
August 10, 2019
প্রথমত, এই লোক দেখি উপমা ছাড়া তিন লাইন আগাইতে পারে না। রীতিমতো ফুল ঝরে পড়তেছে তার লেখার আঁকেবাঁকে। দ্বিতীয়ত, বাবা শব্দটা বাংলা না, বাবা শব্দটা তুর্কী (যেহেতু তুর্কী থেকে আসছে) - এইসব শুনলে মেজাজ চড়ে যায়। তৃতীয়ত চতুর্থত এরকম অনেক জায়গায় ক্যাঁক করে ধরা যাবে, ন্যাচারাল নাম্বারের সেট তখন এসে বলতে পারে, আমাকে ছেড়ে দে এবার, বহুত তো হইলো!
আমার এর চেয়ে ছাপ্পান্নো হাজার বর্গমাইল পড়তে ইচ্ছা করে আবার, বা পাক সার। কিংবা কবিতাগুলি। ভাষা প্রশ্নেই হুমায়ুন আজাদ সবচেয়ে কম জমজমাট।
Profile Image for Abid.
135 reviews23 followers
July 15, 2024
৪.৫/৫
মুগ্ধ! অভিভূত! বইয়ের পাতায় পাতায় যেনো একটু একটু করে 'বাংলা ভাষা'র গড়ে ওঠা দেখতে পাচ্ছিলাম। নদীর বাঁকে বাঁকে ধাক্কা খেতে খেতে, নানারকম মোডিফিকেশনের মধ্য দিয়ে গিয়ে আজকের এই প্রাণের বাংলার ইতিহাস পড়তে গিয়ে কখনো অবাক হয়েছি, তারচে বেশি হয়েছি বিমোহিত।

কথা হচ্ছে ০.৫ কাটলাম কেনো? কারণ 'যে সব বঙ্গেতে জন্মি' চাপ্টারটা। হুমায়ুন আজাদ এই চাপ্টারটাতে বাংলা ভাষায় ভিনদেশী ভাষার আগমনকে তীব্রভাবে কচুকাটা করেছেন। আরো স্পেসিফিক্যালি বললে, উনি মূলত বাঙালি মুসলমানদের মধ্যে যারা তুর্কি,উর্দু, ফার্সির আগমনকে দুহাত পেতে জড়িয়ে নিয়েছিলেন- তাদের শব্দবাণে বিদ্ধ করেছেন। ব্যাপারটা পছন্দ হয়নি। একদিক দিয়ে আমি যেমন বাংলাকে ভালোবাসি সেভাবে ভাষার বৈচিত্র্যময়তাও আমাকে মুগ্ধ করে। ভাষার ধর্ম স্রোতের মতো, সেখানে ভিনদেশী শব্দের আগমন চিরকালই বজায় ছিলো এবং থাকবে। আরবী, ফার্সি, উর্দু, তুর্কিতে এমন অনেক শব্দ বা Phrase এর সাক্ষাত পাওয়া যায় যা রীতিমতো তুলনাহীন! মুজতবার বইতে যখন জার্মান, ফারসির ব্যবহার দেখি তখনও সেটিকে যথেষ্ট সুমিষ্টই মনে হয়। 'বাবা' বাংলা শব্দ নয়। কিন্তু 'বাবা' বলে যে শান্তি পাই তা 'পিতা'তে পাইনা। নিত্যনতুন শব্দকে বুকে জড়িয়ে নিজেদের করে নিলে তাতে বাংলার অবমাননা নয়, বরঞ্চ তাতে বাংলার শ্রী আরো বৃদ্ধি পাবে বলেই আমার বিশ্বাস।
Profile Image for হাসান নাহিয়ান নোবেল.
105 reviews169 followers
February 7, 2018
“শাঁইশাঁই চাবুকের শব্দ শুনি। চাবুকের শাঁই শাঁই শব্দে গান হয়ে বেজে উঠছে এক হাজার একশো বছর।
শুধু চাবুকের শব্দ শুনি।
শেকলে বাঁধা উদ্ধত দুর্বিনীত প্রাকৃত মানব। ঝনঝন ক’রে ওঠে অজগরের মতো স্তরেস্তরে শেকল আর শেকল আর শেকল।
শেকলের শব্দে অর্কেস্ট্রার মতো বেজে ওঠে এক হাজার একশো বছর।
শুধু শেকলের শব্দ শুনি।
… … …
তোমার অ, আ চিৎকার সমস্ত আর্যশ্লোকের চেয়েও পবিত্র, অজর।”

লাল নীল দীপাবলি বা বা��লা সাহিত্যের জীবনী-র প্রায় কুড়ি বছর পরে লেখা এই বই। ব্যাপারটা খুব স্বাভাবিক, বাংলা সাহিত্যে যেই তরুণদের, যেই তরুণীদের আগ্রহ আছে তাদের নিশ্চয়ই বাংলা ভাষাটারও আনাচে-কানাচে ঘুরে দেখতে ইচ্ছে করবে—সুতরাং এই বই না লিখলে লেখকের কাজ একরকম অসম্পূর্ণই থেকে যেতো।

নিঃসন্দেহে আমার পড়া শ্রেষ্ঠ বইগুলোর একটা। প্রবন্ধের ভাষাও যে উপন্যাসের মত সুন্দর হতে পারে—কে জানতো!
Profile Image for Adwitiya (অদ্বিতীয়া).
297 reviews41 followers
June 15, 2021
৫.০০ / ৫.০০


পারফেক্ট নয় অবশ্যই, কিন্তু ৫ তারার কম দিতে পারলাম না। আমাদের ক্ষেতে পোড়া বন্যায় ডোবা বাংলা ভাষারটার আদ্যোপান্ত নিয়ে এত সুন্দর করে লেখার উদ্যোগ কেউ নিয়েছিলেন ভাবতেই ভালো লাগে। পাতায় পাতায় বাংলার প্রতি লেখকের আন্তরিক ভালোবাসার প্রমাণ পাওয়া যায়। লাল নীল দীপাবলির মত এটা আরেকটা বই যেটা সব পড়ুয়া বাঙালির শেলফে থাকা উচিত বলে মনে করি। এই রচনাটা স্পেশালি আরো ভালো লেগেছে আমার কারণ শুধু বাংলা ভাষা নয়, সামগ্রিকভাবে মানবসমাজে ভাষার ব্যবহার, ভাষাতত্ত্বের নানা ইন্টারেস্টিং বিষয় নিয়ে জানার সুযোগ হলো। যেমন ধরা যাক আমাদের এই বঙ্গদেশে তো দুই ক্রোশ পথ যেতে না যেতেই মানুষের মুখের ভাষার পরিবর্তন ঘটে, তো সেক্ষেত্রে কোন খানে বাংলা ভাষার সীমানা শেষ আর কোথায় অসমিয়া বা ওড়িয়া ভাষার শুরু এটাও তো কারো নিশ্চয়ই ঠিক করা লেগেছে। অর্থাৎ ভাষারও একটা ভূগোল আছে, ঠিক নদীর মতই।
লেখকের লাইনে লাইনে উপমা আর রূপকের ব্যবহার অনেক পাঠকের কাছে বিরক্তিকর ঠেকতে পারে। আমার রুচির সাথে সেটা ভালোই মানিয়ে গেছে, কোন সমস্যা হয়নি।

~ ১৫ জুন ২০২১
Profile Image for Mobarak Hossain Nazim.
6 reviews
March 20, 2024
বাংলা ভাষা সম্পর্কে অনেক কিছুই জানতে পারলাম।কিভাবে ভাষার নদী বয়ে চলে কিভাবে বিভিন্ন ভাষা ঘুরে কোন একটি শব্দ বাংলায় এসে আটকে যায়,আবার হারিয়েও যায়...
Profile Image for Rasel Khan.
170 reviews8 followers
May 6, 2020
কতো নদী সরোবর বা বাঙলা ভাষার জীবনী
হুমায়ুন আজাদ

বাঙলা ভাষা। হাজার বছরের পুরোনো এই ভাষা এখন যেমন আছে আগে তেমন ছিলো না। হাজার বছর পরেও আজকের মত থাকবে না। ভাষার ধর্মই যেনো বদলে যাওয়া।

ভারতীয় আর্য ভাষা থেকে কালের বিবর্তনে এসেছে এই বাঙলা ভাষা। এই ভাষাতে রচিত হয়নি কোনো ঐশী বাণী। তবে প্রকাশ হয়েছে মানুষের সুখ, দুঃখ, মনের ভাব, ভালোবাসা সহ জীবনের বিরাট এক অংশ। বৌদ্ধ বাউল, বৈষ্ণব-মঙ্গল কবিরা গেয়েছেন, লিখেছেন দুঃখের গীতিকবিতা, মঙ্গলগান। নিজের অস্তিত্ব বিলিয়ে দিয়ে আপন করে নিয়েছে বিদেশি হাজারো শব্দ। বিশ্বের নানা প্রান্তের শব্দগুলো যুগ যুগ ধরে স্থান করে নিয়েছে এই ভাষাতে। পুরোনো দিনের সবকিছু ছাপিয়ে বর্তমান বাঙলায় লেখা হয় আধুনিক জটিল উপাখ্যান, কবিতা কিংবা গল্প। একমাত্র  এই ভাষার জন্যই হয়েছে আন্দোলন, মানুষ দিয়েছে রক্ত পৃথিবী পেয়েছে ভাষার নামে দেশ৷ নাম 'বাংলাদেশ'।

আজাদ সাহেবের লেখার হাত নিয়ে সন্দেহ নেই যার প্রমাণ পেয়েছিলাম সাহিত্য নিয়ে লেখা তার লালনীল দীপাবলি বইটিতে৷ ভাষা নিয়ে রচিত এই বইটিতেও তিনি তার মেধা, জ্ঞানের বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়েছে। ভাষা নিয়ে অল্পতে, বিরক্ত না হয়ে জানতে হলে বইটি পড়া যেতে পারে৷ লেখক তার মনের মাধুরি মিশিয়ে গল্পকারে ভাষার হাজার বছরের ইতিহাস তুলে ধরার পাশাপাশি ব্যাকরণের বেশ কিছু দিক আলোচনা করেছেন। চর্যাপদ কিংবা মঙ্গলকাব্যের উদাহরণ গুলোর বর্তমান রুপ আলোচনা করেছেন সাবলীল ভাবে। বাংলাভাষার বিভিন্ন রুপ, ব্যবহার, বিদেশি শব্দের প্রবেশ সহ নানাদিক তুলে ধরা হয়েছে অল্প পরিসরে কিন্তু গুছিয়ে৷
Profile Image for Md. Rakibul Hasan.
33 reviews
June 9, 2020
হুমায়ুন আজাদের নতুন বই মানেই সুখ, একথা আগেও বলেছি। 'সুখ' শব্দটি ব্যবহার করতে বোধহয় বেশি সুখ অনুভব করতেন তিনি। বাংলা ভাষার বিবর্তন, রূপান্তর আর সংস্কারের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস কখনো কাব্যিক ছন্দে, কখনো পদ্যে, কখনোবা গদ্যে কথাশিল্পীর ভূমিকায় তুলে ধরেছেন তিনি, আর মন ভরিয়েছেন আমাদের।

কিশোরদের উপযোগী ক'রে লেখা হলেও বড় আর বুড়োরাও সুখ পাবেন এতে। তার লেখায় এক আলাদা ভাষাস্বাদ পাওয়া যায় কারণ তিনি ভাষা নিয়ে অন্যদের চেয়ে আলাদা চিন্তা করেছেন, কাজ করেছেন, করতে করতে ভাষাবিজ্ঞানীর অভিধায় অভিহিত হয়েছেন। তার টানাগদ্যের কবিতাগুলো খুব আধুনিক। এ বইটির শেষেও তিনি একটি কবিতা সংযোজন করেছেন। নাম রেখেছেন 'বাঙলা ভাষাঃ তোমার মুখের দিকে'। এ বইয়ের প্রথম প্রবন্ধটির নাম 'চাতকচাতকীর মতো'। এও কবিতা। প'ড়ে দেখতে পারেন।

বাংলা ভাষার প্রাচীন ইতিহাস 'চর্যাপদ' নিয়ে আলোচনা করেছেন লেখক। কিভাবে হরপ্রসাদ শাত্রী ১৯০৭ সালে নেপাল থেকে চর্যাপদের পুথিগুলো আবিষ্কার করেন এর সংক্ষিপ্ত কিন্তু কার্যকরী বর্ণনা পেয়ে যাবেন বইটিতে। মধ্যযুগের কবি বড়ু চন্ডীদাসের 'শ্রীকৃষ্ণকীর্তন' থেকে শুরু করে বাংলা ভাষার ধ্বনিবদল কিভাবে ঘটলো; শব্দরূপের বদল ঘটলো কিভাবে; আর কিভাবেই বা সাধু ভাষার জায়গা দখল করলো চলতি ভাষা বা চলিত ভাষা- সেসবের অনন্য মধুমাখা বর্ণনার স্বাদ পেতে হাতে নিতে পারেন বইটি।
Profile Image for Rizwanur Rahman.
40 reviews7 followers
October 24, 2020
"তোমার অ, আ চিৎকার সমস্ত আর্যশ্লোকের চেয়েও পবিত্র অজর।
তোমার দীর্ঘশ্বাসের নাম চণ্ডীদাস
শতাব্দীকাঁপানো উল্লাসের নাম মধুসূদন
তোমার থরোথরো ভালোবাসার নাম রবীন্দ্রনাথ
বিজন অশ্রুবিন্দুর নাম জীবনানন্দ
তোমার বিদ্রোহের নাম নজরুল ইসলাম
তোমার রূপের আমি কোন সীমা পাই না।
যখন শৈশবে আমার বুক থেকে স্বপ্ন থেকে প্রথম মুখর হয়ে উঠেছিলে,
তখন মনে হয়েছিল এ-ই পৃথিবীতে প্রথম বাণী এলো।
মা বলার সাথে সাথে তুমি আর অদ্বিতীয় আরেকজন এক হয়ে গিয়েছিলে।
জননী জননী।
তারপর তুমি আমার চাঞ্চল্য হয়ে ছড়িয়ে পড়েছো মাঠে মাঠে আকাশে
আকাশে। আমার দুঃখ হয়ে কেঁপে উঠেছো আত্মায়।
আমার স্বপ্ন হয়ে দেখা দিয়েছো গ্রন্থে।
এক সময় দেখি তুমি আর আমার অস্তিত্ব এক হয়ে গেছে।
সুখে দুঃখে উদ্ধত বিদ্রোহে পরাজয়ে আর বিজয়ে অভিন্ন আমরা।
হাজার বছর ধ'রে। হাজার বছর পরে।"
Profile Image for &#x1f913;.
14 reviews
May 31, 2024
এর আগে লাল নীল দীপাবলি বা বাংলা সাহিত্যের জীবনী যেভাবে উপভোগ করেছি এখানে তার সুযোগ ছিল না ।বইটিতে লেখক বিভিন্ন উদাহরণ সহ প্রমাণ করেছেন বাংলা ভাষার ক্রমবিকাশ সুদূর চর্যাপদ থেকে আরম্ভ করে প্রাকৃত হয়ে আদি বাংলা হয়ে আধুনিক বাংলায় আসার নিয়ম।এ ব্যাকরণ গুলো এবং বিভিন্ন উদাহরণ গুলো পড়তে একটু একঘেয়ে লাগছিল তবে বইয়ের শুরু ও শেষটা খুব সুন্দর করে লিখেছেন।অনেক নতুন তথ্য জানতে পেরেছি।আর যারা স্কুল কলেজে বাংলায় ফাঁকি দেয়নি তাদের কাছে বইটির অনেক তথ্যই পূর্বপরিচিত ঠেকবে।
Profile Image for adhora.
7 reviews2 followers
April 28, 2021
Another beautiful work by Humayun Azad. Read it after "লাল নীল দীপাবলি বা বাঙলা সাহিত্যের জীবনী" and was hooked. Wouldn't recommend to everyone just getting into books but do give it a read sometimes, you would know a lot about your own language.
Profile Image for Palash Ray.
46 reviews14 followers
September 30, 2020
বাংলা ভাষার ইতিহাস নিয়ে বাইবেল, গীতা, কোরান যা বলেন তাই।
Profile Image for mobashir097.
24 reviews2 followers
January 15, 2021
ভাষার সুন্দর ব্যবহারে হুমায়ূন আজাদ অতুলনীয়। কিভাবে বাংলা ভাষার বিকাশ ঘটল, তার শব্দভাণ্ডার সমৃদ্ধ হল তা খুব সুন্দর ভাবে বইয়ে ফুটিয়ে তুলেছেন। বই পড়ে ভাষাবিজ্ঞানী হওয়ার ইচ্ছা জাগে।
Profile Image for TAWFICK.
9 reviews2 followers
Read
March 15, 2024
বেশ দারুণ। ভালো লেগেছে
Profile Image for Asif Mahmud.
11 reviews
May 17, 2025
বাংলা ভাষা কিভাবে উৎপত্তি হয়ে বিকাশ লাভ করলো তার বর্ণনা। পুরো বইটা ছন্দময় কবিতার মত।
Profile Image for Ibrahim Bhuyea.
9 reviews
July 13, 2025
বাংলা ভাষার ইতিহাস নিয়ে লেখা অসাধারণ একটা বই।
Displaying 1 - 30 of 35 reviews

Can't find what you're looking for?

Get help and learn more about the design.