Jump to ratings and reviews
Rate this book

मोहनदास [Mohandas]

Rate this book
एउटा जेहेन्दार र प्रतिभाशाली युवाको कथा हो— मोहनदास । वर्षौं प्रयास गर्दा पनि जागिर पाउन नसकेपछि आफ्नै गाउँ फर्किएर खेती गरिरहेको मोहनदासले एक दिन थाहा पाउँछ, उसको शैक्षिक प्रमाणपत्रका आधारमा उसैको नाम धारण गरेर अरु कसैले नै उसको जागिर खाइरहेको छ । त्यसपछि सुरु हुन्छ उसको लडाइँ— आफूले पाउनु पर्ने जागिर, आफ्नो नाम र प्रमाणपत्रको अधिकारको लडाइँ । यस लडाइँमा के ऊ सफल हुन्छ ?

सन् २००६ मा प्रकाशित मोहनदासका लागि उदय प्रकाशले भारतको प्रतिष्ठित साहित्य अकादमी पुरस्कार प्राप्त गरेका थिए । थुप्रै भाषामा अनूदित उनको यस लघुउपन्यासमाथि चलचित्र पनि बनेको छ ।

108 pages, Paperback

First published January 1, 2006

13 people are currently reading
227 people want to read

About the author

Uday Prakash

69 books50 followers
Uday Prakash is the author of poems, short stories, non-fiction, films, and documentaries. In 2010 he received the prestigious Sahitya Akademi literary award in India. He is professor-in-charge, Department of Mass Communication, Media, and Journalism, Indira Gandhi Tribal University, Amarkantak. He lives in Ghaziabad, India.

Ratings & Reviews

What do you think?
Rate this book

Friends & Following

Create a free account to discover what your friends think of this book!

Community Reviews

5 stars
44 (49%)
4 stars
33 (37%)
3 stars
10 (11%)
2 stars
1 (1%)
1 star
1 (1%)
Displaying 1 - 11 of 11 reviews
Profile Image for Ranendu  Das.
156 reviews63 followers
June 2, 2017
|| মোহন-নামা ||

[ Mohan Das by Uday Prakash, Bani PrakaShan, 2006, Sahitya academy award in 2012, Rs. 200]


- এ কাহানী মোহন দাসের!

- কোন মোহন দাস? ও ফরেবী বিসনাথ প্রসাদ?

- নেহী রে! মোহন! মোহন দাস কো জানতে নেহী!

- আররে! তো, বিসনাথ তো মোহন দাসই হোলো!

- নেহী রে বাবা! বিসনাথ মোহন দাস হোলো, সে ঠিক আছে, কিন্তু মোহন দাস থোড়াই বিসনাথ হোল! এ মোহন দাসের কাহানী আছে!

- কৌন মোহন? ইয়েবালা ঔর ওয়ালা?


... আচ্ছা! আচ্ছা! সনকা খাবেন না! হামি বলছি।
এ কাহানী কার আছে? মোহন দাসের না বিসনাথের, তা ত্যায় করা মুশকিল আছে! ভাবুন কি, কখনও আগর মোহন দাস আসল মে বিসনাথ নিকাল গ্যায়া, তো ক্যায়া মোহন দাস আর বিসনাথ এক হোয়ে যাবে?

এ কিসসা বরং আমরা শুরু করি মোহন দাসের থেকে! ও পুরবনরা গাও, জিলা অনুপপুর, মধ্যপ্রদেশ কে মোহন! আপনি জানেন উসে? নেহী! মোহন দাস, কাবা দাস আর পুতলী বাঈ কে লেড়কা আছে। ওরা জাতিতে বিশ্বকর্মা, কবীরপন্থী, মানে নীচু জাত আছে। ওরা বাঁশের টোকরী, চাটাই এসব বুনে, ফের ক্ষেতিবাড়ি ভি করে! পর, এহি মোহন কামাল করে দিল যখন ও কালেজ থেকে গ্রাজুয়েট পাশ হল, ও ভি ফার্স্ট ডিবিশন, সেকন্ড টপার প্লেস নিয়ে!

সবি কোই খুশ! কাবা দাশ, পুতলী বাঈ, মোহনের স্ত্রী কস্তুরী (উধার চৌদা-পন্দরা সাল মে হী শাদী হোতা হ্যায়), সব কোই খুশ হয়ে গেল। মোহন ইসবার একটা নোকরী পা লে, তো সংসার কি সব খ্যায়রিয়ত হয়ে যাবে! মোহন এক্সচেঞ্জ মে নাম পঞ্জীয়ন করাল, পিএসসি ঔর কোই পরীক্সা ভি দিল। সব লেখা পরীক্সায় মোহন ফার্স্ট হল লেকিন নোকরী মিলল যাকে কিসি অউর কো! মোহন কো ধীরে ধীরে আহসাস হল কি এ দেশ মে এটা নয়ি কোনো বাত নেহী। চাপলুশী, ঘুষ, আর সিফারিশ ছাড়া এ দেশে গরীব, নিচুজাতের লোকের নোকরী পাওয়া মুশকিল আছে! মোহনের বিএ ডিগ্রী সবার হাসির খোরাক হয়ে উঠল ধীরে ধীরে!

(আপনি নিশ্চই ভাবছেন এই গল্প বুঝি ঢের পুরানো দিনের, প্রেমচন্দ, ফুলেশ্বরনাথ রেণুর আমলের! কিন্তু না, আপনি একদম ভুল ভাবছেন। এ সেদিন কার কথা। এই গল্প যখন চলছে, তার কয়েক দিন আগেই বিলাতে এক-জোড়া, বৃহৎ, বাড়ির পেটে সন্ত্রাসবাদ পাখির মত ডানা মেলে আঘাত হেনেছে! এ সেই সময় যখন ভারতে এক বিখ্যাত ধর্মগুরু তার মহিলা শিষ্যা কে নিয়ে যা করছেন, সাত সমুদ্র পারে আমেরিকার প্রেসিডেন্টও তার সহকারিণী নিয়ে তাইই করছেন! এ সেই সময় যখন দুনিয়ার সকল সরকারের অর্থনৈতিক আর রাজনৈতিক দৃষ্টি যেন মনে হচ্ছে একই ছাচে গড়া, আর তার উদ্দেশ্য হচ্ছে দুর্বল, অসহায় কে আরও পীড়ন করা!)

খ্যার! ইসকে বাদ ভি মোহন দাস কো ফির একবার মওকা মিলে গেল। ওরিয়েন্টাল কোল মাইনস লোক নেবে, তার পরীক্সা হবে! ইসবার, মোহন ভি লিখিত পরীক্সা, অউর দৌড়-ধাড় মে পেহালা বাজী মার দি; মোহন টপ হল, ইসবার মনে হল মোহনের ভাগ্য সাচমুচ সে মলাইহা মা কি কৃপা সে হাস পড়ি! ওরিয়েন্টাল কোল মাইনস এর অফসার বাবু বলল কি জয়েনিং চিটঠী শিগগিরই পহুচে যাবে; মোহন নিজের সার্টিফিকেট সব জমা করে দিল অফিসে। ফির সে একবার সবাই উমীদ লাগিয়ে ইন্তেজার করতে লাগল। পহেলা হপ্তা গেল, দুসরা হপ্তা বিতে গেল, লেকিন, মোহনের চিটঠি এল না। দুসরা লোগ জয়েন করে গেল, আর মোহন কো অফিসার মহিনা ভর ইন্তেজার করতে বলল। আসবে, আসবে, কিন্তু সে চিটঠি আর এল না!

বেচারা মোহন ঔর কি করবে! সে ক্ষেতিবাড়ি করে রোজ চালাচ্ছে। গাঁও এর কাছে যে কঠিনা নদী আছে, তার পাড়ে, নরম রেতে মোহন-কস্তুরী খরবুজ, তরবুজ, লোকী, টমাটর, ককরী বগেরা উগাচ্ছে। এর আলাবা কস্তুরী মজদুরি করে ভি কুছা কামায়। উপায় কি! একদিকে কাবা দাস এর টিবি, খাস খাস কে খুন নিকাল আসে, কফ এর সাথে মাঁস এর থক্কা ভি নিকাল আতে হ্যায়; অন্যদিকে পুতলী বাঈ তো অন্ধাই হয়ে গেছে, এক স্বাস্থ্য শিবিরে আঁখ অপারেশন করাতে গিয়ে, উপর সে পুতলী বাঈ এর ঘুটনো মে ভি দর্দ খুব, চলনা ফিরনা বন্ধ হি হয়ে গেছে প্রায়। সংসারে তাই মোহন আর কস্তুরীই ভরসা। তারা সাম হলে, রাত নামলে কঠিনার ধারে ফসল লাগায়, পানি ঢালে, ফসল উগায়, মেহনত করে। এরই মধ্যে এক এক বক্ত, এক এক রাত তারা সবকুছ ভুলে যায়। সব ভুলে গিয়ে কঠিনার ধারে এক দুসরে কো হু-তু-তু করে ধাওয়া করে, এক দুসরে কো পাকড়ে, ইয়ে আসমান ভরি সিতারো কে মেহফিল মে, কঠিনার গোদ মে দোনোীক দুসরে সে প্যায়ার যাতায়, ফির দোনো সঙ্গম ভি করে!

(এইখানে, চলুন মোহন-কস্তুরী কে নির্জনে কয়েক মুহুর্ত ছেড়ে দিয়ে আমরা আবার একটু দুনিয়াদারির খবর নিয়ে নি। পুরবনরা, অনুপপুরে যখন এই হচ্ছে, সেখান থেকে ১০৫০ কিলোমিটার দুরের দিল্লীতে তখন চার বছর ধরে ৪ লাখ ৫৭ হাজার ঘন মিটার মাটি খুড়ে মেট্রো রেল বানানো হচ্ছে। সেই দিল্লী তেই তখন এক গরীব অসহায় দর্জি তার ঋন মেটাতে না পেরে স্ত্রী-সন্তান কে খুন করে, আত্মহত্যা করার আগেই ধরা পড়ে গেল এবং তার উপর হত্যা, আত্মহত্যার মত ভয়ংকর অপরাধের ধারা লেগে গেল! আবার উন্নতির এই দিল্লীতেই ধোলা কুয়ের কাছে উত্তর-পূর্বের একটি মেয়েকে পাঁচ জন লোক বলাৎকার করল। দিল্লী তে কি হল জানি না, কিন্তু মণিপুরে মনোরমা্কে সেনাদের দ্বারা ধর্ষনের প্রতিবাদে মহিলারা নগ্ন হয়ে প্রতিবাদে নামতে বাধ্য হল।)

দিন তো এয়সেই বিতে চলেছে। জিন্দেগী মতলব মোহন-কস্তুরীর ক্ষেতিবাড়ি, মতলব কাবা দাসের খাসী, তার চারো ওর মক্ষী আর চিট্টির ভিড়, জীনা মতলব পুতলী বাঈ এর অন্ধেপন, জীনা মতলব অর্ডার মাফিক টোকরি, চাটাই তৈয়ারী করকে সংসার কে বাচিয়ে রাখা! এয়সে মর মরকে জীনে কি বীচ হি মোহন কো ফির একবার ঝটকা লাগল যখন সে জানতে পারল যে মোহন দাস নামে, অউর কই নেহী, বিছিয়াটোলা কি বিশ্বনাথ প্রসাদ চার মহিনা সে ওরিয়েন্টাল কোল মাইনস এ নোকরি করছে, হর মাহিনা দশ হাজার পাগার ভি নিচ্ছে!

আপ কহো, মালহাইয়া মা কি কসম, এয়সা কভি সুনা? বিছিয়াটোলা কি নগেন্দ্রনাথ প্রাসাদ বড়ে বড়ে লোগো কি জানতে হ্যায়। উনহি কি বেটা হ্যায় বিশ্বনাথ। গাঁও কি লোগ উসে কহেতে হ্যায় বিসনাথ, কিউকি হ্যায় হি ও অ্যায়সে গজব কি বিষধারী। বাপ নাগনাথ, বেটা সাপনাথ! ওহি বিসনাথ আব মোহনের নামে নোকরী নিয়ে কোলিয়ারী কে হাউসিং, লেনিন নগর এর ফ্লাটে থাকে, কোলিয়ারী তে সুপারভাইজারের কামকাজ করে। ওখানে সবাই উসে মোহন দাস নামেই জানে। বিসনাথ, উর্ফ মোহন দাস, পিতা কাবা দাস, মাতা পুতলী বাঈ, বাইফ কস্তুরী! আরে বাঃ রে বাঃ! মোহন দাস, মানে আসলী মোহন যব সাচ পাতা লাগাতে ওরিয়েন্টাল কোল মাইনস মে গেল, তো ও স্রেফ পিটা গ্যায়া! কোই অফিসার তার সাথে বাত করতে রাজি নয়। যব ও লেনিন নগর গ্যায়া তো মোহন দাস উর্ফ বিসনাথ, ইন্সপিকটর বিজয় তিওয়াড়ী কে সাথ মিলকে উসে ধমকায়া। ও দোনো মোহন কো বিসনাথ নাম সে পুকারতে রহে! আব তো, বিসনাথ, উর্ফ মোহন দাস আর মোহন দাস, উর্ফ বিসনাথ, এর মধ্যে কে আসলি আর কে নকলী এ তো মোহন নিজেও সমঝাতে পারে না!

মোহন পুরি সে বিখরে গেল। তার মন, শরীর সব টুট গেল। কি করবে? কিছুই করার নেই! মোহনের কাছে নিজেকে মোহন প্রমান করার মত কোন সার্টিফিকেটই নেই। অ্যায়সে কত মোহন দাস, উর্ফ বিসনাথ চারপাশে ঘুরে বেড়াচ্ছে, কিন্তু তাদের কেউ পাকড়াবার নেই। কিউকি ওদের হাতেই যত তাকত, ওরা চাপলুশী করতে জানে, ওরা ঘুষ দিতে জানে!

(কি মজা দেখুন, মোহনের যখন এই অবস্থা, জর্জ বুশ আর টোনি ব্লেয়র দ্বিতীয় বার ভোটে জিতে ক্ষমতায় ফিরেছে। বামিয়ানে এক নিস্তদ্ধ বুদ্ধ কে হইচই এর সাথে কারা যেন গুড়িয়ে ফেলল আর সাদ্দাম হুসেন তখন তখন জেলে বসে কবিতা লিখছেন। ভারতে তখন বিধু বিনোদ চোপড়ার মুন্নাভাই এমবিবিএসআরিলিজ হয়েছে, আর এক গুন্ডা চরিত্র সবার হৃদয় জয় করছে। ভারতেই এক মহিলা প্রথমবার কম্যুনিস্ট পার্টির পলিটব্যুরো সদস্য হয়েছেন, আর আরেক মহিলা প্রধানমন্ত্রীর চেয়ার স্বেচ্ছায় ছে���়ে দিয়েছে। আরো দুই মহিলা, সেই সময়ই বাধ দেওয়ার নামে দলিত ও আদিবাসীদের জায়গা জমি ডুবিয়ে দেয়ার বিরুদ্ধে তাদের অধিকার রক্ষার লড়াই এ হেরে গেছে।)

ইস বিখরি হুয়ি পল মে মোহন কে পাস আকে দাড়াল এসে হর্ষবর্ধন সোনী, এক ওয়াকিল! উসনে খুদ রুপেয়া কি ইন্তেজাম করে মোহনের হয়ে ওরিয়েন্টাল কোল মাইনস আর মোহন দাস উর্ফ বিসনাথ এর বিরুধ মামলা দর্জ করে দিল। মমলা উঠল গজানন মাধব মুক্তিবোধের এজলাসে। সব জনতে হ্যায় মুক্তিবোধ বহুত কড়ক আদমী হ্যায়, উনি ফরেন ম্যাজিস্ট্রেট যাচ কি আদেশ দে দি! ম্যজিস্ট্রেট নে যাচ লাগাই। ওর ফির রিপোর্ট দি কি মোহন দাস, উর্ফ বিসনাথ হি আসল মোহন দাস আছে। ক্যা করে উনিকি লোগো কো ভারি রিসওয়াত যো মিলা! মোহনের হয়ে যারা সাক্ষী দেবে বলেছিল, তারা ভি রিসওয়াত লেকে, ডর কে মারে উল্টী বয়ান দিয়ে দিল। আব ক্যা বাচে হ্যায় ইস কাহানী ক্যা?

ইয়ে রিপোর্ট লেকিন, মুক্তিবোধ কো পসন্দ না হল, কারন ও জানত মোহন দাস হি আসলি মোহন দাস আছে। কিন্তু প্রমান কাহা? মোহন এর সব সার্টিফিকেট তো হরফ লি গ্যায়ি! উপর সে সারা লেনিননগর ভি জানে বিসনাথই মোহন দাস! তো ফির ক্যা করে? মুক্তিবোধ খুদ যাচ পর উতরালেন অউর এক বড়িয়া কায়দে সে বিসনাথের জোচ্চুরি পাকড়ে নিলেন। ফির ক্যায়া, মোহন দাস, উর্ফ বিসনাথ আর কাবা দাস, উর্ফ নগ্রেন্দ্র প্রসাদ কো জেল মে ধাকেল দি গ্যায়ি। বিসনাথ কে নোকরী গ্যায়ী আর ইস বার লাগা কি মোহন কো তার নোকরী ওয়াপস মিলে যাবে! মোহন কো আখির বিসওয়াস হুয়া কি অন্ত মে হামেশা সাচ হি কি জিত হোতা হ্যায়।

আব এতনে দিন বাদ, আখির মোহন দাস আর বাকি সব রাহত কি লম্বি শ্বাস লি, ফির খুশী সে ঝুম উঠি সব! আখির মে সাচ জিতে গেল, দুষ্ট কা দমন অউর শিষ্ট কা পালন হল। মোহন এর সাথে সাথে আপ ভি নাচ লিজিয়ে বহেনজী অউর ভাইসাহাব, সব মিলকর বোলে মালহাইয়া মা কি জয়! বলো সব! ইস দুনিয়া মে এক তুমহি হো যো গরীবের কথা শোচতে হো। হাজারো মোহন কি তুমহি হো মাতা, তুমহি হো পিতা। তো সব জোর সে বোলো জয় জয় মালহাইয়া মাতা!

উপসংহারঃ

কি আপনি খুশী? না, মনটা খিচমিচ করছে এই ভেবে যে ‘সব ভাল যার শেষ ভাল’ করে দিয়ে কাহিনীটা কেমন পানসে হয়ে গেল! এরকম হয় না কি?

আরে না! ধুর! যে দেশে হাইকোর্টের বিচারকের মতে ময়ূরের চোখের জলে ময়ূরী গর্ভবতী হয়, সে দেশে গরীবের চোখের জলে, বাচ্চা যদিও বা খানকতক হয়, সত্যের বিচার তো হতেই পারে না! আপনি নিশ্চিন্ত থাকুন। এর পরেই মুক্তিবোধের ট্রান্সফার হয়ে গেল আর তার পরের দিনই বড় উকিলের সৌজন্যে মোহন দাস, উর্ফ বিসনাথ আর কাবা দাস, উর্ফ নগ্রেন্দ্র প্রসাদ জামিন পেয়ে গেল। এখন, বিসনাথ এর আর চাকরী নেই, সে সারা দিন লেনিন নগরে উৎপাত করে বেড়ায়, গুন্ডাগিরি করে বেড়ায়। আর অভিযোগ সব জমা পড়ে মোহন দাসের নামে কারন বিসনাথ যে মোহন দাস নয়, তা আর প্রমান হল কই? বিজয় তিওয়ারীর দল তাই নিত্যই পুরবনরার মোহন কে থানায় ধরে নিয়ে যায়, মারে, পিটায়, আটকে রাখে।

পঁচিশ বছরের মোহন দাস অকালেই বুড়িয়ে গেছে, তাকে পঞ্চাশ মনে হয়। সে এখন জনে জনে হাত জোড় করে বলে, ‘আমি মোহন দাস নই, চাও তো আমি লিখে দিচ্ছি এ কথা, কিন্তু আমায় ছেড়ে দাও, আমায় বাচতে দাও! আমি মোহন দাস নই, সত্যি বলছি’। মোহন দাসের চোখে এখন শুধুই ভয় আর ভয়, মরে যাওয়ার গাঢ়ও ভয় জমে আছে তার দুটি চোখে! আর তাই লেখক এই উপন্যাস শুরু করেন এই বলে যে ‘ভয়ের রঙ কি? ভয় দেখতে কেমন হয়?’

আপনারা কেউ জানেন, দেখেছেন, কেমন হয় সেই ভয়ের রঙ?
Profile Image for Biboss Maharjan.
69 reviews27 followers
March 1, 2017
A fiction with social reality. A good fiction after a long time.
Profile Image for Nascent.
68 reviews
September 6, 2025
डरको रंग कस्तो हुन्छ ? धुलोको रंगजस्तो, आकाशे, पहेलो वा हल्का मसीजस्तो कालो ? अथवा खरानीजस्तो ? यस्तो खरानी जसमा आगोको अन्तिम झिल्को अझै निभिसकेको छैन ! या कुनै यस्तो रंग जसको पछाडिबाट अचानक एउटा सन्नाटाले चिहाउन थाल्छ । र, त्यसको छिद्रभन्दा केही पर कोही सुक्क सुक्क रोएको आवाज अड्किइरहेको भान हुन्छ ।..

वास्तवमा त्यो आपतविपत नै त हो जसले स्त्री-पुरुष सम्बन्धको जगलाई बलियो वा कमजोर बनाउने काम गर्छ !

°°°°°°°°°°°

एउटा जेहेन्दार र प्रतिभाशाली युवाको कथा हो- मोहनदास । वर्षौं प्रयास गर्दा पनि जागिर पाउन नसकेपछि आफ्नै गाउँ फर्किएर खेती गरिरहेको मोहनदासले एक दिन थाहा पाउँछ, उसको शैक्षिक प्रमाणपत्रका आधारमा उसैको नाम धारण गरेर अरू कसैले नै उसको जागिर खाइरहेको छ । त्यसपछि सुरु हुन्छ उसको लडाइँ आफूले पाउनु पर्ने जागिर, आफ्नो नाम र प्रमाणपत्रको अधिकारको लडाइँ । यस लडाइँमा के ऊ सफल हुन्छ ? ( यो जान्नका लागि मोहनदास पढ्नुहोस् )
5 reviews
July 12, 2020
Uday Prakash is probably the most popular hindi writer of our times. After skimming through a poetry collection by him, I was compelled to pick this short story/novella. The author breaks the 4th wall. He addresses the Premchandishness of the story and the pun on Bapu's name. Narrative is crisp. The plot just leaves you with an insurmountable sense of misery and hopelessness. Read it perhaps to get a sense of your privilege as opposed to an unfortunate lower caste Indian male born in a village.
Profile Image for Gorab.
840 reviews151 followers
May 5, 2017
Heart wrenching tale of pain and sufferings of a well qualified but poor man losing his identity (and hence job) to a wicked powerful and corrupt impersonator. Reads like a non-fiction story of current times. Anyways the author has not mentioned that characters are fictional ;)
Fast moving plot, crisp narration. Usage of local dialects is very entertaining... but at times so difficult that Hindi translations are provided for Hindi dialects. Loved those rustic dialects.
Author commentory is the jewel in the crown. Felt the illustrations were not relevant and didn't gel along with the book.

Why I picked this?
- Sahitya Akademi winner of 2010
- Thought it would be about Gandhiji... which it is not.
- Attractive hardcover.

Recommended for all Hindi literature fans.
1 review
January 22, 2017
It took me a long time to complete this small book. I paused innumerable times, went into my own thoughts, came back to reality with disbelief and disgust and resumed again this very difficult book. I say it's a difficult read simply because the story is real, ugly and bursts your bubble. It makes me realise why 'Shining India', 'Make in India' and other catchy slogans might make India great but it will be an India without Bharat. A Bharat where 'Access to justice' is a mere illusion. The lowest echelon of our society continues to suffer and in this fight between everyday survival and seeking justice for the wrongdoings, I am not sure if they are looking for justice now. They are fools if they continue to hope.
A highly recommended book. It's good to be in touch with reality howsoever ugly it may seem.
Profile Image for विकास 'अंजान'.
Author 8 books42 followers
January 4, 2014
एक बेहतरीन रचना है जिसे हर किसी को पढ़ना चाहिए । उदय प्रकाश जी ने आज कल के सिनेरियो को बड़ी बखूबी के साथ दर्शाया है । आप मेरे पूरे रिव्यु को http://vikasnainwal.blogspot.in/2014/... पर पढ़ सकते हैं ।
19 reviews
July 25, 2025
उदयप्रकाश जी ने इस पुस्तक के माध्यम से समाज में व्याप्त मानसिक और भौतिक भ्रष्टाचार का पर्दाफाश किया है। उदय जी ने मोहनदास के चरित्र के माध्यम से उन समस्याओं को चित्रित करने का सफल प्रयास किया है जिनसे अक्सर निर्धन और असहाय लोग जूझते रहते हैं।
Displaying 1 - 11 of 11 reviews

Can't find what you're looking for?

Get help and learn more about the design.