Planning Democracy: How A Professor, An Institute, And An Idea Shaped India

by Nikhil Menon

India's Five-Year Plans were one of the developing world's most ambitious experiments. After nearly two centuries of colonial rule, planning the economy was meant to be independent India's route from poverty to prosperity. Planning Democracy explores how India married liberal democracy to a socialist economy. Planning not only built India's data systems, it even shaped the nature of its democracy. The Five-Year Plans loomed so large that they linked surprisingly far-flung contexts-from computers to Bollywood to Hindutva.

In this compelling history, Nikhil Menon brings the world of planning to life through the intriguing story of a gifted scientist known as the Professor, a trail-blazing research institute in Calcutta, and the alluring idea of 'democratic planning'. Set amidst global conflicts and international debates, Menon reveals how India walked a tightrope between capitalism and communism. Planning Democracy recasts our understanding of the Indian republic, uncovering how planning came to define the nation and revealing the ways in which it continues to shape our world today.

Genres: India, History, Economics, Politics, Nonfiction, Biography

360 pages, Hardcover

Published March 7, 2022

Reviews

[Journal Of A Bookworm · Rating 5 out of 5]

প্ল্যানিং ডেমোক্রেসি
লেখক : নিখিল মেনন
জনার পলিটিকাল এন্ড ম্যাক্রোইকোনোমিকস
প্রকাশক : পেংগুইন রান্ডম হাউস
মূল্য - 500/-

ছোট বেলা থেকেই কোনো বড় কাজ হলেই তাকে বাড়ির বড়োরা বলতো পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা..কিন্তু এই পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা আসলে কি ছিল? অর্থনীতিতে ইন্টারেস্টেড মানুষরা হয়তো এর সমন্ধে আগে থেকেই জানেন..কিন্তু অনেকেই জানেন না যে এই পরিকল্পনা ভারতের জন কতটা জরুরি ছিল বা সরকার এই পরিকল্পনার জন্য কি কি অসাধ্য সাধন করেছিল..নিখিল মেননের লেখা এই বইটি এসব প্রশ্নেরই সঠিক ও তথ্য পূর্ণ বর্ণনা দেয়..

পটভূমি -
ভারত যখন স্বাধীন হলো তখন ভারতের জিডিপি প্রায় ০% রেটে গ্রোথ করছে...এই অভাগা দেশকে তখন জাগিয়ে তুলতে হবে। যার একমাত্র উপায় হলো সাধারণ মানুষের উন্নয়ন আর ব্যাপক গতিতে অর্থনৈতিক অগ্রগতি...এই কথাটা তৎকালীন কংগ্রেসের বড়ো বড়ো নেতারা বুঝতে পেরেছিলেন তাই তারা ১৯৩৮ এই একটি ন্যাশনাল প্ল্যানিং কমিটি তৈরী করেছিলেন যাতে সিদ্ধান্ত নেয়া হয় যে ভারতের উন্নয়ন হবে কেন্দ্রীয় পরিকল্পনার মাধ্যমে ..এই কমিটিতে ছিলেন নেহেরু ও সুভাষ বসু.. তারা যেহেতু সমাজবাদী ছিলেন সেহেতু তারা সোভিয়েত উনিয়নের কেন্দ্রীয় পঞ্চবার্ষিকী উন্নয়নমুলক পরিকল্পনার দ্বারা প্রভাবিত হয়েছিলেন। এই পরিকল্পনার সব থেকে কারিগর ছিলেন প্রশান্ত চন্দ্র মহলানবীশ যিনি অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি থেকে পাস করেছিলেন ফিজিক্স নিয়ে কিন্তু ভারতে এসে কাজ শুরু করেছিলেন স্যাটিস্টিক্স নিয়ে..আর এই স্ট্যাটিসটিক্স এর পড়াশুনা কে সারা ভারতে ছড়িয়ে দিতে শুরু করেছিলেন ইন্ডিয়ান স্যাটিস্টিক্যাল ইনস্টিটিউট..যার প্রথম শাখা ছিল কলকাতার শহরতলিতে অমরাবতীতে যার পর সেই ইনস্টিটিউটের শাখা খোলাহয় বেঙ্গালুরুতে এবং দিল্লী তে.. এই ইনস্টিটিউট আর তার গবেষকরাই অত্যন্ত কষ্ট করে বিভিন্ন জায়গায় থেকে স্যাম্পল সার্ভে করে তৈরী করেছিলেন ভারতের দ্বিতীয় পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা। তিনি যদিও ছিলেন একজন ফিজিসিস্ট তাও তার ঝোঁক ছিল স্যাটিস্টিক্স এ..তিনি সারা ভারতের বিভিন্ন বিশেষ বিদ্যালয়ে গিয়ে স্যাটিস্টিক্স পড়াতে শুরু করলেন এবং বিদেশে গিয়ে বড় বড় স্টাটিস্টিশানদের সাথে কথা বলতে শুরু করলেন। অন্যদিকে নেহেরু স্বাধীনতার পর বুঝতে পারলেন যে কেন্দ্রীয় অর্থনৈতিক উন্নয়নমূলক পরিকল্পনার জন্য দরকার পর্যাপ্ত তথ্যের, কারণ তবেই অর্থনীতির সমস্যা গুলোকে কোয়ান্টিফাই করা যাবে ও সরকারও এর মাধ্যমেই তার নীতি তৈরী করবে..তার জন্য দরকার ছিল একটি যোগ্য সংস্থান যে বলে দেবে যে অর্থনীতির কোন কোন মানক গুলিকে মাপতে হবে এবং ওই মানক গুলিকে কি ভাবে ইন্টারপ্রেট করতে হবে ভারতীয় অর্থনীতিকে বুঝতে...এর জন্য দরকার ছিল স্টাটিস্টিশানদের একটি গ্রুপ যা সহজেই তিনি পেয়ে গেলেন মহলানবীশ ও তার ইন্ডিয়ান স্ট্যাটিসটিকাল ইনস্টিটিউট এর রূপে..এর পর নেহেরু দিল্লিতে তৈরী করলেন ন্যাশনাল প্ল্যানিং কমিশন..যার অধিকাংশ কর্মচারী ছিলেন ইন্ডিয়ান স্ট্যাটিসটিকাল ইনস্টিটিউশনএর.. তারা বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে পরিসংখ্যান সংগ্রহ করেছিল..তারা প্রতন্ত জঙ্গল ও গ্রামে গিয়ে তাদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পরিসংখ্যান জোগাড় করেছিল..যার পর তৈরী হয়েছিল দ্বিতীয় পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা..এই পরিকল্পনা টেকনোক্র্যাটিক হলেও সরকার এটিকে গণতান্ত্রিক পরিকল্পনা বলে প্রচার করার চেষ্টা করেছিল.. কেন? তার একটা বড়ো কারণ হলো যে এমনিতেও অর্থনীতি কে সাধারণ মানুষ ভাবে যে এটি বড়োলোক বিদ্বানদের বোঝার বিষয় আর তাই অর্থনৈতিক প্ল্যানিং কে নিয়ে তারা একেবারেই মাথা ঘামাতে চাইতো না..অন্য দিকে এই প্ল্যানিং এ সাধারণ নাগরিকদের সহযোগিতা, ত্যাগ, অত্যন্ত জরুরি ছিল..কারণ তারা যদি এই পরিকল্পনা কি, কেমনভাবে কাজ করে, কি কি কাজ করা হবে এই পরিকল্পনায় টা নাই বোঝে হলে তারা এতে ভালো করে যুক্তি হতো না আর সরকারের তখন অত সাধ্য ছিলোনা যে তারা বেশি টাকা খরচ করতে পারতো, তাই সরকার চাইছিলো জনগণ পরিকল্পনার মর্ম বুঝে নিজে থেকেই উদ্দ্যোগী হয়ে কম মুজুরি বা বীনা মজুরিতে উন্নয়নমূলক কাজে যোগ দেয় ..তাই পরিকল্পনাকে গণতান্ত্রিক বলে সরকার ইটা বলার চেষ্টা করছিলো যে এই পরিকল্পনা জনগণের চাহিদা বুঝে জনগণের জন্য তৈরী করা হয়েছে.. এ এতে জনগণের সাহায্য অতি আবশ্যক কারণ কারণ পরিকল্পনাতে কাজ তারাই করতো দেশের অগ্রগতির জন্য. কিন্তু মানুষকে এই পরিকল্পনায় যোগদান করতে দরকার হতো মানুষ কে এই পরিকল্পনার বিষয়ে অবগত করানো ও জাগরুক করা..তার জন্য এই পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনাকে প্রচার করতে হতো গ্রামে ও শহরে যাতে এই পরিকল্পনাকে বুঝে এগিয়ে আসতে পারে ..যার জন্য সরকার সাহায্য নিলো পোস্টার, লিফলেট, ডকুমেন্টারী, সিনেমা ,গানের..মিনিস্ট্রি অফ ইনফরমেশন এন্ড ব্রডকাস্টিং এর ভিতরে ফাইভ ইয়ার্স প্ল্যান পাবলিসিটি ডিপার্টমেন্ট যার অফিসাররা গ্রামে গঞ্জে ঘুরে ভারত সরকারের পঞ্চবার্ষিকী যোজনা সংক্রান্ত ডকুমেন্টারী গুলিকে প্রচার করতো, সাথে মানুষকে বোঝাতো যে সরকার এই পরিকল্পনায় কি কি করতে চায় যার জন্য জনগণের কতটা সাহায্য লাগবে.. এছাড়া ১৯৫০ - ১৯৬০ এর সময়কার হিন্দি সিমেনা যদি আপনি দেখেন তবে দেখবেন সেগুলো ছিল পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনাকে প্রচার করার জন্য..সে দিলীপ কুমারের বিখ্যাত "নায়া দৌড়" হোক বা "চার রূহ চার রাহ " হোক সবেতেই দেখানো হয়েছে কিভাবে এই পরিকল্পনা গুলি আধুনিক প্রযুক্তি কে মানুষের উন্নয়ন ও রোজগারের জন্য ব্যবহার করা হবে এবং এর ফলে সমাজ জাতিভেদ, সামন্ততন্ত্র, ও অজ্ঞতা থেকে বেরিয়ে উঠে আসবে সমাজবাদের দিকে..কিন্তু বেশির ভাগ মানুষ এই সিনেমা গুলিকে শুধুমাত্র মনোরঞ্জনের জন্য ও নায়ক নায়িকাদের দেখবার জন্যই দেখতো। এর মধ্যেকার গভীর বার্তাকে না বুঝতো বা বুঝার চেষ্টা করতো.. শেষে সরকারের প্লানিং মিনিস্টার গুলজারিলাল নান্দা একটি উপায় বার করলেন..তিনি ভাবলেন সমাজের সাধারণ মামুষকে বুঝতে দরকার সাধারণ যোগাযোগের ভাষা যা একমাত্র সম্ভব সাধুদের দ্বারা তারা ধার্মিক প্রতীকের মাধ্যমে পরিকল্পনাকে সহজেই বুঝতে পারবেন সাধারণ মানুষকে। যদিও এর আগে সরকার কলেজ ও ইউনিভার্সিটি স্টুডেন্ট ও প্রফেসর দের নিয়ে একটি সংগঠন শুরু করে যারা এই একই কাজ করতো.. এছাড়া ভারত সেবক সমাজ নাম একটি সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত সংগঠন যা সরকারের উদ্যোগেই তৈরী হয়েছিল , তারা প্রচুর সেচ্ছাসেবক নাগরিকদের পরিকল্পনার কাজে লাগিয়ে খুব কম খরচে বা বিনা খরচে সরকারের প্রচুর উন্নয়ন মূলক কাজ করেও ছিল যেমন ব্রিজ, রাস্তা ইত্যাদি। কিন্তু তা সত্ত্বেও সাধুদের সরকার প্লানের প্রচারে নিয়োজিত করেছিল যার জন্য তারা ১৯৬৬ এ তৈরী করলো ভারত সাধু সমাজ যারা এতটাই বেড়ে উঠলো যে তারা বলতে লাগলো যে তারা ভারতকে তারা বেদান্তিক সমাজবাদী রাষ্ট্র তৈরী করতে চায়..কিন্তু এদের কিছু সুপ্ত এজেন্ডা ছিল যেমন গোরক্ষা, মহিলাদের চিরদিন ঘরেই বন্ধ রাখা ও জাতি ভেদ কে বর্তমান রাখা, ও কট্টর হিন্দুত্ব. যারা কুম্ভ মেলাতে তাদের এজেন্ডার সাথে পঞ্চবার্ষিকি পরিকল্পনাও প্রচার করতো.. আর এই কুম্ভ মেলাতে সক্রিয় থাকতো বিশ্ব হিন্দু পরিষদ, যাদের এজেন্ডা প্রায় একই ছিল ১৯৮৯ এর এলাহাবাদ কুম্ভতে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ ও ভারত সাধু সমাজ একত্রে রাম জন্মভূমি দখলের জন্য আওয়াজ তোলে ও সাধু সমাজের এক বক্তা বলেন যে ভারতের প্রত্যেক হিন্দু যদি একটাকা করেও দেন দেয় তবে ওই বাবরি মসজিদের জায়গাতেই তৈরী হবে রামমন্দিরের আর এটাই হিন্দুদের মূল উদ্দেশ্য..এই মিটিংয়ের ২বছর পর এই বিশ্ব হিন্দু পরিষদ ও তার কারণ সেনা বাবরি মসজিদ ভেঙে ভারতীয ধর্মনিরপেক্ষতা কে কালিমা লিপ্ত করেছিল. আসলে পঞ্চবার্��িকী পরিকল্পনা ভারতকে ধর্মীয় কট্টরপন্থা থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে ফেলতো উন্নয়নের রাস্তায়. কিন্তু এই ধর্মনিরপেক্ষ পরিকল্পনাকে প্রচার করতে সরকার সাহায্য নিয়েছিল ধার্মিক চিহ্ন ও ধার্মিক রীতি রিয়াজের যা অন্য ধর্মাবলম্বী মানুষকে প্লানের প্রতি সন্দেহ করতে বদ্ধ করেছিল। এবং কট্টর হিন্দুকে দিয়েছিলো আস্কারা তাই কংগ্রেসএর তৈরী করা ভারত সাধু সমাজ যার জন্ম হয়েছিল সানাজকে উন্নয়নমূলক কাজের জন্য উদ্বুদ্ধ করা তারাই হয়ে উঠেছিল বিশ্ব হিন্দু পরিষদের কট্টরতার বড় হাতিয়ার.. তখন কিন্তু এর বিরুদ্ধে কমিউনিস্ট ও মুসলমান রা প্রতিবাদ করেছিল তারা বলেছিলো শুধু সাধু সমাজ না তৈরী করে ভারত সাধু মৌলবি সমাজ তৈরী হোক যাতে পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনার ধর্মনিরপেক্ষ দিক বজায় থাকবে.. কিন্তু কংগ্রেস ক্ষমতায় মত্ত হয়ে তা কানেও তোলেন.. আর যার ফলে ভবিষ্যতে কংগ্রেস ভারতের ইতিহাস কালিমালিপ্ত করার মূল দোষী হয়ে ওঠে..

পাঠপ্রতিক্রিয়া

বইটি অত্যন্ত সুন্দর ভাবে লেখা, কারণ এটি এমন একটি বই যা ইকোনোমিক্সের কঠিন বিষয় গুলোর সাথে তৎকালীন রাজনীতিকে লিংক করে একটি সম্পূর্ণ জ্ঞান তুলে ধরবে..আপনি যদি জানতে চান যে স্বাধীন ভারত স্বাধীনতার পর কি কি কঠিন পরিস্তিতির মধ্যে দিয়ে আজ এখানে পৌঁছেছে তবে এই বইটি অবশ্যই পড়তে হবে..

[Matthias · Rating 2 out of 5]

The book promised to be about an underdiscussed moment of world-historical importance: Nehruvian India's attempt to combine central planning with electoral democracy, and the tensions between the technocratic and populist elements of this iideological institutional synthesis. Whether you're (like me) democratic socialist by conviction, or just interested in 20th century history, there's a compelling drama here. The book delivers on none of that, combining an okay-I-guess story about networking by Mahalanobis to put together the Planning Commision (the "Planning" part of the title) and then an okay-I-guess story about the Commission's PR campaigns (the "Democracy" part of the title.) I hate to pan a book for not being about something else, but I did feel like it would be something else - if anybody knows of suggestions I would be very curious!

[Mehul Dhikonia · Rating 4 out of 5]

From a starry-eyed and idealist position on the importance of "democratic" planning to the politicisation of data, India has come a long way in how it peeks into the future.

This book provides a glimpse into India's planning history through the life of its pioneers like P.C. Mahalanobis and the Indian Statistical Institute, who had put India on the map with their novel approach to planning and statistics, who in the true sense, also laid the foundation of the digital revolution in India. The details on how 5-year plans were seen as symbols of national vision/duty and methods adopted by the State to relay it was equally fascinating, though the use of religion to promote planning seems to have back-fired in hindsight.

I wish the author could have dwelled little on the details of the 5-year plans and shared insights on how they fared in broad metrics, the absence of which left me wanting.

[Karan Lahiri · Rating 2 out of 5]

It was a struggle to get through this book, though it showed some promise at the start. The writing is uninspiring. The two-pronged thesis, namely that planning in India was a top-down technocratic imposition, coupled with an effort to lend legitimacy to planning through public participation, is not particularly scintillating. While there are some interesting anecdotes about Mahalanobis and the efforts to acquire computers for statistical calculations, there is very little in this book by way of facts that blew me away. Quite frankly, it left me with the same taste I had in my mouth when I read the boring chapters on five-year plans in economics textbooks, which is a pity, since this book was clearly meant to spark interest in the history of planning and statistics in India.

[Manish · Rating 4 out of 5]

Menon's 'Planning Democracy' was an informative work which covers the life and times of PC Mahalanobis and the politics behind the Second Five Year Plan of India. At one level, the book was a painful reminder of the failed opportunities for India to break free from the dreaded Hindu rate of growth. But to be fair to Nehru, planning was the 'fashion' of the post-independence era.

The book should be necessary reading to understand the mode of policy making during the 50s and 60s. The chapter dedicated to the mass communication campaigns around Planning was too academic and dry in my opinion.

[Pranjal Awasthi · Rating 5 out of 5]

Never had a thought I field as drab as statistical planning would have such a fascinating history. This book is a surprise 5 star for me as I'd not particularly expected the history and arc of India's planned economy to be so important not just for India but also at one point for the entire cold war divided work. This is a must read

[Sarthak Bhatt · Rating 4 out of 5]

This book is for nerds. The first half is very entertaining; a group of arrogant individuals thinks they can micromanage everything and very effectively plan five disasters for the country. The second half gets a bit boring as it discusses how the government explained the plan to the people. I never knew all the Hindi classics my parents liked were socialist propaganda

[DM · Rating 4 out of 5]

interesting history of the tensions of democratic/technocratic planning in postcolonial India. Highlight was some of the great archival material and cartoons featured, and the role of India in the history of state statistics

[Palwai]

Completed reading #Planning_Democracy by #NikhilMenon

A must read for all those who think and believe in the feku narrative, "sattar saal mein kuch nahi hua"!

A great source to know how foundation of independent #India got laid, and the efforts put in by #PanditJawaharlalNehru.

[Revanth Ukkalam]

The Bharat Sadhu Samaj was hilarious!
Also, how admirable is the ambition of Independent India... Every book likes this only leaves you with a heartening smile

[Surya Bulusu · Rating 3 out of 5]

The book provides a well-rounded perspective of how technocratic centralized planning was disguised as democratic, thanks to media influence and politico-religious messaging.

The first part of the book, covering the history of sampling statistics and computers in India, is particularly interesting.

The sections on Indian National Congress' use of films, songs, and the Sadhu Samaj, offer a striking parallel to the strategies employed by the current BJP regime.

More parallels of "The Plan" with other technocratic projects such as: Aadhar, Covid vaccination drive, Ayushman Bharat, etc. All of it legitimised under the "national pride / digital common good" umbrella.

Several passages of the text are repetitive, which dulls the overall reading experience.