What do you think?
Rate this book
লিটু বৃত্তান্ত
’লিটু বৃত্তান্ত’ লিটুর একার গল্প না, লিটু এবং আরো অনেকের গল্প।
যেমন লিটুর স্কুলের বন্ধুরা- আধা পাগল রতন, ভাল ছাত্র সাদিব, পরী মাধুরী, মারদাঙ্গা সুমন আর তানিয়া-মাদার টেনিয়া...
আর আছেন লিটুর রিয়াজ মামা- একেবারে ফাটাফাটি ধরনের বিজ্ঞানী...
আর আছে ভয়ংকর বদি ডাকাত- হাওরে তার খপ্পরে পড়ে লিটুরা...
আর আছেন একজন মুক্তিযোদ্ধা- সত্যিকারের মুক্তিযোদ্ধা! মুক্তিযুদ্ধের গল্প শোনান তিনি লিটুদের।
সকলকে নিয়ে জমজমাট অ্যাডভেঞ্চার, বন্ধুত্ব আর দেশকে ভালোবাসার এক আশ্চর্য কাহিনী।
যেমন লিটুর স্কুলের বন্ধুরা- আধা পাগল রতন, ভাল ছাত্র সাদিব, পরী মাধুরী, মারদাঙ্গা সুমন আর তানিয়া-মাদার টেনিয়া...
আর আছেন লিটুর রিয়াজ মামা- একেবারে ফাটাফাটি ধরনের বিজ্ঞানী...
আর আছে ভয়ংকর বদি ডাকাত- হাওরে তার খপ্পরে পড়ে লিটুরা...
আর আছেন একজন মুক্তিযোদ্ধা- সত্যিকারের মুক্তিযোদ্ধা! মুক্তিযুদ্ধের গল্প শোনান তিনি লিটুদের।
সকলকে নিয়ে জমজমাট অ্যাডভেঞ্চার, বন্ধুত্ব আর দেশকে ভালোবাসার এক আশ্চর্য কাহিনী।
112 pages, Hardcover
First published February 1, 2006
7 people are currently reading
155 people want to read
About the author
Muhammed Zafar Iqbal
401 books1,604 followersমুহম্মদ জাফর ইকবাল (Bengali)
Muhammed Zafar Iqbal (Bengali: মুহম্মদ জাফর ইকবাল) is one of the most famous Bangladeshi author of Science-Fiction and Children's Literature ever to grace the Bengali literary community since the country's independence in 1971. He is a professor of Computer Science & Engineering at Shahjalal University of Science and Technology (SUST). Before that, Iqbal worked as a research scientist in Bell Communication Research for six years until 1994.
Birth and Family Background:
Iqbal was born on 23 December 1952 in Sylhet. His father, Foyzur Rahman Ahmed, was a police officer. In his childhood, he traveled various part of Bangladesh, because of his father's transferring job. Zafar Iqbal was encouraged by his father for writing at an early life. He wrote his first science fiction work at the age of seven. On 5 May 1971, during the liberation war of Bangladesh, the Pakistan's invading army captured his father and killed him brutally in the bank of a river.
Education:
Iqbal passed SSC exam from Bogra Zilla School in 1968 and HSC exam from Dhaka College in 1970. He earned his BSc in Physics from Dhaka University in 1976. In the same year Iqbal went to University of Washington to obtain his PhD and earned the degree in 1982.
Personal Life:
Iqbal married Dr. Yasmeen Haque in 1978. Yasmeen is the Dean of the Life Science Department, Head of the Physics Department, Provost of the Shohid Janoni Jahanara Imam Hall and a researcher at SUST. They have two children - son Nabil and daughter Yeshim. Yeshim translated the book Amar Bondhu Rashed (Rashed, My Friend) written by her father. Iqbal's elder brother, Humayun Ahmed, was the most popular author and film-maker of Bangladesh since its independence. Humayun died after a nine-month struggle against colorectal cancer on the 19 July 2012. His younger brother, Ahsan Habib, is the editor of the satirical magazine, Unmad and one of the most reknowned cartoonist of Bangladesh.
Academic Career:
After obtaining PhD degree, Iqbal worked as a post-doctoral researcher at California Institute of Technology (CalTech) from 1983 to 1988. He then joined Bell Communications Research (Bellcore), a separate corporation from the Bell Labs (now Telcordia Technologies), as a Research Scientist. He left the institute in 1994 and joined the faculty of the Department of CSE of SUST.
Literary career:
Iqbal started writing stories from a very early age. Iqbal wrote his first short story at the age of seven. While studying in the Dhaka University Iqbal's story Copotronic Bhalobasa was published in a local magazine. But, a number of readers at that time felt that the story was based on a foreign story. To answer this allegation, he later rewrote the story and published the story in collection of stories named Copotronic Sukh Dukkho. Since then he is the most popular writer both in Bengali Science-Fiction and in Juvenile Leterature of the country.
Other Activities and Awards:
Zafar Iqbal won the Bangla Academy Award, the highest award in literature in Bangladesh, in 2004. Iqbal also played a leading role in founding Bangladesh Mathematical Olympiad. In 2011 he won Rotary SEED Award for his contribution in field of education.
Muhammed Zafar Iqbal (Bengali: মুহম্মদ জাফর ইকবাল) is one of the most famous Bangladeshi author of Science-Fiction and Children's Literature ever to grace the Bengali literary community since the country's independence in 1971. He is a professor of Computer Science & Engineering at Shahjalal University of Science and Technology (SUST). Before that, Iqbal worked as a research scientist in Bell Communication Research for six years until 1994.
Birth and Family Background:
Iqbal was born on 23 December 1952 in Sylhet. His father, Foyzur Rahman Ahmed, was a police officer. In his childhood, he traveled various part of Bangladesh, because of his father's transferring job. Zafar Iqbal was encouraged by his father for writing at an early life. He wrote his first science fiction work at the age of seven. On 5 May 1971, during the liberation war of Bangladesh, the Pakistan's invading army captured his father and killed him brutally in the bank of a river.
Education:
Iqbal passed SSC exam from Bogra Zilla School in 1968 and HSC exam from Dhaka College in 1970. He earned his BSc in Physics from Dhaka University in 1976. In the same year Iqbal went to University of Washington to obtain his PhD and earned the degree in 1982.
Personal Life:
Iqbal married Dr. Yasmeen Haque in 1978. Yasmeen is the Dean of the Life Science Department, Head of the Physics Department, Provost of the Shohid Janoni Jahanara Imam Hall and a researcher at SUST. They have two children - son Nabil and daughter Yeshim. Yeshim translated the book Amar Bondhu Rashed (Rashed, My Friend) written by her father. Iqbal's elder brother, Humayun Ahmed, was the most popular author and film-maker of Bangladesh since its independence. Humayun died after a nine-month struggle against colorectal cancer on the 19 July 2012. His younger brother, Ahsan Habib, is the editor of the satirical magazine, Unmad and one of the most reknowned cartoonist of Bangladesh.
Academic Career:
After obtaining PhD degree, Iqbal worked as a post-doctoral researcher at California Institute of Technology (CalTech) from 1983 to 1988. He then joined Bell Communications Research (Bellcore), a separate corporation from the Bell Labs (now Telcordia Technologies), as a Research Scientist. He left the institute in 1994 and joined the faculty of the Department of CSE of SUST.
Literary career:
Iqbal started writing stories from a very early age. Iqbal wrote his first short story at the age of seven. While studying in the Dhaka University Iqbal's story Copotronic Bhalobasa was published in a local magazine. But, a number of readers at that time felt that the story was based on a foreign story. To answer this allegation, he later rewrote the story and published the story in collection of stories named Copotronic Sukh Dukkho. Since then he is the most popular writer both in Bengali Science-Fiction and in Juvenile Leterature of the country.
Other Activities and Awards:
Zafar Iqbal won the Bangla Academy Award, the highest award in literature in Bangladesh, in 2004. Iqbal also played a leading role in founding Bangladesh Mathematical Olympiad. In 2011 he won Rotary SEED Award for his contribution in field of education.
Ratings & Reviews
Friends & Following
Create a free account to discover what your friends think of this book!
Community Reviews
Displaying 1 - 22 of 22 reviews
November 11, 2025
ছোটবেলায় অনেক বার পড়া বইটা বহুদিন বাদে আজ আবার পড়লাম। কেন জানিনা, চোখে জল চলে এলো।
Read
July 17, 2024"মে মাসের শেষ থেকেই বৃষ্টি শুরু হলো। এই এলাকাটাতে নিশ্চয়ই খুব বৃষ্টি পড়ে...বৃষ্টির দিনে একটা কম্বল মুড়ি দিয়ে জানালার কাছে বসে বাইরের বৃষ্টি দেখতে দেখতে একটা ভূতের গল্প বই নিয়ে বসতে আমার যা ভালো লাগে সেটা আর বলার নয়। আমাদের বাসার চারপাশে বড় বড় গাছ, গাছের নিচে পানি জমে থাকে সেখানে ব্যঙদের বিরাট সমাবেশ, সবাই মিলে ঘ্যাঁ ঘ্যাঁ করে ডাকতে থাকে-সেটাও ভারি একটা মজার জিনিস। যারা দেশ ছেড়ে বিদেশে চলে যায়-সেখানে বৃষ্টি নেই ব্যঙের ডাক নেই তারা সেখানে কেমন করে থাকে কে জানে।"
বেশিদিন আগের ঘটনা না। কিন্তু এখন মনে হয় সে এক আদ্যিকালের কথা। বইয়ের গায়ে লেখা তারিখ দেখে বুঝলাম সেই ২০০৮ এর একুশে বইমেলা থেকে এটা কেনা। তখন খুব পড়তাম মুহম্মদ জাফর ইকবালের বই। এক বই যে কতবার করে পড়া হত তার কোন ইয়ত্তা নেই। মুখিয়ে থাকতাম কবে নতুন বই বের হবে। কিন্তু সেই আগের বই গুলোই ভালো ছিল। পরের গুলো আমার জন্য শুধু বিরক্তি উৎপাদন করে গেছে। পুরানো বইগুলো বার বার পড়তে পড়তে মুখস্থ হয়ে গিয়েছিল। একটা সময় তাঁর বই পড়া বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। হঠাৎ ধরলাম গতকাল অনেক দিন পর। ইদানীং নতুন বই ধরার সময় হচ্ছে না আর বাচ্চাকাচ্চাদের বই বরাবরই পড়তে ভাল লাগে তাই। পড়তে পড়তে মনে হচ্ছে আবার সেই সময়ে হারিয়ে গিয়েছি। আগের দিনগুলোর মত লিটুর সাথে আমিও দেখতে পাচ্ছি তাদের সেই হাওড় এলাকার নতুন বাড়ি যেখানে বর্ষাকালে চারিদিকে পানিতে ভরে যায়, যেখানে প্রতি সকালে হাজার হাজার পাখি তাদের জরুরী মিটিং বসায়। এটা পড়ে আধা পাগল রতনের সাথে জঙ্গলে ভোতা সুন্দরী আর মটকু মিয়াকে দেখতে না পাওয়ার দুঃখ নতুন করে জেঁকে বসেছে। সাথে আছে এমন ফাটাফাটি একজন রিয়াজ মামাকে না পাওয়ার দুঃখ। আর এত সুন্দর একটা ক্লাসরুম মনে হয় শুধু এই গল্পগুলোতেই পাওয়া যায়। মাধুরী, টেনিয়া, সাদিব, সুমন আর রতনের কথা তো আগেই বলেছি। যাদের সবার কারণে পুরো স্কুল রাক্ষস স্যারের হাত থেকে নিস্তার পেয়ে যায়। কিন্তু এমনটা বাস্তবে কখনও সম্ভব হয় না। তাই হয়তো কল্পনা এত সুন্দর!
আমাদের এখানে বৃষ্টি হলে সামনের মাঠে পানি জমে যায়। সাথে ব্যঙের অনবরত ডাক চলতেই থাকে এই গল্পের মত। ভাল লাগে ঠিকই কিন্তু ছোটবেলার সেই বৃষ্টি দেখতে দেখতে অন্ধকার ঘরে জানালার আলোতে লিটুর মত আর ভূতের বই পড়া হয় না। এই জীবন কি আসলেও সুন্দর? নাহ! সুন্দর তো ছিল সেই জীবনটা যেটা পদিপিসির বর্মিবাক্সে আটকা পড়ে গিয়েছে। আর বাক্সটাও কালের বিবর্তনে হারিয়ে গিয়েছে অজানা ঠিকানায়।
বেশিদিন আগের ঘটনা না। কিন্তু এখন মনে হয় সে এক আদ্যিকালের কথা। বইয়ের গায়ে লেখা তারিখ দেখে বুঝলাম সেই ২০০৮ এর একুশে বইমেলা থেকে এটা কেনা। তখন খুব পড়তাম মুহম্মদ জাফর ইকবালের বই। এক বই যে কতবার করে পড়া হত তার কোন ইয়ত্তা নেই। মুখিয়ে থাকতাম কবে নতুন বই বের হবে। কিন্তু সেই আগের বই গুলোই ভালো ছিল। পরের গুলো আমার জন্য শুধু বিরক্তি উৎপাদন করে গেছে। পুরানো বইগুলো বার বার পড়তে পড়তে মুখস্থ হয়ে গিয়েছিল। একটা সময় তাঁর বই পড়া বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। হঠাৎ ধরলাম গতকাল অনেক দিন পর। ইদানীং নতুন বই ধরার সময় হচ্ছে না আর বাচ্চাকাচ্চাদের বই বরাবরই পড়তে ভাল লাগে তাই। পড়তে পড়তে মনে হচ্ছে আবার সেই সময়ে হারিয়ে গিয়েছি। আগের দিনগুলোর মত লিটুর সাথে আমিও দেখতে পাচ্ছি তাদের সেই হাওড় এলাকার নতুন বাড়ি যেখানে বর্ষাকালে চারিদিকে পানিতে ভরে যায়, যেখানে প্রতি সকালে হাজার হাজার পাখি তাদের জরুরী মিটিং বসায়। এটা পড়ে আধা পাগল রতনের সাথে জঙ্গলে ভোতা সুন্দরী আর মটকু মিয়াকে দেখতে না পাওয়ার দুঃখ নতুন করে জেঁকে বসেছে। সাথে আছে এমন ফাটাফাটি একজন রিয়াজ মামাকে না পাওয়ার দুঃখ। আর এত সুন্দর একটা ক্লাসরুম মনে হয় শুধু এই গল্পগুলোতেই পাওয়া যায়। মাধুরী, টেনিয়া, সাদিব, সুমন আর রতনের কথা তো আগেই বলেছি। যাদের সবার কারণে পুরো স্কুল রাক্ষস স্যারের হাত থেকে নিস্তার পেয়ে যায়। কিন্তু এমনটা বাস্তবে কখনও সম্ভব হয় না। তাই হয়তো কল্পনা এত সুন্দর!
আমাদের এখানে বৃষ্টি হলে সামনের মাঠে পানি জমে যায়। সাথে ব্যঙের অনবরত ডাক চলতেই থাকে এই গল্পের মত। ভাল লাগে ঠিকই কিন্তু ছোটবেলার সেই বৃষ্টি দেখতে দেখতে অন্ধকার ঘরে জানালার আলোতে লিটুর মত আর ভূতের বই পড়া হয় না। এই জীবন কি আসলেও সুন্দর? নাহ! সুন্দর তো ছিল সেই জীবনটা যেটা পদিপিসির বর্মিবাক্সে আটকা পড়ে গিয়েছে। আর বাক্সটাও কালের বিবর্তনে হারিয়ে গিয়েছে অজানা ঠিকানায়।
April 13, 2021
মোটের ওপর খুব একটা খারাপ না, কিন্তু অনেকটাই গৎবাঁধা স্টেরিওটিপিক্যাল সব ঘটনা আর চরিত্র। লিটুর পাগলাটে বন্ধুবান্ধবদের নিয়ে মাঝে মাঝে এক-আধটু মজার হাস্যরস আর একটানে পড়ে ফেলার মতো মুজাই'র চিরচারিত সহজ সাবলীল গল্পকথন, এইটুকুই। ৩/৫
January 24, 2020
রেটিং:৩.৩০
আমার কেন যেন মনে হয় জাফর ইকবাল স্যারের সব কিশোর উপন্যাস গুলো ঘুরে ফিরে একি ঘটনাটা স্থান কাল আর পাত্র পরিবর্তন করে একটু দুই তিনটা লাইন এদিক সেদিক দিয়ে লেখা.সবটাতেই একজন হিরো থাকবে আর তাকে ঘিরে তার বন্ধুরা,এটাতেও তার ব্যতিক্রম হয়নি.
আমার কেন যেন মনে হয় জাফর ইকবাল স্যারের সব কিশোর উপন্যাস গুলো ঘুরে ফিরে একি ঘটনাটা স্থান কাল আর পাত্র পরিবর্তন করে একটু দুই তিনটা লাইন এদিক সেদিক দিয়ে লেখা.সবটাতেই একজন হিরো থাকবে আর তাকে ঘিরে তার বন্ধুরা,এটাতেও তার ব্যতিক্রম হয়নি.
September 2, 2018
হঠাত করেই বাবার বদলীর জন্য লিটুকে তার আগের স্কুল আর সব বন্ধুবান্ধকে ছেড়ে একটা হাওড় এলাকায় আসতে হল। এটা নিয়ে সে প্রচন্ড মন খারাপ করলেও মানিয়ে নেওয়া ছাড়া উপাই ছিল না তার। ভেবেছিল নতুন এলাকা নতুন স্কুলে সবার সাথে পরিচয় হতে হয়ত ঝামেলায় পড়বে সে। কিন্তু সব কিছুকে ভুল ধারনা প্রমানিত করে বাসায় আসার পরের দিনই পরিচয় হয়ে গেল রতনের সাথে। রতন যেন এলাকার জান্ত রেডিও/ এনসাইক্লোপিডীয়া। কোথায় কি ঘটে কিংবা যে কারো সম্পর্কে জানতে রতনের জুড়ি নেই। কিন্তু সমস্যা হল সে সব একটু রং চং চড়িয়ে বলে আরকি। তাই নতুন পরিবেশে পরিচিত হতে লিটুর খুব একটা সমস্যা হল না। সে পরিচিত হল ভাল ছাত্র সাদিব, পরী মাধুরী, মারদাঙ্গা সুমন আর তানিয়া-মাদার টেনিয়া এর সাথে।
এরই মাঝে বিদেশ থেকে বেড়াতে এলেন রিয়াজ মামা। যে কিনা লিটুর দৃষ্টিভংগি কিছুটা হলেও পালটিয়ে দিলেন।
কিছুদিন পরই শুরু হল হাওড় এলাকায় বন্যা। রিলিফের কাজে যোগ দিল লিটু। ঘটনাক্রমে রিলিফ দিতে যেয়ে অ্যাডভেঞ্চারে জড়িয়ে পড়ল। উদ্ধারে এগিয়ে আসল মুক্তিযোদ্ধা এক মাঝি।
এরই মাঝে বিদেশ থেকে বেড়াতে এলেন রিয়াজ মামা। যে কিনা লিটুর দৃষ্টিভংগি কিছুটা হলেও পালটিয়ে দিলেন।
কিছুদিন পরই শুরু হল হাওড় এলাকায় বন্যা। রিলিফের কাজে যোগ দিল লিটু। ঘটনাক্রমে রিলিফ দিতে যেয়ে অ্যাডভেঞ্চারে জড়িয়ে পড়ল। উদ্ধারে এগিয়ে আসল মুক্তিযোদ্ধা এক মাঝি।
February 16, 2016
পয়সা জালিয়াতির সিস্টেমটা ভাল্লাগছে। আমিও একটা বানাইতে চাইছিলাম, কিন্তু হয়না। অনেক ঝামেলা :/
June 22, 2019
এখনো মনে আছে টিফিন পিরিয়ডে লাইব্রেরী তে বসে বইটা যখন পড়ছিলাম কোথা থেকে স্যার এসে বেত দিয়ে মারলেন!"এসব বই পড়িস বলেই তুই 2nd ই থেকে যাবি আজীবন,1st আর হতে পারবি না!"
একথা মনে পড়লে রাগ করে না বরং হাসিই পায়।
একথা মনে পড়লে রাগ করে না বরং হাসিই পায়।
April 14, 2024
ছোট্ট করে একটা গল্প বলি...
তখন আমি সবে ক্লাস টু পেরিয়ে ক্লাস থ্রিতে উঠেছি। বই বলতে তখন পাঁচ টাকার ছোট্ট কিছু বই পাওয়া যেত‚ সেগুলো ভীষণ আগ্রহ নিয়ে বাঁচিয়েবাঁচিয়ে অল্পঅল্প করে পড়তাম। যেন দ্রুত শেষ না হয়ে যায়! আর পড়তাম চাচা চৌধুরীর কমিক্স‚ ঠাকুরমার ঝুলি।
সেইসময় আমার বড় ভাই বিশ্বসাহিত্যের ভ্রাম্যমাণ লাইব্রেরির সদস্য ছিলো। তো হঠাৎ একদিন ভাই লিটু বৃত্তান্ত বইটা বাসায় আনে। বইটা বাসায় আসার পর ঐদিনই বইটা নিয়ে পড়া শুরু করি। ছোট্ট আমার মনে বইয়ের কাহিনীর বুনন‚ নিজের কল্পনায় দৃশ্যগুলো ভেসে ওঠা‚ বইয়ের কৌতুকময় পরিস্থিতিগুলো ভীষণ দাগ কেটে যায়।
ঐ ভালো লাগার রেশটুকু এখনো লেগে আছে! আর ঐ ভালো লাগার মোহে এখনো বই পড়ে যাই। 📖
তখন আমি সবে ক্লাস টু পেরিয়ে ক্লাস থ্রিতে উঠেছি। বই বলতে তখন পাঁচ টাকার ছোট্ট কিছু বই পাওয়া যেত‚ সেগুলো ভীষণ আগ্রহ নিয়ে বাঁচিয়েবাঁচিয়ে অল্পঅল্প করে পড়তাম। যেন দ্রুত শেষ না হয়ে যায়! আর পড়তাম চাচা চৌধুরীর কমিক্স‚ ঠাকুরমার ঝুলি।
সেইসময় আমার বড় ভাই বিশ্বসাহিত্যের ভ্রাম্যমাণ লাইব্রেরির সদস্য ছিলো। তো হঠাৎ একদিন ভাই লিটু বৃত্তান্ত বইটা বাসায় আনে। বইটা বাসায় আসার পর ঐদিনই বইটা নিয়ে পড়া শুরু করি। ছোট্ট আমার মনে বইয়ের কাহিনীর বুনন‚ নিজের কল্পনায় দৃশ্যগুলো ভেসে ওঠা‚ বইয়ের কৌতুকময় পরিস্থিতিগুলো ভীষণ দাগ কেটে যায়।
ঐ ভালো লাগার রেশটুকু এখনো লেগে আছে! আর ঐ ভালো লাগার মোহে এখনো বই পড়ে যাই। 📖
March 24, 2024
বইটার শুরু জাফর ইকবালের জেনুইন লেখনী আর স্টার্টিং দিয়ে। একটা ছেলে, নাম লিটু, নতুন জায়গায় যাবে। সেখানে তার নতুন কোনো বন্ধুবান্ধব নেই, এমন একটা জায়গায় তার সময় কিভাবে কাটবে এই নিয়ে খুব সংশয়ে আছে সে। তবুও সে নিজের সময়কে ধীরে ধীরে দারুণ করে নিয়েছে। মুখোমুখি হয়ে কিছু দারুণ অভিজ্ঞতার। এবং শেষ হয়েছে একেবারে সাধারণ একখানা সমাপ্তি দিয়ে। একেবারে সাধারণ জাফর ইকবাল কিশোর উপন্যাস। নাথিং স্পেশাল! তবে জাফর ইকবালের উপন্যাস প্রথম প্রথম পড়ার কালে যে ফিল পেতাম, সেটা অনেকটা পেয়েছি বলতে পারি।
June 25, 2020
একদল কিশোর-কিশোরী। একেক জন একেক রকম। তারপর আসে একটা বিপদ। তারপর সব বিপদ আপদ কে পাশকাটিয়ে ওরা সুখে শান্তি তে বাস করতে থাকে।
এই এক ফর্মুলায় স্যারের যে কতো লেখা লেখা পড়ছি, আল্লাহ ই জানে।
এই গল্পটাও তেমনই। সাথে একটু মুক্তিযুদ্ধের ফ্লেভার দেওয়াতে একদম স্যারের সিগনেচার কুক হয়েছে।
স্কুলের ছেলে মেয়েদের ভালো লাগবে।
এই এক ফর্মুলায় স্যারের যে কতো লেখা লেখা পড়ছি, আল্লাহ ই জানে।
এই গল্পটাও তেমনই। সাথে একটু মুক্তিযুদ্ধের ফ্লেভার দেওয়াতে একদম স্যারের সিগনেচার কুক হয়েছে।
স্কুলের ছেলে মেয়েদের ভালো লাগবে।
July 12, 2021
জীবনের প্রথম উপন্যাস ছিল এটা।ক্লাস থ্রিতে থাকতে মায়ের কাছে গিফট পেয়েছিলাম।আজ ২০২১ এর শেষ দিকে এসে ফেইসবুকেও দেখলাম আজকের দিনে এ প্রিয় বইটা নিয়ে পোষ্ট করেছিলাম।তাই রেটিং দিতে আসলাম।
অন্যেদের কিংবা বর্তমান কিশোর বাচ্চাদের বইটা কেমন লাগবে জানিনা,তবে এ বইয়ের মলাট,পাহাড়ের মধ্যে এক হলুদ শার্ট পড়া কিশোর ছেলের কাহিনী আমার মতো কত ছেলের কল্পনায় জায়গা করেছে তা ২০০৬-২০০৮ সালের দিকের পাঠকরাই জানবে
অন্যেদের কিংবা বর্তমান কিশোর বাচ্চাদের বইটা কেমন লাগবে জানিনা,তবে এ বইয়ের মলাট,পাহাড়ের মধ্যে এক হলুদ শার্ট পড়া কিশোর ছেলের কাহিনী আমার মতো কত ছেলের কল্পনায় জায়গা করেছে তা ২০০৬-২০০৮ সালের দিকের পাঠকরাই জানবে
January 3, 2021
লিটুর আব্বুর প্রমোশন হওয়ায় তারা অন্য জায়গায় চলে যাচ্ছে। লিটুর মন খারপ কিন্তু সেখানে গিয়ে তার অনেকগুলো বন্ধু হয়। বিদেশ থেকে এক মামা এসে লিটুকে সাতারও শেখায়। তাছাড়া বন্য কবলিত মানুষদের খাবার দিতে যাওয়া, ডাকাতদের হাতে পড়া, সেখান থেকে রক্ষা পাওয়া ছিলো লিটুদের কাছে সম্পূর্ণ আনন্দের মতো।
This entire review has been hidden because of spoilers.
June 24, 2019
খুব কিউট একটা গল্প !
September 23, 2021
মোটামুটি ভালো। কিন্তু মুহাম্মদ জাফর ইকবালের এত বই পড়েছি এখন প্রায় সবই এক লাগে। শুধু " আমি তপু, টুনটুনি ও ছোটাচ্চু আর সেরিনা বাদে "। এছাড়া সবগুলোতেই একজন করে হিরো থাকে। এমনিতে ভালই লাগলো।
April 2, 2023
খুব সুন্দর একটি বই,পড়ে ভালো লাগবে।
April 25, 2023
A masterpiece.
May 10, 2023
সাধারণ মনে হয়েছে। জাফর ইকবাল স্যারের সাবলীল লেখা শিশু-কিশোরদের জন্য।
October 3, 2023
জাফর ইকবাল স্যারের বইগুলো অসাধারণ হয়। এটাও কিছু কম নয়। বরাবরের মতোই আনন্দ পেয়েছি।
November 27, 2023
বইটা মজার। গল্পটা মোটামুটি ভালো ছিলো, কিন্তু একদম গতানুগতিক ধারার মধ্যে পড়ে গেল। মোটের ওপর খুব একটা খারাপ না
May 1, 2017
3 star for the typical story!1star extra for my favourite writer!
জাফর ইকবাল স্যারের গল্পের রিভিউ দেওয়ার যোগ্যতা আমার নেই!তবুও গল্পটা মোটামুটি ভালো ছিলো,কিন্তু একদম গতানুগতিক ধারার মধ্যে পড়ে গেল।শেষে তাই আর ধৈর্য রাখতে পারছিলাম না!এই বইটাতেই স্যার আমাকে অটোগ্রাফ দিয়েছেন!সবমিলিয়ে চমৎকার ছিলো!
জাফর ইকবাল স্যারের গল্পের রিভিউ দেওয়ার যোগ্যতা আমার নেই!তবুও গল্পটা মোটামুটি ভালো ছিলো,কিন্তু একদম গতানুগতিক ধারার মধ্যে পড়ে গেল।শেষে তাই আর ধৈর্য রাখতে পারছিলাম না!এই বইটাতেই স্যার আমাকে অটোগ্রাফ দিয়েছেন!সবমিলিয়ে চমৎকার ছিলো!
November 12, 2015
I like the book enough to give it a 4 star. An extra star because I think the book has good material for Bengali teen readers.
April 29, 2017
বইটা মজার। এই রকম একটা ফ্রেন্ড সার্কেল যার অাছে, তার অার কি লাগে। :-D
Displaying 1 - 22 of 22 reviews