Shahriar Rahman > Recent Status Updates

Two topics impact everyone, whether you are interested in them or not: health and money.

তিন তিনবার চাকা ফাটল, আর এঞ্জিন সর্দারজীর উপর গোসা করে দুবার গুম হলেন। চাকা সারাল হ্যাণ্ডিম্যান–তদারক করলেন সর্দারজী। প্রচুর মেহদি-প্রলেপের সলুশন লাগিয়ে বিবিজানের কদম মবারক মেরামত করা হল, কিন্তু তার মুখ ফোঁটাবার জন্য স্বয়ং সর্দারজীকে ওড়না তুলে অনেক কাকুতিমিনতি করতে হল। শেষটায় কোন্ শর্তে রফারফি হল, তার খবর আমরা পাইনি বটে, কিন্তু হরেকরকম আওয়াজ থেকে আমেজ পেলুম বিবিজান অনিচ্ছায় শ্বশুরবাড়ি যাচ্ছেন।

বেইমান বললে পাঠানের রক্ত খাইবার পাসের টেম্পারেচার ছাড়িয়ে যায়, আর ভাইকে বাঁচাবার জন্য সে অত্যন্ত শান্তমনে যোগাসনে বসে আঙুল গোণে, নিদেনপক্ষে তাকে কটা খুন করতে হবে। কিন্তু হিসেবনিকেশে সাক্ষাৎ বিদ্যেসাগর বলে প্রায়ই ভুল হয় আর দুটো-চারটে লোক বেঘোরে প্রাণ দেয়। তাই নিয়ে তন্বীতম্ব করলে পাঠান সকাতর নিবেদন করে, কিন্তু আমার যে চার-চারটে বুলেটের বাজে খরচা হল তার কি?

"যুদ্ধের বিভীষিকা আমার চেয়ে বেশি বোঝার লোকের সংখ্যা এ পৃথিবীতে বেশি নেই"

এদের কারুরই আর স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন নেই। মৃত্যুর পরোয়ানা আসছে না বলেই এঁরা বেঁচে আছে। এ বাঁচাকে জীবন বলেনা। নিজেদের অর্জিত দেশে পরবাসী হয়ে আছে। অসভ্য দেশে যে এমনই নিয়ম। অথচ এঁরাই ছিল আমাদের মাঠের মুক্তিযুদ্ধের এক একটি স্ফুলিঙ্গ। এরা ইতিহাসে নেই, বর্তমানে নেই আর অদূর ভবিষ্যতে যে থাকবে না, তাও আমরা প্রায় নিশ্চিত করে ফেলেছি। এরা কেউ না, কিন্তু এরাই বাংলাদেশ।

বড় শহরে মানুষ যেমন নিঃসঙ্গ অনুভব করে তার সঙ্গে গ্রামের নির্জনতার তুলনা হয় না। গ্রামের নিত্যিকার ডালভাত অরুচু এনে দেয় সত্যি, তবু সেটা শহরের রাস্তায় দাড়িয়ে আর পাঁচজনের শেরি-শ্যাম্পেন খাওয়া দেখার চেয়ে অনেক ভালো...

- কী অসাধারণ একটা বই, কী অবলীলায় রম্যের সাথে জীবনদর্শনের মিশেল, ইশ!!

Gem! A pure gem! I don't know why it took me so long to read this!

বিবর্তনের দৃষ্টিকোণ থেকে দেখলে মুরগি কিন্তু মানুষের চেয়ে অনেক বেশি সফল! যে জিন নিজেকে যত বেশি ছড়িয়ে দিতে পেরেছে সে তত সফল, সেই হিসেবে মুরগি ইতিহাসের সফলতম প্রাণীদের একটি!

"সভ্যতার জন্য চাই খাদ্যের মজুদ। যেন জনগণের একটা অংশ ক্ষেতে-খামারে না গিয়ে আজাইরা চিন্তায় নিজেদের নিয়োগ করতে পারে। ছবি আঁকতে পারে, সরলরেখা, বৃত্ত নিয়ে দিনের পর দিন কাটিয়ে দিতে পারে, ঘরে বসে কম্পাস ডিজাইন করতে পারে।"

ভাল্লাগতাসে না, জোড় করে হিমু লেখা যায় না

কী দারুণ একটা বই-ই না পড়তেসি ওয়াও! শংকরের লেখার প্রতি মুগ্ধতা বাড়তেই আছে, বাড়তেই আছে...

আজব স্টেথো গল্পটাও চমৎকার। এই বইয়ের আর জাস্ট একটা গল্প বাকি থাকলো আফসোস। শংকরের বড়গল্পের ফ্যান হয়ে যাচ্ছি।

আজব আবিষ্কার ইজ ব্রিলিয়ান্ট! অ্যাবসুলুইটলি ব্রিলিয়ান্ট!! টিপিক্যাল শংকর!