অলোকরঞ্জন দাশগুপ্ত (জ. ১৯৩৩, কলকাতা) সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজ, প্রেসিডেন্সি কলেজ ও কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ চুকিয়ে ১৯৫৭ সালে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের তুলনামূলক সাহিত্য বিভাগে শিক্ষকতা শুরু করেন। তাঁর ডক্টরেটের বিষয় ছিল : ‘ভারতীয় লীরিক রূপকল্পের উৎস ও ক্রমবিবর্তন’। একই বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা সাহিত্য বিভাগে অধ্যাপনা পর্বে আলেক্সান্ডার ফন হুমবোল্ট রিসার্চ ফেলোশিপ পাওয়ার পর পশ্চিম জার্মানির হাইডেলবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারততত্ত্ব বিষয়ে ১৯৭১ থেকে অধ্যাপনারত। বারোটি কাব্যগ্রন্থ, বাংলা ইংরেজি ও জার্মান ভাষায় বহুবিধ প্রবন্ধসংগ্রহ প্রণয়ন ছাড়াও ভারতসাহিত্য থেকে জার্মানভাষায় ও ইয়োরোপীয় সাহিত্য থেকে বাংলা ভাষায় অসংখ্য কবিতা নাটক কথাশিল্প তিনি অনুবাদ ও সংকলন করেছেন। পুরস্কার : জার্মানির শ্রেষ্ঠ গ্যোয়েটে পুরস্কার (১৯৮৫) ও রবীন্দ্র পুরস্কার (১৯অলোকরঞ্জন দাশগুপ্ত (জ. ১৯৩৩, কলকাতা) সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজ, প্রেসিডেন্সি কলেজ ও কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ চুকিয়ে ১৯৫৭ সালে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের তুলনামূলক সাহিত্য বিভাগে শিক্ষকতা শুরু করেন। তাঁর ডক্টরেটের বিষয় ছিল : ‘ভারতীয় লীরিক রূপকল্পের উৎস ও ক্রমবিবর্তন’। একই বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা সাহিত্য বিভাগে অধ্যাপনা পর্বে আলেক্সান্ডার ফন হুমবোল্ট রিসার্চ ফেলোশিপ পাওয়ার পর পশ্চিম জার্মানির হাইডেলবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারততত্ত্ব বিষয়ে ১৯৭১ থেকে অধ্যাপনারত। বারোটি কাব্যগ্রন্থ, বাংলা ইংরেজি ও জার্মান ভাষায় বহুবিধ প্রবন্ধসংগ্রহ প্রণয়ন ছাড়াও ভারতসাহিত্য থেকে জার্মানভাষায় ও ইয়োরোপীয় সাহিত্য থেকে বাংলা ভাষায় অসংখ্য কবিতা নাটক কথাশিল্প তিনি অনুবাদ ও সংকলন করেছেন। পুরস্কার : জার্মানির শ্রেষ্ঠ গ্যোয়েটে পুরস্কার (১৯৮৫) ও রবীন্দ্র পুরস্কার (১৯৮৭)। আনন্দ পুরস্কার (১৯৮৫)। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সুধা বসু পুরস্কার (১৯৮৩)। ‘মরমী করাত’ কাব্যগ্রন্থের জন্য ১৯৯২ সালের সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কার।...more