নবী রাসূলদের প্রতি আমাদের দায়িত্ব

Prophethood[মূল লেখকঃ ‘আবদূর রাহমান বিন ‘আলী ইসমা’ঈল]

সকল প্রশংসা আল্লাহ্‌র এবং আল্লাহ্‌র রাসূলের প্রতি সালাত ও সালাম।

আল্লাহ তা’আলা স্বয়ং দয়ার প্রতিমূর্তিস্বরূপ প্রতিটি স্থান এবং কালে রাসূলদের প্রেরণ করেছেন। প্রত্যেক নবীই এক আল্লাহ্‌র প্রতি বিশ্বাসের দিকে আহ্বান করেছেন, তার সাথে কোনোরূপ সহযোগী সাব্যস্ত না করে। তারা মানুষকে দিকনির্দেশ করেছেন আল্লাহ্‌র ‘ইবাদাত ও আনুগত্যের প্রতি – কেননা আল্লাহ্‌ই হচ্ছেন সৃষ্টিকর্তা, অধিপতি ও পালনকর্তা এই সৃষ্টিকূলের। তিনিই সৃষ্টি করেছেন আকাশ, সূর্য, চাঁদ ও নক্ষত্রের – তিনিই অস্তিত্ব দিয়েছেন ধরিত্রীর এবং এতে যা কিছু রয়েছে যেমন পর্বত, সাগর ও নদী। আকাশ থেকে তিনিই প্রেরণ করেছেন বৃষ্টি এবং উৎপন্ন করেছেন ফলফলাদির, জন্ম ও মৃত্যুর দাতা তিনিই।

একই সাথে নবীরা আহ্বান করেছেন মানুষকে সৃষ্টির ‘ইবাদাত, মুখাপেক্ষিতা ও আজ্ঞাবহ হওয়া থেকে মুক্ত হতে। তাদেরকে সাবধান করেছেন চন্দ্র, সূর্য, নক্ষত্র, মূর্তি, প্রস্তর এবং অন্য সকল ভ্রান্ত উপাস্য – যার ‘ইবাদাতের প্রতি শয়তান আহ্বান করে এবং যার প্রতি মাথা নত করাকে সে আকর্ষণীয় করে তোলে – সেসবের সিজদা করা থেকে ও অনুগত হওয়া থেকে বিরত থাকার ব্যাপারে। কেননা এসবই হলো সৃষ্টিমাত্র যা কোনো উপকার করতে পারে না বা ক্ষতিও করতে সক্ষম নয়। এরা হচ্ছে মূর্তি যারা শোনেও না বা দেখেও না, অথবা প্রাণীবিশেষ যা নিজেই ক্ষুধা ও তৃষ্ণার মুখাপেক্ষি। মানুষ নিজেই বরং এদের চেয়ে পূর্ণতর এবং উত্তম যখন সে এক আল্লাহ্‌র ‘ইবাদাত করে। নবী রাসূলগণ মানুষকে দেখান সঠিক পথ এবং বিধান যাতে সে জীবনে সঠিকভাবে চলতে পারে।

মানুষের প্রতি আল্লাহ্‌র এই বিশেষ অনুগ্রহগুলো এবং রাসূল পাঠানোর মাধ্যমে তার যে রহমত বা দয়া তিনি আমাদের প্রদর্শন করেছেন তা আমাদের জন্য কিছু নীতিমালা ধার্য করে দেয় আল্লাহ্‌র নবী ও রাসূলদের প্রতি। রাসূলদের প্রতি আমাদের এই দায়িত্বগুলোর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণগুলো নিচে বিধৃত হলোঃ

১. তাদের প্রতি ঈমান আনয়ন ও বিশ্বাস

প্রথম দায়িত্ব হলো প্রত্যেক নবী ও রাসূলের প্রতি ঈমান আনা ও তাদের বিশ্বাস করা। তাদের কোনো একজনকেও অবিশ্বাস করা বা মিথ্যা প্রতিপন্ন করা যাবে না – যেহেতু তারা প্রত্যেকেই আল্লাহ্‌র পক্ষ থেকে প্রেরিত নবী। আল্লাহ্‌ বলেনঃ “অবশ্যই আমরা আমাদের রাসূলদের পাঠিয়েছি স্পষ্ট প্রমাণ সহকারে এবং তাদের সাথে প্রেরণ করেছি কিতাব ও মানদন্ড যাতে করে মানুষ ভারসাম্য সহকারে চলে”।[1] তিনি আরও বলেনঃ “রাসূল ঈমান এনেছেন তার রব্বের কাছ থেকে তার প্রতি যা অবতীর্ণ হয়েছে তার ওপর এবং ঈমান এনেছে বিশ্বাসীরাও, প্রত্যেকেই ঈমান এনেছে আল্লাহ্‌র ওপর, ফেরেশ্তাকুলের ওপর, কিতাবসমূহের ওপর ও রাসূলদের ওপর এবং আমরা রাসূলদের কারও মাঝেই পার্থক্য করি না”[2] আল্লাহ্‌ আরও বলেনঃ “তোমরা বলো যে আমরা আল্লাহ্‌র ওপর ঈমান এনেছি এবং ঈমান এনেছি যা অবতীর্ণ হয়েছে আমাদের কাছে ও যা অবতীর্ণ হয়েছে ইবরাহীম, ইসমা’ঈল, ইসহাক, ইয়া’কুব ও আল-আসবাতের নিকট এবং যা এসেছে মূসা, ঈসা এবং যা এসেছে নবীদের কাছে তাদের রব্বের পক্ষ থেকে, আমরা তাদের কারও মাঝেই পার্থক্য করি না এবং তার (আল্লাহ্‌র) কাছে আমরা আত্মসমর্পণকারী”।[3]

এখান থেকে আমরা বুঝতে পারি যে নবীদের কোনো একজনকে অবিশ্বাস করা নবী-রাসূলদের সবাইকেই অবিশ্বাস করার সমতূল্য। তাই যে ব্যক্তি মূসাকে বিশ্বাস করে কিন্তু ‘ঈসাকে করে না সে কাফের। আবার যে ‘ঈসাকে বিশ্বাস করে কিন্তু মুহাম্মাদকে বিশ্বাস করে না সেও কাফের। কেননা মূসা ও ‘ঈসা (‘আলাইহিমাস্‌সালাম) খবর দিয়ে গিয়েছিলেন মুহাম্মাদের (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) রিসালাতের ব্যাপারে ও সুসংবাদ দিয়েছিলেন তার নবুওয়্যতের। তাই মুহাম্মাদকে (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) অবিশ্বাস করা ‘ঈসা ও মুসাকে মিথ্যা প্রতিপন্ন করারই সামিল। বা তাওরাত ও ইনজিলকে অবিশ্বাস করার মতই। একই কথা সকল নবী-রাসূলের ক্ষেত্রেই খাটে। আমরা তাদের প্রত্যেকের রিসালাতের সত্যতার ব্যাপারে বিশ্বাস রাখি যে তা আল্লাহ্‌র তরফ থেকে পাওয়া। বিশ্বাস করি যে তারা যা কিছু নিয়ে এসেছিলেন কিছুই তাদের নিজেদের পক্ষ থেকে নয়, বরং আল্লাহ তা’আলা’র পক্ষ থেকে আসা।[4]

তাদের প্রতি ঈমান ও বিশ্বাসকে আমরা সংক্ষেপে নিম্নলিখিত কয়েকটি বিষয়ে তুলে ধরতে পারিঃ

ক) তাদের নবুওয়্যাত ও রিসালাতে (অর্থাৎ আল্লাহ্‌র পক্ষ থেকে তাদের বার্তাবহনে) বিশ্বাস করা। তারা যা কিছুই আনয়ন করেছেন সবই এর মাঝে পড়বে যেমন তাদের অলৌকিক মু’জিযাসমূহ, মহা বিধানসমূহ এবং সুউচ্চ চারিত্রিক গুণাবলিসমূহ।

খ) তারা প্রত্যেকে অন্যান্য নবী-রাসূলদের ব্যাপারে যে সংবাদ দিয়েছেন তাতে বিশ্বাস করা। এর মধ্যে রয়েছে তাদের পূর্বে যেসব নবী এসেছেন তাদের বৃত্তান্ত এবং পরবর্তীতে যেসব নবী-রাসূল এসেছেন তাদের ব্যাপারে আগাম সংবাদ।

গ) পূর্বেকার নবীদের ঐশী বিধানের সাধারণ নীতিগত বা বিশেষ বিধানগত যে পরিবর্তন বা বাতিলকরণ পরবর্তী জনেরা নিয়ে এসেছেন তাতে বিশ্বাস করা। কেননা আল্লাহ্‌ তার প্রজ্ঞা অনুসারে ও সৃষ্টির প্রতি মার্জনাস্বরূপ প্রত্যেক স্থান ও পাত্রের জন্য ‘ইবাদাতকর্ম ও বিধান প্রদান করেন। উদাহরণস্বরূপঃ

আল্লাহ্‌ তা’আলা আদমের জন্য তার কন্যাসন্তানের সাথে পুত্রসন্তানের বিয়ে বৈধ করেছিলেন এবং পরে তা বাতিল করে দেন।ইয়া’কুবের শরি’আয় দুই আপন বোনকে একসাথে বিবাহ সম্পর্কে রাখা যেত পরবর্তীতে যা নাস্‌খ বা রদ হয়ে যায়।একইভাবে তাওরাতে কিছু জিনিস নিষিদ্ধ ছিলো যা পরে ইনজিলে বৈধ করা হয়। যেমনটি ‘ঈসার (আলাইহিস্‌সালাম) ব্যাপারে আল্লাহ্‌ তা’আলা বলেছেনঃ “এবং নিশ্চয় তোমাদের জন্য বৈধ করা হয়েছিলো কিছু জিনিস যা তোমাদের জন্য অবৈধ ছিলো”।[5] এরপর কুরআন এলো এবং তাওরাত ও ইনজিলের বহু জিনিসই রদ করে দিলো। আল্লাহ্‌ বলেনঃ “সেসমস্ত লোক, যারা আনুগত্য অবলম্বন করে রাসূলের, যিনি উম্মী নবী, যার সম্পর্কে তারা নিজেদের কাছে রক্ষিত তওরাত ও ইঞ্জিলে লেখা দেখতে পায়, তিনি তাদেরকে নির্দেশ দেন সৎকর্মের, বারণ করেন অসৎকর্ম থেকে; তাদের জন্য যাবতীয় পবিত্র বস্তু হালাল ঘোষনা করেন ও নিষিদ্ধ করেন অপবিত্র বস্তুসমূহ এবং তাদের উপর থেকে সে বোঝা নামিয়ে দেন এবং বন্দীত্ব অপসারণ করেন যা তাদের উপর বিদ্যমান ছিল”।[6]

ঘ) তারা অদৃশ্যের ব্যাপারে যেসব তথ্য দিয়েছেন – হোক সে পার্থিব বা পরকালীন অথবা ফেরেশ্তাগণ ও জীনদের অস্তিত্বের ব্যাপারে – তাতে বিশ্বাস রাখতে হবে। এসব বিষয়ের মাঝে আরও রয়েছে মৃত্যু পরবর্তী অধ্যায়ের সংবাদ যেমন পুনরূত্থান, হাশরের ময়দানে সমবেত হওয়া, জান্নাত, জাহান্নাম প্রভৃতি।

২. তাদের প্রতি ভালোবাসা ও সম্মান প্রদর্শন

যেহেতু নবী-রাসূলগণ মানবকূলের জন্য এক বিরাট অনুগ্রহ নিয়ে এসেছেন, তাদের উদ্ধার করতে চেষ্টা করেছেন শির্ক ও পথভ্রষ্টতা থেকে এবং তাদেরকে দেখিয়েছেন দ্বীন ও দুনিয়ার পথ – তাই তাদের প্রতি আমাদের দায়িত্ব হচ্ছে তাদের ভালোবাসা ও সম্মান করা। আমাদের বিশ্বাস করতে হবে যে তাদের প্রতি ভালোবাসা পোষণ করাই দ্বীন ও ঈমান, তাদের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করা অবিশ্বাস, মুনাফিকী ও ধর্মদ্রোহিতা। আমাদের জন্য ওয়াজিব হলো তাদের জীবদ্দশায় বা মৃত্যুর পর তাদের প্রতি ভালোবাসা ও মিত্রতা পোষণ করা ও তাদের সমর্থন দেয়া। তাদের প্রতি আমাদের ভালোবাসার ও মিত্রতার একটি বহিঃপ্রকাশ হলো  তারা যে পথে মানুষকে আহ্বান করেছেন সেই পথে মানুষকে আহ্বান করা। এর মধ্যে রয়েছে আল্লাহ্‌র একত্বের পথে ও শির্কের বিরুদ্ধে ডাকা, মন্দ আচরণ পরিত্যাগ করে সদাচরণের দিকে ডাকা। আমাদের জন্য ওয়াজিব হচ্ছে তাদের মর্যাদাকে রক্ষা করা এবং তাদের বিরুদ্ধে যেসব অত্যাচার, হেনস্থা ও বিদ্রুপ করা হয় তার প্রত্যুত্তর দেয়া, বরং আমাদের দায়িত্ব হবে তাদের বিরুদ্ধে যারা কুৎসা করে তাদের শাস্তির ব্যবস্থা করা।

৩. তাদের আনুগত্য ও তাদের আহ্বানে সাড়া দেয়া

আল্লাহ্‌র নবী রাসূলদের প্রতি আমাদের আরেকটি দায়িত্ব হলো তারা যা কিছু বলেছেন তার আনুগত্য করা এবং তারা যা কিছুর প্রতি ডেকেছেন সেই অনুযায়ী কাজ করা। এসবের মাঝে রয়েছে আল্লাহ্‌র একত্বে বিশ্বাস স্থাপন ও তার সাথে শির্ক না করে তার ‘ইবাদাত করা, বিচার দিবসের প্রতি এবং এই দিনের হিসেব-নিকেশ, প্রতিদান, জান্নাত ও জাহান্নামের ব্যাপারে ঈমান রাখা। এর জন্য আমাদের উপকারী জ্ঞান ও সৎকর্মের মাধ্যমে প্রস্তুত হতে হবে। একইভাবে তারা যেসব উত্তম চরিত্র ও সুন্দর পারস্পরিক আচরণের দিকে ডেকেছেন সেসব মেনে চলা, যেমন সত্যবাদিতা, আমানতদারী, সুবিচার, দয়া এবং অপরদিকে মিথ্যেবাদিতা, আমানতের খেয়ানত ও অত্যাচার ইত্যাদি পরিহার করা।

একই ভাবে আমাদের ওপর দায়িত্ব হলো পূর্বেকার বিধান রদকারী বর্তমান বিধান অনুযায়ী কাজ করা – যেমনটি করেছিলেন ‘ঈসা (‘আলাইহিসসালাম) – তিনি তাওরাতের কিছু বিধান রদ করে দিয়েছিলেন। একইভাবে মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এসে তাওরাত ও ইনজিলের বহু বিধান রদ করে দিলেন। বরঞ্চ তার শরি’আ আগের সমস্ত শরি’আকে রদ করে দিয়েছে। এখন আর কোনো ব্যক্তির কাছ থেকে মুহাম্মাদের (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বিধান ছাড়া কোনো কিছুই গৃহীত হবে না।

৪. তাদের অবিশ্বাস করা বা তাদের অবাধ্য হওয়ার ব্যাপারে সতর্কতা

আমাদের দায়িত্বের মধ্যে আরও পড়ে তারা যেসব সংবাদ দিয়েছেন বা যেসব ব্যাপারে ঈমান আনার পথে ডেকেছেন তাতে অবিশ্বাস করার ব্যাপারে নিজেদের সতর্ক রাখা। একই সাথে তাদের আদেশ নিষেধের বিপরীতে যাওয়া বা তাদের সাথে শত্রুতা পোষণ করার ব্যাপারেও সতর্ক থাকতে হবে। আল্লাহ তা’আলা বলেনঃ “যে কিনা আল্লাহ্‌র, তার ফেরেশ্তাকুলের, তার রাসূলদের, জিবরীলের ও মীকালের শত্রু – তো নিশ্চয়ই আল্লাহ্‌ও অবিশ্বাসীদের শত্রু”।[7]

রাসূলদের (‘আলাইহিমুসসালাম) অবিশ্বাস করা ও তাদের অবাধ্য হওয়া প্রকারান্তরে মহান সৃষ্টিকর্তাকেই অবিশ্বাস করা ও তার অবাধ্য হওয়া যেহেতু তিনিই তাদের পাঠিয়েছেন। বরং এটি মহান রবের বিরুদ্ধে একটি অভিযোগের নামান্তর যে তিনি মানুষকে পৃথিবীতে সৃষ্টি করলেন অথচ তাদের ফেলে রাখলেন কোনো রকম পথ নির্দেশনা ও ব্যাখ্যা ছাড়াই। ফলে তারা জানে না কে তাদের সৃষ্টি করেছে, কেন সৃষ্টি করেছে, কীভাবে তারা জীবন অতিবাহিত করবে। তারা জানে না কেন তারা মৃত্যুবরণ করছে এবং কোথায় হবে তাদের গন্তব্য মৃত্যুর পর!

মহাপ্রজ্ঞাবান পরম দয়ালু ও করুণাময় আল্লাহ্‌র ব্যাপারে এরূপ ভাবাটা মোটেই উচিৎ নয়। বরং এটি তার মর্যাদাকে খর্ব করে এবং তাকে অত্যচারী হিসেবে সাব্যস্ত করে! কেননা কীভাবে তিনি শেষ দিবসে মানুষের বিচার করবেন তার ‘ইবাদাত ও আনুগত্যের নিরিখে যেখানে তিনি এমন কাউকে পাঠাননি যে তাদের এই ব্যাপারে ওয়াকিবহাল করবে। এমন ক্ষুদ্রতা থেকে মহান আল্লাহ্‌ বহু উর্দ্ধে! বরং তিনি বলেনঃ “মোটেই আমরা শাস্তিপ্রদানকারী নই যতক্ষণ না আমরা রাসূল পাঠাচ্ছি”।[8] এবং আল্লাহ্‌ আরও বলেনঃ “রাসূলগণ যারা সুসংবাদ দেয় ও সতর্ক করে যাতে এই রাসূলদের পর আল্লাহ্‌র ওপর মানুষদের জন্য আর যুক্তি না থাকে”।[9]

 [মূল লেখাটি এখানে]

[1] আল-হাদীদঃ ২৫

[2] আল-বাকারাহঃ ২৮৫

[3] আল-বাকারাহঃ ১৩৬

[4] “শারহ্‌ উসূলিল-ঈমান”, ইবন ‘উসায়মীন। আরও দেখা যেতে পারে আল-আশকারের “আর-রুসূল ওয়ার-রিসালাত” পৃঃ ২২৯

[5] আলে ‘ইমরানঃ ৫০

[6] আল-আ’রাফঃ ১৫৭

[7] আল-বাকারাহঃ ৯৮

[8]  আল-ঈসরাঃ ১৫

[9] আন-নিসাঃ ১৬৫

 •  0 comments  •  flag
Share on Twitter
Published on May 23, 2013 07:15
No comments have been added yet.


Asif Shibgat Bhuiyan's Blog

Asif Shibgat Bhuiyan
Asif Shibgat Bhuiyan isn't a Goodreads Author (yet), but they do have a blog, so here are some recent posts imported from their feed.
Follow Asif Shibgat Bhuiyan's blog with rss.