যগযত পদধতর পরবরতন ইতহস Quiz
1. আইসিসি ট্রফির যোগ্যতা পদ্ধতি কখন প্রথমintroduced হয়েছিল?
1992 সালে 2000 সালে 1975 সালে 1980 সালে2. আইসিসি বিশ্বকাপের জন্য প্রথম যোগ্যতা পর্যায় কখন অনুষ্ঠিত হয়?
1983 1992 1975 20033. ১৯৭৫ সালে অনুষ্ঠিত প্রথম ওয়ানডে বিশ্বকাপের জন্য যোগ্যতা পদ্ধতি কেমন ছিল?
একমুখী লিগ সিস্টেম সরাসরি নকআউট পর্ব দলগুলোর মধ্যে পয়েন্ট ভিত্তিক প্রতিযোগিতা কেবলমাত্র উচ্চতম র্যাঙ্কের দল4. ২০১১ সালের আইসিসি বিশ্বকাপে মোট কতটি দল যোগ্যতা অর্জন করেছিল?
৮টি ১০টি ৬টি ১২টি5. আইসিসি ট্রফির যোগ্যতা পদ্ধতির পরিবর্তন কিভাবে হয়েছে ২০০৩ সালে?
ট্রাফির নাম পরিবর্তন করা প্রত্যেক দেশের জন্য খেলার সংখ্যা কমানো একক দেশ থেকে একদম নতুন দল অন্তর্ভুক্ত করা সব দলের জন্য খেলার সংখ্যা বৃদ্ধি করা6. কোন দেশের ক্রিকেট দল ১৯৯৯ সালে প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে সরাসরি যোগদান করেছে?
শ্রীলঙ্কা পাকিস্তান বাংলাদেশ আফগানিস্তান7. ২০১৫ সালের বিশ্বকাপে যোগ্যতা অর্জনের জন্য কতটি টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত হয়?
একাধিক তিনটি সাতটি পাঁচটি8. কোন দেশকে ২০১৯ সালে বিশ্বকাপে যোগ্যতার জন্য ফাইনালের খেলোয়াড় বলা হয়েছিল?
বাংলাদেশ পাকিস্তান শ্রীলঙ্কা ভারত9. আইসিসির পরবর্তী বিশ্বকাপে যোগ্যতার জন্য কোন নতুন নিয়ম ঘোষণা করা হয়েছিল?
[১০টি দলের অংশগ্রহণ] [৪৮টি দলের অংশগ্রহণ] [৩২টি দলের অংশগ্রহণ] [৫৮টি দলের অংশগ্রহণ]10. ২০১৪ সালের চ্যাম্পিয়নশিপে কিভাবে যোগ্যতা অর্জন করা হয়েছিল?
শুধুমাত্র ঘরোয়া লিগের মাধ্যমে প্লে অফের মাধ্যমে দ্বিতীয় স্থানে থেকে সরাসরি নির্বাচনের মাধ্যমে11. আইসিসি ট্রফির যোগ্যতা পদ্ধতের পরিবর্তনের পিছনে কোন প্রধান কারন ছিল?
প্রশাসনিক সমস্যা সমাধান করা ক্রিকেটের জনপ্রিয়তা বাড়ানো স্থানীয় লীগ উন্নতি করা বিশ্বকাপের প্রতিযোগিতার ধরন পরিবর্তন12. ২০০৭ সালের বিশ্বকাপে যোগ্যতা অর্জনের পদ্ধতিতে কোনও পরিবর্তন হয়েছিল কিনা?
হ্যাঁ, পরিবর্তন হয়েছিল না, গত বিশ্বকাপের মতোই ছিল না, কিছু পরিবর্তন হয়নি হ্যাঁ, কিন্তু কিছু দলের জন্য13. কোন বিশ্বকাপে ২টি ভিন্ন যোগ্যতা পদ্ধতি কার্যকর হয়?
২০১৮ বিশ্বকাপ ২০১০ বিশ্বকাপ ২০১৪ বিশ্বকাপ ২০০৬ বিশ্বকাপ14. আইসিসিতে প্রথমবারের মতো যোগ্যতা পর্যায়ের ইতিহাস কবে শুরু হয়?
২০১৬ ২০১৮ ২০১৪ ২০২০15. ২০১৮ সালের বিশ্বকাপে কোন দুটি দলের মধ্যে যোগ্যতা নিয়ে বিতর্ক ছিল?
ফ্রান্স ও জার্মানি ইতালি ও সুইজারল্যান্ড স্পেন ও পর্তুগাল ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনা16. আইসিসি ট্রফির প্রথম নারী বিশ্বকাপে যোগ্যতা পদ্ধতি কেমন ছিল?
মুষ্টিযুদ্ধ পদ্ধতি নিযুক্তির মাধ্যমে এলোমেলো নির্বাচন ফাস্ট ট্র্যাক17. কোন বিশেষ প্রেক্ষাপটে আইসিসি ট্রফির যোগ্যতা পদ্ধতি পরিবর্তিত হয়েছিল?
২০০৩ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপ ২০১৫ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপ ২০০৭ সালের আইসিসি বিশ্ব টি-২০ ২০১৯ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপ18. ২০২৩ সালের বিশ্বকাপে যোগ্যতা অর্জনের জন্য কোন টিমগুলো প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিল?
আর্জেন্টিনা বাংলাদেশ স্পেন ভারত19. কোন বছর অ্যাসোসিয়েট সদস্য দেশের জন্য আলাদা যোগ্যতা পদ্ধতি কার্যকর করা হয়?
২০০৮ ২০১৩ ২০০৬ ২০১১20. ১৯৯২ সালে বিশ্বকাপের জন্য যোগ্যতা সূচি কেমন ছিল?
এলিমিনেশন রাউন্ড ক্লাসিক ফরম্যাট একাধিক গ্রুপ র্যাঙ্কিং পদ্ধতি21. প্রথম বারের জন্য কতটি টিম একসাথে যোগ্যতার জন্য প্রতিযোগিতা করতে পারে?
16 48 24 3222. ২০০৩ সালের বিশ্বকাপে যোগ্যতা অর্জনের জন্য কোন দেশ সবচেয়ে বেশি সফল ছিল?
শ্রীলঙ্কা ভারত বাংলাদেশ পাকিস্তান23. ২০১২ সালের টি-২০ বিশ্বকাপের জন্য যোগ্যতা পদ্ধতি কিভাবে ছিল?
প্রায় ১০টি দলের রাউন্ড রবিন চারটি দেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সিরিজ বিশ্ব ক্রিকেট লীগ (WCL) উলম্ব ফর্ম্যাট টুর্নামেন্ট24. কোন বছর আইসিসি যোগ্যতা পদ্ধতিতে কমনওয়েলথ দেশগুলোকে অন্তর্ভুক্ত করে?
2016 2014 2018 202025. আইসিসি ফিউচার টুর্নামেন্ট প্রোগ্রাম কি কারণে যোগ্যতা পদ্ধতিতে পরিবর্তন করেছে?
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের উন্নয়ন দলের নাম পরিবর্তন টুর্নামেন্টের সময়সীমা পরিবর্তন খেলোয়াড়দের সংখ্যা বৃদ্ধি26. ২০২৪ সালের বিশ্বকাপের জন্য যোগ্যতা অর্জনের পদ্ধতি কেমন হবে?
[কাল্পনিক শর্তের ভিত্তিতে] [সন্দেহভঞ্জন পদ্ধতি] [গ্রুপ পর্বের ভিত্তিতে] [শুধুমাত্র একক ম্যাচের ভিত্তিতে]27. আইসিসির যোগ্যতা পদ্ধতির ইতিহাসে প্রথম চ্যাম্পিয়নশিপ মুক্তিযুদ্ধের পরে কবে অনুষ্ঠিত হয়?
1992 1979 1983 197528. কোন দেশের ক্রিকেট ইতিহাসে যোগ্যতা পদ্ধতির পরিবর্তন সবচেয়ে বেশি হারে হয়েছে?
বাংলাদেশ ভারত শ্রীলঙ্কা পাকিস্তান29. ১৯৮৩ সালের বিশ্বকাপে কোন দেশের দল যোগ্যতা পাইনি?
ভারত পাকিস্তান অস্ট্রেলিয়া ইংল্যান্ড30. আইসিসি ট্রফির যোগ্যতা সূচির উপর সারা বিশ্বের দলের সংখ্যা কত?
২৫ ১০০ ৭৫ ৫০ কুইজ সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছেআপনি ‘যগযত পদধতর পরবরতন ইতহস’ নিয়ে কুইজটি সম্পন্ন করেছেন। এটি একটি শিক্ষণীয় অভিজ্ঞতা ছিল। এই কুইজে অংশগ্রহণ করে আপনি নানা তথ্য ও ধারণা অর্জন করেছেন, যা ইতিহাসের এই বিষয়কে আরও ভালোভাবে বুঝতে সাহায্য করবে। এই কুইজ আপনার জন্য নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে।
অনেকেই হয়তো শিখেছেন যে যগযত পদধতর পরবরতন কীভাবে সমাজের বিভিন্ন দিককে প্রভাবিত করেছে। আপনি এ সম্পর্কে আরও জানতে পেরেছেন কিভাবে এ পরিবর্তনগুলো সময়ের সাথে সাথে নিজেকে প্রকাশ করেছে। সংগঠিত চিন্তা ও পূর্ববর্তী ঘটনাবলি সম্পর্কিত তথ্যগুলো আপনাকে আরো জ্ঞানী করে তুলেছে।
আরো শিখতে আগ্রহী? আমাদের এই পৃষ্ঠায় ‘যগযত পদধতর পরবরতন ইতহস’ সম্পর্কে পরবর্তী অংশের তথ্য রয়েছে। এটি আপনার জ্ঞানের ভাণ্ডারকে আরও সমৃদ্ধ করবে। ক্লিক করুন ও আরো জানুন। শিক্ষা চলতে থাকে, এবং আপনার আগ্রহ শেষ হয় না!
যগযত পদধতর পরবরতন ইতহসযগযত পদধতর পরবরতন: একটি সারাংশ
যগযত পদধতর পরবরতনকে পরিব্যাপ্তির মধ্য দিয়ে বিদ্যমান পদার্থের পরিবর্তন হিসাবে সংজ্ঞায়িত করা হয়। এই প্রক্রিয়া বিভিন্ন সরঞ্জামগুলো এবং প্রযুক্তির মাধ্যমে ঘটে। উদাহরণস্বরূপ, যখন একটি প্রযুক্তির মাধ্যমে ধাতুকে গলানো হয়, তখন তা নতুন ধর্মে পরিণত হয়। এর মাধ্যমে তৈরি নতুন পদার্থও বিভিন্ন শিল্পে ব্যবহার হয়।
যগযত পদধতর পরবরতনের প্রক্রিয়াযগযত পদধতর পরবরতনে সাধারণত চারটি প্রধান ধাপ থাকে: উপাদানের নির্বাচন, প্রক্রিয়াকরণ, পরিবর্তন, এবং প্রস্তুতি। প্রথম ধাপে উপাদানগুলি সঠিকভাবে নির্বাচন করা হয়। পরবর্তী ধাপে, নির্বাচিত উপাদানগুলি বিভিন্ন রসায়নগত বা প্রাকৃতিক প্রক্রিয়ায় পরিবর্তিত হয়। এই পরিবর্তনগুলি বিশেষ করে তাপ, চাপ, বা রাসায়নিক প্রতিক্রিয়া দ্বারা ঘটে।
যগযত পদধতর পরবরতনের ইতিহাসযগযত পদধতর পরবরতনের ইতিহাস প্রাচীনকাল থেকে শুরু হয়। নবপল্লবন থেকে আধুনিক শিল্প সংস্কৃতির মধ্যে এটি একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। প্রাচীন গ্রিস এবং রোমে ধাতব উৎপাদন থেকে শুরু করে আধুনিক যুগ পর্যন্ত, এই পরিবর্তন বিশ্বব্যাপী প্রযুক্তির উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।
যগযত পদধতর পরবরতনের আধুনিক ব্যবহারআধুনিক যুগে যগযত পদধতর পরবরতন বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়। এটি অধিকাংশ শিল্পের কাজকর্মে ব্যবহৃত হয়, যেমন নির্মাণ, ইলেকট্রনিক্স, এবং অটোমোবাইল ক্ষেত্রে। উদাহরণস্বরূপ, অ্যালুমিনিয়ামের প্রক্রিয়াকরণ এর গঠন ও বৈশিষ্ট্যকে পরিবর্তিত করে।
যগযত পদধতর পরবরতনের চ্যালেঞ্জসমূহযগযত পদধতর পরবরতনের সময় কয়েকটি চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়। প্রথমত, উপাদানের সঠিক নির্বাচন জরুরি। দ্বিতীয়ত, পরিবর্তন প্রক্রিয়ায় উপাদানের গুণমান বজায় রাখা একটি সমস্যা। এছাড়াও, পরিবেশগত প্রভাব এবং সম্ভাব্য স্বাস্থ্য সমস্যাও এখানে ভূমিকা রাখে।
যগযত পদধতর পরবরতন ইতহস কী?যগযত পদধতর পরবরতন ইতহস হলো স্থান, সময় ও বিষয়বস্তু নিয়ে ভাবনার একটি ফর্ম। বাংলাদেশ ও ভারতে এটি সমৃদ্ধ ঐতিহ্যের ধারায় বিদ্যমান। এর ইতিহাসে ধর্ম, সাহিত্য, এবং প্রতীকী ভাবনার মিলন ঘটে। ৭ম শতকের শেষের দিকে এই ধরণার আকার নিতে শুরু করে।
যগযত পদধতর পরবরতন ইতহস কিভাবে গঠিত হয়?যগযত পদধতর পরবরতন ইতহস গঠন করা হয় বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক উপাদানের সংমিশ্রণে। সাহিত্য, লোককাহিনী, এবং নানা ধর্মীয় আচার এই প্রক্রিয়ায় অবদান রাখে। এটি মানব সভ্যতার ইতিহাসে চেতনায় স্থান পায়।
যগযত পদধতর পরবরতন ইতহস কোথায় ব্যবহার হয়?যগযত পদধতর পরবরতন ইতহস সাধারণত ধর্মীয় অনুষ্ঠান, সাংস্কৃতিক উৎসব এবং সাহিত্য সৃষ্টিতে ব্যবহৃত হয়। বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বিশেষ করে মেলা ও পৌরাণিক আবহে এর দৃশ্যমান উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়।
যগযত পদধতর পরবরতন ইতহস কখন প্রথম দেখা যায়?যগযত পদধতর পরবরতন ইতহস ৭ম শতকের কাছাকাছি সময়ে প্রথম প্রকাশ পেতে শুরু করে। এই সময় থেকে এটি সাহিত্য ও ধর্মীয় চেতনা বিকাশের সাথে যুক্ত হয়ে যায়।
যগযত পদধতর পরবরতন ইতহস কে তৈরি করেছে?যগযত পদধতর পরবরতন ইতহস বিভিন্ন সংগঠন এবং জনগণ তৈরি করেছে, বিশেষ করে শিল্পী, লেখক এবং ধর্মীয় পণ্ডিতদের দ্বারা। তাদের কর্মকাণ্ড এবং চিন্তাভাবনা এই ঐতিহ্যকে মোকাবিলা করেছে।
function updateFinalScore() { var finalScoreSpan = document.getElementById('finalScore'); var correctAnswers = document.querySelectorAll('.correct.selected-answer').length; var totalQuestions = document.querySelectorAll('.question').length; finalScoreSpan.textContent = correctAnswers + ' / ' + totalQuestions; }Whitney A. Miller's Blog
- Whitney A. Miller's profile
- 29 followers

