বই লাভার'স পোলাপান (Boi lover's polapan) discussion
Games for Fun
>
মজার খেলা: " ধাঁধা "
date
newest »

Sinistre wrote: "সববইপ্রেমীদেরই কমবেশি ধাঁধা বা পাজল ভাল লাগে।তাই এই টপিকটা বানালাম।কেউ একজন একটা ধাঁধা পোস্ট করবে।সেই ধাঁধার সঠিক উত্তর দিয়ে পরেরজন আরেকটা নতুন ধাঁধা পোস্ট করবে।এভাবে চলতে থাকবে।আমি প্রথমটা পোস্ট ক..."
কালো? যদি ধরে নেই সাদা ২টি টুপি বাকি ২ গুপ্তচরকে পরানো হয়েছিলো তাহলে বাংলাদেশী জন অবশ্যই কালো টুপি পেয়েছিলো, অথবা ৩জন কেই কালো টুপি পরানো হয় কারণ সাদা টুপি তো ২টি। আর প্রবাবিলিটির কথা চিন্তা করলে পাঁচটি টুপির মধ্যে কালো টুপি হওয়ার প্রবাবিলিটি বেশি।
উত্তরটা ঠিক হলে আমি আমার ধাঁধাটি দিব। :)
কালো? যদি ধরে নেই সাদা ২টি টুপি বাকি ২ গুপ্তচরকে পরানো হয়েছিলো তাহলে বাংলাদেশী জন অবশ্যই কালো টুপি পেয়েছিলো, অথবা ৩জন কেই কালো টুপি পরানো হয় কারণ সাদা টুপি তো ২টি। আর প্রবাবিলিটির কথা চিন্তা করলে পাঁচটি টুপির মধ্যে কালো টুপি হওয়ার প্রবাবিলিটি বেশি।
উত্তরটা ঠিক হলে আমি আমার ধাঁধাটি দিব। :)

তবে উত্তর সঠিক। লজিকটা হলঃ
১. যেহেতু ৩নাম্বার (রাশিয়ান গুপ্তচর) জানে না তার মাথায় কোন টুপি আছে তারমানে সামনের দুইজনের মাথায়ই সাদা টুপি নেই। একজনের মাথায় সাদা এবং অপরজনের মাথায় কালো টুপি আছে অথবা দুইজনের মাথায়ই কালো টুপি আছে। কারণ সামনের দুইজনের মাথায়ই সাদা টুপি থাকলে সে জেনে যেত তার মাথায় কালো টুপি।
২. যদি বাংলাদেশী গুপ্তচরের মাথায় সাদা টুপি থাকত তাহলে জার্মানির গুপ্তচর জেনে যেত তার মাথায় অবশ্যই কালো টুপি থাকতে হবে।যেহেতু সেও জানে না, তারমানে বাংলাদেশী গুপ্তচরের মাথায় কালো টুপি আছে।
আপনার ধাঁধাটাও দিয়ে ফেলুন
ধাধার নাম "ব্ল্যাক ম্যাজিক"
কোনো পার্টিতে গেলে সবিতা আর রত্না দুজনে মিলে একটা খেলা খেলে যেটা অনেকেই ধরতে পারে না। খেলাটা হল, সবিতা ঘরের বাইরে যাবে; আর ঘরের মধ্যে সবাই মিলে নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে কোনো একটা জিনিস ঠিক করবে। তারপর সবিতাকে বলা হবে ঘরে আসতে। এইবার রত্না বিভিন্ন জিনিসের নাম করে সবিতাকে জিজ্ঞেস করবে, এটাই ওরা ভেবেছে কিনা। সবিতাকে "হ্যাঁ" বা 'না' বলতে হবে।
একবার একটা পার্টিতে সবাই মিলে ভাবলো দেয়ালে টানানো রবীন্দ্রনাথের ছবিটা। সবিতা আসতেই রত্না প্রশ্ন শুরু করল:
আমরা যা ভেবেছি - সেটা কি একটা কাকাতুয়া?
- না।
- রূপোর বাটি?
- না।
- রসগোল্লা?
- না।
- কোকিল?
- না।
- রবীন্দ্রনাথের ছবি?
- হ্যাঁ।
সবাই অবাক। কিন্তু আবার ওদের খেলতে বলা হল। এবার সবাই মিলে ঠিক করল - রাস্তার গরু।
সবিতা ঘরে আসতেই রত্না প্রশ্ন শুরু করল:
- রবীন্দ্র রচনাবলী?
- না।
- বাঁধাকপি?
- না।
- ইট?
- না।
- কয়লা?
- না।
- রাস্তার গরু?
- হ্যাঁ।
আবার সবাই অবাক। কিন্তু অনেকে খেয়াল করলেন যে, পঞ্চম প্রশ্নের উত্তরে সবিতা "হ্যাঁ" বলছে। এটা বন্ধ করতে হবে। আবার সবিতাকে বাইরে পাঠানো হল। এবার ওঁরা ঠিক করলেন যে, ওঁদের সিলেকশন হচ্ছে রবীন্দ্রনাথের 'শেষের কবিতা'। কিন্তু সবিতা ঘরে আসার আগে রত্নাকে বলা হল যে, দ্বিতীয় প্রশ্নতেই ওকে 'শেষের কবিতা'র কথা জিজ্ঞেস করতে হবে। রত্না রাজি হল। সবিতা ঘরে আসতেই রত্না প্রশ্ন করল:
খোকাবাবুর চুল?
- না।
- রবীন্দ্রনাথের 'শেষের কবিতা'?
- হ্যাঁ।
এবার সবাই তাজ্জব! অবশ্যই রত্না সবিতাকে একটা সঙ্কেত দিচ্ছিল। প্রশ্ন হল, সঙ্কেতটা কি?
কোনো পার্টিতে গেলে সবিতা আর রত্না দুজনে মিলে একটা খেলা খেলে যেটা অনেকেই ধরতে পারে না। খেলাটা হল, সবিতা ঘরের বাইরে যাবে; আর ঘরের মধ্যে সবাই মিলে নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে কোনো একটা জিনিস ঠিক করবে। তারপর সবিতাকে বলা হবে ঘরে আসতে। এইবার রত্না বিভিন্ন জিনিসের নাম করে সবিতাকে জিজ্ঞেস করবে, এটাই ওরা ভেবেছে কিনা। সবিতাকে "হ্যাঁ" বা 'না' বলতে হবে।
একবার একটা পার্টিতে সবাই মিলে ভাবলো দেয়ালে টানানো রবীন্দ্রনাথের ছবিটা। সবিতা আসতেই রত্না প্রশ্ন শুরু করল:
আমরা যা ভেবেছি - সেটা কি একটা কাকাতুয়া?
- না।
- রূপোর বাটি?
- না।
- রসগোল্লা?
- না।
- কোকিল?
- না।
- রবীন্দ্রনাথের ছবি?
- হ্যাঁ।
সবাই অবাক। কিন্তু আবার ওদের খেলতে বলা হল। এবার সবাই মিলে ঠিক করল - রাস্তার গরু।
সবিতা ঘরে আসতেই রত্না প্রশ্ন শুরু করল:
- রবীন্দ্র রচনাবলী?
- না।
- বাঁধাকপি?
- না।
- ইট?
- না।
- কয়লা?
- না।
- রাস্তার গরু?
- হ্যাঁ।
আবার সবাই অবাক। কিন্তু অনেকে খেয়াল করলেন যে, পঞ্চম প্রশ্নের উত্তরে সবিতা "হ্যাঁ" বলছে। এটা বন্ধ করতে হবে। আবার সবিতাকে বাইরে পাঠানো হল। এবার ওঁরা ঠিক করলেন যে, ওঁদের সিলেকশন হচ্ছে রবীন্দ্রনাথের 'শেষের কবিতা'। কিন্তু সবিতা ঘরে আসার আগে রত্নাকে বলা হল যে, দ্বিতীয় প্রশ্নতেই ওকে 'শেষের কবিতা'র কথা জিজ্ঞেস করতে হবে। রত্না রাজি হল। সবিতা ঘরে আসতেই রত্না প্রশ্ন করল:
খোকাবাবুর চুল?
- না।
- রবীন্দ্রনাথের 'শেষের কবিতা'?
- হ্যাঁ।
এবার সবাই তাজ্জব! অবশ্যই রত্না সবিতাকে একটা সঙ্কেত দিচ্ছিল। প্রশ্ন হল, সঙ্কেতটা কি?
Sinistre wrote: "খাইছে।ইহা তো আমার মাথাই খারাপ করে দিল।আমি হার মানলাম আপু।আপনি বলে দিন এইটা কিভাবে সম্ভব"
আচ্ছা একটা ক্লু দিয়ে দেই। ধাঁধার নাম এর সাথে সংকেত এর কানেকশন আছে। আর সংকেতটা সঠিক জিনিস এর নাম নিয়ে প্রশ্নের আগেই দেয়া হয়।
আচ্ছা একটা ক্লু দিয়ে দেই। ধাঁধার নাম এর সাথে সংকেত এর কানেকশন আছে। আর সংকেতটা সঠিক জিনিস এর নাম নিয়ে প্রশ্নের আগেই দেয়া হয়।

কোকিল, কয়লা, খোকাবাবুর চুল সবই তো কালো রঙের।এটাই তো সংকেতটা?
Sinistre wrote: "Shame on me. আমার মাথায় ঢুকে ছিল কাকাতুয়া মানে কাক আর কোকিল পাখির রঙ কালো না।তিন গোয়েন্দা পড়ার পরও যদি এইটা সরাসরি খেয়াল না হয় তাইলে আর কি করা।আপনি সংকেতটা বলে না দিলে তো জীবনেও পারতাম তা মনে হয়।আপ..."
হ্যাঁ এটাই! :)
হ্যাঁ এটাই! :)

অবন্তীর দুই বান্ধবী অনামিকা এবং অরিন তার জন্মদিনের তারিখ জানতে চাইলে অবন্তী তাদেরকে সম্ভাব্য ১০ দিনের একটা তালিকা দেয়।
১৫মে ১৬মে ১৯মে
১৭জুন ১৮জুন
১৪জুলাই ১৬জুলাই
১৪আগস্ট ১৫আগস্ট ১৭আগস্ট
এরপর অবন্তী অনামিকা এবং অরিনকে আলাদাভাবে যথাক্রমে জন্মতারিখের মাস এবং দিন বলে।
অনামিকাঃ আমি জানি না অবন্তীর জন্মদিন কবে কিন্তু আমি এটা জানি যে, অরিনও জানে না।
অরিনঃ প্রথমে আমিও জানতাম না অবন্তীর জন্মদিন কবে কিন্তু এখন জানি।
অনামিকাঃ তাহলে আমিও জানি অবন্তীর জন্মদিন কবে।
প্রশ্নটা হল অবন্তীর জন্মদিন কবে?
অপেক্ষা করছিলাম অন্য কেউ ধাঁধার উত্তর পারে নাকি। এছাড়া ভালো কোন ধাঁধা খুজেও পাচ্ছিলাম না দেয়ার মত।
অবন্তীর জন্মদিন ১৬ জুলাই।
অনামিকা প্রথমে শুধু মাস টা জানতো এবং অরিন শুধু দিন। অনামিকা এবং অরিন এর ২টি কথায় ক্লু দেয়া আছে। অনামিকা প্রথমে বলল ও জানে অরিন ও জন্মদিনটা জানেনা। এখন অরিন জন্মদিনটা জানতে পারতো শুধু দিন দিয়ে যদি দিনটা ১৮ অথবা ১৯ হত, কারণ এই দিন ২টা একবারই আছে। অনামিকার কথা মতে মাসটা অবশ্যই মে অথবা জুন নয়। বাকি রইল শুধু জুলাই এবং অগাস্ট।
অরিন এরপর বলল, ও আগে জানতো না কিন্তু এখন জানে। অর্থাৎ তারিখটা ১৫, ১৬ অথবা ১৭। যেহেতু ১৪ হলে অরিন জানতে পারতো না কারণ ১৪ বাকি ২মাসেই আছে।
অনামিকা এরপরেই বলল তাহলে আমিও জানি। অর্থাৎ ওকে জুলাই মাস বলা হয়েছে কারণ অগাস্ট বললে ও ১৫ নাকি ১৭ হবে সেটা বুঝতে পারতো না।
অবন্তীর জন্মদিন ১৬ জুলাই।
অনামিকা প্রথমে শুধু মাস টা জানতো এবং অরিন শুধু দিন। অনামিকা এবং অরিন এর ২টি কথায় ক্লু দেয়া আছে। অনামিকা প্রথমে বলল ও জানে অরিন ও জন্মদিনটা জানেনা। এখন অরিন জন্মদিনটা জানতে পারতো শুধু দিন দিয়ে যদি দিনটা ১৮ অথবা ১৯ হত, কারণ এই দিন ২টা একবারই আছে। অনামিকার কথা মতে মাসটা অবশ্যই মে অথবা জুন নয়। বাকি রইল শুধু জুলাই এবং অগাস্ট।
অরিন এরপর বলল, ও আগে জানতো না কিন্তু এখন জানে। অর্থাৎ তারিখটা ১৫, ১৬ অথবা ১৭। যেহেতু ১৪ হলে অরিন জানতে পারতো না কারণ ১৪ বাকি ২মাসেই আছে।
অনামিকা এরপরেই বলল তাহলে আমিও জানি। অর্থাৎ ওকে জুলাই মাস বলা হয়েছে কারণ অগাস্ট বললে ও ১৫ নাকি ১৭ হবে সেটা বুঝতে পারতো না।
এবার আমার ধাঁধা। তেমন একটা পছন্দ হয়নি। এরপরও দিচ্ছি কারণ পছন্দমতো আর কোন ধাঁধা এমুহূর্তে আর পাচ্ছিনা।
এক ভদ্রলোক একটি বিল্ডিং এর ১২ তম ফ্লোর এ থাকেন। তিনি প্রতিদিন সকালে লিফট দিয়ে ওনার ফ্লোর থেকে লবিতে নেমে আসেন এবং বিল্ডিং থেকে বেড়িয়ে যান। সন্ধ্যায় তিনি লিফট এ ওঠেন, এবং নিজের ফ্লোর এ সরাসরি চলে যান শুধুমাত্র যদি - ওনার সাথে অন্য কেউ লিফট এ ওঠেন অথবা সেদিন বৃষ্টি পড়ে, নতুবা উনি ১০তম ফ্লোর এ নেমে যান এবং বাকি ২ তলা সিড়ি দিয়ে হেঁটে নিজের ফ্লোর এ পৌছান।
প্রশ্ন হচ্ছে কেন উনি সবসময় ১২তম ফ্লোর এ সরাসরি যান না?
এক ভদ্রলোক একটি বিল্ডিং এর ১২ তম ফ্লোর এ থাকেন। তিনি প্রতিদিন সকালে লিফট দিয়ে ওনার ফ্লোর থেকে লবিতে নেমে আসেন এবং বিল্ডিং থেকে বেড়িয়ে যান। সন্ধ্যায় তিনি লিফট এ ওঠেন, এবং নিজের ফ্লোর এ সরাসরি চলে যান শুধুমাত্র যদি - ওনার সাথে অন্য কেউ লিফট এ ওঠেন অথবা সেদিন বৃষ্টি পড়ে, নতুবা উনি ১০তম ফ্লোর এ নেমে যান এবং বাকি ২ তলা সিড়ি দিয়ে হেঁটে নিজের ফ্লোর এ পৌছান।
প্রশ্ন হচ্ছে কেন উনি সবসময় ১২তম ফ্লোর এ সরাসরি যান না?

আমার ধাঁধাঁ।আমার লেখার হাত তেমন সুবিধার নয় তাই লেখাটা একটু বড় হয়ে গেল, সেজন্য দুঃখিত।
জাহাজডুবির পর ১০ জন নাবিক নৌকায় করে একটা দ্বীপে রাতের জন্য আশ্রয় নেয়।ক্যাম্প করার জন্য ভাল জায়গা খুঁজতে গিয়ে তারা অনেকগুলো নারিকেলের একটা স্তূপ আবিষ্কার করে।কিন্তু সবাই অনেক ক্লান্ত হবার কারণে তারা সিদ্ধান্ত নেয় পরেরদিন তারা ভাগাভাগি করবে।
গভীর রাতে এক নাবিকের ঘুম ভেঙ্গে গেলে সে আগেই নারিকেল স্তূপের কাছে গিয়ে সব নারিকেল সমান ১০ ভাগে ভাগ করতে শুরু করে।সে ভেবেছিল যে তার ভাগ আগেই আলাদা করে সে খাওয়া শুরু করে দিবে।কিন্তু ভাগ শেষে দেখে যে তার ভাগে ১টা নারিকেল কম পরে যায়।হঠাৎ কিছু সামনে শব্দ শুনে ওই দিকে তাকালে সে দেখতে পায় একটা বাঁদর একটা নারিকেল নিয়ে চুপচাপ বসে আছে।সেটা দেখে সে চিন্তা করে যে ওই নারিকেলটা যোগ করলেই সমান ১০ভাগ হয়ে যাবে আর সে তার ভাগ আলাদা করে নিয়ে যেতে পারবে।তাই নারিকেলটা সে বাঁদরের কাছ আনার জন্য বাঁদরের কাছে যায়।কিন্তু নারিকেলটা নেবার চেষ্টা করতেই বাঁদরটা তার মাথায় নারিকেল দিয়ে বাড়ি দিয়ে তাকে মেরে ফেলে।
কিছু সময় পর দ্বিতীয় আরেক নাবিকের ঘুম ভেঙ্গে যায়।সেও একই চিন্তা করতে করতে নারিকেল স্তূপের কাছে গিয়ে দেখে তার সহযাত্রী মরে পরে আছে, কাছেই একটা বাঁদর, বাঁদরের হাতে একটা রক্তমাখা নারিকেল।সে মনে মনে খুশি হয় কারণ একটা ভাগ কমে গেল।তার ভাগে এখন বেশি নারিকেল পরবে।সে খুশিমনে নারিকেল স্তূপ ৯ ভাগ করতে গিয়ে প্রথম নাবিকের মতোই একই সমস্যায় পড়ল।তার ভাগে একটা নারিকেল কম পরে।সেও প্রথম নাবিকের মতোই বাঁদরের কাছ থেকে রক্তমাখা নারিকেলটা আনতে গিয়ে মারা পরল।
এইভাবে কিছুক্ষণ পর পর একে একে ৯জন নাবিকই একই সমস্যায় পরে এবং বাঁদরের কাছ থেকে নারিকেল নিতে গিয়ে মারা পরে।
শেষ নাবিকটি সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে দেখে যে তার সব সহযাত্রী মৃত, কাছেই একটা বাঁদর একটা রক্তমাখা নারিকেল নিয়ে বসে আছে।সে বাঁদরটাকে বিরক্ত না করে বাকি সব নারিকেল নৌকায় নিয়ে চলে গেল।
প্রশ্ন হচ্ছে, নারিকেল স্তূপে নুন্যতম কয়টি (রক্তমাখা নারিকেলটি বাদে) নারিকেল ছিল?

এখানে যতগুলো নারকেল আছে তার থেকে এক বিয়োগ করলে যে সংখ্যাটা হবে তা অবশ্যই ১০,৯,৮,৭,৬,৫,৪,৩ এবং ২ দ্বারা বিভাজ্য হতে হবে।
ধরা যাক, মোট নারকেল ক-১। তাহলে ক হবে ১০ থেকে শুরু করে ২ পর্যন্ত সংখ্যাগুলোর লসাগু যেটা আসে ২৫২০। তাই নারকেলের সংখ্যা হবে ২৫১৯টি।
===========================================================
শফিক সাহেবের তিন মেয়ে শান্তা, সোমা এবং রূপার একটি বিরক্তিকর অভ্যাস রয়েছে। যে কোনো প্রশ্নের উত্তর করলে তাদের যেকোন দুইজন শুদ্ধ উত্তর করে এবং একজন ভুল উত্তর করে। একবার তাদের জিজ্ঞেস করা হলো, তোমাদের মাঝে কার জন্ম আগে হয়েছে?
শান্তা উত্তর করল, "সোমা প্রথমে জন্মগ্রহণ করেছে।"
সোমা বলল, "আমি সবচেয়ে বড় নই।"
রূপা বলল, "শান্তা সবচেয়ে বড়।"
প্রশ্ন হচ্ছে, কে সবচেয়ে বড়?
তিনজন গুপ্তচর আমেরিকার বর্ডারে ধরা পরেছে।তাদেরকে একটা টেবিলের সামনে এমনভাবে দাড় করানো হল যাতে সবার শেষে রাশিয়ার গুপ্তচর, তার ঠিক সামনে জার্মানির গুপ্তচর এবং সবার সামনে বাংলাদেশী গুপ্তচর (কে হতে পারে আন্দাজ করে নিন)।টেবিলে ৩টা কালো এবং ২টা সাদা হ্যাট বা টুপি ছিল।এরপর তাদের চোখ বন্ধ করে তিনজনকে ৩টা হ্যাট পড়িয়ে আবার চোখ খুলে দেয়া হল।তারপর তাদেরকে বলা হল, "যদি তোমার মাথায় কোন রঙের হ্যাট আছে তা বলতে পারো তাহলে তোমাকে ছেড়ে দেয়া হবে।ভুল বললে টর্চার করে মেরে ফেলা হবে।প্রশ্নের উত্তর না দিলে বা অন্য কোন উত্তর দিলে মাথায় একটা বুলেট ঢুকিয়ে দেয়া হবে।"
এরপর প্রথমে রাশিয়ার গুপ্তচরকে প্রশ্ন করা হল, "তোমার মাথায় কি রঙের হ্যাট?"
উত্তরঃ জানি না। গুলির শব্দ।
এরপরে জার্মানির গুপ্তচরকে একই প্রশ্ন করা হল।
উত্তরঃ জানি না।গুলির শব্দ।
এরপরে বাংলাদেশী গুপ্তচরকে একই প্রশ্ন করা হল। তার কি উত্তর দেয়া উচিৎ?
বৈধ অনুমানসমূহঃ
১.রাশিয়ার গুপ্তচর পিছন থেকে তার সামনের দুইজনের মাথা দেখতে পাচ্ছে।জার্মানির গুপ্তচর শুধু বাংলাদেশী গুপ্তচরের মাথা দেখতে পাচ্ছে।আর বাংলাদেশী গুপ্তচর কারো মাথাই দেখতে পাচ্ছে না।
২.অবশিষ্ট হ্যাট বা টুপিগুলি তাদের দেখতে দেয়া হচ্ছে না।
৩.নিজের মাথার হ্যাট কেউ দেখতে পাচ্ছে না।