দ্য গ্রেট গেইম Quotes
দ্য গ্রেট গেইম
by
মুহাম্মাদ আতীক উল্লাহ6 ratings, 3.83 average rating, 0 reviews
দ্য গ্রেট গেইম Quotes
Showing 1-6 of 6
“চীনে পরিপূর্ণ ব্যক্তি মালিকানাধীন কোনো কোম্পানি হতে পারে না। সিসিপি বড় বড় ব্যবসাগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করে। সিসিপির অন্যতম এজেন্ডা হচ্ছে, তারা 'লফেয়ার, ইকোনোমিক ওয়ারফেয়ার ও সাইবার ওয়ারফেয়ারের মাধ্যমেই আমেরিকার সাথে যুদ্ধ করবে। এই তিন পদ্ধতিতে যুদ্ধ করেই আমেরিকাকে পরাজিত করবে।
পৃষ্ঠা: ৩৪৮”
― দ্য গ্রেট গেইম
পৃষ্ঠা: ৩৪৮”
― দ্য গ্রেট গেইম
“চীনে পরিপূর্ণ ব্যক্তি মালিকানাধীন কোনো কোম্পানি হতে পারে না। সিসিপি বড় বড় ব্যবসাগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করে। সিসিপির অন্যতম এজেন্ডা হচ্ছে, তারা 'লফেয়ার, ইকোনোমিক ওয়ারফেয়ার ও সাইবার ওয়ারফেয়ারের মাধ্যমেই আমেরিকার সাথে যুদ্ধ করবে। এই তিন পদ্ধতিতে যুদ্ধ করেই আমেরিকাকে পরাজিত করবে”
― দ্য গ্রেট গেইম
― দ্য গ্রেট গেইম
“বিচার চলাকালে সুবিন ৩৫ পৃষ্ঠার এক স্বীকারোক্তিনামা আদালতে জমা দিয়েছিল। সেখানে বিস্তারিত সব তথ্য ছিল। সেখানে বলেছে, কীভাবে লকহিড মার্টিনের গোপন তথ্য পাচার করেছে। এডওয়ার্ড স্নোডেন তার ফাঁস করা তথ্যে জানিয়েছিল, কীভাবে মার্কিন গোয়েন্দারা চীনা প্রেসিডেন্ট ও অন্যান্য নেতৃবৃন্দের টেলিফোন কথোপকথন আড়ি পেতে শোনে।
চীনের নিজস্ব মোবাইল অপারেটিং সিস্টেম 'হুয়াই'-এর সিস্টেমে অনুপ্রবেশ করেই সিআইএ চরবৃত্তি করে থাকে। সিআইএ গোপনে হুয়াইয়ের সিস্টেমের মধ্যেই নিজস্ব স্পাইং প্রোগ্রাম ইনস্টল করে দেয়। কর্তৃপক্ষ টের পাওয়ার আগেই গুরুত্বপূর্ণ সব তথ্য হাতিয়ে নিয়ে যায়। সিআইএর স্পাইং প্রোগ্রাম ইনস্টলড থাকার কারণে হুয়াইএর যেকোনো ফোনের ক্যামেরা ও মেমরিকে দূর থেকে ইচ্ছামতো নিয়ন্ত্রণ করা যায়; তথ্য সংগ্রহ করা যায়। অবশ্য যতদিন ধরা না পড়ে ততদিন আরকি।
পৃষ্ঠা: ৩৪৩/৩৪৪”
― দ্য গ্রেট গেইম
চীনের নিজস্ব মোবাইল অপারেটিং সিস্টেম 'হুয়াই'-এর সিস্টেমে অনুপ্রবেশ করেই সিআইএ চরবৃত্তি করে থাকে। সিআইএ গোপনে হুয়াইয়ের সিস্টেমের মধ্যেই নিজস্ব স্পাইং প্রোগ্রাম ইনস্টল করে দেয়। কর্তৃপক্ষ টের পাওয়ার আগেই গুরুত্বপূর্ণ সব তথ্য হাতিয়ে নিয়ে যায়। সিআইএর স্পাইং প্রোগ্রাম ইনস্টলড থাকার কারণে হুয়াইএর যেকোনো ফোনের ক্যামেরা ও মেমরিকে দূর থেকে ইচ্ছামতো নিয়ন্ত্রণ করা যায়; তথ্য সংগ্রহ করা যায়। অবশ্য যতদিন ধরা না পড়ে ততদিন আরকি।
পৃষ্ঠা: ৩৪৩/৩৪৪”
― দ্য গ্রেট গেইম
“স্টিফেন এসব ফাইল পাঠাত হংকং বা ম্যাকাওয়েতে। এ দুটি এলাকা চীনের স্বায়ত্তশাসিত এলাকা। এখানেই স্টিফেনের সহযোগী টিম কাজ করত। এখানে পাঠানোর কারণ হলো, ভবিষ্যতে এই তথ্যপাচার ধরা পড়ার পর আন্তর্জাতিক চাপ এলে চীন বলতে পারবে, এই হ্যাকিংয়ের সাথে মূল ভূখণ্ডের কোনো সম্পর্ক নেই। পরে এসব তথ্য প্রিন্ট করে বা পেনড্রাইভে করে অফলাইনে মূলচীনে পাঠিয়ে দেওয়া হতো। এসব গোপন তথ্য সরাসরি অনলাইন হয়ে চীনে আসত না। ভবিষ্যতে কখনো তদন্ত হলেও চীনের ভয় পাওয়ার কিছু ছিল না।
এসব তথ্য চীন পর্যন্ত আসার কোনো অনলাইন ট্রেইল নেই। চীনা এক্সপার্টরা জরুরি তথ্যগুলো চায়নিজ বিজ্ঞানীদের কাছে পৌঁছে দিত।
২০০৯ থেকে ২০১৩ পর্যন্ত চার বছরে চায়নিজ হ্যাকাররা লকহিড মার্টিন ও বোয়িং কোম্পানির রগরেশা পর্যন্ত হাতিয়ে নিতে সক্ষম হয়েছিল। অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছিল, উক্ত দুই কোম্পানির কর্তা ব্যক্তিদের চেয়েও চায়নিজ হ্যাকাররা দুই কোম্পানির গোপন তথ্য সম্পর্কে অনেক বেশি জানত। মাত্র তিন বছরে চীনা হ্যাকাররা শুধু বোয়িং সি-১৭ সম্পর্কে যে তথ্য কপি করেছিল, তার পরিমাণ ছিল ৬৫ জিবি। এখানে অডিও-ভিডিও ছিল না; ছিল শুধুই ডকুমেন্টস। এখানে ফাইলের পরিমাণ ছিল ৬,৩০,০০০ (ছয় লক্ষ ত্রিশ হাজার)-এরও বেশি। লকহিড মার্টিনের এফ-১৬ ও এফ-৩৫ সম্পর্কিত ফাইল এর চেয়ে আরো বহুগুণ বেশি ছিল।”
― দ্য গ্রেট গেইম
এসব তথ্য চীন পর্যন্ত আসার কোনো অনলাইন ট্রেইল নেই। চীনা এক্সপার্টরা জরুরি তথ্যগুলো চায়নিজ বিজ্ঞানীদের কাছে পৌঁছে দিত।
২০০৯ থেকে ২০১৩ পর্যন্ত চার বছরে চায়নিজ হ্যাকাররা লকহিড মার্টিন ও বোয়িং কোম্পানির রগরেশা পর্যন্ত হাতিয়ে নিতে সক্ষম হয়েছিল। অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছিল, উক্ত দুই কোম্পানির কর্তা ব্যক্তিদের চেয়েও চায়নিজ হ্যাকাররা দুই কোম্পানির গোপন তথ্য সম্পর্কে অনেক বেশি জানত। মাত্র তিন বছরে চীনা হ্যাকাররা শুধু বোয়িং সি-১৭ সম্পর্কে যে তথ্য কপি করেছিল, তার পরিমাণ ছিল ৬৫ জিবি। এখানে অডিও-ভিডিও ছিল না; ছিল শুধুই ডকুমেন্টস। এখানে ফাইলের পরিমাণ ছিল ৬,৩০,০০০ (ছয় লক্ষ ত্রিশ হাজার)-এরও বেশি। লকহিড মার্টিনের এফ-১৬ ও এফ-৩৫ সম্পর্কিত ফাইল এর চেয়ে আরো বহুগুণ বেশি ছিল।”
― দ্য গ্রেট গেইম
“Rothschild & Co-এর ওয়েবসাইট অনুসারে, তাদের কাছে ৪২০০ ফাইনান্সিয়াল এক্সপার্ট (অর্থ বিশেষজ্ঞ) রয়েছে। এরা বিশ্বের চল্লিশটি দেশে সক্রিয়ভাবে কাজ করে যাচ্ছে। রথচাইল্ডরা আজও অনেক ধনী। তবে তারা আগের মতো একক ধনী নয়। বিশ্বের হাজার হাজার পুঁজিপতির একজন।
অষ্টাদশ ও ঊনবিংশ শতাব্দীতে তাদের পরিবার ব্যাংকিং ও সুদ থেকে যে সম্পদ উপার্জন করেছিল, পরিমাণে তা অবিশ্বাস্য হলেও সেটা অনেক উত্তরাধিকারীর মাঝে বণ্টিত হয়ে গেছে। তাছাড়া পরিবারটি চারিদিকে ছড়িয়ে পড়েছে। আগের মতো একার হাতে ব্যবসা পরিচালিত হয় না। কয়েক প্রজন্ম ধরে সম্পদ বণ্টনের পর পারিবারিক সম্পদ এখন অনেক কম। কত কম? এটা নিশ্চিতভাবে বলা কঠিন। রথচাইল্ড সবসময় নিজের ও গ্রাহকদের যাবতীয় ব্যবসায়িক তথ্য গোপন রাখে। এটাই তাদের ব্যবসায়িক পলিসি।
বর্তমানে রথচাইল্ডদের মধ্যে সবচেয়ে ধনী সদস্য ডেভিড মায়ার ডি রথচাইল্ড। তার সম্পদের পরিমাণ দশ বিলিয়ন ডলার। তার এই সম্পদ বিশ্বের ১০০তম ধনী নারী 'ভিকি সাফরা' ও তার পরিবারের চেয়েও কম। গ্রিক বংশোদ্ভূত ভিকি সাফরার ষোল বিলিয়ন সত্তর মিলিয়ন ডলারের সম্পদ আছে। অর্থাৎ, রথচাইল্ডদের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তিও বিশ্বের শততম ধনীর ব্যক্তির চেয়ে পিছিয়ে।...
...মোদ্দাকথা, রথচাইল্ডরা এখনো গরিব নয়; আবার এ কথাও সত্য, আজ তারা কোনো ধনী-নেতৃস্থানীয় দেশকে নিয়ন্ত্রণ করার মতো অবস্থায় নেই। বিশ্বব্যবস্থা পরিচালনার ক্ষমতা তাদের আর নেই। এখন তারা কোনো ব্যক্তি বা দেশকে ব্ল্যাকমেইল করে ব্যবসা বাগাতে পারে না।
যারা রথচাইল্ড সম্পর্কে আজগুবি গালগল্প তৈরি করে, তারা আসলে কন্সফিরেসি ওয়েবসাইটের পোকা। তাদের জানাশোনাতেও কোনো আপডেট নেই। বিশ্বে আজ কার একচেটিয়া আধিপত্য? কে আজ পৃথিবী চালাচ্ছে? আমাদের গ্রেট গেইম লেখায় এর উত্তর মিলবে।
পৃষ্ঠা : ১২৯-১৩০”
― দ্য গ্রেট গেইম
অষ্টাদশ ও ঊনবিংশ শতাব্দীতে তাদের পরিবার ব্যাংকিং ও সুদ থেকে যে সম্পদ উপার্জন করেছিল, পরিমাণে তা অবিশ্বাস্য হলেও সেটা অনেক উত্তরাধিকারীর মাঝে বণ্টিত হয়ে গেছে। তাছাড়া পরিবারটি চারিদিকে ছড়িয়ে পড়েছে। আগের মতো একার হাতে ব্যবসা পরিচালিত হয় না। কয়েক প্রজন্ম ধরে সম্পদ বণ্টনের পর পারিবারিক সম্পদ এখন অনেক কম। কত কম? এটা নিশ্চিতভাবে বলা কঠিন। রথচাইল্ড সবসময় নিজের ও গ্রাহকদের যাবতীয় ব্যবসায়িক তথ্য গোপন রাখে। এটাই তাদের ব্যবসায়িক পলিসি।
বর্তমানে রথচাইল্ডদের মধ্যে সবচেয়ে ধনী সদস্য ডেভিড মায়ার ডি রথচাইল্ড। তার সম্পদের পরিমাণ দশ বিলিয়ন ডলার। তার এই সম্পদ বিশ্বের ১০০তম ধনী নারী 'ভিকি সাফরা' ও তার পরিবারের চেয়েও কম। গ্রিক বংশোদ্ভূত ভিকি সাফরার ষোল বিলিয়ন সত্তর মিলিয়ন ডলারের সম্পদ আছে। অর্থাৎ, রথচাইল্ডদের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তিও বিশ্বের শততম ধনীর ব্যক্তির চেয়ে পিছিয়ে।...
...মোদ্দাকথা, রথচাইল্ডরা এখনো গরিব নয়; আবার এ কথাও সত্য, আজ তারা কোনো ধনী-নেতৃস্থানীয় দেশকে নিয়ন্ত্রণ করার মতো অবস্থায় নেই। বিশ্বব্যবস্থা পরিচালনার ক্ষমতা তাদের আর নেই। এখন তারা কোনো ব্যক্তি বা দেশকে ব্ল্যাকমেইল করে ব্যবসা বাগাতে পারে না।
যারা রথচাইল্ড সম্পর্কে আজগুবি গালগল্প তৈরি করে, তারা আসলে কন্সফিরেসি ওয়েবসাইটের পোকা। তাদের জানাশোনাতেও কোনো আপডেট নেই। বিশ্বে আজ কার একচেটিয়া আধিপত্য? কে আজ পৃথিবী চালাচ্ছে? আমাদের গ্রেট গেইম লেখায় এর উত্তর মিলবে।
পৃষ্ঠা : ১২৯-১৩০”
― দ্য গ্রেট গেইম
“ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা আমাদের মনে রাখা উচিত। পৃথিবীতে একটি পরিবার, একটি শ্রেণি বা একটি দেশ চিরকাল ক্ষমতার শীর্ষে অবস্থান করতে পারে না। আল্লামা ইকবালের মতে:
سکوں محال ہے قدرت کے کارخانے میں
ثبات ایک تغیر کو ہے زمانے میں
‘শুধুমাত্র পরিবর্তনই ধ্রুবসত্য, আর কিছুই স্থায়ী নয়।'
পৃষ্ঠা: ১২৬”
― দ্য গ্রেট গেইম
سکوں محال ہے قدرت کے کارخانے میں
ثبات ایک تغیر کو ہے زمانے میں
‘শুধুমাত্র পরিবর্তনই ধ্রুবসত্য, আর কিছুই স্থায়ী নয়।'
পৃষ্ঠা: ১২৬”
― দ্য গ্রেট গেইম
