সিরাজুল ইসলাম
|   | ঐতিহাসিকের নোটবুক 
          
                
              —
                published
               2010
          
         |  | 
|   | বাংলার ইতিহাস ঔপনিবেশিক শাসনকাঠামো |  | 
|   | গুহা |  | 
* Note: these are all the books on Goodreads for this author. To add more, click here.
      “নদীর বৈকালিক ছায়ার মতো শীতল হয়ে আছে—
স্তব্ধতার বালুকাময় শবাগার।
যখনই মনে পড়ে সুপারিবাগান ঘেরা
মাটিরঙা স্মৃতিগুচ্ছ আর শব্দগুল্মের কথা,
তার কথা,
আলগোছে ভাবি, ফের যদি ডাক দিই তাকে?
ফের যদি নতজানু হই।
সহসা নিশ্চুপে আমি আমাকেই বলি,
ফের তুমি নতজানু হবে?
কাকে ডাকবে? কাকে ফের জানাবে আমন্ত্রণ?
কার প্রতি হবে নতজানু?
দায়হীন বেলুনওয়ালার মতো
যেকোনো দৈনন্দিন অছিলায়
তোমাকে বাতাসে উড়িয়ে দিয়েছিলো যে,
তার প্রতি?
তার অন্তিম উচ্চারণগুলো মগ্নচৈতন্যের মতো
করাঘাত করে আমার অস্তিত্বের সদরে-অন্দরে।
তখন আমি আমন্ত্রণ মুছে, ভাবনা মুছে, স্মৃতি মুছে,
বালুকাকণা ঝেড়ে ফেলি আস্তিনের ভাঁজ থেকে,
ইচ্ছে আর আকাঙ্ক্ষার রঙিন চিরকুটগুলো
নিস্পৃহ নদীর স্রোতে ভাসিয়ে দিয়ে
ধীরে ধীরে ফের তীক্ষ্ণ ইস্পাত-অস্ত্রের মতো
শিরদাঁড়া সোজা করে হেঁটে চলে যাই
অবিরল বিস্মরণের দিকে।”
―
  স্তব্ধতার বালুকাময় শবাগার।
যখনই মনে পড়ে সুপারিবাগান ঘেরা
মাটিরঙা স্মৃতিগুচ্ছ আর শব্দগুল্মের কথা,
তার কথা,
আলগোছে ভাবি, ফের যদি ডাক দিই তাকে?
ফের যদি নতজানু হই।
সহসা নিশ্চুপে আমি আমাকেই বলি,
ফের তুমি নতজানু হবে?
কাকে ডাকবে? কাকে ফের জানাবে আমন্ত্রণ?
কার প্রতি হবে নতজানু?
দায়হীন বেলুনওয়ালার মতো
যেকোনো দৈনন্দিন অছিলায়
তোমাকে বাতাসে উড়িয়ে দিয়েছিলো যে,
তার প্রতি?
তার অন্তিম উচ্চারণগুলো মগ্নচৈতন্যের মতো
করাঘাত করে আমার অস্তিত্বের সদরে-অন্দরে।
তখন আমি আমন্ত্রণ মুছে, ভাবনা মুছে, স্মৃতি মুছে,
বালুকাকণা ঝেড়ে ফেলি আস্তিনের ভাঁজ থেকে,
ইচ্ছে আর আকাঙ্ক্ষার রঙিন চিরকুটগুলো
নিস্পৃহ নদীর স্রোতে ভাসিয়ে দিয়ে
ধীরে ধীরে ফের তীক্ষ্ণ ইস্পাত-অস্ত্রের মতো
শিরদাঁড়া সোজা করে হেঁটে চলে যাই
অবিরল বিস্মরণের দিকে।”
―
      “নদীর বৈকালিক ছায়ার মতো শীতল হয়ে আছে—
স্তব্ধতার বালুকাময় শবাগার।
যখনই মনে পড়ে সুপারিবাগান ঘেরা
মাটিরঙা স্মৃতিগুচ্ছের কথা,
তার কথা,
আলগোছে ভাবি, ফের যদি ডাক দিই তাকে?
ফের যদি নতজানু হই।
সহসা নিশ্চুপে আমি আমাকেই বলি,
ফের তুমি নতজানু হবে?
কাকে ডাকবে? কাকে ফের জানাবে আমন্ত্রণ?
কার প্রতি নতজানু হবে?
দায়হীন বেলুনয়ালার মতো
যেকোনো দৈনন্দিন অছিলায়
তোমাকে বাতাসে উড়িয়ে দিয়েছিলো যে,
তার প্রতি?
তার অন্তিম উচ্চারণগুলো মগ্নচৈতন্যের মতো
করাঘাত করে আমার নিরেট সদরে-অন্দরে।
আমি আমন্ত্রণ মুছে, ভাবনা মুছে, স্মৃতি মুছে,
বালুকাকণা ঝেড়ে ফেলি আস্তিনের ভাঁজ থেকে,
ইচ্ছে আর আকাঙ্ক্ষার রঙিন চিরকুটগুলো
নিস্পৃহ বাদলা হাওয়ায় উড়িয়ে দিয়ে
ধীরে ধীরে ফের তীক্ষ্ণ ইস্পাত-অস্ত্রের মতো
শিরদাঁড়া সোজা করে হেঁটে চলে যাই
অবিরল বিস্মরণের দিকে।”
―
  স্তব্ধতার বালুকাময় শবাগার।
যখনই মনে পড়ে সুপারিবাগান ঘেরা
মাটিরঙা স্মৃতিগুচ্ছের কথা,
তার কথা,
আলগোছে ভাবি, ফের যদি ডাক দিই তাকে?
ফের যদি নতজানু হই।
সহসা নিশ্চুপে আমি আমাকেই বলি,
ফের তুমি নতজানু হবে?
কাকে ডাকবে? কাকে ফের জানাবে আমন্ত্রণ?
কার প্রতি নতজানু হবে?
দায়হীন বেলুনয়ালার মতো
যেকোনো দৈনন্দিন অছিলায়
তোমাকে বাতাসে উড়িয়ে দিয়েছিলো যে,
তার প্রতি?
তার অন্তিম উচ্চারণগুলো মগ্নচৈতন্যের মতো
করাঘাত করে আমার নিরেট সদরে-অন্দরে।
আমি আমন্ত্রণ মুছে, ভাবনা মুছে, স্মৃতি মুছে,
বালুকাকণা ঝেড়ে ফেলি আস্তিনের ভাঁজ থেকে,
ইচ্ছে আর আকাঙ্ক্ষার রঙিন চিরকুটগুলো
নিস্পৃহ বাদলা হাওয়ায় উড়িয়ে দিয়ে
ধীরে ধীরে ফের তীক্ষ্ণ ইস্পাত-অস্ত্রের মতো
শিরদাঁড়া সোজা করে হেঁটে চলে যাই
অবিরল বিস্মরণের দিকে।”
―
Is this you? Let us know. If not, help out and invite সিরাজুল to Goodreads.

 Sign in with Facebook
Sign in with Facebook
 
    

 
    