এনগ্রামকে বলা হয় স্মৃতি তৈরির গাঠনিক একক।এই লেখাতে আমরা এনগ্রাম নামক একটা ধারণার সাথে পরিচিত হবো। এর পরের লেখায় স্মৃতি তৈরির প্রক্রিয়ার পেছনে যে জীববিজ্ঞান ও নিউরো-কম্পিউটেশন আছে, সেটা সম্পর্কে জানবো।
স্মৃতি নিয়ে গবেষণা করতে গেলে আমাদের দুইটা জিনিস লাগবে – একটি আচরণগত কাজ, আরেকটি হলো সে কাজ করার সময়ে মস্তিষ্কে যে পরিবর্তন হচ্ছে সেটা অনুসরণ করার কোন পদ্ধতি। একমাত্র মানুষদের সাথে পরীক্ষা-নীরিক্ষা করার সময়ে আপনি তাকে সরাসরি জিজ্ঞেস করতে পারেন যে ভাই, আপনি কি এই ঘটনা মনে করতে পারছেন? তবে ওই প্রশ্ন করার সময়ে ওই ব্যক্তির স্নায়ু-সংযোগে কি পরিবর্তন হচ্ছে তা দেখতে হলে রীতিমতো ব্রেন-সার্জারি করতে হবে, যেটা করার প্রশ্নই আসে না। অন্যদিকে গবেষণাগারে ইঁদুরের মস্তিষ্কে সরাসরি পরীক্ষা করা সম্ভব যে একক-স্নায়ুকোষে কী হচ্ছে। সমস্যা হলো, ইঁদুর তো কথা বলতে পারে না, সে পরীক্ষককে বলতে পারবে না যে “আমার সব মনে পড়ছে”!
এই ত্রিশঙ্কুদশা থেকে উত্তরণের জন্য বিজ্ঞানীরা বিভিন্ন চতুর পদ্ধতি অবলম্বন করেন।
সেই গবেষণাপদ্ধতিগুলো কি কি? বিস্তারিত বিজ্ঞান ব্লগে। লিঙ্ক:
bigganblog.org/2023/12/এনগ্রাম-স্মৃতি...image: