Goodreads helps you follow your favorite authors. Be the first to learn about new releases!
Start by following Muhammed Zafar Iqbal.
Showing 1-28 of 28
“আজকাল আমার নিজের ডিকশনারি থেকে ‘মেধাবী’ শব্দটা তুলে দিয়ে সেখানে ‘উৎসাহী’ শব্দটা ঢুকিয়েছি। আমি দেখেছি, উৎসাহ থাকলে সবই সম্ভব। সত্যি কথা বলতে কী, আমি আমার পরিচিত জগতের সব মানুষকে দুই ভাগে ভাগ করে ফেলেছি। এক ভাগ হচ্ছে যারা উৎসাহী; অন্য ভাগ হচ্ছে যাদের কিছুতেই উৎসাহ নেই, যাদেরকে ঠেলাঠেলি করে নিয়ে যেতে হয়। উৎসাহীরা পৃথিবীটাকে চালায়, বাকিরা তার সমালোচনা করে!”
― একজন সাদাসিধে মা এবং অন্যান্য
― একজন সাদাসিধে মা এবং অন্যান্য
“আমাদের তপু মাত্র তিনটা শব্দ জানে। একটা হচ্ছে 'ও', আরেকটা 'আচ্ছা' আর আরেকটা 'তাই নাকী!”
― আমি তপু
― আমি তপু
“সত্যিকারের জীবন কিন্তু প্রতিযোগিতার জীবন নয়। যেখানে কিন্তু কাউকে ঠেলে পেছনে ফেলে তোমায় এগিয়ে যেতে হবে না। সত্যিকারের জীবন হচ্ছে সহযোগিতার। সত্যিকার জীবনে তুমি যখন সত্যিকারের কাজ করবে তখন একে অন্যের সঙ্গে পাশাপাশি থেকে সাহায্য করবে। সেখানে কোনো প্রতিযোগিতা নেই।
প্রতিযোগিতা শুধু একটি জায়গায় থাকে– সেটি হচ্ছে নিজের সঙ্গে প্রতিযোগিতা। তুমি এখন যা, দেখি তুমি এক বছর পর সেখান থেকে নিজেকে ছাড়িয়ে আরও অনেক দূর এগিয়ে যেতে পার কিনা।”
―
প্রতিযোগিতা শুধু একটি জায়গায় থাকে– সেটি হচ্ছে নিজের সঙ্গে প্রতিযোগিতা। তুমি এখন যা, দেখি তুমি এক বছর পর সেখান থেকে নিজেকে ছাড়িয়ে আরও অনেক দূর এগিয়ে যেতে পার কিনা।”
―
“মেয়েগুলো আমাদের দিকে তাকাল, চোখের দৃষ্টি এত আশ্চর্য যে আমার বুকটা ধক করে উঠল। এত তীব্র দৃষ্টি আমি কখনো দেখিনি, সেখানে কোনো বা আতঙ্ক নেই, দৃষ্টিটা আশ্চর্য রকম তীক্ষ্ম। আমি কী বলব, বুঝতে পারলাম না। ঢোঁক গিলে বললাম, “আপনাদের আর কোনো ভয় নাই। যুদ্ধ শেষ। খোদার কসম। যুদ্ধ শেষ।” লালচে চুলের একটা মেয়ে, যার চোখের দৃষ্টি সবচেয়ে ভয়ংকর, সে আস্তে আস্তে প্রায় ফিসফিস করে বলর, “তোমাদের যুদ্ধ শেষ আমাদের যুদ্ধ শুরু।”
― গ্রামের নাম কাঁকনডুবি
― গ্রামের নাম কাঁকনডুবি
“যারা মদ খেতে চায় না আমেরিকানরা কখনওই তাদেরকে সেটা খেতে জোরাজুরি করবে না। তবে মদ-খাওয়া বাঙালিদের কথা আলাদা। তারা নিজেরা সেটা খায় বলে অন্যদের খাওয়ানোর জন্যে বাড়াবাড়িতে ব্যস্ত থাকে। বাঙালিদের আসরে তারা অন্য বাঙালিদের জোর করে, তাদের চাপ দেয় এবং না খেলে তাকে নিয়ে টিটকারি-ঠাট্টা-তামাশা করে।”
―
―
“কে আমাকে নিয়ে কি ভাবল তাতে আমার কিছু যায় আসেনা , কারন যে আমাকে চেনে সে তো জানেই আমি কেমন , আর যে আমাকে চেনেনা , সে আমাকে নিয়ে কি ভাবল তাতে কি !”
―
―
“যে মানুষগুলোকে আগে কখনও দেখিনি তাদের থেকে বিদায় নেবার সময় সবার চোখে পানি– এ রকম বিচিত্র ঘটনা বাঙালি ছাড়া অন্য কোনো মানুষের জীবনে ঘটেছে কি না আমার জানা নেই। মাঝে মাঝেই মনে হয়, ভাগ্যিস বাঙালি হয়ে জন্মেছিলাম, তা না হলে কত কিছু যে অজানা থেকে যেত!”
―
―
“পবিত্র কোরআন শরিফে লেখা আছে মানুষ যখন বেহেশত পাবে তখন তার বুকের ভেতর থেকে সব প্রতিহিংসা সরিয়ে দেওয়া হবে। কথাটি অন্যভাবেও ব্যাখ্যা করা যায়, এই পৃথিবীতেই যদি একজন মানুষ তার বুকের ভেতর থেকে সব প্রতিহিংসা দূর করতে পারে তাহলে পৃথিবীটাই তার কাছে বেহেশত হয়ে যেতে পারে। ১৯৭১ সালে পাকিস্তান নামক রাষ্ট্রটি আমাদের দেশে যে ভয়ঙ্কর হত্যাকান্ড এবং নির্যাতন চালিয়েছে সেটি আমি নিজের চোখে দেখেছি এবং সে কারণে আমার বুকের ভেতর এই রাষ্ট্রটির জন্য যে তীব্র ঘৃণা এবং প্রতিহিংসার জন্ম হয়েছে আমি কোনোদিন তার থেকে মুক্তি পাব না। এই রক্তলোলুপ ভয়ঙ্কর দানবদের কারণে পৃথিবীটা আমার জন্য কখনো বেহেশত হতে পারবে না। সব সময়ই এই দেশ এবং এই দেশের দানবদের জন্য আমার বুকে ঘৃণা এবং প্রতিহিংসার আগুন ধিকিধিকি করে জ্বলতে থাকবে।”
―
―
“সরকার যদি লেখাপড়ার গুরুত্বটা বুঝে সেনাবাহিনীর বাজেট না বাড়িয়ে শিক্ষার বাজেট বাড়াত, তাহলে এই দেশে কী বিপ্লব ঘটে যেতে পারত কেউ কি কখনও কল্পনা করে দেখেছে?”
―
―
“যেখানে দেখিবে ছাই
উড়াইয়া দেখো তাই,
পাইলে পাইতে পার অমূল্য রতন।”
(এমন বোকা আমি দেখি নাই তোমার মতন!)
উড়াইয়া দেখি ছাই
পাবলিকের পিটা খাই?
ভেবেছটা কী
আমার মাথায় বুঝি কোনো ঘিলু নাই?”
― ভয় কিংবা ভালোবাসা
উড়াইয়া দেখো তাই,
পাইলে পাইতে পার অমূল্য রতন।”
(এমন বোকা আমি দেখি নাই তোমার মতন!)
উড়াইয়া দেখি ছাই
পাবলিকের পিটা খাই?
ভেবেছটা কী
আমার মাথায় বুঝি কোনো ঘিলু নাই?”
― ভয় কিংবা ভালোবাসা
“প্রবাশে দীর্ঘদিন থেকে লেখাপড়া শেষ করে জীবনকে উপভোগ করে কখনও যদি দেশের জন্যে বুক টনটন করে তখন কী করতে হবে?
তখন তারা আবার এই দেশটাতে ফিরে আসতে পারবে। মা যেমন করে তার সন্তানের জন্যে অপেক্ষা করে, দেশমাতৃকাও ঠিক সে রকম করে তার সন্তানের জন্যে গভীর ভালোবাসা নিয়ে অপেক্ষা করে থাকে, অপেক্ষা করে আছে।
আমি বাড়িয়ে বলছি না– আমি এটা জানি।”
―
তখন তারা আবার এই দেশটাতে ফিরে আসতে পারবে। মা যেমন করে তার সন্তানের জন্যে অপেক্ষা করে, দেশমাতৃকাও ঠিক সে রকম করে তার সন্তানের জন্যে গভীর ভালোবাসা নিয়ে অপেক্ষা করে থাকে, অপেক্ষা করে আছে।
আমি বাড়িয়ে বলছি না– আমি এটা জানি।”
―
“দেখা হবে ঘুংচিতে বেলা হবে অবেলা।”
― এখন তখন মানিক রতন
― এখন তখন মানিক রতন
“মানুষের ভেতর ইতিবাচক আর নেতিবাচক দুই অনুভূতিই আছে। যে মানুষ তার নেতিবাচক অনুভূতি নিয়ন্ত্রণ করে ইতিবাচক অনুভূতিটি দেখাতে পারে, আমরা তাদের ভালো মানুষ বলি।”
― ত্রাতিনা
― ত্রাতিনা
“যখন সূর্য ডোবার পর কালপুরুষ নক্ষত্রটা ঠিক মাথার উপর থাকবে, যেদিন পূর্ণিমার চাঁদ উঠবে, তখন আমি ঠিক এই জায়গায় তোর জন্য অপেক্ষা করব, চাঁদের আলোতে এখানে বসে থাকব।”
― সেরিনা
― সেরিনা
“বাকস্বাধীনতা চমৎকার বিষয়। কিন্তু একটা মিথ্যা তথ্য যদি একটা বিশেষ উদ্দেশ্যে প্রচার করা হয়, তখন সেই তথ্য প্রচার করার অধিকার বাকস্বাধীনতা নয়। তখন সেই অধিকার হচ্ছে মিথ্যা কথা বলার অধিকার।”
―
―
“আমেরিকার সাধারণ মানুষেরা গোমড়ামুখী নয়, তারা খুব হাসিখুশি। পথেঘাটে সুন্দরী মেয়েরা খামোখা মিষ্টি হাসি দিলেই তারা প্রেমে পড়ে গেছে ভাবার কোনো কারণ নেই।”
―
―
“মহাত্মা গান্ধি থেকে শুরু করে কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সবাই মানুষের ওপর বিশ্বাস রাখতে বলেছেন। তারা যদি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে থাকতেন তাহলে এত আত্মবিশ্বাস নিয়ে মানুষকে বিশ্বাস করার কথা বলতে পারতেন কিনা আমি নিশ্চিত নই।”
―
―
“একজন বিখ্যাত মানুষ দিয়ে কি হয়?, কিছুই হয় না ।কিন্তু একশটা খাঁটি মানুষ দিয়ে একটা দেশ পাল্টে দেয়া যায় ।তাই চেষ্টা করতে হয় খাঁটি মানুষ হওয়ার।”
― দুষ্টু ছেলের দল
― দুষ্টু ছেলের দল
“নিজের জন্যে যখন কিছু একটা করি তখন অবশ্যই আমাদের এক ধরনের আনন্দ হয়। কিন্তু তার থেকে শতগুণ বেশি আনন্দ হয় যখন আমরা অন্যের জন্যে কিছু করি!
তোমাদের ভেতর যারা বন্যাপীড়িত মানুষের কাছে গিয়ে তাদের হাতে একটুখানি ত্রাণ তুলে দিয়েছ তখন তাদের মুখে যে হাসিটুকু দেখেছ আমি জানি সেটি তুমি কখনও ভুলবে না। তুমি যখন রক্ত দিয়েছ সেই রক্তের ব্যাগ থেকে ফোঁটাফোঁটা রক্ত গিয়ে যখন একজন মূমূর্ষ বিবর্ণ রোগীর মুখে জীবনের স্পন্দন দিয়ে এসেছে, আমি জানি তুমি সেই আনন্দের কথা কখনও ভুলতে পারবে না। তুমি যখন তোমার ক্যাম্পাসের পথেঘাটে পাতাকুড়ানো হতদরিদ্র শিশুটিকে বারান্দায় বসিয়ে বর্ণপরিচয় করিয়েছ, তুমি নিশ্চয়ই সেই আনন্দটির কথাও কখনও ভুলতে পারনি। যখন গণিত অলিম্পিয়াডে গিয়ে স্বেচ্ছাসেবী হিসেবে স্কুল-কলেজের ছেলেমেয়েদের সাহায্য করেছ তখন তাদের উজ্জল চোখের দৃষ্টি নিশ্চয়ই তুমি ভুলতে পারনি।
যারা এখনও সেই তীব্র আনন্দের স্বাদ উপভোগ করনি তাদের আমি মনে করিয়ে দিতে চাই– জীবনটিকে একেবারে কানায় কানায় উপভোগ করার এখনই সময়।”
―
তোমাদের ভেতর যারা বন্যাপীড়িত মানুষের কাছে গিয়ে তাদের হাতে একটুখানি ত্রাণ তুলে দিয়েছ তখন তাদের মুখে যে হাসিটুকু দেখেছ আমি জানি সেটি তুমি কখনও ভুলবে না। তুমি যখন রক্ত দিয়েছ সেই রক্তের ব্যাগ থেকে ফোঁটাফোঁটা রক্ত গিয়ে যখন একজন মূমূর্ষ বিবর্ণ রোগীর মুখে জীবনের স্পন্দন দিয়ে এসেছে, আমি জানি তুমি সেই আনন্দের কথা কখনও ভুলতে পারবে না। তুমি যখন তোমার ক্যাম্পাসের পথেঘাটে পাতাকুড়ানো হতদরিদ্র শিশুটিকে বারান্দায় বসিয়ে বর্ণপরিচয় করিয়েছ, তুমি নিশ্চয়ই সেই আনন্দটির কথাও কখনও ভুলতে পারনি। যখন গণিত অলিম্পিয়াডে গিয়ে স্বেচ্ছাসেবী হিসেবে স্কুল-কলেজের ছেলেমেয়েদের সাহায্য করেছ তখন তাদের উজ্জল চোখের দৃষ্টি নিশ্চয়ই তুমি ভুলতে পারনি।
যারা এখনও সেই তীব্র আনন্দের স্বাদ উপভোগ করনি তাদের আমি মনে করিয়ে দিতে চাই– জীবনটিকে একেবারে কানায় কানায় উপভোগ করার এখনই সময়।”
―
“যদি আমরা একজন মানুষকে ভিন্ন ধর্মাবলম্বী হওয়ার জন্য এই দেশে তাকে নিরাপত্তা দিতে না পারি তাহলে এই দেশটি কাদের জন্য?”
― সাদাসিধে কথা
― সাদাসিধে কথা
“১৯৭১ সালের মে মাসের ৫ তারিখ বিকালবেলা পিরোজপুরের বলেশ্বরী নদীর ঘাটে পাকিস্তান মিলিটারি আমার বাবাকে গুলি করে হত্যা করেছিল। পুলিশ প্রশাসনের সবচেয়ে বড় কর্মকর্তা হিসেবে শুধু আমার বাবাকেই নয়, প্রশাসন এবং বিচার বিভাগের সবচেয়ে বড় কর্মকর্তা হিসেবে জনাব আব্দুর রাজ্জাক এবং জনাব মীজানুর রহমানকেও একই সঙ্গে গুলি করে তাদের সবার মৃতদেহ বলেশ্বরী নদীতে ফেলে দিয়েছিল।
পিরোজপুরের নদীতে জোয়ার-ভাটা হয় তাই এই তিনজন তেভাগ্য মানুষের মৃতদেহ দিনে দুইবার জোয়ারের পানিতে উত্তরে এবং ভাটার পানিতে দক্ষিণে নেমে আসছিল। তিন দিন পর আমার বাবার মৃতদেহ কাছাকাছি একটা গ্রামের নদীতীরে এসে আটকে গিয়েছিল। গ্রামের মানুষরা আমার বাবাকে চিনত, তাদের মনে হলো, ‘আহা, এই মৃতদেহটি মাটি চাইছে।’ তাই তারা ধরাধরি করে আমার বাবার মৃতদেহটি তুলে নদীতীরে কবর দিয়েছিল। অন্য দুজনের সেই সৌভাগ্য (!) হয়নি এবং তাদের মৃতদেহ শেষ পর্যন্ত নদীতে ভেসে হারিয়ে গিয়েছিল।”
―
পিরোজপুরের নদীতে জোয়ার-ভাটা হয় তাই এই তিনজন তেভাগ্য মানুষের মৃতদেহ দিনে দুইবার জোয়ারের পানিতে উত্তরে এবং ভাটার পানিতে দক্ষিণে নেমে আসছিল। তিন দিন পর আমার বাবার মৃতদেহ কাছাকাছি একটা গ্রামের নদীতীরে এসে আটকে গিয়েছিল। গ্রামের মানুষরা আমার বাবাকে চিনত, তাদের মনে হলো, ‘আহা, এই মৃতদেহটি মাটি চাইছে।’ তাই তারা ধরাধরি করে আমার বাবার মৃতদেহটি তুলে নদীতীরে কবর দিয়েছিল। অন্য দুজনের সেই সৌভাগ্য (!) হয়নি এবং তাদের মৃতদেহ শেষ পর্যন্ত নদীতে ভেসে হারিয়ে গিয়েছিল।”
―
“একজন বিখ্যাত মানুষ দিয়ে কি হয়? কিছুই হয় না। কিন্তু একশ জন খাঁটি মানুষ দিয়ে একটা দেশ পাল্টে দেয়া যায়।”
―
―
“অনেক দিন পর শেষ পর্যন্ত আমি আমার মায়ের কাছে ফিরে গিয়েছিলাম বলে হাসছিলাম।”
―
―
“আমেরিকার মূলধারার প্রায় সব তরুণ-তরুণী জীবনের কোনো না কোনো সময়ে রেস্টুরেন্টে ওয়েটারের কাজ করে বড় হয়েছে। তখন তাদের বেতন বলতে গেলে ছিলই না এবং খদ্দেরদের টিপসটাই ছিল তাদের বেতন।
সে দেশের রেস্টুরেন্টের ওয়েটার, নাপিত বা ক্যাব ড্রাইভারকে টিপস দিতে হয়। হতচ্ছাড়া কিপটে মানুষদের হাত গলে ১০ শতাংশ টিপসও বের হতে চায় না। দরাজদিল মানুষেরা দেয় ২০ শতাংশ। আর মাঝামাঝি পরিমাণ হচ্ছে ১৫ শতাংশ!
কাজেই বন্ধুবান্ধব সবাইকে নিয়ে কোথাও খেতে গেলে মেনুতে খাবারের দামটা দেখে আগেভাগেই তার সঙ্গে ১৫ থেকে ২০ ভাগ যোগ করে রাখাটা জরুরি।”
―
সে দেশের রেস্টুরেন্টের ওয়েটার, নাপিত বা ক্যাব ড্রাইভারকে টিপস দিতে হয়। হতচ্ছাড়া কিপটে মানুষদের হাত গলে ১০ শতাংশ টিপসও বের হতে চায় না। দরাজদিল মানুষেরা দেয় ২০ শতাংশ। আর মাঝামাঝি পরিমাণ হচ্ছে ১৫ শতাংশ!
কাজেই বন্ধুবান্ধব সবাইকে নিয়ে কোথাও খেতে গেলে মেনুতে খাবারের দামটা দেখে আগেভাগেই তার সঙ্গে ১৫ থেকে ২০ ভাগ যোগ করে রাখাটা জরুরি।”
―
“যারা তোকে চিনে না তারা তোকে পাগল ভাবে না ছাগল ভাবে তাতে কিছু যায় আসে না। আর যারা তোকে চিনে তারা তো জানেই তুই কতটুকু পাগল আর কতটুকু ছাগল- তাই খামোখা কোনো কিছু নিয়ে ভান করবি না, যেটা করতে চাস সেটা করে ফেলবি।”
― লিটু বৃত্তান্ত
― লিটু বৃত্তান্ত
“টেলিস্কোপ দিয়ে গভীর মহাকাশের দিকে তাকালে একটা বিচিত্র অনুভূতি হয়- হঠাৎ নূতন করে মনে পড়ে যায় এই বিশ্বব্রহ্মাণ্ড কত বড়, আমরা এই ছোট গ্রহটার মানুষরা কত ছোট। অথচ সেই ছোট ছোট মানুষরা তুচ্ছ বিষয় নিয়ে মাঝে মাঝে কী সাংঘাতিক মাথা- গরম করে ফেলি!”
― America
― America





